Momtactics

Momtactics একসাথে বেড়ে ওঠার গল্প 🥂
(4)

07/11/2025

শীতে মা হবেন বা নতুন মা হয়েছেন এমন মায়েদের জন্য…. Adon kids shop

07/11/2025

রেসিপিসহ বাচ্চার ৭ দিনের দুপুরের খাবারের প্রথমদিন

Traveling with my son is one of the most rewarding parts of my motherhood journey!  Alhumdulillah ❤️Allahumma Barik
06/11/2025

Traveling with my son is one of the most rewarding parts of my motherhood journey!
Alhumdulillah ❤️
Allahumma Barik

05/11/2025

মায়েদের জন্য ছোট কিন্তু উপকারী জিনিস! Kids Frame

আরিশের প্যাসিফায়ার নিয়ে প্রায়ই আমি কমেন্ট আর ইনবক্সে অনেক প্রশ্ন পাই। যেমন, প্যাসিফায়ার কবে থেকে দেই, কেন দিয়েছিলাম, ...
04/11/2025

আরিশের প্যাসিফায়ার নিয়ে প্রায়ই আমি কমেন্ট আর ইনবক্সে অনেক প্রশ্ন পাই। যেমন, প্যাসিফায়ার কবে থেকে দেই, কেন দিয়েছিলাম, কোন প্যাসিফায়ার দেই, কখন দেই, প্যাসিফায়ার এর নেগেটিভ দিকগুলো সত্যি নাকি, কবে ছাড়াবো এইসব।

-আরিশকে কবে থেকে আর কোন প্যাসিফায়ার দেই?

আরিশের যখন জন্মের ৩ সপ্তাহ তখন আমি ওকে প্রথম প্যাসিফায়ার দিয়েছিলাম। সেটা ছিলো Linco এর একটা প্যাসিফায়ার। শখ করে দেইনি। আরিশ ভীষণ কান্নাকাটি করতো জন্মের পর থেকেই। বার্পিং, টামি টাইম, এক্সারসাইজ কি করিনি আমি। এক্সট্রিম কলিক বললেও ভুল হবে। ২৪ ঘণ্টার মাঝে ১৪/১৫ ঘন্টায় কান্না করতো। ঘুমাতো না একদম। আর অন্য কারো কাছেই থাকতো না ও। এটা ৬ মাস পর্যন্ত টানা ছিলো যেখানে ২/৩ মাসেই কলিক কমে যায় বাচ্চাদের। পরিচিত যারা আছেন তারা জানেন আমি কিভাবে সারভাইভ করেছি আর করছি। যাই হোক, ৩ সপ্তাহে যে প্যাসিফায়ার দিয়েছিলাম সেটা ২ দিন দেবার পর দেখলাম ও আর ল্যাচ (দুধ টেনে) করতে পারছেনা। ওর নিপল কনফিউশন হয়ে গেছে। তারপর প্যাসিফায়ার দেওয়া বন্ধ করে দেই। এরপর আবার ৩ সপ্তাহ পর দিয়েছি ও পুরোপুরি নিপলের সাথে পরিচিত হবার পর। সেটাও ১ সপ্তাহ পর অফ করে দিয়েছি কারণ প্যাসিফায়ার এর সাথে ও বাতাস নিয়ে ফেলতো ফলে ওর পেটে গ্যাস আর বমিও বেড়ে গেল। যার ফলে কান্নাকাটিও বেড়েছিলো। তারপর বেশ কয়েকদিন বিভিন্ন রিভিউ দেখে Avent এর প্যাসিফায়ার কিনি সাহস করে। কারণ একা হাতে আমি নতুন মা কোনভাবেও পারছিলাম না এতো কান্নাকাটির মাঝে সারভাইভ করতে। ও আড়াই মাস থেকে এভেন্ট এর প্যাসিফায়ার নিচ্ছে। এটাতে ও বাতাস খেয়ে ফেলতো না আর এর শেপটাও ওর পছন্দ হয়েছিলো। এখন বলি, কান্নাকাটি কি কমেছিলো প্যাসিফায়ার নিয়ে? না কমে নাই। যতক্ষণ জেগে থাকতো পুরোটা সময়ই কানতো। কিন্তু ১০ মিনিট পরপর ঘুম ভেঙে যাবার সময়টা ২৫-৩০ মিনিটে এসে দাড়ালো প্যাসিফায়ার এর জন্য । পাশাপাশি নিপল মুখে নিয়ে ঘুমানো বন্ধ হলো। এইটুকুই আমার রিলিফ ছিলো।

আপনার বাচ্চা যদি ফর্মুলাফিড হয় তাহলে জন্মের পর যে কোন দিন ইন্ট্রোডিউস করতে পারবেন। কিন্তু বিএম খেলে জন্মের ৪ সপ্তাহ থেকে দেবেন বা যখন মনে হবে যে বেবির আর নিপল কনফিউশন হবেনা তখন থেকে দেবেন। তবে ২/৩ মাস পরে দিলে রিজেকশন এর চান্স বেড়ে যাবে।

- ঘুম ছাড়া আর কোন কোন সময় প্যাসিফায়ার দেই?

