Liza Akter Mahima

Liza Akter Mahima আস্সালামুয়ালাইকুম....আমাদের পেইজে আপনাকে স্বাগতম🥰

20/07/2025

এদের কান্ড দেখতে দেখতে আমার সারাদিন চলে যায়।🤣পিকু( বিড়াল) নিজে ওদের মারলো আবার সেই আগে বিচার দিলো🤣🤣🤣🤣🤣 ゚viralシfypシ゚viralシalシ 🤣🤣 🤣

🌼🌼🌼🌼🌼তুমি ঠিক ফুলের মতোই আমার কাছে 🥰🥰🥰🥰🥰🥰
01/07/2025

🌼🌼🌼🌼🌼তুমি ঠিক ফুলের মতোই আমার কাছে 🥰🥰🥰🥰🥰🥰

সামিউল ছিল এক হাসিখুশি ছেলে। এক বিকেলে তাকে কামড়ে দেয় এক বেওয়ারিশ কুকুর। ক্ষতটা ছোট হওয়ায় কেউ গুরুত্ব দেয়নি। এইটুকুতে কি...
24/06/2025

সামিউল ছিল এক হাসিখুশি ছেলে। এক বিকেলে তাকে কামড়ে দেয় এক বেওয়ারিশ কুকুর। ক্ষতটা ছোট হওয়ায় কেউ গুরুত্ব দেয়নি। এইটুকুতে কিছু হবে না এমন ভরসাতেই দিন কেটে যায়। তিন সপ্তাহ পর, সামিউলের আচরণে বদল দেখা দেয়। পানি খেতে চায় না, পানি দেখলেই শুধু চোখ কুঁচকে ওঠে, শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। মুখ দিয়ে ফেনা পরে, অদ্ভুত আওয়াজ করে, গলা দিয়ে গরগর শব্দ করে মাথা চেপে ধরে। চিৎকার করে বলে আমারে পানি দিও না, পানিকে খুব ভয় পায়, গোসলো করতে চায় না, তার বাবা মা তখনো জানে না কিন্তু ডাক্তার জানেন এটা জলাতঙ্ক। এবং এখন আর কিছুই করার নেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা আর সেই সময় মানে মৃত্যু। চিকিৎসা করা যায় না, কারণ এই ভাইরাস তখন মস্তিষ্কে পৌঁছে গেছে। জ্ঞান হারানোর আগে পর্যন্ত রোগী থাকে ভয়াবহ মানসিক যন্ত্রণা ও আতঙ্কে। সে দেখে সবাই আছে, কিন্তু কেউ তাকে বাঁচাতে পারছে না। সে বোঝে সে মরছে ধীরে ধীরে। এই অবস্থায় পরিবার শুধু চুপচাপ বসে থাকে কিছুই আর করার নেই। তারা জানে না কখন শেষ নিশ্বাসটা পড়বে কিন্তু জানে মৃত্যু হবেই। এটা হলো জলাতঙ্কের সবচেয়ে নিষ্ঠুর দিক জীবিত থেকেও মৃত্যু নিশ্চিত, কিছুই করার নেই। তবে এটা প্রতিরোধযোগ্য। একটি টিকা, একটু সচেতনতা, একটু যত্ন এইটুকু হলেই সামিউলদের বাঁচানো সম্ভব। জলাতঙ্ক মানে শুধু ভাইরাস নয় এটা মানে একটা জীবন্ত মৃত্যু যন্ত্রণায় আটকে থাকা, আর অপেক্ষা শেষ মুহূর্তের।

(১) আপনার গাছ হলুদ হয়ে যাচ্ছে? বৃদ্ধি হচ্ছে  না? ডালপালা কম? ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন  বা মুরগীর বিষ্টার সার প্রয়োগ করতে প...
20/01/2025

