Limon Biswas, Dhaka (2025)

16/08/2025

শুভ জন্মাষ্টমী! 🤍

02/08/2025

কেদারনাথ থেকে রুদ্রপ্রায়াগ! (জুলাই ২০২২)

আমরা কেদারনাথ থেকে নিচে নামি ঘোড়া করে, ১৭০০ রুপি লাগে এক এক জন এর, সময় ৩-৪ ঘন্টা লাগে! ব্যাক্তিগত ভাবে আমি অন্য প্রাণীর উপর উঠে তাকে কষ্ট দেওয়া কে সমর্থন করি না, কিন্তু আমাদের এক সহযাত্রীর কাছে ট্রেক করে নামার মত সময় ছিলো না, তার দেশ এ ফেরা লাগবে জরুরি কাজে! তাই বাধ্য হয়ে ঘোড়া তে করে নিচে আসি, কিন্তু নিচে সোনপ্রায়াগ এ আসতে আমাদের প্রায় দুপুর হয়ে যায়, এদিক এ সোনপ্রায়াগ থেকে সব বাস গুলো ছেড়ে যায় সকাল এই!

আমাদের প্ল্যান ছিলো ঐ দিন ই বদ্রীনাথ যাওয়ার, যেহেতু গাড়ি নাই আর দেরি হয়ে গেছে তাই আমাদের কিছুদূর এগিয়ে থাকার ও উপায় ছিলো না আবার সোনপ্রায়াগ এও থাকতে ইচ্ছা হচ্ছিলো না, হোটেল ভাড়া ও খাবার সমস্যা এর জন্য, ৭০ কিলোমিটার দূরে রুদ্রপ্রায়াগ নামে একটা শহরে থাকার চিন্তা করলাম, কিন্তু গাড়ি তো নাই যাওয়ার!

অনেক খোজাখুজির পর ৩০০ রুপির ভাড়া ৩৫০০ রুপি তে একটা গাড়ি ভাড়া করে সোনপ্রায়াগ থেকে ৭০ কিলোমিটার দূর এ রুদ্রপ্রায়াগ নামের ছোট্ট এই শহর এ এসে রাত টা থাকি! এই শহর এ মোটামুটি সব কিছু ই পাওয়া যায়, আমাদের ৩ জন এর জন্য রুম এর ভাড়া পড়েছিলো ৭০০ রুপি মাত্র, বিকাল এ রুদ্রপ্রায়াগ এসে ফ্রেশ হয়ে শহর টা ঘুরেছিলাম, সেই ভিডিও শেয়ার করেছিলাম আপনাদের সাথে! যদি না দেখে থাকেন নিচে লিংক দিয়ে দিচ্ছি ↓

রুদ্রপ্রায়াগ শহর এর ভিডিওঃ https://fb.watch/eD4OHAfRm7/

পরদিন ভোর ৫ টায় হোটেল এর সামনে থেকে বাস এ করে চলে যায় বদ্রীনাথ শহর এ, যে গল্প টা আরেকদিন বলবো। অসম্ভব সুন্দর ছিলো রুদ্রপ্রায়াগ থেকে বদ্রীনাথ যাওয়ার জার্নি টা! 🌺

01/08/2025

আজ আমার বন্ধু অয়ন এর বিয়ে ছিল – একটি সম্পূর্ণ বাঙালি হিন্দু বিয়ে, রীতিমতো উৎসবের মতো! ❤️🪔

সকাল থেকে রাত – যেন একটার পর একটা পর্ব, একটার পর একটা আবেগের জোয়ার। কত চেনা রীতি, তবুও যখন কাছের মানুষের বিয়েতে নিজের চোখে দেখা যায়, তখন সবকিছু যেন আরও অর্থবহ হয়ে ওঠে!

