Life with Azu

Life with Azu Sharing the positivity and joy of life with glimpses of our dearest Azyan Mahrez Haque!

04/09/2025

ইদানীং দেখতেছি বাচ্চাদের রুচির জন্য Megestrol Acetate গ্রুপের এক ধরনের সিরাপ দিচ্ছেন অনেকে।এটা খেলে অনেক রুচি বাড়ে।❌সতর্কতা-এই ওষুধ কিন্তু ক্যান্সার পেশেন্টের জন্য এটা বাচ্চাদের জন্য না।❌সাবধান ©️

সত্যি কি না?! 😂😂😂
03/09/2025

সত্যি কি না?! 😂😂😂

গত কয়েকদিন ধরে এই ছবিটা দেখছি নিউজিফীডে। মহিলা তার হাজব্যান্ডকে মুরগি গুছিয়ে রাখতে বলেছিল ফ্রিজে আর ফলাফল এই।এটাকে ইংরেজ...
24/08/2025

গত কয়েকদিন ধরে এই ছবিটা দেখছি নিউজিফীডে। মহিলা তার হাজব্যান্ডকে মুরগি গুছিয়ে রাখতে বলেছিল ফ্রিজে আর ফলাফল এই।
এটাকে ইংরেজিতে বলে weaponized incompetence মানে ইচ্ছা করেই এমনভাবে ইনকম্পিটেন্সি দেখাবে যাতে আর তাকে এই কাজ না করতে হয়।
এর থেকে বাচার সবথেকে কার্যকরী উপায় হচ্ছে 'ধৈর্য্য না হারানো'।
আপনার পার্টনার হাবিজাবি করে কাজ করছে?
তাকে আরো ডিটেইল ইন্সট্রাকশন দিয়ে একই কাজ বার বার করান।
একদম আপনার মতোই হতে হবে সব সেই এক্সপেকটেশন বাদ দিন।
মনে রাখবেন একদম সব পার্ফেক্ট করতে গিয়ে আপনার নিজের রেস্টের ১৪ টা বাজবে। নট ওর্থ ইট।
সে যেমন এই কাজ না পারাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে, আপনিও তার ছোট ছোট প্রগ্রেস কে প্রশংসা করে আশার গুড়ে বালি দিয়ে দিন।
'সেদিনের ডিমভাজি টায় লবন না হলেও টেক্সচার টা খুব ভালো ছিল একদম মচমচে! যাও না ভেজে আনো একটা সেদিনের মতো করে। লবন দিও মনে করে। 🙂'
এরকম আর কি।

তবে সব কথার এক কথা হচ্ছে মানুষ কেয়ার করলে আসলে নিজ থেকেই কাজ ভালো করে শিখে নেয়।
তাই যারা কেয়ার করেনা তাদের ঘাড়ে ধরে করাতে হয়।

ইউ আর ওয়েলকাম সিস্টাহ ♥️

©️

এইটা নাকি চো'রের দেশ।অথচ চো'রদেরও জীবনের নিরাপত্তা নাই। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে এক পেট্রোল পাম্পে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভা...
22/08/2025

এইটা নাকি চো'রের দেশ।

অথচ চো'রদেরও জীবনের নিরাপত্তা নাই।

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে এক পেট্রোল পাম্পে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার জানায়, সে ওয়াশরুমে যাবে। দশ মিনিট সময় লাগবে।

লাগতেই পারে।

ভেতরে বসে থাকা ৪ জন যাত্রী বলে, গরমের মধ্যে এতক্ষণ বসে থাকবো, এসিটা চালু রেখে যান।

একদম ঠিক কথা বলছে।

ড্রাইভার এসি চালু করে ভুলে চাবি ফেলে চলে যায়।

ভুল হইতেই পারে।

দশ মিনিট পর ফিরে এসে দেখে গাড়ি নাই।

নাই থাকতে পারে।

ততক্ষণে গাড়ি ষোলঘর যাত্রী ছাউনির সামনে উল্টে পড়ে আছে। ঐ ৪ জন যাত্রীর ৩ জনই মা*রা গেছে।

মা*রা যাইতেই পারে।

বেঁচে যাওয়া ১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হইছিল। সে--ও পালিয়ে গেছে।

তুই পালাইলি ক্যান?