(১) আপনার গাছ হলুদ হয়ে যাচ্ছে? বৃদ্ধি হচ্ছে না? ডালপালা কম?
ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন বা মুরগীর বিষ্টার সার প্রয়োগ করতে পারেন। ডিএপি সারও প্রয়োগ করতে পারেন।
(২) আপনার গাছে ফুল ফল হচ্ছে না? গাছ নরম? শক্ত করার দরকার? পাতা চিকুন? ফল ঝরে যাচ্ছে?
কোন চিন্তা নাই- টিএসপি( ট্রিপল সুপার ফসফেট) সার দিন। প্রতি বর্গ ফুটে ১.৪ গ্রাম। ১ চা চামচের অর্ধেকের কম।
(৩) আপনার গাছের পাতা পুড়ে যাবার মত হচ্ছে? তিলের দানার মত দাগ পড়েছে? রোগ ব্যাধি বা পোকা মাকড়ের আক্রমণ বেশি?
যদি উত্তর হ্যা হয় তাহলে এমওপি( মিউরেট ও পটাশ) বা হাড়ের গুড়া / ভার্মি কম্পোস্ট সার প্রয়োগ করুন।
(৪) আপনার গাছের পাতা চিকুন হয়ে যাচ্ছে? ফল ঝরে যায়? পাতার কিনারা সাদা হয়? গাছ দুর্বল হয়?
সালফার সার প্রয়োগ করুন। ১ গ্রাম / লিটার।
(৫) পুরাতন পাতায় মরিচার মত দাগ পড়ে? নতুন পাতার গোড়া ও মধ্যশিরার দুই কিনারা সবুজ হয়?
জিংক সার প্রয়োগ করুন। ১ গ্রাম/ প্রতি লিটারে।
(৬) ফল আঁকাবাকা হচ্ছে? অমসৃন ত্বক? ফল ঝরে যাচ্ছে?
কোন চিন্তা নাই- বোরণ প্রয়োগ করুন।
(৭) পোকায় আক্রমণ করছে? পাতা খেয়ে যাচ্ছে?
বায়োক্লিন বা ইমিডা ক্লোরোপিড গ্রুপের কীটনাশক( ইমিটাব) বা অন্যান্য কীট নাশক প্রয়োগ করুন। প্রথমটি জৈব কীট নাশক। পরের গুলো ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।
(৮) আপনার গাছ বা পাতা পচে যাচ্ছে? কান্ড বা শেকড় পচে যাচ্ছে,গাছ ঢ়লে পড়ছে?
ছত্রাক নাশক প্রয়োগ করুন (বায়োডার্মা, ট্রাইকো ডার্মা, সাবান পানি ইত্যাদি) এতে কাজ না হলে ম্যানকোজেব,ম্যানসার, কাজিম প্রয়োগ করতে পারেন।
(৯) ফল পচে যাচ্ছে বা ফল ছিদ্র করে দিচ্ছে?
জাদুর ফাদ বা ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার করুন।
(১০)সাদা মাছি পোকা আক্রমন করেছে? মাকড় নাশক ইমিটাব ব্যবহার করতে পারেন।
(১১) জাব পোঁকা পাতা খেয়ে যাচ্ছে ?
হলুদ ফাদ বা কাগজ ব্যবহার করুন।

কোন প্রশ্ন থাকলে মন্তব্যে লিখে দিবেন প্লিজ! বাগানীরা শেয়ার করে নিজের প্রফাইলে রেখে দিন।

৬৪ জেলা খতিয়ান তুলা যাচ্ছে Iআপনার বাবা-দাদা,নানা-নানির এবং পূর্ব পুরুষদের নামে কোথায় কতটুকু জমি আছে জানতে চান? জমির কাগজ...
12/01/2025

৬৪ জেলা খতিয়ান তুলা যাচ্ছে I
আপনার বাবা-দাদা,নানা-নানির এবং পূর্ব পুরুষদের নামে কোথায় কতটুকু জমি আছে জানতে চান? জমির কাগজ নিতে আপনাকে যা যা দিতে হবে সেগুলো হলো :
বিভাগ :
জেলা:
উপজেলা :
মৌজা:
যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম।
CS,SA,RS,BS,Brs নামজারি সকল খতিয়ানের কপি ৫ মিনিটের মধ্যে হাতে পেয়ে যাবেন।
জমির খতিয়ান তুলে দেয়া হয়
জমির খারিজ নামজারি করা হয়
জমির ম্যাপ তুলে দেয়া হয়
জমির খাজনা পরিশোধ করে দেয়া হয়হতেই পারে আপনার জমির কাগজপত্র হারিয়ে গেছে অথবা পুড়ে বিনষ্ট হয়ে গেছে। একটি জমির যে সকল উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট থাকে তা হলো

➥১.পর্চা বা খতিয়ান।
➥২.দলিল।
➥৩.ম্যাপ বা নকশা।

এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।

সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।

নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।

➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?

জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,

১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।

➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস

ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।

➤উপজেলা ভূমি অফিস

যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না

➤জেলা ডিসি অফিস

এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।

➤সেটেলমেন্ট অফিস

শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।

❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।

➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?

দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।

১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।

➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস

যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।

➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম

এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়। যদি কোন দলিল সঠিকভাবে তল্লাশি করে না পাওয়া যায়। তাহলে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করার মধ্য দিয়ে আপনার কাঙ্খিত দলিলখানা সংগ্রহ করতে
পারবেন।

❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.?

উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।

➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?

সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো

১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।

➤জেলা ডিসি অফিস:

এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।

➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।

সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ
সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।

❖প্রশ্নঃ ম্যপ তুলতে কতদিন সময় লাগে?

