MRCPN

MRCPN 'Assalamu' Alaikum Warahmatullahi Wabarakatuh.চলো নতুন কিছু করি, নতুন কিছু শিখি, নতুন ভাবে চলি

আমরা সব কিছু জেনে বুঝে ও মিথ্যার মায়ায় আসক্ত হই। নিচের চমৎকার গল্পটি পড়ুন আর ভাবুন...নিন্মের ছবিটি নগ্ন। এটি Jean Leon G...
20/07/2023

আমরা সব কিছু জেনে বুঝে ও মিথ্যার মায়ায় আসক্ত হই। নিচের চমৎকার গল্পটি পড়ুন আর ভাবুন...

নিন্মের ছবিটি নগ্ন। এটি Jean Leon Gerome নামক বিখ্যাত চিত্রকরের পেইন্টিং। ১৮৯৬ তে আঁকা এই ছবিটা ঊনিশ শতকের একটি লোক কথাকে ভিত্তি করে আঁকা হয়েছিলো যার শিরোনাম ছিলো- "The truth is coming out of the well."

গল্পটা ছিল এরকম -একবার সত্য এবং মিথ্যা পরস্পরের সঙ্গে দেখা করলো কিছু বিষয়ে মীমাংসার তাগিদে। হাঁটতে হাঁটতে তারা চলে গেলো একটা কুয়োর পাশে।

মিথ্যা বললো, দেখো, কী পরিষ্কার জল। চলো স্নান করি।

বলাবাহুল্য সত্য বিশ্বাস করেনি মিথ্যার কথা। নিজে পরখ করে দেখলো। যখন দেখলো কুয়োর জল সত্যিই পরিষ্কার তখন মিথ্যার প্রস্তাবে রাজী হলো।

দুজনে পোশাক ছেড়ে নেমে পড়লো কুয়োয়। স্নানের মাঝপথে মিথ্যা কুয়ো থেকে উঠে এসে সত্যের পোশাক পরে পালিয়ে গেলো।

খানিকক্ষণ অপেক্ষা করার পর মিথ্যাকে ফিরতে না দেখে সত্য উঠে এলো কুয়ো থেকে। না, মিথ্যা তো কোথাও নেই, পোশাকও নেই। রাগে অন্ধ হয়ে সত্য বের হলো মিথ্যাকে খুঁজতে, কিন্তু নগ্ন সত্যকে দেখে ছিঃ ছিঃ ধিক্কার করলো সভ্য মানুষেরা। এমন কী তেড়েও এলো অনেকে।

সত্য অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও তাদের বোঝাতে না পেরে রাগে দুঃখে অপমানে ফের কুয়োয় নেমে গেলো।

তারপর থেকে সত্যকে আর কখনও কেউ দেখেনি।
যাকে দেখেছে কিংবা দেখছে সে আসলে সত্যের পোশাক পরা মিথ্যা!

"রাজা" ক*ন*ড*ম আর "হিরো" ক*ন*ড*ম ছিলো বেশি প্রচলিত। চায়ের দোকান থেকেও কিনতাম। প্রায় কোল বালিশ সাইযের বানিয়ে ফেলতাম ফুলিয়...
06/07/2023

"রাজা" ক*ন*ড*ম আর "হিরো" ক*ন*ড*ম ছিলো বেশি প্রচলিত। চায়ের দোকান থেকেও কিনতাম। প্রায় কোল বালিশ সাইযের বানিয়ে ফেলতাম ফুলিয়ে। বড়রা এগুলা পচা জিনিস,বাজে তেল দিয়ে বানায় এই সেই নানা কথা বলতো। কিন্তু এই ক*ন*ড*ম*কে বেলুন বানিয়ে খেলার কারণেই চায়ের দোকানীরা বিক্রি করতো খেলনা হিসাবে।

শুক্রবারটা ছিলো একটা ঈদের দিনের মতোন। সিনেমা হতো দুপুর আড়াইটা থেকে বিকাল পর্যন্ত। ম্যাগগেইভার আর আলিফ লায়লা চলতো সকাল দিকে।

একসাথে সিনেমা দেখার আলাদা মজা ছিলো। বড়রা খাটে বা সোফায় বসতো আমরা নিচে বসতাম। আঙুল দিয়ে বিজ্ঞাপণ গুনতাম। প্রায় বারোটা বিজ্ঞাপণ দেখানোর পরই সিনেমা শুরু হতো।