তোরেই দরকার... 💔🇧🇩

©️

আজকে আযু আমাকে নতুন এক নাম দিলো – Fire Breathing Mammam! 🔥🐉কারণ, ওর কাছে মনে হয় আমি মাঝে মাঝে ড্রাগনের মতো চিৎকার করি 🤣...
22/08/2025

আজকে আযু আমাকে নতুন এক নাম দিলো – Fire Breathing Mammam! 🔥🐉
কারণ, ওর কাছে মনে হয় আমি মাঝে মাঝে ড্রাগনের মতো চিৎকার করি 🤣
আবার নিজেই হেসে বলে দিলো – Mammam, তুমি dragon but শুধু fire breathing, rest of the time তুমি cute dinosaur! 🦖💕

এখন থেকে বাসায় আমার দুইটা পরিচয় –
1️⃣ Cute mammam
2️⃣ Fire breathing dragon mammam!

Breaking News: আমাদের বাসায় নতুন জেলে নামলো – আযু! 🎣🐟 নানু যত মাছ পাঠিয়েছেন, প্রতিটা এক এক করে ধরেছে, নামও দিয়ে ফেলেছ...
21/08/2025

Breaking News: আমাদের বাসায় নতুন জেলে নামলো – আযু! 🎣🐟 নানু যত মাছ পাঠিয়েছেন, প্রতিটা এক এক করে ধরেছে, নামও দিয়ে ফেলেছে!
ফলাফল → রাত ১১টার সময় ফিশম্যানকে শাওয়ারে ঢোকাতে হয়েছে।
কে জানত মাছ ধরা শুধু নদীতে হয় না, বাসার drawing room-এও হতে পারে!

সত্যি বলতে কি…গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মনটা ভীষণ ভারী হয়ে আছে। প্রতিদিন প্রায়ই কোনো না কোনো মর্মান্তিক খবর চোখে পড়ে—কখনো প্লেন...
19/08/2025

সত্যি বলতে কি…গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মনটা ভীষণ ভারী হয়ে আছে। প্রতিদিন প্রায়ই কোনো না কোনো মর্মান্তিক খবর চোখে পড়ে—কখনো প্লেন দুর্ঘটনায় একসাথে অসংখ্য শিশু মারা যাচ্ছে, কখনো নদীতে ডুবে যাচ্ছে ছোট্ট প্রাণগুলো, আজ ফেসবুক ঢুকেই দেখলাম সেই অকল্পনীয় দৃশ্য—একজন মা নিজের সন্তানের জীবন কেড়ে নিয়েছেন বালিশ চেপে! এসব খবর দেখলেই আর সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকতে মন চায় না।

প্রতিবার পড়ি আর বুকটা হাহাকার করে ওঠে।
মনে হয়, এমন একটা পৃথিবীতে আমাদের বাচ্চারা কীভাবে নিরাপদ থাকবে?
নিজের সন্তানের দিকে তাকালে বুকের ভেতর একটা ভয় কাজ করে সবসময়।যতই চেষ্টা করি সুরক্ষার, তবুও এক অদৃশ্য আশঙ্কা মনে জায়গা করে নেয়—যেন এক অদৃশ্য PTSD নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।

মা–বাবা হওয়ার আনন্দের সঙ্গে সঙ্গে এই ভয়টাও এখন আমাদের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী হয়ে গেছে।
একটা প্রজন্ম যেন চিরস্থায়ী অস্থিরতার মধ্যে বড় হচ্ছে—আর আমরা অভিভাবকরা বুকে চেপে বয়ে বেড়াচ্ছি সেই আতঙ্ক।

তবুও আমরা আশা করি, দোয়া করি—
আল্লাহ আমাদের সব সন্তানকে হেফাজতে রাখুন, তাদের নিরাপদ ও সুস্থ রাখুন।
কারণ এই পৃথিবী যতই অশান্ত হোক, সন্তানের মুখের হাসি ছাড়া আমাদের আর বাঁচবার কিছুই নেই।

দুটো হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলায়হে রাজেউন ! ১) ইতালিতে এক লেকের ধারে বাংলাদেশী কমিউনিটির পিকনি...
17/08/2025

দুটো হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটেছে।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলায়হে রাজেউন !

