Jarif Aronyo

Jarif Aronyo "Welcome to the official page of Jarif Aronyo – a Bangladeshi voice artist, presenter, and writer. This page is operated by team J. Aronyo."

13/07/2025

সবাই ছেড়ে যাবে 😅 | J Aronyo feat. Sakibul Islam, Tazrian Afrin, Tasnim S Shorna

নির্মম স্মৃতি আজও আমাদের তাড়িয়ে বেড়ায়—ঢাকার ব্যস্ততম এক সড়কে প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ নামের এক নিরীহ তরুণকে পিটিয়ে হ'ত...
12/07/2025

নির্মম স্মৃতি আজও আমাদের তাড়িয়ে বেড়ায়—ঢাকার ব্যস্ততম এক সড়কে প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ নামের এক নিরীহ তরুণকে পিটিয়ে হ'ত্যা করেছিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সারা দেশের মানুষ শিউরে উঠেছিল সেই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখে। অথচ তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, “তারা আওয়ামী লীগের কেউ নয়।” একটুও দ্বিধা করেননি এই নি'র্মমতার দায় এড়িয়ে যেতে।

আজ আবার সেই ইতিহাস যেন আরও নির্মম রূপে ফিরে এসেছে। এবার অভিযুক্ত যুবদল। অভিযোগ, চাঁদা না পেয়ে এক নিরীহ ব্যবসায়ীকে পাথর মে'রে হ'ত্যা করেছে তাদের নেতাকর্মীরা!
এমন বর্বরতা আমাদের বিবেককে নাড়া দেয়। প্রশ্ন জাগে—এই রাজনীতি কাদের জন্য? কিসের জন্য?

এখন সারাদেশ তাকিয়ে আছে বিএনপির দিকে—তারা কী বলবে? কী ব্যাখ্যা দেবে এই পাশবিক ঘটনার? তারা কি দায় নেবে, নাকি আওয়ামী লীগের মতো চোখ ফিরিয়ে বলবে—“ওরা আমাদের কেউ নয়”?

দলীয় রাজনীতির নাম করে যেন আর কোনও নিরীহ বিশ্বজিৎ প্রাণ না হারায়—এটাই আজ জাতির আকুতি।

29/06/2025

One year anniversary special live from team jarif aronyo!

� New to streaming or looking to level up? Check out StreamYard and get $10 discount! �

15/06/2025

যাঁরা জীবনভর নীরবে হেঁটেছেন আমাদের ছায়া হয়ে,
যাঁদের কঠোর চেহারার আড়ালে লুকিয়ে থাকে অসীম মমতা—
তাঁরা আমাদের পিতা।
পৃথিবীর সব আবেগকে যিনি গোপনে ধারণ করেন,
স্বপ্ন বিলিয়ে দেন সন্তানের ভবিষ্যতের পথে—
তাঁর ভালোবাসা হয় না উচ্চারিত, কিন্তু অনুভব করি প্রতিটি নিঃশ্বাসে।
বাবা মানে নির্ভরতার এক নিরব প্রতীক,
বাবা মানে সেই প্রহরী—যিনি নিঃশব্দে আমাদের রক্ষা করে চলেন,
যার কাঁধে ভর করেই আমরা সাহস পেয়েছি, দাঁড়াতে শিখেছি।
আজকের এই দিনে
তাঁদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা, নিখাদ ভালোবাসা,
আর এক হৃদয়ভরা কৃতজ্ঞতা।
বিশ্ব বাবা দিবসের শুভেচ্ছা — এই পৃথিবীর সকল বাবাদের প্রতি সশ্রদ্ধ উৎসর্গ।

06/06/2025

J Aronyo Original: ভূত প্রেম (Eid Special)
Hasan Mirza
Featuring: Jarif Aronyo, Tazrian Afrin, Sakibul Islam, Safira Nijhum

29/05/2025

বৃষ্টিমুখর মুহূর্তকে সঙ্গী করে, গান গল্প আড্ডা | special live with Jarif Aronyo

� New to streaming or looking to level up? Check out StreamYard and get $10 discount! �

10/05/2025

মাকে আমার পরেনা মনে | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | recitation | তাজরিয়ান আফরিন

চাঁদপুরের এক মাটির ঘরে, এক সময় মমতাময়ী মা, স্নেহভাজন স্ত্রী আর গ্রামের সবার প্রিয় মানুষ ছিলেন অহিদুন্নেসা। জীবনের শেষ...
05/05/2025