উত্তরঃ আবেদন করার দিন হতে, ৫-৮ কার্য দিবসের ভিতরে ম্যাপ সরবরাহ করা হয়।

08/10/2024
নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্...
08/07/2024

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।

যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত সারের অর্ধেক পরিমাণ বৈশাখ- জৌষ্ঠ মাসে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে বাকি অর্ধেক সার আশ্বীন মাসে গাছের গোড়া থেকে চতুর্দিকে ১ মিটার বাদ দিয়ে ১.০-২.৫ মিটার দূর পর্যন্ত মাটিতে ২০-৩০ সে.মি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে।এ সময় মাটিতে রস কম থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। বেশি শুষ্কতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের সময় সার প্রয়োগ করা ঠিক হবেনা।

গাছ লাগানোর পর প্রতিবছর নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করবো:

★ ১-৪ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১০ কেজি

ইউরিয়াঃ-২০০ গ্রাম

টিএসপিঃ-১০০ গ্রাম

এমওপিঃ-৪০০ গ্রাম

জিপসামঃ-১০০ গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৪০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১০ গ্রাম

★ ৫-৭ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-৪০০গ্রাম

টিএসপিঃ-২০০গ্রাম

এমওপিঃ-৮০০গ্রাম

জিপসামঃ-২০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৬০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১৫ গ্রাম

★ ৮-১০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-২০ কেজি

ইউরিয়াঃ-৮০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৪০০গ্রাম

এমওপিঃ-১৫০০ গ্রাম

জিপসামঃ-২৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৮০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-২০ গ্রাম

★ ১১-১৫ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্য

গোবর সারঃ-২৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-১০০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৫০০ গ্রাম

এমওপিঃ-২০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৩৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-=৩০ গ্রাম

★ ১৬-২০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৩০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১২০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৬০০গ্রাম

এমওপিঃ-২৫০০গ্রাম

জিপসামঃ-৪০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১৫০গ্রাম

নারিকেল,নারিকেল চাষ,ফল
বোরিক এসিডঃ-৪০গ্রাম

★ ২০ বা তার ঊর্ধ নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৪০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১৫০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৭৫০গ্রাম

এমওপিঃ-৩০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৫০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-২০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-৫০ গ্রাম

# জেনে রাখা ভালোঃ

* একটা সুস্থ নারিকেল গাছের পাতা লম্বায় জাতভেদে ২.৫-৩.৫ মিটার হতে পারে। সুস্থ, সবল একটা গাছের পাতার সংখ্যা ৩২-৪০টা।

* পাতাগুলো যত উপরমুখী হবে এবং সংখ্যায় তা যত বেশি হবে, গাছ সাধারণত তত বেশি ফুল-ফল দানে সক্ষম হবে।

* ভালো যত্ন ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় কাণ্ড থেকে প্রতি মাসে একটা করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে পাতা বের হয় এবং সে পাতার গোড়ালি থেকে বয়স্ক গাছে ফুল-ফলের কাঁদি বের হয়।

*নারিকেল গাছের ডালা কখনোকাটা যাবে না। এ পাতা হলুদ হয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত কোনো মতেই কেটে ফেলা যাবে না। এ গাছ ঠিক কলা গাছের মতো ‘রুয়ে কলা না কেটো পাত, তাতেই কাপড় তাতেই ভাত’ খনার বচনটা এ গাছের জন্য একেবারে প্রযোজ্য।

* যেহেতু একটা সুস্থ গাছে প্রতি মাসে একটা করে পাতা বের হয় এবং তা প্রায় তিন বছরের মতো বাঁচে সে হিসাব করলে একটা ফলন্ত, সুস্থ, সবল গাছে ৩২-৪০টা পাতা থাকার কথা। গাছে এ সংখ্যা ২৫ টার নিচে থাকলে ধরে নিতে হবে গাছটা খাবার ও যত্নের অভাবে বড় কষ্টে আছে। পাতার সংখ্যা ২০ টার নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল ফল ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর্যায়ে চলে যাবে।

কখনো কি মনে হয়েছে, শ্বশুড়বাড়িতে যত কাজ করছেন তার চারভাগের একভাগও যদি বাবারবাড়িতে করতেন, তবে মা অনেক খুশী হতেন? আপনি নিজে...
28/06/2024

কখনো কি মনে হয়েছে, শ্বশুড়বাড়িতে যত কাজ করছেন তার চারভাগের একভাগও যদি বাবারবাড়িতে করতেন, তবে মা অনেক খুশী হতেন? আপনি নিজেও অনেক শান্তি এবং তৃপ্তি পেতেন? আজ যে মানুষগুলোর জন্য আপনি নিজেকে পুরো অগোছালো রেখে সর্বোচ্চটা শ্রম দিচ্ছেন, কাজ করছেন, তবুও তাদের মন পাচ্ছেন না? নাম পাচ্ছেন না? উল্টো তারা কথায় কথায় আরো ভুল ধরছে?