১) ইতালিতে এক লেকের ধারে বাংলাদেশী কমিউনিটির পিকনিক পার্টি আয়োজিত হয়। হঠাৎ বাবা মা খেয়াল করেন তাদের ১২ বছরের ছেলেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দীর্ঘক্ষণ উপরেই খোঁজ চলে। পরে সন্দেহ হয়তো শিশুটি পানিতে ডুবে গিয়েছে।

উদ্ধারকারী দল ছুটে আসে। দুই ঘন্টা পর পানির তল থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় পুরো বাংলাদেশী কমিউনিটে শোক নেমে এসেছে।

২) টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ১০-১৫ জনের একটি পরিবার আসেন হাওড় উপভোগ করতে। উঠেন হাউসবোটে। দুপুর ১২টার দিকে চলন্ত বোট থেকে শিশুটি পড়ে যায়। বাবা ঝাঁপ দিয়েও শিশুটিকে বাঁচাতে পারেনি। ৪ ঘন্টা পর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল এসে শিশুটির মৃতদেহ উদ্ধার করেন।

শিশুটির পরিবারের আহাজারিতে হাওড়ের বাতাস ভারী হয়ে যায়। আল্লাহ্‌ তায়ালা দুটো পরিবারকেই এই শোক সামলানোর মতো শক্তি দান করুন।

মানুষের সবচেয়ে বড় ভুল হয় অবহেলা থেকে। বিশেষ করে যখন তা সন্তানের নিরাপত্তার ব্যাপার। মুহূর্তের অমনোযোগ, নিরাপত্তার প্রতি উদাসীনতা কখনো কখনো জীবনকে নিয়ে যায় চরম মূল্য চুকাতে।

বাবা-মায়ের ভালোবাসা যত গভীরই হোক, যদি সচেতনতার অভাব থাকে তবে সেই ভালোবাসা রক্ষা করতে পারে না। নিরাপত্তা কোনো বিকল্প নয়, এটি জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
©️

বাচ্চা ব্লেসিং কিন্তু একটা মা যদি এই জায়গায় এমন ভাবে আটকে যায় যে তাঁর অনেক কিছু বিসর্জন দিতে হয় তখন এটাকে বলে মায়েদের mu...
17/08/2025

বাচ্চা ব্লেসিং কিন্তু একটা মা যদি এই জায়গায় এমন ভাবে আটকে যায় যে তাঁর অনেক কিছু বিসর্জন দিতে হয় তখন এটাকে বলে মায়েদের murder। এই মেয়ে শারীরিক ভাবে মরছে সেদিন কিন্তু মানসিক মৃত্যু বহুত আগে ই হইছে।

মেয়ে বিয়ে দেবার সময়, বা নিজে পছন্দ করবার সময় আমরা প্রেসেন্ট সময় তা কে গুরুত্ব দেই। ছেলে কি চাকরি করে। ফরগেট এবাউট ইট। গুরুত্ব দিতে হবে ছেলের ছোটবেলা কেমন কাটছে।

যে ছেলে দেখবে তাঁর বাবা তাঁর মা কে ভালোবাসে না। যে ছেলে দেখবে তাঁর মায়ের কান্নাকাটি, স্ট্রাগলে। যে ছেলের বাবা মায়ের ভালোবাসায় চাইল্ডহুড কাটে না, যে ছেলে ছোটবেলায় প্রপার কেয়ার এ বড় হয় না যেমন যা দরকার তা পায় না, সেটাই হতে পারে বাবা মায়ের এটেনশন বা মেটেরিয়াল কিছু- ওই ছেলে হতে পারে অনেক টাকার মালিক, বড় ইঞ্জিনিয়ার, বড় ব্যাবসায়ী whatever, ওই ছেলে কোনোদিন ও ভালো হাসব্যান্ড, ভালো বাবা হতে পারবে না.

