PV Partha Vlog

PV Partha Vlog আমার সম্পর্কে জানতে হলে আমার শত্রুর কাছে জানুন।
আমার কাছে জানলে কিন্তু আমার প্রেমে পড়ে যাবেন।

02/08/2025

ভালোবাসার বিষ দাঁত 🌹🌹🌹
Partha Kumar

19/07/2025

মহামুনি ঋষি বেদব্যাসের মতে গর্ভাধান অর্থাৎ সন্তান ধারণ সময়কাল সম্পর্কে বলেছেন—

কৃষ্ণ দ্বৈপায়ণ বা বেদব্যাস বা সংক্ষেপে ব্যাস একজন ঋষি ছিলেন। ইনি বশিষ্ঠের প্রপৌত্র, শক্তির পৌত্র, পরাশরের পুত্র এবং শুকদেবের পিতা। ইনি হিন্দুধর্মের প্রাথমিক প্রত্যাদিষ্ট হিন্দুশাস্ত্র হিসেবে স্বীকৃত বেদের ব্যবহারিক-বিন্যাসকারী , ঐতিহাসিক মহাকাব্য মহাভারত, বেদান্তদর্শন, প্রভৃতির সংকলক, সম্পাদক ও অবশেষে সমন্বায়ক এক জ্ঞানান্বেষী ঋষি। যমুনানদীতে খেয়া নৌকার ভিতর পরাশর মুনি সত্যবতীর সাথে মিলিত হলে, সত্যবতী গর্ভবতী হন। পরে যমুনার একটি দ্বীপে তার জন্ম হয়। যমুনার দ্বীপে জন্মগ্রহণ করেন বলে এর নাম হয় দ্বৈপায়ন। এঁর গায়ের রং কালো ছিল বলে, পুরো নাম দাঁড়ায় কৃষ্ণ-দ্বৈপায়ন। তার মাথায় কপিল বর্ণের জটা ছিল। তার চোখ ছিল উজ্জ্বল ও মুখে পিঙ্গল বর্ণের দাড়ি ছিল। তিনি তপস্যাবলে মহর্ষিত্ব প্রাপ্ত হয়ে বেদকে চার ভাগে ভাগ করেছিলেন। এই কারণে ইনি বেদব্যাস বা 'ব্যাস' নামে পরিচিত হন। জন্মের পরপরই ইনি তার মায়ের অনুমতি নিয়ে তপস্যার জন্য যাত্রা করে।। তার তপস্যার স্থান ছিল বদরিকাশ্রম। এই কারণে ইনি বাদরায়ণ নামেও পরিচিত ছিলেন। মহামুনি ঋষি বেদব্যাসের মতে গর্ভাধান অর্থাৎ সন্তান ধারণ সময়কাল সম্পর্কে বলেছেন—

গর্ভাধান অর্থাৎ একজন নারীর নির্দিষ্ট বয়সে মাসিক শুরু হবার পর থেকে প্রতি মাসে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্ব হয়। এই ডিম্বাণু সাধারণত দুই মাসিকের মাঝামাঝি সময়ে ডিমের থলি থেকে ডিম্ববাহী নালীতে আসে। এই সময়ে যদি যৌন মিলন হয়, তাহলে পুরুষের শুক্রাণু যোনিপথ দিয়ে ডিম্ববাহী নালীতে গিয়ে পৌঁছে। সেখানে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হবার ফলে ভ্রুণ তৈরি হয়। একে গর্ভধারণ বলে। এই ভ্রুণ কয়েক দিন পর জরায়ুতে এসে পৌঁছে এবং সেখানে বড় হয়ে শিশুতে পরিণত হয়।

সন্তান না থাকা যে কোনও দম্পতির কাছেই এক চরম অভিশাপ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে সন্তান না হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। এই নিবন্ধে এর ব্যাখ্যা করা হবে না। এখানে দৃষ্টিপাত করা হবে শাস্ত্রীয় মতে কী কী নিয়ম মেনে চলতে পারলে সুসন্তান লাভ অসম্ভব নয়। ঋতুর প্রথম দিন থেকে ১৬ দিন পর্যন্ত স্ত্রীর গর্ভধারণ করার শক্তি থাকে।

