Sakib Hasan

Sakib Hasan Comming new amazing video,Like share and comment this page.
(2)

বিবাহিত মহিলাদের জন্য আয়োজিত এক সেমিনারে এক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হলো।আপনি শেষ বার কবে আপনার স্বামীকে "I love u বলেছেন?কেউ...
07/08/2025

বিবাহিত মহিলাদের জন্য আয়োজিত এক সেমিনারে এক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হলো।

আপনি শেষ বার কবে আপনার স্বামীকে "I love u বলেছেন?

কেউ বললো" আজই বলেছি!

কেউবা জবাব দিল "দুদিন আগে!
আবার কেউ কেউ বললো "দশ দিন আগে বলেছিলাম।
এরপর সব মহিলাদের বলা হলো, আপনাদের নিজ নিজ মোবাইল থেকে যে যার স্বামীকে 'I love u টেক্সট করতে আর সবচেয়ে ভাল উত্তর যার মোবাইলে আসবে তার জন্য একটা সারপ্রাইজ গিফট থাকবে।

সব মহিলা মেসেজ পাঠালো।

কিছুক্ষণ পার হতেই স্বামীদের জবাব আসা শুরু হল। সেগুলো

কিছুটা এরকম ছিল,

১। তোমার শরীর ভাল তো?

২। হাত খরচের টাকা শেষ?

৩।তুমি বাপের বাড়ি চললে নাকি?

৪। মনে হচ্ছে আজ বাসায় রান্না হবে না, তাই না?

৫। মানে কি?

৬।তুমি স্বপ্ন দেখছ না আমি?

৭। কিটি পার্টিতে কোন গয়না পছন্দ হয়েছে নাকি?

৮।অফিসে এত টেনশনের মধ্যে তুমি রোমান্সের আর সময় পেলে না?

৯। কতবার না বলেছি এত সিরিয়াল দেখ না।

১০। আজ আবার কোনো গাড়িতে ধাক্কা মে&%রেছো নাকি?

তবে শেষপর্যন্ত যে উত্তর সারপ্রাইজ গিফট জিতল তা বড় ভয়ানক ছিলো,

১১) I love you too but who are you?🤣

✨ হ্যাপি রিডিং ❤️
゚viralシalシ #গল্পো

একজন অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছিলেন। ক্লাস শুরু হতেই এক ছাত্র শিস দিয়ে বসল।অধ্যাপক থেমে গিয়ে বললেন:— "কে শিস দিল...
30/07/2025

একজন অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছিলেন। ক্লাস শুরু হতেই এক ছাত্র শিস দিয়ে বসল।

অধ্যাপক থেমে গিয়ে বললেন:
— "কে শিস দিল?"

কেউ কোনো উত্তর দিল না।

তিনি আবার পাঠ দেওয়া শুরু করলেন। কিছুক্ষণ পর সেই ছাত্র আবার শিস দিল।
অধ্যাপক আবার থেমে জিজ্ঞেস করলেন:
— "কে শিস দিচ্ছে?"

তবুও কেউ উত্তর দিল না।

তিনি আবার ক্লাস শুরু করলেন। কিন্তু এবার যখন তৃতীয়বারের মতো শিস এল,
তিনি কলম বন্ধ করলেন এবং বই গুটিয়ে বললেন:
— "আজকের ক্লাস এখানেই শেষ। তবে আমি তোমাদের একটা গল্প শোনাব।"

ক্লাসে নেমে এলো নিস্তব্ধতা, সবাই মনোযোগ দিল।

অধ্যাপক বললেন:
"এক রাতে ঘুম আসছিল না, অস্থির হয়ে বাসা থেকে বের হয়ে গাড়ি চালিয়ে কোথাও যাচ্ছিলাম। কোনো নির্দিষ্ট গন্তব্য ছিল না।

হঠাৎ দেখি এক বৃদ্ধা মহিলা, হাতে ভারী বোঝা নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
আমি গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, কিছু সাহায্য লাগবে কি?'
তিনি খুশি হলেন, গাড়িতে উঠলেন।

