The Alpha Update

The Alpha Update Its a research based news paper. We collect the sources from various newspaper where you can trust.

ফিনল্যান্ডের মতো এই ছোট দেশটি কিভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখে, শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ও কৌশলী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে নিজেদের স...
27/06/2025

ফিনল্যান্ডের মতো এই ছোট দেশটি কিভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখে, শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ও কৌশলী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে নিজেদের স্বাধীনতা ও স্বার্থ রক্ষা করেছে।
——————————————————————————

ফিনল্যান্ডের সোভিয়েত আগ্রাসন প্রতিরোধঃ আমাদের জন্য শিক্ষা (এটি বড় পোষ্ট! দেশের স্বাধীনতা রক্ষার ব্যাপারে যারা সিরিয়াসলি ভাবেন—তাদের জন্য!)

১। ফিনল্যান্ড—একটি ছোট উত্তর ইউরোপীয় দেশ, যার পূর্বে রয়েছে রাশিয়ার মতো (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) বিশাল সামরিক পরাশক্তি। তবে বিস্ময়করভাবে, সোভিয়েত আগ্রাসনের মুখেও এই ছোট দেশটি নিরপেক্ষতা বজায় রেখে, শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ও কৌশলী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে নিজেদের স্বাধীনতা ও স্বার্থ রক্ষা করেছে।

২। ফিনল্যান্ডে সোভিয়েত আগ্রাসনের ইতিহাস:

২-ক। শীতকালীন যুদ্ধ (Winter War), ১৯৩৯–৪০
• ১৯৩৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) ফিনল্যান্ডে আক্রমণ চালায়, দাবি করে যে ফিনল্যান্ডের পশ্চিমা ঘনিষ্ঠতা তাদের জন্য হুমকি। অনেকটা বর্তমান ইউক্রেন মডেল!
• ফিনিশ সেনারা বিপুল সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে পাহাড়ি বনাঞ্চলে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করে। সীমিত অস্ত্র, তীব্র ঠান্ডা ও স্থানীয় ভূখণ্ডের সুবিধা কাজে লাগিয়ে তারা সোভিয়েত সেনাদের বড় ক্ষয়ক্ষতি করে।
• যুদ্ধ শেষে ফিনল্যান্ড কিছু ভূখণ্ড হারালেও নিজের স্বাধীনতা রক্ষা করে।

২-খ। রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ এবং নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা (Post-War Influence)
• সোভিয়েতরা ফিনল্যান্ডকে কমিউনিস্ট ব্লকের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিল।
• স্থানীয় কমিউনিস্ট পার্টিকে উস্কে দিয়ে ফিনিশ রাজনীতিতে স্থায়ী প্রভাব তৈরি করতে চেয়েছিল মস্কো।
• মস্কো বিশেষ করে ১৯৪৫-৫০ এর দিকে ফিনল্যান্ডের সোভিয়েতপন্থী রাজনীতিবিদদের গোপনে মদত দিত, ঠিক যেভাবে এদেশে ভা|র'তপন্থী দল/নেতাদেরকে সমর্থন দেয়া হয় / হয়েছে।

২-গ। অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা
◇ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ফিনল্যান্ড ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে মুদ্রা ছাড়াই “Barter System”-এ বাণিজ্য চালু হয়, যেখানে পণ্য বিনিময়ের মাধ্যমে লেনদেন হতো। ফিনল্যান্ড রপ্তানি করত প্রযুক্তি, যানবাহন, ও কাঠজাত পণ্য; আর সোভিয়েত দিত জ্বালানি, কাঁচামাল ইত্যাদি।
◇ এ ব্যবস্থায় ফিনল্যান্ড অর্থনৈতিকভাবে সোভিয়েতের ওপর কিছুটা নির্ভরশীল হয়ে পড়ে, যদিও এটি ছিল সোভিয়েত চাপ সামলানোর একটি কৌশল।

২-ঘ। মিডিয়ায় সোভিয়েতপন্থী সেন্সরশিপের প্রভাব
◇ ফিনল্যান্ডে সোভিয়েত-বিরোধী কোন কিছু প্রকাশ করার বিরুদ্ধে অঘোষিত সেন্সরশিপ ছিল। যেমনঃ ১৯৪৪-৪৬ সালে সোভিয়েত নিয়ন্ত্রিত “Valvontakomissio” এর নির্দেশে—১,৭০০+ জনবিরোধী গ্রন্থ লাইব্রেরি থেকে সরানো হয় এবং কিছু বইয়ের দোকান নিষিদ্ধ করা হয়
◇ এছাড়া কিছু সোভিয়েত-বিরোধী চলচ্চিত্রও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল
◇ পরবর্তী দশকগুলোতে মিডিয়া ও সংস্কৃতিতে সরাসরি রাশিয়া-বিরোধী বক্তব্য কমে যায়, যা এক ধরনের self-censorship হিসাবে কাজ করে।
◇ এটি ছিল রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তারের একটি সূক্ষ্ম, পরোক্ষ উপায়। অর্থাৎ সোভিয়েত ইউনিয়ন “যুদ্ধ না করেই”, মিডিয়া ও সংস্কৃতিতে একটি মনস্তাত্ত্বিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেছিল।
◇ References: “Political Censorship in Finnish Libraries 1944–1946” — Penn State University,