সে চাইলে ও পারবে না। তাহলে রিলেসনশিপ সাইন্স মিথ্যা হয়ে যাবে।

কারণ ছোটবেলায় মানুষ যা এক্সপেরিয়েন্স করে ভালো, খারাপ ওটা তাঁর home। আর মানুষ subconcious mind এ বার বার home এ রিটার্ন করে। হিউমান সাইকোলজি এটা।

কোনো মানুষের home যদি anxious হয় আপনাকে সন্দেহ করবে, কন্ট্রোল করতে চাইবে। এবার যদি avoidant টাইপ হয় আপনার থেকে পালায় বেড়াতে চাইবে। সম্পর্কে একবার pull in আর একবার pull out করবে। ছোটবেলার surpressed অনেক ইমোশন ক্ষোভ হয়ে জমবে। Anger ম্যানেজমেন্ট ইসু থাকবে।

আমাদের চার বাচ্চার মা কেয়া finally হাসব্যান্ডের রাগের বলি হয়েছে। আমি মনে করি, বাকি পুরাটা সময় সে আরো অনেক কিছুই এক্সপেরিয়েন্স করেছে।

শুনেন, আপনি কোথায় হলিডে করলেন, কোন রেস্টুরেন্ট এ খেলেন তা বড় কথা নয়। রিয়েল peace থাকে অন্য জায়গায়।

আমি মনে করি....
যে বাজে চাইল্ডহুড এর ভিতর দিয়ে গেছে, আল্লাহ তাকে বিয়ে দিক এমন একজনের সাথে যে নিজে ও বাজে চাইল্ডহুড এর ভিতর দিয়ে গেছে। তখন দুজন মিলে রাগারাগি করে ফাটায় ফেলুক দুনিয়া।

কিন্তু যারা সুস্থ, স্বাভাবিক মা বাবা পেয়েছে, happy চাইল্ডহুড পেয়েছে তারা এমন crap ডিজার্ভ করে না। My heart fells apart for keya.RIP

যাদের ঝামেলাপূর্ণ চাইল্ডহুড তারা বিয়ে করার আগে, নিজেদের trauma গুলো ফিক্স করে, কারেক্ট করে দেন বিয়ে করবেন।কাউন্সেলিং করেন, সাইকোলজিস্ট আছে।

আমাদের দেশ গুলোর প্রেক্ষাপটে বিয়ে ছেলেখেলা না। বিয়ে একটা কমিটমেন্ট।একটা সাজানো গুছানো সুন্দর জীবন নষ্ট করার অধিকার আপনার নাই।

গরিব হওয়া দোষ না। তবে dysfunctional ফ্যামিলি dynamic এ বড় হওয়া ছেলে বা মেয়ে খুব ভয়ংকর পরবর্তী জীবনে পাত্র/পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে। এইসব বেপারগুলো সরাসরি তাঁদের অ্যাডাল্ট রিলেশনশিপে প্রভাব ফেলে।

কেয়া–সিফাত ঘটনা আমাদের কী শিখায়ঢাকার শেওড়াপাড়ায় ফাহমিদা তাহসিন কেয়া—মাত্র ২৫ বছরের এক তরুণী, চার সন্তানের মা। অভিযোগ আছে...
16/08/2025

কেয়া–সিফাত ঘটনা আমাদের কী শিখায়
ঢাকার শেওড়াপাড়ায় ফাহমিদা তাহসিন কেয়া—মাত্র ২৫ বছরের এক তরুণী, চার সন্তানের মা। অভিযোগ আছে, স্বামী সিফাত আলী তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। তারপর সেই স্বামী পালিয়েছে, রেখে গেছে চারটা ছোট ছোট সন্তান, আর অগণিত কান্না।

এই একটা ঘটনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে আমাদের সমাজের গভীর অসুখ।
-আমাদের মেয়েরা এখনও নিরাপদ না নিজেদের ঘরেই।
-সম্পর্ক ভেঙে গেলে সমাজ মেয়েদেরকেই দায়ী করে, কিন্তু সহিংসতার দায় নেয় না কেউ।
-আমরা বলি “শান্তি করো, সহ্য করো, সংসার টিকাও”—কিন্তু এর মাঝে কত জীবন শেষ হয়ে যায়, সেটা দেখতে চাই না।

কেয়ার চার সন্তানের কী হবে এখন?
কেউ কি তাদের চোখের পানি মুছতে পারবে?
কেউ কি তাদের বোঝাতে পারবে কেন তাদের মা হঠাৎ করে নেই?

