Islamic LandMarks

Islamic LandMarks IslamicLandmarksbd is a resource dedicated to bringing together places of historical Islamic interest from around the world.

😥😥😥
07/04/2025

😥😥😥

ইনশাআল্লাহ  !
06/04/2025

ইনশাআল্লাহ !

06/04/2025

আগামীকাল নো অফিস, নো স্কুল।
একটা দিন কি গ।জ। বাসীদের জন্য দেওয়া যায় না?
এটা ভাইরাল করুন!

06/04/2025

"এত চিন্তা করবেন না, যিনি জীবন দিয়েছেন তিনিই সবকিছু ভেবে রেখেছেন। খারাপ সময় পেরিয়ে ভালো সময় আসবে।

— ইনশাআল্লাহ

গাজা সিটি, এপ্রিল ২০২৫ — আজ ভোরের নিস্তব্ধতা ভেঙে চুরমার হয়ে গেল এক ভয়াবহ বিমান হামলায়, যা গাজার প্রাণকেন্দ্রে একটি ঘনবস...
06/04/2025

গাজা সিটি, এপ্রিল ২০২৫ — আজ ভোরের নিস্তব্ধতা ভেঙে চুরমার হয়ে গেল এক ভয়াবহ বিমান হামলায়, যা গাজার প্রাণকেন্দ্রে একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেয়। এক মুহূর্তে জীবন্ত একটি পাড়া পরিণত হয় ধ্বংসস্তূপে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিস্ফোরণটি এতটাই প্রবল ছিল যে অনেক মানুষ আকাশে ছিটকে পড়েন, ধোঁয়ার কুন্ডলির মাঝে তাদের ছায়া যেন ক্ষণিকের জন্য স্থির হয়ে যায় — হারিয়ে যাওয়া প্রাণের নিঃশব্দ সাক্ষ্য হয়ে।

ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকে থাকা মানুষদের খুঁজে বের করতে উদ্ধারকারীরা নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। চারপাশে শুধু ধোঁয়া, কান্না আর হতাশার ছায়া। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ হামলায় বহু মানুষ নিহত হয়েছেন, নিখোঁজ আছেন আরও অনেকে।

এটা শুধু আরেকটি হামলা নয় — এটি এমন এক ক্ষণ, যেখানে মানুষ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে আকাশে মিলিয়ে গেল, আর দুনিয়া শুধু নীরব দর্শক রইল।

🕌 মৃতদের শহর (আল-কারাফা) - একটি পবিত্র ঐতিহ্য 🕌আপনি কি জানেন কায়রোতে শতাব্দী প্রাচীন একটি বিশাল কবরস্থান রয়েছে যা শহরে...
04/04/2025

🕌 মৃতদের শহর (আল-কারাফা) - একটি পবিত্র ঐতিহ্য 🕌

আপনি কি জানেন কায়রোতে শতাব্দী প্রাচীন একটি বিশাল কবরস্থান রয়েছে যা শহরের জীবন্ত অংশ হয়ে আছে? আল-কারাফা, যা মৃতদের শহর নামে পরিচিত, শুধু একটি কবরস্থান নয়—এটি ইতিহাস, আধ্যাত্মিকতা ও দৈনন্দিন জীবনের মিলনস্থল।

✨ উল্লেখযোগ্য দিক:

এখানে সমাহিত আছেন প্রখ্যাত আলেম, অলী-আউলিয়া ও রাসূল (ﷺ)-এর সাহাবীগণ

এটি একটি গভীর আধ্যাত্মিক স্থান, যেখানে মানুষ আসে ধ্যান ও বরকত লাভের জন্য

অতীত ও বর্তমানের মিশেলে অনন্য এই স্থানের কিছু অংশে স্থানীয়রা বসবাসও করে

এই নীরব গলি দিয়ে হাঁটলে মনে হয় সময়ের বাইরে কোন পবিত্র স্থানে চলে এসেছেন। আপনি কি কখনো গিয়েছেন?