চলতে চলতে বুঝলাম, তিনি আমাকে ভালোভাবেই চেনেন।
তিনি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বললেন:

— ‘ডক্টর সাহেব, আমার একটা অবৈধ সন্তান আছে, সে আপনার ইউনিভার্সিটিতেই পড়ে। আমি চাই আপনি তার পাশে থাকুন, তাকে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন।’

আমি বললাম:
— 'নিশ্চয়ই মা, কিন্তু নামটা বললে তো আমি তাকে চিনতে পারব।'

তিনি হেসে বললেন:
— 'নাম বলার দরকার নেই। আপনি নিজেই তাকে চিনে ফেলবেন — সে খুব দুষ্ট, সব সময় ক্লাসে শিস দেয়।'"

এই কথা শুনে ক্লাসের সব ছাত্র ঘুরে তাকাল সেই শিস দেওয়া ছাত্রের দিকে!

অধ্যাপক তখন বললেন:
"এসো ছোট ভাই, তুমি কি ভাবছ আমি এই পিএইচডি সার্টিফিকেট গাধার হাট থেকে কিনেছি?"
゚viralシalシ #গল্প #গল্পো

God's plan is always beneficial.       ゚viralシalシ
29/07/2025

God's plan is always beneficial.

゚viralシalシ

মাগুরা'য় সাপে কেটে শাওন শিকদার নামে এক এইস এস সি পরিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শাওন শিকদারের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার শ্রীকা...
28/07/2025

মাগুরা'য় সাপে কেটে শাওন শিকদার নামে এক এইস এস সি পরিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শাওন শিকদারের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার শ্রীকান্তপুরে গ্রামে। জানা যায় রাতে বাড়ির পাশে মোবাইলে গেম খেলার সময় বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ওই তরুন রাতের অধারে বাড়ির দিকে আসার সময় সাপে বাইট করে। বাইটের আনুমানিক সময় সন্ধ্যা ৭ টা। বাইটের পর স্থানীয় দুইটি ওঝার কাছে নিয়ে ঝাড়-ফু করানো হয়। ঝাড়-ফু এর একপর্যায়ে রুগীর অবস্থা খারাপ হলে রাত ১১ টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় কিন্তু হাসপাতালে পৌছানোর আগেই মৃত্যু হয় শওনের।
ওঝা কবিরাজের কারনে ঝরে গেলো আরো একটি প্রান।
আমরা সচেতন হবো কবে.? এই ভাবে আর কত প্রান ঝরে যাবে.??

আজ হাসপাতালে দিয়ে দুইটি ঘটনার স্বক্ষী হলাম আমি নিজেই। রাত ১০:৩৬ মিনিটে দিকে এক ছোট ভাই ফোন দিয়ে বললো ভাই আমি অন্ধকারে বাড়ি ফিরছিলাম হঠাৎ পায়ে কিছুতে কামড় দিছে। আমি সাথে সাথে তাকে বললাম তুমি দ্রুত হাসপাতালে যাও। আমার কথা শুনে ছোট ভাই বাড়ির লোককে না জানিয়ে বন্ধুকে নিয়ে ১০ মিনিট এর ভিতরে হাসপাতালে পৌছিয়ে যায়। কিছু সময় পর আমি ও হাসপাতালে পৌছায়। হাসপাতালে গিয়ে ছোট ভাই এর ঘটনা বিস্তারিত জেনে ডাক্তার এর সাথে আলোচনা করে মুটামুটি কনফার্ম হলাম বিষধর সাপের বাইট না। পরে ডাক্তার পরামর্শ দিলো আর রাত হাসপাতালে অবজারভেশনে থাকতে। ভয়ে ছোট ভাই অনেকটা অসুস্থ হয়ে যায় বমি ও করা শুরু করে একপর্যায়ে তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়। রাত ২ টার দিকে তার অবস্থা উন্নতি হয় স্বাভাবিক হতে শুরু করে। তারপর ও আমি তার কাছেই ছিলাম রাত ৩ টার দিকে তাকে এবং তার ফ্যামিলি মেম্বর দের সব বুঝিয়ে বাসায় ফিরলাম। আলহামদুলিল্লাহ ছোট ভাই এখন সুস্থ।

