Humayun Bulbul Vibes

Humayun Bulbul Vibes MultiDimensional Patron
Professor Dr.Md.Humayun Kabir Bulbul

অধ্যাপক ডা. হুমায়ুন কবির বুলবুল। একজন প্রতিথযশা দন্ত বিশেষজ্ঞ।

১৯৬৭ সালের ২১ মে ফেনী জেলার পশ্চিম ছাগলনাইয়া গ্রামের আফজল মুন্সী বাড়ির সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। পাঁচ ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। পিতা মরহুম আমিনুল ইসলাম একজন সরকারি চাকরিজীবী ছিলেন। মা মরহুমা নূর নাহার একজন গৃহীনী।

স্ত্রী ফাহমিদা আক্তার স্বপ্না। একমাত্র কন্যা নূর ওয়ারিশা পূর্ণতাকে নিয়ে তাদের সু

খের সংসার।

শৈশব থেকেই ছোট গল্প লেখালেখিতে পারঙ্গম এ দন্ত বিশেষজ্ঞের দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জার্নালে দাঁত ও মুখের চিকিৎসাবিষয়ক বহু গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।

কিশোর বয়স থেকেই রাজনীতিতে সরব হুমায়ুন কবির বুলবুল। পাশাপাশি যুক্ত ছিলেন সামাজিক, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে। এর সুবাদে স্কুল জীবনে থেকেই সংগঠক হিসেবে আলো ছড়াতে থাকেন তিনি। আর এভাবে অনেক বিশিষ্টজনের নজর কাড়েন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হুমায়ুন বুলবুল। এ পথ ধরে ১৯৮৭-৮৮ সালে ছাত্র লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন।

ছোটবেলা থেকেই তুখোর মেধাবী হুমায়ুন কবির বুলবুল ফেনী সরকারি পাইলট হাইস্কুল থেকে ১৯৮২ সালে ডিসটিংশনসহ প্রথম বিভাগে এসএসসি পাস করেন। ১৯৮৪ সনে ফেনী সরকারি কলেজ থেকে একাধিক বিষয়ে লেটার মার্কস নিয়ে উত্তীর্ণ হন এইচএসসি পরীক্ষায়।

চিকিৎসক হওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা থেকে অংশ নেন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় এবং রংপুর মেডিকেল কলেজে চান্সও হয় তাঁর। তবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হওয়ার সে সময় তার পক্ষে ঢাকা ছাড়া সম্ভবপর হয়নি। একই কারণে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরেস্ট্রিতে পড়ার সুযোগও হাতছাড়া করেন বুলবুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায়ও মেধার স্বাক্ষর রাখেন তিনি।

তবে পিতা-মাতার ইচ্ছাতে ১৯৮৫ সালে ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ভর্তি হন হুমায়ুন কবীর বুলবুল। সেখান থেকে ১৯৯১ সালে বিডিএস সম্পন্ন করেন।

তৎকালীন আইপিজিএমআর বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্মাতকোত্তর ডিগ্রি ডিডিএস সম্পন্ন করেন। এরপর দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্যের ওপর উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে যান তিনি। সেখান থেকে ১৯৮৮ সনে ওরাল অ্যানেসথেশিয়ার ওপর ফেলোশিপ করেন ডা. বুলবুল।

উদ্ভাবনী গবেষণায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস থেকে ২০২০ ডেন্টিস্ট্রিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন দেশের ডেন্টিস্ট্রি জগতের এ প্রাণপুরুষ।

হুমায়ুন কবির বুলবুল ১৯৯৫ সালে ১৫তম বিসিএস এ ডেন্টাল সার্জন হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন।

বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হয়ে ২০১৮ সালে ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ হন। এর পর থেকে সুনামের সঙ্গে এ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন তিনি।

একাডেমিক পাঠদানের পাশাপাশি রোগীদেরকেও সময় দেন সদা হাস্যোজ্জ্বল ও সদালাপী এ চিকিৎসক। পরম মমতায় কাছ থেকে জানার চেষ্টা করেন তাদের সমস্যার কথা।

