Jarif Aronyo

Jarif Aronyo "Welcome to the official page of Jarif Aronyo – a Bangladeshi voice artist, presenter, and writer. This page is operated by team J. Aronyo."

28/07/2025

birthday special জন্মদিনেও হার কিপটেমি করতে ছাড়ল না জারিফ 🤣🤣

এই নিষ্পাপ মুখগুলো আর কখনও বাড়ি ফিরবে না… 😭আজ যাদের খেলার কথা ছিল, হাসার কথা ছিল, বইয়ের ব্যাগ হাতে নিয়ে মা-বাবার কোলে ফি...
22/07/2025

এই নিষ্পাপ মুখগুলো আর কখনও বাড়ি ফিরবে না… 😭

আজ যাদের খেলার কথা ছিল, হাসার কথা ছিল, বইয়ের ব্যাগ হাতে নিয়ে মা-বাবার কোলে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল—তাদের কেউ আর ফিরবে না।

ওরা ছোট্ট ছিল, ওদের স্বপ্নগুলো ছিল রঙিন, ওদের হাসিতে ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে নির্দোষ ভালোবাসা।

কিন্তু একটি মুহূর্ত…একটি দুর্ঘটনা সবকিছু থামিয়ে দিল চিরতরে। মা অপেক্ষা করছিলেন গেটের বাইরে…বাবা হয়তো খেলনার দোকানে দাঁড়িয়ে ছিল সন্তানের জন্য কিছু কিনতে—কিন্তু সেই মুখগুলো আর ফিরলো না। তারা শুয়ে আছে নিথর হয়ে—শান্ত, নিশ্চুপ, অথচ বেদনাভরা।

একবার কল্পনা করুন, আপনার ১০-১২ বছরের সেই শিশুটি— যে বাসায় চুলার আঁচেও কখনও পা দিতে দেয়নি মা, যাকে স্পর্শ করতেও অনেক আদরের ছায়া ছিল—সে এখন আগুনে পুড়ে ছটফট করছে…

চারপাশে শুধু আগুন, ধোঁয়া, আতঙ্ক…
আর সেই নিষ্পাপ শিশু চিৎকার করে কাঁদছে— "ও মা! ও আব্বা! ও আল্লাহ!" বলে।

বুকের ভেতরটা চিৎকার করে ফেটে না গেলে বুঝবেন না, এই দৃশ্য কতটা বিভীষিকাময়, কতটা অমানবিক। একেকটা ভিডিও দেখছি আর মনে হচ্ছে— মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, হৃদয়ে বিস্ফোরণ।

যে মুখগুলো সকালে স্কুল ইউনিফর্ম পরে হাসতে হাসতে বের হয়েছিল, সেই মুখগুলো এখন নিথর, ছাইচাপা— আর কেউ ফিরবে না।

হে আল্লাহ, আপনি এই নিষ্পাপ শিশুদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
আর তাদের পরিবারের বুকফাটা কষ্ট আপনি ধৈর্যে পরিণত করুন।

এই কান্না কোনো একক পরিবার বা স্কুলের নয়, এটা গোটা জাতির বুকফাটা কান্না।

পাইলট ভাইটিও আর নেই।😥
21/07/2025

পাইলট ভাইটিও আর নেই।😥

13/07/2025

সবাই ছেড়ে যাবে 😅 | J Aronyo feat. Sakibul Islam, Tazrian Afrin, Tasnim S Shorna

নির্মম স্মৃতি আজও আমাদের তাড়িয়ে বেড়ায়—ঢাকার ব্যস্ততম এক সড়কে প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ নামের এক নিরীহ তরুণকে পিটিয়ে হ'ত...
12/07/2025

নির্মম স্মৃতি আজও আমাদের তাড়িয়ে বেড়ায়—ঢাকার ব্যস্ততম এক সড়কে প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ নামের এক নিরীহ তরুণকে পিটিয়ে হ'ত্যা করেছিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সারা দেশের মানুষ শিউরে উঠেছিল সেই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখে। অথচ তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, “তারা আওয়ামী লীগের কেউ নয়।” একটুও দ্বিধা করেননি এই নি'র্মমতার দায় এড়িয়ে যেতে।

আজ আবার সেই ইতিহাস যেন আরও নির্মম রূপে ফিরে এসেছে। এবার অভিযুক্ত যুবদল। অভিযোগ, চাঁদা না পেয়ে এক নিরীহ ব্যবসায়ীকে পাথর মে'রে হ'ত্যা করেছে তাদের নেতাকর্মীরা!
এমন বর্বরতা আমাদের বিবেককে নাড়া দেয়। প্রশ্ন জাগে—এই রাজনীতি কাদের জন্য? কিসের জন্য?