আমি বেশীরভাগ বিবাহিতা নারীদেরকে এ ধরনের আফসোস করতে দেখেছি। তাই অবিবাহিতা আপুদেরকে বলব, এখান থেকে একটু বুঝা দরকার। যে মা আপনাকে কষ্ট করে বড় করেছেন, যত্ন করেছেন, তার দু'টি কাজে হেল্প করলে কখনোই আপনার হাত-পা ভেঙ্গে যাবে না। বাবার রাজকন্যা হওয়ার জন্য শুধু শুয়ে-বসে কাটিয়ে দিতে হয় না।
বরং বাবা-মায়ের কাজে হেল্প করে কিংবা তাদের কষ্ট একটু লাঘব করাটাকেই রাজকন্যা বলা হয়।

পরের মানুষদেরকে আপনি পুরো পৃথিবী দিয়ে দিলেও তাদের মন ভরবে না৷ এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, নিজের মায়ের কাজে একটু হেল্প করে তাঁকে যে স্বস্তিটুকু দিবেন, এই শান্তি আপনি আর কোথাও পাবেন না। আপনার নিজেকেও পরবর্তীতে আফসোস করতে হবে না।
©সামিহা জান্নাত

এক মহিলা কেনাকাটা করে ক্যাশ কাউন্টারের সামনে ব্যাগ খুলতেই ক্যাশিয়ারের নজরে এলো একটা টিভির রিমোট।কৌতূহলবশত তিনি জানতে চাই...
01/05/2024

এক মহিলা কেনাকাটা করে ক্যাশ কাউন্টারের সামনে ব্যাগ খুলতেই ক্যাশিয়ারের নজরে এলো একটা টিভির রিমোট।
কৌতূহলবশত তিনি জানতে চাইলেন, ব্যাগে রিমোট কি সব সময় থাকে?

মহিলাঃ না, মাঝেমাঝে। আজ আমার হাজবেন্ড খেলা দেখবে বলে শপিং-এ এলোনা, তাই জব্দ করতে রিমোট ব্যাগে করে নিয়ে আসলাম।
শিক্ষাঃ ১. বউ তুচ্ছ হলেও তাচ্ছিল‍্যে বিপদ !

ক্যাশিয়ার এরপর হাসতে হাসতে কার্ডটি মহিলাকে ফেরত দিতেই -
মহিলাঃ এটা কি হলো ?
ক্যাশিয়ারঃ আপনার হাজবেন্ড কার্ড ব্লক করে দিয়েছেন।
শিক্ষাঃ ২. স্বামীর শখও সম্মানযোগ‍্য।

মহিলা ব্যাগ থেকে স্বামীর আরেকটি কার্ড বের করে সোয়াইপ করলেন।
শিক্ষাঃ ৩. বউ এর লম্বা হাতের সঠিক ধারণা থাকা দরকার।

সোয়াইপ মেশিন জানালো ENTER THE PIN. OTP CODE SENT TO YOUR MOBILE
শিক্ষাঃ ৪. বেচারা স্বামীকে বাঁচাতে মেশিনও চেষ্টা করে।

মহিলা মুচকি হেসে ব্যাগ থেকে স্বামীর মোবাইল টা বার করলো। এটা সে এনেছিল যাতে শপিং-এর মাঝে স্বামী বিরক্ত না করে। অবশেষে সব কেনাকাটা করে তৃপ্তি নিয়ে মহিলা ঘরে ফিরলো।
শিক্ষাঃ ৫. স্মার্ট মহিলাদের সাথে টক্কর দিতে যাবেন না।

এবার গল্পের শেষ...
মহিলা দেখলো গ‍্যারেজে গাড়ি নেই, দরজায় স্টিকারে লেখা -
"বন্ধুর বাড়িতে খেলা দেখতে যাচ্ছি, ফিরতে রাত হবে, কোনো দরকার থাকলে কল দিও।"

এবার শেষে...
মহিলা ডুপ্লিকেট দিয়ে দরজা খুলে ঢুকে, ডিনার করে শুয়ে পড়লো। মাঝ রাতে বাড়ি ফিরে দরজায় স্বামী দেখলো স্টিকারে লেখা আছে - "গাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ো, বেল বাজিও না তার খোলা আছে, আর দরজায় ধাক্কা দিওনা। এটা ভদ্রলোকের পাড়া।"

শেষ শিক্ষাঃ
নারীশক্তি হইতে সাবধান...!

🤟🤟🤟🤟🤟🤟🤟🤟🥰

Address

Dhaka

Telephone

+8801783904678

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Liza Akter Mahima posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Liza Akter Mahima:

Share