Rana

Rana Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rana, Publisher, Kishoreganj, Dhaka.

07/09/2023
১৫ দিন হলো ছেলেটির সাথে ব্রেকাপ হয়েছে।কিন্তু যোগাযোগ বন্ধ রাখেনি 🥰রাত ১০ টায় মেয়েটি ছেলেটিকে ফোন দিলো।মেয়েটি ১১ বার ফোন ...
07/09/2023

১৫ দিন হলো ছেলেটির সাথে ব্রেকাপ হয়েছে।কিন্তু যোগাযোগ বন্ধ রাখেনি 🥰

রাত ১০ টায় মেয়েটি ছেলেটিকে ফোন দিলো।মেয়েটি ১১ বার ফোন দিলো, না ছেলেটি ফোন ধরলো না। তাও মেয়েটি ২০ বারের মতো ফোন দিলো, তাও ফোন তুলছে না।😥

মেয়েটি কিছুটা ঘাবড়ে গেলো কিছু হলো ,নাতো, ছেলেটিতো এমন করে না।মেয়েটি দেরি না করে ছেলেটির বাড়ি চলে গেলো😭

মেয়েটি তাড়াতাড়ি তার বাসায় গেলো।গিয়ে দেখে দরজা খোলা আছে।

মেয়ে: ওই আপনি ফোন ধরেন না কেন? আমি ভাবছি কিনা কি হলো। আপনি কি আমারে একটু শান্তিতে থাকতে দিবেন না? 😭

ছেলে: ফোন ধরলাম না কারন আপনাকে খুব সামনে দেখতে ইচ্ছে করছিলো 😊

মেয়ে: আচ্ছা এতো রাতে সে কিসের জন্য আসবে 😒

ছেলে: আসবে না এসে গেছে 🫠

মেয়ে:কে?

ছেলে: আপনি।আমি যানি আমি ফোন না ধরলে আপনি চলে আসবেন 😊

মেয়ে:আর যদি না আসতাম 😒

ছেলে :ভুল মানুকে ভালোবাসিনি।আপনি টেবিলে বসেন আমি খাবার নিয়ে আসছি 😊

মেয়েটি কান্না করছে😥💖😭

ছেলে: এই যে কান্না থামান। আপনার পছন্দের সব খাবার আছে শুরু করেন তো।♥

মেয়েটি কিছু না বলে খাওয়া শুরু করলো।টেবিলের দু পাশে দুজন বসে আছে। তাও তাদের থেকে আপন কেউ নাই

ছেলে: চলেন বাড়িতে দিয়ে আসি 😊

মেয়ে: না যাবো না😭

ছেলে : কেন?

মেয়ে: এমনি যাবো না ♥

ছেলে: যদি খারাপ কিছু হয়ে যায় 🫣

মেয়ে : হবে না 😒

ছেলে : কি করে বুঝলেন? 🤨

মেয়ে:আমি কি ওইসব কাউকে ভালোবাসছি নাকি? যে শরীরকে ভোগ করতে চায়! (মেয়েটা কেঁদে দিলো)আর কতো আপনি করে বলবেন হুমমম?😭

ছেলে: যতক্ষণ না আপনি আমার বুকে এসে কান্না না করবেন 🥰

মেয়েটি দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে ।বলে -যাহ তোর সাথে আবারো ব্রেকাপ😥

ভালোবাসা তখনই সুন্দর যদি মানুষটা হয় সঠিক🥰

গল্পঃঃঅভিমানি _ভালোবাসা
#কালেক্টেড ❤️

এক রাতে কাজ শেষে বাসায় ফেরার পর আমার স্ত্রী প্রতিদিনের মত আমাকে নিয়ে রাতের খাবার খেতে বসলো। তখন আমি তার হাতটি জড়িয়ে ধরলা...
06/09/2023

