Video page

Video page রাতের পরে দিন আসবে যতোদিন, ভালোবাসা বেচে থাকবে ততোদিন,সময় পরিবর্তন হবে তবে কিছু দিন বিলম্ব হতে পারে,
সত্য কথা প্রোচারে সর্বদাই প্রস্তুত।💐💐🌹💖

10/10/2025

কি আজব মানুষ , এরা আসলে দালাল All Flowers

07/10/2025

এরা কি সত্যি সাধারণ মানুষ?
নাকি আওয়ামী দালাল. জানতে চাই।

07/10/2025

এনথ্রাক্স একটি মারাত্মক ও ভীতি উদ্রেককারী রোগ, যা 'ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস' ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয় এবং মানুষ ও প্রাণী উভয়কেই আক্রান্ত করতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার স্পোর মাটিতে বহু বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে এবং পশুজাত পণ্য বা সংক্রামিত পশুর সংস্পর্শে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ছড়ানো অ্যানথ্রাক্স মারাত্মক হতে পারে এবং এর স্পোর অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা যায়, যা এটিকে জৈব সন্ত্রাসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হুমকি করে তুলেছে। দ্রুত চিকিৎসা না করা হলে এই রোগটি প্রায়শই মৃত্যুর কারণ হয়।
এনথ্রাক্স কেন ভীতিকর:
মারাত্মক পরিণতি: চিকিৎসা না হলে আক্রান্তদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানুষ মারা যেতে পারে, এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া অ্যানথ্রাক্স খুবই মারাত্মক।
স্থায়ী স্পোর: ব্যাকটেরিয়ার স্পোরগুলো মাটি ও পশুজাত পণ্যে দীর্ঘকাল ধরে সক্রিয় থাকতে পারে এবং ধ্বংস করা কঠিন।
জৈব অস্ত্রের ঝুঁকি: এনথ্রাক্স স্পোরকে ল্যাবে তৈরি করা যায় এবং এটি পরিবেশে স্থায়ী হওয়ায় জৈব অস্ত্রের উপাদান হিসেবে এর অপব্যবহারের সম্ভাবনা থাকে।
সংক্রমণ ও বিস্তার: সংক্রামিত প্রাণী বা পশুজাত পণ্য (যেমন চামড়া বা পশম) এর মাধ্যমে এই রোগ দ্রুত ছড়াতে পারে, যা জনস্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে।
দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব: সংক্রমণ নিরাময় হলেও, আক্রান্ত ব্যক্তিরা মানসিক যন্ত্রণা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর স্বাস্থ্যগত অভিযোগের শিকার হতে পারেন।
অপ্রতুল চিকিৎসা: যদিও অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দ্রুত চিকিৎসা করা সম্ভব, কিন্তু শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া অ্যানথ্রাক্সের চিকিৎসা কঠিন এবং এর ফলে মৃত্যুর হার বেশি।
প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ:
সতর্কতা: সংক্রামিত গবাদি পশু বা পশুজাত পণ্যের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে।
দ্রুত চিকিৎসা: দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করে অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে রোগটি নিরাময়যোগ্য।
সচেতনতা বৃদ্ধি: রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং আক্রান্ত পশু বা পণ্য থেকে দূরে থাকা জরুরি।

05/10/2025

Celebrating my 3rd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

29/08/2025

ডাকসুর সাবেক ভিপি,গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি Nurul Haque Nur ভাইয়ের ওপর বর্বরোচিত হামলার নিন্দা জানাই,
বিভিন্ন ভাবে ফ্যাসিবাদ আওয়ামী সন্ত্রাসী লীগকে প্রকাশ্যে পুনর্বাসনের আবাস দেখা যাচ্ছে, অনতিবিলম্বে এদের প্রতিহত করতে হবে।

এবং এর সাথে যে বা যাঁরা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিতে হবে

29/06/2025

১৪ গ্রাম চিপস এর জন্য এতো বড় প্যাকেট কেনো?
#বিশ্লেষন #পরিবেশ Facebook for Creators

27/06/2025

#বিশ্লেষন চিপস, All Flowers MD Razibul Hasan Facebook for Creators Baset Mahmud

26/06/2025

কাল সকালে থাকবে বিশেষ বিশ্লেষণ।

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি---বিশ্বাস রাখতে হবে।স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব...
27/05/2025

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি

---বিশ্বাস রাখতে হবে।

স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব মাত্র ১০ হাজার টাকা মাসিক কিস্তিতে!

বর্তমানে জমি থাকলেও বাড়ি নির্মাণ অনেকের কাছেই এক বিশাল খরচের ব্যাপার। ব্যাংক লোন, এককালীন অর্থের অভাব কিংবা ভবিষ্যৎ আর্থিক অনিশ্চয়তা অনেককেই স্বপ্নের বাড়ি থেকে দূরে রাখে। তবে এখন আপনি চাইলে ধাপে ধাপে, মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে আপনার নিজস্ব বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব।

কিভাবে সম্ভব?

