কাব্য নীল

কাব্য নীল be happy always 🙂🙂

10/08/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! MD Khursad, Ariyan Khan, Nargis Nargis, Ilma Sultana

08/08/2025

পোস্টটা যাদের সামনে যায় একটু রেসপন্স করিয়েন, সবাইকে ফুলের ভালোবাসা দিয়ে আসবো!!❤

07/08/2025

রাত ১২টা। ঘরে সব নিস্তব্ধ, কিন্তু রাহাতের মনের ভেতর ঝড়।

হাতের মোবাইলে বারবার চোখ পড়ছে। শেষবার নিহা ‘Seen’ করেছিল সন্ধ্যা ৭টায়। এখন ৫ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে—কোনো রিপ্লাই নেই।

রাহাত জানে, নিহা ব্যস্ত মেয়ে। পড়াশোনা করে, বাসার কাজও করে, কিন্তু…

> "তবুও একটুকু সময় তো বের করা যেত!" — মনটা কেমন করে উঠল।

রাহাত জানে, প্রেম মানে তো শুধু কথা না—প্রতীক্ষা, বোঝাপড়া, আর একটু অভিমানও থাকে।

সে মোবাইলের স্ক্রিনে নিহার সেই পুরনো ছবিটা দেখে—ওখানে নিহা হেসে বলছিলো,

> "তুমি চিন্তা কোরো না, আমি ঠিক আছি, থাকবও।"

তখন রাহাতের মনে একটাই কথা আসে:

> "প্রিয় মানুষকে ভালোবাসা মানে শুধু তার রিপ্লাই পাওয়ার অপেক্ষা না… তার ভালো থাকাটা কামনা করা, এমনকি সে দূরে থাকলেও।"

অবশেষে রাহাত চোখ বন্ধ করে, একটুখানি শান্তি খুঁজে নেয়।

আর ঠিক তখনই—টিং!
নিহার মেসেজ:

> “তুমি এখনো জেগে আছো? জানি, অপেক্ষা করছো। আমি তোমাকে খুব মিস করেছি। বলবো বলবো করে বলা হয়নি—ভালোবাসি।”

রাহাত চুপচাপ মুগ্ধ নয়নে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর মনে শান্তি।

> প্রিয় জনের চিন্তা শুধু দুশ্চিন্তা নয়—তা একধরনের ভালোবাসা।

লেখনিতে: #কাব্য_নীল

06/08/2025

ডিভোর্সের ১০ বছর পর আবার নিজের প্রাক্তন স্বামীর বাড়িতে প্রবেশ করলাম। এতো বছর পর নিজের ফেলে যাওয়া,সংসারে আবার আসতে হবে কিংবা আসতে পারবো তা কল্পনা বা স্বপ্ন কোন ভাবেই কখনো মাথাতে আসেনি। তার,নতুন সংসার নতুন বউ এমনকি একটা ফুটফুটে মেয়ে ছিল। তার এ সুখের সংসারে আমার জায়গা না হওয়াটাই স্বাভাবিক ছিল।
তবে সৃষ্টিকর্তার পরিকল্পনার কাছে সকল কিছু হার মেনে আবারও আমাকে আসতে হলো রিদের বাড়িতে। সমাজ কি ভাবে নিবে? মানুষ কি বলবে,?, সব কিছুর পরোয়া পিছনে ফেলে কোন এক অদৃশ্য মায়ার অবাধ্য পিছুটান আর প্রিয় সেই মানুষ প্রিয় সে সংসার কাছ থেকে দেখার লোভ আমাকে এনে দার করিয়েছে রিদের দরজায়। নিজেকে আর আটকাতে পারিনি এ সুযোগ থেকে।

,,,,
কলিং বেল চাপতেই দরজা খুলে দিল রিধিকা,

আসসালামু আলাইকুম তুমি কি পুতুলাম্মু ?

বুঝলাম তিশাই হয়তো বলে রেখেছে আমি আসবো আর আমাকে পুতুলাম্মু বলতে শিখিয়েছে ।

হ্যা আমি পুতুলাম্মু।

আসো আসো মা ভিতরে আছে। আমি তোমার জন্য কতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছি তুমি আসতে এতো দেরি করলে কেন বলোতো।

--- বাড়িতে কাজ ছিল তো তাই। কিন্তু আমিতো তোমার জন্য চকলেট আনতে ভুলে গেছি মামনি। বিকেলে এনে দিব কেমন?