এক রাতে কাজ শেষে বাসায় ফেরার পর আমার স্ত্রী প্রতিদিনের মত আমাকে নিয়ে রাতের খাবার খেতে বসলো। তখন আমি তার হাতটি জড়িয়ে ধরলাম এবং বললাম, "আমি তোমাকে কিছু কথা বলতে চাই।"
সে আমার চোখের দিকে শান্ত ভাবে তাকালো...
আমি বুঝতে পারছিলাম না যে তাকে আমি কথাগুলো কিভাবে বলবো। কিন্তু তাকে আমার জানানো উচিৎ যে, আমি তার সাথে আর সংসার করতে চাই না। আমি খুব ধীরে, শান্তভাবে বিষয়টি তুললাম। সে আমার কথায় কোনরকম বি'র'ক্ত প্রকাশ না করে ধীরে ধীরে জিজ্ঞেস করল, "কেন?"
আমি তার প্রশ্ন এড়িয়ে গেলাম। এতে সে রে'গে গেলো।
টেবিলের উপর থেকে সবকিছু ছুড়ে ফেলে দিয়ে চিৎকার করে বললো, "তুমি একটা কা'পু'রুষ।" সেই রাতে আমাদের আর কথা হল না। সে সারা রাত নিঃশব্দে কাঁ'দলো।
হয়তো ও বুঝার চেষ্টা করছিল কেন আমি এমনটা চাইলাম। কিন্তু আমি তাকে বলতে পারিনি যে, আমি আর একটা মেয়েকে ভালোবেসে ফেলেছি।
আমি নিজেকে খুব অ'পরা'ধী মনে করেছিলাম, আর ঐ অপ'রাধবোধ নিয়েই আমি ডি'ভো'র্স লেটার লিখলাম,
যেখানে উল্লেখ ছিল, আমাদের বাড়ি, আমাদের গাড়ি, এবং আমার ব্যবসায়ের ৩০% এর মালিক সে হবে। তার হাতে কাগজটি যাওয়ার সাথে সাথে ছিঁড়ে টুকরা টুকরা করে ফেললো।
যে মানুষটার সাথে আমি ১০ টা বছর সংসার করলাম,
আজকে আমি তাকেই আর চিনি না। তার এতগুল সময়, সম্পদ, এবং শক্তি ন'ষ্ট করার জন্য আমার খুব খারাপ লাগছিলো, কিন্তু এখন আমি আর তাকে ফেরত নিতে পারবো না কারণ, আমি ফারহানা কে ভালোবাসি।
অবশেষে সে আমার সামনে চিৎ'কার করে কান্না করে দিল, যা আমি আশা করছিলাম। আমার কাছে তার কা'ন্না একরকম মুক্তির চিহ্নের মত লাগছিল। তখন মনে হচ্ছিল, এবার আমি আসলেও সফল।
পরের দিন, আমি অনেক দেরী করে বাসায় ফিরি। দরজায় ঢুকতেই দেখি, ও ডাইনিং রুমে টেবিলে কিছু লিখছিল। আমি আর খাবার খেতে গেলাম না এবং সরাসরি ঘুমাতে চলে গেলাম, কারণ সারাদিন ফারহানাকে নিয়ে অনেক ঘুরেছি এবং এখন আমি ক্লা'ন্ত। আমি ঘুমিয়ে গেলাম। যখন আমার ঘুম ভা'ঙ্গলো, তখনো ও লিখছিল। আমি গ্রাহ্য করলাম না এবং আবার ঘুমিয়ে পরলাম।
সকালে সে আমাকে কিছু শর্ত দিল, যেখানে লেখা ছিল,
"আমি তোমার থেকে কিছুই চাইনা, কিন্তু
আলাদা হয়ে যাওয়ার আগে শুধু এক মাস সময় চাই। এই একমাসে আমরা জতটুকু সম্ভব স্বাভাবিক জীবন জাপন করবো, কারণ আর একমাস বাদেই আমাদের ছেলেটার পরীক্ষা। ওর যাতে কোন ক্ষতি না হয় তাই আমি এমনটা চাইছি।"
আমি মেনে নিলাম। কিন্তু সে আমার কাছে আরও কিছু চেয়েছিল... ও আমাকে মনে করতে বললো, বিয়ের দিন আমি তাকে যেভাবে কোলে করে নিয়ে ঘরে ঢুকে ছিলাম। ও আমাকে অনুরোধ করলো, যাতে এই একমাস আমি তাকে প্রতি সকালে কোলে করে আমাদের শোবার ঘর থেকে বাইরের দরজা পর্যন্ত নিয়ে যাই।
আমি ভাবলাম, ও পা'গ'ল হয়ে গেছে। যাই হোক, এই শেষ সময়ে যাতে আর ঝা'মে'লা না হয়, তাই আমি তার অনুরোধ মেনে নিলাম।
আমি ফারহানাকে আমার স্ত্রীর দেয়া শর্তগুলোর
কথা বলেছিলাম। শুনার পর সে অট্ট
হাসিতে ফেটে পড়লো, যা খুবই অযৌ'ক্তিক
লাগলো আমার কাছে। তখন ফারহানা আমার স্ত্রীর উপর ঘৃ'ণা এবং রাগ নিয়ে বললো, "সে যতই
ছ'ল'না করুক আর মায়া কা'ন্না দেখাক, তাকে ডি'ভো'র্স নিতেই হবে।"
