M.M.B Jahanger

M.M.B Jahanger Industry is they key to success

জয় শেখ হাসিনা 💟🥀The Evolution of  : A Legacy of Engineering ExcellenceIntroductionBayerische Motoren Werke AG, commonly ...
05/09/2025

জয় শেখ হাসিনা
💟🥀
The Evolution of : A Legacy of Engineering Excellence
Introduction
Bayerische Motoren Werke AG, commonly known as BMW, is a renowned German automobile and motorcycle manufacturer celebrated for its performance-oriented vehicles and cutting-edge technology. Founded in 1916, BMW has become synonymous with luxury, innovation, and driving pleasure. This article explores the history, evolution, and impact of BMW on the automotive landscape.
History and Foundation
BMW was established in Munich, Germany, originally as a manufacturer of aircraft engines during World War I. The company's first product was the BMW IIIa aircraft engine, which gained acclaim for its performance and reliability. However, the end of the war in 1918 led to a ban on aircraft engine production in Germany, prompting BMW to diversify its offerings.— bersama Tasty Besty Food 1M.
In 1923, BMW shifted its focus to motorcycles, launching the R32, which featured a revolutionary flat-twin engine and shaft drive. This motorcycle laid the foundation for BMW's reputation in the two-wheeled segment, eventually leading to several racing successes in the years that followed.
The Automotive Era
BMW entered the automotive market in 1928 with the acquisition of the Fahrzeugfabrik Eisenach. The first BMW car was the BMW 3/15, based on the Austin Seven. The introduction of the BMW 328 in the 1930s marked a turning point for the company, establishing it as a manufacturer of high-performance sports cars. The 328 gained recognition in motorsports, winning the Mille Miglia in 1940.
However, World War II led to significant challenges for BMW. The company was forced to redirect its production to support the German war effort, resulting in severe damage to its factories and infrastructure. After the war, BMW faced the daunting task of rebuilding and redefining its identity.
Post-War Recovery and Growth
In the post-war years, BMW focused on producing small, affordable cars. The BMW 501 and 502,

একজন প্রতিবন্ধী মানুষের কাছেও "জয় বাংলা" তার প্রাণের স্লোগান। যেখানেই দৃষ্টি দেবে, সেখানেই বঙ্গবন্ধু ,আওয়ামী লীগ, জয় ...
05/09/2025

একজন প্রতিবন্ধী মানুষের কাছেও "জয় বাংলা" তার প্রাণের স্লোগান। যেখানেই দৃষ্টি দেবে, সেখানেই বঙ্গবন্ধু ,আওয়ামী লীগ, জয় বাংলা, শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে হৃদয়ের ভালোবাসা ও অনুভূতি কখনো বন্ধ করা যায় না।

নারায়ণগঞ্জের সেই সাঈদ আজ সম্মানিত। আজকে তার পরিবার আওয়ামী লীগ। তার স্বজন শেখ হাসিনা।

সাঈদরা দিনশেষে যেভাবে বেরিয়ে এসেছে সত্য একদিন ঠিক এভাবে বিজয় হবে। জয় বাংলা।

05/09/2025
05/09/2025

বাংলাদেশ নারী ও কিশোরীরা প্রতিদিন যে সহিংসতার শিকার হচ্ছেন, তার এক করুণ পরিসংখ্যান সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ (বিএমপি) প্রকাশিত একটি অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত মোট ১ জাকার ৫৫৫ জন নারী ও কিশোরী সহিংসতার শিকার হয়েছেন। দেশের ১৫টি জাতীয় দৈনিক থেকে সংগৃহীত এই তথ্য শুধু সংকটের ব্যাপকতাই নয়, নারীদের সুরক্ষা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতাকেও প্রকাশ করছে।

05/09/2025

বাংলাদেশ একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিনত হলে প্রকৃতপক্ষে কার লাভ?
-------

একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন -
☞ দেশে ন্যুনতম কোন আইন-শৃঙ্খলার নিয়ন্ত্রণ নাই
☞ পুরো সিস্টেম এমনভাবে পরিচালিত হচ্ছে যে কোন নাগরিকেরই জীবনের এক বিন্দু পরিমাণ নিশ্চয়তা নাই
☞ কোর্টগুলো পরিনত করা হয়েছে ক্যাংগারু কোর্টে! কার্যকারিতা হারিয়ে যেন পুরো রাষ্ট্রই বর্তমান পরিস্থিতিতে একটা অকার্যকর রাষ্ট্র যন্ত্রে উপনীত হয়েছে
☞ বাজারের অবস্থা এমন হয়েছে যে এখন আর কাউকে কিন্তু বলতে শোনা যায় না, 'ভায়া, সবজির দাম কিন্তু কম!'
☞ মব-সন্ত্রাস নামক ভয়ংকর ব্যাধীকে নৈমিত্তিক বানিয়েছিল বর্তমান রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকদের ঘনিষ্ঠ অংশীজন ! প্রতিদিনই প্রায় পুরো দেশ জুড়েই উল্লেখ্য বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষেরা মব নামক এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনার শিকার হচ্ছেন,সর্বশান্ত হচ্ছেন,শারীরিকভাবে লাঞ্চিত হয়ে আহত-নিহত হচ্ছেন....প্রতিদিন পুরো দেশের ডজন ডজন নাগরিক কখনো 'ছাত্র-জনতা', কখনো 'তোহিদী জনতা' ইত্যাদি ইত্যাদি মোড়কে অসংখ্য অসংখ্য মব-সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে!
☞ প্রতিদিন ডজনখানেক নাগরিকের অপমৃত্যুর সংবাদ পেতে হচ্ছে আজকের বাংলাদেশকে! হাটে-বাজারে-কর্মক্ষেত্রে-রাস্তায়- খালে-বিলে-নদীতে মানে যেখান-সেখান থেকেই উদ্বার হচ্ছে মৃতদেহ! পুরো দেশটাই একটা মৃত্যুপুরীতে পরিনত হয়েছে!
☞ নানান অনিয়ম-দুর্নীতি-বিশৃংখলার-অপশাসন-ভিন্নমতের দমনপীড়ন-হত্যা-ডাকাতি-ছিনতাই ইত্যাদি ইত্যাদি'তে মানুষ প্রচন্ডরকম আতংক আর অস্থিরতায় দিন পার করছে...! এটা এই কেবল বাংলাদেশ বানিয়েছেন অবৈধ-অসাংবিধানিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী তোষামোদ করাদের ভাষায় "আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় মিঃ নোবেল ম্যান প্রফেসর ডঃ ইউনুসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ পরিচালিত এই কূপমণ্ডূক সরকার?
☞ প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস দায়িত্ব নিয়ে বলেছিলেন মন খুলে সমালোচনা করতে, অথচ এখন যাকে তাকে এটা সেটা তকমা দিয়ে এরেস্ট করে কারাগারে পাঠাচ্ছে এই দুষ্টুজন....! বিচারক, আমলা,সাংবাদিক,ডাক্তার,আইনজীবী,পুলিশ এমনকি সেনা সদস্য ,ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী, দৈনিক ভিত্তিতে শ্রমজীবী (মানে হকার,রিক্সাওয়াল, অটো ড্রাইভার, নির্মান শ্রমিক...ইত্যাদি ইত্যাদি !!) থেকে বড় ব্যবসায়ী কেউই রেহায় পাচ্ছে না এসব থেকে।
☞ লক্ষ লক্ষ শ্রমজীবী মানুষ কর্মক্ষেত্র হারিয়ে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাচ্ছে । আন্তর্জাতিক বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংস্থা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশকে সামনের বছরে দুর্ভিক্ষের সামনাসামনি হতে হবে সতর্ক বার্তা দিয়েছে! গতকালের তরতাজা শ্রমিক হত্যার ঘটনাটি চোখের সামনেই রয়েছে ।
☞ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকায় সারাদেশে লক্ষ লক্ষ ছাত্র/ছাত্রীরা স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়-তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে পারছে না । শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকার থেকে রাষ্ট্রীয় পৃষপোষকতায় এসব চলছেই! ফলে শিক্ষার্থীরা নাগরিক-সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দীর্ঘ এক বছর ধরে!
☞ জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত করা হচ্ছে,জুতার মালা পরানো হচ্ছে,নিঃগৃহীত করে রাখা হচ্ছে, এরেস্ট করানো হচ্ছে.....অথচ ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবনের মায়া ত্যাগ করেই বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে ছুটে গিয়েছিলেন,যুদ্ধ করলেন, বাংলাদেশ বানালেন সেকারনেই তাঁরা ছিলেন সমগ্র জাতির কাছে বিশেষ হিরো ! কিন্তু আজকের দিনে এমন এমন সব ঘৃণ্য ঘটনা তৈরি করা হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে, যা কোন ক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়!
☞ মুক্তিযুদ্ধ আর মুক্তিযোদ্ধাদের যারা অসম্মান করছে তারাই আবার স্লোগান দিয়ে কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজরুল ইসলামের কারামুক্তিতে স্লোগান দেয় 'গোলাম আজমের বাংলায়....' কিংবা নিজামি/সাইদি/মুজাহিদের বাংলায়...' ইত্যাদি ইত্যাদি....!
ইনিয়ে বিনিয়ে জোর প্রয়োগ করে তারা আজকের বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের ধমকের সুরে ওপেনলি বক্তৃতা মঞ্চে বলে, "যারা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন ভাবে কথা শোনাতে চায়...এখন প্রশ্ন করবো আমরা, তাদের কাছ থেকে জবাব চাইব....!!(চট্রগ্রাম জামাতের একটি সভায় চট্রগ্রাম জামাতের আমিরের আজ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে করা খোলা মাঠের বক্তৃতা থেকে)
অর্থাৎ মোদ্দা কথা ---
"আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ভুল ছিল কি-না?"
সুতরাং রাষ্ট্র কোথায় এসে দাড়িয়েছে সেটা বুঝতেই পারছেন!
☞ রাষ্ট্র ক্ষমতায় স্বয়ং নিজেরা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেও সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনার পরে দেখা যায়, উপদেষ্টারা বিচার চাইছেন সরকারের কাছে....কতটা সেকুলাস!
☞ বর্তমান অবৈধ-অসাংবিধানিক ইউনুস সরকারের একজন উপদেষ্টা যিনি রাষ্ট্র ক্ষমতায় জান প্রাণ দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার অভিপ্রায় রেখেছিলেন নিকট অতীতে, কিন্তু চেয়ারে বসার এক বছর পর এখন সাংবাদিকদের কাছে এমন একটা স্টেটমেন্ট দিয়েছেন...যা শুনলে কোন সুস্থ মানুষ তাকে গালাগাল না দিয়ে থাকতেই পারবে না । তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোর সাথে যুক্তথাকা মানুষ-সহপুরো দেশের নাগরিক সমাজকেই 'খারাপ লোক' সাব্যস্ত করে দিলেন। অথচ সমাজ বিজ্ঞানের গবেষণালব্দ তথ্য-উপাত্ত বলে - 'যে কোন সমাজ ব্যবস্থায় অধিকাংশ লোকই থাকেন ভালো মানুষ । খারাপের সংখ্যা সকল সমাজ-জাতি-রাষ্ট্রেই গাণিতিক টার্ম শতকরা হিসেবে নিতান্ত্যই নগণ্য । অথচ তিনি নিজেও আইনের অধ্যাপক!