ঘুমের জন্য প্যাসিফায়ার দেওয়া হলেও এখন এটা আরও বিভিন্ন সময় দিতে হয়। গোসলের পর অয়েল মাসাজের সময়, জামাকাপড় বা ডায়পার পড়ানোর সময় মোটামুটি একটা ভালো রেসলিং করি আমি আর আরিশ তখন এটা মাঝেমাঝে কাজে দেয়। আবার মাসখানেক আগে আরিশ গোসল করতে গেলেই কলের পানি খেয়ে ফেলতো। ঢাকার পানি যে কত রোগের আতুরঘর সেটা তো সবাই জানেন! সেই পানি খাওয়া অফ করতে প্যাসিফায়ার দিতাম।

-প্যাসিফায়ার এর খারাপ দিকগুলো কি কি?

যেকোন জিনিসেরই ভালো খারাপ দুইটা দিকই আছে। প্যাসিফায়ার খুব সম্ভবত ১৮ মাস পর্যন্ত রেকমেন্ডেড। তবে ১২ মাসের মাঝেই ছাড়িয়ে ফেলতে পারলে ভালো। কারণ প্যাসিফায়ার নিয়ে বাচ্চা সারাদিন চুপচাপ বসে থাকলে স্পিচ ডিলে হয়ে যেতে পারে। আবার দাঁত বাঁকা হয়ে যাবার যে ইস্যু সেটাও দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করতে থাকলে ঝুঁকি বেড়ে যায়।

-কবে ছাড়াবো?

১৫ মাসের মাঝে ছাড়িয়ে ফেলার প্ল্যান আছে। এখন চাচ্ছিনা কারণ ওর ঘুমের সমস্যা, কান্নাকাটি/ ঘেনঘেন করা এখনো খুব একটা কমেনি। দুধ ছাড়ানোর মতোই এটা অনেক কঠিন হবে জানি। ট্রমা দিয়ে, কষ্ট দিয়ে ছাড়াতে চাই না। তাই ধীরে ধীরে বিকল্প অন্য একটা গুড হ্যাবিট গড়ে তুলে প্যাসিফায়ার ছাড়াব ইনশাআল্লাহ।

Momtactics

বাচ্চার দুধ দাঁতকে সিরিয়াসলি নিন, অস্থায়ী দাঁত হলেও এই দাঁতই স্থায়ী দাঁতের ভিত্তি। আমরা ভাবি, দুধ দাঁতের যত্নে এত ঝাম...
04/11/2025

বাচ্চার দুধ দাঁতকে সিরিয়াসলি নিন, অস্থায়ী দাঁত হলেও এই দাঁতই স্থায়ী দাঁতের ভিত্তি।

আমরা ভাবি, দুধ দাঁতের যত্নে এত ঝামেলা কেন নেব? এই দাঁত তো পড়েই যাবে! কিন্তু আসলে কি জানেন? এই ছোট্ট দাঁতগুলোই আসলে স্থায়ী দাঁতের “বডিগার্ড”।

এই “পড়ে যাবে” দাঁতটাই ঠিক করে দেয়

-স্থায়ী দাঁতের জায়গা কোথায় হবে। কারণ দুধ দাঁত যেখানে উঠেছে স্থায়ী দাঁত সেখানেই হবে।
-খাবার চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস কেমন হবে,
-আর শিশুর কথা বলার উচ্চারণও! কারণ দাঁত না থাকলে ট, ড, স এরকম কিছু শব্দ উচ্চারণে সমস্যা হয়।

যদি দুধ দাঁত পচে যায় বা আগেভাগে পড়ে যায় তাহলে স্থায়ী দাঁত আসবে বাঁকা-চোরা পথে, আর হাসি হবে “পিকাসোর আঁকা চিত্র” মতো 🥴

