DrPolash Gamer

DrPolash Gamer Love to make Gaming Videos, do Travelling, Eating, Entertaining

বায়োলোজি ক্লাসে স্যার একদিন জিজ্ঞেস করলেন,,,-বলো তো "পুল" কাকে বলে?-আমি বেশ কনফিডেণ্টের সহিত বলেছিলাম ..... স্যার, পুল ...
06/08/2025

বায়োলোজি ক্লাসে স্যার একদিন জিজ্ঞেস করলেন,,,

-বলো তো "পুল" কাকে বলে?

-আমি বেশ কনফিডেণ্টের সহিত বলেছিলাম ..... স্যার, পুল মানে ব্রিজ বা সাঁকো। যার উপর দিয়ে মানুষ এবং গাড়ি পারাপার হয়। 😁

-পাতরামি করার জায়গা পাওনা না। এই ছেলে, তোমার ফিতাকে আমার সাথে দেখা করতে বলবা। 😑

-ফিতাকে দেখা করতে বলবো মানে?? ফিতা আবার ক্যামনে দেখা করবে স্যার? 😳

সোয়া দুই মণ ওজনের একখান থাবড়া খাওয়ার পর বুঝেছিলাম স্যার আসলে আমার "পিতাকে" দেখা করতে বলেছেন, "ফিতাকে" নয়।
আর স্যার জিজ্ঞেস করেছিলেন ...... "ফুল" কাকে বলে? "পুল" নয়। 😪


মেডিকেলে আইটেম দিতে গেলামঃ
স্যার জিজ্ঞেস করলেন .....
-"ফেস মেকার" কাকে বলে?

-"ফেস মেকার" এক ধরণের কম্পিউটার গেম। এটা দিয়ে নিজের ইচ্ছা মতো যে কোনো মানুষের ফেস চেঞ্জ করা যায়। "ফেস মেকার" আমার খুব প্রিয় একটা গেম। 😁

স্যার আমার দিকে এমন ভাবে তাকালেন যেন "ফেস মেকার" ছাড়াই আমি স্যারের ফেস চেঞ্জ করে দিয়েছি।
স্যার চিৎকার দিয়ে বললেন,,,,
-"তুমি পেল ... পেল ... পেল।"

স্যার আইটেমে বড় বড় দুইটা রসগোল্লা দিয়ে পেল (ফেল) করানোর পর বুঝতে পেরেছিলাম, স্যার আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন "পেস মেকার" কাকে বলে? "ফেস মেকার" নয়। 😪


সার্জারী ওয়ার্ড ফাইনালঃ
স্যার বললেন,,,,
-যাও ৮ নম্বর বেডের রুগীর "ফাইলস্" দেখো।
মেডিকেল ক্যাম্পাস
আমি রুগীর ফাইল দেখে বসে আছি।

স্যার এসে জিজ্ঞেস করলেন,,,
-রুগীর "ফাইলস্" দেখেছো?

-জ্বী স্যার।

-রুগীর ফি/আর (P/R) করেছো? গ্লভস্ কোথায়? নাকি খালি হাতেই ফি/আর করেছো?

ওয়ার্ড ফাইনালে ফেল করার পর বুঝতে পেরেছিলাম, স্যার আমাকে রুগীর "পাইলস" দেখতে বলেছিলেন, "ফাইল" নয়। 😪


গাইনী ওয়ার্ড ফাইনালঃ
লং কেসে এসে স্যার বললেন,,,
-"ফাস্ট হিস্ট্রি" বলো?

আমি একদমে দ্রুততার সহিত রুগীর হিস্ট্রি বললাম।
-এই ছেলে! কি বললা? এইটা "ফাস্ট হিস্ট্রি" হলো? 😬

-স্যার, এর চাইতেও ফাস্ট বলতে হবে? 😳

স্যার আমার দিকে বড় বড় চোখ করে বললো,,,
-"তুমি ঘুঘু দেখেছো, ঘুঘুর পাদ দেখোনি।"

মনে মনে চিন্তা করলাম, কি সাংঘাতিক ব্যাপার। ঘুঘুও পাদ দেয় নাকি! আচ্ছা ঘুঘুর পাদেও কি মানুষের পাদের মতো শব্দ হয়? ঘুঘুর পাদেও কি মানুষের পাদের মতো গন্ধ আছে?
ওহ্ শিট ........ "ঘুঘুর পাদ" নয় ...... "ঘুঘুর ফাঁদ"। আর স্যার আমাকে রুগীর "পাস্ট হিস্ট্রি" বলতে বলেছিলেন ...... "ফাস্ট হিস্ট্রি" নয়। 😪


