মেহু-Mehu

মেহু-Mehu ব্যস্ততার এই শহরের এক অজানা পথিক।

01/09/2025

আমার মেন্টাল হেলথ এর অবস্থা।

আসলেই তো 🤔
26/08/2025

আসলেই তো 🤔

৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড এর ভিডিও এখন পর্যন্ত না দেখা নিষ্পাপ আমি🥱
13/08/2025

৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড এর ভিডিও এখন পর্যন্ত না দেখা নিষ্পাপ আমি🥱

আমার উনি খুব রাগ করছিলেন। কারনটা জানিনা তবে কাল থেকেই গাল ফুলিয়ে রাখছে। কিছু বললেই ত‍্যা%*ড়া ত‍্যা%*ড়া উত্তর দেয়। ভাবলাম...
13/08/2025

আমার উনি খুব রাগ করছিলেন। কারনটা জানিনা তবে কাল থেকেই গাল ফুলিয়ে রাখছে। কিছু বললেই ত‍্যা%*ড়া ত‍্যা%*ড়া উত্তর দেয়। ভাবলাম সব সময় তো আমারই রাগ ভা%*ঙ্গায় আজকে নাহয় আমিই রাগটা ভাঙ্গাই৷ সকালে রুটি বানাতে গিয়ে ভাবছিলাম কিভাবে তার রাগ ভা%*ঙ্গানো যায়৷ পরে শাশুড়ি মা বললেন" রুটি দিয়ে লাভ বানিয়ে দাও দেখবে খুশিতে রাগ চলে যাবে"। আমি ওনার কথা মতো রুটি দিয়ে লাভ বানালাম। সাথে I Love you লিখলাম। আমি বানাচ্ছি আর আমার শাশুড়ি রুটি তাওয়ায় দিতে দিতে মুচকি মুচকি হাসছেন।
আমার হাজবেন্ডকে রুটি এগুলো সামনে দিতেই সে বললো" এমন বুদ্ধি তোমার মাথায় আসে কিভাবে?, এত বুদ্ধি নিয়ে কিভাবে ঘুমাও?"। আমি বললাম " এটা আমার না,আমার শাশুড়ি মায়ের বুদ্ধি "।আমার কথা শুনে সে বললো" আম্মা কে ও তোমার দলে নিয়ে গেছো? " পাশেই চেয়ারে বসে আমার শশুর ও নাস্তা খাচ্ছিলেন। ওনার ছেলের এই কথা শুনে পাশ থেকে উনি বলে উঠলেন " এই দলে কিন্তু আমি ও আছি"❤️🌸

চাদারবোর্ডের কামডা দেখেন! মনে হইতাছে ওরে কেউ উপ্তা কইরা টুপকিতে কিছু দিতেছে৷ নিজের স্যালুনে গেছে শরীর ম্যাসাজ করার জন্যে...
13/08/2025

চাদারবোর্ডের কামডা দেখেন! মনে হইতাছে ওরে কেউ উপ্তা কইরা টুপকিতে কিছু দিতেছে৷ নিজের স্যালুনে গেছে শরীর ম্যাসাজ করার জন্যে৷ আর ঐ করতেছেডা কি! আমারে কেউ বুঝান! দুনিয়ার কোন স্পাতে শরীর মালিশ করলে মুখের এমন এক্সপ্রেশন দেয়৷ আসলে বলাটাও ঠিক না! তবুও বলি! ওর হাত নাই দেইখা যা করতেছে, থাকলে জানি কি করতো! :)

গল্প  আমার_সুলতানা_সেপর্ব______________৬লেখিকা_আমাতুর_রব_তাসনিমসকাল আট টার দিকে মুশফিকা মেয়েকে নিয়ে মাদরাসার দিকে যাচ্...
13/08/2025

