Sathi Akter

Sathi Akter Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Sathi Akter, Digital creator, Matlab(North)Chandpur, Dhaka.

• I am a professional Digital Marketer.
 I've been working on this Digital
Marketing for the last two years with a great reputation.
 I like to work with a small business for startup.
 Online activities will continue 24 hours a day .

03/06/2023

স্ত্রীকে ভালো রাখার মানেই ভালো খাবার আর বাসস্থান নয়।তার আত্মিক শান্তিটা খুবই জরুরী।সবাই বিলাসিতায় সুখী হয়না।একজন স্বামী মানে যার হাত ধরে তার স্ত্রী সব ছেড়ে আজীবন কাটিয়ে দিবে, যার ফলে তার সর্বগুণ থাকা প্রয়োজন।অথচ সমাজ স্ত্রীর পেছনে লেগে থাকে তাকে জ্যাজ করতে।
আপনি জানেননা আপনার স্ত্রীর ত্যাগের গল্প,আপনার চোখে সে সর্বসুখী।এরকম হলে সমস্যা আপনার চোখের,সাথে অন্তরেরও।আপনি আসলে তাকে উপলব্ধি করতে পারেননা।একটা স্বামী শুধু জীবন সঙ্গীই নয়,বরং বাবা মায়ের স্নেহেরও অংশীদার, স্ত্রীর উত্তম বন্ধু। অথচ আপনার মধ্যে ইগো কাজ করে।
স্ত্রীর উপদেশ যদি শুনতে শরীর জ্বলে তাহলে বুঝে নিন শয়তান আপনাকে অহংকারে কাবু করে ফেলেছে।

স্ত্রীর প্রতি যেমন স্বামীর কর্তৃত্ব রয়েছে তদ্রুপ স্বামীর প্রতিও স্ত্রীর পূর্ণ হক্ব রয়েছে।সংসার জীবনে কলহ আসবেই কিন্তু সেই কলহে জবান দিয়ে যেন এমন কিছু বের যেন নাহয় যেটা সাংসারিক জীবটায় বিষাদ করে দেয়।জীবন কেটে যাবে কিন্তু জবানের কষ্টের ঘাঁ কোনো মলমেই শুকাবে না।

স্ত্রী অনুভুতি গুলো তার হয়ে ভাবলে বুঝতেন তাকে।বিশ্বাস করুন জগতের সব নারীই ভালোবাসা,আদর ও আহ্লাদের কাঙাল।এসব দিয়েই প্রতিটি নারীকে সহজেই কাবু করা যায়।
আপনি একটু ভাবুন,স্ত্রীর পরিবার থেকে কেউ আপনার বিরুদ্ধে কিছু বললে আপনি মারাত্মক চটে যাবেন।হয়তো কোনোদিন শ্বশুর বাড়ি পা রাখবেননা।অথচ প্রতিনিয়ত আপনার স্ত্রীর সাথে এটায় হয়ে চলে।যেখানে আপনিই পারেননা ফ্যামিলি ছাড়া কাউকে আপন করতে সেখানে তার ওপর কিভাবে চাপিয়ে দেন?

মেয়ে বলে?মেয়ে বলে কি মানুষ না?আপনিও যেই মায়ের সন্তান সেও মায়েরই সন্তান বরং বাবার রাজকুমারিও।আচ্ছা কোন আইনে লেখা একটা মেয়েকে এসব সহ্য করতেই হবে?না রাষ্ট্রীয় আইন আর না ইসলামিক শরিয়াহ্।শরিয়তের দৃষ্টিতে নারীরা এহসান করে।না করলে বাধ্য নয়।স্ত্রীকে সম্মান দিতে শিখুন।কেননা আল্লাহ্ র কাছে ঐ ব্যক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম।আমার কথা না হাদিসের কথা।

একজন স্বামীকে খুব বেশিই সাপোর্টিভ হতে হয়।উত্তম জীবনসঙ্গী না পেলে জীবনটা এতো বেশি তিক্ত হয়!!!
এটাও ঠিক সবার নসীবে সব জোটেনা।থাকনা অপূর্ণ, চলুক এভাবেই!!
এইতো কয়টা দিন,মৃত্যু আসলেই তো সব শেষ
দুনিয়ায় কস্টের বিনিময়ে আমার আল্লাহর কাছে সুখ চেয়ে নেবো পরকালে।