২-ঙ। পররাষ্ট্রনীতিতে সোভিয়েত চাপ প্রয়োগ
◇ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, ফিনল্যান্ড সোভিয়েতের একটি বাফার স্টেট (buffer state) হয়ে ওঠে — যার মাধ্যমে মস্কো পশ্চিমা প্রভাব ঠেকাতে চেয়েছিল। ফিনল্যান্ডকে বলা হয় ন্যাটোতে যোগ না দিতে, পশ্চিমা সামরিক জোটে না জড়াতে।
◇ ১৯৪৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ফিনল্যান্ডের মধ্যে "Agreement of Friendship, Cooperation, and Mutual Assistance (FCMA)" চুক্তি হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে ফিনল্যান্ড ন্যাটো বা পশ্চিমা জোটে না যাওয়ার মৌখিক অঙ্গীকার দেয়, যদিও তারা স্বাধীন থাকে।
▪ নোটঃ এভাবেই সকল গোলামীর চুক্তিকেই "বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি" নামে ডাকা হয়। ভা|র'তের সাথেও বাংলাদেশের এমন "বন্ধুত্বপূর্ণ / গোলামীর চুক্তি" ছিল / আছে।
◇ সে সময় বহু সময় ফিনিশ নেতাদের সোভিয়েত সফর করতে হতো, সম্পর্ক ভালো রাখার প্রতিশ্রুতি দিতে হতো। সোভিয়েত সরকার চাপ দিত যেন ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রনীতি তাদের “বন্ধুত্বপূর্ণ নিরপেক্ষতা” বজায় রাখে।
▪ নোটঃ এভাবে এদেশেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে ভা|র'ত সফরের রীতি ছিল / আছে।
◇ ফিনল্যান্ড কৌশলগতভাবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে অপ্রকাশ্য সম্পর্ক বজায় রাখে—তারা ইইউ, ওইসিডি সদস্য হলেও সামরিক জোটে ছিল না। এই কৌশলকে বলা হয় “Finlandization”।
◇ অনেক বিশ্লেষক একে সোভিয়েত ইউনিয়নের “cold coercion” বলেন। অর্থাৎ এটি সামরিক চাপ নয়, কিন্তু গভীর কূটনৈতিক চাপ।
◇ References: Cold Peace: Stalin and the Soviet Legacy in Postwar Europe by Mark Kramer

২-চ। সোভিয়েত সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তার
◇ শীতল যুদ্ধের সময়, সোভিয়েত ইউনিয়ন সোভিয়েতপন্থী সাহিত্য, গান, চলচ্চিত্র ইত্যাদি ফিনল্যান্ডে চালু করতে চেষ্টা করে।
◇ কমিউনিস্ট আদর্শকে তরুণদের কাছে পৌঁছাতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প, সাংস্কৃতিক এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
▪ নোটঃ বাংলাদেশে কী কী ভা|র'তীয় প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ও সাংস্কৃতিক এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম হয়, আশা করি জানা আছে সবারই।
◇ ফিনল্যান্ডের শিক্ষাব্যবস্থায়ও প্রভাব বিস্তার করা হয়। সোভিয়েত লেখক ও শিল্পীদের বই ও শিল্পকর্ম নানা সময় ফিনিশ শিক্ষাব্যবস্থায় ঢুকানোর চেষ্টা হয়।
▪ নোটঃ এদেশের পাঠ্যবই বিষয়ক ভা|র'তপন্থী বুদ্ধিজীবীদের কার্যক্রম দ্রষ্টব্য।
◇ সোভিয়েত সমর্থিত সংগঠন যেমন "Suomi–Neuvostoliitto-Seura" (Finland–Soviet Union Society) এ সোভিয়েত সংস্কৃতি ছড়ানোর কাজ করত।
◇ References: The Grand Chessboard by Zbigniew Brzezinski

২-ছ। সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ডে সরাসরি ফিনল্যান্ড দখল করতে পারেনি সত্য, কিন্তু পরবর্তী ৫০ বছর রাজনৈতিক প্রভাব, অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা এবং সাংস্কৃতিক আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালিয়ে গেছে।

৩। ফিনল্যান্ডের সোভিয়েত আগ্রাসন প্রতিরোধ

৩-ক। Winter War এ প্রতিরোধ যুদ্ধ
• Winter War (১৯৩৯–১৯৪০) এ সোভিয়েত ইউনিয়নের তুলনায় বহু গুণ ছোট হলেও, ফিনল্যান্ড অসাধারণ গেরিলা কৌশলে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। তারা আত্মসমর্পণ করে নিজেদেরকে বিকিয়ে দেয় নি।
• যুদ্ধে কিছু অঞ্চল হারালেও শেষ পর্যন্ত তারা দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করতে সক্ষম হয়।

৩-খ। কৌশলগত নিরপেক্ষতা: “Finlandization” নীতি
◇ যুদ্ধের পরে, ফিনল্যান্ড ঘোষণা করে যে তারা ন্যাটো বা সোভিয়েত—কোনো জোটেই যোগ দেবে না।
◇ তারা পররাষ্ট্রনীতিতে নিরপেক্ষতা বজায় রাখে, কিন্তু সবসময় আত্মরক্ষার প্রস্তুতিও ধরে রাখে।
◇ সোভিয়েত ইউনিয়নের চাপ থাকলেও, তারা তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো টিকিয়ে রাখে এবং কিছু পশ্চিমা দেশের সাথে অর্থনৈতিক সংযোগ বজায় রাখে।
◇ References: Finlandization, Self-Censorship and the Cold War, Journal of Cold War Studies

৩-গ। অর্থনৈতিক কৌশল: ভা|র'সাম্য ও স্বয়ংসম্পূর্ণতা
◇ সোভিয়েতের সাথে “barter system” চালু করলেও একই সঙ্গে পশ্চিমা বাজার ও প্রযুক্তির সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখে—ভা|র'সাম্য নীতি অনুসরণ করে।
◇ তারা স্থানীয় শিল্প ও অস্ত্র উৎপাদন বাড়ায়, যেন জরুরি মুহূর্তে আত্মনির্ভরতা থাকে।

৩-ঘ। সাংস্কৃতিক ও মিডিয়া স্বাধীনতা রক্ষা
◇ সোভিয়েত সংস্কৃতি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও, ফিনল্যান্ডের স্বাধীনচেতা জনগণ নিজস্ব ভাষা, সাহিত্য ও ইতিহাসকে গুরুত্ব দেয়।
◇ সেন্সরশিপ চাপ থাকলেও, বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিকরা আত্মপরিচয়ের ভিত্তিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

৪। আমাদের জন্য শিক্ষা: ভা|র'তীয় আগ্রাসন মোকাবেলায় "ফিনল্যান্ড মডেল"