গল্প আমার_সুলতানা_সে
পর্ব______________৬
লেখিকা_আমাতুর_রব_তাসনিম

সকাল আট টার দিকে মুশফিকা মেয়েকে নিয়ে মাদরাসার দিকে যাচ্ছে। ক্লাস আর আধা ঘন্টা পর শুরু হবে।আজ সকালে ও পেটে খাবার জোটেনি মুশফিকার।মুবাশশিরা কে খাইয়ে নিজে খাওয়ার জন্য প্লেটে ভাত নিবে এমন সময় রিয়া ফোন হাতে নিয়ে রান্নাঘরে ঢুকেই মুশফিকা কে শুনিয়ে শুনিয়ে ফোনে ফ্রেন্ড কে বলতে লাগলো,
জানিস টায়রা-আমিও নোটিশ করেছি তোদের কাজের বোয়া কে।তোর হ্যান্ডসাম ভাইয়ের দিকে নজর দিয়েছে ভালো করেই।আগে আগে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দে বাড়ি থেকে।বাবা নেই মা নেই এইসব এতিম অনাথ অসহায় গুলো সুযোগ পেলেই জায়গা মত কোপ মারে।আগে থেকে সাবধান করে দিলাম তোকে।পরে পস্তাবি দেখে নিস।এইসব ধরি বাজ মেয়েদের আমি ভালো করেই চিনি।থাকে ভদ্র সেজে অথচ বড়লোক ছেলে দেখলেই গলায় ঝুলে পড়ে।একারনেই আমি এতিম দের দেখতে পারিনা।এরা নির্লজ্জের মত অন্যের বাড়িতে পড়ে থাকে অন্যের উপর নিজের সব কিছু ছেড়ে দেয় এবং মানুষের সংসারে আগুন লাগায়।ঝাটা পিটা করে বের করে দে। মুশফিকা প্লেটের দিকে বাড়ন্ত হাত টা গুটিয়ে নিলো। এতিম এতিম আর কত‌ শুনবে এই শব্দটা। এতিম হওয়ার পিছনে কি তার হাত আছে ? নাকি এতিম শুধু মুশফিকা দুনিয়ায় একা ?
ওর মত আরোও কত এতিম অসহায় আছে তাদের ও কি এমন তীক্ষ্ণ ধারালো ছুরি মাখা কথা শুনতে হয় ? রিয়া তার ফ্রেন্ড টায়রার বাড়ি থেকে একটু আগেই এসেছে। মুশফিকা কে দেখা মাত্রই রান্না ঘরে ঢুকে ধোয়া গ্লাস আবারও শুধু শুধু ধিরে ধিরে ধুয়ে কথা গুলো শুনিয়ে গেল।রিয়া বিষাক্ত কথা গুলো মুশফিকা কেই বলে গেছে। সরাসরি না বলে টায়রার নাম নিয়ে বলে গেল।মুবাশশিরা কে নিয়ে বেরিয়ে গেল মুশফিকা ।মাদ্রাসায় গিয়ে কয়েকটা ডাল ভাত খেয়ে নিবে। সকালে মাদ্রাসায় ডাল আলুর ভর্তা বা ভাজি দেয়। মুশফিকা অনেক বার খেয়েছে।সবার সাথে খেতে ভালোই লাগে।আজও রিজিক হয়তো সেখানেই আছে। অনাথ এতিম এসব শুনলে মুশফিকার খারাপ লাগে না কিন্তু তৎক্ষণাৎ বাবা মা ফুপি ফুপার মৃত্যুর ঘটনা মনে হয়ে যায়। সেদিনের ডাকাত হামলা চোখে ভাসে।ছয় বছর বয়স ছিলো মাত্র। রাজকন্যা থেকে রাস্তায় নেমে গেল।তার বাবার সহায় সম্পত্তি জালেম রা গলঃধরন করছে নির্বিচারে। মুশফিকা আজ ফকির বেশে রাজকন্যা।
যার রাজ্য আছে তবে ক্ষমতা নেই।পেটে ক্ষুধা নিয়ে হাঁটতে হয়।অন্যজন শুনিয়ে শুনিয়ে বলে যায় ঝাটার বাড়ি দিয়ে বের করে দিবে। হাহ দাদী মারা গেল ছেলে ছেলের বউ মেয়ে মেয়ের জামাইর মৃত্যু এবং আদরের নাতনীর আত্মচিৎকার সইতে না পেরে। মুশফিকা কি করে বেঁচে আছে পরপর এই এতিমি জীবন নিয়ে?? মুবাশশিরার জন্য -- ভবিষ্যতে অপার্থিব সৌন্দর্য নিয়ে মুবাশশিরা আসবে কি করে যদি তার মা-ই না থাকে । মেয়েকে নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে গেটের কাছে আসলো।মুবাশশিরা কে বেশি কোলে নিতে পারে না। পাঁচ ছয় মিনিট পর পিঠের ব্যথা বেড়ে যায়।সিয়া মুবাশশিরা কে স্কার্ট পড়িয়ে দিয়েছে। মাথায় ছোট ছোট ক্লিপ দিয়ে চুল গুলো একপাশে আটকে অন্য পাশে ক্যাপ পড়িয়ে দিয়েছে। মাশাআল্লাহ মেয়েটাকে বড্ড মানিয়েছে ।
মুশফিকা সবসময় ঝাড়ফুঁক করে রাখে।বড় মানুষের নজর বাচ্চাদের উপর পড়লে অনেক ক্ষতি হয়।জ্বর উঠে চামড়ায় ঠসা পড়ে বাচ্চার শরীর রোগা হয়ে যায় মুখে অরুচি আসে ইত্যাদি অনেক সমস্যা হয়।মুয়াজের উপহার গুলো প্রত্যেক টা সুন্দর।একটার থেকে একটা দারুন।বাথটাবে গোসল করানোর সময় মেয়েটা কত যে, খুশি হয় ।
উঠতেই চায় না।জোর করে উঠাতে হয়।বাথটাবে বসে পানি নিয়ে খেলে। খিলখিলিয়ে হাসে।মায়ের গায়ে পানি ছিটিয়ে দেয়।সিয়া গোসল করালে সিয়ার গায়ে পানি ছিটিয়ে হাসে আর বলে চিয়া চিয়া চিয়া। আনমনে হাঁটতে হাঁটতে গেট দিয়ে বের হয়ে যাবে তখনই ডাক পড়লো মুয়াজের।