📍 অবস্থান: কায়রো, মিসর
#ইসলামিক_ইতিহাস #মৃতদের_শহর ারাফা #পবিত্র_স্থান #মিসর #আধ্যাত্মিক_জার্নি

🌟 ইসলামিক ইতিহাসের একটি অমূল্য স্থান: বরকতময় সুকিয়া কুয়া 🌟জানেন কি? মসজিদ আল-সুকিয়ার দক্ষিণে, রেলওয়ে স্টেশনের বাউন্ডারি...
04/04/2025

🌟 ইসলামিক ইতিহাসের একটি অমূল্য স্থান: বরকতময় সুকিয়া কুয়া 🌟

জানেন কি? মসজিদ আল-সুকিয়ার দক্ষিণে, রেলওয়ে স্টেশনের বাউন্ডারি ওয়ালের ঠিক বাইরে অবস্থিত একটি কুয়া যার মর্যাদা অপরিসীম। এই কুয়াটি মহান সাহাবি সা’দ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-এর অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এখানে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে আছে।

📜 ঐতিহাসিক মুহূর্ত: বদর যুদ্ধের পথে রাসূল (সা.) এই কুয়ার পবিত্র পানি দিয়ে ওজু করেছিলেন। শুধু তাই নয়, তাঁর জন্য এখান থেকে পানি তুলে আনা হয়েছিল পান করার জন্য। এই স্থানটি তাই আধ্যাত্মিক ও ঐতিহাসিক দিক থেকে গভীর মর্যাদার অধিকারী।

💧 সুকিয়া কুয়ার প্রতিটি ফোঁটায় লুকিয়ে আছে ঈমান, সংগ্রাম, এবং divine বরকতের গল্প। এমন পবিত্র স্থানের ইতিহাস আমাদের হৃদয়ে ধারণ করা উচিত।

📍 লোকেশন: মসজিদ আল-সুকিয়ার দক্ষিণে, রেলওয়ে স্টেশনের বাউন্ডারি ওয়ালের বাইরে।

#ইসলামিক_ইতিহাস #রাসূল_মুহাম্মাদ_সা ুদ্ধ #সাহাবায়ে_কেরাম #ঐতিহ্য ্থান

———
কেমন লাগলো? মন্তব্যে জানান! ✨

বোমার বিকট শব্দ শোনার পর গাজার ছোট্ট শিশু তাহিয়্যাহ বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলে—বাবা এই বিকট শব্দ কিসের? তাহিয়্যার মাথাভর্তি ...
04/04/2025

বোমার বিকট শব্দ শোনার পর গাজার ছোট্ট শিশু তাহিয়্যাহ বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলে—বাবা এই বিকট শব্দ কিসের?

তাহিয়্যার মাথাভর্তি চুলে চুমু খেয়ে হাসিমুখে বাবা জবাব দিলেন—আম্মু আমরা জান্নাতের একেবারেই নিকটবর্তী। আমাদেরকে আতশ বাতি জ্বালিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে।

বাবার দাড়ি ছুঁইয়ে দিয়ে ছোট্ট তাহিয়্যা বলল—বাবা জান্নাতে আমরা কি করব? মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বাবা বললেন— আমরা জান্নাতের সবুজ পাখি হয়ে ঘুরে বেড়াবো।

ছোট্ট তাহিয়্যা এবার কান্না জুড়ে দিল। চোখের পানি গাল বেয়ে থুতনিতে এসে ঝড়ো হল। অস্ফুট স্বরে শিশুটি বলতে লাগলো—বাবা আমি এক্ষুনি জান্নাতে যেতে চাই। আমি সবুজ পাখি হয়ে ঘুরে বেড়াতে চাই। আমাকে জান্নাতে নিয়ে চলো বাবা।

ছোট্ট তাহিয়্যা এখন জান্নাতের সবুজ পাখি। গতকালকের বোমা হামলায় স্বপরিবারে জান্নাতের মেহমান হয়েছেন তিনি।

হে ই°জ°রা°য়ে°লী নরপিচাস!
যে জাতি জন্মের পর মৃত্যুকে উপহারস্বরূপ গ্রহণ করে। তাদেরকে ধ্বংস করতে পারবে না কোনদিন। আর কয়টা দিন তোমরা আনন্দ করো। অচিরেই তোমাদের কবর রচনা করা হবে।
حسبنا الله ونعم الوكيل. نصر من الله وفتح قريب.

সংগৃহীত!