৪-ক। ফিনল্যান্ড দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও পরবর্তীকালে সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো বৃহৎ শক্তির মোকাবেলায় যে কৌশল অনুসরণ করেছে, তা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, বিশেষ করে ভা|র'তীয় আধিপত্য ও হস্তক্ষেপের প্রেক্ষাপটে।

৪-খ। নিরপেক্ষতা বজায় রেখে কৌশলী পররাষ্ট্রনীতিঃ ফিনল্যান্ড সবসময় একটি ভা|র'সাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে রাশিয়া ও পশ্চিমা জোটগুলোর মধ্যে। বাংলাদেশকেও অনুরূপভাবে ভা|র'ত ও চীনের মধ্যে কৌশলগত ভা|র'সাম্য বজায় রাখতে হবে। একইসাথে ইসলামিক বিশ্ব, Global South এবং আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সাথে ঘনিষ্ঠ ও কৌশলগত সম্পর্ক গড়ে তোলা প্রয়োজন—যাতে বাংলাদেশ কোনো একক শক্তির উপর নির্ভরশীল না হয়ে বহুমাত্রিক সহযোগিতা গড়তে পারে।

৪-গ। সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণ ও প্রতিরক্ষা বাহিনীঃ ফিনল্যান্ডে প্রায় সকল নাগরিক বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে। এই মডেল থেকে শিক্ষা নিয়ে বাংলাদেশেও স্কুল-কলেজ পর্যায়ে প্রাথমিক সামরিক শিক্ষা চালু করা যেতে পারে। একইসঙ্গে একটি শক্তিশালী রিজার্ভ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে জরুরি সময়ে দ্রুত প্রতিরোধ গঠন সম্ভব হবে। এতে শুধু সীমান্ত নয় বরং অভ্যন্তরীণভাবে একটি প্রতিরোধ-সক্ষম জাতি গড়ে তোলা যাবে।

৪-ঘ। সীমান্ত প্রতিরক্ষা মজবুতকরণঃ ফিনিশ সীমান্ত রক্ষার জন্য বাঙ্কার, প্রাকৃতিক প্রতিরোধ কাঠামো এবং সেনা উপস্থিতির বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশকেও ভা|র'তের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সেনা ছাউনির আধুনিকায়ন, রাস্তা-সেতুর কৌশলগত ব্যবহার এবং প্রতিরোধমূলক কাঠামো তৈরি করতে হবে। ভা|র'তের যেকোনো আগ্রাসন বা অনুপ্রবেশ মোকাবেলায় এর কার্যকারিতা অপরিসীম।

৪-ঙ। সচেতনতা ও নাগরিক অংশগ্রহণঃ ফিনল্যান্ডে নাগরিকদের যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি, আগ্রাসন শনাক্তকরণ এবং প্রতিরোধমূলক ভূমিকা সম্পর্কে সচেতন করা হয়। বাংলাদেশেও জনগণকে ভা|র'তীয় আগ্রাসনের প্রকৃতি, কৌশল, এবং বিপদের বিষয়ে অবহিত করতে হবে। স্থানীয় পর্যায়ে “সীমান্ত সুরক্ষা কমিটি” এবং "আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটি" গঠন করে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যেতে পারে।

৪-চ। নিজস্ব অস্ত্র ও প্রযুক্তি শিল্প গড়ে তোলাঃ ফিনল্যান্ড যেভাবে অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তি উৎপাদনে আত্মনির্ভরশীলতার ওপর জোর দিয়েছে, বাংলাদেশকেও নিজস্ব অস্ত্র, ড্রোন, নজরদারি সরঞ্জাম ও কৌশলগত প্রযুক্তির উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। ভা|র'তীয় সামরিক প্রযুক্তি নির্ভরতা যত কমানো যাবে, ততই স্বাধীন কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হবে।

৪-ছ। ভা|র'তীয় মিডিয়া ও সাংস্কৃতিক প্রভাব প্রতিরোধঃ ফিনল্যান্ডে সোভিয়েত সাংস্কৃতিক প্রভাব প্রতিরোধে স্থানীয় সংস্কৃতি ও মিডিয়াকে উৎসাহিত করা হয়। বাংলাদেশেও ভা|র'তীয় টেলিভিশন সিরিয়াল, প্রোপাগান্ডা, ও মিডিয়ার সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। কলকাতাভিত্তিক বয়ান থেকে বের হয়ে বিকল্প সাংস্কৃতিক বয়ান প্রস্তুত করতে হবে।

৫। ফিনল্যান্ডের মতো একটি ছোট রাষ্ট্র তার সাহস, কৌশল, ও জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে প্রমাণ করেছে—শুধু বৃহৎ সেনা বা অর্থনীতি নয়, সঠিক পরিকল্পনা ও ঐক্যবদ্ধ জাতিই আসল শক্তি। বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থা অনেকটাই ফিনল্যান্ডের মতো—বড় প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভা|র'তের সামরিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্যের মধ্যে টিকে থাকা।

ভা|র'তীয় আধিপত্যবাদ ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশও যদি এমন কৌশল গ্রহণ করে, তাহলে একটি শক্তিশালী ও আত্মনির্ভর রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সকল প্রকার বৈদেশিক আগ্রাসন থেকে মুক্ত থেকে স্বাধীনভাবে জীবন কাটানোর ও আল্লাহর ইবাদত করার তাউফিক দান করুন, আমীন।

ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার কারণে কি কি সমস্যা হতে পারে? —————————————————————————-🔶 ইউরিক অ্যাসিড বাড়ছে? সতর্ক হোন এখনই ..!!!...
25/06/2025

ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার কারণে কি কি সমস্যা হতে পারে?
—————————————————————————-

🔶 ইউরিক অ্যাসিড বাড়ছে? সতর্ক হোন এখনই ..!!! স্বাস্থ্যই সম্পদ — আর এই সম্পদকে অবহেলা করলে জীবনই অসুস্থ হয়ে পড়ে।

অনেকেই জয়েন্টে ব্যথা, হাত-পায়ে ঝিনঝিনে অনুভব, হাঁটতে কষ্ট এসব সমস্যায় ভোগেন। ভাবেন, ‘বয়স হয়েছে’ — কিন্তু জানেন কি, এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে এক নিঃশব্দ শত্রু: ইউরিক অ্যাসিড!

