Video page

Video page রাতের পরে দিন আসবে যতোদিন, ভালোবাসা বেচে থাকবে ততোদিন,সময় পরিবর্তন হবে তবে কিছু দিন বিলম্ব হতে পারে,
সত্য কথা প্রোচারে সর্বদাই প্রস্তুত।💐💐🌹💖

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি---বিশ্বাস রাখতে হবে।স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব...
27/05/2025

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি

---বিশ্বাস রাখতে হবে।

স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব মাত্র ১০ হাজার টাকা মাসিক কিস্তিতে!

বর্তমানে জমি থাকলেও বাড়ি নির্মাণ অনেকের কাছেই এক বিশাল খরচের ব্যাপার। ব্যাংক লোন, এককালীন অর্থের অভাব কিংবা ভবিষ্যৎ আর্থিক অনিশ্চয়তা অনেককেই স্বপ্নের বাড়ি থেকে দূরে রাখে। তবে এখন আপনি চাইলে ধাপে ধাপে, মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে আপনার নিজস্ব বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব।

কিভাবে সম্ভব?

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং হাউজিং কোম্পানিগুলো এখন গ্রাহকদের জন্য এমন প্ল্যান দিচ্ছে যেখানে নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারেরাও সাশ্রয়ী কিস্তিতে ঘর নির্মাণ করতে পারছেন। সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছরের সহজ কিস্তি এবং স্বল্প সুদের এই প্ল্যানগুলোর মাধ্যমে আপনি একটি ছোট বা মাঝারি ঘর নির্মাণ শুরু করতে পারেন।

মূল সুবিধাসমূহ:

স্বল্প মাসিক কিস্তি: মাত্র ১০,০০০ টাকা থেকে শুরু

কোনো জামানতের ঝামেলা নেই: অনেক ক্ষেত্রে কিস্তি নেয়ার জন্য বাড়তি জামানত প্রয়োজন হয় না

ডিজাইন ও পরামর্শ সেবা: কিছু কোম্পানি ডিজাইন ও নির্মাণ পরিকল্পনাও দিয়ে থাকে

আয় অনুযায়ী কিস্তির প্ল্যান: আপনার আয়ের উপর ভিত্তি করে ইএমআই ঠিক করা হয়

একটি উদাহরণ হিসেব:

ধরুন আপনি ৬ লক্ষ টাকায় একটি দুই কক্ষের টিনশেড ঘর নির্মাণ করতে চান। যদি আপনি ৬ বছরে এটি শোধ করতে চান, তাহলে প্রতি মাসে আপনাকে প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো কিস্তি দিতে হবে (সুদ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)। এতে আপনি বাড়িভাড়ার খরচ বাঁচিয়ে নিজের স্থায়ী ঠিকানা তৈরি করতে পারবেন।

কী কী প্রয়োজন:

জমির কাগজপত্র (আপনার নামে থাকা)

জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি

আয় বা চাকরির প্রমাণ

ব্যাংক হিসাব (অনেক ক্ষেত্রেই দরকার পড়ে না)

কাকে যোগাযোগ করবেন?

বর্তমানে যেসব প্রতিষ্ঠান এই সুবিধা দিচ্ছে:

বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (BHBFC)

ব্র্যাক, আশা, নিরাপদ হোমস ইত্যাদি এনজিও

বেসরকারি কিছু রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, যেমন: শেল্টার হোমস, হাউজিং লিংক ইত্যাদি

---

উপসংহার:

বাড়ি নির্মাণ আর বিলাসিতা নয়, বরং এখন এটি একটি বাস্তবতা — যদি আপনি পরিকল্পনা করে এগোন। মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকায় আজ থেকেই শুরু হতে পারে আপনার স্বপ্নপূরণের যাত্রা। নিজে জানুন, যাচাই করুন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।

২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় এই বাড়ি করা সম্ভব..কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
26/05/2025

২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় এই বাড়ি করা সম্ভব..
কি বিশ্বাস হচ্ছে না?

