Zawadul karim

Zawadul karim Assist. Counselling psychologist & Researcher

Google has recently launched a one-year free offer of its Gemini Pro plan exclusively for students. The offer, available...
09/10/2025

Google has recently launched a one-year free offer of its Gemini Pro plan exclusively for students. The offer, available until December 9, 2025, provides eligible students with advanced AI tools, enhanced storage, and integrated features across Google's ecosystem.

The free plan includes unlimited chats, image uploads, quiz generation, and access to Google's Gemini 2.5 Pro model, as well as premium features like Deep Research, Audio Overviews, and 2 terabytes (TB) of cloud storage.

Source: daily star

**সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এডিবি বৃত্তি**সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এডিবি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু ...
03/10/2025

**সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এডিবি বৃত্তি**

সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এডিবি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ সালের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হলো দেশটির প্রাচীনতম ও শীর্ষস্থানীয় পাবলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি এশিয়ার অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত। বর্তমানে এখানে ৪০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছেন। বৈশ্বিক র‍্যাঙ্কিংয়ে নিয়মিতভাবে শীর্ষ অবস্থানে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্ভাবনী শিক্ষা, বিশ্বমানের গবেষণা এবং বহুমুখী সাংস্কৃতিক পরিবেশের জন্য খ্যাত।

🌐সুযোগ-সুবিধা

বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। মাসিক জীবিকা এবং বাসস্থান ভাতার ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া থাকছে বইয়ের জন্য ভাতা, প্রয়োজনীয় উপকরণ, চিকিৎসা বিমা ও ভ্রমণ ব্যয়ের ভাতার ব্যবস্থা।

🧭আবেদনের যোগ্যতা

এডিবি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের একাধিক নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। আগ্রহী প্রার্থীদের স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। কমপক্ষে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। জিম্যাট, জিআরইতে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। এ ছাড়া আইইএলটিএস স্কোর সর্বনিম্ন ৭ থাকতে হবে। টোয়েফলে সর্বনিম্ন স্কোর ১০০। প্রার্থীদের বয়স ৩৫ বছরের বেশি হওয়া যাবে না।

🏛️যোগ্য দেশের তালিকা

আফগানিস্তান, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ভুটান, কম্বোডিয়া, ফিজি, জর্জিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কাজাখস্তান, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নাউরু, নেপাল, পাকিস্তান, পাপুয়া নিউ গিনি, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, তাজিকিস্তান, থাইল্যান্ড, উজবেকিস্তান, ভানুয়াতু এবং ভিয়েতনাম।

🌍প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

অনলাইন আবেদনপত্র, একাডেমিক সব ধরনের ডকুমেন্টস এবং হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ জানুয়ারি, ২০২৬।
সোর্স-আজকের পত্রিকা

🏛️ শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ পেতে চাইলেদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যবহারিক জ্ঞানের ঘাটতির কারণে অনেক তরুণ বিশ্ববিদ্যা...
29/09/2025

🏛️ শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ পেতে চাইলে

দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যবহারিক জ্ঞানের ঘাটতির কারণে অনেক তরুণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়েও বাস্তব দক্ষতার অভাবে চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়েন। সাম্প্রতিক সময়ে যুব বেকারত্বের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। এ অবস্থায় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ও শীর্ষ ব্র্যান্ডগুলো ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে তরুণদের জন্য শক্ত ভিত্তি তৈরি করছে। ইন্টার্নশিপ শুধু কাজের অভিজ্ঞতাই দেয় না; বরং প্রফেশনাল দক্ষতা, কার্যকর যোগাযোগ এবং আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে সাহায্য করে। সঠিক প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করলে ক্যারিয়ার শুরু হয় সঠিক পথে, যা দীর্ঘ মেয়াদে সাফল্যের সম্ভাবনা বাড়ায়। এমন ১০ জনপ্রিয় ইন্টার্নশিপ নিয়ে আজকের আয়োজন।

১. ইউনিলিভার বিডি ইন্টার্নশিপ

১৯৬৪ সালে যাত্রা শুরু করা ইউনিলিভার বাংলাদেশ সাপ্লাই চেইন, ফিন্যান্স, মানবসম্পদসহ নানা বিভাগে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। সেরা পারফর্মাররা স্থায়ী চাকরিও পান। প্রতিবছর জানুয়ারি, মে ও সেপ্টেম্বরে প্রোগ্রাম চালু হয়।

