
23/07/2025
একটি #কুকুর ছানার আমলনামা:
এই সেই কুকুর ছানা যার অত্যাচারে অসংখ্য মেধাবী বিমান বাহিনীর সদস্য চাকুরী ছেড়ে দেশ ছাড়া হয়েছে! যারা তার প্রভুত্ব মেনে নিয়েছে তারা রিওয়ার্ড পেয়েছে, যারা মানতে চায়নি তারা চাকুরী ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালতে বাধ্য হয়েছে। সে যেমন ছিল হুমায়ুন ফরীদি, তার বউ তাহমিদা হান্নান ছিল বাংলা চলচ্চিত্রের রীনা খানের চেয়েও ভয়ানক চরিত্রের রাণী! তার আচরণে মনে হতো পুরো ডিপার্টমেন্ট তারই কেনা গোলাম।
সে ছিল শেখ হাসিনার পোষিত খাস গোলাম, নামাজ বিরোধী, দাড়ি বিরোধী, কেউ ধার্মিক হলেই তাকে জঙ্গি বলে আখ্যায়িত করতো, এই লোকের হাত ধরেই বিমান বাহিনী একটি পঙ্গু বাহিনীতে পরিণত হয়। প্রাতিষ্ঠানিক বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, প্রতি মাসে ২/৪ টা কনসার্ট ও পার্টি আয়োজন করে তার মনোরঞ্জন করা, চাকুরীর আড়ালে লুটতরাজ চালানোই ছিল তার একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
এই সেই ব্যক্তি যে শেখ হাসিনাকে বছর শেষে বাৎসরিক বাজেটের ২৫% ফিরিয়ে দিয়ে বলেছিলো আমার বিমান বাহিনীতে এতো টাকা খরচ করার জায়গা নেই, এতো টাকা লাগবে না। আর এদিকে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অবস্থা করুন, বিমান বাহিনীর সমরাস্ত্র ও যুদ্ধ বিমানের কি বেহাল দশা তা তো দেখতেই পাচ্ছেন। এর মতো তেলবাজ, দেশ শত্রু, মুসলিম বিদ্বেষী আমার জীবনে আমি আর দেখিনি।
এই সেই ব্যক্তি যে যুদ্ধ বিমানের পাইলটদের প্রতি ছিল অত্যন্ত প্রতিহিংসাপরায়ণ ও তাদের উপরে চরম অত্যাচার ও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতো। কারণ তার ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল হেলিকপ্টার, হেলিকপ্টার পাইলট হিসেবে সেই বিমান বাহিনীর প্রথম চিফ (শেখ হাসিনার রক্তের হওয়ায় সম্ভব হয়েছে), নরমালি বিমান বাহিনী প্রধান হয় জিডিপি ব্রাঞ্চের কোন যুদ্ধ বিমানের পাইলট।
এর কুকর্ম সম্পর্কে লিখলে শেষ হবেনা, ব্যস্ততার কারণে আজ এতটুকুই জানালাম।