      ২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে নিজের বাড়ি তৈরির সুযোগ – এখন হাতের মুঠোয়!নিজের একটি বাড়ি বানানো এখন আর স্বপ্ন নয় – ২...
22/05/2025


২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে নিজের বাড়ি তৈরির সুযোগ – এখন হাতের মুঠোয়!

নিজের একটি বাড়ি বানানো এখন আর স্বপ্ন নয় – ২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি সহজ কিস্তিতে আপনি তৈরি করতে পারেন আপনার স্বপ্নের ঘর।

কীভাবে এই সুযোগ পাবেন?
বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক, হাউজিং কোম্পানি এবং রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান হোম লোন/হাউজিং ফাইন্যান্স এর মাধ্যমে এই সুবিধা দিয়ে থাকে।

যোগ্যতা ও নিয়মাবলি:

বয়স সাধারণত ২১–৬০ বছরের মধ্যে হতে হয়

স্থায়ী চাকরি, ব্যবসা বা নির্ভরযোগ্য আয়ের উৎস থাকতে হবে

জাতীয় পরিচয়পত্র, আয়ের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট/স্যালারি স্লিপ), টিআইএন সার্টিফিকেটসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়

প্রাথমিকভাবে ১০%-৩০% পর্যন্ত ডাউন পেমেন্ট দিতে হতে পারে

বাকি অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন ২০ বছর পর্যন্ত কিস্তিতে

বাড়ির ধরন:

জমি কিনে নিজে ঘর বানানোর জন্য

প্রস্তুত ফ্ল্যাট বা হাউজ কিনতে

নির্মাণাধীন প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে

সুবিধাসমূহ:

মাসিক আয় অনুযায়ী কিস্তির পরিমাণ নির্ধারণ

ব্যাংকের মাধ্যমে আইনগত নিরাপত্তা

ইন্স্যুরেন্স সুবিধা (মডেলভেদে)

দীর্ঘমেয়াদি কিস্তি হওয়ায় চাপ কম

বি.দ্র.:

প্রকল্পভেদে শর্তাবলী ভিন্ন হতে পারে

কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন

সকল কাগজপত্র যাচাই করে, নিজ দায়িত্বে লেনদেন করুন

আরও জানতে/যোগাযোগ করতে চাইলে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন আমাদের নম্বরে।

মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুননিজের একটি স্থায়ী ঠিকানা—একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ বসবাসের ...
21/05/2025

মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুন

নিজের একটি স্থায়ী ঠিকানা—একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ বসবাসের স্থান—এটা আমাদের সবার জীবনের অন্যতম বড় চাওয়া। কিন্তু উচ্চ নির্মাণ ব্যয়, জমির দাম ও সুদের বোঝা এই স্বপ্নকে অনেকের জন্য দূরের করে তোলে। তবে এখন সময় বদলেছে। আপনি চাইলে মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে নিজের স্বপ্নের ছোট কিন্তু পরিপূর্ণ একটি বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।

এই প্রক্রিয়া অনেকটাই সহজ, স্বচ্ছ এবং পরিকল্পিতভাবে করা যায়। এতে আপনি সুদের বোঝা ছাড়াই ধাপে ধাপে ঘর নির্মাণ করতে পারবেন।

---

এই প্রকল্প কীভাবে কাজ করে?

