হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম মাদরাসা

  • Home
  • হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম মাদরাসা

হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম মাদরাসা একটি উচ্চতর দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

22/05/2025
আলহামদুলিল্লাহ উর্দু খানা থেকে শরহে বেকায়া পর্যন্ত বেশ কিছু ছাত্র ভর্তি করেছি। ইফতা বিভাগে ও কিছু মেধাবী ছাত্র ভর্তি নি...
13/04/2025

আলহামদুলিল্লাহ উর্দু খানা থেকে শরহে বেকায়া পর্যন্ত বেশ কিছু ছাত্র ভর্তি করেছি। ইফতা বিভাগে ও কিছু মেধাবী ছাত্র ভর্তি নিয়েছি ‌ । আমাদের ভর্তি এখনো চলমান। নির্ধারিত কোটা পুর্ণ হলে ঐ শ্রেণীতে আর ভর্তি নেওয়া হবে না।

আপনার সন্তান আমাদের কাছে আমানত। আপনার সন্তান কে যোগ্য আলেম তৈরি করতে চাইলে পছন্দের শীর্ষে রাখতে পারেন আমাদের হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম কে ।

আজ থেকে আমাদের হামিউস সুন্নাহ মাদরাসায় ভর্তি চলছে।
08/04/2025

আজ থেকে আমাদের হামিউস সুন্নাহ মাদরাসায় ভর্তি চলছে।

যে সব ভাই " টাকা দিয়ে সদকা ফিতর আদায় হয় না" বলেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।এটা মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা। যিনি ইমাম ব...
26/03/2025

যে সব ভাই " টাকা দিয়ে সদকা ফিতর আদায় হয় না" বলেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।

এটা মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা। যিনি ইমাম বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ওস্তাদ। তিনি এই এই কিতাবে একটি অধ্যায় কায়েম করছেন মূল্য দিয়ে সদকায়ে ফিতর আদায় করা সম্পর্কে ।

খলিফায়ে রাশেদ ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ রাহমাতুল্লাহি আলাইহির ফরমান ছিল নিসফ সা , বা নিসফ দেরহাম দিয়ে সদকায়ে ফিতর আদায় করা।আর জানা কথা, " দেরহাম " ওই যুগের লেনদেনের স্বীকৃত কারেন্সি ছিল- আমাদের দেশে যেমন টাকা কারেন্সি হিসাবে স্বীকৃত।
(মোসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ৬/৫০৭)

ফাতওয়া দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ।আল্লামা আব্দুর রশিদ নোমানী (রাহঃ)  امام ابن ماجہ اور علم حدیث গ্ৰন্থে লিখেন:تفقہ...
16/03/2025

ফাতওয়া দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ।আল্লামা আব্দুর রশিদ নোমানী (রাহঃ) امام ابن ماجہ اور علم حدیث গ্ৰন্থে লিখেন:
تفقہ کا درجہ علوم شرعیہ کا آخری درجہ ہے

"ইলমে ফিকহ হলো - শরয়ী ইলমের সর্বোচ্চ স্তর "

খলিফাতুল মুসলিমিন আলী (রাঃ) জ্ঞানের শহর কুফায় প্রবেশকালে চার হাজার ছাত্র কে "হাদিস" পড়তে দেখেন, অথচ সেখানে "ফিকহ" এর ছাত্র সংখ্যা ছিল চার শত।
(امام ابن ماجہ اور علم حدیث ص : 40)

এর দ্বারা অনুমান হয় ফন্নে "ফিকহ" কতটা সুক্ষ্ম ও জটিল।

সাহাবায়ে কেরাম যে পরিমান হাদিস বর্ণনা করতেন তার চেয়ে অনেক কম ফতোয়া দিতেন। সবচেয়ে বেশি ফতোয়া দিতেন ছয় জন সাহাবা। তন্মধ্যে তিন জন আনচার ও তিন জন মুহাজির। আরেক বর্ণনায় এসেছে দশ জন সাহাবী। অন্য বর্ণনায় চৌদ্দ জন সাহাবী। হাফেজ ইবনুল কাইয়্যুম আল জাওজী রাহিমাহুল্লাহু তায়ালা "ই'লামুল মুয়াক্কায়ীন" গ্ৰন্থে লিখেন : সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে ফতোয়া দাতার সংখ্যা হল সব মিলিয়ে ১৩০ জন ।

রাসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক হাদীসে ফরমান--
من افتاه بغير علم كان اثمه على من افتاه

"কেহ ইলেম ছাড়া ফতোয়া দিলে গুনাহগার হবে"

ইমাম শাতেবী (রহঃ) বলেন:

المفتى قائم فى الأمة مقام النبي صلى الله عليه وسلم

"(দাওয়াত- তাবলীগ ও তালিমের দৃষ্টিকোন থেকে) মুফতী হলো - নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর স্থলাভিষিক্ত"
(الموافقات للشاطبى ٤/٤٤٥)