এখন সারাদেশ তাকিয়ে আছে বিএনপির দিকে—তারা কী বলবে? কী ব্যাখ্যা দেবে এই পাশবিক ঘটনার? তারা কি দায় নেবে, নাকি আওয়ামী লীগের মতো চোখ ফিরিয়ে বলবে—“ওরা আমাদের কেউ নয়”?

দলীয় রাজনীতির নাম করে যেন আর কোনও নিরীহ বিশ্বজিৎ প্রাণ না হারায়—এটাই আজ জাতির আকুতি।

15/06/2025

যাঁরা জীবনভর নীরবে হেঁটেছেন আমাদের ছায়া হয়ে,
যাঁদের কঠোর চেহারার আড়ালে লুকিয়ে থাকে অসীম মমতা—
তাঁরা আমাদের পিতা।
পৃথিবীর সব আবেগকে যিনি গোপনে ধারণ করেন,
স্বপ্ন বিলিয়ে দেন সন্তানের ভবিষ্যতের পথে—
তাঁর ভালোবাসা হয় না উচ্চারিত, কিন্তু অনুভব করি প্রতিটি নিঃশ্বাসে।
বাবা মানে নির্ভরতার এক নিরব প্রতীক,
বাবা মানে সেই প্রহরী—যিনি নিঃশব্দে আমাদের রক্ষা করে চলেন,
যার কাঁধে ভর করেই আমরা সাহস পেয়েছি, দাঁড়াতে শিখেছি।
আজকের এই দিনে
তাঁদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা, নিখাদ ভালোবাসা,
আর এক হৃদয়ভরা কৃতজ্ঞতা।
বিশ্ব বাবা দিবসের শুভেচ্ছা — এই পৃথিবীর সকল বাবাদের প্রতি সশ্রদ্ধ উৎসর্গ।

06/06/2025

J Aronyo Original: ভূত প্রেম (Eid Special)
Hasan Mirza
Featuring: Jarif Aronyo, Tazrian Afrin, Sakibul Islam, Safira Nijhum

10/05/2025

মাকে আমার পরেনা মনে | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | recitation | তাজরিয়ান আফরিন

চাঁদপুরের এক মাটির ঘরে, এক সময় মমতাময়ী মা, স্নেহভাজন স্ত্রী আর গ্রামের সবার প্রিয় মানুষ ছিলেন অহিদুন্নেসা। জীবনের শেষ...
05/05/2025

চাঁদপুরের এক মাটির ঘরে, এক সময় মমতাময়ী মা, স্নেহভাজন স্ত্রী আর গ্রামের সবার প্রিয় মানুষ ছিলেন অহিদুন্নেসা। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে এই নারী পেলেন এমন এক যন্ত্রণা, যা শত জীবনেও ভুলে থাকা সম্ভব নয়।

প্রায় দুই দশক আগে, এক হ*ত্যা মামলায় তাকে জড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রমাণ, সাক্ষী—সবই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু রাষ্ট্রের দীর্ঘসূত্রতা, অবহেলা আর অন্যায় আইনি প্রক্রিয়ায় শতবর্ষী এই নারী কাটিয়েছেন তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বছরগুলো কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে।

জেল সুপার সুব্রত কুমার বলছিলেন, “তার সবসময়ই মনে হতো—জেলের ভেতরেই হয়তো তার মৃত্যু হবে।” বয়সের ভারে নুয়ে পড়া এই নারী কারাগারে হারিয়েছেন তার দৃষ্টিশক্তি, হারিয়েছেন প্রিয় স্বামী ও সন্তানকেও। কোনো জানাজা, কোনো শেষ বিদায়, কিছুই তার ভাগ্যে জোটেনি।

অবশেষে ২০ বছরের দীর্ঘ লড়াইয়ের পর, আদালত বলল—অহিদুন্নেসা নির্দোষ।
তত দিনে তার শরীর ভেঙে পড়েছে, চোখে আলো নেই, কিন্তু অন্তরের একটা কোণ থেকে যেন সাড়া পেলেন—"তুমি মুক্ত।"