■ যোগ্যতা: স্নাতক বা স্নাতকোত্তর থাকতে হবে।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, ফিন্যান্স, মানবসম্পদ

২.গ্রামীণফোন ইন্টার্নশিপ

গ্রামীণফোন ১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশে টেলিকম সেবা প্রদান করে আসছে। যাঁরা টেলিকম শিল্পে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাঁদের জন্য এটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম। ৩ মাসের ইন্টার্নশিপে শিক্ষার্থীরা তাঁদের দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারেন।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: ফিন্যান্স, মার্কেটিং, প্রযুক্তি ও আইটি

৩.ব্র্যাক ইন্টার্নশিপ

১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ব্র্যাক দেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন

সংস্থা। এটি দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে। ইন্টার্নরা ফাইন্যান্স, প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট ও সেলস বিষয়ে কাজ করতে পারেন।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ সময়কাল: ৩-৬ মাস।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: ফাইন্যান্স, প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট, সেলস।

৪. নেসলে বাংলাদেশ ইন্টার্নশিপ

১৯৯৪ সালে দেশে কার্যক্রম শুরু করা নেসলে ফুড ও বেভারেজ শিল্পে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের জন্য চমৎকার সুযোগ দেয়। ইন্টার্নরা সরবরাহ শৃঙ্খলা, মার্কেটিং এবং প্রোডাকশন-সম্পর্কিত বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং, প্রোডাকশন

৫.ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ইন্টার্নশিপ

১৯১০ সাল থেকে এ অঞ্চলে ব্যবসা করছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো। মার্কেটিং, কমিউনিকেশন, কাস্টমার কলাবোরেশন ও লজিস্টিক ব্যবস্থাপনায় ইন্টার্নশিপের সুযোগ রয়েছে।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ সময়কাল: ৩ থেকে ৬ মাস।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: মার্কেটিং, কমিউনিকেশন, লজিস্টিক

৬.আশা বাংলাদেশ ইন্টার্নশিপ

১৯৯১ সাল থেকে ক্ষুদ্রঋণ ও দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করছে আশা বাংলাদেশ। ইন্টার্নশিপ মূলত ফিল্ডওয়ার্কার বা কমিউনিটি কমিউনিকেশনভিত্তিক। এটি দেশের বিভিন্ন জেলা ও কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ দেয়।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ সময়কাল: ৫-৮ সপ্তাহ।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: ফিল্ডওয়ার্ক, কমিউনিকেশন।

৭.দারাজ ইন্টার্নশিপ

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহৎ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ সারা বছর ফুলটাইম ও পার্টটাইম ইন্টার্নশিপ অফার করে।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ সময়কাল: প্রোগ্রামের ওপর নির্ভরশীল।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: সেলস, মার্কেট রিসার্চ

৮.এইচএসবিসি ইন্টার্নশিপ

দেশের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান এইচএসবিসি কাস্টমার সার্ভিস ও ডিজিটাল সার্ভিসসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। ভালো পারফর্ম করলে চাকরি স্থায়ী হওয়ার সুযোগও আছে।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হয়।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: কাস্টমার অফিসার, ডিজিটাল সার্ভিসেস।

৯.কোকা-কোলা ইন্টার্নশিপ

১৯৬২ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করে। বিশ্ববিখ্যাত এ ব্র্যান্ডে ইন্টার্নশিপ মানে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হয়।

■ আবেদন সময়কাল: প্রোগ্রামের শর্ত অনুযায়ী অবেদন করতে হয়।

১০.ব্যাকস্পেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড

২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করা এ মিডিয়া টেক কোম্পানিতে কনটেন্ট, ভিডিও, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিক ডিজাইনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ রয়েছে।

■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীর স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

■ সময়কাল: ৩ থেকে ৬ মাস।

■ ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র: কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন।

ইন্টার্নদের জন্য পরামর্শ

■ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন: আবেদন করার আগে প্রতিষ্ঠান, তাদের লক্ষ্য ও কাজের ধরন বুঝে নিন।

■ পেশাদার সিভি তৈরি করুন: শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অর্জনগুলো স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।

■ এক্সট্রা-কারিকুলার কার্যক্রম: নেতৃত্ব, দলগত কাজ ও বহুমুখী দক্ষতার পরিচয় দিন।

■ সাক্ষাৎকারের প্রস্তুতি: পরিপাটি পোশাক, আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি ও প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন প্রস্তুত রাখুন।

■ ভাষাগত দক্ষতা: বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় কার্যকর যোগাযোগে সক্ষম হোন।

কেন ইন্টার্নশিপ গুরুত্বপূর্ণ?

আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানিগুলো ভবিষ্যতের প্রতিভা খুঁজতে ইন্টার্নশিপকে ব্যবহার করে। এটি তরুণদের জন্য নিজেদের দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ সেমিস্টার কিংবা নতুন গ্র্যাজুয়েটদের জন্য ইন্টার্নশিপ ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো সারা বছরই নতুন ইন্টার্ন ও গ্র্যাজুয়েটদের জন্য সুযোগ তৈরি করে।

লেখা -সাব্বির হোসেন : সোর্স - আজকের পত্রিকা

#গবেষণা

Sci-Hub একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেটি গবেষণা নিবন্ধ (research articles) ও ভালো জার্নালের পেইড কনটেন্ট বিনামূল্যে ডাউনলোড ...
28/09/2025

Sci-Hub একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেটি গবেষণা নিবন্ধ (research articles) ও ভালো জার্নালের পেইড কনটেন্ট বিনামূল্যে ডাউনলোড করার সুযোগ দেয়। এটি মূলত পেইওয়ালড (paywalled) কনটেন্ট উন্মুক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এটি 2010–2011-এর দিকে চালু হয়; এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত নাম হল এলেকসান্ড্রা এলবাক্যান (Alexandra Elbakyan)। শুরু থেকে এটি গবেষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে—কারণ অনেক গবেষক তাদের প্রতিষ্ঠানের সাবস্ক্রিপশন ছাড়া দরকারি আর্টিকেল পড়তে পারত না,কিন্তু এটার সাহায্যে সবাই এ্যাকসেস পেতে পারে।

🔹 কীভাবে কাজ করে:

যখন কেউ কোনো আর্টিকেল ডাউনলোড করতে চায়, Sci-Hub প্রথমে সেই আর্টিকেলের DOI (Digital Object Identifier) বা লিংক নেয়।

তারপর DOI লিংক পেস্ট করে কাঙ্কিত আর্টিকেল ডাউনলোড করতে হয়।

🔹 মূল উদ্দেশ্য:

সবার জন্য বৈজ্ঞানিক গবেষণা উন্মুক্ত করা (Open Access)।

গবেষক ও শিক্ষার্থীরা অর্থের অভাবে যাতে জ্ঞান থেকে বঞ্চিত না হয়।

তবে, অনেক দেশে Sci-Hub কে অবৈধ (illegal) ধরা হয়, কারণ এটি কপিরাইট ভেঙে কাজ করে।এজন্য ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে।
-
Zawadul Karim

#গবেষণা

রাতুল (ছদ্দনাম) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, তার একটি গবেষণা পত্র পাবলিকেশনের জন্য  একটি জার্নালে জমা দিয়েছেন। জমা দেওয়...
24/09/2025

রাতুল (ছদ্দনাম) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, তার একটি গবেষণা পত্র পাবলিকেশনের জন্য একটি জার্নালে জমা দিয়েছেন। জমা দেওয়া মাত্র ৩ সপ্তাহের ভিতর জার্নাল থেকে মেইল করা হলো তার গবেষণাটি প্রকাশনার জন্য এ্যাক্সেপ্টেড হয়েছে কিন্তু শর্ত হলো প্রকাশনার জন্য কিছু পরিমাণ টাকা দিতে হবে। রাতুল খুশিতে আত্মহারা, তার জীবনে প্রথম পাবলিকেশন, তাও এত দ্রুত, তার সহপাঠী রা বাহবা দিল, কিন্তু সে নিজেই বুঝতে পারলো না, সে নিজের অজান্তে নিজের ক্যারিয়ারের ক্ষতি ই করলো, কারণ জার্নাল টি প্রিডেটরি ছিল! আসুন প্রিডেটরি জার্ণাল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি

🚫 1. প্রিডেটরি জার্নাল কী এবং কেন এটি এতো বিপদজনক

প্রিডেটরি জার্নাল বলতে ভুয়া বা নিম্নমানের গবেষণা জার্নালকে বোঝায়, যেগুলো মূলত গবেষকদের কাছ থেকে টাকা (প্রকাশনার ফি বা Article Processing Charge – APC) আদায় করার জন্য প্রকাশিত হয়। এ ধরনের জার্নালের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো:

*এরা দ্রুত আর্টিকেল গ্রহণ করে, কিন্তু সঠিক peer-review করে না।

*ওয়েবসাইটে নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক বা উচ্চমানের জার্নাল বলে দাবি করে, কিন্তু বাস্তবে কোনো একাডেমিক মান বজায় রাখে না।