🧪 ইউরিক অ্যাসিড আসলে কী?

দেহে যখন প্রোটিন বা পিউরিনজাত খাবার ভাঙে, তখন একটি উপজাত হিসেবে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। স্বাভাবিক অবস্থায় তা রক্তের মাধ্যমে কিডনিতে গিয়ে মূত্রের সঙ্গে বের হয়ে যায়। কিন্তু যখন এটি অতিরিক্ত হয়ে যায় বা কিডনি ঠিকমতো বের করতে না পারে, তখন রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যায় — যাকে বলে Hyperuricemia।

⚠️ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী হয়?

🦴 গাঁটে গাঁটে ব্যথা — বিশেষ করে পায়ের বুড়ো আঙুলে

🌡️ জ্বর বা প্রদাহজনিত অনুভব

🦶 পা ফুলে যাওয়া বা লাল হয়ে যাওয়া

⚡ ঝিনঝিনে অনুভূতি বা অসাড়তা

🧠 অনেক ক্ষেত্রে মুড পরিবর্তন বা অস্থিরতা

💔 হার্ট ও কিডনি সমস্যা (দীর্ঘমেয়াদে)

🌿 প্রতিকার কী? জীবনযাপনে কিছু বদলই হতে পারে আশীর্বাদ:

1. 🥗 ডায়েট নিয়ন্ত্রণ করুন::

পরিহার করুন: লাল মাংস, অর্গান মিট (যেমন কলিজা), সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, বেশি প্রোটিনজাত খাবার

গ্রহণ করুন: শাকসবজি, ফলমূল (বিশেষ করে আপেল, চেরি), ওটস, দুধ বা দই (কম ফ্যাটযুক্ত)

2. 💧 পর্যাপ্ত পানি পান করুন::

দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন, এতে ইউরিক অ্যাসিড প্রস্রাবের মাধ্যমে সহজে বের হয়ে যায়।

3. 🏃‍♂️ নিয়মিত ব্যায়াম করুন::

শরীর সচল থাকলে বিপাকক্রিয়াও স্বাভাবিক থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণেও এটি খুব জরুরি।

4. 🚭 ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করুন::

এগুলো কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে ইউরিক অ্যাসিড বাড়াতে সাহায্য করে।

5. 💊 প্রয়োজনে ওষুধ সেবন করুন::

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে “Allopurinol” বা “Febuxostat” জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয় — তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে।

🧡 শরীরকে ভালোবাসুন, যত্ন নিন
ইউরিক অ্যাসিড শুধু একটি নাম নয়, এটি হতে পারে আপনার ভবিষ্যতের ব্যথা। তাই এখনই সচেতন হোন, নিয়ম মেনে চলুন।
😘💓💕🖌️🖌️

৫ আগস্টের পর বিএনপিতে জনপ্রয়তার ধস!
21/06/2025

৫ আগস্টের পর বিএনপিতে জনপ্রয়তার ধস!

14/06/2025

বর্তমান পরিস্তিতি পর্যালোচনা ।
———————————————————————————
ইজ-রায়েল সম্ভবত আজ রাতে বড় রকমের অপারেশন চালাবে তেহরানে। ধারনা করছি খোমেনি নিজেও টার্গেট হতে পারেন। প্রিসিশন এটাকে জন্য শতাধিক লেজার গাইডেড মিসাইল সরবরাহ করেছে আমেরিকা।

এদিকে ফোরদো তে দফায় দফায় হামলা চালাচ্ছে ইজ-রায়েল।

এখানে একজন স্বাধীন এনালিস্ট হিসাবে আবারো কিছু কথা বলি-

১. টার্গেটিং সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে মডার্ন ওয়ারফেয়ারে। মিসাইল ২০০ মারা মিনিংলেস যদি সেটা লক্ষ্য অর্জন করতে না পারে। ইজ-রায়েল যখন ইরানে হামলা করেছে, তাৎক্ষণিক প্রতি আক্রমন করার সক্ষমতাকেও টার্গেট করে ব্যালিস্টিক লঞ্চার, রাডার, এডি সিস্টেম, কমান্ডিং সেন্টার, টপ লিডারশীপ উড়িয়ে দেয়। শুধুমাত্র এডি সিস্টেমকে এক্টিভ করতে ইরানকে ৮ ঘন্টা ব্যয় করতে হয়েছে।

২. ইজ-রায়েলের মূল লক্ষ ছিল পরমানু সাইটগুলি ধ্বসিয়ে দেয়া সেই সাথে হোসটাইল রেজিম চেঞ্জের জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছে। ইজরাইল সেক্ষেত্রে আংশিক সফল বলা চলে৷

৩. ইরানের নিউক সাইট এটাকের জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ রাডার ও এডি সিস্টেম ডাউন করার জন্য এফ-৩৫ এর মত যুদ্ধবিমানের সাহায্য প্রয়োজন। ইজ-রায়েল সেটা ব্যবহার করেছেও।

৪. যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে লং রেঞ্জ এটাকের দুর্বলতা হল যুদ্ধবিমান মিশন শেষ করে ফিরলে আবার মিশন রেডি কন্ডিশনে নিতে সময় লাগে। মেইনটিনেন্স লাগে। যুদ্ধবিমানের এটাক ছাড়া শুধুমাত্র ড্রোন দিয়ে নিউক সাইট বাদে বাকি সব টার্গেট ধ্বংস করা যেতে পারে যেমন এডি সিস্টেম, রাডার। কিন্তু নিউক সাইটের জন্য যুদ্ধবিমানের সাপোর্ট প্রয়োজন। বাঙ্কার ব্লাস্টার বোমা এটি ছাড়া ফেলার সুযোগ নেই ড্রোন প্লাটফর্মে।

