M.M.B Jahanger

M.M.B Jahanger Industry is they key to success

ওনাদের কে যারা ভালোবাসেন তাদের দেখতে চাই পেইজ টা ফলো করুন Facts About  1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren ...
25/06/2025

ওনাদের কে যারা ভালোবাসেন তাদের দেখতে চাই
পেইজ টা ফলো করুন

Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizi

25/06/2025

⁨'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ' ☞ প্রতিষ্ঠার ৭৬ বছর'
----"আওয়ামী লীগের ইতিহাসই হলো অন্যায্যতা-প্রতিহিংসা-অবিচার-অনিয়মের সাথে ধারাবাহিক লড়াই-সংগ্রাম করে দেশ-দশ-জনগনের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করে নিজের-দশের-সমাজের-রাষ্ট্রের গণ-মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সফলতা অর্জনের ইতিহাস।"

◑◑◑◑
আজকের ইউনুসীয় শাসনে অবরুদ্ধ জনজীবনের সময়ে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল 'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ' এর ৭৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করতে হচ্ছে। বর্তমানের বাস্তবতায় আপনার ইতোমধ্যেই দেখেছেন, জানেন কি নির্মম নির্যাতন, ভয়াবহতা আর হত্যা-সন্ত্রাস-সম্পদ লুটপাটের মতো এহেন কোন ঘটনা নাই যেটা আজকের বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের শিকার হতে হচ্ছে না....!

দীর্ঘসময় দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে দল বা সরকার হিসেবে আওয়ামী লীগের ভুল ত্রুটি থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিগত ১৬ বছরে একটি দিনের জন্যেও আজকের প্রতিটি দিন বা রাতের মতো এমন অনিরাপদ বোধ করেছেন কি...? বুকে হাত রেখে বলুন তো...!
আওয়ামী লীগ সরকার জঙ্গীবাদ,উগ্রবাদ,সন্ত্রাসবাদ ইত্যাদি বিষয়ে সর্বোচ্চ কঠোর ছিল....এটা কি দেশের জন্য ভুল ছিল...??

আওয়ামী লীগ সাময়িক ভাবে হেরে গিয়েছে মিথ্যা-গুজব-ষড়যন্ত্রের কাছে...! দেশের আপামর জনসাধারণের কাছে আওয়ামী লীগ হারে নি কিংবা হারিয়েও যায় নি...! ইতোমধ্যে নিজেরা নিজেরা ভাগ-বাঁটোয়ারা, ক্রেডিট নেওয়া, মুখ ফসকে বলে ফেলা সহ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের বিষয়টিও প্রমান সহ দেশের মানুষ দেখেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের দল, জনগণই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। জনগণকে সাথে নিয়েই খুব নিকট ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের সকল নেতা-কর্মী-সমর্থক মিকে জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খুব নিকট সময়েই সকল অন্যায়-উৎপীড়ণ, জনজীবন বিপর্যস্ত হওয়া থেকে বাচাতে, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব স্থিতিশীলতা রক্ষায় আপনার-আমার-আমাদের সকলের প্রয়োজনে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে যুক্ত হবে ইনশাল্লাহ ।

আজকে আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা, দেশব্যাপী কর্মী সমর্থক ছাড়াও তাদের পরিবারে হামলা-নির্যাতন-বাড়িঘির ভাঙচুর-সম্পদ লুটপাট -দোকান-জমি-বাড়ি-ব্যাবসা জবর দখল এসব প্রতিদিন ধারাবাহিক ভাবেই হচ্ছে এবং প্রতিদিন তার আগের দিনের পরিসংখ্যান ছাড়িয়ে যাবার এক ভয়ংকর ট্রেন্ডিং চলছে....!
মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রত্যেক শ্রেণী পেশার মানুষের জীবন আজ দুর্বিষহ...! আওয়ামী লীগের কর্মীরা বছর ধরে ঘর বাড়ি ছাড়া, খেয়ে না খেয়ে যারা জেলখানার বাহিরে তারা দিনাতিপাত করছে। প্রায় চার লক্ষ আওয়ামী নেতা কর্মী জেলে। দেশে আইন-বিচার,নাগরিক নিরাপত্তা, সংবিধান সুরক্ষিত অধিকার কিছুই কি আছে...??
প্রশ্ন দেশের জনগণের কাছে থাকলো...!
সাংবাদিক মাসুদ কামাল সাহেব এসব সঙ্গত বিষয় বিবেচনায় নিয়েই হয়তো টকশোতে ইউনুসকে উদ্দেশ্য করে বলেন,'তিনি দেশের ঘরে ঘরে ঝঘড়া লাগিয়ে দিয়েছে...!'