*জার্নালের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর বা ইনডেক্সিং সম্পর্কিত তথ্য ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর হয়।

*নাম দেখে অনেক সময় বোঝা যায় না, কারণ তারা নামকরা জার্নালের সাথে মিলিয়ে নাম রাখে।

* DOI নম্বর ভূয়া দেওয়া থাকে।

⚠️ 2. এ ধরণের জার্নালে প্রকাশ করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে

🔴 একাডেমিক ক্ষতি
আপনার গবেষণা স্বীকৃতি পাবে না, কারণ এসব জার্নালকে বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা স্বনামধন্য ডাটাবেস (যেমন Scopus, Web of Science) গুরুত্ব দেয় না।

আপনার সিভি বা প্রোফাইলের মান কমে যায়—কারণ রিভিউ কমিটি বা নিয়োগ বোর্ড বুঝে ফেলে প্রিডেটরি জার্নালে প্রকাশ হয়েছে।

অনেক সময় স্কলারশিপ বা ফান্ডিং আবেদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

🔴 আর্থিক ক্ষতি
প্রিডেটরি জার্নাল সাধারণত অতিরিক্ত প্রকাশনা ফি নেয়, কিন্তু এর কোনো একাডেমিক মূল্য নেই।টাকা খরচ করলেও লাভের বদলে ক্ষতি হয়।

🔴 নৈতিক ও সুনামের ক্ষতি
ভবিষ্যতে অন্য গবেষকরা বা আপনার প্রতিষ্ঠান আপনাকে অপেশাদার বা অজ্ঞানভাবে কাজ করা গবেষক হিসেবে দেখতে পারে।

এজন্য অতিদ্রুত পাবলিকেশন এর প্রলোভন থেকে বের হয়ে এসে, ধৈর্য পরিশ্রম এর মধ্য দিয়ে আপনার গবেষণা নিবন্ধ ভালো জার্নালে প্রকাশ করুন

-
Zawadul Karim
Researcher & psychosocial counselor,
Rights Jessore

#গবেষণা

বাংলাদেশে বহুল ব্যবহৃত জনপ্রিয় চায়ের ব্র্যান্ডগুলোর টি ব্যাগগুলোতে বিপজ্জনক মাত্রায় বিষাক্ত ভারী ধাতু পাওয়া গেছে বলে এ...
22/09/2025

বাংলাদেশে বহুল ব্যবহৃত জনপ্রিয় চায়ের ব্র্যান্ডগুলোর টি ব্যাগগুলোতে বিপজ্জনক মাত্রায় বিষাক্ত ভারী ধাতু পাওয়া গেছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থার (ইএসডিও) নতুন অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়, যা জনস্বাস্থ্য ও ভোক্তা সুরক্ষার জন্য গুরুতর উদ্বেগ তৈরি করেছে।

"বিষাক্ত পদার্থে তৈরি: চা ব্যাগ এবং শুকনো আলগা চায়ে ভারী ধাতুর ঝুঁকি উন্মোচন" শীর্ষক গবেষণাটি বুধবার ঢাকায় ইএসডিও-এর সদর দপ্তরে প্রকাশ করা হয়।

স্থানীয় বাজার থেকে সংগৃহীত ১৩টি নমুনা (১২টি টিব্যাগ ও একটি আলগা পাতা) পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এগুলোতে দূষণের মাত্রা আন্তর্জাতিকভাবে নির্ধারিত নিরাপদের মাত্রা বহুগুণ ছাড়িয়ে গেছে।

পরীক্ষায় পাওয়া গেছে, ক্রোমিয়ামের মাত্রা ১,৬৯০ পিপিএম (নিরাপদ সীমা ৫ পিপিএম), সিসা ৫১ পিপিএম (সীমা ৫ পিপিএম), পারদ ১০৮ পিপিএম (সীমা ০.৩ পিপিএম) এবং আর্সেনিক ১৪ পিপিএম (সীমা ২ পিপিএম)। এছাড়া, টিব্যাগের প্যাকেজিংয়ে অ্যান্টিমনির মাত্রা ১৫৪ পিপিএম পর্যন্ত পাওয়া গেছে। গবেষণায় ইউরেনিয়াম ও থোরিয়ামের উপস্থিতিও ধরা পড়েছে।