তাছাড়া, দাঁতে ব্যথা হলে ছোট্টটা ঠিকমতো খেতেও পারে না, ঘুমের মধ্যেও কষ্টে কুঁকড়ে যায় তখন কিন্তু “দাঁত” না, পরিবারের ব্যথা হয়।

তাহলে কী করবো?
-দিনে দুইবার ব্রাশ করার অভ্যাস
-প্রথম দাঁত উঠলেই পরিষ্কার করা শুরু (যদিও আগে থেকেই শুরু করা উচিত)
-চিনি-যুক্ত খাবার কমানো
-প্রতিবার খাবার পরে কুলি।


Momtactics
কবে থেকে আর কিভাবে শিশুর দাঁত পরিষ্কার শুরু করবো সেটা নিয়ে আমার আরেকটা পোস্ট আছে। লিঙ্ক কমেন্ট।

03/11/2025

বাচ্চার জন্য স্ট্র বোতল কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন। Kids Frame

আমরা অনেকেই ভাবি, “বাচ্চার দাঁত ওঠার আগে তো ব্রাশের দরকার নেই!” আবার দাঁত উঠার পর অনেকে তো ভাবেন, “ এতো ছোট বাচ্চার দাঁত...
03/11/2025

আমরা অনেকেই ভাবি, “বাচ্চার দাঁত ওঠার আগে তো ব্রাশের দরকার নেই!” আবার দাঁত উঠার পর অনেকে তো ভাবেন, “ এতো ছোট বাচ্চার দাঁত ব্রাশ করানোরই বা দরকার কি?” কিন্তু আসলে শিশুর মুখের যত্ন দাঁত ওঠার অনেক আগেই শুরু করা উচিত।কারণ দাঁতের সুস্থতা নির্ভর করে মুখগহ্বরের ভিতর থেকে। আর তাই শুরু থেকেই পরিষ্কার রাখা দরকার।

তাহলে কখন থেকে দাঁতের যত্ন শুরু করবো?

জন্মের পর থেকেই! দাঁত ওঠার আগেই প্রতিদিন অন্তত একবার নরম কাপড় বা গজ ভিজিয়ে বাচ্চার জিহ্বা, মাড়ি, ও মুখের ভেতর আলতোভাবে মুছে দেবেন। এতে দুধের দাগ, ব্যাকটেরিয়া জমে থাকা, ও মুখের দুর্গন্ধ প্রতিরোধ হয়।

দাঁত ওঠার পর (৬ মাসের পর)
প্রথম দাঁত দেখা গেলেই সিলিকন ফিঙ্গার ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন।এটি খুব নরম হয় এবং মাড়ি ব্যথা ছাড়াই পরিষ্কার রাখে।

১ বছর থেকে ছোট, নরম ব্রিসলওয়ালা বেবি টুথব্রাশ ও অল্প পরিমাণে ফ্লুরাইড যুক্ত বেবি পেস্ট (চালের দানার পরিমাণ) ব্যবহার করতে পারেন। আর দুই বছর বয়সের পর থেকে শিশু যেন নিজে নিজে ব্রাশ করে ও পেস্ট না গিলে ফেলে — তাই পেস্ট থুথু ফেলার অভ্যাস ধীরে ধীরে গড়তে হবে।

কিভাবে ব্রাশ করাবো?

সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমানোর আগে দিনে দুইবার ব্রাশ করানো অভ্যাস করুন। শিশুর দাঁতের পেছনের অংশ, মাড়ির গোড়া ও জিহ্বাও আলতো করে পরিষ্কার করুন। শুরুতে বাচ্চার সামনে আপনি ব্রাশ করুন, পরে শিশুকে নিজে করার সুযোগ দিন এতে আত্মনির্ভরতা ও আগ্রহ দুটোই বাড়বে।

অবশ্যই মনে রাখবেন,

১/বড়দের টুথপেস্ট ব্যবহার করাবেন না (ফ্লুরাইড বেশি থাকে)।

২/ নরম ব্রিসলযুক্ত ব্রাশ ব্যবহার করবেন। ব্রাশের ওপর অতিরিক্ত চাপ দেবেন না।

৩/ পুরোনো বা খোলা ব্রাশ ৩ মাসের বেশি ব্যবহার করবেন না।

৪/ যে সব বাচ্চারা ফিডারে দুধ খায় তাদের ঘুমানোর আগে দুধ খাইয়ে ব্রাশ না করালে সহজেই “বেবি বটল ক্যাভিটি” তৈরি হতে পারে।

রেফারেন্স: American Academy of Pediatric Dentistry (AAPD): Guideline on Infant Oral Health Care