এটি মূলত একটি সুদমুক্ত বা স্বল্প-মুনাফাভিত্তিক নির্মাণ সহায়তা পদ্ধতি। এখানে আপনি একটি নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ কিস্তিতে পরিশোধ করে ধীরে ধীরে নিজের ঘর তৈরি করতে পারবেন। এই সুবিধা সাধারণত ইসলামিক ফাইনান্স প্রতিষ্ঠান, হাউজিং কো-অপারেটিভ, এনজিও বা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা দিয়ে থাকে।

উদাহরণস্বরূপ একটি পরিকল্পনা:

বাড়ির ধরন: ১ বেডরুম, ১ কিচেন, ১ বাথরুম (ছোট পরিবারের জন্য যথেষ্ট)

মোট নির্মাণ ব্যয়: ৩,৫০,০০০ টাকা (আনুমানিক)

ডাউন পেমেন্ট: ৫০,০০০ টাকা (চাইলে কিস্তিতে নিতে পারেন)

বাকি অর্থ: ৩,০০,০০০ টাকা

মেয়াদ: ১০ বছর (১২০ মাস)

মাসিক কিস্তি: প্রায় ৩,০০০ টাকা (সার্ভিস চার্জসহ)

---

প্রধান বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা

1. সুদ মুক্ত / হালাল লেনদেন
ইসলামিক অর্থনীতির নীতিমালায় পরিচালিত, যেখানে অতিরিক্ত সুদ নেই।

2. স্বল্প কিস্তি, দীর্ঘ মেয়াদ
আয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কিস্তি নির্ধারণ, যাতে পরিবারিক ব্যয় বাধাগ্রস্ত না হয়।

3. ছোট পরিবার ও নতুন দম্পতির জন্য আদর্শ
কম খরচে একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল নিশ্চিত হয়।

4. বাড়ি = সম্পদ
ভবিষ্যতে এই বাড়ির মূল্য বৃদ্ধি পাবে, এটি আপনার পরিবারের জন্য স্থায়ী বিনিয়োগ।

---

যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

আয়ের প্রমাণ (বেতন স্লিপ/ব্যবসার তথ্য)

নিজ নামে জমির কাগজ বা ব্যবহারযোগ্য জমি

দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য

---

কারা এই সুবিধা দিচ্ছে?

বাংলাদেশে অনেক ইসলামিক ফাইনান্স প্রতিষ্ঠান ও এনজিও রয়েছে যারা এই ধরনের কিস্তি সুবিধা দিয়ে থাকে। যেমন:

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (হোম ফাইন্যান্স)

আশা, ব্র্যাক, ইসলামিক রিলিফ (নির্দিষ্ট প্রকল্পের আওতায়)

স্থানীয় হাউজিং কো-অপারেটিভ

> আপনি চাইলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর লিস্ট ও যোগাযোগ নম্বরও দিতে পারি।

---

উদ্যোগ নিন আজই

স্বপ্নের বাড়ি বানাতে লাখ লাখ টাকা একসাথে হাতে থাকা লাগবে না। একটু পরিকল্পনা, কিছু কাগজপত্র আর মাসিক সামান্য সঞ্চয়ের মাধ্যমেই আপনি নিজের ঘর তৈরি করতে পারবেন। আর মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকায় এটি এখন অনেকের জন্য বাস্তবসম্ভব।

---

উপসংহার

জীবনের সব চাওয়া হয়তো একসাথে পূরণ হয় না, তবে একটি মাথা গোঁজার ঠাঁই—এই চাওয়াটি আপনি পূরণ করতে পারেন আজই সিদ্ধান্ত নিয়ে। মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকার কিস্তি আপনার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারে। তাই আর দেরি নয়—আজই খোঁজ নিন কাছাকাছি হালাল হাউজিং বা কিস্তিভিত্তিক হোম প্রোগ্রাম সম্পর্কে।

21/05/2025
সুদবিহীন সহজ কিস্তিতে আপনার স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুনবাড়ি মানুষের জীবনের একটি অন্যতম বড় স্বপ্ন। তবে বর্তমান সময়ে বা...
21/05/2025

সুদবিহীন সহজ কিস্তিতে আপনার স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ করুন

বাড়ি মানুষের জীবনের একটি অন্যতম বড় স্বপ্ন। তবে বর্তমান সময়ে বাড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে অনেকেই হোঁচট খান অর্থের অভাবে কিংবা উচ্চ সুদের ঋণের বোঝায়। এই সমস্যার সমাধান হতে পারে সুদবিহীন সহজ কিস্তিতে বাড়ি নির্মাণের ব্যবস্থা। এটি এক ধরনের ইসলামিক অর্থায়ন ব্যবস্থা বা সামাজিক ফিন্যান্সিং মডেল, যা অনেক পরিবারকে আর্থিক চাপ ছাড়াই নিজেদের ঘর নির্মাণের সুযোগ করে দিচ্ছে।

সুদবিহীন কিস্তি কীভাবে কাজ করে?