আমাদের বিবাহবি'চ্ছে'দের উদ্দেশ্য স্পস্টভাবে প্রকাশ হওয়ার পর থেকে আমার স্ত্রী এবং আমার মধ্যে আর কোন শরীরিক যোগাযোগ ছিল না। যাই হোক, যেদিন আমি প্রথম তাকে কোলে তুললাম, তখন আমরা দুজনেই খুব বি'ব্র'তবোধ করছিলাম। আমাদের ছেলেটা পেছন থেকে তালি বাজাচ্ছিল আর বলছিল, "আব্বু-আম্মুকে কোলে তুলেছে, কি মজা কি মজা।" ছেলেটার কথা শুনে কেন যেন আমার খা'রাপ লাগতে শুরু করলো।
শোবার ঘর থেকে ড্রইংরুম, ড্রইংরুম থেকে বাইরের দরজা পর্যন্ত আমি ওকে কোলে করে নিয় গেলাম। সে তার চোখ বন্ধ করলো এবং ফিস ফিস করে বললো,
"আমাদের ছেলেটাকে আমাদের ডিভোর্সের কথাটা কখনও জানতে দিওনা।" আমি ওকে দরজার বাইরে নামিয়ে দিলাম। সে তার কাজে চলে গেল, আর আমি অফিসে চলে গেলাম।
দ্বিতীয় দিন, আমরা দুজনেই খুব স্বাভাবিক আচরন করলাম। সে আমার বুকে মাথা রাখলো। আমি তার চুলের গন্ধ পাচ্ছিলাম। আমার মনে হল, আমি কতদিন এই মানুষটাকে একটু ভালোভাবে দেখিনি, বুঝার
চেষ্টা করিনি। দেখলাম, ওর কত বয়স হয়ে গেছে।
চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে গেছে... চুলে কাঁচাপাকা রঙ ধরেছে। কিছু মুহূর্তের জন্য মনে হল আমি তার সাথে কি করেছি।
চতুর্থ দিন, যখন আমি তাকে কোলে তুললাম, তখন বুঝতে পারলাম আবার আমাদের অ'ন্তর'ঙ্গতা ফিরে আসছে।
এটাই সেই মানুষ, যে তার জীবনের ১০ টা বছর আমার সাথে পার করেছে। পঞ্চম এবং ষষ্ঠ দিন আমার আবারো মনে হল যে, আমাদের সম্পর্কটা আবার বেড়ে উঠছে। আমি এসব বিষয়ে ফারহানাকে কিছুই বলিনি।
যতই দিন যাচ্ছিল, ততই খুব সহজে আমি আমার
স্ত্রীকে কোলে তুলতে পারতাম। সম্ভবত, প্রতিদিন
কোলে নিতে নিতে অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। একদিন সকালে বাইরে যাওয়ার জন্য সে পছন্দের কাপড় খুঁজছিল। প্রায় অনেকগুলো কাপড় সে পরে দেখল, কিন্তু একটাও তার ভালো লাগছিলো না। সে স্থির হয়ে বসলো এবং দী'র্ঘনিঃ'শ্বাস ছেড়ে বললও, "আমার সব গুলো কাপড় ঢিলে হয়ে গেছে...।" তখন
আমি বুঝতে পারলাম সে অনেক শুকিয়ে গেছে এবং এ জন্যই আমি তাকে খুব সহজে কোলে তুলতে পারতাম। হঠাৎ এটা আমাকে খুব আ'ঘা'ত করলো... সে তার মনে অনেক কষ্ট চাপা দিয়ে রেখেছে। মনের অজান্তেই আমি আমি ওর কাছে যাই এবং ওর মাথায় হাত দেই। ঐ মুহূর্তে আমাদের ছেলেটাও চলে এল এবং বললও, "আব্বু, আম্মুকে কোলে তুলার সময় হয়েছে।" আমার
স্ত্রী ছেলেটাকে ইশারায় কাছে আসতে বলল
এবং তাকে কিছুক্ষণের জন্য খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরল। আমি অন্য দিকে তাকালাম, কারণ আমার ভ'য় হচ্ছিল, এই শেষ মুহূর্তে যেন আমার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর আমি তাকে কোলে নিলাম। শোবার ঘর থেকে ড্রইং রুম, ড্রইং রুম থেকে বাইরের দরজা পর্যন্ত
তাকে নিয়ে গেলাম। সে তার হাত
দিয়ে আলতো ভাবে আমার গলা জড়িয়ে ছিল। আমিও তাকে খুব হাল্কাভাবে কোলে নিয়ে ছিলাম... ঠিক যেন বিয়ের প্রথম দিনের মত।
কিন্তু তার এই এত হাল্কা ওজন আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছিল... প্রায় অনেক আগে যেদিন
আমি তাকে কোলে নিয়েছিলাম, সেদিন
তাকে নিয়ে কিছু দূর হাটতেই আমার অনেক কষ্ট
হচ্ছিলো। আমাদের ছেলেটা স্কুলে চলে গেছে।
আমি আমার স্ত্রীকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললাম,
আমি বুঝতে পারিনি যে, আমাদের