এই প্রশ্নগুলো শুধু কেয়ার পরিবারের না—এগুলো আমাদের সবার জন্য একটা আয়না।
যতক্ষণ না আমরা পারিবারিক সহিংসতাকে ছোট ঘটনা মনে করা বন্ধ করি, যতক্ষণ না আমরা নারীর সুরক্ষাকে সত্যি গুরুত্ব দিই—ততক্ষণ পর্যন্ত প্রতিদিন কোথাও না কোথাও নতুন কেয়া তৈরি হবে।

👉 তাই আজ দরকার কেবল শোক নয়, পরিবর্তনের দাবি।
👉 দরকার একসাথে দাঁড়ানো, বলার যে—একজন নারীর জীবন কখনোই তুচ্ছ নয়।
👉 দরকার শিশুদের জন্য নিরাপদ, সহিংসতামুক্ত ঘর।

একটা কথা মনে রাখা দরকার—
একজন মা হারালে শুধু একটা জীবন না, চারটা ভবিষ্যৎও ভেঙে যায়।

আজকে সন্ধ্যায় আযুর পাপার সাথে বেশ গুরুগম্ভীর মিটিং বসালাম।বিষয়: আযুর অ্যাবদার ম্যানেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজি ২০২৫।আমি বললাম...
15/08/2025

আজকে সন্ধ্যায় আযুর পাপার সাথে বেশ গুরুগম্ভীর মিটিং বসালাম।
বিষয়: আযুর অ্যাবদার ম্যানেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজি ২০২৫।
আমি বললাম— “দেখো, আযুর যা খুশি তাই আমরা মেনে নিচ্ছি। এখনই যদি নিয়ন্ত্রণে না আনি, পরে কিন্তু মাথায় উঠবে।” 😐
পাপা খুব চিন্তিত মুখ করে মাথা নাড়ল, যেন জীবনের সবচেয়ে বড় সমস্যার সমাধান বের করবে। আমি আশা করলাম—শোন, বুঝি আজ থেকে নিয়ম তৈরি হবে, কিছু শৃঙ্খলা আসবে, এইসব।

তারপর ও গম্ভীর স্বরে বলল—
“শোনো, আমি অনেক ভেবেছি। শেষমেশ একটা জিনিসে উপনীত হয়েছি…”
আমি একদম মন দিয়ে শোনার জন্য এগিয়ে গেলাম।
ও হেসে বলে উঠল— “আমি আমার কান ফেলে দেব। তাহলেই তো আর ওর অ্যাবদার শুনতে হবে না।”

🤦‍♀️😂

💔 এক মুহূর্তের ভুল, সারাজীবনের কান্না…(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)গতকাল সন্ধ্যায় মাত্র ২ বছরের রিহান অসুস্থ হয়ে পড়লো।মা ভাবলেন—ও...
14/08/2025

💔 এক মুহূর্তের ভুল, সারাজীবনের কান্না…
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

গতকাল সন্ধ্যায় মাত্র ২ বছরের রিহান অসুস্থ হয়ে পড়লো।
মা ভাবলেন—ওষুধটা খাওয়ালেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
রিহানকে বিছানায় শুইয়ে, চামচে করে ওষুধ মুখে ঢেলে দিলেন।

হাসিমুখে গিলতে গিয়েই… হঠাৎ কাশতে শুরু করলো রিহান।
এক সেকেন্ডের মধ্যে কাশি থেমে গেল, চোখ উল্টে গেল, শরীর নিথর হয়ে গেল…

মায়ের চিৎকার—“কেউ বাঁচাও আমার ছেলেকে!”
কিন্তু ততক্ষণে, চামচের ওষুধটাই যেন মৃত্যুর বার্তা হয়ে গিয়েছিল।

---

📢 বাচ্চাকে ওষুধ খাওয়ানোর সময় এই ৩টি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন:

❎ শিশুকে শুইয়ে রেখে ড্রপারের এক ফোঁটা ওষুধও মুখে জোর করে ঢালবেন না।
❎ ওষুধ মুখের ভেতর বা গলার দিকে ঢালবেন না; গালের এক পাশে অল্প অল্প করে দিন, শিশুকে নিজে গিলতে দিন।
❎ খুব ঘন বা আঠালো ওষুধ বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়ান—বিশেষ করে নবজাতকের ক্ষেত্রে।

🙏 প্লিজ, এই পোস্টটি শেয়ার করুন এবং নতুন মায়েদের সতর্ক করুন।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Life with Azu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Life with Azu:

Share