সমস্যা নেই। বেশি চকলেট খেলে দাঁতে পোকা ধরবে। তাই আমি কম কম চকলেট খাই। মা বলেছে বেশি চকলেট খেলে মায়ের মতো অসুস্থ হয়ে যাবো আমিও।

রিধির সাথে কথা বলতে বলতে তিশার রুমে চলে আসলাম।

রুমটা ঠিক তিশার বললে চলে না, রুম টা রিদের। যে রুমে ১০ বছর আগে আমি আর রিদ থাকতাম। নতুন বউ সাজে এ রুমে এনে বসানো হয়েছিল আমায়। আজ বহু বছর পর আবার বসলাম সেই ঘরটাতে।

আমাকে দেখে তিশা সুয়া থেকে উঠে বসলো।
রিধি বলছে,
মা দেখো পুতুলাম্মু এসে পরেছে।

আপনি এসেছোন আপু। আমার যে কি ভালো লাগছে। বলে বুঝাতে পারবো না।

তা,আন্টি ওরা কেমন আছে।

-- আছে ভালোই, এ বয়সে আর কেমন থাকবে। আসতে দেরি হলো নতুন বাসা সব কিছু ঘোজগাছ করে রান্না করে এসেছি। আবার সন্ধ্যা চলে যাব,।

হঠাৎ কিছু একটা পরে যাওয়ার শব্দ কানে আসতেই তিশা সহ আমি ছোটলাম কি হয়েছে দেখতে।

রান্না ঘরে আসতেই দেখলাম আমার শাশুড়ীর হাত থেকে ভাতের হাড়ি পরে গেছে। আমার শাশুড়ী বলা চলে না এখন। যেহেতু আমার ডিভোর্স হয়ে গেছে। কি বলে সম্মোধন করবো বুঝছি না। তিশা ধরে ধরে উঠালেন উনাকে। রিদের মা হয়তো জানতো আমার আসার কথা। তবে আমার সাথে কথা বলতে ইস্ততবোধ করছেন। তিশা অসুস্থ থাকার কারনে হয়তো উনাকে এই বয়সে রান্না ঘরে বসতে হয়েছে। ভাগ্যের কি নির্মন পরিহাস দশ বছর আগে আমি রান্না করে অফিস যেতাম আবার অফিস থেকে এসে রাতের রান্না করতাম। খাবারটা গরম করেও খেতেন না আমার শাশুড়ী । আর সে মানুষটা আজকে এ বয়সে রান্না করতে হচ্ছে।

তিশা তুমি উনাকে নিয়ে রুমে যাও বাকি রান্না আমি শেষ করছি।

আপা আপনি রান্না করবেন।

তিশার উত্তরে ছোট
, জবাব সমস্যা নেই অভ্যাস আছে।

, রিদের মা আমার দিকে এক পলক তাকিয়ে চোখ সরিয়ে নিল। তার চোখে মুখে অপরাধবোধের ছাপ স্পষ্ট।

কথা বড়ালাম না, তিশাও চলে গেল শাশুড়ী কে নিয়ে।
রান্না করতে করতে মনে পরলো পাঙ্গাশ মাছ রিদের অনেক পছন্দপর ছিল ।
পৃথিবীতে এতো এতো মাছ থাকা সত্ত্বেও তার প্রিয় মাছের তালিকায় একদম উপরের নামটা ছিল পাঙ্গাশ।

যে কয় মাস এ বাড়িতে ছিলাম সপ্তাহে ৫ দিন কম করে পাঙ্গাশ মাছ রান্না করতে হতো আমাকে। পাঙ্গাশ মাছ ভাজা, পাঙ্গাশ মাছের দোপেজা বোনা, পাঙ্গাশ মাছের রসা। আরও কতো ভাবে যে করতাম।
আর রিদ খেয়ে বলতো তোমার হাতের পাঙ্গাশ মাছ ঠিক তোমার মতোই স্বাদ।
মনে করে ঠোঁটের কোনে নিজের অজান্তেই হাসি এসে পড়লো।

রান্নাঘরের ফ্রিজ খুলে পাঙ্গাশ মাছ খুজতে পেয়েও গেলাম।

মুরগির মাংসের মতো সকল মসলা দিয়ে কষিয়ে রান্না করলাম। সচারাচর এ ভাবে মাছ রান্না করা কমই হয়।।

রান্না শেষ করে রিধিকে গোসল করিয়ে বিকালে বাড়ি এসে পরলাম। শতো জোর করেও তিশা খাওয়াতে পারেনি। বলে এসেছি কাল খাবো। এখন থেকে তো প্রতিদিনই আসতে হবে।

রিদের মা আর আমার সামনে আসেনি। রিদের বাবা বিছানায় পড়া, সুয়া থেকে উঠতে পারে না একা কারো সাহায্য ছাড়া।

ঐ বাড়িতে হাস পাস লাগছিল অনেক এতো বছর পর নিজের হাড়ানো সংসার কেমম এক অনুভূতি বলে বুঝানো সম্ভব না।

___________________________________________

১০ মিনিটের দূরত্বের বাসা,ঐ বাড়ি থেকে আমি যে নতুন বাসায় উঠেছি তার। হেটে এসে ক্লান্ত হয়ে চেয়ারে বসে পরতেই সামনে এক গ্লাস পানি ধরলো। জানি এটা আর কেউ না ঝিমের হাত।