শেষ ধরাটা খাইলাম গত রাতেঃ
এক বড় ভাই ভাইবারে কল দিছেন, তাকে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,,,,,
-কি খবর ভাই? কোথায় আছেন এখন?
-আমি ফিজিতে।
-কি কন ভাই? ফিজিতে কবে গেলেন? আমারেও নিয়া যাননা প্লিজ! 😐
-আরে আমি ...... ফিজিতে।
-বুঝছি তো ভাই। আমারে আপনি ফিজি, উগান্ডা, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, কেনিয়া যে দেশই হোক না কেনো নিয়া যান। আমি যে কোনো দেশে যাইতেই এক পায়ে খাড়া।
-ওরে ভাই রে ভাই, আমি ফিজি হসপিটালে! 😑

লাইন কেটে যাবার পর বুঝতে পারলাম, সে "ফিজিতে" না ...... আছে "পিজিতে"। 😪


এই জীবনে আমার দ্বাড়া আর কিছুই হবে না।
এখনও "প" আর "ফ" এর পার্থক্যই বুঝতে পারলাম না।
বিডাই পিতিবি, তোমাকে বিডাই! 😴

06/08/2025

অসাধারণ ভিডিও। সবার শেখা প্রয়োজন। বি প দে পড়তে না চাইলে শিখে রাখুন।
゚viralシfypシ゚

Sorry But Not Sorry🫰
06/08/2025

Sorry But Not Sorry🫰

এটা কার কার সাথে হয় আর? নাকি আমি একা 😒   ゚viralシfypシ゚
10/07/2025

এটা কার কার সাথে হয় আর? নাকি আমি একা 😒

゚viralシfypシ゚

যৌ*ন মিল-নে সুখি হতে চাইলে সব দায়ভার কখনোই স্বামীর উপর ছেড়ে দিবেন না যদিও স্বভাবজাতভাবে স্বামী মুখ্যভূমিকা পালন করে থাকে...
15/06/2025

যৌ*ন মিল-নে সুখি হতে চাইলে সব দায়ভার কখনোই স্বামীর উপর ছেড়ে দিবেন না যদিও স্বভাবজাতভাবে স্বামী মুখ্যভূমিকা পালন করে থাকে আর স্ত্রীর ভূমিকা গৌন। কিন্তু স্ত্রী যখন স্বামীর আবেগকে বুঝবে, নিজেকে শুধুমাত্র নিজের স্বামীর কাছেই যৌ*ন আবেদনময়ী করে উপস্থাপন করবে, স্বামীকে উত্তেজিত করে তুলবে, চুপচাপ বিছানার এককোণে পরে থাকবে না আশা করা যায় যৌ*নমিলন ভরপুর একসুখের সীমানায় নিয়ে যাবে।

# স্বামীর জন্য সাজুন, স্বামীকে ভালবাসুন, স্বামীর মেজাজকে বুঝতে চেষ্টা করুন।

# স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে মাঝে মাঝে খোলামেলা পোশাক পড়ুন, স্বামীর সামনে নিজের সৌন্দর্য কে ফুটিয়ে তুলুন।

# লাজুকতা থাকবে, এটা নারীর সৌন্দর্য। তবে বিছানায় ঝেড়ে ফেলুন। উগ্রতা মাঝে মাঝে কামনীয়, রোমান্টিক কথা, স্ত্রীর চিৎকার স্বামীকে পাগল করে দেয়, স্বামীর যৌ*ন অক্ষমতা থেকে হিফাজত করে, সেক্স হরমোন রিলিজ করে, লি*ঙ্গকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত দৃঢ়, মজবুত করে রাখে।

# স্বামীকে দিয়েই আদর শুরু করুন, তার বিশেষ বিশেষ জায়গায় বিদ্যুৎ চমকায় দিন, তাকে গরম করে ছেড়ে দিন, যখন আপনার পালা আসবে তখন স্বামীর উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হয়ে যাবে যা দ্রুত বীর্য*পাত কমিয়ে দিবে।