চাঁদপুরের এক মাটির ঘরে, এক সময় মমতাময়ী মা, স্নেহভাজন স্ত্রী আর গ্রামের সবার প্রিয় মানুষ ছিলেন অহিদুন্নেসা। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে এই নারী পেলেন এমন এক যন্ত্রণা, যা শত জীবনেও ভুলে থাকা সম্ভব নয়।

প্রায় দুই দশক আগে, এক হ*ত্যা মামলায় তাকে জড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রমাণ, সাক্ষী—সবই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু রাষ্ট্রের দীর্ঘসূত্রতা, অবহেলা আর অন্যায় আইনি প্রক্রিয়ায় শতবর্ষী এই নারী কাটিয়েছেন তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বছরগুলো কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে।

জেল সুপার সুব্রত কুমার বলছিলেন, “তার সবসময়ই মনে হতো—জেলের ভেতরেই হয়তো তার মৃত্যু হবে।” বয়সের ভারে নুয়ে পড়া এই নারী কারাগারে হারিয়েছেন তার দৃষ্টিশক্তি, হারিয়েছেন প্রিয় স্বামী ও সন্তানকেও। কোনো জানাজা, কোনো শেষ বিদায়, কিছুই তার ভাগ্যে জোটেনি।

অবশেষে ২০ বছরের দীর্ঘ লড়াইয়ের পর, আদালত বলল—অহিদুন্নেসা নির্দোষ।
তত দিনে তার শরীর ভেঙে পড়েছে, চোখে আলো নেই, কিন্তু অন্তরের একটা কোণ থেকে যেন সাড়া পেলেন—"তুমি মুক্ত।"

কাশিমপুর জেলের ফটক পেরোনোর সময়, মুখে কোনো অভিমান ছিল না। বরং যারা মুক্তির জন্য পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাদের প্রতি ছিল কৃতজ্ঞতা।

এই নারীর জীবন যেন এক দলিল—কীভাবে একটি রাষ্ট্রের গাফিলতি একজন মানুষের জীবন পুরোপুরি গ্রাস করতে পারে।

সোনার বাংলায় অহিদুন্নেসার মতো কত শত মানুষ আজও দিন কাটাচ্ছেন অন্ধকার কক্ষে, একটি নির্দোষ প্রমাণের অপেক্ষায়। কয়জনের কথা উঠে আসে খবরের শিরোনামে?

অহিদুন্নেসা এখন মুক্ত, কিন্তু তার জীবনের যে বিশাল অংশ ভুলভাবে কেটে গেল, তার মূল্য কী?

যশোর জেলার তীরেরহাট গ্রামের শিশু মো. আকাশ, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। সদ্য কৈশোরে পা রাখা এই শিশুটি তা...
02/05/2025

যশোর জেলার তীরেরহাট গ্রামের শিশু মো. আকাশ, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। সদ্য কৈশোরে পা রাখা এই শিশুটি তার ন্যায়সঙ্গত অধিকার—ঋণ হিসেবে দেওয়া মাত্র বিশ টাকা ফেরত চাওয়ার অপরাধে নির্মম নি'র্যা'ত'নে'র শিকার হয়েছে।

জানা গেছে, স্থানীয় কিশোর গ্যাং ও মাদকাসক্তদের মধ্যে কু'খ্যা'ত নাম মেহরাব হোসেন (পিতা: মো. ইউসুফ হোসেন) পৈ'শা'চি'ক কায়দায় আকাশের ওপর হা'ম'লা চালায়। পূর্বপরিকল্পিতভাবে সে আকাশকে এক নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে দড়ির দুই প্রান্তে আরসি-কোলার বোতল বেঁধে তা আকাশের গলায় পেঁচিয়ে শক্তভাবে টানতে থাকে। এক পর্যায়ে আকাশ নিস্তেজ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তবে এতেই সন্তুষ্ট হয়নি মেহরাব। সে আকাশের পিঠে বসে দড়িটি আরও শক্ত করে টানতে থাকে। মনে করেছিল, শিশুটি মারা গেছে—তাই সেখানে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।