"এই সুলতানা দাঁড়ান, আসছি আমি। বলতে বলতে দিলো উরুর ধুরুম দৌড়।
"মুখে ব্রাস নিয়ে দৌড়াতে গিয়ে ঠোঁটের এখানে ওখানে ফেনা লেগে গেছে।মুখ থেকে ব্রাস বের করে গলা কলকলিয়ে ঝেড়ে মুখের সব ফেনা এক ঝটকায় ফেলে দিলো। নিঃশব্দে মুবাশশিরা কে কোলে উঠিয়ে হাতের ব্রাস আবার মুখে ঢুকিয়ে দিলো। গতকালকেই মুবাশশিরার সাথে তার গভীর ভাব হয়ে গেছে। ছোট্ট মুবাশশিরা একটু হেসে মুয়াজের ঠোঁটে লেগে থাকা ফেনায় আঙ্গুল ছোয়ালো।মুয়াজ মুখে ব্রাস নিয়েই মুবাশশিরা কে বলল, শাহজাদী এগুলো ধরে না।মুয়াজের গায়ে শুধু একটা পাতলা সেন্টু গেঞ্জি আর থ্রিকোয়ার্টার কালো প্যান্ট। মুশফিকার কেন জানি শুধু শুধু রাগ উঠছে। একে তো পেটে ক্ষুধা আবার রিয়ার অপমান জনক কথা।তার উপর মুয়াজের আকস্মিক দৌড়ে রাস্তা আটকানো সব মিলিয়ে মাথা কেমন ভন ভন করছে মুশফিকার। মুখে ব্রাস নিয়ে কথা বলায় ব্রাস নড়ছে আর মুবাশশিরা হাসছে।

