Kichukkhon

Kichukkhon Interesting, Entertaining, Useful & Unique Video Station.

সততার পরীক্ষায় বাংগালী ফেইল! ছাত্র, শিক্ষক, জনতা সকলেই। রাতের আধারে সাধারণ মানুষই একে অন্যের বাড়িতে ডাকাতি, লুটপাট চালাচ...
08/08/2024

সততার পরীক্ষায় বাংগালী ফেইল! ছাত্র, শিক্ষক, জনতা সকলেই। রাতের আধারে সাধারণ মানুষই একে অন্যের বাড়িতে ডাকাতি, লুটপাট চালাচ্ছে! তাই নিজ নিজ স্থাপনা সুরক্ষায় নিচের নম্বরগুলো সেইভ করে রাখুন এবং শেয়ার করুন।

05/08/2024

লাভ হইল কি? সত্যকে তো শেষ পর্যন্ত মেনেই নিতে হলো! ইতিহাস যুগে যুগে শিক্ষা রেখে যায়! কিন্তু আফসোস! মানুষ তা থেকে শিক্ষা নেয় না!
শেখ হাসিনা এখন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর তালিকায়! তবে, অন্যান্য প্রাক্তনের সাথে তাহার পার্থক্য একটাই। তিনিই দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া প্রথম প্রধানমন্ত্রী!

“You forget what you want to remember, and you remember what you want to forget.” — Cormac McCarthy, The Road
02/05/2024

“You forget what you want to remember, and you remember what you want to forget.”

— Cormac McCarthy, The Road

গাছের ছায়ায় নৌকায় ভ্রমন,অনুভবেই তৃপ্তি!
23/04/2024

গাছের ছায়ায় নৌকায় ভ্রমন,
অনুভবেই তৃপ্তি!

09/04/2024

দেশের আকাশ ঘুট ঘুইট্টা অন্ধকার বিধায় চাঁদ দেখা যায়নি! ঈদ বৃহস্পতিবার। জানিয়েছে চাঁদ অদেখা কমিটি! 😅

16/03/2024
রহস্যময় গ্রীক ফায়ার!********************ইতিহাসে এমন অনেক অস্ত্রের খোঁজ পাওয়া যায় যা ছিল অত্যন্ত বিধ্বংসী , কিন্তু মধ্যযু...
09/03/2024