ডেন্টালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ডেন্টিস্ট্রিকে গুরুত্বের কেন্দ্রে নিয়ে আসার লক্ষ্যে জাতীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ততা কমানোর পাশাপাশি ডেন্টালের উন্নয়ন-অগ্রগতি নিয়ে ভাবতে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে নিজেকে পেশাজীবী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় করে তুলেন পরিশ্রমপ্রিয় ও উদ্যমী এ মানুষটি।

সুদীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে ডেন্টালের উন্নয়নে রেখে চলেছেন নিরলস ভূমিকা।

ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে প্রতিথযশা এ চিকিৎসক বলেন, গোটা পৃথিবীতে ডেন্টিস্ট্রি পেশা অত্যন্ত মর্যাদার। কিন্তু বাংলাদেশে তুলনামূলকভাবে তা অনেকটা অবহেলিত। তাই পেশার উন্নয়নে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করতে চান তিনি।

Celebration of the National Day of  Kingdom of Morocco hosted by the Esteemed Foreign Embassy in close collaboration wit...
30/07/2025

Celebration of the National Day of Kingdom of Morocco hosted by the Esteemed Foreign Embassy in close collaboration with the Ministry of Foreign Affairs of Bangladesh.

Pre-Eid celebration at KOYO
05/06/2025

Pre-Eid celebration at KOYO

https://www.facebook.com/share/p/12JArqCCMCq/?mibextid=wwXIfr
15/05/2025

https://www.facebook.com/share/p/12JArqCCMCq/?mibextid=wwXIfr

আজকের লেখাটা ওপার বাঙলার সুনীল গঙ্গােপাধ্যায়কে নিয়ে এপার বাঙলার ইমদাদুল হক মিলনকে দিয়ে শুরু করি:
"কলকাতায় সুনীলদাকে নিয়ে অনুষ্ঠান হচ্ছে। মৈত্রী ট্রেন উদ্বোধন উপলক্ষে 'আনন্দ বাজার'পত্রিকার অতিথি হয়ে কলকাতায় গেছি।সেই অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানালো আমার বন্ধু কবি সুবোধ সরকার। আমি সুনীলদার সম্পর্কে প্রথমেই বললাম,--সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় নামে একজন লেখক লেখেন,একথা আমার বিশ্বাস হয় না।আমার মনে হয়,--সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় নামে কয়েকজন লেখক লেখেন।কারন একজন লেখক যে হাতে 'সন্তু ও কাকাবাবু' লেখেন,সেই লেখক কেমন করে লেখেন 'অর্জুন'।যে লেখক 'আমি কি রকম বেঁচে আছি 'লেখেন,তিনি কি করে লেখেন, 'ছবির দেশে কবিতার দেশে'।আর তার সেই সব কালজয়ী উপন্যাস 'সেই সময়,'পূর্ব -পশ্চিম','প্রথম আলো'।"

'হুমায়ুন বুলবুলের রাফ খাতা'র- সূচনাপত্রে ছোটবেলা থেকে আমার পড়ার নেশার কথাটা লিখেছিলাম।পাড়ার দোকানের ঠোঙা পর্যন্ত পড়তাম,বই হলে তো কথাই ছিল না,যে অভ্যাসটা এখনো বহমান।যান্ত্রিক জীবনের মাত্রাতিরিক্ত ব্যস্ততায় অনেক বই সংগ্রহ করে রেখেছিলাম,পরে পড়বো বলে।আচমকা পেয়ে যাওয়া অফুরন্ত অবসরে একে একে ওগুলো পড়া শুরু করেছি।যতই পড়ছি ততই অবিমিশ্র একটি অনুভব পাচ্ছি, যার অনুসিদ্ধান্ত হচ্ছে এরকম,কিছু বই চোখে দেখলেই চলে ,কিছু বই গিলতে হয় আর গুটিকয় বই চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে হজম করতে হয়।অর্থাৎ কিছু বইয়ের কিছু কিছু অংশ পড়তে হয়।অন্য কিছু বই পড়তে হয় তবে খুব আগ্রহের সঙ্গে নয় এবং গুটিকয় বই একাগ্রতা ও গভীর মনোযোগের সঙ্গে পরিপুর্নভাবে পড়তে হয়। সুতরাং সবপড়া সমান মনোযোগ দাবী করে এমন না।তবে মানুষের বেলায় যেমন বই এর বেলায়ও তেমনি,অল্পসংখ্যকই মানুষ যেমন মহান ভুমিকা পালন করে বাকী সব হারিয়ে যায় আগমনের মধ্যে,কিছু বইও পড়ার সাথে সাথেই হারিয়ে যায় বিস্মৃতির অতল গর্ভে।