রুবেল, দিতি, জসীম, সাবানা, ববিতা, মৌসুমি, রাজ্জাক ছিল নায়ক নায়িকা। এদের কেউ নেই মানে সিনেমা পানসে। রাজীব, রানি, শরীফ, মিশা, জাম্বু ভিলেন থাকার কারণে কতো গালিই যে খেত তার হিসেব নেই। নায়ক মার খেলে আমাদের আফসোস হত, অসহায় ববিতার কান্নায় চোখে পানি চলে আসতো।

বিকেলটা ছিল অনেক লম্বা,শেষ হইতো না। তখন খেলতাম ইচিং বিচিং, কুতকুত, বউছি, ফুলের টোকা, বরফ পানি, ছোঁয়াছুঁয়ি, সাতচারা, ডাংগুলি, মাংশ চোর, আরও কী কী
মনেও নেই। খুব ছোটরা খেলার বায়না ধরলে তাদেরকে "দুধভাত" হিসেবে খেলায় নিতাম, তবুও ছোট বলে তাকে বঞ্চিত করতাম না।

ঝগড়া হলে তাহলে কাইন আঙুলে আড়ি নিতাম, দু দিন কথা বলতাম না। তারপর আবার আনুষ্ঠানিক ভাবে দুই আঙুলে " ভাব" নিতাম।

তখন আবার রক্তের বান্ধবীর প্রচলন ছিল। কারও হাত কাটলে ছুটে যেতাম রক্তের সই পাতাতে। আমার কাটা আঙুলের সাথে ভাল আঙুল মিলিয়ে হতাম "রক্তের বান্ধবী, কোনদিন এই বন্ধুত্ব যাবেনা"। কই গেল আমার সেই বান্ধবী গুলা।

মারবেল দিয়ে বিড়িং খেলা হত। দামি খেলনা ছিলো রবারকোপ আর পিস্তল। টাকাওয়ালা বাবার মেয়েরা খেলত ব্যাটারির পুতুল দিয়ে। পুতুলের সুইচ অন করলেই বাজত ‘চল ছাইয়া ছাইয়া’ গান। বেশিরভাগ মেয়েদের হাড়িপাতিল
থাকতো অনেকগুলা। সকাল হলে ভাত রান্না করতো আবার।

সন্ধ্যা হলেই শুরু হত যন্ত্রণা। বই খাতা খুলে পড়তে বসা লাগবে। সবার আগে পড়তাম সমাজ। চার্জার লাইটগুলা চার্জ দেয়া লাগতো,কখন কারেন্ট যাবে বলা যায় না,বাড়ির কাজও হবে না। অংক করতে বিরক্তি থেকে মুক্তি পেতে দোয়া করতাম, "আল্লাহ, কারেন্ট যা"।

যেই কারেন্ট যেত অমনি সবাই একসাথে চিৎকার করে বেড়িয়ে আসতাম ঘর থেকে। শুরু হয় নতুন খেলা, 'চোখ পলান্তিস' নাইলে 'বরফ পানি'। বড়রা বিরক্ত হয়ে যেতো চিল্লাচিল্লিতে।

খেলার সময় নিয়ম ছিল, যার ব্যাট সে আগে ব্যাটিং করবে। যার৷ যার বল সে একাই তিন ওভার বোলিং করবে। যার র‍্যাকেট সে কখনো বেট্টাস হবেনা। আজব নিয়ম ছিলো অনেক,বাউন্ডারির বাইরে বল গেলে আউট।

প্রতিদিন কটকটি ওয়ালা আসত, কেউ ভাঙাচোরার বদলে দিতো কটকটি সনপাপড়ি নইলে কুলফি। উফ সেউ কুলফিটা আর কোনদিন পাইনাই, সেকারিন মিশানো আইসক্রিম। খেলেই জিভ ঠোট লাল হয়ে যেত। সেই লাল ঠোট নিয়ে আমাদের কি গর্ব, আজো চোখে ভাসে। নারিকেল পাতা দিয়ে চশমা আর হাত ঘড়ি বানিয়ে দিতাম ছোটদের। কত কাগজের নৌকা দিঘিতে ভাসিয়েছি। সুপারি গাছের শুকনো
খৈলে বসিয়ে কত টেনেছি বন্ধুদের। কখনো লাঠির আগায় বোতলের মুখ পেরেক দিয়ে লাগিয়ে গাড়ি বানিয়ে খেলেছি,কখনো বা সাইকেলের টায়ার পিটিয়ে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রাম ভ্রমণ করেছি।