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং হাউজিং কোম্পানিগুলো এখন গ্রাহকদের জন্য এমন প্ল্যান দিচ্ছে যেখানে নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারেরাও সাশ্রয়ী কিস্তিতে ঘর নির্মাণ করতে পারছেন। সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছরের সহজ কিস্তি এবং স্বল্প সুদের এই প্ল্যানগুলোর মাধ্যমে আপনি একটি ছোট বা মাঝারি ঘর নির্মাণ শুরু করতে পারেন।

মূল সুবিধাসমূহ:

স্বল্প মাসিক কিস্তি: মাত্র ১০,০০০ টাকা থেকে শুরু

কোনো জামানতের ঝামেলা নেই: অনেক ক্ষেত্রে কিস্তি নেয়ার জন্য বাড়তি জামানত প্রয়োজন হয় না

ডিজাইন ও পরামর্শ সেবা: কিছু কোম্পানি ডিজাইন ও নির্মাণ পরিকল্পনাও দিয়ে থাকে

আয় অনুযায়ী কিস্তির প্ল্যান: আপনার আয়ের উপর ভিত্তি করে ইএমআই ঠিক করা হয়

একটি উদাহরণ হিসেব:

ধরুন আপনি ৬ লক্ষ টাকায় একটি দুই কক্ষের টিনশেড ঘর নির্মাণ করতে চান। যদি আপনি ৬ বছরে এটি শোধ করতে চান, তাহলে প্রতি মাসে আপনাকে প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো কিস্তি দিতে হবে (সুদ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)। এতে আপনি বাড়িভাড়ার খরচ বাঁচিয়ে নিজের স্থায়ী ঠিকানা তৈরি করতে পারবেন।

কী কী প্রয়োজন:

জমির কাগজপত্র (আপনার নামে থাকা)

জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি

আয় বা চাকরির প্রমাণ

ব্যাংক হিসাব (অনেক ক্ষেত্রেই দরকার পড়ে না)

কাকে যোগাযোগ করবেন?

বর্তমানে যেসব প্রতিষ্ঠান এই সুবিধা দিচ্ছে:

বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (BHBFC)

ব্র্যাক, আশা, নিরাপদ হোমস ইত্যাদি এনজিও

বেসরকারি কিছু রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, যেমন: শেল্টার হোমস, হাউজিং লিংক ইত্যাদি

---

উপসংহার:

বাড়ি নির্মাণ আর বিলাসিতা নয়, বরং এখন এটি একটি বাস্তবতা — যদি আপনি পরিকল্পনা করে এগোন। মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকায় আজ থেকেই শুরু হতে পারে আপনার স্বপ্নপূরণের যাত্রা। নিজে জানুন, যাচাই করুন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।

২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় এই বাড়ি করা সম্ভব..কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
26/05/2025

২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় এই বাড়ি করা সম্ভব..
কি বিশ্বাস হচ্ছে না?

      ২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে নিজের বাড়ি তৈরির সুযোগ – এখন হাতের মুঠোয়!নিজের একটি বাড়ি বানানো এখন আর স্বপ্ন নয় – ২...
22/05/2025


২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে নিজের বাড়ি তৈরির সুযোগ – এখন হাতের মুঠোয়!

নিজের একটি বাড়ি বানানো এখন আর স্বপ্ন নয় – ২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি সহজ কিস্তিতে আপনি তৈরি করতে পারেন আপনার স্বপ্নের ঘর।

কীভাবে এই সুযোগ পাবেন?
বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক, হাউজিং কোম্পানি এবং রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান হোম লোন/হাউজিং ফাইন্যান্স এর মাধ্যমে এই সুবিধা দিয়ে থাকে।

যোগ্যতা ও নিয়মাবলি:

বয়স সাধারণত ২১–৬০ বছরের মধ্যে হতে হয়

স্থায়ী চাকরি, ব্যবসা বা নির্ভরযোগ্য আয়ের উৎস থাকতে হবে

জাতীয় পরিচয়পত্র, আয়ের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট/স্যালারি স্লিপ), টিআইএন সার্টিফিকেটসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়

প্রাথমিকভাবে ১০%-৩০% পর্যন্ত ডাউন পেমেন্ট দিতে হতে পারে

বাকি অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন ২০ বছর পর্যন্ত কিস্তিতে

বাড়ির ধরন:

জমি কিনে নিজে ঘর বানানোর জন্য

প্রস্তুত ফ্ল্যাট বা হাউজ কিনতে

নির্মাণাধীন প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে

সুবিধাসমূহ:

মাসিক আয় অনুযায়ী কিস্তির পরিমাণ নির্ধারণ

ব্যাংকের মাধ্যমে আইনগত নিরাপত্তা

ইন্স্যুরেন্স সুবিধা (মডেলভেদে)

দীর্ঘমেয়াদি কিস্তি হওয়ায় চাপ কম

বি.দ্র.:

প্রকল্পভেদে শর্তাবলী ভিন্ন হতে পারে

কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন

সকল কাগজপত্র যাচাই করে, নিজ দায়িত্বে লেনদেন করুন

আরও জানতে/যোগাযোগ করতে চাইলে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন আমাদের নম্বরে।

মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুননিজের একটি স্থায়ী ঠিকানা—একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ বসবাসের ...
21/05/2025

মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুন

নিজের একটি স্থায়ী ঠিকানা—একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ বসবাসের স্থান—এটা আমাদের সবার জীবনের অন্যতম বড় চাওয়া। কিন্তু উচ্চ নির্মাণ ব্যয়, জমির দাম ও সুদের বোঝা এই স্বপ্নকে অনেকের জন্য দূরের করে তোলে। তবে এখন সময় বদলেছে। আপনি চাইলে মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে নিজের স্বপ্নের ছোট কিন্তু পরিপূর্ণ একটি বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।

এই প্রক্রিয়া অনেকটাই সহজ, স্বচ্ছ এবং পরিকল্পিতভাবে করা যায়। এতে আপনি সুদের বোঝা ছাড়াই ধাপে ধাপে ঘর নির্মাণ করতে পারবেন।

---

এই প্রকল্প কীভাবে কাজ করে?

এটি মূলত একটি সুদমুক্ত বা স্বল্প-মুনাফাভিত্তিক নির্মাণ সহায়তা পদ্ধতি। এখানে আপনি একটি নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ কিস্তিতে পরিশোধ করে ধীরে ধীরে নিজের ঘর তৈরি করতে পারবেন। এই সুবিধা সাধারণত ইসলামিক ফাইনান্স প্রতিষ্ঠান, হাউজিং কো-অপারেটিভ, এনজিও বা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা দিয়ে থাকে।

উদাহরণস্বরূপ একটি পরিকল্পনা:

বাড়ির ধরন: ১ বেডরুম, ১ কিচেন, ১ বাথরুম (ছোট পরিবারের জন্য যথেষ্ট)

মোট নির্মাণ ব্যয়: ৩,৫০,০০০ টাকা (আনুমানিক)

ডাউন পেমেন্ট: ৫০,০০০ টাকা (চাইলে কিস্তিতে নিতে পারেন)

বাকি অর্থ: ৩,০০,০০০ টাকা

মেয়াদ: ১০ বছর (১২০ মাস)

মাসিক কিস্তি: প্রায় ৩,০০০ টাকা (সার্ভিস চার্জসহ)

---

প্রধান বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা

1. সুদ মুক্ত / হালাল লেনদেন
ইসলামিক অর্থনীতির নীতিমালায় পরিচালিত, যেখানে অতিরিক্ত সুদ নেই।

2. স্বল্প কিস্তি, দীর্ঘ মেয়াদ
আয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কিস্তি নির্ধারণ, যাতে পরিবারিক ব্যয় বাধাগ্রস্ত না হয়।

3. ছোট পরিবার ও নতুন দম্পতির জন্য আদর্শ
কম খরচে একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল নিশ্চিত হয়।

4. বাড়ি = সম্পদ
ভবিষ্যতে এই বাড়ির মূল্য বৃদ্ধি পাবে, এটি আপনার পরিবারের জন্য স্থায়ী বিনিয়োগ।

---

যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

আয়ের প্রমাণ (বেতন স্লিপ/ব্যবসার তথ্য)

নিজ নামে জমির কাগজ বা ব্যবহারযোগ্য জমি

দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য

---

কারা এই সুবিধা দিচ্ছে?

বাংলাদেশে অনেক ইসলামিক ফাইনান্স প্রতিষ্ঠান ও এনজিও রয়েছে যারা এই ধরনের কিস্তি সুবিধা দিয়ে থাকে। যেমন:

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (হোম ফাইন্যান্স)

আশা, ব্র্যাক, ইসলামিক রিলিফ (নির্দিষ্ট প্রকল্পের আওতায়)

স্থানীয় হাউজিং কো-অপারেটিভ

> আপনি চাইলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর লিস্ট ও যোগাযোগ নম্বরও দিতে পারি।

---

উদ্যোগ নিন আজই

স্বপ্নের বাড়ি বানাতে লাখ লাখ টাকা একসাথে হাতে থাকা লাগবে না। একটু পরিকল্পনা, কিছু কাগজপত্র আর মাসিক সামান্য সঞ্চয়ের মাধ্যমেই আপনি নিজের ঘর তৈরি করতে পারবেন। আর মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকায় এটি এখন অনেকের জন্য বাস্তবসম্ভব।

---

উপসংহার

জীবনের সব চাওয়া হয়তো একসাথে পূরণ হয় না, তবে একটি মাথা গোঁজার ঠাঁই—এই চাওয়াটি আপনি পূরণ করতে পারেন আজই সিদ্ধান্ত নিয়ে। মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকার কিস্তি আপনার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারে। তাই আর দেরি নয়—আজই খোঁজ নিন কাছাকাছি হালাল হাউজিং বা কিস্তিভিত্তিক হোম প্রোগ্রাম সম্পর্কে।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Video page posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share