# স্বামীর যৌ*ন পার্ফমেন্স কে প্রশংসায় ভাসিয়ে দিন।স্পেশাল জিনিসটি নিজের প্রিয় জিনিস বানিয়ে নিন, আর স্বামীর কানে কানে সেটা জানিয়ে দিতে ভুলবেন না।

# স্বামীর পোশাক খু*লতে সহায়তা করুন, প্রয়োজনে আপনি নিজে খুলে দিন, আর আপনারটা যেন আপনার স্বামী খুলে দেয়, তাকে যৌ*নতার শুরে অনুরোধ করুন।

# বডি মেসেজ এটা করতে ভূলবেন না, প্রচুর পরিমানে করুন, পরস্পরের সে*ক্সের আনন্দ বাড়িয়ে দিবে বহুগুন, স্বামীর সেনসেটিভ জায়গায় ভালোমত মেসেজ দিলে আশা করি দ্রুত বী*র্যপাতের সমস্যাটা আস্তে আস্তে কমে যাবে।

# হঠাৎ হঠাৎ স্বামীকে ঘুমের মধ্যে নিজে থেকে আদর করুন, উত্তেজিত করে, তার যৌ*নক্ষুধা বাড়িয়ে দিন।

# মাঝে মাঝে উঠতে বসতে হালকা যৌ*নালাপ করুন, মন মেজাজ ফুরফুরে থাকবে, সারাদিনের একঘেয়েমি দূর হয়ে যাবে, যৌ*নতাকে পরস্পরের মধ্যে মনখুলে ভালোবাসুন। নিজেদের মধ্যে গোপন রাখুন, মাঝে মাঝে সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করুন, যা শুধু আপনারা ছাড়া দুনিয়ার কেউই যেন না বুঝে।

আমার আইডি টি ফলো দিন প্লিজ 🥰

লেজেন্ড রা বুঝবে, বাকিরা খুজবে 😂
15/06/2025

লেজেন্ড রা বুঝবে, বাকিরা খুজবে 😂

12/06/2025

বাচ্চার জন্য হারিয়ে ফেলা জীবন, ঘুম, শান্তি, আরাম সবই একদিন ফিরে আসবে; শুধু বাচ্চার শৈশবটা ফিরে আসবে না, সকাল সকাল তার ময়লা কাঁথা কাপড়গুলো আর সযত্নে ধুতে হবে না।

তার জন্য শখ করে আর খেলনা কেনা হবে না। জিদ করে দাঁত হীন মারি দিয়ে কামড় দিতে চাইবে না, দুই হাত মুঠ করে আমার চুল ছিড়বে না, বাবার চুল ধরে টান দিবে না।

তার জন্য আলাদা খাবারের পেরেশানিটা থাকবে না। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খেলনা গুলো গুছানোর কাজ আর পাবো না। নতুন খেলনা দেখলে তার বাবা আর কিনবে না। এই হাতে তাকে আর গোসল করিয়ে দিতে হবে না, খালি বুকটায় তাকে আর জড়িয়ে ধরে ঘুম হবে না।

কারণ সন্তান বড় হয়ে যাবে। অসীম যে য'ন্ত্র'ণায় ভুগে তাকে নিজের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে জন্ম দিয়েছিলাম, সেই য'ন্ত্র'ণার ব্য'থাও শেষ হয়ে গেছে....!

কা'টা ছেঁ'ড়া সেলাই হওয়া শরীরটা নিয়ে এই দুই হাতে তাকে প্রথমবার জড়িয়ে ধরেছিলাম সেই দিনও গত হয়ে গেছে.....!

এইভাবে কত শত দিন, কাল, মাস, বছর, পেরিয়ে যাবে, আমার কোল ছেড়ে দিয়ে নিজে সংগ্রাম করে বাঁচা শুরু করবে। বুলি না ফোটা যে মুখটার কথার সাথে আমি মা তাল মিলাই এই মায়ের সাথে অনেক কথা তার আর বলা হবে না।

এই আমাদের তখন তাকে নিয়ে থাকা সকল ব্যস্ততাকে ছুটি দিতে হবে। সে তার নিজের সাথে ব্যস্ত হয়ে যাবে বলে। যেই শৈশব তার স্মৃতিতে থাকবে না, তার সেই শৈশব আমাদের স্মৃতি জুড়ে থাকবে।

10/06/2025
Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই ক...
05/06/2025

Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak কোম্পানিটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।