আজকের এই অবর্ণনীয় নাগরিক কিংবা গ্রামীন জনপদে যে জনজীবনে যে ভয়ংকর আর অবর্ননীয় দুর্দশা নেমে এসেছে সেই মূহুর্তে, আপনাদের সকলের সাথে কাধে-কাধ,হাতে-হাত মিলিয়ে নিরাপদ জনজীবন প্রতিষ্ঠার যুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী-সমর্থক আপনাদের দেশের সকল নাগরিকদের পাশে এসে দাঁড়াবে, সেটা ইতোমধ্যেই আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা অডিও বার্তায় বলেছেন।

আজ ২৩ জুন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিনে আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী 'শেখ হাসিনা' এমপি-র পক্ষ থেকে দেশবাসীকে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিনে সংগ্রামী শুভেচ্ছা জানাই।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কারাবন্দী জননেতা আমার চাঁদপুরের মেঘনা পাড়ের কন্যা খ্যাত ডাঃ দীপু মনি এমপি,চাঁদপুরের আরেক বর্ষীয়ান নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীরবিক্রম) এমপি, সদা হাসি মুখের মানুষ পরোপকারী মানুষের বিপদে ছুটে গিয়ে পাশে দাড়ানোর মানুষ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চাঁদপুরের আরেক কৃতি সন্তান সুজিত রায় নন্দী দাদা, আরেকজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক অত্যন্ত বিনয়ী মানুষ চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কারাবন্দী জননেতা নাসির উদ্দীন আহমেদ কাকার পক্ষ থেকে চাঁদপুরবাসীকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিনে সংগ্রামী শুভেচ্ছা ।
একটা কবিতা আছে---
"চাঁদপুর ভরপুর জলে আর স্থলে,
সোনার মানুষ আর সোনা ফলে ।"
একদম তাই....যুগে যুগে বহু কীর্তি মান জন্ম নিয়েছেন চাঁদপুর জেলাতে।

আজকে আগুনের এই সময়ে আপনাদের কাছে বলতে চাই, যত ঘৃনা-হিংসা-ভয়-নোংরামি-ইত্যাদির আরও যত আছে এমন সব...(!) যাই ছড়নো হোক না কেন...বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অতীতের মতোই ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ভালোবাসাই বিলিয়ে যাবে বর্তমান থেকে নিকট
ভবিষ্যতে কিংবা দূর ভবিষ্যতেও।
২০০৮ সালের নির্বাচনের কথা নিশ্চয়ই দেশের মানুষ ভুলে যায় নি...! জিঘাংসা, দুর্ঘটনা ঘটতে পারে কেবল এটা ভেবেই বিজিয় মিছিল পর্যন্ত করতে শক্ত নিষেধ আর নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা তখনকার দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়া শেখ হাসিনা ।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন,মহান স্রষ্টা আমাদের উপর হেদায়েত নাজিল করুক যাতে আমরা কিছুটা হলেই মানুষ হতে পারি....! আওয়ামী লীগের ঘরবাড়ি ছাড়া, অর্ধাহার-অনাহারে আজকের বর্তমানে দিনাতিপাত করা লক্ষ লক্ষ কর্মী, জেল খানায় থাকা কয়েক লক্ষ কর্মী এবং সবশেষে আওয়ামী লীগ যাদের হাত ধরে জন্ম নিয়েছিল সেই মাজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক সাহেব, মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ,বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার জন্যে সকলের কাছে দোয়া/আশীর্বাদ কামনা করি।

সবশেষে বলতে চাই, 'এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি,নিতে হবে তরী পাড়....!' ✊
আর তাই... ভয়ংকর-অন্যায্য বর্তমানের এই অসম সমতে যত ঝড়ই আসুক না কেন, এ তরী বাঈতেই হবে আগুনের এই দিনগুলোতে......!!