এই যে এতো সংখ্যক পয়েন্ট উল্লেখ করলাম তার প্রতিটা বিষয়ই অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যা খুব ধারাবাহিকভাবেই হচ্ছে এবং তার সংখ্য পরিসংখ্যানগত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে ইতিহাসের সকল অতীত রেকর্ডই ব্রেক করা হয়ে গেছে অনেকদিন আগেই...!
আমি পুরো পক্রিয়াটিকে এক লাইন বলছি---
"বাংলাদেশকে একটি পুরোদস্তুর অকার্যকর রাষ্ট্রের দ্বার-প্রান্তে টেনে নেওয়ার আয়োজন প্রায় সম্পন্ন "!

আর বাংলাদেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হলে কাদের, কেন,কিভাবে সুবিধা হয় সেটা নিয়ে আর বিস্তারিত না বলি। আপনারাও বেশ ভালো করেই সেসব জানেন, কেবল এতটুকু বলি ---
" নিজের জন্য, পরিবারের জন্য,স্বজনের জন্য, নাগরিক-সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে দেশ বিরোধী অপশক্তির হাত থেকে এই দেশটাকে বাঁচান প্লিজ ।"

---
লেখকঃ ভূঁইয়া মোঃ ফয়েজউল্লাহ মানিক

05/09/2025
05/09/2025

প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলছে বাংলাদেশ, দুদক আজ প্রতিহিংসার দপ্তর, অবৈধ সরকারের কুৎসিত নাটক
——

বাংলাদেশ আজ ন্যায়বিচারের বদলে প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলছে। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদকে ঘিরে দুদকের মামলা জাতির সামনে নগ্নভাবে প্রকাশ করেছে অবৈধ ইউনুস সরকারের কৌশল যেখানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা আইন ও ন্যায়বিচারের ছদ্মবেশে লুকানো হয়েছে।

দুদকের নামে যে প্রতিষ্ঠানকে ন্যায়বিচারের দূর্গ হিসেবে ভাবা হতো, আজ সেটি পরিণত হয়েছে সরকারের হাতের পুতুলে। কোনো প্রমাণ ছাড়াই, মিথ্যা তথ্য সাজিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তিত্বকে টার্গেট করা হয়েছে শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য।
মিথ্যা অভিযোগ ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা

দুদক অভিযোগ এনেছে সূচনা ফাউন্ডেশন ‘কাগুজে প্রতিষ্ঠান’, অনুদানের নামে ঘুষ গ্রহণ করেছে, কর অব্যাহতি নিয়ে অবৈধ সুবিধা নিয়েছে এবং সন্দেহজনক লেনদেন করেছে। বাস্তবতা হলো, সূচনা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের অটিজম ও নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার (এনডিডি) নিয়ে জাতীয় কৌশল প্রণয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশংসিত সায়মা ওয়াজেদকে ঘুষখোর বানানো জাতির প্রতি চরম অপমান।
হামলার শিকার প্রতিষ্ঠানকে অভিযুক্ত করা

যে সূচনা ফাউন্ডেশনের অফিসে ইউনুস-সমর্থিত উচ্ছৃঙ্খল জনতা ২০২৪ সালের আগস্ট ও ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেছে, আজ সেটিকেই ‘কাগুজে প্রতিষ্ঠান’ বলা হচ্ছে। এটি কেবল ভণ্ডামি নয়, বরং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে আড়াল দেওয়ার জঘন্য কৌশল।
ইউনুস সরকারের মুখোশ উন্মোচিত

খুনি, জঙ্গি, যুদ্ধাপরাধীদের আশ্রয় দেওয়া, প্রশাসনকে দমনযন্ত্রে পরিণত করা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো এটাই ইউনুস সরকারের রাজনীতি। অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে, শিক্ষা ধ্বংসের পথে, আইনশৃঙ্খলা বিপর্যস্ত। সব ব্যর্থতা ঢাকতে প্রতিহিংসার রাজনীতি তাদের একমাত্র হাতিয়ার।
জনগণের ক্ষোভই শেষ জবাব

জাতি আজ বুঝে গেছে এই সরকার জনতার সরকার নয়, বিদেশি প্রভুদের দালাল। পরিবার, নেতাকর্মী, বুদ্ধিজীবী—কারও প্রতি দয়া নেই। প্রতিহিংসার আগুনে সবাইকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা চলছে। কিন্তু ইতিহাস বলেছে, জনগণের ভালোবাসা রক্ত দিয়ে মুছে ফেলা যায় না।
বাংলার মানুষ আজ স্পষ্ট কণ্ঠে বলছে
আমরা প্রতিহিংসা চাই না, আমরা ন্যায়বিচার চাই।
অবৈধ ইউনুস সরকারের পতন চাই।

05/09/2025

২১ আগস্টের খুনীদের খালাশ, শহীদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করল অবৈধ ইউনুস সরকার
------------

বাংলাদেশের ইতিহাসে ২১ আগস্ট ২০০৪ কোনো সাধারণ দিন নয় এটি জাতির বুক বিদীর্ণ করা এক রক্তাক্ত স্মৃতি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো সেই নারকীয় গ্রেনেড হামলা কেবল একজন নেত্রীকে নয়, গোটা জাতির গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার নীলনকশা ছিল।

সেদিনের ভয়াল বিকেলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছিল বহু নিরপরাধ প্রাণ, রক্তে ভেসেছিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের দেহ। আইভি রহমানসহ অসংখ্য নেতা–কর্মী শাহাদাত বরণ করেছিলেন। শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও, আহতদের আর্তনাদ ও নিহতদের চিৎকার আজও জাতির কানে বাজে।

কিন্তু আজ সেই রক্তের ঋণ ও শহীদদের আত্মত্যাগের সাথে নগ্ন বিশ্বাসঘাতকতা করেছে অবৈধ ইউনুস সরকার। যে মামলায় আদালত খুনী ও ষড়যন্ত্রকারীদের কঠোর সাজা দিয়েছিল, সেই রায় উল্টে দিয়ে আসামীদের খালাশ দিয়েছে তারা। এটি কেবল আইনের সাথে প্রতারণা নয়, বরং গোটা জাতির সাথে এক নির্মম বিশ্বাসঘাতকতা।

২১ আগস্ট হামলার মূল হোতারা ছিল বিএনপি-জামায়াত ও তাদের বিদেশি প্রভুর দোসর। আজ সেই খুনী চক্রকেই রক্ষাকবচ দিচ্ছে ইউনুস সরকার। শহীদের রক্তকে পদদলিত করে তারা আবারও প্রমাণ করল এই সরকার জনগণের নয়, খুনী জঙ্গিদের আশ্রয়দাতা ও স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির দোসর।

২১ আগস্ট আমাদের চোখে পানি আনে, কিন্তু বুকের ভেতর আগুন জ্বালিয়ে দেয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াবার। শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে আমরা শপথ নিই খুনীদের মুক্তি দিয়ে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা বাংলাদেশের জনগণ কোনোদিন মেনে নেবে না। গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি আবারও প্রমাণ করবে বাংলাদেশ খুনী ও ষড়যন্ত্রকারীদের নয়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের।

Address

Hatirjheel Dhaka
Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.M.B Jahanger posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share