সুদবিহীন কিস্তিতে বাড়ি নির্মাণের ধারণাটি ইসলামিক অর্থনীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। এখানে ঋণদাতা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেয়, যা আপনি নির্ধারিত সময়ে ধাপে ধাপে ফেরত দেন। এই প্রক্রিয়ায় কোনও সুদ বা অতিরিক্ত চার্জ যুক্ত হয় না। এতে রয়েছে:

মুরাবাহা (Murabaha): যেখানে নির্মাণ সামগ্রী বা প্লট ক্রয় করে তা গ্রাহকের কাছে কিস্তিতে বিক্রি করা হয়, লাভসহ তবে সুদ ছাড়া।

ইজারা (Ijarah): যেখানে সম্পত্তি ভাড়া হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, পরে মালিকানা হস্তান্তর হয়।

মুশারাকা (Musharaka): যেখানে গ্রাহক এবং প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বিনিয়োগ করে এবং কিস্তির মাধ্যমে মালিকানা গ্রাহকের হাতে যায়।

কেন এই পদ্ধতি গ্রহণ করবেন?

1. সুদের ঝামেলা নেই: ইসলামী শরিয়াহ অনুসরণ করে।

2. সহজ কিস্তি: আয় অনুযায়ী মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তি নির্ধারণ করা যায়।

3. সামাজিক সহায়তা: কিছু সংগঠন বা এনজিও মুনাফা ছাড়াই এই সুযোগ দেয়।

4. আত্মনির্ভরশীলতা: নিজের উপার্জনের উপর ভিত্তি করে ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ বাড়ি নির্মাণ সম্ভব।

কারা এই সুবিধা দিতে পারে?

ইসলামিক ব্যাংক ও ফাইন্যান্স প্রতিষ্ঠান: যেমন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আল আরাফাহ, এক্সিম ব্যাংক।

সামাজিক ফাউন্ডেশন ও এনজিও: কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এই ধরনের বিনিয়োগ করে থাকে।

কো-অপারেটিভ সোসাইটি বা সমবায় সংস্থা: যেখানে সদস্যদের মধ্যে অর্থায়ন বিনা সুদে ভাগাভাগি হয়।

যেভাবে আবেদন করবেন:

1. একটি প্রকল্প পরিকল্পনা তৈরি করুন (জমির মালিকানা, নকশা, বাজেট ইত্যাদি)।

2. আপনার আয়ের প্রমাণপত্রসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন।

3. শর্তাবলী অনুযায়ী চুক্তি সম্পন্ন করে কিস্তি পরিশোধ শুরু করুন।

উপসংহার:

সুদবিহীন সহজ কিস্তিতে স্বপ্নের বাড়ি নির্মাণ এখন কেবল কল্পনা নয়, বাস্তবতা। সঠিক পরিকল্পনা, উপযুক্ত আর্থিক সহযোগিতা এবং ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের বাড়ির স্বপ্ন বাস্তব করতে পারেন—সুদ ছাড়া, চাপ ছাড়া।

মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি: বাস্তবমুখী পরিকল্পনা ও নির্দেশনাভূমিকা:বর্তমান সময়ে বাড়ি ...
20/05/2025

মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি: বাস্তবমুখী পরিকল্পনা ও নির্দেশনা