ওই একই সময়ে বা এর কিছু আগে পরে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেগুলো এখনও কোনমতে টিকে আছে তাদের অবস্থাও নিভু নিভু। যেমন:

১. National (টিভি)
২. Raledy (ক্যাসেট প্লেয়ার)
৩. Casio (ঘড়ি)
৪. Ambassador (গাড়ি)
৫. Nokia (মোবাইল)
৬. Murphy (রেডিও)
৭. Compaq (পিসি ব্র্যান্ড)
৮. Oldsmobile (গাড়ি নির্মাতা)
৯. Pan Am (বিমান সংস্থা)
১০. Blockbuster (ভিডিও চেইন)
১১. Borders (বই বিক্রেতা)
১২. Toys "R" Us (খেলনা বিক্রেতা)
১৩. Enron (বৈশ্বিক জ্বালানি কোম্পানি)
১৪. Woolworth's (বিশ্বের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা)
১৫. Tower Records (মিউজিক স্টোর)

এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এরা উঠে গেল কেন? কারণ, সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।

এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের ১০ বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! আজকের ৭০ থেকে ৯০% চাকরিই সামনের ১০ বছরে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে।

আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না? আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান।

Uber কেবলমাত্র একটি software এর নাম। এদের নিজস্ব কোনো গাড়ি নেই। তবুও আজ তারা পৃথিবীর বৃহত্তম ট্যাক্সিভাড়ার কোম্পানি।

Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই। একইভাবে Paytm, Ola Cabs, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আজকে উন্নত দেশগুলোতে জুনিয়র আইনজীবীদের জন্য কোনো কাজ নেই, কারণ Clio, My Case, Practice Partner নামের সফটওয়্যারগুলো যে কোনো নতুন উকিলের থেকে অনেক ভালো ওকালতি করতে পারে। নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Medscape, Merative, Telemedicine, eClinicalWorks, Doctor on Demand নামের অ্যাপগুলো মানুষের থেকে ৪ গুণ নিখুঁতভাবে ক্যান্সার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে।

পরের ১০ বছরে ৯০% মানুষের কোনো চাকরি থাকবে না। বাকি থাকবে কেবল ১০%। এই ১০% হলো বিশেষ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। ২০৩০ সালের মধ্যে AI এর বুদ্ধিমত্তা এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে, যার ফলে কর্মী হিসেবে মানুষের প্রয়োজনীয়তা একেবারেই কমে যাবে।

সামনের ২০ বছরে আজকের ৯০% গাড়িই রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী দেশগুলি ক্রমশ অর্থনৈতিক সংকটে পড়বে।

তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোনো software এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।

গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে ৯৯% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি বীমার কোম্পানিগুলো সব উঠে যাবে।

গাড়ি চালানোর মতো কাজগুলো আর বেঁচে থাকবে না। ৯০% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং এর কর্মীদেরও কোনো প্রয়োজন থাকবে না।

ভেবে দেখুন, আজ থেকে ১০ বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হলো। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকানগুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন শুধুই মোবাইল ফোন কেনাবেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। কারণ Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি দিনকে দিন বাড়ছে।

টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে প্লাস্টিক টাকায় পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট এর যুগ। bKash, Nagad, Paytm, GoodLeap, Brex, Plaid এর রমরমা বাজার — মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার ওপার।

যারা সময়ের সাথে বদলাতে পারে না, সময় তাদেরকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। তাই টিকে থাকতে চাইলে ক্রমাগত নিজেকে আপডেট করতে থাকুন।

বাচ্চা মোবাইল দেখতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি চান না এখন মোবাইল দেখুক।মোবাইল না দেওয়ার কারণে সে ফ্লোরে গড়াগড়ি করা শুরু করল, ...
29/05/2025

