ডা. সাহেব ২.০

ডা. সাহেব ২.০ 🇧🇩❤️🌎✅দেশ, মাটি ও মানুষ🇧🇩❤️🌏 ✅

সরকার হার্টের স্টেন্ট (রিং) এর মূল্য পুন:নির্ধারণ করেছেন।কোনো কোম্পানি যেন বেশি টাকা নিতে না পারে তাই মূল্য তালিকাটি সং...
04/08/2025

সরকার হার্টের স্টেন্ট (রিং) এর মূল্য পুন:নির্ধারণ করেছেন।

কোনো কোম্পানি যেন বেশি টাকা নিতে না পারে তাই মূল্য তালিকাটি সংরক্ষণ করুন ও শেয়ার করুন।

উল্লেখ্য এটা শুধু রিংয়ের মূল্য। রিং পরাতে আনুষঙ্গিক আরো কিছু খরচ হয় যা রোগীকে বহন করতে হয়।

শেয়ার করে মানুষের মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিন।

🩺প্রাইমারি পিসিআই/Primary PCI🔑জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চলছে একিউ হার্ট এটাক রোগীদের বিনামূল্যে প্রাইমারি পিসিআই। চলবে রা...
04/08/2025

🩺প্রাইমারি পিসিআই/Primary PCI🔑

জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চলছে একিউ হার্ট এটাক রোগীদের বিনামূল্যে প্রাইমারি পিসিআই। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

প্রাইমারি পিসিআই পদ্ধতিতে হার্ট এটাক (STEMI) রোগীর বুক ব্যাথা শুরু হবার ১২ ঘন্টার মধ্যে এনজিওগ্রাম করে হার্টের রক্তনালির ব্লকে সরাসরি স্টেন্ট (রিং) পরিয়ে ব্লক খুলে দেওয়া হয়। বিশ্বব্যাপী হার্ট এটাকের এটাই সর্বোত্তম চিকিৎসা।

এই চিকিৎসা ক্রিকেটার তামিম ইকবালকে দেওয়া হয়েছিল।

এই চিকিৎসার খরচ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে দেওয়া হচ্ছে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।

📢পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই সেবা প্রতিদিন চলবে✅

সম্প্রতি প্রয়াত চিত্রনায়ক জসীমের ছেলে গায়ক এ কে রাতুল আকস্মিকভাবে জিমে শরীরচর্চার সময় হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এ...
03/08/2025

সম্প্রতি প্রয়াত চিত্রনায়ক জসীমের ছেলে গায়ক এ কে রাতুল আকস্মিকভাবে জিমে শরীরচর্চার সময় হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এর আগেও ক্রিকেটার তামিম ইকবাল প্র্যাকটিসের সময় হার্ট অ্যাটাকের শিকার হয়েছিলেন। আবার আমরা শুনি অহরহ সকালে মর্নিং ওয়াক কিংবা ম্যারাথনে দৌড়ানোর সময় হার্ট এট্যাক হয়েছে। অথচ হৃদ্‌পিণ্ড সুস্থ রাখতে চিকিৎসকেরাই তো নিয়মিত ব্যায়ামের পরামর্শ দেন। তাহলে ব্যায়াম কি কখনো হিতে বিপরীত হতে পারে?

👉শরীরচর্চা ও হৃদ্‌পিণ্ডের সম্পর্ক
শরীরচর্চার ফলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং হৃৎপিণ্ডকে বাড়তি শ্রম দিতে হয়। নিয়মিত ও সঠিকভাবে শরীরচর্চা করলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে। তবে হঠাৎ অতিরিক্ত ব্যায়াম, বিশেষ করে ভারী বা হাই ইনটেনসিটি ওয়ার্কআউট, হৃৎপিণ্ডে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এতে হৃদ্‌পিণ্ডে রক্তপ্রবাহে সমস্যা দেখা দিলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি তৈরি হয়।

👉কেন জিমে ও শরীরচর্চা বা ম্যারাথনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি?

