Se Ese Bosuk Pashe

Se Ese Bosuk Pashe ভালোবাসি সবাই বলে।
তুমি বরং তার চেয়ে আমায় ভালো রাখতে শেখো কারণ ভালোবাসি বলার থেকে ভালো রাখাটা জরুরি

প্রথমদিকে হাত-পা নোংরা করে, এক চামচ খাবার নিয়ে দশটা ফেলে দিয়ে খাওয়া শেখে আমাদের ছোট্ট মানুষটা।মা-বাবা হয়ে আমরা ভাবি, "ও ...
23/06/2025

প্রথমদিকে হাত-পা নোংরা করে, এক চামচ খাবার নিয়ে দশটা ফেলে দিয়ে খাওয়া শেখে আমাদের ছোট্ট মানুষটা।
মা-বাবা হয়ে আমরা ভাবি, "ও তো ঠিকমতো খেতেই পারে না, নষ্টই তো করছে!"
কিন্তু জানেন কি?
এই অগোছালো খাওয়াই ওর জন্য শেখার শ্রেষ্ঠ ধাপ।

👶 কখন শুরু করবেন?

৬ মাস বয়স থেকে বাচ্চা ফিঙ্গার ফুড ধরতে পারে —
শক্ত করে সেদ্ধ করা গাজর, মিষ্টি কুমড়া, কলা ইত্যাদি।
এরপর ৮-৯ মাস থেকে ছোট চামচ হাতে দিতে পারেন।
১ বছর পেরোলেই অনেক বাচ্চাই নিজে খেতে আগ্রহী হয় — হোক না একটু সময়সাপেক্ষ, তবুও উৎসাহ দিন।

✅ কেন গুরুত্বপূর্ণ?

🧠 নিজে খেতে শেখা মানেই—
▪️হ্যান্ড-আই কোঅর্ডিনেশন উন্নত হওয়া
▪️খাবারের প্রতি আগ্রহ তৈরি
▪️আত্মনির্ভরতা তৈরি
▪️ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হওয়া

🔄 মা-বাবার করণীয় কী?

▪️খাবার ছড়িয়ে পড়লে রাগ করবেন না
▪️সিলিকন চামচ, বাচ্চাদের বোল ব্যবহার করুন
▪️একসাথে বসে খান – আপনি যা খাবেন, ওও আগ্রহ পাবে
▪️ধৈর্য ধরুন – এটা শেখার সময়, পারফেকশন নয়

💬 মা, আজকে কি আপনি আপনার বাচ্চার হাতে চামচটা দিলেন?
আশা রাখুন, একদিন ও ঠিকই নিজের খাবার নিজের মতো করে খাবে — মা’র মতোই স্নেহে ভরা হাতে ❤️

06/06/2025

আমার লাইফে একজন পুরুষ ছিলো৷ যাকে আমি প্রায় তিন বছর ধরে চিনতাম। যাকে পেয়ে আমি নিজেকে সুখী ভাবতাম। সেই পুরুষটিকে নিয়ে আমার ভীষন মাতামাতি ছিলো। চিৎকার করে দুনিয়াকে জানিয়ে দিতো ইচ্ছে করতো এই মানুষটা শুধু আমার। করতামও তাই। সেই মানুষটা সোশ্যাল মিডিয়াতে আমার কোনো পোস্টে রিয়েক্টও দিতোনা দিলেও খুব কম। ছবি আপলোডের কথা বললে বলতো সবকিছু প্রাইভেট রাখাই ভালো। আমি কত্ত অবুঝ, সাধাসিধে ছিলাম।‌ যা বলতো সব মেনে নিতাম যেভাবে চলতে বলতো সেভাবেই চলতাম। সেও প্রথমদিক দিয়ে আমার প্রায় সব কথাই শুনতো। তার লাইফে মেয়ে ফ্রেন্ড বলতে সবটা জুড়ে আমিই ছিলাম। কিন্তু অনেকদিন যাওয়ার পরে সে পুরোই চেঞ্জ। কত্তকিছু করতে বলেও আর লাভ হতোনা। আজ 1 বছর 1 মাস 13 দিন পেরিয়ে গেলো পুরুষটির সাথে যোগাযোগ হয়না।