অল্প কথায় গর্ভাধান একটি পবিত্র কর্ম, একটি সাধনা।
শুদ্ধ বস্ত্রে, শুদ্ধ শয্যায়, শুদ্ধ চিত্তে সহবাসে লিপ্ত হতে হয় তবেই সুশীল, ধার্মিক, সুকুমার সুকুমারী পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ হয়। ক্লান্ত, চিন্তিত, ভয়ার্ত, বাহ্যক্রিয়া কিংবা প্রস্রাবের বেগ, ক্ষুধা, পিপাসা, মানসিক প্রতিকূলতার সময় সহবাস নিষিদ্ধ। গর্ভধারণের সময় ধর্ম চিন্তা করলে সন্তান ধার্মিক হবে তা শতসিদ্ধ নিশ্চয়তা প্রদান করেছেন শাস্ত্র।

এইবার আসুন জেনে নিন সুসন্তান লাভ করতে চাইলে কী কী বিষয় মেনে চলা উচিত, ঋতৌ দিনভেদে কন্যাপুত্র জন্মজ্ঞানম্ বেদব্যাস বলেছেন—

রাত্রৌ চতুর্থাং পুত্রঃ সাদল্লয়ুর্ধন বর্জিতঃ।
পঞ্চম্যাং পুত্রিনীঃনারী ষষ্ঠাং পুত্রঃ সুমধ্যমঃ।

সপ্তম্যাম প্রজা যেষিদষ্ট ম্যামীশ্বরঃ পুমান।
নবম্যং সুতপানারী দশম্যাং প্রবরঃ সুতঃ।

একাদশ্যাম ধৰ্ম্মা স্ত্রী দাদশাং পুরুষোত্তমঃ।
এয়োদশ্যাং সুতা পাপা বর্ণ সঙ্কর কারিনী।

ধর্মজ্ঞশ্চকৃতজ্ঞশ্চ আত্মবেদী দৃঢ়ব্রতঃ।
প্রজায়তে চতুদ্দশ্যাং পঞ্চদশ্যাং পতিব্রতা।

আশ্রয়ঃ সর্বভূতানাং ষোড়শ্যাং যায়তে পুমান।

বেদব্যাস মতে ঋতুর দিন ভেদে কন্যা ও পুত্র জন্ম নিরুপিত হইয়াছে।

ঋতুর প্রথম দিনাবধি ষোড়শদিন পর্যন্ত ঋতুকাল তাহার ১, ২,৩, ৪, ৭, ১১, ১৩ রাত্রি অবশ্যই পরিত্যাজ্য।

১) ৪র্থ দিবসের রাত্রিতে মিলনে পুত্র অল্পায়ু, ধনহীন।
২) ৫ম দিবসের রাত্রিতে মিলনে কন্যা জন্ম।
৩) ৬ষ্ঠ দিবসের রাত্রিতে মিলনে সুমধ্যম পুত্র।
৪) ৭ম দিবসের রাত্রিতে মিলনে বন্ধ্যা কন্যা জন্ম।
৫) ৮ম দিবসের রাত্রিতে মিলনে শ্রেষ্ঠ পুত্র সন্তান।
৬) ৯ম দিবসের রাত্রিতে মিলনে সুভগা কন্যা সন্তানে জন্ম।
৭) ১০ম দিবসের রাত্রিতে মিলনে শ্রেষ্ঠতর পুত্র জন্ম।
৮) ১১তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে ধর্মহীনা কন্যা জন্ম।
৯) ১২তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে উত্তম পুত্র জন্ম।
১০) ১৩তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে পাপিনী ব্যাভিচারিনী, কন্যা জন্ম।
১১) ১৪তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে ধার্মিক, কৃতজ্ঞ, আত্মবান, সম্পন্ন কন্যা জন্ম।
১২) ১৫তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে পতিব্রতা কন্যা জন্ম।
১৩) ১৬তম দিবসের রাত্রিতে মিলনে ঈশ্বরাংশ সস্তুত পরম ধর্মপরায়ন, সত্যবাদী, জিতেন্দ্রীয় শতায়ু, সর্বলোকের আশ্রয় মহাপরুষের জন্ম হয়।