জিম, হাই-ইন্টেনসিটি ওয়ার্কআউট, কিংবা ম্যারাথনের মতো তীব্র ব্যায়ামে শরীরের ওপর হঠাৎ প্রচণ্ড চাপ পড়ে। এ সময় হৃৎপিণ্ডকে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি রক্ত পাম্প করতে হয়। বিশেষ করে যাঁদের হৃৎপিণ্ডে আগে থেকেই অজানা কোনো ব্লক বা রক্তপ্রবাহজনিত সমস্যা থাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই বাড়তি চাপ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।

✅ হঠাৎ অতিরিক্ত রক্তচাপ ও হার্টবিট বৃদ্ধি: ভারী ব্যায়ামে হৃৎপিণ্ডের গতি অনেক বেড়ে যায়, যা হঠাৎ হৃদ্‌রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
✅ অজানা হার্ট কন্ডিশন: অনেকে জানেন না তাঁদের হৃদ্‌পিণ্ডে সমস্যা আছে। শরীরচর্চার সময়ই প্রথম লক্ষণ দেখা দেয়।
✅ ডিহাইড্রেশন ও ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালেন্স: অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর থেকে লবণ ও তরল পদার্থ বেরিয়ে গেলে ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য হারায়, যা হৃদ্‌যন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়।
✅ অতিরিক্ত ক্যাফেইন বা এনার্জি ড্রিংক: অনেকে জিমে যাওয়ার আগে এনার্জি ড্রিংক খান, যা হৃদ্‌পিণ্ডের গতি হঠাৎ বাড়িয়ে তোলে।
✅ ভুল ওয়ার্কআউট মেথড: ওয়ার্ম-আপ ছাড়া সরাসরি ভারী ব্যায়াম শুরু করলে শরীর প্রস্তুত না থাকায় ঝুঁকি বেড়ে যায়।
✅ জেনেটিক কারণ: পরিবারে কারও হৃদ্‌রোগের ইতিহাস থাকলে জিম বা দৌড়ের সময় হঠাৎ সমস্যা দেখা দিতে পারে।

👉কারা বেশি ঝুঁকিতে?
☑️ আগে থেকে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত
☑️ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা প্রি-ডায়াবেটিস থাকলে
☑️ ধূমপায়ী বা অতিরিক্ত ক্যাফেইন/এনার্জি ড্রিংক গ্রহণকারী
☑️ পরিবারের কারও হৃদ্‌রোগের ইতিহাস থাকলে
☑️ পানিশূন্যতা বা লবণের ঘাটতি থাকলে

কী সতর্কতা নেওয়া উচিত?
🔹 ব্যায়াম শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন — নিজেকে সুস্থ মনে করলেও চিকিৎসকের অনুমতি ছাড়া ভারী ব্যায়াম শুরু করবেন না।
🔹 শরীরের প্রতি মনোযোগ দিন — ব্যায়ামের সময় অসুস্থ বোধ করলে সাথে সাথে থামুন।
🔹 ধীরে শুরু করুন — হঠাৎ ভারী ব্যায়াম নয়, ধীরে ধীরে মাত্রা বাড়ান।
🔹 ওয়ার্মআপ ও কুল ডাউন অপরিহার্য — ব্যায়ামের আগে ও পরে প্রস্তুতি ও বিশ্রামের সময় অবশ্যই রাখুন।
🔹 পানি ও ইলেকট্রোলাইট গ্রহণ করুন — শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম বের হলে লবণপানি বা ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক গ্রহণ করুন।
🔹 সঠিক জিম নির্বাচন করুন — এমন জিমে যান যেখানে জরুরি চিকিৎসা দিতে পারা ট্রেনার থাকে।
🔹 হার্ট রেট মনিটর ব্যবহার করুন — যদি আপনার হৃদ্‌যন্ত্র অতিরিক্ত চাপ নিতে না পারে, তাহলে হার্টবিট মনিটর ওয়াচ বা রিস্টব্যান্ড ব্যবহার করুন।

👉কখন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন?
🔸 ব্যায়ামের সময় বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা, বা হৃৎপিণ্ডের গতির অস্বাভাবিকতা অনুভব করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যায়াম বন্ধ করুন এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। দেরি করলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি।

Written by Dr. Iqbal Mahmud

ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর❌
02/08/2025

ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর❌

আল্লাহ মহান❤️সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।
01/08/2025

আল্লাহ মহান❤️
সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।

27/07/2025

ভার্নিক্স (Vernix Caseosa) কী?