আমরা ভীষণ খাচ্ছি-দাচ্ছি।সোনার চামচে তুলে নিচ্ছি গরম খাবার,মাংসের সুগন্ধ ভাসছে বাতাসে,পানির গ্লাসে কাঁচের প্রতিফলন জ্বলজ্...
02/04/2025

আমরা ভীষণ খাচ্ছি-দাচ্ছি।
সোনার চামচে তুলে নিচ্ছি গরম খাবার,
মাংসের সুগন্ধ ভাসছে বাতাসে,
পানির গ্লাসে কাঁচের প্রতিফলন জ্বলজ্বল করছে
আমাদের টেবিলে আলো জ্বলছে,
আমাদের জানালায় বসন্তের হাওয়া।

আর ওখানে, অনেক দূরে,
একটা শহর আছে—
যার রাত এখন আর কালো নয়,
আগুনের লেলিহান শিখায় লাল হয়ে আছে আকাশ।
সেখানে কারো টেবিল নেই,
শুধু উল্টে যাওয়া থালার পাশে
একজোড়া ছোট্ট হাত নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে।

দুই শহরে আজানের সুর।
এক শহরে—
সুরের ঢেউ বয়ে যায় বাতাসে,
শান্তিময় কণ্ঠ ভেসে আসে মিনার থেকে,
আর আমরা তা শুনতে শুনতে চায়ের কাপে চুমুক দেই।

অন্য শহরে—
আজান ওঠে, কিন্তু ভেঙে পড়ে শব্দের শরীর।
মিনারের পাশে এক বৃদ্ধ বসে থাকেন,
তার কপালে রক্ত জমাট—
আজান শেষ হবার আগেই
আকাশ ফেটে পড়ে আগুনে।
আজানের শব্দ মিলিয়ে যায় বোমার বিস্ফোরণে,
সেখানকার শিশুরা জানে না,
আজান আগে আসে, না ধ্বংস?

আমরা খাচ্ছি-দাচ্ছি,
রেস্টুরেন্টের উজ্জ্বল আলোর নিচে
হাসিমুখে কেউ বলে—
"আজ খাবারের স্বাদ দারুণ!"
কিন্তু গাজার শিশুরা এখন আর স্বাদ বোঝে না,
তারা শুধু জানে,
মাটির নিচে কতটুকু জায়গা পেলে
একজন মানুষ লুকিয়ে থাকতে পারে।

দুই শহর,
কিন্তু একটায় রাত মানে বিশ্রাম,
অন্যটায় রাত মানে—
এটাই হয়তো শেষ রাত।
একটায় ঘুম মানে স্বপ্ন দেখা,
অন্যটায় ঘুম মানে—
চিরতরে শুয়ে পড়া।

আমরা বাস করছি একটিতে,
আর অন্যটি জ্বলছে,
আমরা কেবল দেখতে পাচ্ছি ধোঁয়া,
কিন্তু গন্ধ পাচ্ছি না পোড়া মাংসের।
আমাদের রাত শেষে সকাল আসে,
ওদের রাতের পরে আসে শোকের নতুন সংখ্যা।

দুই শহরে আজান হয়,
একটায় প্রার্থনার জন্য,
অন্যটায় বেঁচে থাকার আকুতি নিয়ে।
সবার আকাশ একটাই,
সবার আল্লাহ একজনই,
তবু কেন এতো রক্ত ঝরে?

( সংগৃহীত )

আল্লাহ, তুমি তোমার এই নির্দোষ বান্দার ন্যায়বিচার করো!
02/04/2025

আল্লাহ, তুমি তোমার এই নির্দোষ বান্দার ন্যায়বিচার করো!

আল্লাহুআকবার! 😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭12 Reasons Why Reading Books Should Be Part of Your Life:1. Knowledge Highway: Books offer a ...
01/04/2025

আল্লাহুআকবার! 😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭

12 Reasons Why Reading Books Should Be Part of Your Life:
1. Knowledge Highway: Books offer a vast reservoir of knowledge on virtually any topic imaginable. Dive deep into history, science, philosophy, or explore new hobbies and interests.
2. Enhanced Vocabulary: Regular reading exposes you to a wider range of vocabulary, improving your communication skills and comprehension.
3. Memory Boost: Studies suggest that reading can help sharpen your memory and cognitive function, keeping your mind active and engaged.
4. Stress Reduction: Curling up with a good book can be a form of mental escape, offering a temporary reprieve from daily anxieties and a chance to unwind.
5. Improved Focus and Concentration: In today's fast-paced world filled with distractions, reading strengthens your ability to focus and concentrate for extended periods.
6. Empathy and Perspective: Stepping into the shoes of fictional characters allows you to develop empathy and gain a deeper understanding of different perspectives.
7. Enhanced Creativity: Reading exposes you to new ideas and thought processes, potentially sparking your own creativity and problem-solving skills.
8. Stronger Writing Skills: Immersing yourself in well-written prose can improve your writing style, sentence structure, and overall communication clarity.
9. Improved Sleep Quality: Swap screen time for a book before bed. The calming nature of reading can help you relax and unwind, promoting better sleep quality.😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭

12 Reasons Why Reading Books Should Be Part of Your Life:
1. Knowledge Highway: Books offer a vast reservoir of knowledge on virtually any topic imaginable. Dive deep into history, science, philosophy, or explore new hobbies and interests.
2. Enhanced Vocabulary: Regular reading exposes you to a wider range of vocabulary, improving your communication skills and comprehension.
3. Memory Boost: Studies suggest that reading can help sharpen your memory and cognitive func

ফিতরা কত টাকা ২০২৫?এ বছরের ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১০ টাকা সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা।ইসলামী শরীয়াহ মতে, আটা, যব, কিসমিস, খেজু...
23/03/2025

ফিতরা কত টাকা ২০২৫?
এ বছরের ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১০ টাকা সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা।

ইসলামী শরীয়াহ মতে, আটা, যব, কিসমিস, খেজুর ও পনির ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়।
গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা ১ কেজি ৬শ’ ৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১১০ (একশ দশ) টাকা প্রদান করতে হবে।
যব দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৫৩০ (পাঁচশ ত্রিশ) টাকা,
খেজুর দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২,৩১০ (দুই হাজার তিনশ দশ) টাকা,
কিসমিস দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১,৯৮০ (এক হাজার নয়শ আশি) টাকা
ও পনির দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২,৮০৫ (দুই হাজার আটশ পাঁচ) টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

সবাই সর্বনিম্ন ফিতরা দেয় কেন? সামর্থ অনুযায়ী ফিতরা দেওয়া উচিৎ। দেশের সকল বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। মুসলমানগণ নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উপর্যুক্ত পণ্যগুলোর যে কোন একটি পণ্য বা এর বাজার মূল্য দ্বারা সাদাকাতুল ফিতর আদায় করতে পারবেন। উল্লেখ্য, উপর্যুক্ত পণ্যসমূহের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। তদনুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও সাদাকাতুল ফিতরা আদায় হবে।

ফিতরা বা যাকাতুল ফিতর হচ্ছে ঈদুল ফিতরের দিন আদায় করা বিশেষ ধরনের দান। রমজান মাসে রোজা রাখার পর এই দান করা হয়। এটি রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে এবং গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে দেয়। রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করা। গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শামিল করা। সমাজের ধনী-গরিবের মধ্যে বৈষম্য কমানো। ইসলামে ফিতরার পরিমাণ নির্ধারিত হয় খাদ্যদ্রব্যের ওপর ভিত্তি করে। যেমন: গম, খেজুর, কিসমিস ইত্যাদি। ঐতিহ্যগত ভাবে সাড়ে তিন কেজি আটা বা এর সমমূল্যের অর্থ দিয়ে ফিতরা আদায় করা যায়।

ধনী ব্যক্তিদের কি ফিতরা দেওয়া যায়? না। যে ব্যক্তির কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ আছে, তাকে ফিতরা দেওয়া যায় না। নিজের পিতা-মাতা, দাদা-দাদি, নানা-নানি এদেরকে ফিতরা দেওয়া যায় না। নিজের ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনি এদেরকেও ফিতরা দেওয়া যায় না। স্ত্রীকে ফিতরা দেওয়া যায় না। কারণ, তার ভরণপোষণের দায়িত্ব স্বামীর। অমুসলিম ব্যক্তিকে ফিতরা দেওয়া যায় না। কিছু ইসলামী পণ্ডিতের মতে, সাইয়্যেদ বংশের লোকদের ফিতরা দেওয়া যায় না।

প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলিম নর-নারীর জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব। নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে ফিতরা আদায় করতে হয়। ঈদের নামাজের আগে ফিতরা আদায় করা উত্তম। তবে, রমজানের শুরু থেকে ঈদের নামাজের পূর্ব পর্যন্ত ফিতরা আদায় করা যায়। যাকাত পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের ফিতরা দেওয়া যায়। সাধারণত গরিব-দুঃখী, অভাবী ও অসহায়দের ফিতরা দেওয়া হয়।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islamic LandMarks posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share