স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আকাশকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে মৃ'ত্যু'র সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। চোখ থেকে রক্তপাত হচ্ছে এবং চিরতরে দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক তথ্য হচ্ছে, অভিযুক্ত মেহরাব হোসেনের পরিবার একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী অনুসারী হওয়ায়, তারা ভুক্তভোগী পরিবারকে মামলা না করার জন্য হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি শিশুটিকে ‘গুম’ করে দেওয়ারও ভয় দেখানো হয়েছে।

এই ঘটনার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। একটি শিশু শুধুমাত্র তার পাওনা টাকা ফেরত চেয়েছিল—আর তার পরিণতি হতে যাচ্ছে চিরস্থায়ী অন্ধকার। কোনো রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাবশালী পরিবারকে আশ্রয় করে যদি অপরাধীর বিচার থেকে রেহাই মেলে, তবে সেটি সমাজ ও মানবিকতার জন্য ভয়ংকর সংকেত।

বাংলার মানুষ এই বর্বরতার বিচার চায়। অপরাধী যত বড়ই প্রভাবশালী হোক না কেন, আইনের চোখে যেন সে সবার মতোই জবাবদিহি করে। মো. আকাশের জন্য ন্যায়বিচার চাই—আর মেহরাব হোসেনের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হোক।

জীবনের সব না পাওয়া নিয়ে যাদের অভিযোগ; তাদের জন্য কোরআনের এই আয়াত-ই যথেষ্ট 🖤
29/04/2025

জীবনের সব না পাওয়া নিয়ে যাদের অভিযোগ; তাদের জন্য কোরআনের এই আয়াত-ই যথেষ্ট 🖤

কাজ শেষে একদিন একজন শ্রমিক পাহাড়ি রাস্তা ধরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ দূরে একটি লাল রঙের গাড়িকে থেমে থাকতে দেখে তিনি ...
26/04/2025

কাজ শেষে একদিন একজন শ্রমিক পাহাড়ি রাস্তা ধরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ দূরে একটি লাল রঙের গাড়িকে থেমে থাকতে দেখে তিনি এগিয়ে গেলেন। সেখানে একজন বৃদ্ধা ভদ্রমহিলা দাঁড়িয়ে আছেন—হতাশ চোখে চারপাশের গাড়িগুলোর দিকে তাকাচ্ছেন। কেউ থামে না, কেউ সাহায্যের হাত বাড়ায় না।😥

লোকটি সাইকেল থেকে নেমে বিনয়ের সাথে জিজ্ঞেস করলেন, “ম্যাডাম, আমি কি আপনাকে কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি?”
ময়লা পোশাক আর পরিশ্রমে জীর্ণ শরীর দেখে মহিলার চোখে একধরনের শঙ্কা ফুটে উঠল। কিন্তু লোকটি বুঝতে পেরে বললেন, “আপনি গাড়ির ভেতরে গিয়ে বসুন, বাইরে অনেক ঠান্ডা। আমি চেষ্টা করি টায়ারটা ঠিক করতে।”

ভদ্রমহিলা গাড়ির ভেতরে গিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলেন আর জানালার ফাঁক দিয়ে দেখলেন কী নিঃস্বার্থভাবে লোকটা কাজ করছে।
এরপর লোকটি অনেক পরিশ্রম করে টায়ারটি সারাতে সক্ষম হয়। ইতিমধ্যে ভদ্রমহিলা টের পেলেন লোকটি ভালো একজন মানুষ। বুঝতে পারলেন, তিনি যদি না থাকতো তবে পাহাড়ি এই অন্ধকার রাস্তায় তিনি হয়তো বড় কোনো বিপদের সম্মুখীন হতো।

তাই কাজ শেষ হওয়ার পর তিনি লোকটিকে ১০০০ টাকার একটি নোট হাতে দিয়ে বললেন, তুমি আজ আমার জন্য যা করলে তার কোনো মূল্য হয় না তবুও রাখো এটা তোমার ন্যায্য পাওনা। তখন লোকটি মৃদু হেসে ভদ্রমহিলাকে বললেন আমি কাউকে সাহায্য করার বিনিময়ে টাকা নিতে পারব না ম্যাডাম।

আপনি যদি সত্যিই আমাকে সাহায্য করতে চান তবে পরের বার কাউকে সাহায্য করার সময় আমার নামটা মনে করবেন। এই বলে সাইকেল চালিয়ে বিদায় নিলেন। ভদ্রমহিলা ও গাড়ি নিয়ে রওনা দিলেন। খানিকবাদে একটি রেস্তোরাঁয় খাবেন বলে থামলেন।

সেখানে দেখতে পেলেন এক গর্ভবতী মেয়ে সবাইকে খাবার পরিবেশন করছে, আচমকা সেই মেয়েটির হাত থেকে একটি কাঁচের পাত্র পড়ে গেল। ম্যানেজার দৌড়ে এসে ভীষণ বকাবকি করল মেয়েটিকে, এবং জানালো এ টাকা তার মাইনে থেকে কেটে নেওয়া হবে। তখন বয়স্ক ভদ্রমহিলা মনে মনে ভাবলেন….