তবে বই পড়ার এবং ন্যুনতম কিছু লেখার এরকম একটা সুযোগ আমার জীবনে আর একবার এসেছিল।ছাত্র রাজনীতির সাথে গভীর সংশ্রবের কারনে আমাকে কয়েকবার কারাগারে থাকতে হয়েছিল। একটি ছিল সুদীর্ঘ,প্রায় দুই বছরের মতো,ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।এখন যেটি পুরনো জেলখানা। একটি সেলে ছিলাম। সেল হলো জেলের ভিতর আরেকটা জেল।এই সেলে প্রধানত রাজবন্দীদের রাখা হতো অথবা সেই সব আসামীদের যারা ডিভিশন পাওয়ার অধিকারী, কিন্তু অনিবার্য কারনে দেয়া সম্ভব হতো না, তাদের কে সাধারন আসামী বা কয়েদীদের কাছ থেকে পৃথক রাখার জন্য এই সেল ব্যবহৃত হতো। আমার বিল্ডিংটি এক তলা, ৩০টি সেল ছিল,এজন্য এটিকে ৩০ সেল নামে ঢাকা হতো।আবার প্রতি তলায় ৩০টি করে তিনটি ফ্লোরে সর্বমোট ৯০ টি সেল হওয়ার কথা ছিলো বলে বলে এটি ৯০ সেল নামেও পরিচিত ছিলো।
কেইস টেবিল,গেটে দর্শনার্থী সাক্ষাত,নাওয়া-খাওয়া,নামাজ,পেপার পড়া,ক্ষেত্রবিশেষে মেডিকেল,সেলুন, সাপ্তাহিক মেলা-বাজার,চৌকি ইত্যাদিতে যাওয়া,অথবা কোর্ট ডেটে আদালতে শুনানীতে হাজিরা এভাবে প্রাত্যহিক রুটিন কাজের দিনশেষে বিকাল পাঁচটায় সেলের লকআপে ডুকিয়ে ফেললে সকাল পর্যন্ত সময়টা আর কাটতে চাইতো না।তখন মাথায় ঢুকলো বই পড়েতো সময়টার সঠিক সদ্ব্যবহার করতে পারি।যোগাযোগ করলাম জেল লাইব্রেরীয়ানের সাথে।নামটা মনে করতে পারছি না,সবাই মাস্টার সাহেব বলে ডাকেন,যতটুকু স্মরন করতে পারি, তোয়াহা সাহেবের বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের এ মাস্টার সাহেব একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত একজন কয়েদী। শিক্ষিত বলে সশ্রম কারাদণ্ডে তিনি লাইব্রেরীয়ানের দায়িত্বটি পেয়েছিলেন।আমি সে পর্যন্ত (১৯৯০সাল) বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর রচিত সম্ভবত একান্নটি বই এর একটা তালিকা উনাকে প্রদান করি এবং অনুরোধ করি একটি বই পড়া শেষ হলে ফেরত দেয়ার পর যেন ক্রমিক অনুযায়ী পরবর্তী বইটি আমাকে সরবরাহ করেন।অবশ্য তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লাইব্রেরিতে থাকা বইগুলোর তালিকাটি আমাকে পুর্বেই সরবরাহ করেছিলেন,যা থেকে আমি ক্রমবিন্যাসটি করে দিয়েছিলাম। এর পাশাপাশি টুকটাক লেখার জন্য কারা কতৃপক্ষের মাধ্যমে একটা খাতাও অনুমোদন করিয়ে নিয়েছিলাম।কারন জেলকোড অনুযায়ী অনুমোদন ব্যতিরেক এ ধরনের লেখালেখি অবৈধ।যতদূর জানি এখনও এই নিয়মটি সংশোধন হয়নি।আবার আসি মাস্টার সাহের কথায়। তাঁর কাছে আমার অনেক ঋন।তিনি আমাকে অভুতপূর্ব সহযোগীতা করেছিলেন।তাঁর পাঠানো বইগুলো আমাকে সুযোগ করে দিয়েছে মুক্তি আকাঙ্ক্ষী বাঙালী জাতির ধারাবাহিক আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস জানার মাধ্যমে অতীত-বর্তমানও ভবিষ্যতের মধ্যে আত্মোপলব্দির সেতুবন্ধন রচনার ।জামিনছাড়া একেবারে মামলাশেষে একদিন মুক্তি পেলাম প্রায় দু'বছরের মাথায়।জ্ঞানতৃষ্ণা এতটা প্রবল হয়েছিল যে মনে করছিলাম আস্তে অাস্তে লাইব্রেরির সকল বই পড়ে ফেলবো।কিন্তু ডাক যে চলে এসেছে বেরুবার।এ প্রসঙ্গে আবারও সুনীল গঙোপাধ্যায়:
একবার এক আড্ডায় বিখ্যাত ইতিহাসবিদ নীহার রন্জন রায়ের সঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দেখা।তাঁকে সুনীল প্রশ্ন করলেন," আপনি বাঙালীর ইতিহাস: আদিপর্ব " লিখে আর লিখেননি কেন?"
নীহার রন্জন বললেন," আমি দীর্ঘদিন জেলে ছিলাম,তখন আমার হাতে খুব সময় ছিল,তাই বইটি লিখতে পেরেছিলাম।এখনতো ব্যস্ত।তাই আর লিখতে পারছি না।"এ সময় সুনীল যা বললেন তা শুনে হেসে উঠলো পুরো মজলিশ," আপনাকে তবে আবার জেলে ডোকানো উচিৎ, যাতে করে আপনি বাঙালীর ইতিহাস পুরোটা শেষ করতে পারেন।"
তালিকার শেষে ছিল সুনীলের 'পুর্ব-পশ্চিম' দুই খন্ড।তালিকা করার সময় ভেবেছিলাম মাস্টার সাহেব মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক তালিকায় এই উপন্যাসটি কেন রেখেছেন। সুনীলকে তো জানি কবি হিসাবে।তাঁর অনেক কবিতা ইতোমধ্যে আমার পড়া হয়েছিল।
ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে নিয়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কবিতা আছে"ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি"। তার কয়েকটি লাইন এরকম:"ইন্দিরা,তুমি বিমানের জানালায় বসে/গুজরাটের বন্যা দেখতে যেও না,/এ বড় ভয়ংকর খেলা/......ইন্দিরা তখন সেই বন্যার দৃশ্য দেখেও একদিন তোমার মুখ ফস্কে/বেরিয়ে যেতে পারে,বা: কী সুন্দর। '