সব সময় বাইরে থেকে আসলে ঝিম পানি এগিয়ে দেয়। সকল কাজে হাত লাগায় আমার,সাথে। আমি মানা করলেও করবেই। তার মতে আমার কষ্ট হয় সব একা করতে তাই সে সাহায্য করলে আমার কষ্ট কম হবে। ঝিমের বয়স এবার ১২ চলছে। আর ক মাস পর ১৩ তে পা রাখবে। বাড়ন্ত বয়সে উচ্চতা প্রায় আমার সমান হয়ে এসেছে। লক্ষী একটা মেয়ে। অন্যধায় রিম এর বয়স ১০। বয়সে ঝিমের থেকে ছোট্ট হলেও বেশ চঞ্চল। সারা দিন এটা সেটা খুটি নাটি করবেই। তবে এক টা দিক দিয়ে দুই জনের অনেক মিল। দুজনই আমাকে ছাড়া,ঘুমাতে পারে না। আমাকে ছাড়া খাবার খাবে না। এ অভ্যাস গুলোতে তারা এক মত।

মা কখন এলে। আর ঐ আন্টি টার শরীর কেমন, সারা দিন কি কি করেছ।

রিমের এতো প্রশ্নে বিরক্ত হয়ে ঝিম বললো আহ রিম শুরু হয়ে গেছে তোর বকবকানি?
মা মাত্র এসেছে ফ্রেস হবে খাবে তার পর তো সব শুনতে পারবি নাকি?

-- না বাবা আমার তোর মতো এতো ধর্য নেই।

রিম, তুমি আবার আপুকে তুই করে বলেছ? আমার,চোখ পাকানিতে হালকা চুপসে গেল রিম। সব শিখাতে পারলেও এ জিনিস টা কিছুতেই রিমকে আয়ত্ত করাতে পারিনি। সে ঝিমকে তুই করেই বলে বার বার।এতে অবশ্য ঝিম কোন আপত্তি করে না তবে আমি বকা দেই।

--- থাক মা আমারই তো বোন।তুই বললে কিছু হবে না।

হয়েছে এতোখন তো দুই জন ঝগড়া করছিলে যেই আমি বকা দিলাম এখন বোনের পক্ষ ধরা হচ্ছে তাই না?.

________________________________

খাবারের টেবিলে পাঙ্গাশ মাছ এ ভাবে রান্না হতে দেখে বেশ চমকালো রিদ, তবে কিছু জিগ্যেস করলো না কাউকে,
রিধিতা ও খাবারটা বেশ মজা করে খেয়েছে। তিশা খেয়াল করতে আনমনে কিছু একটা ভেবে হাসলো। পরক্ষণেই মুখে এক অনিষ্ঠত ছাপ পরলো। চোখের কর্নিশা বেয়ে দুই ফোটা জল গরিয়ে পরলো।মুহুর্তে তা হাত দিয়ে মুছেও নিল। যা,সকলের আড়ালেই থাকলে।

#প্রিয়_তার_সংসার সিজন টু
সূচনা পর্ব
#নুসরাত_পুতুল

 #প্রিয়_প্রণয়িনী  #রোমান্টিক  #কাজিন  #কমেডি  #বন্ধুমহল১.https://www.facebook.com/share/p/TuJ14kCQX45jk3VM/২.https://www...
06/08/2025