সাধারণ জ্ঞাতব্য সময় হলো—

১) মিলনের সময় রাত্রি ১১টা হইতে ৩ টার মধ্যে এর আগে ও পরে আসুরিক সময় এবং দিবা মিলন নিষিদ্ধ।
২) রাত্রির প্রথম প্রহরে গর্ভধারণ করলে, সেই গর্ভস্থ সন্তান রুগ্ন ও স্বল্প আয়ুর হয়।
৩) রাত্রির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রহর গর্ভধারণের জন্য খুব একটা ভাল সময় নয়।
৪) চতুর্থ প্রহরে গর্ভধারণ করলে, সন্তান দীর্ঘায়ু ও নীরোগ হয়।
৫) চতুর্থ প্রহরে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে খুবই উপযুক্ত সময় ও ভাল সময়।
৬) সোমবার, বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার রাত্রে সহবাস করলে খুব ভাল।
৭) মঙ্গলবার রাত্রে সহবাস না করাই ভাল।
৮) সকাল, সন্ধ্যা এবং দ্বিপ্রহরে সহবাস হানি কারক। সন্ধ্যা সময় আসুরিক কাল। এই সময় প্রজাপতি কশ্যপ আরাধনায় রত ছিলেন সেই সময় তার স্ত্রী দিতি স্বামীর সঙ্গে মিলনের প্রার্থনা করাতে কশ্যপের নিষেধ সত্ত্বেও মিলনে অসুর পুত্রদ্বয় (হিরন্যকশিপু ও হিরন্যক্ষ) জন্ম লাভ করেছিলেন।

তাছাড়া একাদশী, পূর্ণিমা, অমাবস্যা, জ্যেষ্ঠ্য, মূলা, অঘা, মঘা, অশ্লেষা, রেবতী, কৃত্তিকা, অশ্বিনী, মৃগশিরা উত্তরফল্গুনী, উত্তরাষাঢ়া, উত্তর ভাদ্রপদ, চিত্রা, পুনর্ব্বসু, স্বাতী, হস্তা, শতভিষা, রোহিনী, ধনিষ্ঠা, শ্রবণা, পুষ্যানক্ষত্রে বিষ্টিভদ্রা এবং পর্বদিন, ষষ্ঠী, চতুর্থী ও নবমী ত্যাগ করিয়া সোম, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্রবার মঙ্গলবার রবিবার যুগ্মরাত্রিতে গর্ভধান করিবে। প্রত্যেক নারী পুরুষের একাদশী ব্রত অবশ্যই পালনীয়। একাদশীতে শুধু দুধ, ফল, জল, মুলজাতীয় খাদ্য গ্রহনীয়। ধান, গম, ডাল, যব শস্য জাতীয় খাদ্য ত্যাগ করিতে হইবে।

সাধারণ জ্ঞাতব্য তথ্য বলা হয়েছে—

১) গর্ভধান রাত্রিতে শুদ্ধ বিছানায়, শুদ্ধবস্ত্র পরিধান এবং গৃহে সুগন্ধ ধূপ ও সুগন্ধ তৈল দেহে ধারণ করিতে হইবে।
২) স্ত্রী পুরুষ উভয়ে ভগবানের স্তব স্তুতি গুণকীর্ত্তন করিতে হইবে।
৩) পরদিন প্রাতে উভয়ে ভগবান শ্রীহরির পূজা সমাপন করিয়া ব্রাহ্মণ ভোজন করাইয়া উভয়ে ভগবানের নিবেদিত মহাপ্রসাদ গ্রহণ করিবে।
৪) স্ত্রীজাতি গর্ভে সন্তান অবস্থায় সৎ কর্ম ও অধ্যায়ন করিবে তাহলে সন্তান সৎ, ধর্মপরায়ন ও বিদ্যান হইবে।
৫) বিনা কারণে স্ত্রীকে নির্যাতন মহাপাপ।
৬) স্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে মিলন মহাপাপ।
৭) স্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে আসুরিক মিলনে পাপী সন্তান জন্মে।
৮) স্ত্রীর চুল ধরে নির্যাস্ত মহাপাপ।
৯) স্ত্রীরও মনে রাখতে হবে পতি তার দেবতা এবং পতিকে ভগবানের ন্যায় শ্রদ্ধা ও পূজা করা তার ধর্ম।
১০) ভাগবত নক্ষত্র গণের মধ্যে ভরনী, অদ্রা, পুর্বফাল্গুনী, বিশাখা, অনুরাধা, পূর্বষাঢ়া, গর্ভধারণে প্রসস্থ।
১১) আপনি সন্তান লাভের চিন্তা তখনই করবেন, যখন আপনার শরীর সম্পূর্ণ সুস্থ থাকবে এবং মনের ভিতর কোনও রূপ খারাপ চিন্তা থাকবে না এবং পেট খালি থাকবে না, তখনই সহবাস করবেন।
১২) পায়খানা, প্রস্রাব, খিদে ও পিপাসার্ত থাকা অবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।
১৩) যখন সন্তান গর্ভে আসবে, তখন ধর্ম চিন্তা ও সৎ চিন্তা করলে, সন্তান ধার্মিক ও সুখী হয়।
১৪) গর্ভবতী রাগ, হিংসা, মিথ্যা কথা বলা প্রভৃতি অন্যায় আচরণ এবং লোভ করলে গর্ভস্থ সন্তান সেই সমস্ত খারাপ গুণ নিয়ে জন্মায়।
১৫) গর্ভাবস্থায় দিবা নিদ্রা, উপবাস, সহবাস এবং রাত্রি জাগরণ পরিত্যগ করা উচিত।
১৬) রজঃস্বলা অবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়। এই সময়ে সহবাস করে গর্ভধারণ হলে এই সমস্ত সন্তান স্বল্পায়ু ও অসুস্থ হয়।
১৭) গর্ভের চতুর্থ মাসে, গর্ভস্থ সন্তানের অঙ্গ ও প্রতঙ্গ ও চৈতন্যের প্রকাশ পায়। এই সময় মা যে ধরনের বিদ্যাচর্চা করবে, সন্তান সেই ধরনেরই গুণ নিয়ে জন্মাবে।