#গবেষণা #স্বাস্থ্য

গবেষণা অভিজ্ঞতা নিতে পড়ুন ৬ বইএকাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, ...
21/09/2025

গবেষণা অভিজ্ঞতা নিতে পড়ুন ৬ বই

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।

১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé

যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।

২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate

থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।

৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar

গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।

৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe

ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।

৫. Social Research Methods–Alan Bryman

বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।

৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam

গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।

গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

সোর্স- আজকের পত্রিকা

#গবেষণা #পরিসংখ্যান

20/09/2025

গবেষণা নিবন্ধ অনুসন্ধানের জন্য বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে, যেমন গুগলো স্কলার, পাবমেড। এগুলো তে কাঙ্ক্ষিত আর্টিকেল পাওয়ার জন্য অনুসন্ধান করার কিছু নিয়মতান্ত্রিক উপায় রয়েছে, সাধারণত কিওয়ার্ড এবং বুলিয়ান অপারেটর ব্যবহার করে সার্চ দেওয়া যায়, সেগুলো এ ভিডিও তে দেখানো হয়েছে।

#বাংলাদেশ #গবেষণা

Anova নিয়ে এতো সুন্দর লেখা খুব কমই পড়েছি, যাবির ভাই এত সুন্দর করে লিখেছেন!  পড়তে পারেন ভাবো তুমি আর তোমার কয়েকজন চা পাগল...
19/09/2025

Anova নিয়ে এতো সুন্দর লেখা খুব কমই পড়েছি, যাবির ভাই এত সুন্দর করে লিখেছেন! পড়তে পারেন

ভাবো তুমি আর তোমার কয়েকজন চা পাগল বন্ধু বান্ধবী একদিন নতুন একটা রেস্টুরেন্টে গেলে। সেখানে চা দোকানি ভদ্রলোক দুধ চা, লেবু চা আর গ্রিন টি এই তিন ধরনের চা বিক্রি করেন। সবাই মিলে তিন রকম চা খেল এবং প্রত্যেকে রেটিং দিল। তুমি যেহেতু একটু বেশিই চিন্তা ভাবনা করো তাই তোমার মাথায় প্রশ্ন তৈরি হলো। এই তিন ধরনের চায়ের স্বাদ কি আসলেই আলাদা? নাকি শুধু কারো রুচির তারতম্যের (taste preference variation) কারণে গড় (average) রেটিং একটু এদিক সেদিক হয়েছে?

যদি শুধু গড় (mean) দেখি, হয়তো দেখা গেল দুধ চায়ের গড় রেটিং ৭.৫, লেবু চায়ের ৮, আর গ্রিন টির ৭। মনে হচ্ছে লেবু চা সেরা। কিন্তু যদি ডেটার ভেতরে গিয়ে দেখলে, লেবু চায়ের কেউ ১০ দিয়েছে আবার কেউ ৫ দিয়েছে। মানে ডেটার ভেতরে অনেক ভ্যারিয়েশন আছে। তাহলে শুধু গড় দেখে নিশ্চিত হওয়া যায় না যে লেবু চা সত্যিই অন্যদের থেকে ভালো।

এখানেই আসে ANOVA (Analysis of Variance)। ANOVA শুধু গড় দেখে না, বরং দেখে প্রতিটি চায়ের ভেতরে রেটিং ও কতটা ভ্যারিয়েশন আছে (within-group variation/dispersion), আর চাগুলোর মধ্যে যে পার্থক্য (between-group difference) দেখা যাচ্ছে সেটা আসলেই গুরুত্বপূর্ণ (statistically significant) কি না, নাকি কেবল কাকতালীয় (random chance)।

এখন ধরো এখানে আমরা শুধু চায়ের ধরন (type of tea) নিয়েই বিচার করছি, দুধ চা, লেবু চা আর গ্রিন টি। অন্য কোন ফ্যাক্টর বিবেচনা করছি না (যেমন আবহাওয়ার বা জেন্ডারের কারণে কোন পার্থক্য হচ্ছে কিনা)। তখন এটাকে বলা হবে One-way ANOVA, কারণ একটিমাত্র ফ্যাক্টর (single factor) বা কারণকে ভিত্তি করে তুলনা করা হচ্ছে।

কিন্তু যদি তুমি আরও গভীরে গিয়ে দেখতে চাও, যেমন ছেলেরা আর মেয়েরা চায়ের রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে ভিন্ন আচরণ (different pattern) করছে কি না, তাহলে আরেকটা ফ্যাক্টর (factor) যোগ হলো। এখন দুইটা বিষয় একসাথে কাজ করছে। একটা হলো চায়ের ধরন, আরেকটা হলো জেন্ডার। তখন যেটা ব্যবহার করতে হবে সেটাকে বলা হয় Two-way ANOVA।