কেন জানি আমি মধ্যরাতে স্ক্রিনে তার আইডি হাতড়ে বেড়াই। দেখি একজন সুদর্শনার সাথে সেই পুরুষ মানুষটির ভালোবাসাময় ছবি। সেই সুন্দরী নারীর প্রোফাইলে গিয়ে দেখি প্রত্যেক পোস্টে সেই পুরুষটির সরব উপস্থিতি।

সেই পুরুষটি আমাকে শিখিয়েছে...

"Men Leave 5-10 Years Relationships, Turn Around And Get Married To A Women He's Known For 6 Months. And Does All The Things His Ex Always Begged Him To Do. And He's Never Gonna Be The Man i Want him to be Because I'm not the Women he want to be with. People Change For Who They Want ". 🌻

02/06/2025

এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিলো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে। কথায়-কথায় মেয়েটা বললো, "জানিস ওর কাছে আমার আর কোনো এক্সপেক্টশন্স নাই। সেজন্যই এখন আর দুঃখ-কষ্ট তেমন লাগেনা, ইমোশনগুলা আসলে নাম্ব হয়ে গেছে।"

আমি খুবই অবাক হলাম। আসলে পার্টনারের উপর একদমই এক্সপেক্টশন না রাখা তো ভয়াবহ কঠিন ব্যাপার, তাও একজন নারীর! যেখানে নারীদের দুনিয়া ঘোরে পার্টনারকে কেন্দ্র করে। ওকে জিজ্ঞেস করলাম বিস্তারিত, কেন এমন হলো! কীভাবে সম্ভব হলো নিজের পার্টনারের উপর এক্সপেক্টশন না রাখা।

ও আমাকে তখন একটা স্পেসিফিক ঘটনা বললো। শুনলে মনে হতে পারে সিলি, কিন্তু ওইযে থাকে পাঁচ মিনিটে আমাদের জীবন বদলে যায়, ওমন।
ওদের একটা ট্রিপ ছিলো পরদিন, এর আগেরদিন রাতে বাসায় গেস্টও ছিলো। তো রান্না করতে গিয়ে অসাবধানতায় আমার বন্ধুটার হাত বেশ ভালোরকম পুড়ে যায়। বাসায় বার্নল টাইপ কিছু ছিলোনা, ও শুধু পেস্ট লাগিয়ে রাখে। কিন্তু এতে তেমন কোনো কাজ হয়না।

ওর হাজবেন্ড যখন বাসায় ফিরে দেখে এতোটা হাত পুড়ে গেছে , সে আর নিজে থেকে বাসার নিচের ফার্মাসিতে গিয়ে ওষুধ এনে দেয়নি। ও নিজেও আর বলেনি এনে দিতে। তারপর দিন সকাল হয়, ওর হাজবেন্ড এগারোটার দিকে ঘুম থেকে উঠে। ওষুধ আনতে নিচে যাওয়া তো দূরের কথা, সেই ব্যক্তি দেখতেও চায়নি তার স্ত্রীর হাতের কী অবস্থা!

ঘণ্টা দেড়েকে পর আমার বন্ধুটাই আবার গিয়ে ওর হাজবেন্ডকে বলে, ওষুধ তো এনে দিলানা, পোড়াটা দেখতেও চাইলানা! তখন ওই ব্যক্তি জানায়, তার খেয়াল নেই। আমার বন্ধুটা বলে, ওই মুহূর্তে ওর মনে হয়েছিলো এরচে তো ম/রে যাওয়াও ভালো!