আলোচ্য উদ্ধৃতি সমূহের আলোকে এ কথা স্পষ্ট হয় যে, ফতোয়া দেওয়া, মুফতী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সুক্ষ্ম বিষয়ের দায়িত্ব পালন করা। যুগ পরম্পরায় কেবল প্রাজ্ঞ ও বিজ্ঞ উলামায়ে কেরামগনই এ মহান দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সাথে এ কথা ও স্পষ্ট হয় যে, গভীর জ্ঞান ছাড়া শুধু দু'চারটি কিতাব পড়ে নিলেই ফতোয়া দেয়া যায় না।

অনলাইন ফতোয়া বিভাগ, অনলাইন ইফতা বিভাগের তো প্রশ্নই আসে না। যেখানে ২৪ ঘন্টা আবাসিক মাদরাসায় থেকে একজন তালেবে ইলেম একটি তামরীন করতে কোনো কোনো সময় এক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়, সেখানে অনলাইনে কিতাব না দেখে, না পড়ে, তামরীন না করে কি করে একজন ছাত্র মুফতী হবে?

আর যাই হোক এটাকে আমরা ইফতা বা তাখাসসুস ফিল ইফতা মনে করি না। বাংলাদেশের বরেণ্য ওলামায়ে কেরাম হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব, মুফতী দেলোয়ার সাহেব, মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ সাহেব ও আমার উস্তাদ মুফতী কেফায়াতুল্লাহ সাহেব (হাফিজাহুমুল্লাহ) সহ বড়দের কেউই অনলাইন ইফতা কে সাপোর্ট করেন না। তাদের অনেকেই অনলাইন ইফতা পড়ার চেয়ে বরং একেবারে ইফতা না পড়া ভাল মনে করেন।

সুতরাং সত্যিকার অর্থে মুফতী হতে হলে অফলাইন আবাসিক ইফতা বিভাগের বিকল্প নেই। সেই সাথে প্রয়োজন ফাতওয়া বিষয়ে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সুদীর্ঘ অধ্যয়ন ও বাস্তব অনুশীলন । সে লক্ষ্যেই আমরা বরাবরের মতো এবারও সীমিতসংখ্যক ছাত্র ভর্তি নিব। আমাদের রয়েছে চার মাযহাবের পর্যাপ্ত কিতাব সম্বলিত মনোরম দারুল মুতালাআ-- যা অন্য অনেক ইফতা বিভাগে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। রয়েছে এক ঝাঁক বিজ্ঞ মুফতী সাহেবান -- যারা দীর্ঘ এক দশক ধরে সুনামের সাথে ফিকহের কাজ আঞ্জাম দিচ্ছেন। সুতরাং আর কেন দেরি ? নিশ্চিন্তে আপনি আপনার ভর্তির জন্য যোগাযোগ করুন। পহেলা রমজান থেকেই ভর্তি ফরম দেয়া হচ্ছে।

🔸🔸 উল্লেখ্য যে, মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ ছাড়।

আগ্ৰহী তালেবে এলেমরা যে কোনো সময় মাদরাসার অফিসে যোগাযোগ করে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

গত কয়েকদিনে আমরা পাঁচজন ছাত্র ভর্তি নিয়েছি । আরো পাঁচ জন নিব ইনশাআল্লাহ।
ইফতা ভর্তি ফি: ১০০০/
মাসিক খোরাকি: সর্বনিম্ন ১০০০/
মুমতাজ ছাত্রদের সম্পুর্ন ফ্রী

🔹🔹নোট: আমাদের মাদরাসা ২০১৯ সনে ফাতওয়া বিভাগ দিয়েই শুরু হয়। তখন থেকে প্রতি বছর অনেক মেধাবী ছাত্র আমাদের ইফতা বিভাগ থেকে মুফতী হয়ে সারা দেশে সুনামের সাথে খেদমত করে যাচ্ছে।