৫. এই বিষয়গুলি মাথায় রেখে ইরানের প্রধান টার্গেট হওয়া প্রয়োজন এয়ার ফিল্ড গুলো অকেজো করে দেয়া যেন খুব সহজে মিশন রেডি করতে না পারে। (তবে এক্ষেত্রে আরব অন্য দেশের বেইজে ফিরবেনা তার গ্যারান্টি নেই। তবে অন্যদেশ সরাসরি এমন স্কেলেশনে যাবেনা বলেই আমার বিশ্বাস।)

ইরান বেন গরিয়ন সহ বেশ কিছু এয়ারফিল্ডে হামলা চালিয়েছে। কিন্তু যেহেতু ইজ-রায়েল এখনো অপারেশন চালাতে পারছে, এর অর্থ দাঁড়ায় এয়ার ফিল্ড গুলি কার্যকরভাবে নিষ্ক্রিয় করতে সমর্থ হয়নি। প্রয়োজনে শুরুতেই আরো ২০০ মিসাইল বা ডোন নিয়ে হলেও এয়ার ফিল্ড ধ্বংস করা প্রধান টার্গেট হওয়া উচিত বলে মনে করি। যদি এটা করা যায় তবে ইজ-রায়েলের কাছে নিউক সাইটে এটাকের জন্য শুধুমাত্র দুটি অপশন থাকবে। ড্রোন ও স্যাবোটাজ। ড্রোনের বিরুদ্ধে সুরক্ষা তুলনামূলক সহজ। স্যাবোটাজ ও ট্যাকেল দেয়া সম্ভব হবে। অন্তত লার্জ স্কেলে বিস্ফোরণের সুযোগ থাকবে না সেক্ষেত্রে।

৬. এই যুদ্ধ খুব বেশি দীর্ঘ সময় চলবে বলে মনে হয়না। উভয় দেশেই শাসকদল পলিটিক্যালি বিপদে আছে। ইরানের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী ভীন্ন মতের লোকদের কঠোর ভাবে দমন করার নীতি। ফলে এই সুযোগটা নিয়ে মোসাদ সহজেই রিক্রুটমেন্ট করতে পারে। রাজনীতি বাজে খেলা। ক্ষমতায় যাবার জন্য দেশের ভাল বিষর্জন দেয়া মামুলি বিষয়। ইতোমধ্যে দেখলাম, ইরানের শাহ রাজবংশের শেষ রাজার ছেলে খোমেনির বিরুদ্ধে দাড়াতে ইরানিদের আহবান জানিয়েছে। ইরানে ওই পন্থী কেউ নেয় এমনটা বিশ্বাস হয়না। বরং ভাল পরিমানে আছে।

অন্যদিকে ইজ-রায়েলে নেতানিয়াহু পলিটিক্যালি চরম বিপদে ছিল। কিছু ইস্যুতে কোর্টে হাজিরাও দেয়া লাগছিল। ইরান ইস্যুর সফলতা তাকে পলিটিক্যালি সেইফ পাস দিতে পারে। এই যুদ্ধে ইরান যদি অন্তত ১ সপ্তাহ কার্যকর ক্ষতি সাধন করতে পারে তবে নেতানেয়াহুর জন্য পলিটিক্যাল ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যেতে পারে।

৭. এই পয়েন্টে কেউ একমত হলেও যায় আসেনা, দ্বিমত হলেও যায় আসেনা। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে এখনো ফিলিস্তিনে মানুষ মারার খেলা বন্ধ করেনি দেশটি। এই সময়ে তুর্কি/ সৌদি/ ইউএই/ কাতার/ সিরিয়া যারা উম্মাহ উম্মাহ (চুম্মা না) করে বা যাদেরকে নিয়ে করা হয়, তাদের সকলে নিজেদের বিভেদ ভুলে ইউনাইটেড হয়ে ইজ-রায়েলের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ালে এই যাত্রায় ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা যেত। টু স্টেট সলিউশন কার্যকর হত। কিন্তু এই উম্মাহদের চোখের সামনেই ইজ-রায়েল সফল হয়ে গেলে ফিলিস্তিনিদের অর্ধ শতাব্দির রক্ত বৃথা যেতে চলেছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইজ-রায়েলকে চ্যালেঞ্জ করার মত আর কোন শক্তি থাকবে না। শক্তি থাকবে বলতে থাকলেও কেউ করবেনা। সবার গলায় শেকল পড়বে। এটাই সম্ভবত ড়িসাইসিভ যুদ্ধ যা মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে চলেছে। অথচ নিজেদের ভেতর যে বিভেদের চর্চা, আমার ধারনা এটাও মোসাদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ। বাংলাদেশেও হিংস্রতার চর্চাকে প্রশ্রয় দেয়া হয়। মনোজাগতিক পরিবর্তনে একে অন্যের শত্রু ভেবে নিজেরাই একে অন্যের পতন দেখে হাত তালি আর মাশাল্লাহ বলতে বলতে কবে নিজেদের কপালে একি রকম পরিনতি আসবে সেটা নিয়ে কেউ ওয়াকিবহাল নয়। সিরিয়া নিয়ে পূর্বের বিশ্লেষণে অনেকেই মোসাদ এজেন্টের মতই বিভেদ চর্চা করেছেন। দুধের সর কিন্তু ইজ-রায়েল খেয়েছে। কোন প্রতিবাদ নেই তাদের থেকে। বিষয়গুলি ভাবায় না আপনাদের?

14/06/2025

কেন মোসাদ-কে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা বাহিনী বলা হয় জানেন !

ব্রিটিশ গোয়েন্দা এমআই-সিক্স বলছে গত পরশুদিন ইজরায়িল মিসাইল এটাক করে ইরানের সেনা প্রধান জেনারেল বাঘেরিকে হত্যার পিছনে পাকিস্তানে সেনা প্রধানকে কাজে লাগিয়েছে !
আতকে উঠার মতোই বিষয় তাই না !
পাক সেনাপ্রধান তাহলে কি ইহুদিদের চর ?