ভার্নিক্স বা ভার্নিক্স কাসিওসা হলো একটি সাদা, ক্রিমের মতো, পনিরের মতো নরম স্তর, যা গর্ভাবস্থায় বিশেষ করে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে গর্ভজাত শিশুর ত্বকের উপর গঠন হয়।

---

ভার্নিক্সের মূল বৈশিষ্ট্য:

✅ গঠন (Composition): ভার্নিক্স তৈরি হয়:

সেবাম (ত্বকের তৈলাক্ত পদার্থ),
মৃত ত্বককোষ, এবং
ল্যানুগো (ভ্রূণের সময় গজানো সূক্ষ্ম লোম) দিয়ে।

---
ভার্নিক্সের কার্যকারিতা:

1. 🛡️ ত্বকের সুরক্ষা দেয়: গর্ভের অ্যামনিয়োটিক তরল থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে, যা না হলে ত্বক কুঁচকে যেতে পারে বা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

2. 🦠 ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে: এতে থাকে লাইসোজাইম, ল্যাক্টোফেরিন ইত্যাদি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।

3. 🤱 প্রসবের সময় লুব্রিক্যান্ট হিসেবে কাজ করে: শিশু প্রসবকালে মায়ের জন্মনালী দিয়ে সহজে বের হতে সাহায্য করে।

4. 🌡️ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: জন্মের পর শিশুর দেহের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

5. 💧 ত্বক আর্দ্র রাখে: নবজাতকের ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।

---
কেমন দেখতে?

এটি দেখতে পুরু, সাদা এবং মোম বা ক্রিমের মতো।

এটি সাধারণত প্রিম্যাচিউর (অসময়ে জন্ম নেয়া) বা পূর্ণমেয়াদি শিশুদের গায়ে বেশি দেখা যায়। তবে অত্যধিক মেয়াদি (post-term) শিশুদের গায়ে এটি অনেক সময় অনুপস্থিত বা খুব কম থাকে।

---
চিকিৎসা বিষয়ক পরামর্শ:

জন্মের পরপরই এটি পরিষ্কার করা আবশ্যক নয়।

বরং, গোসল বিলম্বিত করা (একাধিক ঘণ্টা বা ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত) অনেক সময় উপকারী, কারণ এটি শিশুর ত্বককে সুরক্ষা ও পুষ্টি দেয়।

27/07/2025

উচ্চ রক্তচাপ

হার্ট এটাকের পর খাবারের পথ্যকি  খাবেন ✅কি খাবেনা না❌
25/07/2025

হার্ট এটাকের পর খাবারের পথ্য
কি খাবেন ✅
কি খাবেনা না❌

হার্ট অ্যাটাক পরবর্তী জীবনে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য শুধু ওষুধ বা চিকিৎসাই একমাত্র বিষয় নয়, সঠিক খাদ্যাভ্যাসও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি সুষম ও হার্ট বান্ধব খাদ্য তালিকা হৃদযন্ত্রকে পুনরায় শক্তি জোগাতে, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ভবিষ্যতে দ্বিতীয়বার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

✅ কী খাওয়া উচিত:

ফলমূল ও শাকসবজি:
হৃদরোগীদের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল ও শাকসবজি খাওয়া উচিত। বিশেষ করে পাতাযুক্ত সবুজ শাক (যেমন—পালং, কলমি), গাজর, বিট রুট, বেবি কর্ন, আপেল ইত্যাদি খাবার ফাইবার, ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এই উপাদানগুলো কোষকে রক্ষা করে, প্রদাহ কমায় এবং রক্তনালীর কর্মক্ষমতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আঁশযুক্ত শস্যদানা:
ওটস, লাল চাল, লাল আটা, গম ইত্যাদি শস্যে থাকা দ্রবণীয় আঁশ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এগুলো দীর্ঘস্থায়ী শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে এবং হজমে সহায়তা করে, যা হার্ট সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।

চর্বিহীন প্রোটিন:
হৃদরোগীদের জন্য চর্বিমুক্ত প্রোটিন গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চামড়াহীন মুরগি,মাছ ও উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন (যেমন—ডাল, ছোলা) দেহের কোষ পুনর্গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তৈলাক্ত মাছে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমিয়ে রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড হ্রাস করে।

স্বাস্থ্যকর চর্বি:
সব চর্বি ক্ষতিকর নয়। অলিভ অয়েল, বাদাম, বাদামের তেল, অ্যাভোকাডো ইত্যাদিতে থাকা মনো-আনস্যাচুরেটেড ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হৃদপিণ্ডের জন্য উপকারী। এগুলো খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে।

লো-ফ্যাট ডেইরি:
লো-ফ্যাট দুধ, দই এবং পনির ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস। তবে অবশ্যই ফ্যাটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে যাতে অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট শরীরে না যায়। উচ্চ ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার হার্টের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

লবণ ও চিনি সীমিত করা:
উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের অন্যতম প্রধান কারণ অতিরিক্ত লবণ ও চিনি। তাই রান্নায় অপ্রয়োজনীয় লবণ ব্যবহার কমাতে হবে, প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়াতে হবে এবং মিষ্টি জাতীয় পানীয় বা খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি খাবার (যেমন—ফলমূল) বেছে নেওয়া ভালো।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পানীয়:
গরম ভেষজ চা, গ্রিন টি বা মিশ্র ভেষজ পানীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে যা রক্তনালী রক্ষা ও প্রদাহ হ্রাসে সহায়তা করে। তবে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় কম খাওয়া উত্তম।

পর্যাপ্ত পানি পান:
হৃদরোগীদের জন্য দিনে পর্যাপ্ত পানি পান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জলীয় ঘাটতি রক্ত ঘনত্ব বাড়িয়ে হৃৎপিণ্ডের ওপর বাড়তি চাপ ফেলতে পারে। সেক্ষেত্রে বিশুদ্ধ পানি সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর বিকল্প।

কিছু নির্দিষ্ট ডায়েট পরিকল্পনা:

ভূমধ্যসাগরীয় ডায়েট:
ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের এই ডায়েট বিশ্বব্যাপী হৃদয়বান্ধব খাদ্য পরিকল্পনা হিসেবে পরিচিত। এতে ফলমূল, শাকসবজি, মটর ও শিমজাতীয় খাবার, দানাদার শস্য এবং ওলিভ অয়েলের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বি অন্তর্ভুক্ত থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ডায়েট হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর।

উদ্ভিদভিত্তিক ডায়েট:
এই খাদ্যাভ্যাসে প্রাণিজ উৎস থেকে আসা খাবার (বিশেষ করে মাংস ও চর্বি) খুব কম খাওয়া হয় বা একেবারেই বাদ দেওয়া হয়। ফল, শাকসবজি, বাদাম, দানাদার শস্য ও উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মাধ্যমে এই ডায়েট গঠিত। এটি শুধু হৃদরোগ নয়, বরং ক্যানসার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকিও কমায়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:
- প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে নতুন উপাদান যুক্ত করার আগে অবশ্যই চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
- চর্বিযুক্ত লাল মাংস পরিহার করুন।
- খাবার নির্বাচনে মনোযোগী হোন এবং খাদ্য প্রস্তুত করার সময় তেল ও লবণের পরিমাণ কম রাখুন।
- প্রক্রিয়াজাত বা জাঙ্ক ফুড পুরোপুরি পরিহার করুন।
- সপ্তাহে অন্তত ৩–৪ দিন মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন।