🌼 রীতিগুলো যতটা ঐতিহ্যবাহী, ততটাই আবেগঘন:
🔸 আশীর্বাদ ও তত্ত্ব: পরিবারের আশীর্বাদ নিয়ে শুরু হয় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। বর ও কনের বাড়িতে 'তত্ত্ব' পাঠানো হয়, যা মূলত উপহার ও সাজসজ্জার এক অংশ – এক সুন্দর আদান-প্রদানের রীতি!

🔸 গায়ে হলুদ: কনের গায়ে হলুদ লাগানো হয় আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুদের হাতে। টিপ, সিঁদুর আর হলুদ শাড়িতে সেজে উঠেছিলেন কনে – একদম যেন সিনেমার মতো লাগছিলো। হাসি, নাচ, গান – সবকিছুতে এক অন্যরকম আনন্দ!

🔸 বরযাত্রা ও নবান্ন: বর আসার সময় ঢাক-ঢোলের বাজনা, আলতা-পরা কনের অপেক্ষা – এক অনন্য দৃশ্য। অনেক জায়গায় 'নবান্ন' রীতি মানা হয়, যেখানে বর প্রথমবার কনের বাড়িতে ভাত খায় – মিলনের প্রতীক!

🔸 শুভ দৃষ্টি: কনেকে পানের পাতা দিয়ে মুখ ঢেকে মণ্ডপে আনা হয়, ভাইয়েরা কোলে করে নিয়ে আসে। তারপর বর ও কনের চোখে চোখ পড়ার সেই মুহূর্ত – উলুধ্বনি, শঙ্খধ্বনি আর হাততালিতে মুখরিত পরিবেশ। goosebumps ছিলো!

🔸 সাত পাক ও মালা বদল: কনে বরকে সাতবার প্রদক্ষিণ করে, প্রতিটি পাক মানে একটি প্রতিজ্ঞা – বিশ্বাস, ভালোবাসা, সহানুভূতি, বন্ধুত্ব, সততা, দায়িত্ব, ও পারস্পরিক সম্মান। এরপর একে অপরকে মালা পরিয়ে দেয় – গ্রহণ করার প্রতীক!

🔸 সিঁদুর দান ও শাঁখা-পলা পরানো: বিবাহের শেষ পর্যায়ে বর কনের সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেয়, কনে পরে শাঁখা ও পলা – যেটা তার নতুন পরিচয়, বিবাহিত জীবনের প্রতীক!

🔸 বাসর রাত ও bou-bhat: রাতের অনুষ্ঠান শেষে পরের দিন ‘বউভাত’, যেখানে নববধূ নতুন পরিবারে প্রথম বার ভাত পরিবেশন করেন, আর বর কনের নতুন জীবনের সূচনা হয় সামাজিকভাবে!

💛 বাঙালি হিন্দু বিয়ে শুধুই একদিনের অনুষ্ঠান নয় – এটা বহু দিনের প্রস্তুতির, আবেগের, সম্পর্কের, এবং সংস্কৃতির মিলন!

বন্ধু ও তার জীবনসঙ্গীকে জানাই শুভকামনা – ভালো থাকো চিরকাল! 💑🌸

01/08/2025

ডিসেম্বর, ২০২২ এ গেছিলাম সেই আন্দামান এ....

01/08/2025

🏰 মেহরানগড় দুর্গ, যোধপুর - রাজকীয় ঐতিহ্যের জীবন্ত সাক্ষী!
রাজস্থান রাজ্যের যোধপুর শহরের উপর ৪০০ ফুট উঁচু একটি পাহাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা মেহরানগড় দুর্গ (Mehrangarh Fort) শুধুমাত্র একটি ঐতিহাসিক দুর্গ নয় — এটি আজও একটি রাজপরিবারের ব্যক্তিগত সম্পত্তি, এবং ভারতের অন্যতম বিশাল ও গৌরবময় স্থাপত্য নিদর্শন!