Collected

03/06/2023

'বউমা, চপগুলো ভাজা শেষ?'
ডায়নিংরুম থেকে প্রশ্ন করলেন শাশুড়ি মা। আমি রান্নাঘর থেকে উত্তর দিলাম, 'জ্বী, মা। শেষ।'
'পায়েসের কত দূর?'
'এই তো মা প্রায় হয়ে আসছে।'
রান্নাঘরে আমি আর মর্জিনা রান্নাবান্নার কাজ করছি।
মর্জিনাকে দ্রুত কাজ কারার তাগাদা দিয়ে শাশুড়ি মা'র কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, তারা কখন আসবেন?'
'ইফতারির আগেই চলে আসবেন।'
আমি রান্নাঘরে চলে এলাম। বাড়িতে আজ মেহমান আসবে। শ্বশুরের খুব কাছের আত্মীয়। তাই আজ ইফতারি উপলক্ষে চলছে বিশাল আয়োজন৷
'মাইশা একটু এদিকে আসো তো গাড়ির চাবিটা খুঁজে পাচ্ছি না।'
নাবিলের ডাকে তাড়াহুড়ো করে ছুটে গেলাম বেডরুমে। চাবিটা খুঁজে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'কোথায় যাচ্ছো?'
'একটু বের হচ্ছি। ঘন্টা খানেকের মধ্যে ফিরে আসব।'
আমি 'আচ্ছা' বলে আবার রান্নাঘরে চলে এলাম। নাবিলের সঙ্গে বিয়ের পর এটাই প্রথম রমজান। এ বাড়িতে প্রতিদিন ইফতারিতে হরেক রকমের খাবার দিয়ে টেবিল সাজানো থাকে। আমার তখন বাড়ির কথা মনে পড়ে।
শ্বশুর এসে জিজ্ঞেস করলেন, 'বউমা, আমার জন্য তোমার হাতের ওই স্পেশাল সুজির পিঠাটা করেছো তো?'
আমি হেসে বললাম, 'হ্যাঁ, বাবা।'
কাচ্চি বিরিয়ানির গন্ধ সারা বাড়ি ছড়িয়ে গিয়েছে৷ শাশুড়ি মা এটা নিজ হাতে রান্না করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে চমৎকার হবে। আমার ছোট ভাইটার কাচ্চি খুব পছন্দের। ওর কথা আজ খুব মনে পড়ছে।
শাশুড়ি মা আমাকে পছন্দ করে তার ছেলের বউ হিসেবে নিয়ে আসেন এ বাড়িতে। অর্থে বিত্তে এ বাড়ির ধারে কাছেও নয় আমার পরিবারের অবস্থান। ভালো সম্বন্ধ পেয়ে বাবা-মা মহাখুশিতেই বিয়েটা দিয়ে দিলেন।
রান্নাবান্না পর্ব শেষ করে ব্যালকনিতে এসে দাঁড়াই। আজকেও সুন্দর সব খাবারে ভরপুর থাকবে টেবিলটা। সবার সঙ্গে আমাকেও মজা করার ভান করে খেয়ে উঠতে হবে। এসব ভাবলেই মনটা খারাপ হয়ে আসে। দামি কোনো খাবার আমার পেটে হজম হতে চায় না। এসব খাবার মুখে তুলতেই বাড়ির সবার কথা মনে পড়ে। তারা কী খাচ্ছে, এই কথাটা ভাবতেই খিদে যেন পালিয়ে যায়। তবুও জোর করে খেয়ে উঠতে হয় আমাকে।
দরিদ্র পরিবারে খুব টানাটানির সংসারে বড় হয়েছি। অভাব ছিলো নিত্য দিনের সঙ্গী। ভালো খাবারের প্রতি আকর্ষণ থাকলেও খাওয়া হত না। ভালো খাবারের পেছনে টাকা নষ্ট করার মতো যথেষ্ট টাকাটাও যে থাকতো না। খুব হিসেব করে চলা সংসারে অনেকদিন বাদে ভালো কিছু রান্না করতেন মা। সেদিন আমরা খুব আনন্দ নিয়ে খেতে বসতাম। বাকি দিনগুলোতে এত বেশি আনন্দ না থাকলেও অভিযোগ থাকতো না। কারণ এতেই তো অভ্যস্ত আমরা।
বিয়ের পরে এমন পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারছি না। অন্য সবকিছুর বেলায় মানিয়ে নিতে পারলেও খাবার সময়টা খুব অস্বস্তিতে কাটে আমার। রমজান মাস চলে আসতেই খাবারের আয়োজন আরও বেড়ে গেলো। আমার মানসিক কষ্টও বেড়ে গেলো। ছোট ভাইবোন আর বাবা মায়ের কথা মনে হতে থাকে খুব বেশি করে।
শাশুড়ি মা একদিন আমার প্লেটে মাছের বড় একটা মাথা তুলে দিয়ে বললেন, 'এটা তুমি খাও।'
খেতে না চাইলেও আমাকে সেদিন খেতে হয়েছিলো। মাছের মাথা খাওয়া নিয়ে ভাই বোনদের মধ্যে কত ঝগড়া লাগতো, এসব মনে পড়তেই চোখের কোণে জল জমে গিয়েছিলো।
শ্বশুর জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'কী হয়েছে বউমা?'
আমি তখন তাড়াতাড়ি চোখের জল লুকিয়ে বলেছিলাম, 'ঝালটা একটু বেশি হয়েছে বাবা।'
এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে আড়াল করে গিয়েছি ভেতরের অনুভূতি। এখানে ভালো থাকার সবকিছু থাকলেও আমি যেন ভালো থাকতে পারছি না৷