"শুভ সকাল আমার শাহজাদী। আপনি তো আমার সাথে অবিলম্বে ফ্রি হয়ে গেছেন কিন্তু আপনার মা আমার সুলতানা হয়েও কেমন দূর দূর ছাই ছাই করে দেখু না ? বাচ্চাদের মতন ঠোঁট উল্টে কথা খানা বলল মুয়াজ । মুবাশশিরা কথার আগা মাথা কিছুই বোঝেনি।এইটুকু মেয়ে বুঝবে কি করে ?
ছোট ছোট আঙ্গুল দিয়ে মুয়াজের মুখে ঢুকে থাকা ব্রাসে গুতাগুতি করছে।

"মুবাশশিরা আসো আমাদের দেরি হয়ে যাচ্ছে। ক্লাস শুরু হয়ে যাবে ‌। ওকে নিচে নামিয়ে দিন।

" আপনি চলে যান। শাহজাদী আমার সাথে থাকুক।
রিয়াসা আছে কোন সমস্যা হলে ও দেখতে পারবে।
আর যদি কান্না করে তাহলে মাদ্রাসায় আপনার কাছে নিয়ে যাব।

"কেন আপনার কাছে থাকবে ? আমার মেয়েকে আমি সাথে নিয়ে যাব ।

" আমার শাহজাদী আমার কাছে থাকবে আপনার মেয়ে আপনার কাছে থাকবে সমান সমান।

" আপনি জোর করেন কেন ?

" আমি তো জোর করিনি সুলতানা। জোর করলে এতদিন আমি আপনার লিগ্যাল সেনাপতি থাকতাম।

মুশফিকার মেজাজ এবার পুরো দমে বিগড়ে গেল।
চিবিয়ে চিবিয়ে বলল, আপনি কি সবসময় আমার সামনে গাঁজা মদ খেয়েই আসেন ? সুলতানা, শাহজাদী, সেনাপতি এসব কি আবোল তাবোল বলেন ?? আবার এমন খালি খালি হয়ে ঘুরে বেড়ান কেন মেয়েদের সামনে ? এটা ইউরোপ না এটা বাংলাদেশের। ইউরোপের মত লজ্জাহীন পরিবেশ সচরাচর এখানে নেই। সুতরাং লজ্জা শরম উড়িয়ে এভাবে কারো সামনে আসবে না ।

" ওহ সুলতানা আপনি নিজেও জানেন , শাহজাদী আর সুলতানা দের জন্য একজন সেনাপতি থাকে আমার সুলতানা আর শাহজাদীর জন্য আমিই সেনাপতি। আমি তো মদ গাঁজা খাই না সুলতানা। আমার ফ্রেন্ড গ্রুপ বাবা মা সবাই কে জিজ্ঞেস করুন। কেউ বলতে পারবে না আমি এইসব গন্ধ ওয়ালা ছাতার মাথা খাই।আর কি জানি বললেন, লজ্জাহীনের মত খালি হয়ে ঘুরে বেড়াই _ আমার লজ্জা আছে।এই কারনেই তো উপরোক্ত নিম্মোক্ত ঢেকে রেখেছি সেন্টু গেঞ্জি আরথ্রিকোয়ার্টার প্যান্ট পড়ে। আমি পরিবেশ মেইনটেইন করেই চলি সুলতানা।উউরোপে হাঁটু পর্যন্ত সর্ট প্যান্ট আর খালি গায়ে নিচে নেমে ময়লা ফেলি আর এখানে দেখুন সেন্টু গেঞ্জি পড়েছি আবার,,,,,,,,, মুয়াজের পুরো কথা শেষ করতে না দিয়েই ঝটকা মেরে মুবাশশিরা কে মুয়াজের কোল থেকে নিজের কোলে নিয়ে নিলো।
ফলে অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে ঘটে গেল।
মুবাশশিরার হাত লেগে মুয়াজের মুখে গুঁজে থাকা ব্রাস পড়ে গিয়ে মুশফিকার বোরকায় লেগে গেছে।
কালো উড়নায় লেগেছে বোরকায় নিচের সাইডে লেগেছে।