তারপর সারাদিন ও এই পোড়া হাত নিয়ে কাজ করেছে, ব্যাগেজ প্যাক করেছে। ওর হাজবেন্ড একদম হেল্প করেনি তা না, তবে ওই আরকি দশটা কাজের মধ্যে দুটো। এবং শেষে বের হতে দেরি হচ্ছিলো দেখে বউয়ের সাথে খারাপ ব্যবহারও করেছে।

মেয়েটা পুরোটা ঘটনা যন্ত্রের মতো বলে গেলো। তারপর শেষ করে একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে শুধু বললো, "দেখ এই মানুষটা আমার পোড়া হাতের মিনিমাম যত্ন করেনাই দায়িত্ব নিয়ে। এই মানুষটা আমার পোড়া মনের দায়িত্ব নিবে, এইটা আমি আর বিশ্বাস করিনা। এইজন্যই বোধহয় এখন আর এক্সপেক্টশন নাই।"

এই আমরা এতো ভাবি এক্সপেকটেশন ছাড়া বাঁচা যায় কীভাবে কিন্তু ভেবে কূল-কিনারা পাইনা, কিন্তু ব্যাপারটা বোধহয় অতোটাই সহজ....

অল্প খরচে সংসার চালানোর স্মার্ট কৌশল!বর্তমানের মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের চাপে অনেকেই সংসার পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছেন।...
01/06/2025

অল্প খরচে সংসার চালানোর স্মার্ট কৌশল!
বর্তমানের মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের চাপে অনেকেই সংসার পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছেন। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, বাজেটিং এবং সচেতন অভ্যাস গড়ে তুললে অল্প ব্যয়েও সুশৃঙ্খলভাবে সংসার চালানো সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু কার্যকরী টিপস:

১. সচেতন মানসিকতা গড়ে তুলুন
খরচ নিয়ন্ত্রণের প্রথম শর্ত হলো ইচ্ছাশক্তিকে শাণিত করা। বাজারে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে কেনাকাটা না করে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিসই ক্রয় করুন। লোভ আর লাভের ফাঁদ এড়িয়ে চলুন।

২. পেট ভরে বাজারে যান:
খালি পেটে শপিং করলে অপ্রয়োজনীয় স্ন্যাক্স ও জাঙ্ক ফুড কেনার প্রবণতা বাড়ে। বাজারে যাওয়ার আগে হালকা খাবার খেয়ে নিন – এতে বাজেট ডিসিপ্লিন বজায় রাখা সহজ হবে।

৩. সাপ্তাহিক শপিংয়ের রুটিন:
প্রতিদিন বাজারে গেলে ছোটখাটো খরচ বেড়ে যায়। সপ্তাহে একদিন গোছানো তালিকা নিয়ে বাজার সেরে ফেলুন। লিস্ট থেকে বিচ্যুত না হওয়াই সাফল্যের চাবিকাঠি!

৪. মিলমিশে রান্নার প্ল্যানিং:
সপ্তাহের মেনু আগে থেকে ঠিক করুন। শাকসবজি, ডাল, মাংস ইত্যাদি পরিমাণমতো ভাগ করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। এতে অপচয় রোধ হবে এবং প্রতিদিনের রান্না হয়ে উঠবে স্ট্রেস-ফ্রি!

৫. ইউটিলিটি বিল কমানোর ফর্মুলা:
- রান্নার আগে সব উপকরণ কেটে-মেপে রাখুন, গ্যাসের ব্যবহার কমবে
- unused রুমের লাইট-ফ্যান বন্ধ রাখুন
- ফ্রিজের দরজা কম খুলুন, বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয় হবে

৬. হাঁটা-সাইকেল চালানোকে প্রাধান্য দিন:
নিয়মিত হাঁটাহাঁটি বা সাইকেল চালানোর অভ্যাস জ্বালানি ব্যয় কমানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যও ভালো রাখবে। ছোট দূরত্বে গাড়ি ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।

৭. বিলাসিতা নয়, প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিন:
ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্টের চেয়ে স্থানীয় পণ্য কিনুন। মেকআপ বা ডেকোরেশনের ক্ষেত্রে মিনিমালিস্ট অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করুন। Quality over quantity নীতিতে বিশ্বাসী হোন।

৮. ডিসকাউন্টের ছলনা চিনুন:
'বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি' বা সীমিত সময়ের অফারের প্রলোভনে অপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে বাজেট নষ্ট করবেন না। শপিংয়ের আগে নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন – "আমার কি সত্যিই এটি দরকার?"