শ্রী বাবলু মালাকার
(সনাতন ধর্মের প্রচারক, বাংলাদেশ)।

জয় শ্রীকৃষ্ণ, জয় শ্রীরাম
হর হর মহ
পার্থ কুমার PV Partha Vlog Partha Kumar
Partha Kumar Personal Blog シ︎
জ্ঞানের আলো সংগঠন - Gyaner Alo Sangathan


19/07/2025

বাবা মায়ের আদরের সন্তান আমি.......

আমি একজন ছেলে। (বয়স ২৮)..............................২০১৪ সালে আমাদের রিলেশন হয় (তার ৩০ বয়স), গভীর সম্পর্কে জড়াই দুজন।...
18/07/2025

আমি একজন ছেলে। (বয়স ২৮)..............................
২০১৪ সালে আমাদের রিলেশন হয় (তার ৩০ বয়স), গভীর সম্পর্কে জড়াই দুজন।

২০২৪ সালে ২০২৫ সালে আমাদের মাঝে অনেকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। আমি আর সে কথা দিয়েছিলাম দুজন দুজনকে বিয়ে করবো।

আমাদের বিয়ে হয়, এরপর সে আমাকে বাদ দিয়ে অন্য আরেকটা ছেলের
সাথে সম্পর্ক তৈরি করে।

কারন সে ছিল আমার চাইতে বেশি হ্যান্ডসাম। তার সাথেও শারীরিক সম্পর্ক করে।

আমার ডিপ্রেশন তখন থেকেই। কি করে সে আমার সাথে এত বড় প্রতারণা করলো।।

কিন্তু আমি তাকে আর ভুলতে পারলাম না, আজও পারিনি অনেক চেষ্টা করি ভুলে যাব কিন্তু পারিনা।

ঘুমের সময় ওর কথা মনে পড়লে ঘুমাতে পারি না। খেতে বসলে তার কথা মনে পড়লে আমি আর খেতেই পারি না, বুক ফেটে কান্না আসে। তার কথা পরীক্ষার হলে মনে পড়লে আর হাত চলে না, একটা অক্ষরও লিখতে পারিনা আবারো বুক ফেটে কান্না আসে। প্রতি রাতে আমি তাকে প্রচন্ড মিস করি, অনেকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি, বিষয়গুলো বোঝানোর চেষ্টা করেছি, আমি পারিনি। আমি ব্যর্থ হয়েছি। সে আমাকে প্রচন্ড অপমান করে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলেছে তখন।।

(ওর একটা বড় সমস্যা হ্যান্ডসাম ছেলে, টাকা পয়সা ওয়ালা দেখলেই প্রেম করতে মন চায়)

কিন্তু আমি জানি সে আমাকেও প্রচন্ড ভালোবাসে। আমাকে ছেড়ে সে অন্য ছেলেদের সাথে নতুন নতুন সম্পর্ক করেছিল এটা ছিল তার একটা ভুল।।
সত্যিকারের প্রেমিক আমি ছিলাম এটা আমিও বুঝতে পারতাম।

