MMR BASIC

MMR BASIC All life is an experiment. The more experiments you make the better.

গরিব কেন সারাজীবন গরিব থাকে?⇨আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:১. একটিভ ইনকাম২. প্যাসিভ ইনকাম৩. পোর্টফোলিও ইনকাম১. একটিভ ইনকাম: এক...
19/11/2025

গরিব কেন সারাজীবন গরিব থাকে?

আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:
১. একটিভ ইনকাম
২. প্যাসিভ ইনকাম
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম

১. একটিভ ইনকাম: একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে। কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তাহলে আয় হবে না।

এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি করে মাস শেষে বেতন নেওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় হয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়।

যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়।

২. প্যাসিভ ইনকাম: প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, আপনি যদি বিশেষ কোনো কাজে দক্ষ হন সে বিষয়ে অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স তৈরি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ।

প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।

এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন।

৩. পোর্টফোলিও ইনকাম: পোর্টফোলিও ইনকাম হলো সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যাদের টাকা আছে, তারা যদি সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন, তখন সেখান থেকে বড় অংকের আয় আসে। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই।

ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট, ক্রিপটো (Crypto) মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।

যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে সম্পদ হাজার গুণ বৃদ্ধি করা যায়।

২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাচ্ছেন না তো?

আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ সবসময় ধনী হয় এবং ৮০% মানুষ সারাজীবন গরীব থাকে। এই ২০% মানুষ পৃথিবীর মোট সম্পদের সিংহভাগ অংশের মালিক হয়।

এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনেই থাকেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় একসময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে।

তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন। এতে আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।
©️

এই কথা তোমাকে কোন স্কুলে শেখাবে না, অফিসে বলবে না, আর ধনী লোকেরা তো একদমই চাইবে না তুমি জানো। কারণ এগুলো জানলে তুমি বদলে...
19/11/2025

এই কথা তোমাকে কোন স্কুলে শেখাবে না, অফিসে বলবে না, আর ধনী লোকেরা তো একদমই চাইবে না তুমি জানো। কারণ এগুলো জানলে তুমি বদলে যাবে, আর তাদের বানানো খেলাটা ভেঙে যাবে।

এটা শুধু “মোটিভেশনাল লেখার” কথা নয়—এটা সেই কঠিন বাস্তবতা, যেটা বোঝার পরে লাখো মানুষ তাদের জীবনের গতি একদম উল্টে দিয়েছে।
চলো, ১২টি সত্য একে একে উন্মোচন করি—

১. কঠোর পরিশ্রম = ধনী হওয়া নয়

তোমাকে বলা হয়—কষ্ট করে কাজ করলেই সব পাবে।
কিন্তু ধনীরা জানে—ধনী হওয়া মানে কষ্ট নয়, লেভারেজ।
তুমি সময় বিক্রি করো,
আর তারা মানুষের সময়, দক্ষতা ও অর্থ ব্যবহার করে সাম্রাজ্য বানায়।

২. তারা চায় তুমি ভাবো—টাকা খারাপ

যাতে তুমি কখনো টাকার পেছনে ছুটতে সাহস না পাও।
কিন্তু ধনীরা জানে—টাকা হলো শক্তি, স্বাধীনতা আর প্রভাবের চাবিকাঠি।

৩. সঞ্চয় করে কেউ ধনী হয় না

“সঞ্চয় করো”—এটা শুধু ক্লাস থ্রি-এর বাচ্চাকে বলা যায়।
ধনীরা টাকা ঢালে—ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট, স্টার্টআপ আর শেয়ারে।
যেখানে ঝুঁকি বেশি, কিন্তু লাভ তার চেয়েও বেশি।

৪. শিক্ষাব্যবস্থা মানুষ তৈরি করে না—কর্মচারী তৈরি করে

স্কুল শেখায় চাকরি করতে।
ধনীদের স্কুল শেখায়—কীভাবে চাকরি দিতে হয়।

৫. কর ব্যবস্থাকে তারা নিজেদের জন্যই বানিয়েছে

তুমি বেতনভোগী—তাই কর দাও।
তারা সম্পদের মালিক—তাই করমুক্তির সুবিধা পায়।
গেমটা শুরু থেকেই অসম।

৬. ঋণ হলো অস্ত্র — যদি চালাতে জানো

তুমি ঋণ মানে সমস্যা ভেবে দূরে থাকো।
ধনীরা ঋণ নিয়ে সম্পদ কেনে—যা আয়ও দেয়, আর ঋণটাও শোধ করে।