রহস্যময় গ্রীক ফায়ার!
********************

ইতিহাসে এমন অনেক অস্ত্রের খোঁজ পাওয়া যায় যা ছিল অত্যন্ত বিধ্বংসী , কিন্তু মধ্যযুগে এমন একটি রহস্যময় অস্ত্র ছিল যার কোনো জবাব শত্রুপক্ষের কাছে ছিলোনা। যা মুহূর্তে শত্রুকে ধংস করতে পারতো।
বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য ছিল ইতিহাসের অন্যতম বৃহত্তম ও সমৃদ্ধ একটি সাম্রাজ্য, যে সাম্রাজ্যটি ৩৩০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত, প্রায় ১১০০ বছর টিকে ছিল। এই বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যকে অন্য যে কোনো সাম্রাজ্যের মতোই বারবার বিদেশিদের আক্রমণের মুখে পড়তে হয়েছিল , কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রায় ১১০০ বছর ধরে এই সাম্রাজ্যের টিকে থাকার পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ বলে যাকে মনে করা হয়, তা ছিল তাদের রহস্যময় ও বিধ্বংসী অস্ত্র , যা গ্রিক ফায়ার নামে বিখ্যাত।
মনে করা হয় ৬৭২ সালে সম্রাট কনস্টান্টিন পোগনেটাস এর আমলে আরবদের আক্রমণ ঠেকাতে বাইজান্টাইনএর নৌবাহিনী প্রথমবার এই রহস্যময় গ্রিক ফায়ার ব্যবহার করেছিল। যে অস্ত্র আক্রমণকারীদের মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করেছিল। এই গ্রিক ফায়ার ছিল একপ্রকারের তরল আগুন , যা একজাতীয় যন্ত্রের মাধ্যমে শত্রুপক্ষের নৌকা বা জাহাজের উদ্দেশে ছুড়ে দেওয়া হতো। সেই যন্ত্রটির মধ্যে একটি বিশেষ পাত্রের মধ্যে গ্রিক ফায়ারএর তরল মিশ্রণটি রাখা থাকতো , আর কোনোভাবে সেই মিশ্রণটি থেকে তরল আগুন উৎপন্ন করে নলের মাধ্যমে তা শত্রুপক্ষের দিকে ছুড়ে দেওয়া হতো। এই তরল আগুন মুহূর্তে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুকে জ্বালিয়ে ধংস করে দিতো। এই গ্রিক ফায়ার এতটাই ভয়ঙ্কর ছিল যে তা জল দিয়েও নেভানো যেতোনা , এমনকি মনে করা হয় যে এই গ্রিক ফায়ার জলের সংস্পর্শে আরো বেশি জ্বলে উঠতো।
মনে করা হয় কালিনিকস নামের একজন বাইজান্টাইন আর্কিটেক্ট প্রথম এই মারাত্মক অস্ত্রটি তৈরী করেন এবং তা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের হাতে তুলে দেন। কিন্তু এই তরল আগুনটি কি উপায়ে তৈরী করা হয়েছিল তার রহস্য এতটাই গোপনে সুরক্ষিত রাখা হয়েছিল যে , গ্রিক ফায়ার তৈরী করার ফর্মুলা আজও অজানা। মনে করা হয় যে ন্যাপথা বা পেট্রোলিয়াম এর সাথে সালফার ও আরো অন্য কিছু সামগ্রী মিশিয়ে গ্রিক ফায়ার তৈরী করা হতো। কিন্তু এর আসল রহস্য এখনো কেউ সঠিক জানতে পারেনি।

(Collected)

বাবা ধ্যানরত আছেন। কেও ডিস্টার্ব করিবেন না। পানি পড়া নিতে হইলে নিজ দায়িত্বে বোতলে ফু দিয়ে বাবার সামনে একটা চিকেন লেগপিস ...
04/03/2024

বাবা ধ্যানরত আছেন। কেও ডিস্টার্ব করিবেন না। পানি পড়া নিতে হইলে নিজ দায়িত্বে বোতলে ফু দিয়ে বাবার সামনে একটা চিকেন লেগপিস রেখে যাবেন!😌

একটা জেনারেশনকে বোঝানো হয়েছিল -"বিকেলে মাঠে খেলতে যাওয়ার চাইতে টিউটরের কাছে পড়াটা বেশি Important."এরা বিকেলে মাঠ ছেড়ে পড়...
28/02/2024

একটা জেনারেশনকে বোঝানো হয়েছিল -
"বিকেলে মাঠে খেলতে যাওয়ার চাইতে টিউটরের কাছে পড়াটা বেশি Important."

এরা বিকেলে মাঠ ছেড়ে পড়ার টেবিলে চলে গেল । আর মুরুব্বিরা দেখলেন, মাঠ ফাঁকা ফেলে রাখার চাইতে উঁচু ইমারত নির্মাণ করাটা more beneficial, more practical!

বেঁচে থাকতে হলে লাইফে Entertainment দরকার । সুস্থ এন্টারটেইনমেন্টের মাধ্যমগুলো একে একে বন্ধ করে দেয়া হলো। জেনারেশন সেটাকে রিপ্লেস করলো মোবাইল, পিসি আর প্লে-স্টেশন দিয়ে। কেউ অপরিণত বয়সে রিলেশনে জড়িয়ে গেল। কোথাও মা-দ-ক এবং কি-শো-র গ্যাং তৈরী হলো।

তারপর হঠাৎ মুরুব্বিদের বোধোদয় হলো-
'আরে, এই জেনারেশনটা এমন হয়ে যাচ্ছে কেন !' এরা তো গোল্লায় গেলো!!