ভূমিকা:
বর্তমান সময়ে বাড়ি তৈরি করা অনেকের কাছেই যেন স্বপ্নের মতো। তবে সামান্য অর্থে ছোট, কিন্তু নিরাপদ ও ব্যবহারোপযোগী ঘর বানানো একেবারেই অসম্ভব নয়। মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বাজেটে আপনি নির্মাণ করতে পারেন একটি টেকসই, মজবুত এবং সৌন্দর্যপূর্ণ ঘর—যা আপনাকে নিরাপদ আশ্রয় দেবে বছরের পর বছর।

---

১. জমি ও নকশা পরিকল্পনা

জমি: ধরা যাক আপনি নিজস্ব বা লিজ নেওয়া জমিতে ঘর তৈরি করবেন।

আয়তন: ২০০ থেকে ২৫০ বর্গফুটের মধ্যে ছোট্ট একটি একতলা ঘর।

রুম সংখ্যা: ১টি বেডরুম, ১টি রান্নাঘর, ১টি বাথরুম, ছোট বারান্দা বা বসার জায়গা।

টিপস:

আড়াআড়ি নকশা (Rectangular shape) খরচ কমায়।

ঘরের ছাদে অতিরিক্ত ওজন না বাড়িয়ে টিনশেড বা স্লোপড রুফ ব্যবহার করুন।

---

২. প্রধান নির্মাণ সামগ্রীর খরচ (আনুমানিক)

সামগ্রী আনুমানিক খরচ (টাকা)

ইট (৪ হাজার) ৪০,০০০
সিমেন্ট (১৫ বস্তা) ১৫,০০০
বালি ও খোয়া ২৫,০০০
রড (৪০০ কেজি) ৩৫,০০০
টিন ও কাঠামো ৪০,০০০
দরজা-জানালা (লোহার/কাঠের) ১৫,০০০
রঙ ও প্লাস্টার ১০,০০০
পানি-স্যানিটারি ১৫,০০০
শ্রমিক খরচ ৪০,০০০
অন্যান্য খরচ (নকশা, পরিবহন, ইত্যাদি) ১৫,০০০

মোট খরচ: প্রায় ২,৫০,০০০ টাকা

---

৩. নির্মাণ কৌশল ও পরামর্শ

ইটের বদলে সিমেন্ট ব্লক: খরচ কম ও পরিবেশবান্ধব।

টিনের ছাদ: কংক্রিট ছাদের চেয়ে সস্তা এবং দ্রুত নির্মাণযোগ্য।

নিজ হাতে কিছু কাজ করা: যেমন রঙ করা, বাগান তৈরি, ইত্যাদি।

স্থায়ী ভিত্তির পরিবর্তে আধা-পাকা ঘর: যদি জমি স্থায়ী না হয়।

---

৪. ঘরটি কেমন হবে?

ছোট হলেও পরিপাটি: আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে।

ইনটেরিয়র: স্থানীয় নকশায় বাঁশ/কাঠ দিয়ে সাজিয়ে নিন।

বাড়ির চারপাশে গাছপালা: বাড়বে সৌন্দর্য ও স্বস্তি।

---

৫. উপসংহার

সবাই চায় মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই। আর্থিকভাবে সামর্থ্য না থাকলেও সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলের মাধ্যমে মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় আপনি একটি নিরাপদ, সুন্দর এবং টেকসই ঘর নির্মাণ করতে পারেন। নিজস্ব ছোট্ট একটি ঘর মানেই নির্ভরতা, সুরক্ষা এবং নিজের একটা পৃথিবী।

চাইলে আমি একটি প্রাথমিক ঘরের নকশা বা বাজেট চার্টও তৈরি করে দিতে পারি। বললেই বানিয়ে দিচ্ছি!

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি---স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব মাত্র ১০ হাজার টা...
20/05/2025

মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে নির্মাণ করুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি

---

স্বপ্নের বাড়ি আর কল্পনা নয় — এখন সম্ভব মাত্র ১০ হাজার টাকা মাসিক কিস্তিতে!