গত মাসের ২৭ তারিখে জেনারেল বাঘেরি পাকিস্তান সফরে গেলে পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনির, বাঘেরিকে একটি হাতঘড়ি উপহার দেয়। আর সেই হাতঘড়িতে লাগানো ছিল জিপিএস ট্রান্সপন্ডার।

এজন্যই পরশু হামলার দিন পিনপয়েন্ট একুরেসিতে বাঘেরির বেডরুমে মিসাইল হামলা করে তাকে হত্যা করে।

এখন কথা হলো পাক সেনাপ্রধান কি মোসাদ-এর লিয়াজো হয়ে কাজ করছে ?

অবশ্যই না।

তাহলে তার কাছে ওই ঘড়ি গেলো কিভাবে ?

এই ধরণের ভিআইপিরা কখনো নিজে কোন দোকানে যেয়ে কেনাকাটা করে না। তাদের অফিসের লোকজন এইসব কেনাকাটা করে। এই সকল ক্ষেত্রে রয়েছে নিজস্ব লোক বা সরবরাহকারী,যারা এই ধরণের গিফট টপ লেভেলে সাপ্লাই দিয়ে থাকে।

তো মোসাদ খোঁজ খবর রাখতো পাক সেনা প্রধান কোথায় কাকে কি কি দিতে পারে। তারা সেইভাবে তাদের এজেন্ট ঠিক করে রাখে এবং সেই সকল জিনিস আগে থেকেই সাপ্লাই দিয়ে থাকে। কলম এবং হাতঘড়ি খুবই কমন জিনিস এরকম গিফট দেয়ার জন্য।

তো এবার যখন পাক সেনাপ্রধান ইরানী সেনা প্রধানকে একটি ঘড়ি উপহার দিতে চাইলো , তখন সেই এজেন্ট তার অজানা হোক আর জানা হোক, ইহুদীদের বানানো স্পাই হাতঘড়িটি সাপ্লাই দেয়।

ব্যাস , জে বাঘেরি যখন সেই হাতঘড়ি বাসায় নিয়ে হয়তো একবার পড়েছে টাইম ঠিক করে , ঠিক তখনই ওটার জিপিএস সিংনাল ট্রান্সমিট করতে থাকে।

আর এভাবেই মোসাদেকরা জেনে যায় বাঘেরির বেড রুম কোথায়।
এরপর টার্গেট ফিক্সড, মিসাইল এটাক করতে আর দেরি করেনি।

ওদিকে ইউক্রেন যেমন ট্রাকে করে তাদের ড্রোনগুলো রাশিয়ার বিভিন্ন এয়ার বেইসের কাছে নিয়ে গিয়ে পার্ক করে সময়মতো উড়িয়ে দেয় , ঠিক তেমনি ইজরায়েলও দুদিক দিয়ে ইরানের ভিতর ড্রোন সাপ্লাই পৌঁছে দেয়।

ইরানের পশ্চিম সীমান্তে ট্রাকে করে ড্রোন পাঠাতে তাদে কোনোই বেগ পাইতে হয়নি।

কারণ সিরিয়া এখন তাদের পূর্ন নিয়ন্ত্রণে আছে , যে ছাগলটা এখন দামেস্কের ক্ষমতা দখল করেছে, সে তাদেরই লোক, যে কিনা কয়েক বছর আগেও আইসিস-এর প্রধান ছিল।
অতএব সিরিয়া এখন তেলআবিবের ব্যাক-গার্ডেন বলা চলে।

আর ওদিকে গত বছর ইরান তাদের চাবাহার বন্দরকে ভারতের একটি কোম্পানিকে তৈরী এবং অপারেশনের জন্য নিয়োগ দেয়।

ব্যাস , ভারতের ওই কোম্পানি ছিল মোসাদের।
ওখানে নিয়োগ পায় সব ভারতীয় , কিন্তু সকলেই মোসাদের ট্রেইন্ড চর। ভারতের মাধ্যমে বিভিন্ন ভারী ইকুইপমেন্ট এবং টেকনোলজি ইরানে বসাতে থাকে।

গত একদশক ধরে ভারত এবং ইজরাইল একটি অভিন্ন গোল নিয়ে এগুচ্ছে , আর তা হচেছ মুসলমানদের সমূলে নির্মূল করা। এযেন দুই মায়ের পেটের আপন যমজ-ভাই একই খেলায় মত্ত হয়ে উঠেছে।

ফলে ইজরাইল তাদের সমস্ত বুদ্ধি এবং সরঞ্জাম দিয়ে ভারতকে সাহায্য করছে , ওদিকে ভারতও ম্যান পাওয়ার দিয়ে এবং আমাদের উপমহাদেশে সব জায়গার সকল তথ্য দিয়ে ওদেরকে সাহায্য করছে।

খেয়াল করে দেখুন ভারতের সৈন্য গাজাতে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে , কিন্তু সেই খবর তেমন একটা প্রচার হচ্ছে না। আবার ওদিকে ভারতে মুসলিম নিধন , তাদের বাড়িঘর , মসজিদ ধ্বংসের খবর পশ্চিমী মিডিয়াতে প্রকাশ হচ্ছে না।

এরা একে অপরকে ফুল সাপোর্ট দিয়ে একই গোল নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

তো সেই চাবাহার বন্দর দিয়ে ইজরায়েল অবাধে শত শত ড্রোন এবং কমান্ড সেন্টার ইরানের ডিপ ইনসাইড , মানে তেহরানের গলিতে গলিতে সেটআপ করে ফেলে।
এরপর যখন ইজরাইল তেহরানসহ বিভিন্ন এয়ার বেইসে এটাক শুরু করে তখন ওই ড্রোনগুলো উড়ে গিয়ে জায়গা মত আঘাত হানে , যা বন্ধ করার কোনোই উপায় ছিল না ইরানের হাতে।

গতকাল ইরানের সিক্রেট সার্ভিস সেই খবর এতদিন পর খুঁজে পায় এবং ৭৩জন ভারতীয়কে আটক করে।

তো এখন বলুন , গান্ডু মুসলিমরা কি এতো তুখোড় বুদ্ধির সব প্ল্যান ধরতে পারবে , নাকি নিজেরা করতে পারবে ?