বাচ্চা মোবাইল দেখতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি চান না এখন মোবাইল দেখুক।মোবাইল না দেওয়ার কারণে সে ফ্লোরে গড়াগড়ি করা শুরু করল, কান্নাকাটি করা শুরু করল। এক পর্যায়ে সহ্য করতে না পেরে আপনি মোবাইল দিয়ে দিলেন। এই ঘটনা থেকে বাচ্চা শিখল, কোন কিছু পাওয়ার জন্য তাকে এই ধরনের আচরণ করতে হবে তাহলেই সে পাবে। বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে এই জেদ করে আদায় করার প্রবণতা বাড়তে থাকবে। একটু বড় হওয়ার পর তারা বাবা মাকে ব্ল্যাকমেইল করা শুরু করে। তাই ছোটবেলা থেকেই বাচ্চার জেদ কে প্রশ্রয় না দিয়ে তাকে বোঝাতে হবে, আপনি যখন কিছুতে না বলেছেন তা কখনোই কোন কিছুর বিনিময় হ্যাঁ হবে না।
এছাড়াও বাচ্চা জেদ সামলাতে যা করবেন -
👉জেদের সময় বাচ্চার প্রতি মনোযোগ কম দেবেন।
👉বাচ্চা কোন কিছুর জন্য কান্না করলে তার কান্না থামানোর জন্য সাথে সাথে ওই জিনিসটা দিয়ে দিবেন না
👉যদি বাচ্চা ফ্লোরে গড়াগড়ি অথবা হাত-পা ছড়াছড়ি করে তাহলে বাচ্চাকে নিরাপদ স্থানে রেখে আপনি ওই স্থান ত্যাগ করুন।
👉যেকোনো ধরনের নেগেটিভ অ্যাটেনশন যেমন :বকাবকি, গায়ে হাত তোলা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন।
👉দুই বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, তাদেরকে জড়িয়ে ধরে, আদর করে, মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
মনে রাখবেন, বাচ্চারা কিন্তু তাদের চাহিদা আদায়ের ক্ষেত্রে খুবই সচেতন। তারা যদি একবার বুঝে যায়, জেদের মাধ্যমে তারা তাদের অন্যায় চাহিদাগুলো আদায় করতে পারবে তাহলে তারা তা বারবার যেকোনো পরিবেশে তা প্রয়োগ করতে থাকবে।
Happy Parenting❣️❣️

মধ্যবিত্তদের জন্য ছয়টি রেড ফ্ল্যাগ।বাদল সৈয়দ ১। ভুল জমি, ভুল ফ্লাট: অপর নাম 'কান্না'।আপনার সারাজীবনের সঞ্চয় খপ করে খেয়ে ...
28/05/2025

মধ্যবিত্তদের জন্য ছয়টি রেড ফ্ল্যাগ।
বাদল সৈয়দ

১। ভুল জমি, ভুল ফ্লাট: অপর নাম 'কান্না'।

আপনার সারাজীবনের সঞ্চয় খপ করে খেয়ে ফেলার জন্য উৎ পেতে আছে ভুয়া রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। কেনার সময় আপনাকে যে জমি দেখানো হবে আসলে তা হয়ত কেনাই হয়নি। জমির মালিককে মাসে দুহাজার টাকা ভাড়া দিয়ে জমির উপর কোম্পানিটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছে মাত্র। এ জমি কিনলেন তো বঙ্গোপসাগরে সর্বস্ব বিসর্জন দিলেন। ঠক খাওয়া মানুষটির এসব মাফিয়াদের বিরুদ্ধে কিছুই করার থাকে না। আশেপাশে তাকালেই এদের হাতে পথের ফকির হয়েছেন এমন অনেককেই দেখবেন।উল্টাপাল্টা ডেভেলপার থেকে ফ্লাট কিনলেও একই দশা। মনে রাখবেন, একটি ভুল জমি বা ফ্লাট ইকুয়াল টু বাকি জীবনের কান্না।

২. অস্বাভাবিক ডিসকাউন্ট: ১০ নম্বর
বিপৎসংকেত।

কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস দশ হাজার টাকায় অফার করবে। কমদাম দেখে মধ্যবিত্তরা ঝাঁপ দেন। এরমধ্যে সামান্য কয়েকজনকে পণ্য সরবরাহ করা হবে, বাকিদের দেবে না। সোজা কথায় তাঁদের টাকা মেরে দেওয়া হবে। বঞ্চিতরা এ কোম্পানির মালিককে জীবনেও ধরতে পারবেন না। তাঁদের সে ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা টাউট কোম্পানির মালিক তাদের ঠকানো টাকায় কিনে নিয়েছে।