ঈদ আসলে আমরা ঈদ কার্ড কিনতাম। "মিষ্টি মিষ্টি হাসিতে, দাওয়াত দিলাম আসিতে"- এমন ছন্দ লিখে বন্ধু বান্ধবদের দাওয়াত দিতাম। সেই সময় সব চাইতে দামী জরি ওয়ালা ঈদ কার্ড যেটা ছিল সেটা খুললে ভেতর থেকে অবিশ্বাস্য ভাবে মিউজিক বাজত। ঈদের জামা ঈদের দিন ছাড়া কাউকে দেখাতাম না, পুরানো হয়ে যাবে ভেবে। জামা লুকিয়ে রাখা ছিল সেসময় আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ।

চাঁদ রাতে হাতে মেহদী দিতাম,বড় আপুরা নামের প্রথম অক্ষর লিখে দিতো মেহদী দিয়ে। সকালে কার কার কাছে গেলে বেশি টাকা পাওয়া যাবে হিসেব করতাম, টাকা দিয়ে পিস্তল ছাড়া আর কী কেনা যায় ভাবতাম। সকাল হওয়ার আগেই মসজিদের মাইকে গজল গাইতো কারা যেনো। আর বারবার ঈদ মোবারক জানাইতো। আফসোস লাগতো রমজানের মতো একটা বড় ছুটি শেষ, আবার আনন্দ লাগতো সবাই বাড়ি আসবে টাকা জমবে।

কী সব সোনালী দিন ছিল আমার। আজকের অলস সন্ধ্যা এইসব ভেবেই কেটে গেল। এই প্রযুক্তির যুগে আর ইচ্ছা নেই ঈদ কার্ড কেনার, ভয়েস ম্যাসেজে ঈদ মোবারক জানাই দেই। সময়ের লগে মানুষও বদলে গেলো, বদলে গেলো সবার ইচ্ছা অভ্যাস সব। কিন্তু শৈশবের মায়ামাখা সেইসব স্মৃতি কল্পনা করতেও আনন্দ লাগে। একলাই হাসি, ভাবি যে এসব তো কুড়ি বছর আগের গল্পও না,এই এক দশকও আগের না,এতো অতীত লাগে কেনো! এতো দ্রুত সব বদলে গেলো কেনো.....

©

MRCPN

01/07/2023
বউয়ের সাথে রুমে শুয়ে আছি। বউ আমার ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বাচ্চাকে দুধ পান করাচ্ছে।আর আমি ফোনে একটু বিজি। কিছুক্ষণ পর আমার একটা জর...
23/06/2023

বউয়ের সাথে রুমে শুয়ে আছি। বউ আমার ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বাচ্চাকে দুধ পান করাচ্ছে।আর আমি ফোনে একটু বিজি। কিছুক্ষণ পর আমার একটা জরুরী কল আসে। ফোন রিসিভ করে চলে গেলাম ঘরের বাহিরে।
ফোনে কথা বলার টাইমে,দেখলাম আমার চাচি আমাদের বাসায় আসে। আমার সামনে দিয়ে,উনি চুপচাপ আমার ঘরে ঢুকে গেলেন। রাত ১টা এখন। উনি হুট করে এতো রাতে কেন এলো? আমিও উনাকে ডেকে ডেকে পিছু নিলাম," চাচি,কিছু হইছে?"। চাচি আমার কথার উত্তর না দিয়ে আমার বউয়ের রুমে চলে যায়। আমিও চাচির পিছন পিছন যাবো,কিন্তু আমার আগে চাচি রুম থেকে বেরিয়ে যায়। আমি তাকিয়ে রইলাম চাচির দিকে। উনি এইবার আর আমার সামনে দিয়ে না,পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেলো। আমি দৌড়ে গেলাম বউয়ের রুমে,বউ আমার ঘুমাচ্ছে। আবার দৌড়ে এলাম চাচির পিছনে। চাচি আমাদের বাসার পিছন সাইডে চলে যাচ্ছে। আমি উনাকে ডাকতেই যাবো,এমন সময় আমার বউয়ের চিৎকার।

আমি দৌড়ে রুমে আসি,দেখি আমার বাচ্চাটা মারা গেলো। আর বউয়ের চিৎকার শুনে,চাচি উনার ঘর থেকে মাত্র বেরিয়ে এলো।চাচি যদি উনার ঘর থেকে মাত্র বেরিয়ে আসে, তাহলে একটু আগে উনি কে ছিলো?