নতুন নতুন সম্পর্ক তার জন্য ভুল ছিল এখন সে বুঝতে পেরেছে।।
আমাকে কি জবাব দিবে এর উত্তর তার কাছে নেই বলে আমার কাছে ফিরতে তার অনেক ভয়। সে অতীতের ভুলের জন্য সে আপসোস করে সব সময়।
এদিকে আমি তার জন্য প্রতি রাতে কষ্ট পাই, মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় প্রাক্তন কে মনে পড়ে। প্রচন্ড মিস করি চোখে পানি চলে আসে। তখন নিজেকে আর থামাতে পারিনা বালিস জড়িয়ে ধরে প্রাক্তন কে মিস করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ি এভাবে চলছে।

আজ ৪মাস পূর্ণ হল।।
বাসা থেকে বিয়ের জন্য আমাকে প্রচন্ড চাপ দিচ্ছে।
কোম্পানিতে জব করি। সামান্য টাকা বেতন পাই।
আমি আমার প্রাক্তনের বাসায় কি বিয়ের প্রস্তাব দিব?
খুব ভয় হচ্ছে?

আর তাকে কি একসেপ্ট করা আমার জন্য উচিত হবে কারণ সে তো আমাকে বাদ দিয়ে অন্য ছেলের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে ছিল।

আমি বাদে অন্য একজনের সাথেও শারীরিক সম্পর্ক করেছে সে। আর সেটার প্রুফও আছে।
এই মুহূর্তে আমার কি করা উচিত?
বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া কি ঠিক হবে?

স্বামী আর ২ দিনের প্রেমিক কখনও এক হতে পারে না। একজন হাজার খানেক স্বপ্ন দেখিয়ে হুস করে হাত ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারে। কিন্...
13/07/2025

স্বামী আর ২ দিনের প্রেমিক কখনও এক হতে পারে না। একজন হাজার খানেক স্বপ্ন দেখিয়ে হুস করে হাত ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু স্বামী কখনই অবাস্তব স্বপ্ন দেখায় না। হাত ছেড়ে পালানো তো দূরের কথা, মাথার ছাদের মতো পাশে থাকে।

২ দিনের প্রেমিকের কাছে আপনি ততদিনই ভাল থাকতে পারেন যতদিন আপনি তার মন জুগিয়ে চলতে পারবেন। কিন্তু স্বামী আপনার সমস্ত নিজস্বতাকে সম্মান করে। আপনি যখন যে পরিস্থিতিতেই থাকুন না কেন ওনার কাছে আপনিই শ্রেষ্ঠ স্ত্রী।

রোজ দিন দামি রেস্তোরাঁয় খাবার খাওয়ানোর স্বপ্ন স্বামীরা আপনাকে দেখাবে না। কিন্তু আপনার ভাত, ডাল, মাছ, মাংস যাতে রোজ জোটে তার জন্য নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করবে।

যে মন বুঝছে না বা প্রথম থেকেই আপনার অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করছে না সে কখনই আপনার স্বামী হতে পারে না। কারণ অল্প দিনেই যে আপনার অনুভূতির দাম দিতে পারল না। সারাজীবন সুখ- দুঃখের সঙ্গী কী করে হবে?

দুই দিনের প্রেমিক স্বার্থপর হয়। আপনি তার হাজার বিপদে পাশে থাকলেও আপনার বিপদে তাকে আশেপাশে কোথাও দেখতে পাবেন না। ঠিক ফাঁক বুঝে পালিয়ে যাবে। কিন্তু জীবনের যে কোনও বিপদে কাউকে যদি সব সময় পাশে পান সে একমাত্র আপনার স্বামী।

দু দিনের প্রেমিক আপনাকে সকলের সামনে পরিচয় দিতে লজ্জা পাবে। আপনার উপস্থিতি লুকিয়ে রাখবে। আপনাকে নিয়ে প্রকাশ্যে ছবি দিতে বা লোক সমাজে আপনাকে প্রকাশ্যে আনতে ভয় পাবে। কিন্তু স্বামী গলা ফাটিয়ে আপনার উপস্থিতির কথা সকলকে জানাতে চাইবে।

আপনার সামান্য মন খারাপ হলেও যে বুকে টেনে আপনাকে ভাল রাখার চেষ্টা করবে সে আপনার স্বামী। আর যার কাছে আপনার সামান্য মন খারাপ কোনও প্রভাব ফেলবে না সে সব সময় ২ দিনের প্রেমিক।