আজ যদি ওঝার কাছে গিয়ে সময় নষ্ট না করে হাসপাতালে আসতো তাহলে সুস্থ হয়ে শাওন ও বাড়ি ফিরতো।

★ [বিঃদ্রঃ আজ ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে জানতে পারলাম মাগুরা সদর হাসপাতালে এন্টিভেনম মজুদ থাকে এবং সাপা কাটা রুগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়। তাই সাপে কাটলে সময় নষ্ট না করে দ্রুত হাসপাতালে চলে আসবেন। মনে রাখবেন যত সময় নষ্ট করবেন তত মৃত্যু ঝুঁকি বাড়তে থাকবে। ]

❝ সাপে কাটলে ওঝা নয় হাসপাতালে চিকিৎসা হয়। ❞
(সংগৃহীত)
মাগুরা নিউজ

শৌভিক: একটি কঙ্কালের কান্না, একটি শহরের শিক্ষাতখন ১৯৯৮ সাল।মাত্র পাঁচ বছর বয়সের শৌভিক গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভর্তি হয় কলকাতার...
28/07/2025

শৌভিক: একটি কঙ্কালের কান্না, একটি শহরের শিক্ষা
তখন ১৯৯৮ সাল।
মাত্র পাঁচ বছর বয়সের শৌভিক গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভর্তি হয় কলকাতার SSKM হাসপাতালে। বাড়ি ছিল আসানসোলে। ৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে চিকিৎসার জন্য বাবা মনিময়বাবুর সঙ্গে কলকাতায় আসে সে। দীর্ঘদিন হাসপাতালে থাকার পর একদিন শৌভিক আবদার করে,
"আমি আর আসানসোলে ফিরবো না, আমি এই শহর কলকাতাতেই থাকবো!"

শিশুটির সেই আবেগমিশ্রিত ইচ্ছা হয়তো বাবা মনিময় বুঝতে পারেননি তখন। কিন্তু কয়েকদিন পরই ঘটে যায় এক হৃদয়বিদারক ঘটনা।

২৯ অক্টোবর, ডাক্তাররা জানালেন, শৌভিকের খুব দ্রুত রক্তের দরকার। মনিময়বাবু একজন পরিচিত জুনিয়র ডাক্তারকে সঙ্গে নিয়ে কলকাতার একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে ছুটে বেড়ালেন…
কিন্তু কোথাও রক্ত পাওয়া গেল না।
রক্তের অভাব নয়, দায়িত্বহীনতা ও অব্যবস্থাপনাই শেষ পর্যন্ত স্তব্ধ করে দিলো পাঁচ বছরের শৌভিকের হৃদস্পন্দন।

অসহনীয় শোকেও মনিময়বাবু ভেঙে পড়লেন না।
বরং সমাজের অমানবিকতা ও অব্যবস্থার বিরুদ্ধে এক অভিনব প্রতিবাদ করলেন তিনি।

তিনি তার সন্তানের মৃতদেহ দান করলেন নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগে।
শৌভিকের ইচ্ছাই যেন পূরণ হলো — সে সত্যিই আর আসানসোলে ফিরে গেল না।
আজও কলকাতায় আছে সে।
নীলরতনের অ্যানাটমি লেকচার রুমে কাঁচের বাক্সে সংরক্ষিত হয়ে আছে তার কঙ্কাল —
একটি মূর্ত বার্তা হয়ে অমানবিকতার বিরুদ্ধে।

🧠 শিক্ষা:
আমরা কত সহজেই সব কিছু "সিস্টেমের ব্যর্থতা" বলে পাশ কাটিয়ে যাই।
কিন্তু সেই ব্যর্থতার শিকার হয়ে যারা নিঃশব্দে চলে যায়, তারা চিরকাল প্রশ্ন ছুঁড়ে যায় আমাদের বিবেকের মুখে।
আজও শৌভিক যেন কাঁচের ভেতর থেকে বলে—আপনারা আর কাউকে এমনভাবে চলে যেতে দিয়েন না।"