মধ্যে এতটা অ'ন্তর'ঙ্গের অভাব ছিল। এ কথা বলেই আমি অফিসে চলে গেলাম। অফিস থেকে ছুটি নিয়েই বেরিয়ে গেলাম। চলে গেলাম সোজা ফারহানার
বাসায়।
সিঁড়ি বেয়ে দ্রুত উপরে উঠে গেলাম। আমি খুব
তাড়াহুড়ো করছিলাম, ভ'য় পাচ্ছিলাম যাতে আমার মন আবার পরিবর্তন হয়ে যায়। ফারহানা দরজা খুলতেই আমি তাকে বললাম, "ফারহানা, আমাকে মাফ করে দিও...
আমি আমার স্ত্রির সাথে ডি'ভো'র্স চাইনা।"
ফারহানা আমার দিকে খুব অবাক হয়ে তাকাল এবং আমার কপালে হাত দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, "আচ্ছা তুমি ঠিক আছো তো?? তোমার কি জ্বর আসছে??" আমি ওর হাত আমার কপাল থেকে সরালাম এবং আবারো বললাম,
"ফারহানা, আমি ওকে ডি'ভো'র্স দিতে চাই না।
তুমি পারলে আমাকে মাফ করে দিও। আমাদের
বৈবাহিক সম্পর্কটা হয়তো বিরক্তিকর ছিল, কারণ আমরা আমাদের জীবনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুহূর্ত
গুলোকে মুল্য দেইনি, কিন্তু এর মানে এই
না যে আমরা কখনো একে অপরকে ভালোবাসিনি।
কিন্তু এখন আমি বুঝি যে, যেদিন
আমি তাকে বিয়ে করেছিলাম, সেদিন
আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, যে মৃ'ত্যু পর্যন্ত
আমি তার সাথে থাকবো।" তখন ফারহানা আমাকে খুব জোরে একটা চড় মা'রলো এবং আমার মুখের উপর দরজা লাগিয়ে দিয়ে ভেতরে চিৎ'কার করে কা'ন্নায় ভেঙে পড়লো। আমি বাসার নিচে নেমে এলাম
এবং চলে আসলাম। পথেই একটা ফুলের দোকান পেলাম এবং একটা ফুলের তোড়া কিনলাম আমার স্ত্রির জন্য। আমাকে দোকানদার জিজ্ঞেস করলো, "স্যার কার্ডের উপর কি লিখবো?" আমি একটু মৃদু হাসলাম
এবং লিখতে বললাম, "আমি প্রতিদিন
সকালে তোমাকে কোলে নিব... আমার মৃ'ত্যু পর্যন্ত" ঐ দিন সন্ধ্যায় আমি বাসায় ফিরি, আমার হাতে ফুলের তোড়া, আমার চেহারায় সুখের হাসি, আমি সোজা আমার শোবার ঘরে চলে যায় এবং দেখি আমার স্ত্রী আর নেই। সে আমাকে ছেড়ে চলে গেছে... সারা জীবনের জন্য চলে গেছে... যেখান থেকে আর কখনো ফেরা সম্ভব না।
আমার স্ত্রীর ক্যা'ন্সার ছিল, অথচ
আমি ফারহানাকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত ছিলাম যে,
এদিকে কোন খেয়ালই করিনি।
সে জানতো যে সা মা'রা যাচ্ছে... কিন্তু
সে আমাকে বুঝতে দেয়নি, কারণ আমাদের ছেলের পরীক্ষা ছিল এবং আমাদের ডি'ভো'র্স
হয়েছে এটা জানলে আমাদের ছেলেটার মন-
মানসিকতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
সে মা'রা গেলে আমাদের আর আলাদা হয়ে বেঁচে থাকতে হবে না। সে আমার ছেলের কাছে প্রমান করে দিয়ে গেল, আমি খুব ভালো স্বামী ছিলাম, যে তার স্ত্রির অনেক খেয়াল করতো।
সম্পর্কের এই ছোট ছোট ব্যাপারগুলো আসলেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই বড় রাজপ্রাসাদ, গাড়ি, সম্পত্তি, টাকা এগুলো সব কিছুই ভালো থাকার পরিবেশ তৈরি করে কিন্তু নিজেরা কোন সুখ দিতে পারে না।
তাই কিছু সময় বের করুন আপনার স্বামী বা স্ত্রীর
জন্য। তার বন্ধু হন। এবং কিছু কিছু ছোট ছোট
মুহূর্ত তৈরি করুন যা আপনাদের সম্পর্ককে আরও কাছের করবে। কারণ, এটাই সত্য "পরিবার পৃথিবীতে সব চাইতে দামি।" আপনি যদি এখন কোন সম্পর্কতে নাও থাকেন, তারপরেও দ্বিতীয় বারের মত অথবা তার চাইতেও বেশী চিন্তা করুন, কারণ
এখনো দেরী হয়ে যায় নি... এখনো অনেক সময় আছে।

কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয়ে বাঁচে.....কেউ আবার সেই গন্ধে জীবনের গল্প খোঁজে।বাস্তবতা খুবই নির্মম।।কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয...
06/09/2023

কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয়ে বাঁচে.....
কেউ আবার সেই গন্ধে জীবনের গল্প খোঁজে।
বাস্তবতা খুবই নির্মম।।কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয়ে বাঁচে.....
কেউ আবার সেই গন্ধে জীবনের গল্প খোঁজে।
বাস্তবতা খুবই নির্মম।।কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয়ে বাঁচে.....
কেউ আবার সেই গন্ধে জীবনের গল্প খোঁজে।
বাস্তবতা খুবই নির্মম।।কেউ গন্ধে মুখ ঢেকে পালিয়ে বাঁচে.....
কেউ আবার সেই গন্ধে জীবনের গল্প খোঁজে।
বাস্তবতা খুবই নির্মম।।

06/09/2023

বউয়ের সাথে রুমে শুয়ে আছি। বউ আমার ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বাচ্চাকে দুধ পান করাচ্ছে।আর আমি ফোনে একটু বিজি। কিছুক্ষণ পর আমার একটা জরুরী কল আসে। ফোন রিসিভ করে চলে গেলাম ঘরের বাহিরে।
ফোনে কথা বলার টাইমে,দেখলাম আমার চাচি আমাদের বাসায় আসে। আমার সামনে দিয়ে,উনি চুপচাপ আমার ঘরে ঢুকে গেলেন। রাত ১টা এখন। উনি হুট করে এতো রাতে কেন এলো? আমিও উনাকে ডেকে ডেকে পিছু নিলাম," চাচি,কিছু হইছে?"। চাচি আমার কথার উত্তর না দিয়ে আমার বউয়ের রুমে চলে যায়। আমিও চাচির পিছন পিছন যাবো,কিন্তু আমার আগে চাচি রুম থেকে বেরিয়ে যায়। আমি তাকিয়ে রইলাম চাচির দিকে। উনি এইবার আর আমার সামনে দিয়ে না,পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেলো। আমি দৌড়ে গেলাম বউয়ের রুমে,বউ আমার ঘুমাচ্ছে। আবার দৌড়ে এলাম চাচির পিছনে। চাচি আমাদের বাসার পিছন সাইডে চলে যাচ্ছে। আমি উনাকে ডাকতেই যাবো,এমন সময় আমার বউয়ের চিৎকার।

আমি দৌড়ে রুমে আসি,দেখি আমার বাচ্চাটা মা*রা গেলো। আর বউয়ের চিৎকার শুনে,চাচি উনার ঘর থেকে মাত্র বেরিয়ে এলো।চাচি যদি উনার ঘর থেকে মাত্র বেরিয়ে আসে, তাহলে একটু আগে উনি কে ছিলো?

অনুগল্প
সত্য_ঘটনা
®রিয়াজ_রাজ

31/08/2023

মা বাবা শেষ বয়সে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে যখন বাড়ি ছেড়ে চলে যায়

31/08/2023

শিক্ষণীয় ছোট গল্প🥀

বিল গেটস একটি রেস্টুরেন্টে খেতে গেছে খাওয়ার পর বিল গেটস ওয়েটারকে ৫ ডলার বকশিস দিল...

বকসিস পেয়ে ওয়েটার বিল গেটস এর দিকে হা করে তাকিয়ে রইল.... ওয়েটারের কাণ্ড দেখে বিল গেটস জিজ্ঞেস করল "কি হয়েছে? আমার দিকে এভাবে তাকিয়ে আছ কেন?

ওয়েটার বলল "স্যার গতকাল আপনার ছেলে এইখানে নাস্তা করার পর আমাকে ১০০ ডলার বকসিস দিয়েছেন আর আপনি তার বাবা এবং এত বড় ধনী হয়ে আমাকে মাত্র ৫ ডলার দিলেন?"