#প্রিয়_প্রণয়িনী
#রোমান্টিক #কাজিন #কমেডি #বন্ধুমহল

১.https://www.facebook.com/share/p/TuJ14kCQX45jk3VM/
২.https://www.facebook.com/share/p/sWoGFWPFUBcvdXor/
৩.https://www.facebook.com/share/p/jJw6zQP8TVvabtH6/
৪.https://www.facebook.com/share/p/CStp67k6dEw64jLu/
৫.https://www.facebook.com/share/p/EcQg64ByMoqSMZUA/
৬.https://www.facebook.com/share/p/PdYjqnimW9JipmZg/
৭.https://www.facebook.com/share/p/15e3JUgapV/
৮.https://www.facebook.com/share/p/1Cn7ncnvST/
৯.https://www.facebook.com/share/p/1AgoVcUNLS
১০.https://www.facebook.com/share/p/1D7RBddJPo/
১১.https://www.facebook.com/share/p/15L3F3ndEn/
১২.https://www.facebook.com/share/p/1CrjCGyMYm/
১৩.https://www.facebook.com/share/p/182sK6cGXq/
১৪.https://www.facebook.com/share/p/1DhmtkxJ1o/
১৫.https://www.facebook.com/share/p/15Lwsf4Xuo/
১৬.https://www.facebook.com/share/p/14n2HJE5ow/
১৭.https://www.facebook.com/share/p/15HMC5CSrL/
১৮.https://www.facebook.com/share/p/1GDzyCveAB/
১৯.https://www.facebook.com/share/p/14FR9gvczb/
২০.https://www.facebook.com/share/p/19iHeJnbCW/
২১.https://www.facebook.com/share/p/1ABPdSwjiV/
২২.https://www.facebook.com/share/p/1Jzrgzxzqv/
২৩.https://www.facebook.com/share/p/1GrjM1AN5s/
২৪.প্রথম অংশ..https://www.facebook.com/share/p/1BSfcor6ZZ/
২৪.শেষ অংশ .https://www.facebook.com/share/p/1Dngg8X2LF/
২৫.https://www.facebook.com/share/p/1ExTqLyh9o/
২৬.https://www.facebook.com/share/p/1GB4b3w7gG/
২৭.https://www.facebook.com/share/p/15Y8kt3rBD/
২৮.https://www.facebook.com/share/p/17qyoGTYEJ/
২৯.https://www.facebook.com/share/p/1J5HCEGpME/
৩০.প্রথম অংশ ..https://www.facebook.com/share/p/15QyxB5Fy6/
৩০.শেষ অংশ ...https://www.facebook.com/share/p/197tBhFmcu/
৩১প্রথম অংশ .https://www.facebook.com/share/p/18La1TWXyc/
৩১.দ্বিতীয় অংশ .https://www.facebook.com/share/p/1Esd3u9Nb4/
৩১.শেষ অংশ .https://www.facebook.com/share/p/15UUFA4nT9/
৩২.https://www.facebook.com/share/p/1RGnpeuZMc/
৩৩.https://www.facebook.com/share/p/1B6JbpiYu7/
৩৪.https://www.facebook.com/share/p/15hRFaQXSD/
৩৫.প্রথম অংশ..https://www.facebook.com/share/p/1HBfkBdxa6/
৩৫.শেষ অংশ
https://www.facebook.com/share/p/18YuMXUoYT/
৩৬.https://www.facebook.com/share/p/1FRj8g677F/
৩৭.https://www.facebook.com/share/p/19iJAs7xMm/
৩৮.https://www.facebook.com/share/p/1Cpg2Z2txA/
বোনাস.https://www.facebook.com/share/p/15NUZ1yz9V/
৩৯.https://www.facebook.com/share/p/15YPQkykNU/
৪০.https://www.facebook.com/share/p/14ed371pCW/
৪১.https://www.facebook.com/share/p/19dpmNRZPv/
৪২.https://www.facebook.com/share/p/19jSARjhA1/
৪৩.প্রথম অংশ.https://www.facebook.com/share/p/1D1p39go2m/
৪৩.শেষ অংশ.https://www.facebook.com/share/p/15aosL1kmD/
৪৪.প্রথম অংশ.https://www.facebook.com/share/p/14dJFmHLkv/
৪৪.দ্বিতীয় অংশ ...https://www.facebook.com/share/p/1KpkfdZtZu/
৪৪.শেষ অংশ https://www.facebook.com/share/p/1HEYhNFd8J/
৪৫.https://www.facebook.com/share/p/12Btuq3mXp6/
৪৬.https://www.facebook.com/share/p/19envfSJGv/
৪৭.https://www.facebook.com/share/p/15CAyzeq1J/
৪৮.https://www.facebook.com/share/p/1GUt4ifr6B/
৪৯.https://www.facebook.com/share/p/1G3FVgFBRJ/
৫০.https://www.facebook.com/share/p/1AymLdMBVL/
৫১.https://www.facebook.com/share/p/1A6AFr42JV/
৫২.প্রথম অংশ .https://www.facebook.com/share/p/1Dp3Qbk1Xu/
৫২.শেষ অংশ.https://www.facebook.com/share/p/1DfArdDN6b/
৫৩.প্রথম অংশ.https://www.facebook.com/share/p/1FBBCgUALZ/
৫৩.শেষ অংশ .https://www.facebook.com/share/p/1GSqgxAJEG/
৫৪.প্রথম অংশ.https://www.facebook.com/share/p/15Gc8WUgSL/
৫৪.শেষ অংশ .https://www.facebook.com/share/p/19icLS3QQM/
৫৫.https://www.facebook.com/share/p/14mFBckDMD/
৫৬.https://www.facebook.com/share/p/188hp9WCaQ/
৫৭.https://www.facebook.com/share/p/18hubRRdTE/
৫৮.https://www.facebook.com/share/p/1BcDQt8tA9/
৫৯.https://www.facebook.com/share/p/1AmBTGEEMH/
৬০.https://www.facebook.com/share/p/1AAhsZtvxn/
৬১.প্রথম অংশ .https://www.facebook.com/share/p/15JcRCVqRL/
৬১.শেষ অংশ
https://www.facebook.com/share/p/1DoUMToXau/
৬২.https://www.facebook.com/share/p/1G6vbxhnd2/
৬৩.https://www.facebook.com/share/p/15CsiJ8fYY/
৬৪.প্রথম অংশ .https://www.facebook.com/share/p/18cZkpqqER/
৬৪.দ্বিতীয় অংশ ..https://www.facebook.com/share/p/1XijJhU6wu/
৬৪. শেষ অংশ ..https://www.facebook.com/share/p/19vY9g6tCC/
৬৫.https://www.facebook.com/share/p/18HvYLxJMu/
৬৬.https://www.facebook.com/share/p/1CMDf1xdb4/
৬৭. প্রথম অংশ .https://www.facebook.com/share/p/14uVjB6JZM/
৬৭.দ্বিতীয় অংশ .https://www.facebook.com/share/p/1BCnPtqbY7/
৬৭.শেষ অংশ ..https://www.facebook.com/share/p/1E3neoqjSB/
৬৮.https://www.facebook.com/share/p/19xBZrE5BC/
৬৯.https://www.facebook.com/share/p/1B6HQWLefz/
৭০.https://www.facebook.com/share/p/19vE5bbkVU/