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
গণমানুষের দল 'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ' চিরজীবী হোক।

➤➤
"দেশের কোন এক স্থান থেকে দেশবাসী এবং আমার এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে আমার কিছু কথা --- আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিনে।"

*********************************
✪ একসময়ের রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরমন্ডলের সক্রিয় কর্মী ~
★★ ভূঁইয়া মোঃ ফয়েজউল্লাহ মানিক
(মুজিবাদর্শের এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী)।
[তারিখঃ ২৩ জুন, ২০২৫]⁩

25/06/2025

গত বছর ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে একই সময় দুই শহরে গুলিবিদ্ধ হওয়ার দাবি করেছেন সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ এমদাদ...

25/06/2025
25/06/2025
25/06/2025

#বিএনপি : রক্তপাতের রাজনীতির এক কলঙ্কিত অধ্যায়

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে অটোস্ট্যান্ড দখলকে কেন্দ্র করে #বিএনপির দুই গ্রুপের রক্তারক্তি, এক রাতে দুই #খুন—এটি #বিএনপির জন্ম থেকে আজ পর্যন্ত ধারাবাহিক #সন্ত্রাস, অপরাধ, এবং নৈরাজ্যেরই প্রকাশ মাত্র। এই দলটি শুধু রাজনৈতিক সহিংসতারই প্রতীক নয়, বরং একটি অপরাধী চক্র যা রক্তের বন্যা বইয়ে দেয় যেখানেই তাদের স্বার্থের প্রশ্ন ওঠে।

বাবু-মেহেদী বনাম রনি-জাফর—এই দুই গ্রুপের নামই #বিএনপির অভ্যন্তরীণ গঠনচিত্র ফাঁস করে দেয়। এরা কেউই রাজনীতির কর্মী নয়, বরং সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট যাদের হাতে #অস্ত্র, #চাঁদাবাজি, এবং রক্তের দাগ। ৬০ বছরের বৃদ্ধ আবদুল কুদ্দুসকে #নির্মমভাবে #হত্যা করা হলো। এর জবাব দিতে রাত না পোহাতেই মেহেদী নামের এক যুবককে #পিটিয়ে, ছুরিকাঘাতে ঝাঁজরা করে দেওয়া হলো। এ কোন রাজনীতি? এ কোন মানবতা? এ তো #বিএনপির চিরচেনা রক্তলোলুপ চেহারা।

বন্দরে এই রক্তপাত বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বিএনপির ইতিহাসই হলো #সন্ত্রাসের ইতিহাস। ৭৫-এর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে #হত্যার পর ক্ষমতা দখল করে জিয়াউর রহমান যে দল গড়ে তুলেছিলেন, তা শুরু থেকেই সামরিক বুট, #গুণ্ডাবাহিনী, এবং খুনিদের আশ্রয়স্থল ছিল। এরপর এরশাদ-বিরোধী আন্দোলনের নামে রাস্তায় রাস্তায় অস্ত্রের ঝনঝনানি, ৯০-এর দশকে আওয়ামীপন্থীদের উপর হামলা, ২০০৪-এর ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০১৩-২০১৫-এর লাশের রাজনীতি—প্রতিটি অধ্যায়ে বিএনপি রক্তের হরফে নিজেদের নাম লিখেছে।

এবারের নারায়ণগঞ্জের ঘটনাও সেই ধারাবাহিকতারই অংশ। অটোস্ট্যান্ড দখলকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের #সংঘর্ষ, আগে আটজন আহত, তারপর দুই প্রাণ হারানো—এসব #বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয়। তাদের রাজনীতি চলে #অস্ত্র, #মাস্তানি, এবং রক্তের হিসাবের উপর। #বিএনপির নেতৃত্ব আজ যেখানে দাঁড়িয়ে, সেখানে হান্নান সরকার, আবুল কাওসার আশা, বা স্থানীয় কাউন্সিলরদের নামগুলো শুধু মুখোশ। আসল চালিকাশক্তি হলো পেশিশক্তি, #চাঁদাবাজি, এবং #মাফিয়াতন্ত্র।