কতটা টাকার দরকার হলে এই গর্ভবতী মহিলাকে এই অবস্থাতেও রেস্টুরেন্টে চাকরি করতে হয়। তাই তিনি যখন খাবার খেয়ে বিদায় নিলেন, তখন যাওয়ার আগে মেয়েটিকে ডেকে 5 হাজার টাকা গুজে দিলেন, আর মনে মনে লোকটির বলা কথাটি ভাবলেন…..

এতগুলো টাকা টিপস হিসেবে পেয়ে মেয়েটি তড়িঘড়ি করে বাড়িতে ফিরলো ও দেখলো তার স্বামী তখন রাতের খাবার তৈরি করতে ব্যস্ত। মেয়েটি ঢুকেই স্বামীর হাতে ৫০০০ টাকা দিয়ে সমস্ত ঘটনা তাকে জানানোর পর হঠাৎ তার স্বামী বলে উঠলো, আচ্ছা ভদ্রমহিলার গাড়ির রংটা কি লাল ছিল? স্বামীর প্রশ্নে মেয়েটি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল হ্যাঁ কিন্তু তুমি কি করে জানলে?

লোকটি তখন মৃদু হেসে উপরের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে একটা ধন্যবাদ দিয়ে তার স্ত্রীকে বলল.. আসলে কি জানো! কে ভালো কাজ করছে, আর কে খারাপ কাজ করছে, সৃষ্টিকর্তা সব দেখেন।
মানুষ তার ভালো কাজের ফল ঠিক, কোন না কোন ভাবে এই পৃথিবীতেই ফেরত পেয়ে যায়।🙂

22/04/2025

"হাদিস টা পড়ুন খুশিতে কাঁন্না চলে আসবে আল্লাহ যে' কত মহান।

হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ
হে প্রভু! আমার অনুসারীদের মধ্যে কে সবচেয়ে বড় পাপি?"

আল্লাহর উত্তরঃ "যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার অনুসারীদের মধ্যে বড় পাপি"

আল্লাহর কথানুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) বসে দেখছেন, কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি ছোট একটি ছেলেকে কোলে করে পথ অতিক্রম করছে।
হযরত মুসা (আঃ) বুঝে ফেললেন এই সেই বড় পাপি

হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহ কে বললেনঃ হে"প্রভু, এখন আমাকে সবচেয়ে নেকী মানুষটিকে দেখান।"

আল্লাহর উত্তরঃ "সূর্য ডুবার সাথে সাথে যে লোকটি তোমার পূর্বস্থান দিয়ে চলে যাবে সেই হইলো সবচেয়ে নেকী"

হযরত মুসা (আঃ) সূর্য ডুবার বেশ আগের থেকে বসে রইলেন যেই সূর্য ডুবছিলো দেখলেন সে সকালের ঐ ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরে যাচ্ছে।

মুসা (আঃ) হতভম্ব হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ "প্রভু একই ব্যক্তি মহা পাপি আবার মহা নেকী" .

আল্লাহ বললেনঃ "হে- মুসা! সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রম করে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন কোলের ছেলেটি বাবাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা!
এই জঙ্গল কতবড়?
বাবা উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?
তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐ পাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়। ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড় কিছু আছে?
বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?
সেই ব্যক্তি বললো, হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়। ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো, বাবা!

তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?
তখন বাবাটি চিৎকার দিয়ে ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।

হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতোই পছন্দ হয়েছে যে সবচেয়ে পাপি ব্যক্তিকে সবচেয়ে' নেককার ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।
মনে রেখো আমার শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।

হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করুন"
আমিন

রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ ওই ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দেন,যে আমার কোনো হাদিস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।
আবু দাউদঃ ৫১৫

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jarif Aronyo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category