সারপ্রাইজ পর্ব
https://www.facebook.com/share/p/1AFiPsvhvj/

সমাপ্ত।

—————•••••🌼•••••—————

সব ধরনের গল্প পড়তে ফলো করে রাখুন আমাদের পেজ

[EDITED]
ভোর চারটা বেজে চল্লিশ মিনিট। ধরণীতে অন্ধকার থেকে ধীরে ধীরে দিনের আলো ফুটছে। পাখিরা গাছের ঢালে বসে কিচির-মিচির স্বরে গান গাইছে। দু-তলা বিশিষ্ট বাড়ির দু-তলার এক বারান্দার পর্দা সরে গেল দু-পাশে তীব্রতর গতিতে। পর্দার বাহিরে বের হয়ে আসলো দুটো মাথা। পরক্ষণেই শুভ্র বর্ণের মুখের মেয়েটা ঢুকে গেল আবার পর্দার ভিতরে,কিন্তু শ্যাম বর্ণের মেয়েটার ভাবাবেগ হলো না। লাফিয়ে ঝাপিয়ে বের হয়ে আসলো রুম থেকে। বড় সড় বারান্দায় এসে শ্বাস টেনে নিজের ভিতর নিল। হাত দু-পাশে মেলে হেসে উঠলো উচ্চ শব্দে। হাসির শব্দে রুমে থাকা শুভ্র বর্ণের মেয়েটা ভয় পেয়ে গেল। ভয়ার্ত চোখে রুমের বাহিরে তাকাতেই বারান্দার অবস্থিত মেয়েটা হুট করে রুমে ঢুকে ভয় দেখিয়ে দিল। শুভ্র বর্ণের মেয়েটা চোখ মুখ গোল গোল করে তাকিয়ে রইলো। ভয় পাওয়ার জন্য পিছনের দিকে সরে গেল দু-পা। ঠোঁট কামড়ে গোল চোখে তাকাতেই শ্যাম বর্ণের মেয়েটা খিলখিল করে হেসে উঠলো ভয় দেখাতে পেরে।

শুভ্র বর্ণের মেয়েটা হাত বাড়িয়ে থাপ্পড় মারলো শ্যাম বর্ণের মেয়েটাকে। মেয়েটা পিঠে থাপ্পড় খেয়ে ঠোঁট কুঁচকে শয়তানি হাসি দিল। চোখ ছোটো ছোটো করে বলল,
"যা নামাজ পড়তে যা ইসরাত!

শ্যাম বর্ণের মেয়েটা ঠোঁটে মৃদু হাসি ঝুলিয়ে এবড়ো তেবড়ো পা ফেলে আবার বারান্দায় আসলো। বারান্দার রেলিঙে হাতের তালু রাখলো। সকালের মিষ্টি বাতাস এসে ছুঁয়ে দিয়ে গেল মেয়েটার শরীর। শরীরে বেয়ে নেমে গেল শিরশিরানি! এক নাম না জানা অনুভূতি। সকালের এই নিস্তব্ধ পরিবেশ ভেঙে গেল অট্টহাসির শব্দে। মেয়েটা চোখ বন্ধ করে নিল।

সৈয়দ বাড়ির দ্বিতীয় ছেলে সৈয়দ নাছির উদ্দিনের দ্বিতীয় কন্যা সৈয়দা নুসরাত নাছির মানে আমি! একটু আগে যাকে ভয় দেখালাম সে আমার বড় বোন সৈয়দা ইসরাত নাছির! আমাদের যৌথ পরিবার! এখন সচারাচর যৌথ পরিবার দেখা যায় না! বলা গেলে, দেখাই যায় না, তবুও এই দেখা যায় না এর মধ্যে আমাদের পরিবার একটি। কবেই আমাদের পরিবারে ফাটল ধরতো যদি না চাচা, আব্বু, আব্বাদের মধ্যে অটুট বন্ধন থাকতো। ও হ্যাঁ আমাদের বাপ চাচা চার ভাই এবং দু-বোন! সবার নিজ নিজ সন্তান রয়েছে। আমার বড় চাচা প্রায় ত্রিশ বছর ধরে দূর প্রবাসে থাকেন উনার ছেলে ও স্ত্রী কে নিয়ে। বড় চাচা সৈয়দ হেলাল উনার তিন ছেলে। বড় ছেলে সৈয়দ জায়িন, মেজ ছেলে সৈয়দ জায়ান আর ছোটো ছেলে সৈয়দ আরশ।