হার্ট অ্যাটাকের পর জীবন বদলে যায়—তবে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে আপনি আবারও সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন। প্রতিটি খাবার যেন হৃদয়ের পক্ষে নিরাপদ হয়, সেটাই হওয়া উচিত আমাদের প্রতিদিনের লক্ষ্য। খাবারই হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় ওষুধ।

জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চলছে হার্ট এটাক রোগীদের বিনামূল্যে প্রাইমারি পিসিআই। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রাইমারি পিসিআই পদ্...
20/07/2025

জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চলছে হার্ট এটাক রোগীদের বিনামূল্যে প্রাইমারি পিসিআই। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

প্রাইমারি পিসিআই পদ্ধতিতে হার্ট এটাক (STEMI) রোগীর বুক ব্যাথা শুরু হবার ১২ ঘন্টার মধ্যে (অনধিক ২৪ ঘন্টা) এনজিওগ্রাম করে হার্টের রক্তনালির ব্লকে সরাসরি স্টেন্ট (রিং) পরিয়ে ব্লক খুলে দেওয়া হয়।

এই চিকিৎসার খরচ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে দেওয়া হচ্ছে।

🫀একটি গুরুত্বপূর্ণ ভালো তথ্য✅এখন থেকে প্রতিদিন জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে হার্ট অ্যাটাকের সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রাইমারি পিস...
19/07/2025

🫀একটি গুরুত্বপূর্ণ ভালো তথ্য✅

এখন থেকে প্রতিদিন জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে হার্ট অ্যাটাকের সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রাইমারি পিসিআই সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিনামূল্যে হবে। শুধু তা-ই না, সরকারি টাকায় রিং দেওয়া হচ্ছে।

প্রাইমারি পিসিআই হলো হার্ট অ্যাটাকের (Acute STEMI) ১২ ঘন্টার মধ্যে ক্যাথ ল্যাবে নিয়ে গিয়ে ব্লক হয়ে যাওয়া রক্তনালীর ব্লক খুলে দেওয়ার চিকিৎসা। সাধারণত রিং স্থাপনের মাধ্যমে এটি করা হয়।

শুধু হৃদরোগ চিকিৎসায় নয়, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে এটি একটি চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন।

অন্য সুপার স্পেশালিটির ব্যাপারে বলতে পারব না, তবে কার্ডিওলজির কথা বলতে পারব। হার্টের প্রায় সকল চিকিৎসা বাংলাদেশে হয়। বেশ মানসম্পন্নই হয়। অন্তত ইন্ডিয়ার সঙ্গে অবশ্যই তুলনীয়।

আমাদের অনুরোধ থাকবে, হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের এই চমৎকার যুগোপযোগী কাজটি আপনারা সবাই প্রচার করবেন।

অনেক মানুষজন শুধু না জানার কারণে এই আধুনিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হবে। এবং কেউ কেউ মারা যাবে।

যারা অসম্পূর্ণ চিকিৎসা পাবে তারা আজীবন ধুঁকবে নানা জটিলতায়। সবাই যেন জানে তাদের জন্য একটি ভরসার জায়গা রয়েছে।

হার্ট অ্যাটাকের ১২ ঘন্টার মধ্যে যেন তারা আসতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে প্রাইমারি পিসিআই ২৪ ঘন্টার মধ্যে করা যায়।

সবচেয়ে বড়ো রিলিফ, টাকা পয়সার কোনো চিন্তা করতে হচ্ছে না। সবকিছুই বিনামূল্যে। প্রাইভেটে এই সার্ভিস নিতে ২-৪ লাখ টাকা খুব হরহামেশাই লাগে।

Address

Dhaka
1207

Telephone

+8801726841836

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা. সাহেব ২.০ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ডা. সাহেব ২.০:

Share