👑 বর্তমান মালিকানা ও ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে অবস্থান:
আজও মেহরানগড় দুর্গ যোধপুরের রাজপরিবারের হাতে রয়েছে। এটি সরাসরি পরিচালিত হয় মেহরানগড় মিউজিয়াম ট্রাস্ট এর মাধ্যমে, যেটি প্রতিষ্ঠা করেন প্রাক্তন মহারাজা গজ সিংহ II, যোধপুরের বর্তমান রাজপরিবারের প্রধান, যদিও এটি পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত এবং একটি জনপ্রিয় জাদুঘর ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, দুর্গটি এখনও সরকারি সম্পত্তি নয়, বরং একটি ব্যক্তিগত ঐতিহ্যবাহী সম্পদ!

💰 আনুমানিক মূল্য:
মেহরানগড় দুর্গের সঠিক বাজারমূল্য নির্ধারণ করা কঠিন, কারণ এটি শুধু স্থাপত্য নয় — ইতিহাস ও সংস্কৃতির একটি অমূল্য নিদর্শন। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, দুর্গটির জমি, প্রাসাদ, জাদুঘরের সংগ্রহ, পর্যটন থেকে আয় ইত্যাদি হিসাব করলে এর আনুমানিক মূল্য হতে পারে ১০০০ কোটি টাকারও বেশি (প্রায় ১২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার), তবে এর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক মূল্য অপরিমেয়!

📜 ইতিহাসের ঝলক:
১৪৫৯ সালে যোধপুরের প্রতিষ্ঠাতা রাও যোধা এই দুর্গ নির্মাণ করেন। আগের রাজধানী মান্ডোরে বারবার আক্রমণের মুখে পড়ায়, তিনি নিরাপদ স্থানে রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেন!

দুর্গটি নির্মিত হয়েছিল ভকুচেরিয়া পাহাড়ের ওপর, যেটি পাখিদের পাহাড় নামে পরিচিত। কিংবদন্তি অনুযায়ী, এক সাধু এখানে বসবাস করতেন, যাকে সরে যেতে বলা হলে তিনি ভূমিকে অভিশাপ দেন। এই অভিশাপ কাটাতে এক ব্যক্তিকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয় দুর্গের ভিত্তিতে — যার স্মৃতি আজও দুর্গে সংরক্ষিত!

পরবর্তীতে বিভিন্ন রাজা এই দুর্গে নতুন নতুন প্রাসাদ ও স্থাপত্য যোগ করেন। দর্শনীয় কিছু অংশ:
মোতি মহল (মুক্তার প্রাসাদ)
ফুল মহল (ফুলের প্রাসাদ)
শীশ মহল (আয়নার প্রাসাদ)

দুর্গের জাদুঘরে রয়েছে রাজাদের পালকি, অস্ত্রশস্ত্র, পোশাক, চিত্রকর্ম এবং ঐতিহাসিক পাগড়ির সংগ্রহ।

🌄 শেষ কথা, মেহরানগড় দুর্গ কেবল একটি পর্যটন কেন্দ্র নয় — এটি রাজপুত সাম্রাজ্যের গৌরবময় ইতিহাস, সাহসিকতা এবং ঐতিহ্যের প্রতীক, আজও যখন সেখানে দাঁড়িয়ে চোখে পড়ে যোধপুর শহরের নীল রঙের বাড়িগুলো, তখন যেন ইতিহাস নিজেই গল্প বলে চলে!

#মেহরানগড়দুর্গ #যোধপুর #রাজস্থান #ভারতেরদুর্গ #রাজপরিবার #ভারতেরইতিহাস #ভ্রমণবাংলা #বাংলাতেভ্রমণ

31/07/2025

🇧🇩 বাংলাদেশীদের জন্য বিভিন্ন দেশের ট্যুরিস্ট ভিসার বর্তমান হালচাল - জুলাই ২০২৫!