এই দলটি যখন ক্ষমতায় থাকে, তখন রাষ্ট্রযন্ত্রকে তারা নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করে। আর যখন ক্ষমতার বাইরে থাকে, তখন রাস্তায় নামে সন্ত্রাস ছড়াতে। তাদের রাজনীতির ভাষা হলো অস্ত্রের ভাষা। তাদের কর্মসূচির নাম হলো রক্তপাত। তাদের সমর্থকরা রাজনৈতিক আদর্শের জন্য নয়, বরং #লুটপাটের সুযোগের জন্য দলে ভিড়ে।

নারায়ণগঞ্জের এই ঘটনায় #বিএনপির নেতৃত্ব নিশ্চুপ। কারণ, এটাই তাদের স্বভাব। #খুন, #গুণ্ডামি, #সন্ত্রাস—এগুলো তাদের ডিএনএ-তে মিশে আছে। তারা কখনোই শান্তির রাজনীতি করেনি, করবে না। তাদের অস্তিত্বই নির্ভর করে অস্থিরতা আর রক্তের উপর।

একটি রাজনৈতিক দলের নামে যদি এতগুলো #লাশ, এতগুলো অপরাধ, এতগুলো কলঙ্ক জড়িয়ে থাকে, তাহলে সেই দলকে আর দল বলা চলে না—তাকে বলা হয় মৃত্যুর ফসলি জমি। #বিএনপি সেই জমিরই কর্ষণ করে চলেছে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত।

25/06/2025

রক্তপিপাসু #বিএনপি- #ছাত্রদল সেনবাগকে পরিণত করেছে #সন্ত্রাসের আস্তানায়!

নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলায় ছাত্রলীগ কর্মী শাহাদাত চৌধুরীর ওপর পরিকল্পিতভাবে পরপর #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি ও #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসী ক্যাডাররা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি #সশস্ত্র #সন্ত্রাসী দল আচমকা তাঁর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে, ধারালো #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে #কুপিয়ে আহত করে।

#বিএনপি- #ছাত্রদলের এ ধরনের #সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বারবার প্রমাণ করে, তারা রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। #হিংস্রতা #বিএনপি- #ছাত্রদলের মূলমন্ত্র — শাহাদাতের ওপর #হামলায় আবার প্রমাণিত!

25/06/2025
24/06/2025

সংস্কৃতির উপর আগ্রাসন ইউনূস সরকারের অধীনে বাংলাদেশের আত্মপরিচয়ের ধ্বংসযজ্ঞ

৫ আগস্ট ২০২৪ এই তারিখটি শুধু বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির মোড় বদলে দেয়নি, দেশের সাংস্কৃতিক অস্তিত্বকেও হুমকির মুখে ফেলেছে। শেখ হাসিনার নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে তথাকথিত “অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার” নামে ক্ষমতায় বসানো হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। কিন্তু বাস্তবে এই সরকার ক্রমেই রূপ নিচ্ছে এক আদর্শিক শুদ্ধি অভিযানে, যার লক্ষ্য বাংলাদেশের বহুত্ববাদী ইতিহাস ও সংস্কৃতি মুছে ফেলা।

*সুফি ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে ঘৃণার রাজনীতি*

বাংলার শতাব্দীপ্রাচীন সুফি দরগাগুলো শুধুমাত্র ধর্মীয় স্থান নয়, বরং একাধিক ধর্ম ও মতবাদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। এই দরগাগুলোকে এখন “বিদ্বেষের কেন্দ্র” বানিয়ে হামলা চালানো হচ্ছে।
একটি বেসরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ এই সময়কালে ১০৫টির বেশি সুফি দরগা হামলার শিকার হয়েছে।

