24/10/2025
যমুনা বহুমুখী সেতু
সেতুর বিভিন্ন অংশে ফাটল (ক্র্যাক) দেখা দিয়েছে: যেমন ডেক স্ল্যাবের উপরে, বক্স গার্ডারে, পিয়ারের সংযোগস্থলে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ফাটল বেশ সময়ের— “ক্র্যাকস … were developed at the surface of deck, bottom face of soffit, pier and girder connections.”
২০০৬ সালে একটি সংবাদে বলা হয়েছে “સ્પেছিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং টিম বলছেন, সেতুতে את ‘irreparable’ রকমের ফাটল রয়েছে।”
২০১৩ সালে মেরামতের প্রক্রিয়া গতি পেয়েছিল: “Cracks come under fixing” শিরোনামে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মেরামতের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে।
পরবর্তীতে, মেরামত করার জন্য চীনা কোম্পানিকে ঠিকাদার নিয়োগের খবর পাওয়া গেছে।
কারণ ও প্রকৃতি
গবেষণায় দেখা গেছে, মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে: তাপমাত্রার পরিবর্তন-সংক্ষেপন (thermal contraction), নকশাগত ত্রুটি, অতিরিক্ত ভারবহন (overload)।
বিশেষভাবে বক্স গার্ডারে মুখবল ফাটল longitudinal direction-এ দেখা গেছে।
উল্লেখ রয়েছে, সেতুতে রেলপথ যুক্ত করার পর অতিরিক্ত চাপ পড়েছে, যা সমস্যা বাড়াতে পারে।
সমাধান ও বর্তমান অবস্থা
মেরামতের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: বক্স গার্ডারের ফাটল মেরামত, কার্বন ফাইবার রিইনফোর্সমেন্ট (CFRP) প্রযুক্তি প্রয়োগ হয়েছে।
একটি সংবাদে বলা হয়েছে মেরামতে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে।
এখনও পর্যন্ত এমন কোনো তথ্য নেই যে সেতু ব্যবহার বন্ধ করা হয়েছে — তবে নিয়ন্ত্রণ ও নিয়ম রয়েছে। যেমন অতিরিক্ত ভারবহন নিয়ন্ত্রণ।
গুরুত্ব কেন
এই সেতুটি বাংলাদেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগের একটি মূল রুট। সেক্ষেত্রে কাঠামোগত ত্রুটি বা ফাটল নিরাপত্তার জন্য বড় ইঙ্গিত।
নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও মনিটরিং জরুরি, কারণ সময়ের সঙ্গে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে (উদাহরণস্বরূপ, ফাটল বৃহত্তর হলে সেতুর পারাপারে বাধা আসতে পারে)।
আপনার জন্য কিছু টিপস
যদি আপনি সেতুর ওপরে যান বা পারাপার করেন, তবে দ্রুতগতিতে যানবাহন পরিহার করলে ভালো হবে — কারণ কাঠামো একটু ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঘোষণা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত আপডেট নজর রাখুন।
পরিবর্তে কখনও ফেরা-যাওয়া সময় একটু বেশি নিতে হতে পারে, যেহেতু রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলতে পারে।