Two-way ANOVA শুধু চায়ের ধরন আলাদা করছে কি না তা-ই বলে না, বরং লিঙ্গভেদে রেটিংয়ে পার্থক্য আছে কি না, এমনকি ছেলেরা ও মেয়েরা কি একইভাবে সব চায়ের স্বাদ বিচার করছে নাকি তাদের প্রতিক্রিয়ায় ভিন্নতা (interaction effect) আছে, সেটাও দেখায়। যেমন, ছেলেরা যদি দুধ চা (milk tea) বেশি পছন্দ করে আর মেয়েরা যদি লেবু চা (lemon tea) বেশি পছন্দ করে, তবে এটাকে বলা হয় interaction effect।

এবার ধরো তোমার কৌতূহল আরও বাড়ল। তুমি শুধু চায়ের ধরন আর জেন্ডার নিয়েই সন্তুষ্ট হলে না, তুমি ভাবলে সকাল, বিকেল আর রাতের সময় (time of day) ভেদেও কি রেটিংয়ের পার্থক্য হয়? হয়তো সকালের নাশতায় দুধ চা ভালো লাগে, বিকেলে লেবু চা ফ্রেশ লাগে, আর রাতে গ্রিন টি খেতে স্বস্তি দেয়। এখন আবার নতুন একটি ফ্যাক্টর যোগ হলো, সময়।

এই অবস্থায় তিনটা ফ্যাক্টর একসাথে দেখা হচ্ছে। চায়ের ধরন, জেন্ডার, আর সময়। তখন এটাকে বলা হবে Three-way ANOVA। আর যদি আরও ফ্যাক্টর যোগ করো, যেমন, চায়ের কাপের আকার (small/large), অথবা চিনি দেওয়া হয়েছে কি হয়নি তাহলে সেটাকে সাধারণভাবে বলা হবে Factorial ANOVA বা N-way ANOVA (যেখানে N মানে কত ফ্যাক্টর আছে সেটা বোঝাচ্ছে)।

এই ধরণের বিশ্লেষণ শুধু প্রতিটি ফ্যাক্টরের প্রভাব আলাদা করে জানায় না, বরং এগুলো একসাথে মিলে কেমন নতুন প্রভাব তৈরি করছে (complex interaction effect), সেটাও জানিয়ে দেয়। তাই যত বেশি ফ্যাক্টর যোগ হয়, ANOVA ততটাই শক্তিশালীভাবে বাস্তব জীবনের জটিল পার্থক্যগুলোকে বিশ্লেষণ করতে পারে।

সবশেষে বলা যায়, ANOVA (Analysis of Variance) আসলে এমন এক পরিসংখ্যানিক হাতিয়ার, যা আমাদের চোখে দেখা গড়ের পার্থক্যকে বৈজ্ঞানিকভাবে যাচাই করতে সাহায্য করে। শুধু গড় মান দেখলেই মনে হতে পারে যে একটি চা বা একটি গ্রুপ অন্যদের চেয়ে ভালো বা খারাপ, কিন্তু ডেটার ভেতরে থাকা ভ্যারিয়েশন বা ওঠানামা না বোঝা গেলে সেই সিদ্ধান্ত ভুল হতে পারে। ANOVA এই জায়গাতেই সবচেয়ে কার্যকর। এটা বলে দেয় পার্থক্যটা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ নাকি কেবল কাকতালীয়।

© Abdullah Al Zabir

Give Bangladesh নামে একটি প্রতিষ্ঠান  তাদের ‘Project Oxygen 5.0’ নামের একটি প্রজেক্ট এর আওতায় সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুন্দ...
17/09/2025

Give Bangladesh নামে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের
‘Project Oxygen 5.0’ নামের একটি প্রজেক্ট এর আওতায় সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুন্দরভাবে ৫০,০০০ ম্যানগ্রোভ গাছ রোপণ করে।

উপকূলীয় এই অঞ্চলটি সাধারণত অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বিভিন্ন দূর্যোগের সময়, সেজন্য
এখানে উপকূলীয় রক্ষাবেষ্টনী তৈরি করা জরুরি ছিল, তাদের এ পদক্ষেপ এখানে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে।


#শক্তকরিবাংলাদেশ

#বাংলাদেশ

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zawadul karim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share