💡 একটু সৃজনশীলতা আর নিয়মানুবর্তিতা আপনাকে ব্যয়বৃদ্ধির এই যুগেও সফলভাবে সংসার চালাতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন, সাশ্রয়ের অর্থ কৃপণতা নয় – বরং সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা!"
#সংসার

এমন হলে আর বউ শাশুড়ীর যুদ্ধ হবে না কখনোই 😥❤️
31/05/2025

এমন হলে আর বউ শাশুড়ীর যুদ্ধ হবে না কখনোই 😥❤️

📌📌 কোমর ব্যথা কমাতে দারুন কার্যকরী। 🌿☘️এই শাক অন্যান্য শাকের সাথে মিশিয়ে ভাজি করা হয়। স্বাদ একটু লোনতা এবং টক ধরনের। এই ...
29/05/2025

📌📌 কোমর ব্যথা কমাতে দারুন কার্যকরী।

🌿☘️এই শাক অন্যান্য শাকের সাথে মিশিয়ে ভাজি করা হয়। স্বাদ একটু লোনতা এবং টক ধরনের। এই শাকে প্রচুর পুষ্টিগুন রয়েছে।

📌পুষ্টিগুণ: এর পাতায় রয়েছে কার্বোঅক্সালিক এসিড, অক্সালিক এসিড, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ই, থাইয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যারোটিনসহ অন্যান্য প্রয়েোজনীয় উপাদান।এ শাকে যথেষ্ট পরিমানে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে। প্রতিগ্রামে ০.০১ মিলিগ্রাম ইকোচ্যাপেনটানিক এসিডও রয়েছে।

,📌📌ওষুধি এবং অন্যান্য ব্যবহার: এ শাক যকৃৎ, স্পিলিন, কিডনি ও হৃদরোগে উপকারী। এছাড়া ডায়াবেটিস ও এ্যাজমা রোগীদের পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।উপকারিতা

📌> নুনে শাকে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনিসিয়াম যা শরীরের হাড়কে মজবুত করে।

📌> নুনে শাকে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। চোখ উঠলে চোখে ময়লা জমে চোখ খোঁচা খোঁচা ভাব হয়। তাহলে নুনে শাকের রস দিলে সমস্যা দূর হয়ে যায়।

📌> নুনে শাকের রস কিছুক্ষণ মুখে ধরে রেখে ফেলে দিবেন এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে তোতলামি ভালে হবে।

📌> বিষাক্ত কোন কিছু লেগে গা চুলকালে নুনে শাক বেটে উষ্ণ করে প্রলেপ দিলে জ্বালা ও চুলকানি ভালো হয়।

📌> নুনে শাক থেঁতো করে এই রস হালকা গরম করে সেবন করলে বাচ্চাদের কাশি ভালো হয়।

📌> নুনে শাক থেঁতলে রস হালকা গরম করে মধুর সাথে মিশিয়ে সকাল বিকেল সেবন করলে আমাশয় ভালো হয়।

😌আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ☺️☺️

অভিশপ্ত এই দ্বীপের গাছে গাছে ঝোলে ফাঁসি দেওয়া পুতুল , কারণ জানলে আঁতকে উঠবে:—💠বারমুডা ট্রায়াঙ্গালে বিমান অদৃশ্য হয়ে যায়,...
27/05/2025

অভিশপ্ত এই দ্বীপের গাছে গাছে ঝোলে ফাঁসি দেওয়া পুতুল , কারণ জানলে আঁতকে উঠবে:—

💠বারমুডা ট্রায়াঙ্গালে বিমান অদৃশ্য হয়ে যায়, জাপানের একটি জঙ্গলের ভিতর ঢুকলে কেউ নাকি আর প্রাণ নিয়ে ফিরতে পারেন না। রাশিয়ার একটি বিশাল বড় হোটেল বছরের পর বছর পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে আছে। বিশ্বজুড়ে এসব বিচিত্র ও রহস্যময় স্থানের নাম এবং গল্প শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। সেই তালিকায় রয়েছে মেক্সিকোর এক রহস্যময় দ্বীপের নামও।