আপনার একটি শেয়ার হতে পারে কারো চোখ খুলে দেওয়ার চাবিকাঠি।
📢 ছড়িয়ে দিন যেন আর কোনো শৌভিক কাঁচের বাক্সে না ঢুকে পড়ে।

সঠিক ❤️❤️
27/07/2025

সঠিক ❤️❤️

সুবহানাল্লাহ ❤️❤️
27/07/2025

সুবহানাল্লাহ ❤️❤️

🏞️  বাংলাদেশের একমাত্র আগ্নেয়গিরি?বাংলাদেশে কি আগ্নেয়গিরি আছে? অনেকে ভাবেন নেই, কিন্তু রাঙামাটির "বড় পাথর" ও পার্বত্য অঞ...
26/07/2025

🏞️ বাংলাদেশের একমাত্র আগ্নেয়গিরি?

বাংলাদেশে কি আগ্নেয়গিরি আছে? অনেকে ভাবেন নেই, কিন্তু রাঙামাটির "বড় পাথর" ও পার্বত্য অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠের নিচে আগ্নেয়গিরির প্রাচীন শিলার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানান, বান্দরবানের কিছু এলাকায় আগ্নেয় শিলা পাওয়া গেছে, যা কোটি বছর আগের আগ্নেয়গিরির অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়। যদিও এটি সক্রিয় নয়, তবুও ভূতত্ত্ববিদদের কাছে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বাংলাদেশের ভূপৃষ্ঠ গঠনের ইতিহাস উন্মোচনে সাহায্য করছে। আমাদের দেশ শুধু নদীমাতৃক নয়, এর গহীন পাহাড়ের ভেতরে লুকিয়ে আছে বিস্ময়ের ভাণ্ডার।

°•☆◆ জীবন্ত মোজেজা °•☆◆🕵️‍এই ছবিটি কোনো শিল্পীর আঁকা জটিল শিল্পকর্ম নয়। এটি মহান আল্লাহতায়ালার এক অবিশ্বাস্য সৃষ্টি—আমাদ...
24/07/2025

°•☆◆ জীবন্ত মোজেজা °•☆◆

🕵️‍

এই ছবিটি কোনো শিল্পীর আঁকা জটিল শিল্পকর্ম নয়। এটি মহান আল্লাহতায়ালার এক অবিশ্বাস্য সৃষ্টি—আমাদের নিজেদের মেরুদণ্ডের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসা স্নায়ু জালের এক বাস্তব চিত্র।

একবার গভীরভাবে চিন্তা করুন, আমাদের সৃষ্টিকর্তা কতটা নিখুঁতভাবে আমাদের তৈরি করেছেন!

আমাদের মেরুদণ্ড থেকে মোট ৩১ জোড়া স্নায়ু বের হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়েছে—একদম নির্ভুল গণনায়।

ঘাড় থেকে কোমর হয়ে একেবারে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত প্রতিটি স্নায়ু তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পেয়ে ছড়িয়ে আছে।

এদের কাজ আমাদের কল্পনার চেয়েও বিশাল।

আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রিয়জনের মুখের দিকে তাকানো, মায়ের হাতের স্পর্শ অনুভব করা, এমনকি আমাদের হৃদয়ের যে স্পন্দন—তার সবই এই স্নায়ুগুলোর মাধ্যমে মহান রবের ইশারায় নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।

আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি, তখনও এই নেয়ামতগুলো আমাদের শরীরকে সচল রাখে।

সামান্য ব্যথা পেলেই অস্থির হয়ে যাই, কিন্তু যে মহান সত্তা এই জটিল ব্যবস্থা দিয়ে আমাদের আগলে রেখেছেন, তাঁর শুকরিয়া কি আমরা আদায় করি?

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন,

“আর তোমাদের নিজেদের মধ্যেও (আমার নিদর্শন) রয়েছে, তোমরা কি দেখো না?”