না, সম্ভব না।
কারণ , তারা ব্যস্ত আছে ৭২জন হুর পরী যে পাবো , এরপর একজনকে পাওয়ার পর কি ফরজ গোসল দরকার আছে নাকি , ওযু ছাড়াই অন্য পরীর ঘরে যাওয়া যাবে - এই চিন্তায় অস্থির !

11/06/2025

প্রধান উপদেষ্টার উপর নাখোশ ব্যারিস্টার আন্দালীব রহমান পার্থ

11/06/2025

Politics is the art of compromise

11/06/2025

অন্তত ৬ জন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যন্তরে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতা|——————————————————————————-বর্...
16/05/2025

অন্তত ৬ জন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যন্তরে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতা|
——————————————————————————-

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যন্তরে যেন আরেকটি ছায়া সরকার পরিচালিত হচ্ছে, যার অগ্রভাগে রয়েছে অন্তত ৬ জন ব্যক্তি, বেশ সুকৌশলে এরা সরকারের ভেতর প্রবেশ করেছে। যেসব উপদেষ্টা বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নামে আপনারা হরহামেশাই মুখরোচক গল্প শুনে অভ্যস্ত তারা কেউই এসবের সাথে সংশ্লিষ্ট নেই। বরং আপনাদের কাছে ওইসব ছাইপাঁশ গল্প প্রচারই করা হয় সংশ্লিষ্টতা নেই এমন সব ব্যক্তিদের সামনে এনে বিতর্কিত করে আপনাদের ব্যস্ত রাখার জন্যে। উদ্দেশ‍্য ১৪ জনের বিশেষ দলটি বা ছোটন গ‍্যাং যেন নিভৃতে তাদের কুৎসিত উদ্দেশ‍্য সফল করতে পারে।

আজকে উন্মোচন করা হবে ছোটন গ্যাং এর অন‍্যতম সদস‍্য এবং সরকারের ভেতর চতুরতার সাথে স্থান করে নেয়া ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোঃ এজাজের পরিচয়।

মোঃ এজাজ, নিষিদ্ধ ঘোষিত হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতাদের একজন। তিনি ছাত্র জীবনে ইসলামি ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন, ২০০২ সাল থেকে হিজবুত তাহরীরের সাথে জড়িত হন। এই সংগঠনের কাজ করতে গিয়ে কমপক্ষে দু'বার গ্রেফতার হন তিনি।

২০১৪ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর ইস‍্যু করা সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চের একটি স্মারক পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশ নামক সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের তালিকায় এই মোঃ এজাজের অবস্থান ছিলো পঞ্চম। একই বছর নিষিদ্ধ এই সংগঠনটির প্রচারণা ও অর্থায়নের অভিযোগে মোঃ এজাজ সহ আরো আটজ বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(১)(ক)(৩)/২৫/ঘ ধারায় গ্রেফতার করা হয়। এই ঘটনায় কিছুদিন আটক থাকার পর জামিনে বেরিয়ে আবারও একই নিষিদ্ধ সংগঠনের সাথে তৎপর থাকে এজাজ।

৫ আগষ্ট ২০২৪ এর পর, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ১০ নভেম্বর ২০২৪ এজাজ সহ তার অন‍্য সহযোগীদের মামলা থেকে খালাস প্রদান করা হয়। মোঃ এজাজ নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাহরিরকে নিষিদ্ধ সংগঠনের তালিকা থেকে বের করতে বিভিন্নভাবে দেনদরবার করা শুরু করেন।

ছোটন গ‍্যাং এর সাথে আগে থেকেই পরিচয় থাকার সুবাদে এবং উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সরাসরি সুপারিশে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে আবির্ভূত হন মোঃ এজাজ। জানা যায় এই পদের জন্যে পর্দার আড়ালে থেকে তদবির করেন একজন নারী উপদেষ্টা।

বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থার সাথে যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সরকার পক্ষ থেকে মোঃএজাজকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগের আগে কোন রকমের নিরাপত্তা ছাড়পত্র গ্রহণ করা হয়নি।

15/05/2025

মাত্র ১০-২০ হাজার টাকায় চীন থেকে পণ্য এনে ব্যবসা করার দারুণ সুযোগ

চীন থেকে পণ্য এনে ব্যবসা শুরু করার জন্য স্টেপ-বাই-স্টেপ গাইড বাংলা ভাষায় পরিষ্কারভাবে দেওয়া হলো, যা আপনাকে সহজে বুঝতে ও ব্যবসা শুরু করতে সাহায্য করবে:
চীন থেকে পণ্য এনে ব্যবসা শুরু করার ধাপে ধাপে গাইড
ধাপ ১: ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরি করুন
আপনি কী ধরনের পণ্য আনবেন? (পোশাক, ইলেকট্রনিকস, খেলনা, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ইত্যাদি)
আপনার লক্ষ্য বাজার কে? (দেশে অনলাইন, খুচরা দোকান, হোলসেল?)
ধাপ ২: উপযুক্ত পণ্য ও সাপ্লায়ার খুঁজে বের করুন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো:
Alibaba.com
1688.com (চাইনিজ ভাষা)
Made-in-China.com
আপনার পণ্যের দাম, মিনিমাম অর্ডার কোয়ান্টিটি (MOQ), এবং শিপিং অপশন যাচাই করুন।
ধাপ ৩: স্যাম্পল অর্ডার দিন
সরাসরি অর্ডার দেওয়ার আগে একটি স্যাম্পল অর্ডার দিন, যাতে পণ্যের মান যাচাই করা যায়।
ধাপ ৪: কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন ও ইমপোর্ট লাইসেন্স (যদি প্রয়োজন হয়)
ছোট আকারে ব্যবসা হলে প্রাথমিকভাবে ট্রেড লাইসেন্স থাকলেই চলবে।
বড় আকারে হলে BIN (Business Identification Number) এবং IRC (Import Registration Certificate) লাগতে পারে।
ধাপ ৫: পেমেন্ট পদ্ধতি ঠিক করুন
সাধারণত ব্যাংক TT, ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, আলিপে, বা পেপাল ব্যবহার করা হয়।
অফিশিয়াল ব্যাংক চ্যানেল দিয়ে লেনদেন করাই সবচেয়ে নিরাপদ।
ধাপ ৬: পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা ঠিক করুন (Shipping)
শিপিং মেথড:
Air Freight: দ্রুত কিন্তু ব্যয়বহুল
Sea Freight: ধীর গতির কিন্তু সাশ্রয়ী (বাল্ক পণ্যের জন্য ভালো)
ডেলিভারি ইনকটর্ম: FOB, CIF, DDP ইত্যাদি বুঝে নিন
ধাপ ৭: কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ও ডেলিভারি
বাংলাদেশে পণ্য এলে কাস্টমস ডিক্লারেশন ও ডিউটি দিতে হয়।
চাইলে আপনি অভিজ্ঞ কাস্টম ক্লিয়ারিং এজেন্ট হায়ার করতে পারেন।
ধাপ ৮: পণ্য স্টক ও মার্কেটিং শুরু করুন
পণ্য হাতে পেলে সঠিকভাবে স্টোরেজ ও ইনভেন্টরি মেইনটেইন করুন।
ফেসবুক, অনলাইন মার্কেটপ্লেস, বা লোকাল শপে বিক্রি শুরু করুন।
উপকারী টিপস:
প্রতারক এজেন্ট থেকে সাবধান থাকুন।
যাচাই করে সাপ্লায়ারের সাথে ভিডিও কলে কথা বলুন।
DDP (Delivered Duty Paid) শিপিং ব্যবহার করলে শুল্কসহ ডেলিভারি পাবেন।