💠মেক্সিকোর এক রহস্যময় দ্বীপ। দূর থেকে দেখলে আর পাঁচটা দ্বীপের মতোই মনে হবে। চারদিকে জলরাশির মধ্যে সবুজে সাজানো একটি দ্বীপ। দেখলেই যেন মন জুড়িয়ে যায়। কিন্তু যতই দ্বীপটির দিকে এগোবেন ততই শিউরে উঠবেন। কারণটা আর কিছুই নয়, দ্বীপের গাছগুলি থেকে ঝুলছে ছোটো ছোটো শিশুর দেহ। যেন দলে দলে শিশুকে এই দ্বীপে এনে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আরও কাছে গেলে চোখে পড়বে সেই সব মৃতদেহগুলির কোনোটির হাত কাটা, কোনোটির পা। কোনোটির মুণ্ডু ছেঁড়া। কোথাও আবার শরীর জোড়া নির্যাতনের চিহ্ন। দ্বীপে প্রবেশ করলে অবশ্য ভুল ভাঙবে। ওগুলি মানুষের শিশু নয়, পুতুল। কিন্তু তাই বলে যে শরীরের শিহরণ কমবে তা নয়। গোটা দ্বীপ জুড়েই এমন ঝুলন্ত পুতুল চোখে পড়বে। নিঝুম দ্বীপে যা দেখে গা ছম ছম করে উঠবে।

💠মেক্সিকোর ওই দ্বীপের প্রধান এবং ভয়ঙ্কর আকর্ষণই হল ঝুলন্ত পুতুলের দল। এই রহস্যময় এই দ্বীপটি গোটা বিশ্ব চেনে দ্য আইল্যান্ড অফ ডেড ডলস্ নামে। কিন্তু কেন এমন অদ্ভুদ অবস্থা এই দ্বীপের। জানতে গেলে একটি গল্প শুনতে হবে। কিংবদন্তি, এই দ্বীপটিতে নাকি এক কিশোরীর আত্মা ঘোরাফেরা করে। সে দ্বীপ সংলগ্ন শোচিমিলকোর খালের জলে ডুবে গিয়েছিল৷ আর তার আত্মাকে খুশি করতেই নাকি গোটা দ্বীপের আনাচে কানাচে পুতুল ঝুলিয়ে রাখতেন সেখানকার একমাত্র বাসিন্দা ডন জুলিয়ান সান্তানা ব্যারেরা সময়টা বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি। স্ত্রী-সন্তান পরিবার ছেড়ে এই দ্বীপে বসবাস করতে আসেন ডন জুলিয়ান সান্তানা ব্যারেরা নামে এক ব্যক্তি। কেউ বলত তিনি সন্ন্যাসী, কেউ আবার বলত তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন। তাঁর দাবি ছিল যে, দ্বীপে বসবাস করতে শুরু করার কিছুদিন পর খাল দিয়ে একটি মেয়ের মৃতদেহ ভেসে আসে। মেয়েটি নাকি জলে ডুবে মারা গিয়েছিল। তারপর থেকেই নাকি জুলিয়ান কিশোরী কণ্ঠের আর্তনাদ শুনতে পেতেন।, "আমি আমার পুতুল চাই।"

💠আর্তনাদ অনুসরণ করে ডন জুলিয়ান এগিয়ে গেলে একটি পুতুল খুঁজে পান। কিশোরীর আত্মাকে খুশি করতে সেই পুতুল তিনি গাছে ঝুলিয়ে দেন। এরপর থেকে নাকি ওই দ্বীপ এবং আশপাশে এলাকায় প্রায়ই পুতুল খুঁজে পেতেন ডন। সেই পুতুল ঝুলিয়ে দিতেন গাছে। পুতুলগুলির বেশিরভাগই ছিল ভাঙাচোরা। তাঁর নাকি বিশ্বাস ছিল যে এটি মন্দ আত্মার কাছ থেকে তাঁকে রক্ষা করবে। বলা বাহুল্য, পুতুলের কোনও যত্ন নেওয়া হত না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আবহাওয়ার কারণে পুতুলগুলি আরও নষ্ট হয়ে যায়। এবং ক্রমশ ভয়ঙ্কর দর্শন হয়ে ওঠে। নির্জন দ্বীপে ওরকম ভয়ঙ্কর চেহারার ঝুলন্ত পুতুল দেখলে বুক কেঁপে উঠতে বাধ্য।