আহারে, মাঠের খেলা! এখন কেও মাঠে খেলতেও চায় না। জন্মের পর থেকেই তাকে আষ্টেপৃষ্টে বেধে ফেলে কৃত্রিম যন্ত্রগুলো! গল্পের বইও পড়তে চায় না। বুদ্ধির বিকাশ, সৃজনশীলতার উৎপত্তি হবে কোথায়, কিভাবে?!🤔

ঐতিহাসিক মুনতাসির মামুনের বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলা আজ লিখেছে , বাংলাদেশে শবে বরাতের প্রচলন করেন ঢাকার নবাবেরা : সময়ের পরিক...
27/02/2024

ঐতিহাসিক মুনতাসির মামুনের বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলা আজ লিখেছে , বাংলাদেশে শবে বরাতের প্রচলন করেন ঢাকার নবাবেরা : সময়ের পরিক্রমায় শবে বরাতের পরদিন বাংলাদেশে নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটির দিবসI পুরান ঢাকায় এ রাত ঘটা করে পালন করা হয়
বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডে শবে বরাত পালনের সবচেয়ে পুরনো প্রমাণ পাওয়া যায় উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে, প্রায় দেড়শো বছর আগে।
সেসময় ঢাকার নবাবরা ঘটা করে শবে বরাত পালন করতেন বলে বলছিলেন ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন, যিনি বাংলাদেশের উৎসবের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করেছেন ও বই লিখেছেন।
তিনি বলেন, সে সময়ে হিন্দুদের আধিপত্য থাকার কারণে সেটিকে মোকাবেলা জন্য ঢাকার নবাবরা শব-ই-বরাত জন্য অনেক বড় আয়োজন করতো।
এতে ঢাকার নবাবদের মুসলমান পরিচয় এবং আধিপত্য - এ দুটো বিষয় একসাথে তুলে ধরার প্রয়াস দেখা যেত।
অধ্যাপক মামুন বলেন, "নবাবরা যেহেতু মুসলিম ছিলেন এবং ঢাকাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতেন, সেজন্য উৎসবগুলোকে তারা গুরুত্ব দিতেন। এর মাধ্যমে নবাবদের আধিপত্য, মুসলমানদের আধিপত্য এবং ধর্ম পালন এই তিনটি বিষয় একসাথে প্রকাশ হতো।"
১৯'শ শতকের শেষের দিকে ঢাকায় শবে বরাত পালন মুসলিম পরিচয় প্রকাশের বিষয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল। এমনটাই বলছেন অধ্যাপক মামুন।
সেই ধারাবাহিকতায় শবে বরাত একটি বড় ধরনের উৎসবে পরিণত হয়েছে।
তবে মোহাম্মদ ইব্রাহিমের মতে আরো আগে থেকেই বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডে শবে বরাত পালন হয়ে আসছে।
“আরব আর চীনা বণিকরা যখন সাগরপথে ব্যবসা করতে আসতো, তখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে তাদের জাহাজ ভিড়তো। সেসময় তাদের অনেকেই এখানে থেকে যেতেন। তাদের মাধ্যমে ইসলামিক রীতি-রেওয়াজের সাথে সেখানকার মানুষের পরিচয় হয়েছিল।”
তার মতে ঢাকার নবাবরা জাঁকজমকের সাথে শবে বরাত পালন করলেও তারও কয়েকশো’ বছর আগে থেকেই বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডের মানুষ এই রেওয়াজের সাথে পরিচিত ছিল।
মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুন একজন বাংলাদেশি ইতিহাসবিদ ও সাহিত্যিক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক।
https://www.bbc.com/bengali/articles/c84nzwe9j1jo

একজন কবি বসেছেন ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে, পায়ের ওপর পা তুলে। একজন পলিটিশিয়ান বসেছেন কবির পায়ের কাছে, মোড়ায়, হেলান দিয়ে নয়, ...
27/02/2024