27/02/2025

"مفتی" کون ؟

استاد محترم حضرت مفتی تقی عثمانی صاحب -دامت برکاتہم- فرماتے ہیں کہ: پاکستان میں مفتی کورس کا کوئی تصور ہی نہیں تھا، جب ہم دونوں بھائیوں نے درس نظامی مکمل کیا تو ہمارے والد صاحب نے فقہ میں مہارت حاصل کرنے اور فتوی دینے کے لئے ہمیں ایک نصاب بنا کر پڑھایا اور اس کے بعد دوسری شرط یہ رکھی کہ اس نصاب کو پڑھنے کے بعد آپ نے بیس تیس سال کسی ماہر مفتی کی نگرانی میں مشق کرنا ہے اس تربیت کے بعد بڑے مشورہ کریں گے اگر ان کو تسلی ہوئی تو آپ کو "مفتی" لقب مل سکتا ہے ورنہ نہیں۔
آج بھی دارالعلوم کراچی میں کئی سفید ریش علماء کو مفتی لکھنے کی اجازت تاحال نہیں مل سکی۔
گویا نصاب کے ساتھ "مفتی" بننے کے لئے دو چیزیں لازم تھیں:
(1) کم ازکم بیس سال تربیت و تمرین
(2) بڑوں کا اعتماد۔
استاد جی نے شکوہ کیا ہے کہ: آج کل تو تخصص کی کلاس میں داخلہ لیتے ہی بعض طالب علم اپنے نام کے ساتھ "مفتی" لکھنا شروع کر دیتے ہیں، یہی بے احتیاطی ہے کہ ہر جگہ مفتی ملتا ہے۔
فرماتے ہیں کہ: حضرت مفتی شفیع -رحمہ اللہ- فرماتے تھے کہ: دارالعلوم دیوبند میں جب کو سائل مسئلہ پوچھنے آتا تو ہر مفتی یہ کہ کر اس کو دوسرے کے پاس بھیجتے کہ میں چھوٹا ہوں اس عالم سے پوچھیئے وہ مجھ سے بڑا ہے، آج کل ہر کوئی خود کو بڑا کہتا ہے۔
اصل میں المیہ یہ ہے کہ صرف یک سالہ و دو سالہ نصاب رہ گیا، تربیت کی شرط کو حذف کر دیا گیا اور بلا کسی امتحان و اطمینان کے، ہر کوئی خود کو ہی مفتی لکھنا شروع کر دیتا ہے۔
ہم نے بڑوں سے سنا ہے کہ "مفتی" اللّٰہ تعالی کا خلیفہ ہوتا ہے، اس کے مہر سے عام آدمی کے لئے کوئی چیز حرام بھی ہوجاتی ہے اور حلال بھی۔
یاد رکھئے! اہلیت کے بغیر جب کوئی کسی منصب و عہدہ کو سنبھالتا ہے تو اداروں کے ادارے بلکہ معاشرے برباد ہو جاتے ہیں۔
مفتی کوئی عہدہ نہیں؛ بلکہ ایک ذمہ داری ہے، حتی المقدور خود کو بلا ضرورت اس ذمہ داری سے بچانا چاہیئے۔

কুরআন -সুন্নাহর আলোকে সঠিক ফতওয়া প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তাই ফাতওয়া বিষয়ে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সুদী...
25/02/2025

কুরআন -সুন্নাহর আলোকে সঠিক ফতওয়া প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তাই ফাতওয়া বিষয়ে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সুদীর্ঘ অধ্যয়ন ও বাস্তব অনুশীলন একান্ত প্রয়োজন। সে লক্ষ্যেই আমরা বরাবরের মতো এবারও সীমিতসংখ্যক ছাত্র ভর্তি নিব।পহেলা রমজান থেকে ভর্তি ফরম দেয়া হবে। যাচাই-বাছাই করে ভর্তি চুড়ান্ত করা হবে।

🔸🔸মুমতাজ ও প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ ছাত্রদের জন্য রয়েছে বিশেষ ছাড়!

আগ্ৰহী ছাত্রদের রমজানের শুরু থেকেই প্রস্তুতি মূলক দরস হবে ইনশাআল্লাহ।

🔹🔹নোট: আমাদের মাদরাসা ২০১৯ সনে ফাতওয়া বিভাগ দিয়েই শুরু হয়। তখন থেকে প্রতি বছর অনেক মেধাবী ছাত্র আমাদের ইফতা বিভাগ থেকে মুফতী হয়ে সারা দেশে সুনামের সাথে খেদমত করে যাচ্ছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্র টিএসসি দীর্ঘদিন ধরে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও একাডেমিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পর...
25/02/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্র টিএসসি দীর্ঘদিন ধরে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও একাডেমিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পরিচিত। তবে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশেষ করেন মুসলিম নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নামাজের উপযুক্ত জায়গার অভাব ছিল একটি আলোচ্য বিষয়। অবশেষে সেই প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে টিএসসিতে মেয়েদের নামাজের স্থান উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি একটি প্রশংসনীয় ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।

এছাড়াও ছেলেদের নামাজের স্থান সংস্কার, কার্পেট পরিবর্তন ও ওজুর স্থান উন্নয়ন করা হয়েছে, এটি মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য নামাজ আদায়ে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বয়ে আনবে। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন হওয়ায় যারা এর পেছনে সময় ও শ্রম দিয়েছেন, তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানায় সাধারণ আলেম সমাজ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধু একাডেমিক জ্ঞানের চর্চার কেন্দ্র নয়, এটি শিক্ষার্থীদের মানসিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিকাশেরও ক্ষেত্র। তাই ধর্মীয় অনুশীলনের জন্য যথাযথ পরিবেশ নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই উদ্যোগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মীয় সহনশীলতা ও শিক্ষার্থীবান্ধব নীতির প্রতিফলন।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানেও নামাজের ব্যবস্থা আরও সুসংযত করা হবে এবং ধর্মীয় চর্চার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকুক, এটাই সাধারণ আলেম সমাজের কাম্য।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম মাদরাসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হামিউস সুন্নাহ ফয়জুল উলূম মাদরাসা:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share