💠নির্জন দ্বীপটিতে ডন ৫০ বছর বাস করেছিলেন। তিনি মারা যান ২০০১ সালে। জীবিত থাকাকালীন ডনের আচরণ এবং রহস্যময় দ্বীপের গল্প লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে। দ্বীপে পর্যটকের সংখ্যা বাড়তে থাকে। রহস্যময় এই দ্বীপের নাম হয় দ্য আইল্যান্ড অফ ডলস্। কিংবদন্তিতে বিশ্বাস করে অনেক পর্যটক আজও ওই দ্বীপে গেলে মৃত কিশোরীর জন্য একটি পুতুল নিয়ে যান। সেগুলিই আবার ধীরে ধীরে ভয়ানক রূপ নেয়। রহস্যময় দ্বীপের ঝুলন্ত পুতুলদের নিয়ে একটি হলিউড ছবিও রয়েছে। দ্বীপে ভৌতিক কোনও ঘটনার কথা অবশ্য জানা যায়নি। তবে দ্বীপে পা রাখামাত্র যে এক ধরনের নেতিবাচক অনুভূতি হয় তা এক কথায় স্বীকার করে নিয়েছেন পর্যটকরা।

24/05/2025

্তিঃ নিকোলা টেসলার ইঙ্গিত যে এটি নিছক সংখ্যাতত্ত্ব নয়, বরং সৃষ্টির মূল গোপন কোড⁉️

৩, ৬, ৯ - এই সংখ্যাগুলো শুধু গণিতের গাণিতিক উপাদান নয়, বরং মহাবিশ্বের গভীর কাঠামোর চাবিকাঠি। যদি আমরা ভর্টেক্স ম্যাথ, পবিত্র জ্যামিতি ও শক্তির কম্পাঙ্কের আলোকে দেখি, তাহলে এটি হয়ে ওঠে এক ঐশ্বরিক ভাষা।

🔺 ভর্টেক্স ম্যাথ — সৃষ্টির গোপন ঘূর্ণিপথঃ
➤ মার্কো রোডিন-এর ভর্টেক্স ম্যাথমেটিক্সে সংখ্যাগুলো স্থির নয়, তারা প্রবাহিত হয় এক নিদিষ্ট প্যাটার্নে। সংখ্যাগুলোকে এক অঙ্কে নামিয়ে (যেমন ১৮ → ১+৮ = ৯) একটি গোপন ছক খুঁজে পাওয়া যায়।

১–৯ এর চক্র: • ১ → ২ → ৪ → ৮ → ৭ → ৫ → (আবার ১), এই চক্রটি হলো পদার্থগত সৃষ্টির ধারা।
কিন্তু ৩, ৬ ও ৯? তারা এই চক্রের বাইরে। তারা গঠন করে এক ঐশ্বরিক ত্রয়ী:

• ৩ + ৩ = ৬
• ৬ + ৬ = ১২ → ১ + ২ = ৩ (৩ ও ৬-এর চক্র)
• ৩ + ৬ = ৯
• ৯ + ৯ = ১৮ → ১ + ৮ = ৯

৯ নিজেই নিজের প্রতিফলন—একটি চিরস্থায়ী উৎস।
৯ হলো কেন্দ্রবিন্দু, উৎসস্থল, এক পবিত্র গর্ভ।

🔺 পবিত্র জ্যামিতি — আলোর ত্রিভুজঃ
➤ এই ধারণাকে এক ম্যান্ডালার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয় যেখানে ৩, ৬ ও ৯ গঠন করে এক ত্রিমাত্রিক কাঠামো।