৩। না বুঝে ব্যবসা করা: লবণ দিয়ে চা খাওয়া।

এক্ষেত্রে বেশি ধরা খান সারাজীবন চাকুরি করে রিটায়ারমেন্টে বেনিফিট দিয়ে যারা ব্যবসা করতে যান। ব্যবসার 'ব' না বুঝে ব্যবসা করলেন মানে এতদিন রক্ত পানি করে যে টাকা জমিয়েছেন তাতে আগুন ধরিয়ে দিলেন। হাতে টাকা এলে আপনার কাছে অনেকেই আসবেন ব্যবসা বুদ্ধি দিতে। এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দেবেন। আমাকে কেউ এ বুদ্ধি দিলে আমি হাসতে হাসতে বলব, 'ভাইসাহেব, এক কাপ লবণ দিয়ে চা দেই, ওটা খেলে বুঝবেন লবণ যেমন চায়ের সাথে যায় না, আমার সাথে ব্যবসাও তেমন যায় না।

৪। ব্যবসা করার জন্য অন্যকে টাকা দেওয়া: ভুল সবই ভুল।

ব্যবসা না বুঝে তা করতে গিয়ে আমরা যেমন মারা খাই, ঠিকই তেমনি আমাদের মরা লাশ জলে ভাসে অন্যের হাতে লাভের আশায় সঞ্চয় তুলে দিলে। আমি এমন মানুষ খুব কম দেখেছি, যারা অন্যকে ব্যবসা করার জন্য টাকা দিয়ে জিতেছেন। দুটো কারণে এটা হয়। প্রথমত যিনি ব্যবসার জন্য টাকা নিয়েছেন তিনি নিজেই মার খেয়েছেন, ফেরত কোত্থেকে দেবেন? দুই নম্বর হলো, টাকা মেরে দেওয়া। কয়েকমাস লাভ দিয়ে তারপর অস্বীকার! লাভ তো দূরের কথা আসলই ফেরত পাওয়া যায় না। তাই লাভের আশায় অন্যকে টাকা দিলেন মানে ব্যাংকের চেক কাটলেন না, নিজের ভাগ্যকেই নিজে কেটে দিলেন। সর্বনাশকে লাল গালিচা পেতে আমন্ত্রণ জানালেন।

৫। অস্বাভাবিক মুনাফা বা সুদ: ইঁদুর মারা ফাঁদ।

যখন কোনো প্রতিষ্ঠান বাজারে প্রচলিত বা সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ মুনাফা বা সুদের চাইতে বেশি অফার করে তখন বুঝে নেবেন, আপনাকে 'বকরি' বানানোর কায়দা করা হচ্ছে। জবাই করাত ছুরি শান দেওয়া হচ্ছে। এরা তো জ্বীন-ভূত না যে বাজারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের চাইতে বেশি লাভ দেবে! এটা কি সম্ভব? এদের হাতে কি আলাদীনের চেরাগ আছে? নেই। তবে আপনার টাকা মেরে দিয়ে হাওয়া হয়ে যাওয়ার জন্য 'ম্যাজিক কার্পেট' আছে।

৫। বোকা ম্যার‍্যাথন এবং দুঃখ নামের মেডাল। #

আমাদের একটা বাজে অভ্যাস হলো অন্যদের সাথে অন্ধ প্রতিযোগিতা। পাশের বাসায় ৪২ ইঞ্চি টিভি কেনা হয়েছে! আমারও কিনতে হবে। কেউ গাড়ি কিনেছে! ধারকর্জ করে আমাকেও কিনতে হবে। ফলাফল হচ্ছে, পায়ের নিচের মাটি সরে যাওয়া। এ ইঁদুর দৌড়ের কারণে যখন জীবনে ঘোর বর্ষা নামবে তখন হাতে ছাতা থাকবে না। ফালতু প্রতিযোগিতার কারণে সে ছাতা তো কবেই বিক্রি করে দিয়েছি!

তাহলে কী করবেন? সমাধান কী?

উত্তর: উপরের কোনোটিই করবেন না। টাকাও নিরাপদ থাকবে, আপনিও নিরাপদ থাকবেন। হাতের ছাতা হাতেই থাকুক, নয়ত বর্ষাকালে ভিজে মরণ জ্বরে মরবেন।

রেড ফ্ল্যাগগুলো থেকে উপরওয়ালা আমাদের রক্ষা করুন। সবার প্রতি শ্রদ্ধা, শুভকামনা। পেজটি ফলো করুন এবং শেয়ার দিন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DrPolash Gamer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share