08/05/2025

বিজেপির একমাত্র রাজনৈতিক কারেন্সী মুসলিম আর পাকিস্তান বিদ্বেষ।
—————————————————————————-
পাকিস্তানে আক্রমন করে ভারত একটা যুদ্ধ করলো। দেশের ভেতরে পলিটিক্যালি আর ইকোনমিক্যালি কোনঠাসা বিজেপির রাজনৈতিক অস্তিত্বের স্বার্থে এই যুদ্ধের কোন বিকল্প ছিল না।

বিজেপির একমাত্র রাজনৈতিক কারেন্সী মুসলিম আর পাকিস্তান বিদ্বেষ। লাস্ট ইলেকশনে কোনঠাসা বিজেপি, বাংলাদেশ-চায়না-আমেরিকাতে একের পর এক ফেইলড ডিপ্লোম্যাসি আর মুখ থুবড়ে পড়া ফরেন পলিসি নিয়ে বিজেপি নিজ দেশে তুলোধুনো হচ্ছিল।

তার উপর উচ্চ বেকারত্বের হার, আর রাইজিং ইনকাম ডিসপ্যারিটি তো আছেই। এন্টি-মুসলিম ওয়াকফ আইন নিয়ে ব্যাকলাশ খেয়েছে। প্রতিদিন তো আর বাবরি মসজিদের নিচে রাম মন্দিরের আবিষ্কারের মত ইস্যু সৃষ্টি করা যায় না। সো এসব থেকে দৃষ্টি সরাতে মোদির হাতে এই যুদ্ধের কোন বিকল্প ছিল না।

কাশ্মিরের পেহেলগামে আক্রমণে পাকিস্তান সংশ্লিষ্টতার ন্যুনতম কোন ক্রেডিবল এভিডেন্স ছিল না। খোদ ভারতীয়রা, ভারতীয় ইনফ্লুয়েন্সাররা এই এট্যাককে র আর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাজানো নাটক বলছে।

সেই ঘটনাকে পুঁজি করে বিনা কারনে ভারত দুই দেশের মধ্যে টেনশন বাড়ালো।

যুদ্ধ মারাত্মক কস্টলি ভেঞ্চার। ভারত দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে ফাইনান্সিয়ালি স্টেবল। বাট যুদ্ধ চালানোর মত টাকা ভারতের নাই। পাকিস্তানের দাবী মত যদি সত্যি ভারতের ৫টা রাফায়েল, SU 30 ফাইটার জেট বিধ্বস্ত হয়ে থাকে তাহলে একদিনেই ভারতের এক বিলিয়ন ডলার চলে গেছে।

এদিকে পাকিস্তানের এখন বিষ কিনে খাওয়ার মত পয়সা নাই। সেখানে ফুল স্কেল ওয়ার কোনভাবেই তারা বেশিদিন এফোর্ড করতে পারবে না।

পাকিস্তানের পাশে আফগানিস্তান ধুকছে, শ্রীলঙ্কা ঘুরে দাঁড়ানোর চেস্টায় আছে। বাংলাদেশ ১৭ বছরের দীর্ঘ স্বৈরশাসনের গভীর ক্ষত সারানোর চেস্টায় আছে।

দক্ষিন এশিয়ায় এই দুই নিউক্লিয়ার আর্মড নেশনের মধ্যে যুদ্ধ মানে পুরা দক্ষিন এশিয়া সাফার করবে।

গাজার ধংসযজ্ঞ দেখতে দেখতে ক্লান্ত। আর কোন নিরীহ, নিষ্পাপ জীবনের অকাল প্রয়ান দেখতে চাই না। ভারত-পাকিস্তান কোন পক্ষেরই না।

মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন এই উপমহাদেশের মানুষকে হেফাজত করুক।
সংগৃহীত।

02/05/2025

জেনে নিন! কাজে লাগবে।
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।
৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।
৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।
৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।
৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।
৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।
৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।
৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।
৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।
৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।
৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।
৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

এই টুলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কাজের গতি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি সময় এবং খরচও বাঁচাতে পারবেন।

এই রকম আরো ভাল ভাল পোষ্ট পেতে আমাদের পেজে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে ভুলবেন নাহ।

তবে এতে সবাই বেক্তিগত ছবি বা সব কিছু তাদের কাছে চলে যাবে। ভেবে কাজ করবেন।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Alpha Update posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Alpha Update:

Share