-সূরা আয-যারিয়াত, আয়াত: ২১

এই ছবিটি সেই আয়াতের এক জীবন্ত উদাহরণ।

আমাদের শরীর আল্লাহর অস্তিত্বের এক অকাট্য প্রমাণ, এক জীবন্ত মোজেজা।

প্রতিটি মুহূর্তের জন্য, প্রতিটি সুস্থতার জন্য—আলহামদুলিল্লাহ!

একটু ভাবুন তো তাহলে কত আধুনিক ছিল তাদের জীবন ব্যবস্থা 🤔মধু কোনোদিনই নষ্ট হয় না। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও, এটা একদম সত্যি।...
23/07/2025

একটু ভাবুন তো তাহলে কত আধুনিক ছিল তাদের জীবন ব্যবস্থা 🤔

মধু কোনোদিনই নষ্ট হয় না। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও, এটা একদম সত্যি। প্রাচীন মিশরের এক সমাধি থেকে ৩,০০০ বছরের পুরোনো কিছু মাটির পাত্র পাওয়া গেছে, আর সেগুলোর ভেতরে ছিল মধু—একেবারে ঠিকঠাক, খাওয়ার মতো। কোনো প্রিজারভেটিভ ছাড়াই এত বছর টিকে গেছে শুধু নিজের গঠনের জন্য। মধুর ভেতরে এমন উপাদান থাকে, যেগুলো ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু টিকতে দেয় না। তাই সময় যতই পেরিয়ে যাক, মধু থেকে যায় ঠিক আগের মতোই। এই জিনিসটা প্রমাণ করে, প্রকৃতির অনেক কিছুই আমাদের ধারণার বাইরে কাজ করে—শুধু খেয়াল করতে হয়।

একটি ঈগল যে ২০ বছর ধরে উড়েছিল... কিন্তু কখনও সমুদ্র পার হয়নি।দুই দশক ধরে, রাশিয়া থেকে সৌদি আরবের ভ্যালে দেল নিনোতে তা...
23/07/2025

একটি ঈগল যে ২০ বছর ধরে উড়েছিল... কিন্তু কখনও সমুদ্র পার হয়নি।
দুই দশক ধরে, রাশিয়া থেকে সৌদি আরবের ভ্যালে দেল নিনোতে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জিপিএস দ্বারা একটি স্টেপ ঈগলকে ট্র্যাক করা হয়েছিল। এর যাত্রা আশ্চর্যজনক: হাজার হাজার কিলোমিটার মরুভূমি, পাহাড় এবং বেশ কয়েকটি দেশ অতিক্রম করে। তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় ছিল দূরত্ব নয়... বরং এটি যে পথটি বেছে নিয়েছিল তা। সমুদ্রের উপর দিয়ে ছোট পথ থাকা সত্ত্বেও, এই পাখিটি জলের উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া একেবারেই এড়িয়ে চলে।
এটি বিশাল সমুদ্রের জনপদকে প্রদক্ষিণ করতে পছন্দ করত, কেবল স্থলে থাকার জন্য অনেক দীর্ঘ পথ অনুসরণ করত। কেন? অ্যালবাট্রস বা গুলের মতো সামুদ্রিক পাখির বিপরীতে, তাদের তাপীয় প্রবাহের প্রয়োজন - উষ্ণ বাতাসের স্রোত যা পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে উঠে আসে এবং খুব বেশি শক্তি ব্যয় না করে দীর্ঘ দূরত্বে চলাচল করতে দেয়। কিন্তু সমুদ্রের উপর দিয়ে... এই তাপীয় প্রবাহগুলি প্রায় অস্তিত্বহীন। সেখানে উড়তে প্রচুর প্রচেষ্টার প্রয়োজন হবে, ক্লান্ত হয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকবে। এই সহজাত পছন্দটি একটি আশ্চর্যজনক বিবর্তনীয় বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করে: পাখিটি কেবল আকাশে চলাচল করে না, বেঁচে থাকার জন্য ভূদৃশ্যও সঠিকভাবে পড়ে। এই মানচিত্রটি কেবল একটি যাত্রা দেখায় না; এটি প্রকৃতির নীরব সাদৃশ্য দেখায়।

Address

Dhaka
7610

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sakib Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sakib Hasan:

Share