বিল গেটস হেসে ওয়েটারকে বলল "সে হচ্ছে বিশ্বের এক নম্বর ধনী মানুষের ছেলে আর আমি হচ্ছি একজন কাঠুরিয়ার ছেলে"

শিক্ষনীয় বিষয়ঃ কখনো আপনার অতীতকে ভুলে যাবেন না। অতীত হচ্ছে একজন মানুষের সবচেয়ে ভাল শিক্ষক।

#সংগৃহীত

31/08/2023

💥এক নজরে আন্তর্জাতিক সংস্থায় বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভ 💥

🔸 কমনওয়েলথ → ১৮ এপ্রিল, ১৯৭২ ( ৩২ তম)
🔸IMF→ ১০ মে, ১৯৭২
🔸WHO→ ১৭ মে, ১৯৭২
🔸UNCTAD→ ২০ মে, ১৯৭২
🔸ILO→ ২২ জুন ১৯৭২
🔸 জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ → ১৭ অক্টোবর, ১৯৭২
🔸UNESCO→ ১৯ অক্টোবর ১৯৭২
🔸FAO→১৪ নভেম্বর ১৯৭২
🔸NAM→১৯৭২
🔸OIC→ ২৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২
🔸জাতিসংঘ→ ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪
🔸 WTO→ ১ জানুয়ারী, ১৯৯৫
সবাইকে ধন্যবাদ 🥰🥰

31/08/2023

নিজে অর্ধেক চা খেলাম, পাউরুটিকে অর্ধেক চা খাওয়ালাম, এটাই মানবতা।

এরপর পাউরুটিটা'ই আমি খেয়ে ফেললাম, এটা হলো রাজনীতি।🙂

30/08/2023

বাসর ঘরে ঢোকার সময় আমার মা আমার হাতে একটা সাদা রুমাল দেয়।
আমি বললাম কি হবে মা এটা?
মা বলে এটা রাখ তোর স্ত্রীর সতীত্ব পরীক্ষার জন্য এটা দরকার হবে। সহবাসের সময় যদি তোর স্ত্রীর রক্তপাত হয় তাহলে বুঝবি তোর স্ত্রী ভালো আর না হলে বুঝতেই পারছিস। রুমাল টা কালকে আমাকে দেখাবি।

আমি তখন অবাক হয়ে বললাম ছিঃ ছিঃ লজ্জা করছে না মা ছেলের সাথে এসব কথা বলতে। আর সবথেকে বড় কথা হলো এসব কুসংস্কার আগের কালের মানুষ এগুলো বিশ্বাস করত। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস ছাড়ো।

মা তখন বলে তুই কি আমার থেকে বেশি জানিস।

হ্যাঁ মা অবশ্যই আমি বেশি জানি তোমার থেকে। আর আমি একজন ডাক্তার। তোমার থেকে এসব বিষয়ে আমি ভালো জানি মা।

বেশি কথা না বলে যা বলছি তাই কর। আমি তোর সন্তান না তুই আমার সন্তান। মুখে মুখে তর্ক করিস না।

আমি আর কোনো কথা বললাম না। রুমাল টা নিয়ে রাগে রাগে রুম ঢুকে গেলাম। আমি কখনো অন্যায়ের প্রশ্রয় দিই না। কিন্তু আজ বিয়ের দিন কোনো ঝামেলা করতে চাচ্ছি না। বাসায় সবাই কত আনন্দ করছে। তাদের আনন্দ মাটি করতে চাচ্ছি না। বাসায় নতুন বউ এসব বিষয় জানলে লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাবে। কখনো তার সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না।

রুমে ঢুকে খাটের উপর বসলাম রুমাল টা পকেটে রাখলাম। মা যেমনটা বলেছে যদি এমনটা করি তাহলে আমার আর আমার পরিবারের মান সম্মান সব নষ্ট হয়ে যাবে। যদি সে মা তারপর সব কথা মেনে চলা আমার দায়িত্ব কিন্তু মা হোক বা বাবা হোক অন্যায় কোনো কাজ করতে বললে সেটা তো করা যাবে না। বুঝাতে হবে, না বুঝলে প্রতিবাদ করতে হবে।

পৃথিবীর কোনো মেয়ে চায় না তার স্বামী প্রথম রাতেই তার সাথে সহবাস করুক। আমার স্ত্রীর পাশে বসার সাথে সাথে কিছুটা ভয় পেয়ে যায়। তারপর আস্তে আস্তে কান্না করতে থাকে।

আমি বললাম কান্না কেন করছেন। স্ত্রী ( সানজিদা সাবনাজ) বলে আমার ভয় করছে।

আমি তখন বললাম আপনার মাঝে হয় না জড়তা কাজ করছে আর বেদনা। কারণ নতুন জায়গা নতুন পরিবেশে। সবারই এমন হয়। বাবা মা আত্মীয় স্বজন ছেড়ে নতুন জায়গায়। মা বাবা থেকে দূরে থাকা বেশ ভালোই কষ্ট। আমি সাধারণত পড়াশুনার জন্য ক্লাস এইট থেকে বাইরে থেকেছি বাবা মা ছেড়ে। মাঝে মাঝেই মা বাবার জন্য ডুকরে ডুকরে কেঁদে উঠতাম। আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে। আমাকে শুধু স্বামী না একজন বন্ধু হিসেবে পাবেন আপনার পাশে। অনেক রাত হয়েছে ঘুমিয়ে পড়েন।

আর কিছু না বলে বিছানা থেকে উঠে একটা বালিশ নিয়ে নিচে একটা বিছানা পেড়ে, রাইট অফ করে শুয়ে পরলাম। কিছুক্ষণ পরে ঘুমন্ত অবস্থায় শুনতে পারি মাহমুদ মাহমুদ বলে কে যেন ডাকছে। কিন্তু এটা স্বপ্ন নয়। আমার হাতের বাহু ধরে সাবনাজ ডাকছে।
আমি বললাম কি হয়েছে সাবনাজ?