• ৩: সৃষ্টির বিন্দু (পিতা)
• ৬: গর্ভধারণের বিন্দু (মাতা)
• ৯: পূর্ণতার বিন্দু (আত্মা)

এই তিনটি মিলে পিথাগোরাস ও হারমেটিক চিন্তাধারায় উল্লিখিত তেট্র্যাকটিস বা ঐশ্বরিক নিঃসরণ ত্রিভুজকে প্রতিফলিত করে।

🔺 মহাজাগতিক কম্পাঙ্ক — সলফেজিওর সংযোগঃ
➤ প্রাচীন সঙ্গীত সুর-ব্যবস্থায় পাওয়া যায়:

• ৩৯৬ Hz: অপরাধবোধ ও ভয়ের মুক্তি
• ৬৩৯ Hz: সম্পর্কের ভারসাম্য
• ৯৬৩ Hz: উচ্চতর চেতনার সঙ্গে সংযোগ
☞ ৩, ৬, ৯—এই কম্পাঙ্কগুলো হলো চেতনার প্রবেশদ্বার।

🔺 টেসলার আগ্রহ — কেন তিনি গুরুত্ব দিতেনঃ
➤ নিকোলা টেসলা বিশ্বাস করতেন, শক্তি, কম্পাঙ্ক ও স্পন্দন, এই তিনটি হলো বাস্তবতার মূলস্তম্ভ। তিনি জানতেন, মহাবিশ্ব এক গাণিতিক কোডে গঠিত, এবং ৩, ৬, ৯ সেই কোডের চাবি।

☞ অর্থাৎ "যদি তুমি ৩, ৬ এবং ৯-এর মাহাত্ম্য জানতে, তাহলে তুমি মহাবিশ্বের চাবি হাতে পেতে।"
তিনি কথাটি রূপক অর্থে বলেননি, বরং এক কসমিক ভাষা-র দিকে ইঙ্গিত করেছিলেন, যা আমাদের বাস্তবতার গভীরে অনুরণিত হয়।

🔴 সারকথা — সৃষ্টির ঐশ্বরিক ত্রয়ী:

• ৩ = জন্ম / শক্তি / মনের প্রকাশ
• ৬ = প্রবাহ / কম্পাঙ্ক / দেহের রূপ
• ৯ = পরিপূর্ণতা / স্পন্দন / আত্মার মুক্তি

এই তিনটি মিলে গঠন করে সৃষ্টি, কম্পন ও আত্মোন্নতির পরিপূর্ণ চক্র।

তারা হলো মহাবিশ্বের নকশা।
তারা হলো চাবিকাঠি।
তারা হলো সংখ্যার মধ্যে ঈশ্বরের ভাষা।

(সংগৃহীত)

22/05/2025

কোথাও কোন অভিযোগ রাখিনি,
শুধু একটু একটু করে ক্রমশ হেঁটে যাই নৈঃশব্দ পারাপারে,
হয়ত এই যাওয়াটাই সত‍্যি।
ভীষণ ক্লান্ত আমি,ঘুমাতে চাই এবার,একটা দীর্ঘ ঘুম,
প্রশান্তির ঘুম !!

🔰🔰Post Partum Psychosis ( প্রসব পরবর্তী মানসিক রোগ) ভদ্রমহিলা ৮ দিন আগে সন্তান প্রসব করেছেন। কাল থেকে এমন অস্বাভাবিক আচর...
16/05/2025

🔰🔰Post Partum Psychosis ( প্রসব পরবর্তী মানসিক রোগ)

ভদ্রমহিলা ৮ দিন আগে সন্তান প্রসব করেছেন। কাল থেকে এমন অস্বাভাবিক আচরণ করছেন। সে তার বাচ্চাকে হত্যা করে রক্ত খেতে চায়। এটি একটি মারাত্মক মানসিক রোগ। সাধারণত প্রসব পরবর্তী মহিলাদের প্রতি ৫০০ জনে ১ জনের এই রোগ দেখা দেয়। রোগী বাচ্চাকে একা পেলে কিন্তু সত্যি সত্যি মেরে ফেলবে। এই রোগকে- পোস্ট পারটাম সাইকোসিস(Post Partum Psychosis) বলে।