ভিডিও প্রমাণ থাকলেও সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বরং কিছু ধর্মান্ধ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর উস্কানিতে এই হামলাগুলো হয়ে চলেছে, আর সরকার রয়েছে দর্শকের ভূমিকায়। প্রশাসনের এই নীরবতা জাতিকে উদ্বিগ্ন করে।

*শিল্প, সাহিত্য ও সিনেমার দমন*

হামলা শুধু ধর্মীয় স্থানে থেমে নেই। বাংলাদেশে সিনেমা, ভাস্কর্য, শিল্পগ্যালারি—সবই এখন উগ্রবাদীদের নিশানায়।
ভাস্কর্য জয়নুল আবেদিন, ভেনাস মূর্তি, জাতীয় প্রতিকৃতি সবকিছুই “অইসলামিক” ও “অন্যায় প্রতীক” বলে ভাঙচুরের শিকার। থেমিস মূর্তি, সুপ্রিম কোর্টের পাশ থেকে সরিয়ে ফেলা হয় উগ্র গোষ্ঠীর দাবির মুখে।

সামাজিক বার্তাবাহী সিনেমা বন্ধ হচ্ছে হুমকির মুখে। সিনেমা হল আগুনে পুড়ছে, আর্ট গ্যালারি লুট হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ করে একমুখী আদর্শ চাপিয়ে দেওয়ার অপপ্রয়াস।

*ধানমন্ডি ৩২-এর ধ্বংস জাতীয় স্মৃতির হত্যাকাণ্ড*

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি বারবার হামলার শিকার হওয়ার পর চূড়ান্ত ধ্বংস করা হয়েছে এক মবের হাতে। উপস্থিত ছিলেন তথাকথিত "জুলাই আন্দোলন" ও নাগরিক ঐক্য পার্টির কর্মীরা।

প্রবাসী ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য প্রকাশ্যে এই প্রতীকি স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে “ধ্বংস অভিযান” চালানোর আহ্বান জানান। প্রশাসন ছিল নিশ্চুপ, প্রতিবাদে না না বলে থাকা তাদের দায়মুক্তি দেয় না।

*রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও রেহাই পেলেন না*

১২ জুন ২০২৫ সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাচারিবাড়ি জাদুঘরে হামলা চালানো হয়। অভিযোগ? এটি "হিন্দু সাংস্কৃতিক আধিপত্য" নাকি প্রচার করে।
নোবেল বিজয়ী কবির এই উত্তরাধিকার শুধু বাঙালির গর্ব নয়, বিশ্বসম্পদও। তবুও তার বাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং নামেমাত্র একটি "তদন্ত" শুরু হয়েছে,ফলাফল সবার জানা।

*বহুত্ববাদ ধ্বংসের এক আদর্শিক অভিযান*

এই হামলাগুলো বিচ্ছিন্ন নয়, বরং এটি বাংলাদেশের চেতনাকে পুনর্গঠনের এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্র। বিএনপি, জামায়াত ও নাগরিক ঐক্য পার্টি তাদের মদদেই চলছে এই সাংস্কৃতিক নির্মূল অভিযান। আর ড. ইউনূসের সরকার নিরব থেকে কার্যত তাদের কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করছে।

এটি শুধুই কিছু মূর্তি বা বাড়ির ধ্বংস নয় এটি বাংলাদেশের আত্মার উপর ছোরা চালানো।

আশ্চর্যজনকভাবে, এত বড় সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ের পরও UNESCO, পশ্চিমা দাতা গোষ্ঠী কিংবা বিদেশি সরকারগুলো কোনো অবস্থান নেয়নি। ড. ইউনূসকে আন্তর্জাতিক ভাবে ঘৃনা প্রকাশের আহব্বান জানাই তার সরকারের আমলে দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য ছিন্নভিন্ন হচ্ছে।

এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষ শুধু অতীত হারাচ্ছে না ভবিষ্যতের ভিত্তিও হারাচ্ছে। আর এর দায় শুধু উগ্রবাদীদের নয় এই দায়িত্ব পুরোপুরি বর্তমান সরকারের।