৭. তোমার ভোগবাদ তাদের লাভ

মোবাইল, ব্র্যান্ডেড জুতা, দামি কফি—
সবই তাদের পকেটে যায়।
তারা?
অর্থ ঢালে এমন সম্পদে, যেটা প্রতিদিন বড় হয়।

৮. প্রতিভা নয়—যোগাযোগই আসল শক্তি

ধনীরা জানে, একা কেউ বড় হয় না।
তাই তারা এলিট সার্কেল বানায়—
যেখানে সুযোগ, অর্থ এবং ক্ষমতা ঘুরে বেড়ায় নিজেদের মধ্যেই।

৯. সময় তাদের চোখে সোনার চেয়েও দামি

তারা নিজের হাতে কাজ করে না—কাজ করায়।
কারণ তাদের ফোকাস—সম্পদ বৃদ্ধি, শ্রম নয়।

১০. শেয়ার বাজার তোমার নয়—তাদের মাঠ

তোমার কাছে বাজার মানে আশা,
তাদের কাছে মানে—ইন্সাইডার ইনফো + টেকনোলজি + বড় পুঁজি।
এটা অসম যুদ্ধ।

১১. ব্যর্থতা তাদের শিক্ষক

তুমি ব্যর্থতাকে ভয় পাও,
তারা ব্যর্থতাকে ব্যবহার করে আরও বড় হওয়ার সিঁড়ি বানায়।
বড় লাভ মানেই বড় ঝুঁকি—এটা তারা জানে।

১২. তারা চায় তুমি অজ্ঞ থাকো

কারণ যত কম জানবে তুমি—
তত বেশি ব্যবহারযোগ্য হবে তাদের কাছে।

তাহলে তুমি কী করবে?

খেলার নিয়ম বদলানো লাগবে।
– আর শুধু কাজ নয়, সম্পদের মালিক হও।
– সঞ্চয় নয়, বিনিয়োগ শেখো।
– ভোগ নয়, সম্পদ বানাও।
– চাকরি নয়, লেভারেজ তৈরি করো।

এটাই সেই পথ, যেটা তুমি শিখলে—
ধনীরা আর তোমার উপর দিয়ে হাঁটতে পারবে না।

এটা শুধু লেখা নয়—একটা ডাক।
নিজের খেলায় নিজেই রাজা হও।

সময় এসেছে—তোমার সাম্রাজ্য গড়ার। 🔥
©

জেদী বাচ্চা মানেই বুদ্ধিমান বাচ্চাআমরা যখন কোনো শিশুকে জেদ করতে দেখি, বেশিরভাগ সময়ই আমরা বিরক্ত হই। আমরা ভাবি ও কেন কথা ...
19/11/2025

জেদী বাচ্চা মানেই বুদ্ধিমান বাচ্চা

আমরা যখন কোনো শিশুকে জেদ করতে দেখি, বেশিরভাগ সময়ই আমরা বিরক্ত হই। আমরা ভাবি ও কেন কথা শুনতেছে না, কেন এমন করতেছে।

আসলে, বেশিরভাগ সময়েই এই জেদ কোনো সমস্যা নয়, বরং শিশুর বুদ্ধিবিকাশের সবচেয়ে শক্তিশালী লক্ষণ।

জেদ মানে শিশুটি ভাবতে শিখছে

একটি শিশু যখন “না” বলে, কিংবা নিজের মতামত ধরে রাখে-
সে মূলত বোঝাতে চায়, “আমারও বুঝার ক্ষমতা আছে। আমি নিজের মতো সিদ্ধান্ত নিতে চাই।

এবং এটিই তাকে ভবিষ্যতে আত্মবিশ্বাসী ও সিদ্ধান্তক্ষম একজন মানুষ বানায়।

অভিভাবকের প্রথম দায়িত্ব: শান্ত থাকা

শিশুর জেদ যত বাড়ে, আমাদের রাগ তত বেড়ে যায়।
কিন্তু রাগ দেখালেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

আপনি যদি স্থির, ধীর এবং শান্ত স্বরে কথা বলেন,
শিশুটিও ধীরে ধীরে নরম হয়ে আসে।

কখনও কখনও আপনার শান্ত মুখভঙ্গিই কথার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।

জেদ সামলানোর ২টি কার্যকর কৌশলের একটি হচ্ছেঃ খেলার ছলে উল্টো দিকে নেওয়া (Reverse Psychology)

শিশুকে কখনো কঠোরভাবে নিষেধ করলে সে উল্টো সেটাই করতে চায়।
যেমন- আপনি বললেন: “আজ তুমি দুধ খেও না।”
সে বলবে: “না, আমি খাব!”