তারা গত দুইদিন যাবত মাহাত-ফকির-কবিরাজি করিয়েছেন। উপায়ন্তর না পেয়ে আজকে হাসপাতালে নিয়ে আসছেন।

ডা: তাফিজুল ইসলাম(কার্ডিওলজিস্ট) ভাই এ রোগীর ছবি তুলেছিলেন।

ডাঃ মোঃ আরিফুল আলম

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
15/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

🌿রোজমেরি তো অনেকেই নিচ্ছেন। কিন্তু সঠিক রোপন পদ্ধতি ও পরিচর্যা না জানায় অনেকেই বাঁচাতে পারছেন না।রোজমেরি গাছ পটিং : রোজম...
14/05/2025

🌿রোজমেরি তো অনেকেই নিচ্ছেন। কিন্তু সঠিক রোপন পদ্ধতি ও পরিচর্যা না জানায় অনেকেই বাঁচাতে পারছেন না।

রোজমেরি গাছ পটিং :

রোজমেরি গাছ পটিং করার ক্ষেত্রে সবার প্রথমে মাথায় রাখতে হবে, এরা পানি পছন্দ করে না। শুষ্ক, মরুময় পাথুরে মাটি এদের পছন্দ। এই বিষয়টা মাথায় রেখেই পটিং করতে হবে। অর্থাৎ ড্রেনেজ ব্যবস্থা খুব ভালো হতে হবে।

পাত্রের নীচে প্রথমে এক লেয়ার পাথর/ইটের টুকরা দিবেন। এরপর অল্প বালির লেয়ার দিবেন(মোটা বালি/লাল বালি হলে ভালো)। এর উপরে মাটি দিতে হবে।

মাটি হতে হবে বেলে-দোয়াশ মাটি। আপনার মাটি বেলে-দোয়াশ না হলে এর সাথে প্রয়োজন মত বালি মিশিয়ে নিবেন। বেলে-দোয়াশ মাটি পানি ধরে রাখে না। এজন্যই এই মাটি ব্যবহার করতে হবে। সাদাবালি মেশাতে পারেন, তবে লাল, ছোট ছোট পাথর যুক্ত বালি হলে বেশি ভালো। মাটির সাথে কিছু পাথর/ইটের টুকরা মিশিয়ে দিবেন।

নূন্যতম ১২" সাইজ পটে লাগাবেন। এর চেয়ে যত বড় পটে লাগাতে পারেন, ততই ভালো।

মাটিতে জৈবসার/সার দিতে হবে খুবই কম পরিমাণ। অধিক জৈবসার এদের ক্ষতির কারণ হতে পারে। সর্বোচ্চ ১/৪ জৈবসার দিবেন।

পানি দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করবেন। মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় পুনরায় পানি দিবেন না। মাটি শুকিয়ে সাদা হয়ে গলেই কেবল পনি দিবেন।

সর্বোচ্চ পরিমাপ রোদে রাখার চেষ্টা করবেন। এরা রোদ পছন্দ করে।

বারান্দায় লাগাতে চাইলে দেখতে হবে রোদ কেমন আসে। দিনে নূন্যতম ৪-৫ ঘন্টা রোদ আসলেই কেবল বারান্দায় লাগাতে পারবেন।

চারা ডেলিভারি পাওয়ার পরে ৫-৭ দিন পরে পটিং করবেন। তাতে গাছ মারা যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। এই সময় চারা রোদেই রাখবেন।

এই বিষয়গুলো আমলে নিয়ে রোজমেরি রোপন এবং পরিচর্যা করলে ইনশাআল্লাহ রোজমেরি গাছ মরবে না। দ্রুতই বড় হয়ে উঠবে।

©
゚viral

Address

Dhaka

Telephone

+8801979402877

Website

https://www.facebook.com/groups/484866709808125/permalink/718192766475517/?sfnsn=wa&ref

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Se Ese Bosuk Pashe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Se Ese Bosuk Pashe:

Share