বর্তমানে জমি থাকলেও বাড়ি নির্মাণ অনেকের কাছেই এক বিশাল খরচের ব্যাপার। ব্যাংক লোন, এককালীন অর্থের অভাব কিংবা ভবিষ্যৎ আর্থিক অনিশ্চয়তা অনেককেই স্বপ্নের বাড়ি থেকে দূরে রাখে। তবে এখন আপনি চাইলে ধাপে ধাপে, মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে আপনার নিজস্ব বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব।

কিভাবে সম্ভব?

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং হাউজিং কোম্পানিগুলো এখন গ্রাহকদের জন্য এমন প্ল্যান দিচ্ছে যেখানে নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারেরাও সাশ্রয়ী কিস্তিতে ঘর নির্মাণ করতে পারছেন। সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছরের সহজ কিস্তি এবং স্বল্প সুদের এই প্ল্যানগুলোর মাধ্যমে আপনি একটি ছোট বা মাঝারি ঘর নির্মাণ শুরু করতে পারেন।

মূল সুবিধাসমূহ:

স্বল্প মাসিক কিস্তি: মাত্র ১০,০০০ টাকা থেকে শুরু

কোনো জামানতের ঝামেলা নেই: অনেক ক্ষেত্রে কিস্তি নেয়ার জন্য বাড়তি জামানত প্রয়োজন হয় না

ডিজাইন ও পরামর্শ সেবা: কিছু কোম্পানি ডিজাইন ও নির্মাণ পরিকল্পনাও দিয়ে থাকে

আয় অনুযায়ী কিস্তির প্ল্যান: আপনার আয়ের উপর ভিত্তি করে ইএমআই ঠিক করা হয়

একটি উদাহরণ হিসেব:

ধরুন আপনি ৬ লক্ষ টাকায় একটি দুই কক্ষের টিনশেড ঘর নির্মাণ করতে চান। যদি আপনি ৬ বছরে এটি শোধ করতে চান, তাহলে প্রতি মাসে আপনাকে প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো কিস্তি দিতে হবে (সুদ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)। এতে আপনি বাড়িভাড়ার খরচ বাঁচিয়ে নিজের স্থায়ী ঠিকানা তৈরি করতে পারবেন।

কী কী প্রয়োজন:

জমির কাগজপত্র (আপনার নামে থাকা)

জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি

আয় বা চাকরির প্রমাণ

ব্যাংক হিসাব (অনেক ক্ষেত্রেই দরকার পড়ে না)

কাকে যোগাযোগ করবেন?

বর্তমানে যেসব প্রতিষ্ঠান এই সুবিধা দিচ্ছে:

বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (BHBFC)

ব্র্যাক, আশা, নিরাপদ হোমস ইত্যাদি এনজিও

বেসরকারি কিছু রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, যেমন: শেল্টার হোমস, হাউজিং লিংক ইত্যাদি

---

উপসংহার:

বাড়ি নির্মাণ আর বিলাসিতা নয়, বরং এখন এটি একটি বাস্তবতা — যদি আপনি পরিকল্পনা করে এগোন। মাসে মাত্র ১০ হাজার টাকায় আজ থেকেই শুরু হতে পারে আপনার স্বপ্নপূরণের যাত্রা। নিজে জানুন, যাচাই করুন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।

23/04/2025

ইন্ডিয়া আমাদের শত-শত
মসজিদ ভেঙ্গে ফেলছে আমাদের কি কিছু করার নাই?

চীন কর্তৃক ৩টি চায়না- বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল করবে বাংলাদেশে। যার একটি ইতোমধ্যে রংপুরে হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বাকি ২...
16/04/2025

চীন কর্তৃক ৩টি চায়না- বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল করবে বাংলাদেশে। যার একটি ইতোমধ্যে রংপুরে হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বাকি ২টির মধ্যে ১টি বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের জনবহুল এলাকা পটুয়াখালী জেলা সদরে স্থাপনের জোর দাবী জানাই। Facebook for Creators

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Video page posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share