ভয় করছে আমার।

ভয় কেন করবে আমি আছি ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

আসলে আমি অন্ধকার রুম ঘুমাতে পারি না। ছোট থেকেই লাইট জ্বালিয়ে ঘুমাই। লাইট বন্ধ করা তো তাই ঘুমাতে পারছি না।
আমি নিজেকে মনে মনে ধিক্কার দিলাম। কেমন মানুষ আমি। একটু জানতেও চাইলাম না লাইট অফ করে দিব নাকি জ্বালানো থাকবে।

আমিও আবার একদম ঘুমাতে পারি না লাইট জ্বালিয়ে রাখলে। তারপর লাইট টা জ্বালিয়ে দিয়ে কাঁথা মুড়ি দিয়ে আবার ঘুমিয়ে গেলাম।

ভোর রাতে দেখি আবার কে ডাকছে মাহমুদ মাহমুদ বলে। উঠে দেখি সাবনাজ ডাকছে। আমি বললাম কি হয়েছে কোন সমস্যা?

না কোনো সমস্যা নেই আজান দিয়েছে উঠে ওজু করে নামাজ পড়ে নেন।
কত বছর যে নামাজ পড়ি নাই তার কোনো হিসেবে নেই। তাও আজ শিতের মধ্যে নামাজ পড়তে ডাকছে। না উঠলে মাইন্ড করবে তাই উঠে নামাজ পড়ে নিলাম।

নামাজ শেষে অনেক ঘুম পাচ্ছিল কিন্তু না ঘুমিয়ে বাইরে চলে গেলাম। বাসায় থাকলে সকাল সকাল ঝামেলা শুরু করবে মা। স্ত্রীর সতীত্ব টেনে নিয়ে এসে বলবে রক্তমাখা রুমাল দিতে বলবে। কিন্তু আমাদের মাঝে তো এমন কিছু হয়নি যে রক্তমাখা রুমাল দেখাতে হবে। আর যদি হয়ে থাকত তাহলে আমি এমন কাজ কখনো করতাম না। কারণ এটা একটা মেয়ের জন্য অনেক অপমান জনক। আর রক্তপাত হলেই যে একজন মেয়ের সতীত্ব ঠিক আছ আর রক্তপাত না হলে সতীত্ব ঠিক নেই এই যুগে এসেও এসব বিশ্বাস করতে পারে কেউ, আমার মাকে না দেখলে জানতেই পারতাম না।

ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাইরে চলে আসলাম‌। অনেকক্ষণ হয়ে গিয়েছে কিন্তু বাড়িতে যেতে ইচ্ছে করছে না। কারণ বাড়িতে গেলে মায়ের সম্মুখীন হতে হবে। আর বিষয় টা অনেক খারাপ হবে‌‌। পরক্ষনেই ভাবলাম এভাবে আর কতক্ষন সারাজীবন তো আর এখানে থাকতে পারিনা। যখনিই বাড়িতে যাই মায়ের সম্মুখীন হতে হবে। তাই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। পকেট থেকে ফোন বাহির করে দেখি ২২ মিসড কল দিয়েছে মা। ফোন সাইলেন্ট করা ছিল তাই বুঝতে পারি নাই। জোরে জোরে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।

বাসায় যেতে যেতেই আপু হাত ধরে টান দিয়ে রুমে নিয়ে গিয়ে বলল তোর কি কোনো আক্কেল জ্ঞান নেই ভাইয়া। বাসায় নতুন বউ রেখে কোথায় চলে গিয়েছিস খোঁজ নেই। মা তোকে খুঁজছে অনেকক্ষণ থেকে। অনেকবার ফোন দিয়েছে ফোন রিসিভ করিস না অনেক রেগে আছে গিয়ে দেখ কি বলে।

মা বাবা আর অনেকেই ডাইনিং এ বসে ছিল। আমার যাওয়া দেখে মা ইশারা করে অন্য রুমে যেতে বলে মা। কিন্তু আমি না দেখার ভান করে বসে থাকি বাবার পাশে। আর বসে গল্প করছি। আর কোনো উপায় না পেয়ে মা আমাকে বলে মাহমুদ আমার সাথে আই একটু।