অনুগল্প ( সত্য ঘটনা।)

আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।কি...
20/06/2023

আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।
কিন্তু এই ফ্রিজ তো হালে এলো!
প্রশ্ন উঠতেই পারে, তখন কি মানুষ ঠান্ডা জল খেতেন না?
আজ্ঞে খেতেন, আলবাত খেতেন।
তখন ফ্রিজ না থাকলেও ছিল ‘ভিস্তি’।
‘ভিস্তি হল এক ধরনের বস্তার মত দেখতে ব্যাগ।
ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি এই বিশেষ থলেকে ‘মশক’ও বলে।
এতে রাখলে ফ্রিজের মতোই ঠান্ডা থাকত জল।
আর স্বয়ং জলদাতা হয়ে এই ভিস্তির জল যারা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন তাদের বলা হত ভিস্তি ওয়ালা।

এই ভিস্তিওয়ালাদের সঙ্গে রয়েছে ইতিহাসের যোগ।
কথিত আছে, মুঘল নবাব হূমায়ুন একবার জলে ডুবে যাচ্ছিলেন।
তখন নবাবকে বাঁচিয়েছিলেন এক ভিস্তিওয়ালা।
এমনকি এই ভিস্তির উপর ভরকরেই সাঁতরে উঠেছিলেন হূমায়ুন।
কৃতজ্ঞতা স্বরূপ সেই ভিস্তিওয়ালাকে একদিনের জন্য তার আসনেও বসিয়েছিলেন তিনি।
অভিবক্ত ভারতবর্ষের ঢাকায় এবং কলকাতায় জল বিলোনোর কাজ করতেন এই ভিস্তিওয়ালারাই।

কিন্তু স্মার্টফোন সর্বস্ব এই ওভারস্মার্ট যুগে আজকের প্রজন্ম হয়ত জানেইনা ভিস্তিওয়ালাদের কথা।
পার্সি শব্দ ‘বেহেস্ত’ শব্দের অপভ্রংশ হয়ে এসেছে ভিস্তি, এর অর্থ হল স্বর্গ। পৃথিবীর পশ্চিম ও মধ্য প্রান্তে স্বর্গের বেশীরভাগ ছবিতেই মিলেছে নদী ও বাগানের ছবি।
কথিত আছে সেই স্বর্গের নদী থেকে জল এনেই ভিস্তিরা তা বিলিয়ে দিতেন মানুষকে, তাই তাদের স্বর্গের-দূতও বলা হত।

তিলোত্তমাতেও এককালে এদের একচেটিয়া আনাগোনা ছিল।
ভোরবেলা দোর খুলে রাস্তায় বেরোলেই দেখা মিলত ভিস্তিওয়ালাদের।
কাঁধে জল ভরতি চামড়ার ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে পড়তেন মুসলিম সম্প্রদায়ের এই মানুষগুলো।
দিল্লিতেও একসময় ছিল ভিস্তির চল।
তবে এখনও এই প্রাচীন পদ্ধতি বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম জামা মসজিদের বাইরে মুশতাকিম চায়ের দোকান।
দোকানে গেলেই দেখা যাবে, ঝোলানো রয়েছে ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি লম্বা লম্বা ভিস্তি।
বহুযুগ ধরে প্রাচীন দিল্লির সাক্কে ওয়ালি গলিতেই ভিস্তিওয়ালাদের বাস।

(সংগৃহীত)

Responsible Full LOGIN PAGE IN FULL SCREEN Body LOGIN PAGE:   #পর্ব০১ এখানে অনেক গুলো অতিরিক্ত style ব্যবহার ও  লেখা হয়ে...
10/05/2023