একটি দেশ, যার জন্ম হয়েছে ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতিসত্তার জন্য, সেই দেশ আজ তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হারাচ্ছে একদল আদর্শিক শুদ্ধিবাদের নামে।

24/06/2025
24/06/2025
24/06/2025

লাগামহীনভাবে চলমান মবসন্ত্রাস ও নির্বিচারে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিমের বিবৃতি
—-

অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার কতৃক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের উপর মারাত্মক অত্যাচার-নির্যাতন দমন-পীড়ন এবং অব্যাহত মবসন্ত্রাস ও নির্বিচারে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদ জানিয়ে আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম। বিবৃতিতে তিনি বলেন, অবৈধ দখলদার ইউনূস সরকার রাষ্ট্রক্ষমতাকে যথেচ্ছা ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কায়দায় অবর্ণনীয় দমন-পীড়নই চালাচ্ছে না। একই সাথে ঘৃণা উৎপাদন ও অযাচিত বিদ্বেষ ছড়ানোর আমাদের সামাজিক সংহতি বিনষ্ট করে সামাজিক পরিসরটাও অস্থিতিশীল করে তুলছে। এই দখলদার গোষ্ঠী জনআকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করে গণশত্রু হিসেবে আখ্যায়িত হচ্ছে। তারপরও তাদের অন্যায়, অন্যায্য ও বেআইনি কার্যক্রম থেমে নেই। ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের অভিনব আবিষ্কার এই মবসন্ত্রাস বাংলাদেশকে একটা অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার প্রমাণক। আমরা এই অবৈধ দখলদার সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে সৃষ্ট রাষ্ট্রবিরোধী ও গণবিরোধী মবসন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে অকথ্য দমন-পীড়ন ও নির্বিচারে গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, নির্বিচারে গণগ্রেফতার ও বেআইনিভাবে আটকের মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক এই সরকার রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে একটা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। এই অপকৌশলের অংশ হিসেবে তারা নির্বিচারে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার করছে। শুধু তা-ই নয়, এমনকি মবসন্ত্রাস সৃষ্টি করে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে হয়রানি করছে এবং অকার্যকর পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা হয়রানির শিকার হওয়া ব্যক্তিকে গ্রেফতার করছে। মবকে উস্কে দিয়ে ব্যর্থ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অকার্যকর করে জননিরাপত্তা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। সম্প্রতি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব, সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন, ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদ, সাবেক সহ-সভাপতি কামাল খান, বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক ও চুপিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফ আজাদ পলাশ সহ অসংখ্য নেতাকর্মীকে অন্যায্যভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শাহজাহানপুর উপজেলা চেয়ারম্যানের চাচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবু সাইদের বাড়িতে পুলিশ তাকে না পেয়ে নারকীয় তাণ্ডব চালায়। এছাড়াও সাবেক প্রাধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হুদাকে মবসন্ত্রাসের মাধ্যমে ন্যক্কারজনকভাবে সম্মানহানি করার পর গ্রেফতার করা। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং একটি সাংবিধানিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার প্রতি এ ধরনের অন্যায়-অবিচার দেশের জনগণের অনুভূতিকে আঘাত করলেও অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসা ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার দানবীয় এ কাজগুলো করেই যাচ্ছে। আমরা এই মবসন্ত্রাস ও বাছবিচারহীনভাবে গণগ্রেফতার বন্ধে এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ অন্যায়ভাবে আটককৃত সকলের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি। পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারা এই মানবিকতা শূন্য গণবিরোধী অসাংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের আজ্ঞাবহ হবেন না। আপনারা আপনাদের বিবেকের ডাক শুনুন এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে কাজ করুন। এই গণবিরোধী শক্তি যত দানবীয় হোক না কেন? তাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। এই দেশবিরোধী অপশক্তি বিভেদের যে বীজ বপন করেছে তা সমূলে উৎপাটন করে হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে আমরা আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব, ইনশাল্লাহ।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।⁩

Address

Hatirjheel Dhaka
Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.M.B Jahanger posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share