""কিলবিলিয়ে মুশফিকা বলল, ছোট একটা ব্রাসে টুথপেস্ট কি সাড়ে চার কেজি মাখেন‌ ? তখন মুখ ভরে গতগত করতে করতে কতগুলো ফেললেন এরপরেও ব্রাসে এত ফেনা থাকে কি করে ?? যত ঝামেলা আল্লাহ আমার কপালে কেন ফালায় বোঝলাম না। এক মেন্টালের পাল্লায় পড়েছি।

"এই মেন্টাল সেনাপতি থেকে আপনার মুক্তি নেই সুলতানা। আর আপনি ঠিকই বলেছেন , ব্রাসে আমি সাড়ে চার কেজি টুথপেস্ট না মাখলেও যতটুকু পারি ঠেসে ঠেসে টুথপেস্ট মেখে নেই।
কারন আমি প্রতিদিন দাঁত মাজি না। প্রতিদিন দাঁত মাজলে আমার দাঁত হিরহির করে। একদিন পরপর ব্রাস করি।তাই বেশি করে টুথপেস্ট না নিলে ফেনা বেশি হয়না। আপনি আবার আমাকে খাটাস উপাধি দিবেন না । আমি একদিন পরপর ব্রাস করলেও মিসওয়াক করি প্রতিদিন। স্বাভাবিক ভঙ্গিতে কথা গুলো বলেই টান মেরে গায়ের সেন্টু গেঞ্জি খুলে মুশফিকার উড়নায় লেগে থাকা সাদা ফেনা মুছে দিলো। মুশফিকা হকচকিয়ে পা পিছিয়ে চলে যাবে তখন মুয়াজ আরেক কাহিনী বাঁধিয়ে দিলো। হাঁটু গেড়ে বসে বোরকার নিচে পায়ের সাথে যেখানে ফেনা লেগে আছে সেটা মুছতে চাইলো। কিন্তু মুশফিকা অতিরিক্ত রেগে‌ আবারও পিছিয়ে যেতে চাইলো।তবে মুয়াজ ছাড়লো না বোরকার একাংশ।
দৃশ্যটা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে একজন হাঁটু গেড়ে বসে আছে রাউন্ড বোরকার কোনা ধরে আরেকজন বাচ্চা কোলে নিয়ে তীব্র ঝাড়া মেরে যেতে চাইছে।

বারান্দায় দাঁড়িয়ে রিয়াসা ফোনে ক্যাপচার করে নিলো দাদাভাই এর কান্ড কাহিনী। মারজিয়া বেগম আর আকলিমা বেগম মুচকি হাসছেন।তারা এমন মুয়াজ কে আগে কোন দিন দেখেনি।

" মুয়াজ নিজের সেন্টু গেঞ্জি দিয়ে বোরকার নিচে বাকি ফেনা টুকুও মুছে দিলো। অতঃপর দাঁড়িয়ে সুন্দর করে ঐ গেঞ্জি টাই আবার পড়ে নিলো ।

"মুশফিকা কথা বলার ভাষাই হারিয়ে ফেলল।কার সাথে কথা বলবে ?? এই লোক সম্পূর্ণ গম্ভীর হয়ে সব কথা বলে।এইযে, এতক্ষন কথা বলল - চেহারার গঠন একই রকম ছিলো।যেন সব কথাই গুরুত্বপূর্ণ।
বাজার করে বড় ব্যাগ হাতে নিয়ে রিহানের বাবা নাহিদ শেখ বাড়ি ফিরলেন। মুবাশশিরা কে দেখে ব্যাগ মাটিতে রেখে কোলে নিলেন মুবাশশিরা কে।
এই পুতুল টাকে সকাল সকাল কোলে নিয়ে ভালোই লাগলো। মুশফিকা চরম বিপাকে পড়ে গেল।মুয়াজ শেখের কারনে তার দেরি হয়ে গেছে। মাদ্রাসায় পৌঁছাতে পনের মিনিটের মত লেগে যাবে।তার উপর আবার পিঠে ব্যাথা। পাঁচ মিনিট আরোও বেশি লাগবে। আলুর ভর্তা ডাল ও মনে হয় কপালে জুটবে না।ক্লাসের সময় হয়ে গেলে খাবে আর কখন ,,
কেক রুটি কলা খেয়ে পেট ভরতে হবে। মুশফিকার আবার এগুলা খেতে ইচ্ছা করে না।