কাশিমপুর জেলের ফটক পেরোনোর সময়, মুখে কোনো অভিমান ছিল না। বরং যারা মুক্তির জন্য পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাদের প্রতি ছিল কৃতজ্ঞতা।

এই নারীর জীবন যেন এক দলিল—কীভাবে একটি রাষ্ট্রের গাফিলতি একজন মানুষের জীবন পুরোপুরি গ্রাস করতে পারে।

সোনার বাংলায় অহিদুন্নেসার মতো কত শত মানুষ আজও দিন কাটাচ্ছেন অন্ধকার কক্ষে, একটি নির্দোষ প্রমাণের অপেক্ষায়। কয়জনের কথা উঠে আসে খবরের শিরোনামে?

অহিদুন্নেসা এখন মুক্ত, কিন্তু তার জীবনের যে বিশাল অংশ ভুলভাবে কেটে গেল, তার মূল্য কী?

যশোর জেলার তীরেরহাট গ্রামের শিশু মো. আকাশ, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। সদ্য কৈশোরে পা রাখা এই শিশুটি তা...
02/05/2025

যশোর জেলার তীরেরহাট গ্রামের শিশু মো. আকাশ, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। সদ্য কৈশোরে পা রাখা এই শিশুটি তার ন্যায়সঙ্গত অধিকার—ঋণ হিসেবে দেওয়া মাত্র বিশ টাকা ফেরত চাওয়ার অপরাধে নির্মম নি'র্যা'ত'নে'র শিকার হয়েছে।

জানা গেছে, স্থানীয় কিশোর গ্যাং ও মাদকাসক্তদের মধ্যে কু'খ্যা'ত নাম মেহরাব হোসেন (পিতা: মো. ইউসুফ হোসেন) পৈ'শা'চি'ক কায়দায় আকাশের ওপর হা'ম'লা চালায়। পূর্বপরিকল্পিতভাবে সে আকাশকে এক নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে দড়ির দুই প্রান্তে আরসি-কোলার বোতল বেঁধে তা আকাশের গলায় পেঁচিয়ে শক্তভাবে টানতে থাকে। এক পর্যায়ে আকাশ নিস্তেজ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তবে এতেই সন্তুষ্ট হয়নি মেহরাব। সে আকাশের পিঠে বসে দড়িটি আরও শক্ত করে টানতে থাকে। মনে করেছিল, শিশুটি মারা গেছে—তাই সেখানে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।

স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আকাশকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে মৃ'ত্যু'র সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। চোখ থেকে রক্তপাত হচ্ছে এবং চিরতরে দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক তথ্য হচ্ছে, অভিযুক্ত মেহরাব হোসেনের পরিবার একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী অনুসারী হওয়ায়, তারা ভুক্তভোগী পরিবারকে মামলা না করার জন্য হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি শিশুটিকে ‘গুম’ করে দেওয়ারও ভয় দেখানো হয়েছে।

এই ঘটনার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। একটি শিশু শুধুমাত্র তার পাওনা টাকা ফেরত চেয়েছিল—আর তার পরিণতি হতে যাচ্ছে চিরস্থায়ী অন্ধকার। কোনো রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাবশালী পরিবারকে আশ্রয় করে যদি অপরাধীর বিচার থেকে রেহাই মেলে, তবে সেটি সমাজ ও মানবিকতার জন্য ভয়ংকর সংকেত।

বাংলার মানুষ এই বর্বরতার বিচার চায়। অপরাধী যত বড়ই প্রভাবশালী হোক না কেন, আইনের চোখে যেন সে সবার মতোই জবাবদিহি করে। মো. আকাশের জন্য ন্যায়বিচার চাই—আর মেহরাব হোসেনের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হোক।

জীবনের সব না পাওয়া নিয়ে যাদের অভিযোগ; তাদের জন্য কোরআনের এই আয়াত-ই যথেষ্ট 🖤
29/04/2025

জীবনের সব না পাওয়া নিয়ে যাদের অভিযোগ; তাদের জন্য কোরআনের এই আয়াত-ই যথেষ্ট 🖤

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jarif Aronyo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category