Responsible Full LOGIN PAGE IN FULL SCREEN Body
LOGIN PAGE:
#পর্ব০১

এখানে অনেক গুলো অতিরিক্ত style ব্যবহার ও লেখা হয়েছে CSS STYLE TAG ব্যবহার করে, যা আপনার নিজে নিজে পরির্বতন করে লিখতে পারবেন (ইন-শাল্লাহ)

যেমন: আপনার প্রথমে Head tag এর ভিতরে Style এর ভিতরে বিভিন্ন লেখা গুলো এক লাইন করে রিমুভ করে দেখুন কোনো পরির্বতন আসে কি না, যদি কোনো পরির্বতন না ঘটে রিমুভ করার পর তাহলে বুঝে নিবেন এগুলো form এর ভিতরে কোনো না কোনো এক স্থানে লেখা হয়েছে অন্য কোনো নতুন style। যখন সব গুলো পরির্বতন করে দেখবে, তখন তোমাদের Login পেজের এর ব্যাপারে আরো ভালো ধারনা হয়ে যাবে ইন-শাল্লাহ। তখন তোমরা এই Style গুলো আলাদা Css page লিখবে এবং সবগুলো Css Style লেখা গুলো রিমুভ করে Html পেজ থেকে Css পেজে Link করে দিবে।

যদি Html থেকে Css link করতে না পাড়ো তাহলে কমেন্ট করো, তখন ইন-শাল্লাহ এর সমাধান টি দিয়ে দিবো।




Login From |MRCPN


url('https://fonts.googleapis.com/css?family=Raleway:400,700');
body {
font-family: Raleway, sans-serif;
color: #666;
background: url(MRCPN.jpg) no-repeat center center fixed;
-webkit-background-size: 100% 100%;
-moz-background-size: 100% 100%;
-o-background-size: 100% 100%;
background-size: 100% 100%;

}
login {
margin: 200px auto;
padding: 40px 50px;
max-width: 800px;
height: 850px;
border-radius: 100px;
box-shadow: -1px -1px 5px 20px ;
}
.login input {
width: 100%;
display: block;
box-sizing: border-box;
margin: 40px 0;
padding: 34px 32px;
font-size: 26px;
color: white;
border-radius: 2px;
font-family: Raleway, sans-serif;
background-color: transparent;

}
login input[type=text],login input[type=password] {
border: solid ;
transition: .2s;
}
login input[type=text]:hover {
border-color: ;
outline: none;
transition: all .2s ease-in-out;
}
login input[type=submit] {
border: none;
background: ;
color: white;
font-weight: bold;
transition: 0.2s;
margin: 20px 0px;
}
login input[type=submit]:hover {
background: ;
}

.login h2 {
margin: 20px 0 0;
color: ;
font-size: 28px;
}
login p {
margin-bottom: 40px;
}
links {
display: table;
width: 100%;
box-sizing: border-box;
border-top: 10px solid red;
margin-bottom: 10px;
font-size: 40px;
}
links a {
display: table-cell;
padding-top: 10px;
}
links a:first-child {
text-align: left;
}
links a:last-child {
text-align: right;
}

.login h2,
.login p,
.login a {
text-align: center;
}
login a {
text-decoration: none;
font-size: .8em;
}
login a:visited {
color: inherit;
}
login a:hover {
text-decoration: underline;
}

::placeholder {
color: ;
font-size: 60px;
box-shadow: -1px -1px 5px 10px ;
opacity: 1; /* Firefox */
}

:-ms-input-placeholder { /* Internet Explorer 10-11 */
color: ;
font-size: 60px;
box-shadow: -1px -1px 5px 10px ;
}

::-ms-input-placeholder { /* Microsoft Edge */
color: ;
font-size: 60px;
box-shadow: -1px -1px 5px 10px ;
}
button {
background-color: ; /* Green */
border: none;
color: white;
text-decoration: none;
display: inline-block;
font-size: 16px;
margin: 4px 2px;
transition-duration: 0.4s;

}button2 {
background-color: ;
color: black;
border: 5px solid ;
}
button2:hover {
background-color: ;
color: white;
}
button3 {
background-color: ;
color: black;
border: 5px solid ;
}
button3:hover {
background-color: ;
color: white;
}
button4 {

color: black;
border: 5px solid ;
}







Welcome, User!

Now log In






Forgot password

Register





MRCPN

Address

মাতুয়াইল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২
Dhaka
1362

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MRCPN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MRCPN:

Share