কিন্তু তাঁর পূর্ব-পশ্চিম উপন্যাসটি পড়ার পর ভিমরি খেলাম।এ কি! অসাধারণ। পড়ছি আর পড়ছি।আরে, এটিতো পড়েছিলাম সেলিনা হোসেনের 'হাঙর নদী গ্রেনেড',আখতারুজ্জামানের 'চিলেকোঠার সেপাইতে', এতো পেয়েছিলাম আনোয়ার পাশার 'রাইফেল রুটি আওরাতে', বা মঈদুল হাসানের মূলধারা '৭১ -এ,অথবা জাহানারা ইমামের 'একাত্তরের দিনগুলি' কিংবা সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান'-এ।মনে হলো বললে ঠিক হবে না,অনেকটা নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি 'পুর্ব-পশ্চিম' লিখতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের উপর লিখা প্রায় সকল বইই সুনীল গঙোপাধ্যায়ের পড়তে হয়েছে। লিখতে গেলে কতো যে পড়তে হয়,এটি তাঁর একটা উদাহরন মাত্র। কোন বিষয়ে লিখার আগে ভাবতে হয়,পড়াশোনা করতে হয়,তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে হয়।যাতে কেউ লিখার সঙ্গে দ্বিমত করলেও যুক্তি খণ্ডন করা যায়।
যারা লেখেন তাঁরাই রাইটার।তাঁরাই রাইটার্স ব্লকের সদস্য।এদের মধ্য যারা আমার মতো জাত রাইটার নয়,তাদের নিয়ে একটি রম্য লেখা কোথায় জানি পড়েছিলাম:
কোষ্ঠ কাঠিন্যের সঙ্গে রাইটার্স ব্লকের বড় মিল।এই দুই জিনিষ যার হয়,সে জানে--"মালটা ভেতরই আছে,কিন্তু বের হচ্ছে না।"
কোষ্ঠ ব্লক ছাড়ানোর জন্য "ইউসুফ গুল" সাহেবের ভুষি ভেজানো শরবত কিংবা ঐতিহাসিক শ্রীপুরের বড়ি থাকলেও রাইটার্স ব্লক ছাড়ানোর জন্য সে ধরনের সমাধান নেই।বিনা ডেলিভারিতে বদনা হাতে টয়লেটে বসে থাকা আর বিনা লেখায় কাগজ-কলম হাতে লেখার টেবিলে বসে থাকা সমান কথা।
আমার মতো সৌখিন অথচ আনকোরা লেখকের বেলায় ১০০ পৃষ্ঠা বই পড়লে এক পাতা লেখা যায়।তবুও পড়ছি আর লিখছি এ "হুমায়ুন বুলবুলের রাফ খাতা"-য়।