গত বারো বছর ধরে উনারা দেশে আসেননি। বিভিন্ন সমস্যার জন্য! কবে আসবেন তা ও জানি না! তারপর ও এখনো পরিবার সামলাচ্ছে বড় চাচা! বড় চাচাকে আমার বিশেষ পছন্দ না! দ্বিতীয় আমার আব্বা, আর সেজ চাচা সৈয়দ শোহেব! চাচ্চুর এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলের নাম ইরহাম আর মেয়ের নাম অনিকা। ইরহাম হলো আমার বন্ধু আর অনিকা টা ন্যাকা হওয়ার ধরুন একে আমি দু-চোখে সহ্য করতে পারি না।

ছোটো চাচ্চু সৈয়দ সোহেদ। উনার দুই সন্তান। বড় মেয়ে আরিশা আর ছোটো ছেলে আহান। দুটো দেখতে পুরো রসগোল্লার মতো গুলুমুলু সাথে সাদা।

ওহ হ্যাঁ আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেলাম, সৈয়দ বাড়িতে আমি একমাত্র শ্যামলা বর্ণের আর সবাই সুন্দর। এক একজন এক একজনের তুলনায় দেখতে সুন্দর ও শুভ্র। হাহ!

বড় ফুফু লুৎফা বেগম। তিন সন্তানের জননী। বড় মেয়ে সাজিদা! বিবাহ হয়েছে সাত বছর আগে। এক ছেলে সন্তান ও আছে। মেজ ছেলে আশিক বড় চাচার ছোটো ছেলে আরশের বয়সী! ছোটো মেয়ে মমো,আমার আর ইরহামের বয়সী!

আমাদের ফ্যামেলিতে এতো এতো মানুষ অনেক সময় আমি নিজেই ভুলে যাই ওদের নাম। যাই হোক! ওহ নো আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেলাম পুরো কাজিন গ্রুপে আমাকে বেয়াদব নামে অ্যাখ্যা দেওয়া হয়। রিলেটিভরা ও আমাকে বেয়াদব, অভদ্র, বেটাছেলে নামে ডাকে। কেউ কিছু বললেই বলে, ওহ নাছিরের বড় মেয়েটা যেমন ভদ্র ছোটো মেয়েটা তার থেকে দ্বিগুণ অভদ্র, বেয়াদব! এই বেয়াদব নামটা আমার জটিল পছন্দের! সবাই যখন বেয়াদব বলে আমায় ডাকে তখন নিজের কাছেই ঝাক্কাস লাগে।

পিছন থেকে এসে ইসরাত আমাকে চেপে ধরতেই চোখ মেলে তাকালাম।

ইসরাত ভ্রু নাচিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
"কি? কি চিন্তা করছিস?

নুসরাত চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলো। সূর্য ধীরে ধীরে নিজের তেজ ধরণীতে ফেলে ধরণীকে অভিভূত করছে। বাগানে ফুলের গাছগুলো কিছুটা মিইয়ে পড়েছে এই কয়েক দিনের রোদের কারণে। সকালের সেই মিষ্টি বাতাস এতক্ষণে ঢাকা পড়েছে সূর্যের তেজে।

ইসরাত এসে রেলিঙে নুসরাতের পাশ ঘেঁষে দাঁড়ালো। ঠোঁট কামড়ে চেয়ে রইলো সামনের দিকে। ধীরে ধীরে সৈয়দ বাড়ির পিচঢালা উঠোনে এসে জড়ো হলেন নাছির সাহেব, শোহেব সাহেব, সোহেদ ও ঘুমন্ত ইরহাম।

শোহেবের রুঢ় গলার আওয়াজ নিচ থেকে বারান্দা পর্যন্ত স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে। গলা উঁচিয়ে শোহেব ইরহামকে ধমকা ধমকি করছেন ঘুমানোর জন্য। ইরহাম তবুও নিভু নিভু চোখে চেয়ে আবার চোখ বুজে ফেলছে।

নুসরাত মনে মনে গুণলো এক, দুই, — তিন গুণার আগেই গালে দাবাং থাপ্পড় পড়ল ইরহামের। এক থাপ্পড় খেয়ে ইরহামের ঘুম হাওয়া হয়ে গেল। গালে হাত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে চেয়ে রইলো অবাক চোখে শোহেবের দিকে। এটা প্রতিদিনের কাজ! ইরহাম থাপ্পড় খেয়ে শোহেবের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকবে। তারপর কাঁদো কাঁদো গলায় জিজ্ঞেস করবে আব্বু মারলে কেন?