সবুজ কালারের পাসপোর্টধারী আমাদের জন্য অশনিসংকেত, সামনে খুব খারাপ সময় অপেক্ষা করতেছে।

বাংলাদেশ থেকে অনেক দেশেই আগে খুব সহজে ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া যেত। কিন্তু এখন বেশ কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে বা একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। আজকে বাস্তব অভিজ্ঞতা ও তথ্যের ভিত্তিতে সেই দেশগুলো সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আপডেট শেয়ার করছি।

🇮🇳 ভারত (India)

২৪ জুলাইয়ের আন্দোলনের সময় থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ রয়েছে।
✅ চালু: মেডিকেল ও কিছু নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি
❌ বন্ধ: ট্যুরিস্ট ভিসা

------------------------------------

🇦🇪 দুবাই (UAE)

গত বছরের মাঝামাঝি থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ।
✅ চালু: কিছু কার্টেসি ভিসা (সাধারণ পর্যটকদের জন্য নয়)
❌ বন্ধ: ট্যুরিস্ট ভিসা
------------------------------------------

🇻🇳 ভিয়েতনাম (Vietnam)

২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশিদের ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ।
🔹 অনেকে ভিসার মেয়াদ শেষেও দেশে না ফেরায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
----------------------------------------------

🇺🇿 উজবেকিস্তান (Uzbekistan)

আগে E-visa দিতো, এখন আগস্ট ২০২৪ থেকে তা পুরোপুরি বন্ধ।

--------------------------------------------

🇪🇬 মিশর (Egypt)

আগে Okay to Board এর মাধ্যমে On Arrival ভিসা পাওয়া যেত।
❌ এখন তা বন্ধ।
✅ এম্বাসি থেকে আবেদন করা যাচ্ছে, তবে সময়সাপেক্ষ।
--------------------------------------------

🇹🇷 তুরস্ক (Turkey)

❌ অফিসিয়ালি বন্ধ না হলেও ট্যুরিস্ট ভিসা কার্যত বন্ধ।
📉 রিজেকশন রেট প্রায় ৯৭%
✅ ইনভাইটেশন থাকলে বিজনেস ভিসা সম্ভব।
-------------------------------------------

🇮🇩 ইন্দোনেশিয়া (Indonesia)

আগে On Arrival ভিসা ছিল, এখন কেবল স্টিকার ভিসা।
⏳ সময় লাগে প্রায় ২ মাস, অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম চালু।
------------------------------------------

🇵🇭 ফিলিপাইন (Philippines)

✅ ভিসা পাওয়া যায়, কিন্তু:
🔸 এপয়েন্টমেন্ট পেতে সময় লাগে
🔸 তারপর প্রসেসিং – মোট সময় প্রায় ৩০ দিন
------------------------------------------

🇹🇭 থাইল্যান্ড (Thailand)

⏳ বর্তমানে ভিসা পেতে ৪৫–৫০ দিন সময় লাগে
📉 রিজেকশন রেট অনেক বেড়ে গেছে
❌ আগের মতো সহজ নয়
------------------------------------------

🇸🇬 সিঙ্গাপুর (Singapore)

আগে ৩–৪ দিনে ভিসা মিলতো
✅ এখনো দ্রুত ফলাফল আসে
❌ কিন্তু রিজেকশন রেট অনেক বেশি
-------------------------------------------------

🇨🇳 চায়না (China)

✅ ভিসা এখনো মিলছে, তবে কনফার্ম এয়ার টিকিট ও হোটেল বুকিং দিতে হয়
📈 অ্যাপ্রুভালের হার ভালো

সার্বিক চিত্র:

দিন দিন বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

📌 কারণ কী হতে পারে?
• অতীত ভিসা মিসইউজ
• অনেকে ফিরে না আসা
• অনিয়মিত ডকুমেন্ট
• কিছু কিছু দালালচক্রের অপব্যবহার

✅ সমাধান কী হতে পারে?
1. ভিসা ব্যবস্থায় ট্রান্সপারেন্সি বজায় রাখা
2. অতীত ভ্রমণ রেকর্ড পরিষ্কার রাখা
3. ফেক ডকুমেন্ট এড়িয়ে চলা
4. দেশীয় পর্যায়ে ভিসা এজেন্টদের ওপর নিয়মিত নজরদারি
5. নিজ নিজ প্রোফাইল ও ফিনান্সিয়াল ডকুমেন্ট শক্ত করা!