Special thanks of gratitude to Chhagalnaiya Gonopathagar
03/05/2025

Special thanks of gratitude to Chhagalnaiya Gonopathagar

Eid Reunion: ’82-‘83 ASSOCIATES,Feni.
04/04/2025

Eid Reunion:
’82-‘83 ASSOCIATES,Feni.

30/03/2025

পুসাকের আসন্ন ঈদ পুনর্মিলনী ও নবীন বরণ অনুষ্ঠানের দাওয়াত গ্রহণ করেছেন পুসাকের সিনিয়র সদস্য, ঢাকা ডেন্টাল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির সাবেক মহাসচিব ডাঃ হুমায়ুন কবির বুলবুল মহোদয়। সাক্ষাতে তিনি অনুষ্ঠানের সার্বিক সফলতা কামনা করেন।

Signature on epitaph.
30/03/2025

Signature on epitaph.

22/03/2025
13/12/2024

দাঁতের চিকিৎসা একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। দেশে ভুয়া দাঁতের হাতুড়ে চিকিৎসকের সংখ্যা এতো বেড়েছে যে তা বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানবিক বিভাগ থেকে মাধ্যমিকের গন্ডি পেড়িয়ে ডিপ্লোমা পাশ করার পরই দাঁতের ডাক্তারির চেম্বার খুলে বসেছে। আবার কারও কারও হয়তো সেটাও নেই। কয়েকদিন একজন বিডিএস চিকিৎসকের সহযোগী হিসেবে কাজ করে এখন নিজেই ডাক্তার। চিকিৎসার নামে অদক্ষ এই ব্যক্তিরা রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলছে। কেবল শারীরিক নয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে রোগীরা। দাঁতের চিকিৎসায় এসব ভুয়া ডাক্তারদের আদ্যপান্ত নিয়ে এবারের তালাশ।

Address

Dhaka

Telephone

+8801716039842

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humayun Bulbul Vibes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Humayun Bulbul Vibes:

Share