কারণ সে নিজের সিদ্ধান্তে দৃঢ় থাকতে ভালোবাসে।
এই মানসিকতা বুঝতে পারলে পরিস্থিতি খুব সহজে সামলানো যায়।

শিশুকে ছোট্ট “বিকল্প” দেওয়া

শিশুরা আদেশ পছন্দ করে না, কিন্তু পছন্দ করে নিজে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

আপনি যদি বলেন- “দুধ খাও।”
সে না-ও বলতে পারে।

কিন্তু যদি বলেন-
“তুমি দুধ গরম খাবে, নাকি ঠান্ডা?”
সে সাথে সাথে একটা বেছে নেবে।

কারণ সিদ্ধান্তটা এবার তার নিজের,
আপনার কথাও মানা হলো, শিশুটিও খুশি।

এক মা তার শিশুকে বাইরে নিতে পারছিলেন না।
শিশুটি জেদ ধরে বলছিল, “যাবো না!”

মা তখন মজা করে বললেন,
“বাইরে গেলে এক চোখ বন্ধ করে যাবে, না দুইটা?”

শিশু হেসে বলল,
“দুইটা!”

এই একটুখানি বিকল্পই জেদের জায়গায় এনে দিল আনন্দ, এটাই win win situation.

তবে এটাও সত্যি যে, জেদী শিশুর সঙ্গে আচরণে ধৈর্য থাকতে হবে। তারা নিজের মতো করে ভাবে এবং সেই ভাবনাটাই তাদের শক্তি।

আপনি যদি সেই ভাবনাকে শ্রদ্ধা করেন, তাহলে শিশুটিও আপনাকে শ্রদ্ধা করতে শিখবে।

সাধারণত দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সে শিশুরা সবচেয়ে বেশি জেদ প্রকাশ করে। কারণ এই বয়সে তারা স্বাধীন হতে শেখে এবং নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুশীলন করে।

এটি তাদের স্বাভাবিক বিকাশের একটি ধাপ। আপনি যদি এই সময়টায় ধৈর্য ধরে শিশুর আচরণকে বুঝতে পারেন, তাহলে সে ধীরে ধীরে দায়িত্বশীল হয়ে উঠবে।

জেদকে দমন করার চেষ্টা না করে বরং বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। কারণ জেদ মানে শুধু “না” বলা নয়, এটি এক ধরনের চিন্তার প্রকাশ।

আপনি যদি সেই চিন্তাকে জায়গা দেন, তবে একদিন এই জেদী শিশুই আত্মবিশ্বাসী, সচেতন ও দৃঢ় মানসিকতার একজন মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে।
©️

সমস্যা: আমি লোগো ডিজাইন করতে পারি নাসমাধান: Looka.comসমস্যা: ব্যাকগ্রাউন্ড অটো রিমুভ করতে চাইসমাধান: Remove.bgসমস্যা: আম...
02/11/2025

সমস্যা: আমি লোগো ডিজাইন করতে পারি না
সমাধান: Looka.com

সমস্যা: ব্যাকগ্রাউন্ড অটো রিমুভ করতে চাই
সমাধান: Remove.bg

সমস্যা: আমি রঙের কম্বিনেশন ঠিক করতে পারি না
সমাধান: Coolors.co

সমস্যা: ফন্ট মিলাতে পারি না ডিজাইনে
সমাধান: Fontjoy.com

সমস্যা: আমি অটো ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি তৈরি করতে চাই
সমাধান: Brandmark.io

সমস্যা: ইলাস্ট্রেশন বানাতে পারি না
সমাধান: Illustroke.com

সমস্যা: UI আইডিয়া তৈরি করতে চাই
সমাধান: Uizard.io

সমস্যা: আমি প্রোডাক্ট মকআপ বানাতে চাই
সমাধান: Smartmockups.com

সমস্যা: রিয়েলিস্টিক ফটো এডিট করতে পারি না
সমাধান: Photoroom.com

সমস্যা: আমি ভিজ্যুয়াল কনসেপ্ট দ্রুত বানাতে চাই
সমাধান: Kittl.com

©️

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MMR BASIC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MMR BASIC:

Share

Category