31/07/2025

🇮🇳 যোধপুর - নীল রঙে আঁকা এক বিস্ময়কর শহর! 💙
📍 অবস্থান: রাজস্থান, ভারত
🌐 পরিচিতি: "দ্য ব্লু সিটি অফ ইন্ডিয়া"

যখন রাজস্থানের কথা বলি, তখন সবার আগে জয়পুর বা উদয়পুরের কথা মনে আসে। কিন্তু আজ আমরা জানবো এক অন্যরকম শহরের গল্প – জোধপুর, যাকে বলা হয় "নীল শহর"।

এই শহরের পুরনো অংশে ঢুকলেই চোখে পড়বে সারি সারি ঘরবাড়ি – একটির পর একটি বাড়ি যেন রঙ করা নীল রঙে। এই নীল রঙ শুধু চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যই নয়, এর পেছনে আছে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গল্প।

🎨 কেন নীল রঙে রাঙানো?
পুরোনো বিশ্বাস অনুযায়ী, ব্রাহ্মণরা তাদের ঘরকে আলাদা করার জন্য নীল রঙ ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে, এই রঙ ছড়িয়ে পড়ে পুরো শহরে। তাছাড়া, রাজস্থানের গরম আবহাওয়ায় নীল রঙ বাড়ির তাপমাত্রা কিছুটা কম রাখে বলেও ধারণা।

🏰 মেহরানগড় দুর্গ:
শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল মেহরানগড় দুর্গ। পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই দুর্গ থেকে দেখা যায় গোটা জোধপুর শহর – এক অপরূপ নীল সমুদ্রের মতো।

🕌 চোখে পড়ার মতো জায়গাগুলো:

উমেদ ভবন প্যালেস
ক্লক টাওয়ার ও সর্দার বাজার
জাসওয়ান্ত থাডা
তোজি কা মন্দির!

🍛 খাবারের স্বাদ:
জোধপুর মানেই রাজস্থানি খাবারের স্বর্গ! এখানে আপনি পাবেন দাল বাটি চুরমা, মিরচি বাদি, ঘেভার, মাখানিয়া লসি ও আরও অনেক কিছু।

📷 ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য জোধপুর যেন এক স্বপ্নের শহর। ফটোগ্রাফি, ইতিহাস, সংস্কৃতি ও স্থাপত্য – সব একসাথে পেতে চাইলে "নীল শহর" জোধপুর অবশ্যই আপনার ভ্রমণতালিকায় রাখুন।

📍 আপনারা কী কখনও জোধপুর গিয়েছেন? নীল শহর দেখে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? নিচে কমেন্টে জানান! 💬

#জোধপুর #ভ্রমণ

30/07/2025

উদয়পুর — রাজস্থানের হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা এক স্বপ্নের শহর। 💫
হ্রদ ও রাজপ্রাসাদের শহর নামে খ্যাত উদয়পুর যেন এক জীবন্ত চিত্রকলা। চারপাশে পাহাড়, শান্ত নীল জলরাশি, আর রাজকীয় ইতিহাস মিলে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা উপহার দেয়।

🏰 সিটি প্যালেসের রাজকীয় সৌন্দর্য,
🌊 পিচোলা লেকের শান্ত পরিবেশ,
🌅 মনোহারি সূর্যাস্ত আর রোমান্টিক নৈসর্গিক দৃশ্য — সবকিছুই হৃদয়ে গেঁথে যায়।

জীবনের ব্যস্ততা থেকে একটুখানি ছুটি নিয়ে যদি রাজকীয় কোনো জায়গায় হারিয়ে যেতে চাও, তবে উদয়পুর তোমার জন্যই অপেক্ষা করছে।

📍 ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক আদর্শ গন্তব্য!