আজ ও সেম প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলো শোহেবকে,
" আব্বু মারলে কেন?

শোহেব তেড়ে মেড়ে এসে বললেন,
" আরেকটা খাবি!

ইরহাম দু-পাশে মাথা নাড়িয়ে না করলো। শোহেব বললেন,"ঘুম গিয়েছে নাকি আরেকটা থাপ্পড় মারবো! এতো বড় দামড়া ছেলে উনাকে ঘুম থেকে তুলে নামাজ পড়াতে হয়! হাঁটতে বের করতে হয়! যত্তসব খবিসি গিরি!

ইরহামের মুখ চুপসে গেল। এটা তার বাপ না মীর জাফর! তাকে থাপ্পড় মারতে একটু হাত বাদে না। তার ফুলের মতো টসটসে গাল এই লোক থাপড়ে থাপড়ে রক্তাক্ত করে ফেলছে। ঠোঁট কামড়ে সামনের দিকে তাকিয়ে রইলো! ঘুম পূর্ণ না হওয়ার জন্য চোখের কোণ বেয়ে পানি এক ফোটা গড়ালো। ইরহাম হাতের তালু দিয়ে চোখের কোণ ঘষে মুছে নিল।

শোহেব বকাবকি করে ভাইয়েদের সাথে পা মিলিয়ে চলে গেলেন গেটের দিকে। ইরহাম নড়বড়ে পা বাড়ালো বাবার পিছনে। হাঁটতে হাঁটতে চোখ বার বার ঘষে নিলো যাতে ঘুম চোখ থেকে চলে যায়।

নুসরাত আর ইসরাত দু-জন দুজনের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘ শ্বাস ফেলল। রোজ এই নাটক দেখতে দেখতে তারা দু-জন বিরক্ত! তবুও ইরহামের বিরক্তি আসে না।
___________________________
ঘড়িতে সকাল আটটা বাজতেই ডায়নিং টেবিলের সামনের দেয়ালে মোটা ঘড়িটা উচ্চ শব্দে বেজে উঠলো। বাড়ির কর্তীরা পা চালিয়ে খাবার নিয়ে এসে রাখতে লাগলেন টেবিলের উপর। সকল রুমের দরজা খোলার তীব্র শব্দ শোনা গেল। একে একে দপ দপ করে সিঁড়ি বেয়ে নিচের নামার শব্দ হলো।

আটটা পনেরো মিনিটে এসে সবাই নিজ নিজ জায়গা দখল করে নিল। নিজ নিজ প্লেট টেনে নিল নিজেদের দিকে। মেহেরুন নেছা! সৈয়দ বাড়ির কর্তী! তিনি এসে বসলেন মাঝ চেয়ারে। তার বরাবর যে সোজা চেয়ার সেটা খালি রইলো কেউ বসলো না সেখানে। মেহেরুন নেছা দীর্ঘ শ্বাস ফেললেন। ছেলেটাকে দেখেননি সামনা সামনি আজ বারো বছর হয়ে গেল। আসবো, আসবো বলে বারো বছর কাটিয়ে দিল তারপর ও আসা হলো না। চোখের কোণে জমা হলো হালকা পানি! তর্জনী আঙুল দিয়ে মুছে নিলেন সকলের অগোচরে! নুসরাত চোখ উলটে নিল মেহেরুন নেছার কান্ডে! এই বুড়ি অতিরিক্ত ওভার একটিং করে। জন্মের পর থেকে দেখে যাচ্ছে খেতে বসে এভাবে চোখ মুছছেন বুড়িটা।

নুসরাত চোখ মুখ উল্টিয়ে ভেঙ্গিয়ে বিড়বিড় করলো,
"যত্তসব আদিখ্যেতা! ভ্যা ভু করে কান্না করছেন ছেলের জন্য! আর ছেলের নাই খোঁজ দেশের আসার। হাহ...

নাজমিন বেগম পিছন থেকে নুসরাতের মাথায় গাট্টা মারলেন। আকস্মিক মাথায় ব্যথা অনুভব হতেই নুসরাত চোখ মুখ কুঁচকে পিছনে তাকালো। পিছনে তাকাতেই নাজমিন বেগম নিজের হাতের মধ্যে থাকা তেল নুসরাতের মুখে ঘষে দিলেন।

ইসরাতের দিকে তাকাতেই দেখলো ইসরাতের মুখে তেলে জবজবে হয়ে আছে। ঠোঁট চেপে হাসার আগেই নাজমিন বেগম মুখ চেপে ধরে আবার আরো কিছু তেল মুখে ঘষে দিলেন। নুসরাতের হাসি, মুখ থেকে হাওয়ার বেগে উড়ে গেল। ইসরাত হিহি করে হেসে উঠলো।

নুসরাত চোখ উলটে তাকালো। নাজমিন বেগম থমথমে গলায় বললেন," দুটো মুখে কিছু না দিয়ে কি বানাচ্ছিস মুখের অবস্থা! তোদের তুলনায় ওই রহিমার ফেইস ভালো। ও নিজের মুখের যত্ন নেয় তোদের তুলনায় বেশি। তোদের বাপ প্রতি দিন এসব নিয়ে ক্যাট ক্যাট করে তোদের শোনতে খুব ভালো লাগে তাই না।

ইসরাত বিরক্ত হয়ে বলল,
"উফ আম্মু ভালো লাগছে না! কথা বলো না তো!