বাবা তখন বলল দাঁড়াও একটু পরে যাচ্ছে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলছি। আমি যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম যাক এবার মতো বাঁচলাম মায়ের সম্মুখীন হতে হবে না। আমি শুধু চাচ্ছি বাসার মেহমান আজ চলে যাক। কারণ সবার সামনে সমস্যা সৃষ্টি করতে চাচ্ছি না।

নামাজ পড়ে দুপুরে খাওয়া দাওয়া শেষ বিশ্রাম নিচ্ছি। সারারাত ঘুম হয়নি লাইট জ্বালিয়ে রাখলে আমার ঘুম হয় না। কিছুক্ষণ ঘুমানোর পরে বুঝতে পারি কে যেন ডাকছে মাহমুদ মাহমুদ বলে। উঠে দেখি সাবনাজ ডাকছে।

আমি বললাম কি হয়েছে কোন সমস্যা হয়েছে?

সমস্যা না মায়ের সাথে কথা বলব কাল আসার পরে থেকে আর কথা হয়নি। আমার ফোন বাড়িতে রেখে আসছি। আপনার ফোন টা দিলে কথা বলতাম। তারপর ফোন টা দিয়ে বললাম কথা বলো। আমাকে কেউ যেন আর না ডাকে সারারাত ঘুম হয়নি।

বিকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাজারে যাচ্ছিলাম বাজার করতে। কাল সাবনাজ এর বাসা থেকে মানুষ আসবে আমাদের নিতে তাই বাজার করা দরকার। বাজারে যাওয়ার সময় মা আমাকে পিছন থেকে ডাক দিয়ে বলে। মাহমুদ এদিকে আই শুনে যা।
আমি আবার মহা বিপদে পড়লাম এবার কিভাবে কাটিয়ে যাব। কাছে গিয়ে বললাম কি হয়েছে মা বলো আমার হাতে একদম সময় নেই। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সন্ধ্যা হয়ে যাবে। অনেক বাজার করতে হবে। অনেক সময় লাগবে বেশি রাত হলে এই রাস্তায় আবার রিকশা আসবে না।

মা বলে এতো তাড়াতাড়ি করার দরকার নেই। আজ সকাল থেকে তুই আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছিস। রুমাল টা কই তাড়াতাড়ি রুমাল দেখা আমাকে।

আমি বললাম রাতে এসে দেখাচ্ছি মা বাজার করে এসে। সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে। কোনো ভাবে ওখান থেকে চলে আসলাম। তারপর বাজার করে রাতে বাসায় ফিরে আসলাম।

তারপর মা বলে রুমাল দেখা এবার আমাকে আর কোনো অযুহাত নয়। আমি বললাম আচ্ছা রুম থেকে নিয়ে আসছি। রুমাল আমার পকেটে ছিল কিন্তু তাও বললাম রুম আছে নিয়ে আসি।
তারপর এসে রুমাল টা মায়ের হাতে দিলাম।

মা আমার দিকে তাকিয়ে আছে অল্পকিছু ধরে।

চলবে,,,,,,
#সতীত্ব
#পর্ব_০১
বি.দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তী পার্ট আপনাদের মতামতের উপর ভিত্তি করে।

30/08/2023

- বন্ধু মানে "𝑰 𝒂𝒎 𝑺𝒐𝒓𝒓𝒚" নয়
- বন্ধু মানে "সব দোষ তোর"
- বন্ধু মানে "𝑰 𝑴𝒊𝒔𝒔 𝒀𝒐𝒖" নয়
- বন্ধু মানে "মরছিলি নাকি"?
- বন্ধু মানে "𝑰 𝑼𝒏𝒅𝒆𝒓𝒔𝒕𝒂𝒏𝒅𝒔"নয়
- বন্ধু মানে "আমাকে কেন সবসময় বুঝতে হয়"
- বন্ধু মানে "𝑰 𝒂𝒎 𝑯𝒂𝒑𝒑𝒚 𝒇𝒐𝒓 𝒀𝒐𝒖𝒓 𝑺𝒖𝒄𝒄𝒆𝒔𝒔"নয়
- বন্ধু মানে "𝑻𝒓𝒆𝒂𝒕 দিবি কবে"
- বন্ধু মানে "𝒂𝒓𝒆 𝒀𝒐𝒖 𝑪𝒐𝒎𝒊𝒏𝒈 𝒘𝒊𝒕𝒉 𝒖𝒔"?নয়
- বন্ধু মানে "ভাব মারিসনা চুপচাপ চল"
- বন্ধু মানে "নয় ছিনিমিনি খেলা"
- বন্ধু মানে একসাথে পথ চলা।

I Love my friends 🥰❤️🥰🥰🥰❤️S❤️

Address

Kishoreganj
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category