"মুবাশশিরা হাত দিয়ে নাহিদ শেখের চুল দাড়ি টেনে দিচ্ছে। নাহিদ শেখ হাসতে হাসতে বললেন , এই দেখ তোর শাহজাদী আমার চুল ধরে টানে।

মুয়াজ বুকের উপর দুই হাত ভাঁজ করে বলল, তোমার কপাল ভালো আমার শাহজাদী তোমার উপরের চুল ধরে টানছে। তোমার নিচের বাল চুল ধরে টান দিলে কি করতে ?

""মুহূর্তেই গায়েব হয়ে গেল নাহিদ শেখের হাসি। মুশফিকার সামনে ভয়ানক লজ্জা পেয়েছেন।
মুশফিকা প্রথমে না বোঝলেও পরে ঠিকই মুয়াজের কথার মর্মার্থ বোঝেছে। ছিঃ এই জায়গায় আর থাকা যাবে না।কি সব ধরনের কথা চাচার সাথে বলে । আস্তাগফিরুল্লাহ""""
মুবাশশিরা কে নাহিদ শেখের কোল থেকে নিয়ে মুশফিকা হাঁটা ধরলো।

নাহিদ শেখ কিরমিরিয়ে বললেন , গোলামের ঘরে গোলাম। মেয়েটার সামনে আমায় কি বললি তুই
তোর মুখটা একটুও আটকালো না ??

নাহ একটুও আটকায়নি । আমি গোলাম আমার বাবায় গোলাম তুমি গোলাম তোমার বাবায় গোলাম আমরা সবাই গোলাম।আমরা সবাই আল্লাহর গোলাম। আমার সুলতানা আমার শাহজাদী আমার মা আমার ভাই বোন বন্ধু এই দুনিয়ায় যত মানুষ যত প্রানী আছে সবাই আল্লাহ পাকের গোলাম।
মুশফিকা গেটের বাহিরে চলে গেছে।
মুয়াজ হাঁক ছেড়ে ডেকে বলল,

এই সুলতানা মজনুর একটা কবিতা শুনে যান"""

লাইলির জন্য মজনু এত পাগলামী করার কারনে মজনুর বাবা মজনু কে বলল, তুই শপথ করে বল
লাইলি কে ভুলে যাবি । মজনু বলল-- আমি শপথ করে বললাম লাইলি কে ছাড়া সবাইকে ভুলে যাবো। হাহাহাহা,,,,

প্রেম ভালোলাগা ভালোবাসা এগুলো কেমন অদ্ভুত যা মুয়াজ শেখ কে দেখলেই বোঝা যায়। মুয়াজ একজন ব্যক্তিত্ববান পুরুষ । আন্তর্জাতিক এক্সিবিশন আর্ট গ্যালারিতে তার আঁকা পেইন্টিং জায়গা দখল করে আছে।সেই সাথে কত রমনী তাকে মন দিয়ে বসে আছে এই সুপুরুষ চরিত্রবান আর্টিস্ট এর উপর।অথচ মুয়াজ তার এক সুলতানার জন্য সকল প্রেম ভালোলাগা ভালোবাসা স্বযত্নে রেখে দিয়েছে।
মুয়াজের কীর্তিকলাপ সামনে আরোও আসবে।

চলবে,, ইনশাআল্লাহ "

- কোনদিনও না!😒
10/08/2025

- কোনদিনও না!😒

২০ মিনিট আগে উনাকে বলেছি বাচ্চা বমি করেছে বেড এর চাদর চেঞ্জ করতে।  অথচ ২০ মিনিট পর এসে দেখি সে এখানে দাড়িয়ে  গালে হাত দি...
10/08/2025

২০ মিনিট আগে উনাকে বলেছি বাচ্চা বমি করেছে বেড এর চাদর চেঞ্জ করতে। অথচ ২০ মিনিট পর এসে দেখি সে এখানে দাড়িয়ে গালে হাত দিয়ে গল্প করছে।