নাজমিন বেগম কিছু বলার আগেই নাছির সাহেব এসে ডায়নিং রুমে পদার্পণ করলেন। ডায়নিং টেবিলের ফিসফিস কথাবার্তা শেষ হয়ে গেল। নিস্তব্ধ হয়ে গেল চারপাশ! সবাই নিজ নিজ প্লেটের দিকে চোখ নামিয়ে নিল।

আদেশের স্বরে নাছির সাহেব বললেন,
" খাবার দাও নাজমিন!

নাজমিন বেগম স্বামীর প্লেট রুটি, আলু ভাজি, আর ডিম ভাজি দিলেন। ধীরে ধীরে সবাই নিজ নিজ প্লেটে খাবার তুলে নিল। চুপচাপ খেতে ব্যস্ত হলো সবাই।

সকল নিস্তব্ধতা ছাপিয়ে মেহেরুন নেছার সেমসাং অল্ড মডেলের মোবাইলে ভিডিও কল আসলো। নাছির সাহেব মায়ের দিকে একবার চোখ তুলে তাকালেন। গম্ভীর গলায় বললেন,"আম্মা আপনাকে না বললাম এই রিংটোন চেঞ্জ করার জন্য তাহলে এখনো করেননি কেন?

চলবে....

#প্রিয়_প্রণয়িনী
#জান্নাত_নুসরাত
#সূচনা_পর্ব

চলবে....

( #নোট: #সতর্কতা :-
প্রাপ্তমনস্ক ও মুক্তমনাদের জন্য উন্মুক্ত। গল্পে প্রচুর স্লাং ব্যবহৃত হয়েছে। যারা স্লাং পছন্দ করেন নাহ তারা গল্প থেকে দূরে থাকবেন।এবং যারা কাজিন রিলেটেড গল্প পছন্দ করেন নাহ তারা ও। গল্পে কিছু চরিত্র আপনাদের কাছে অতিরিক্ত মনে হবে যদি আপনাদের সেই চরিত্রকে পছন্দ না হয় চরিত্রের পার্ট স্কিপ করতে পারেন। এন্ড আমার এই গল্পে কেউ দুধে ধোয়া তুলসীপাতা নয়। সবার নিজ নিজ ভালো দিক আছে আবার খারাপ দিক আছে।বিশেষ করে নুসরাত। ওকে কারোর ভালো লাগতে পারে আবার কারোর অতিরিক্ত মনে হতে পারে। ওর বাড়াবাড়ি পছন্দ হবে না। আপনি যদি একজন শান্ত মনের মানুষ হোন, মেয়েদের অতিরিক্ত স্বাধীন চেতা এবং স্বামীর বিরুধী থাকা অতিরিক্ত ঘাড়ত্যাড়ামি ঘৃণা করেন তাহলে এই গল্প আপনার জন্য নয়। কারণ এই গল্পে সামনের দিকে এসব হতে চলেছে। আপনি এসকল দ্বন্দ সহ্য করতে পারলে আমার গল্পে আপনাকে স্বাগতম নাহলে আপনি এই গল্প সম্মানের সহিত এড়িয়ে যেতে পারেন। আবারো বলছি নায়িকা বাড়াবাড়ি করবে। এবং এই গল্পের বিশেষত্ব্য এই। কাজিন রিলেটেড ভিন্ন ধর্মী গল্প। যেখানে নায়ক নায়িকা আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী বাছাই করে নিবেন। এসে প্রশ্ন করবেন না নায়ক নায়িকা কে! আপনার যাকে ভালো লাগবে তাকেই চুস করে নিন। হ্যাপি রিডিং)

পেইজ লিংক:-https://www.facebook.com/profile.php?id=61565990340444

[গল্পে বানানগত অনেক ভুল আছে তাই মানিয়ে নিবেন।]

এমন স্বপ্ন কারো পুরন না হোক😭😭😭
06/08/2025

এমন স্বপ্ন কারো পুরন না হোক😭😭😭

06/08/2025

অতীত হচ্ছে স্মৃতির আকাশ, যেখানে সুখ-দুঃখ মিশে থাকে ছায়ার মতো।
তাকে আঁকড়ে ধরলে পথ হারায়, ছেড়ে দিলে পথ
দেখায়

05/08/2025

- এমন একটা মানুষ দেখান যে এখনো পর্যন্ত Saiyaraa মুভি দেখে নাই!🙂

Address

Dhaka

Telephone

+8801860105765

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কাব্য নীল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share