২ দিনের প্রেমিক আপনাকে সময় দিতে চাইবে না। আপনার উপস্থিতি তাকে বিরক্ত করবে। আপনাকে ছেড়ে বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে সময় কাটাতে চাইবে। যে কোনও আনন্দের দিনে আপনার সঙ্গে সময় কাটানো তার কাছে সেকেন্ডারি। কিন্তু স্বামী যে হবে সে যে টুকু সময় পাবে আপনার সঙ্গে কাটাতে চাইবে।

সর্বোপরি আপনাকে সহজলভ্য একমাত্র দু' দিনের প্রেমিকরাই ভাবে। আপনাকে এক্কেবারে টেকেন ফর গ্র্যান্টেড ভেবে নেবে তারা। কিন্তু স্বামীর কাছে সব সময় আপনার অগ্রাধিকার থাকবে।

আজকালের যুগে সারাদিন গরমে ঘেমে নেয়ে দুপুরের টিফিন পর্যন্ত না খেয়ে বাসে ঝুলে বাড়ি ফিরে আসা পুরুষ যেমন রয়েছে। তেমনই রয়েছে সারাদিন আপনাকে কাজের দোহাই দিয়ে বারে বসে পেট পুড়ে মদ খেয়ে পরকীয়া করা পুরুষও। তাই দু'দিনের প্রেমিককে স্বামী বানানোর আগে সাবধান হন। জীবন একটাই। এবার আপনার সিদ্ধান্ত। সারাদিন পরে দরজা খুলে বাজারের থলি দু'হাতে নেওয়া এক গা ঘামে ভেজা পুরুষের মুখ দেখবেন, না মাঝরাতে দরজা খুলে মদ্যপ চরিত্রহীন পুরুষ, যাকে স্বামী বলে পরিচয় দিতেও ঘেন্না করবে এমন মানুষের মুখ দেখবেন।

©️ অণুলেখা কর দাস

দয়াকরে লেখিকার নাম মুছে পোস্ট করবেন না

ফটো নিজস্ব
লেখা সংগৃহীত








Partha Kumar

Partha Kumar Personal Blog シ︎

শারিরীক চাহিদা না মেটাতে পারলে নারীরা রাজা ছেড়ে প্রজার কাছে চলে যায়, অথচ সে নারীই বলে পুরুষ নাকি দেহের পাগল। আসলে নারীরা...
13/07/2025

শারিরীক চাহিদা না মেটাতে পারলে নারীরা রাজা ছেড়ে প্রজার কাছে চলে যায়, অথচ সে নারীই বলে পুরুষ নাকি দেহের পাগল। আসলে নারীরা পুরুষের ভালোবাসাটাই বুঝেনা।

নারী, তুমি কি সত্যিই জানো একজন পুরুষের ভালোবাসা কেমন হয়?

আমরা এক আশ্চর্য সমাজে বাস করি। যেখানে "ভালোবাসা" শব্দটা খুব সহজে বলা যায়, কিন্তু খুব কম মানুষই এর গভীরতা উপলব্ধি করতে পারে। নারীরা প্রায়ই অভিযোগ করেন—পুরুষরা নাকি শুধুই শরীরের পাগল। অথচ বাস্তবতা অনেক ক্ষেত্রেই তার উল্টো চিত্র তুলে ধরে।

একজন পুরুষ যখন কাউকে ভালোবাসে, সে শুধু তার শরীরকে চায় না, বরং সে তার জীবনের প্রতিটি অংশে তাকে জড়াতে চায়। তার হাসি, তার কষ্ট, তার ঘুম না হওয়া রাত, তার ভবিষ্যৎ—সবকিছুর সাথেই সে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতে চায়।

পুরুষও অনুভব করে, কাঁদে, ভেঙে পড়ে

একটা প্রচলিত ভুল ধারণা হলো—পুরুষেরা কাঁদে না, তাদের কষ্ট হয় না, তারা অনুভূতিহীন যন্ত্র। কিন্তু প্রকৃত ভালোবাসার পুরুষটিও কাঁদে—চুপিচুপি, রাতের অন্ধকারে। কারণ সে জানে, কাঁদতে দেখলে হয়তো 'দুর্বল' বলে দূরে ঠেলে দেওয়া হবে। সে বোঝে, তার মানসিক কষ্ট কেউ বুঝবে না—তার কাছের মানুষটিও না।

সে যখন কাউকে ভালোবাসে, তখন হয়তো নিজের শখ, নিজের চাহিদা, এমনকি নিজের স্বপ্নও বিসর্জন দেয়, শুধুমাত্র তার ভালোবাসার মানুষটিকে একটু সুখে রাখতে।

শারীরিক চাহিদা কি শুধু পুরুষের?