একজন কবি বসেছেন ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে, পায়ের ওপর পা তুলে। একজন পলিটিশিয়ান বসেছেন কবির পায়ের কাছে, মোড়ায়, হেলান দিয়ে নয়, বরং কবির দিকে ঝুঁকে। আজকাল এমনটা ঘটে না। আজকাল কবি বসেন আরাম করে বসা পলিটিশিয়ানের পায়ের কাছে। আগে কবি এবং পলিটিশিয়ানের মধ্যে দর্শন নিয়ে আলোচনা হতো । আজকাল পলিটিশিয়ানের স্তূতি গেয়ে তাঁর কাছ থেকে কিছু ধন দৌলত পেতে আসেন কবিরা।

"সমুদ্রের নিচে রহস্যময় প্রাচীর"জার্মানির বাল্টিক উপসাগরে খোঁজ মিলল প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরের প্রাচীরের। বিজ্ঞানীদে...
23/02/2024

"সমুদ্রের নিচে রহস্যময় প্রাচীর"

জার্মানির বাল্টিক উপসাগরে খোঁজ মিলল প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরের প্রাচীরের। বিজ্ঞানীদের অনুমান, প্রস্তর যুগে তৈরি করা হয়েছিল এই প্রাচীর। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, ইউরোপে মানুষের তৈরি প্রাচীনতম নির্মাণ এটাই। মেকলেনবার্গ উপসাগর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একটি জায়গায় শিক্ষাসফরে গিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে ছিলেন কয়েক জন বিজ্ঞানীও। তখনই এক দল বিজ্ঞানী সমুদ্রের নিচে কিছু জিনিস পর্যবেক্ষণের সময় ওই প্রাচীরের হদিস পান।

বিজ্ঞানীরা প্রাচীরের আকার, গঠন দেখে আরও একটি বিষয়ে নিশ্চিত যে, কোনোভাবেই এটি প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি করা হয়নি। সুনামি বা হিমবাহও এই প্রাচীর গঠন করেনি। মানুষই তৈরি করেছে এই প্রাচীর।

গবেষকদের দাবি, প্রায় ১০ হাজার বছর আগে একটি হ্রদের ধারে তৈরি করা হয়েছিল ওই প্রাচীর।
গবেষকেরা মনে করছেন, বলগা হরিণ শিকার করার জন্য সেই প্রাচীর তৈরি করা হয়েছিল। সেই প্রাচীর দিয়ে ফাঁদ তৈরি করা হত। বিশাল প্রাচীরের অদূরে ছিল অন্য একটি প্রাচীর। গবেষকেরা মনে করছেন, দ্বিতীয় ওই প্রাচীর সমুদ্রের পলির নিচে চাপা পড়ে গিয়েছে।
ওই প্রাচীর টপকে বলগা হরিণ এলেই তির-ধনুক দিয়ে তাদের শিকার করা হত। অনতিদূরে আরও একটি প্রাচীর থাকায় তারা দৌড়ে পালাতে পারত না। ফলে শিকারিদের ফাঁদে পড়ত।
ওই প্রাচীর পরীক্ষা করে গবেষকেরা মনে করছেন, প্রায় সাড়ে আট হাজার বছর আগে প্রাচীরটি সমুদ্রের নিচে ডুবে গিয়েছিল!

মতামত: মহান সৃষ্টিকর্তা কোনো কালেই কোনো অত্যাচারী এবং তার অত্যাচারের চিহ্ন অক্ষুণ্ণ রাখেন না। তারা এবং তাদের নিদর্শনের ধ্বংস অনিবার্য। তাদের স্মৃতি বিস্মৃতি হবেই। যদিও মানুষের সামনে কোনো দিন উন্মোচিত হয় তবে তা অপমানজনক ভাবেই হবে!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kichukkhon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kichukkhon:

Share