30/07/2025

পৌঁছে গেছি মুক্তিনাথ এলাকায়! এখন সময় মন্দির দর্শনের 🙏
চারপাশে এপ্রিকট গাছ, ঠান্ডা হাওয়া আর পাহাড়ি সৌন্দর্যে মন ভরে গেছে। এবার মনের শান্তির খোঁজে চললাম মুক্তিনাথ মন্দিরের পথে। 🍑⛰️✨

30/07/2025

শেষমেশ পৌঁছে গেলাম মুক্তিনাথ মন্দিরে! 🙏 এতদিনের স্বপ্ন আজ পূর্ণ হলো — দর্শন করলাম এই পবিত্র মন্দির, আর মন ভরে গেল শান্তি ও ভক্তিতে। পাহাড়, বাতাস, এপ্রিকট গাছ আর এই অলৌকিক পরিবেশ… সব মিলিয়ে এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা। 🏔️🍑✨

29/07/2025

বাংলাদেশে বেশিরভাগ রেস্টুরেন্টেই নন-ভেজ, অর্থাৎ মাছ-মাংসের খাবারই সবচেয়ে জনপ্রিয়। রেস্টুরেন্টে গিয়ে যদি আপনি কোনো মাংসজাত খাবার অর্ডার না করেন, অনেক সময় ওয়েটারদের চোখেমুখে একধরনের অবাক দৃষ্টি বা অনাগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। অথচ ভেজিটেরিয়ান খাবারও যে কতটা সুস্বাদু ও বৈচিত্র্যময় হতে পারে, তা অনেকেই উপলব্ধি করেন না!

পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পনির, ছানা বা সয়াবিন দিয়ে তৈরি ভেজ রেসিপিগুলোর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। আমাদের দেশেও এমন খাবারের সম্ভাবনা অপরিসীম, শুধু প্রয়োজন একটু মনোযোগ ও মূল্যায়নের!

আজ গিয়েছিলাম ঢাকার গোবিন্দা'স সুইটস অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে—যেখানে শুধুই নিরামিষ খাবার পরিবেশন করা হয়। কাশ্মীরি রসা, ছানা রসা আর সয়াবিন রসা—এই তিনটি আইটেম ছিল এক কথায় অসাধারণ। প্রতিটি খাবারেই ছিল ঘরোয়া স্বাদ আর স্পাইসের নিখুঁত মেলবন্ধন!

আমার বিশ্বাস, নিরামিষ খাবারগুলোকে মাছ-মাংসের সমকক্ষ গুরুত্ব দিলে রেস্টুরেন্ট কালচারে এক নতুন ধারা যোগ হতে পারে। যারা মাঝেমধ্যে একটু হালকা কিংবা নিরামিষ খেতে চান, তাদের জন্য ভেজ অপশন আরও সহজলভ্য হওয়া উচিত। খাবারের বৈচিত্র্য মানেই তো স্বাদের সমৃদ্ধি!

29/07/2025

মুক্তিনাথ মন্দিরের একদম কাছাকাছি চলে এসেছি... পথের দুই ধারে ঘেরা এপ্রিকট গাছ আর পাহাড়ি বাতাসে মন যেন হারিয়ে যায়! 🍑⛰️
এই শান্তির মুহূর্তগুলো সত্যিই অমূল্য। 🙏✨

Limon Biswas

16/08/2025

02/08/2025

01/08/2025

01/08/2025

01/08/2025

31/07/2025

31/07/2025

30/07/2025

30/07/2025

30/07/2025

29/07/2025

29/07/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category