NHS UK: Looking after your baby’s teeth

American Dental Association (ADA): Brushing Baby Teeth Guidelines

Mayo Clinic: Infant and toddler dental care

Momtactics

02/11/2025

মাত্র হাঁটতে শিখছে এরকম বাচ্চাদের জন্য কেমন জুতা কিনবেন? Bdkidoo

“শিশুকে বাইরে নিলে ঠান্ডা লাগবে!”“রোদে গেলে কালো হয়ে যাবে!”“খোলা বাতাসে থাকলে অসুস্থ হবে!”“মানুষের চোখ লাগবে!”এই চারটা ...
02/11/2025

“শিশুকে বাইরে নিলে ঠান্ডা লাগবে!”
“রোদে গেলে কালো হয়ে যাবে!”
“খোলা বাতাসে থাকলে অসুস্থ হবে!”
“মানুষের চোখ লাগবে!”

এই চারটা বাক্য প্রায় প্রতিটা মা-ই শুনেছেন, তাই না?
কিন্তু সত্যিটা হলো—
বাইরের পৃথিবীই শিশুর সবচেয়ে বড় শেখার জায়গা।
আলো, রোদ, পাখির ডাক, বাতাস, গাছের পাতা — সবকিছু মিলে ওর মস্তিষ্ক, ইমিউন সিস্টেম আর আবেগীয় বিকাশের জন্য প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে।

“রোদে নিলে কালো হয়ে যাবে!” না মোটেও তা নয় । সূর্যের আলো শিশুর শরীরে ভিটামিন D তৈরি করে, যা হাড় শক্ত রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

“খোলা বাতাসে ঠান্ডা লাগবে!” বাইরের বাতাসে নিয়ো না এই কথাটা অনেক মায়েরাই শুনে। কিন্তু বাস্তব উল্টো। খোলা বাতাস শিশুর ফুসফুসের জন্য ভালো। বারান্দা, পার্ক বা ছাদে স্বল্প সময়ের জন্য নিয়ে যাওয়া গেলে শ্বাসপ্রশ্বাস ভালো হয়, ঘুম ভালো হয়, মুডও ফ্রেশ থাকে।
শুধু আবহাওয়া অনুযায়ী পোশাক পরাতে হবে — এটাই মূল কথা।

“মানুষের চোখে লাগবে, তাই বাইরে যেও না!” এটা এতো একটা কমন কথা সবার! বরং শিশুকে আলাদা করে রাখা মানে ওর সামাজিক বিকাশকে থামিয়ে দেওয়া।
মানুষের মুখ, আওয়াজ, হাসি—এসবের মাধ্যমেই বাচ্চারা সামাজিক ও ভাষাগত দক্ষতা গড়ে তোলে।
চোখ লাগার ভয় যদি থেকেই যায়, বিশ্বাস রাখুন প্রার্থনা অনেক বেশি শক্তিশালী কোনো “দৃষ্টি”র চেয়ে।

“ছোট বাচ্চা বাইরে গেলে অসুস্থ হবে!” এই ধারণায় অনেকেত বাচ্চাকে সারাক্ষণ ঘরবন্দি রাখেন। অতিরিক্ত ঘরবন্দি থাকা বরং ইমিউন সিস্টেম দুর্বল করে। ধীরে ধীরে, ধুলাবালি এড়িয়ে, পরিষ্কার জায়গায় সামান্য সময়ের জন্য বাইরে নেওয়া বরং ওর দেহকে পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে।

শিশু প্রকৃতির একটা অংশ। ওকে প্রকৃতির সান্নিধ্য থেকে দূরে রাখা মানে ওর শেখা, দেখা আর অনুভব করার সুযোগ কেড়ে নেওয়া। তাই পরেরবার কেউ বললে “বাচ্চাকে বাইরে নিও না”, হেসে বলুন—

“ও তো মাটির সন্তান, মাটি পানি বাতাসেই বড় হবে!”

Momtactics

আরিশকে টাইফয়েড ভ্যাকসিন দিলাম। আপনাদের বাচ্চাদের দিয়েছেন?       #টাইফয়েড
01/11/2025

আরিশকে টাইফয়েড ভ্যাকসিন দিলাম। আপনাদের বাচ্চাদের দিয়েছেন?




#টাইফয়েড

31/10/2025

আরিশের ত্বকের যত্নে কী ব্যবহার করি? Jannat Homemade Baby Food

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Momtactics posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Momtactics:

Share