রাতে বাচ্চাটা ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছিলো ডিউটি ডাক্তারকে বললাম দেখে যেতে অথচ সে আসলোও না দেখলোও না। যত ভালো হাসপাতাল হোক নার্স আর পিসি গুলো একই রকম। হাসপাতালে। ভর্তি হওয়ার আগে ভালো ডাক্তার শুনেই সবাই যাই আমরা কিন্তু ভিতরে যারা সেবায় থাকে তারা সব চেয়ে কেয়ারলেস। এক টাইমের মেডিসিন অন্য টাইমে দিতে আসে। বাচ্চার কোনো প্রবলেম হলে মিনিমাম ৩০ মিনিট পর আসে। বমি নিয়ে বাচ্চা বসে থাকে।

না পেরে আজকে বললাম ভাই আপনাদের যেহেতু বাচ্চার সমস্যা শুনে সাথে সাথে আসতে পারেন না দয়া করে আমাকে শিখিয়ে দেন কিভাবে ক্যানোলা থেকে সেলাইন খুলতে হয়। পটি করে বাচ্চা বসে থাকে ,বমি করে বসে থাকে , এক সময়ের মেডিসিন অন্য সময় দিচ্ছে। সমস্যা ভোগ করলে তো আমার সন্তান করছে আর আমি করছি।

প্লিজ🤲
10/08/2025

প্লিজ🤲

২০০ টাকার শাড়িতে বাজিমাত করলেন সুনেহরা তাসনিম! 🔥ফ্যাশনের মাপকাঠি দাম নয়, এবারও সেই সত্যটা প্রমাণ করলেন সুনেহরা তাসনিম।...
10/08/2025

২০০ টাকার শাড়িতে বাজিমাত করলেন সুনেহরা তাসনিম! 🔥

ফ্যাশনের মাপকাঠি দাম নয়, এবারও সেই সত্যটা প্রমাণ করলেন সুনেহরা তাসনিম। মোহাম্মদপুরের সলিমুল্লাহ রোডের মেলা থেকে মাত্র ২০০ টাকায় শাড়ি কিনে গুলবাহার লুকে হাজির হয়ে যেন পুরো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুললেন তিনি। 🔥

এটাই সেই মেয়ে, যাকে একসময় ফুটপাত থেকে কাপড় কিনে পরার জন্য কটাক্ষ করা হতো। কয়েক মাস আগেই ৩০০ টাকার শাড়ি দিয়ে ভাইরাল হওয়ার পর এবার আবারো রেকর্ড ভাঙলেন। প্রমাণ করে দিলেন- “যেটাতে তুমি কমফোর্টেবল, সেটাই তোমার জন্য পারফেক্ট। দামি হলেই সুন্দর হয় না।”

যার ফ্যাশন সেন্স আছে, তার ২০০ টাকার শাড়িও রাজকীয় লাগে। আর যার ফ্যাশন সেন্স নেই, তার ২ লাখ টাকার পোশাকও সাধারণ মনে হয়। ফ্যাশন হলো নিজের ব্যক্তিত্বের প্রকাশ, দামি কাপড়ের নয়। আপনার যা পরতে স্বাচ্ছন্দ্য লাগে, সেটাই আপনার জন্য সেরা। আর আপনি যেভাবে সেটি ক্যারি করছেন, সেটিই আপনার আসল পরিচয়। 👌

তবুও আশ্চর্যের বিষয়, এখনও কিছু মানুষ নারীর সাফল্যের কৃতিত্ব অন্য কারও ঘাড়ে চাপাতে ভালোবাসে। বাস্তবতা হলো, সাপোর্ট থাকতে পারে, কিন্তু প্ল্যানিং, পরিশ্রম, এক্সিকিউশন আর সৃজনশীলতা ছাড়া সাফল্য অসম্ভব। সুনেহরার প্রতিটি কনটেন্টের পেছনে আছে নিখুঁত পরিকল্পনা, কঠোর পরিশ্রম এবং নিজের অনন্য দক্ষতা। এই জায়গায় পৌঁছানো শুধুই তার মেধা ও প্রচেষ্টার ফল।