সেদিন ছোট বোনের সঙ্গে কথা হওয়ার সময় জিজ্ঞেস করেছিলাম ইফতারিতে মা কী কী তৈরি করেন।
বোনটা হেসে বললো, 'ছোলা মুড়ি আর গুড় চিড়া।'
তারপর থেকে ইফতারিতে আমি ছোলা মুড়ি আর চিড়ার শরবত ছাড়া কিছুই তৃপ্তি সহকারে খেতে পারি না। গলা দিয়ে নামতে চায় না খাবারগুলো।
আজকে এত এত খাবারের মাঝে আবার আমাকে অস্বস্তিতে পড়তে হবে। তবুও সবার সঙ্গে হাসিমুখে খেয়ে উঠতে হবে।
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে চোখের কোণে জমে থাকা জল মুছে নিয়ে ডায়নিংরুমে গিয়ে দাঁড়ালাম। আযানের খুব বেশিক্ষণ বাকি নেই। টেবিলে সব খাবার সাজিয়ে দিয়েছে মর্জিনা। ডায়নিংরুম ছেড়ে রান্নাঘরের দিকে পা বাড়াবো এমন সময় কলিংবেলের শব্দ। শাশুড়ি মা আমাকে দরজা খুলতে বললেন। আমি দরজা খুলতেই দেখি মা বাবা, ছোট বোন আর ভাইটা। তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে নাবিল।
আমি চেহারা জুড়ে আনন্দ নিয়ে বললাম, 'তোমরা আসবে কই জানালে না তো!'
মা হাসলেন। বাবা বললেন, 'না জানিয়ে এসে দেখলাম কেমন খুশি হোস তুই।'
শ্বশুর এসে হাসিমুখে বললেন, 'তাড়াতাড়ি ফ্রেস হয়ে নিন। আযানের খুব বেশি বাকি নেই।'
তাড়াহুড়ো করে সবাই ফ্রেশ হয়ে বসে পড়লো। আমি শাশুড়ি মায়ের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, মেহমান আসার কথা তারা আসবেন না?'
শাশুড়ি মা হেসে বললেন, 'মেহমান চলে এসেছে তো। আর কেউ আসার নেই।'
আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'তাহলে বললেন যে বাবার খুব কাছের আত্মীয়?'
শাশুড়ি মা হেসে উঠে বললেন, 'তোমার পরিবারই তো আমাদের খুব কাছের আত্মীয়। তাই না?'
আমার মুখ জুড়ে খুশি আর চোখে চকচক করছে জল। আনন্দের জল নিয়েই সবাই মিলে ইফতারি করে নিলাম।
ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে চাঁদ দেখছি। শাশুড়ি মা পাশে এসে দাঁড়ান। আমি তার দিকে তাকালাম।
তিনি লম্বা একটা শ্বাস ফেলে বললেন, 'এ বাড়িতে যখন আমি বউ হয়ে আসি তখন আমিও তোমার মতো খেতে পারতাম না। খাবার যেন গলায় বেধে থাকতো। বাড়ির মানুষের কথা খুব মনে পড়তো।'
আমি অবাক চোখে তাকিয়ে বললাম, 'মা, আপনি আমার অনুভূতি বুঝতে পারতেন!'
'আমারও যে তোমার মতো একটা পরিবার ছিলো৷ এই অনুভূতিগুলো যে আমার খুব চেনা, বুঝতে পারব না কেন!'
আমি চুপচাপ তার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তার চোখে জল।
জল ভরা চোখে তাকিয়ে বললেন, 'দুঃখের বিষয় হলো এ বাড়িতে আমার সেই অনুভূতির কোনো দাম ছিলো না৷ তোমার শ্বশুর আমাকে পছন্দ করে এ বাড়ি নিয়ে আসেন৷ আমার শাশুড়ি আমাকে একদমই পছন্দ করতেন না। সংসারে তার উপরে কেউ কথা বলতো না। তোমার শ্বশুর আমার অনুভূতি বুঝলেও কখনো তার মায়ের উপরে কথা বলতে পারেনি।'
আমার চোখে ছলছল করছে জল। যেন তার কষ্টটা আমি অনুভব করছি খুব কাছ থেকে।
তিনি চোখের জল মুছে হেসে বললেন, 'কিন্তু সুখের কথা হলো যে আমি অমন শাশুড়ি হতে চাইনি আর চাইও না।'
আমার ভেজা চোখে নিমিষেই আনন্দ ফিরে এলো।
শাশুড়ি মা আমার হাতটা ধরে বললেন, 'যখন যেটা করলে ভেতরে স্বস্তি পাবে, ভালো থাকতে পারবে সেটাই করবে। আমি তোমার পাশে আছি৷ ভালো থাকার এত আয়োজনে তুমি খারাপ থাকো এটা আমি কখনো চাইব না।'
আমার ভেতরে শীতল এক হাওয়া বইছে৷ এতদিনের সমস্ত অস্বস্তি, খারাপ লাগা একটু একটু করে বিলিন হয়ে যাচ্ছে। তিনি চলে গেলেন আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে ভাবছি, ভালো মানুষেরা বোধহয় এমনই হয়৷
গল্প: ভালো মানুষ।
লেখা: মাহফুজা রহমান অমি।