এই প্রশ্নটা অনেক সময় নারীই তোলেন—“পুরুষ মানেই শরীরের পাগল।” কিন্তু বাস্তবতা হলো, শরীরের চাহিদা নারী-পুরুষ উভয়েরই। একজন পুরুষ দিনের পর দিন মানসিক ও শারীরিক চাহিদা না মিটিয়েও একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়, শুধুমাত্র ভালোবাসার টানে।

কিন্তু যখন সে দেখতে পায়—তার চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, অথচ অন্য কেউ একটু মনোযোগ দিলে, একটু আবেগ দেখালে সেই নারী ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে—তখন তার হৃদয়ের ভিতরটা ভেঙে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।

প্রজার সাথে চলে যাওয়া সেই নারীর অভিযোগ থাকে—“আমার অনুভূতির কদর পায়নি।” অথচ সে কি একবারও ভেবে দেখে, সেই পুরুষটি দিনের পর দিন কতটা চেষ্টা করেছিলো তার ভালোবাসাকে ধরে রাখতে?

নারীরা কি সত্যিই পুরুষের ভালোবাসা বুঝে?

অনেক নারী মনে করেন—ভালোবাসা মানেই উপহার, সময়, রোমান্টিক কথা। কিন্তু একজন প্রকৃত পুরুষের ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে তার কঠোরতার মধ্যে। সে হয়তো মিষ্টি কথা বলতে পারে না, কিন্তু ক্লান্ত শরীরে সারা দিন কাজ করে ঘরে ফিরে তোমার জন্য একটা ওষুধ নিয়ে আসে। হয়তো সময় দিতে পারে না, কিন্তু তোমার বাবার অসুস্থতার খোঁজ নেয়ার জন্য অফিস টাইমে ফোন দেয়। এটাই তো ভালোবাসা!

নারী যদি কখনও অনুভব করতেন—একজন পুরুষের ভালোবাসা কতটা নিঃস্বার্থ, কতটা গভীর—তাহলে হয়তো তারা আর কখনো এমন বলতেন না, “তুমি শুধু দেহটাই চাও।”

নারী, বুঝো তোমার পুরুষের নিঃশব্দ ভালোবাসা

তোমার সেই স্বামী, প্রেমিক বা সঙ্গী—হয়তো মুখে কিছু বলে না। কিন্তু তার চোখের ভিতর তাকাও—সেখানে আছে ভয়, কষ্ট, অপেক্ষা আর তোমার জন্য তার সমস্ত ভালোবাসা। সে হয়তো রাজার মতো ধনবান না, কিন্তু তার ভালোবাসা এমন এক সম্পদ যা পৃথিবীর কোনো রাজার কাছেও নেই।

তাই নারী, অনুরোধ করি—শুধু নিজেকে বুঝো না। একজন পুরুষের নিঃশব্দ ভালোবাসাকেও বোঝার চেষ্টা করো। তার আবেগ, তার স্বপ্ন, তার সীমাবদ্ধতা—সবকিছুর পেছনে যে ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে, সেটাও অনুভব করো।

শেষ কথা

ডাঃ জাকিয়া সুলতানার মতে একজন পুরুষ যখন ভালোবাসে, সে একজন নারীর কাছে রাজা হয়ে থাকতে চায়—শরীরের জন্য না, ভালোবাসার জন্য।
আর একজন নারী যখন এই ভালোবাসা বুঝে ফেলে, তখন সে প্রজার কাছে নয়, বরং রাজার সিংহাসনে বসে—সমান ভাবে, ভালোবাসার রাণী হয়ে থাকত চাই।
আপনি কি তাই মনে করেন?

11/07/2025

বেয়াদব নারীদের চেনার সহজ উপায়?
তারা মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে, কথার ভিতরে মিথ্যা বলে, কত ইমোশনাল কথা বলে।
এরা ছেলেদের ধংশ করে দেও

11/07/2025
রিলেশন টিকানোর জন্য বিয়ের আগেই সেক্স করা উচিত?একটা সম্পর্ক কত বছর টিকলে সেটাকে “সিরিয়াস” বলা যায়? পাঁচ বছর? দশ বছর? নাকি...
02/07/2025

রিলেশন টিকানোর জন্য বিয়ের আগেই সেক্স করা উচিত?