যখন কোনো নারী নিজের চেষ্টায় এগিয়ে যায়, তার কৃতিত্ব তাকে দিন। অন্যের সাফল্য দেখে হিংসা না করে অনুপ্রাণিত হোন। যেদিন আমরা একে অপরকে আন্তরিকভাবে প্রশংসা করতে শিখব, সেদিনই ভাঙবে সেই মানসিক দেয়াল, যা নারীদের নিজেদেরই পিছিয়ে দেয়।

Sunehra Tasnim এর- এই ২০০ টাকার শাড়ি লুক দেখে একটি কথা বলেই শেষ করতে চাই- “Style is a way to say who you are without having to speak.” 💖

শাবানা আর আলমগীর এর বাসর রাত। শাবানা দুধের গ্লাস এগিয়ে দিলো আলমগীরের হাতে। আলমগীর দুধে চুমুক দিয়ে এমন ভাব নিলো যেন, এই দ...
10/08/2025

শাবানা আর আলমগীর এর বাসর রাত। শাবানা দুধের গ্লাস এগিয়ে দিলো আলমগীরের হাতে। আলমগীর দুধে চুমুক দিয়ে এমন ভাব নিলো যেন, এই দুধে একটুও স্বাদ নেই। তাই সে শাবানাকে জড়িয়ে ধরল ( কিসের আশায় কে জানে!)। হঠাৎ ক্যামেরা ঘুরে গেলো অন্য দিকে। আর আম্মা আমার চোখ চেপে ধরলো, চাচীরা একজন আরেক জনের দিকে তাকাইয়া মুচকি হাসছে- হ্যাঁ, বলছিলাম ৯০ দশকের কথা। এমনি ছিল বাংলা ছবির কাহিনি।

তারপর ২০ শতকের শুরু দিকে তো বাংলা মুভি গুলো দেখার মত ছিলো না। বিশেষ করে ময়ুরী আর পপির বুক-পেট ধরপাকর করার সীন গুলো তো আম্মু দেখতেই দিতো না।

সেই যুগ চলে গেছে। এখন আধুনিক যুগ চলে। তো আজকে বসলাম ঈগল মিডিয়ার একটা নাটক দেখতে।

নায়ক নায়িকার বাসর রাত। নায়িকা দুধের গ্লাস হাতে নেওয়ার বদলে ডি%*ভোর্সের কাগজ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। মানে নায়িকার আগে রিলেশন আছে, নায়িকার বাবা নায়িকাকে জোর করে বিয়ে দিয়েছে। তাই নায়িকা দুধের বদলে ডি%*ভোর্স খাওয়াতে বসে আছে।

সেইদিন একটা সমীক্ষা দেখলাম গ্রামের তুলনায় শহরে ডি%*ভোর্স বেড়ে গেছে। আর এসব তো একটা চর্চা বিষয়। যে চর্চা আমরা নাটক দেখেই করতেছি।

আর কিছু নাটক তো অ%*শ্লীলে ভরা। যেমন নায়িকা আর নায়কের বাসর রাত। নায়ক নায়িকাকে কোলে নিয়ে বাসর ঘরে ঢুকলো। তারপর নায়িকা কে খাটে বসালো, দুজন দুজনরে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লো। ক্যামেরা অন্য দিকে ঘুরে গেলো। এরপর ভোর বেলায় দেখি নায়িকা গোসল করে চুলের পানি নিচ্ছে। সেই চুলের পানি ঘুমন্ত নায়কের চোখে মুখে পড়ছে। ঘুমন্ত নায়ক জেগে উঠে নায়িকার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে! - এইগুলা কি রে ভাই।

না না না। মানতে পারি না এসব। হয় নাটক থেকে এসব সীন কেটে দেন ; না হয় আমাকে বিয়া করাই দেন প্লিজ! 😐

এসব আর সহ্য হয় না।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেহু-Mehu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share