03/06/2023

#প্রয়োজনিয় কিছু টিপস
জেনে রাখা ভালো
🍀পেঁয়াজু আলু কিংবা বেগুনির চপ তৈরির বেসনের মিশ্রন বা গোলায় চালের গুড়া অথবা র্কন ফ্লাওয়ার দিলে চপ বা পেয়াজু মুচমুচে হয়।
🍀কাপড়ে তেলের দাগ লাগলে দাগের উপর সাদা চক ঘষে তারপর ধুয়ে ফেলুন। তেলের দাগ চলে যাবে।
🍀ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে সামান্য বেকিং সোডা দিয়ে দিন।ডিমের খোসা ছাড়ানো সহজ হবে।
🍀সবজি কাটার বোড সাদা ভিনেগার দিয়ে মুছে নিন।তারপর পেঁয়াজ কাটুন। চোখে পানি আসবে না।
🍀ফ্রিজের ভিতরে ছোট একটা বাটিতে ভিনেগার রেখে দিন। ফ্রিজের দূর্গন্ধ দূর হবে।
🍀কমলার খোসা ও লবংগ একসাথে জ্বাল দিলে রান্না ঘরের দূর্গন্ধ দূর হবে।
🍀পুরি খাস্তা বানাতে হলে ময়দা মাখার সময় তার মধ্যে এক চামুচ সুজি অথবা চালের গুড়া মিশিয়ে দিন।এতে পুরি খাস্তা হবে।
🍀আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে ছোলা ও ডালে পোকা হওয়া শুরু করে । তাই এগুলোতে শুকনো হলুদ ওনিমপাতা দিয়ে রাখুন।
🍀রান্নায় কম তেল ব্যাবহার করতে চাইলে ননস্টিক প্যানের বিকল্প নেই। রান্নার সময় তেলের বোতল থেকে সরাসরি খাবারে তেল ঢালবেন না।এভাবে তেল বেশি পড়ে যায়। তাই টেবিল চামুচ দিয়ে তেল মেপে খাবারে দিলে তেলের ব্যাবহার কমাতে পারবেন।
🍀দুধ জ্বাল করার আগে হাড়িতে অল্প একটু পানি দিয়ে তারপর দুধ দিয়ে জ্বাল করে নিন।তাহলে আর হাড়ির নিচে লেগে যাবে না।
🍀মাংস বা ভর্তা দিয়ে খাওয়ার চিতই পিঠা বানাতে আতপ চালের গুড়ার সাথে অর্ধেক পরিমাণ সেদ্ধ চালের গুড়া মিশিয়ে নিলে পিঠা স্বাদের ও হবে আবার নরম ও থাকবে অনেক সময়।
🍀পাটিসাপটা পিঠা বানাতে চালের গুড়ার সাথে কিছুটা ময়দা,সুজি,ও একটি ডিম দিয়ে বেটার বানান। পিঠা ভেঙে যাবে না বানাতে ও ভালো লাগবে খেতে ও ভালো লাগবে।
🍀পিঠা ভাজা তেল ছেকে নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন। পরে সাধারণ সব রান্নায় ব্যবহার করে ফেলতে পারবেন।
🍀ফ্রিজের ভিতরের আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।
🍀মাছ কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে তাতে লেবুর রস লবন এবং সামান্য হলুদ গুড়ো মাখিয়ে প্যাকেট করে রাখলে মাছে একদম গন্ধ থাকবে না।
🍀দা বাটিত মরিচা পড়লে দা বটি ভিজিয়ে সিরিজ কাগজ দিয়ে ঘষে নিন।একটু সময় নিয়ে ঘষে ধুয়ে নিন।দেখবেন দা বটি নতুনের মতো ঝকঝকে হয়ে গেছে।