একটা সম্পর্ক কত বছর টিকলে সেটাকে “সিরিয়াস” বলা যায়? পাঁচ বছর? দশ বছর? নাকি শারীরিক সম্পর্ক হলেই সেটা গভীর হয়ে যায়?

রিলেশন হওয়ার পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্কের আবেগ বাড়ে, আবেগ থেকে চাহিদা আসে, চাহিদা মেটাতে গিয়ে শরীরের সীমা ভাঙে।

এখন প্রশ্ন হলো—বিয়ের আগেই যদি শরীর দেওয়া-নেওয়া হয়ে যায়, তাহলে বিয়েটা কতটা জরুরি থাকে?

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক—এটা কি সত্যিই রিলেশন টিকিয়ে রাখে?

একবার এক মেয়ে জানালো, সে পাঁচ বছর ধরে সম্পর্কে আছে। ছেলেটিকে সে ভালোবাসে, ছেলেটিও তাকে ভালোবাসে (মেয়েটার তাই ধারণা)। শারিরীক সম্পর্ক হয়েছে বেশ কয়েকবার।

এখন পরিবার থেকে বিয়ের চাপ আসছে, কিন্তু ছেলেটা বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না। মেয়েটি যখনই বিয়ের প্রসঙ্গ তোলে, ছেলেটি বলে—
- সময় লাগবে
- সিচুয়েশন ভালো না
- ক্যারিয়ার সেট হোক, তারপর

মেয়েটি এতদিন ভাবছে, সম্পর্ক গভীর বলেই তো তারা একসঙ্গে রাত কাটিয়েছে, মাসে কয়েকবার অন্তরঙ্গ হয়েছে।

মেয়েটির ধারণা, তারা স্বামী-স্ত্রীর মতোই, শুধু কাগজের সিলমোহরটা বাকি।

কিন্তু ছেলেটি কি আসলেই সেভাবে ভাবে?

মোটেই না।

কারণ?

১. যা বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার দাম থাকে না

যে কোনো কিছু সহজলভ্য হলে, তার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যায়।

একটা ছেলে জানে, বিয়ে ছাড়াই সে তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে পারছে। তাহলে সে কেন বিয়ে করে দায়িত্ব নেবে?

২. শারীরিক সম্পর্ক সহজলভ্য হলে, কমিটমেন্ট কঠিন হয়ে যায়

যখন কোনো কিছু পেতে কষ্ট করতে হয়, তখন সেটার কদর বাড়ে।

কিন্তু যদি কাউকে সহজে পাওয়া যায়, তাহলে তাকে পাওয়ার জন্য লড়াই করার দরকার পড়ে না।

৩.বিয়ে মানেই দায়িত্ব, আর দায়িত্ব নিতে সবাই চায় না

প্রেম মানে আনন্দ, ঘোরাঘুরি, কফিশপে সময় কাটানো। কিন্তু বিয়ে মানে সংসার, দায়িত্ব, পরিবার।

ছেলেটা জানে, বিয়ে মানেই—
• অর্থনৈতিক চাপ
• পারিবারিক দায়বদ্ধতা
• সামাজিক দায়িত্ব

সে যদি এগুলোর জন্য প্রস্তুত না থাকে, তাহলে সম্পর্ক চালিয়ে যাবে, কিন্তু বিয়ের কথা এড়িয়ে যাবে।

তাহলে করণীয় কী?

- সেক্স করাকে সম্পর্কের গভীরতার মাপকাঠি ভাববেন না।
- যদি দেখেন ছেলেটি বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না, তবে সম্পর্ক থেকে দ্রুত সরে আসার ট্রাই করুন।
- দূরত্ব তৈরি করুন, তার প্রতিক্রিয়া দেখুন।
- যদি সে সত্যিই আপনাকে চায়, তাহলে আপনাকে হারানোর ভয় কাজ করবে এবং সে কমিটমেন্টের দিকে এগোবে।

পু!রুষ মানুষ বড্ড বে!হা!য়া।😭একটু ভালোবাসা পাওয়ার আসায় কতই অবহেলা সহ্য করে।💔
24/03/2025

পু!রুষ মানুষ বড্ড বে!হা!য়া।😭
একটু ভালোবাসা পাওয়ার আসায় কতই অবহেলা সহ্য করে।💔

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PV Partha Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PV Partha Vlog:

Share

Category