🍀ইস্ত্রির গায়ে লেগে থাকা দাগ দূর করতে লবন এবং টুথপেষ্ট দিয়ে ঘষে নিলে খুব সহজেই ইস্ত্রির দাগ উঠে যাবে।
🍀ফ্রিজ থেকে মাছ মাংসের প্যাকেট নামিয়ে লবন পানিতে ভিজিয়ে রাখলে খুব তাড়াতাড়ি প্যাকেটের মাছ মাংস ছাড়ানো যাবে।অথবা নরম হয়ে যাবে।
🍀ডিমের খোসা ভেঙে গুড়ো করে সেই গুড়ো দিয়ে পোড়া হাঁড়ি পাতিল ঘষে নিলে খুব সহজেই হাঁড়ি পাতিলের পোড়া দাগ উঠে যায়।
🍀বেসনের বরফি বানানোর সময় এতে সামান্য সুজি মিশিয়ে নিন।এতে বরফি দানাদার ও সুস্বাদু হবে।
🍀ছোলা ভাটুরে বানানোর সময় ময়দার মধ্যে সামান্য সোডা দিয়ে মাখিয়ে নিলে তা অনেক নরম হবে।
🍀রান্নাঘরে খুব তেলাপোকার উপদ্রব? রান্না ঘরের সিংকের নিচে এবং কোনা গুলোতে বরিক পাউডার ছড়িয়ে দিন।তেলাপোকা রান্না ঘর ছেড়ে পালাবে।
🍀পায়েস রান্নার সময় আগে চাল সেদ্ধ করে নিন।তারপর চিনি মেশান।আগে চিনি মিশালে চাল ফুটবে না।
🍀ছাড়পোকা তাড়াতে মাঝে মধ্যে আসবাবপত্রে কেরোসিন তেলের প্রলেপ দিন।
🍀সিংগাড়ার সেপ সুন্দর করতে মোটা করে ডো বানান এবং সিংগাড়ার গায়ে ফোসকা পড়া এড়াতে আচ কমিয়ে সিংগাড়া ভাজুন।
🍀তরকারির ঝোল খুব বেশি পাতলা হয়ে গেলে কিছুটা র্কন ফ্লাওয়ার পানিতে মিশিয়ে তরকারি তে দিয়ে দিন।ঝোল ঘন হবে সাথে স্বাদ ও বাড়বে।
🍀পেয়াজু কাটলেট পাকোড়া সহ এ ধরনের খাবার তৈরিতে ময়দার পরিবর্তে ব্যাবহার করুন চালের গুড়া। এতে তেল কম শোসন হবে।
🍀নিমপাতা সেদ্ধ বা ভেজানো পানি দিয়ে ঘর মুছুন। পোকামাকড়ের উপদ্রপ কমবে।নিমপাতা তোষক বা গদির নিচে রাখুন। পোকামাকড় হবে না।
🍀কাপড় থেকে চা কফির দাগ তুলতে পেয়ারা থেতো করে মাখিয়ে কিছুক্ষণ পর সাবান লাগিয়ে ধুয়ে নিন।চায়ের দাগ উঠে যাবে।
🍀তরকারিতে ঝাল বেশি হয়ে গেলে আটা/ময়দার বল বানিয়ে তরকারিতে দিয়ে অল্প আচে কিছু সময় জ্বাল দিন।অল্প সময় জ্বাল দেয়ার পর আটার বলগুলো উঠিয়ে নিন।দেখবেন ঝাল অনেকটাই কমে গেছে।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ। "ঝুমুর'স কিচেন"
#টিপস_টিপস

Address

Matlab(North)Chandpur
Dhaka

Telephone

+8801969417609

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sathi Akter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sathi Akter:

Share