18/09/2025
পৃথিবীতে কিছু ঘটনা ঘটে যা শুনলে স্ত*ব্ধ হয়ে যেতে হয়, মানুষের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যেতে চায়। এমনই এক অকল্পনীয় নি*ষ্ঠু*র*তা*র সাক্ষী হলো এক ক*ব*র*স্থান।
দুই-তিন মাসের ছোট্ট এক শিশু। মৃ*ত ঘোষণা করে একটি কার্টুনে ভরে তাকে দা*ফ*ন করার জন্য ক*ব*র*স্থা*নে দিয়ে যায় ৩০-৩২ বছরের এক ব্যক্তি। ক*ব*র*স্থা*নের দায়িত্বে থাকা একজন মুরুব্বি যখন কবর খুঁড়ে শিশুটিকে দা*ফ*নে*র জন্য কার্টুনটি খোলেন, তখন তাঁর পৃথিবী যেন ওলটপালট হয়ে যায়!
তিনি অবাক হয়ে দেখেন, কা*ফ*নে*র কাপড়ে মোড়ানো ছোট্ট শরীরটা নড়ছে!
ভয়ে আর বিস্ময়ে তিনি তড়িঘড়ি করে শিশুটিকে বের করে আনতেই, ছোট্ট দুটি চোখ মিটমিট করে তাঁর দিকে তাকালো। এ যেন এক অলৌকিক দৃশ্য! এক নি*ষ্পা*প প্রাণের বাঁচার আকুতি।
ওই মুরুব্বি এক মুহূর্তও দেরি না করে চিৎকার করে সবাইকে জানান এবং শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালের দিকে ছোটেন।
ভাবতে পারেন, কোন পাষাণ হৃদয়ের মানুষ পারে, এমন নিষ্পাপ একটা ফুলকে জী*ব*ন্ত কবর দিতে? কী অপরাধ ছিল এই শিশুটির? পৃথিবীতে এসে কি একটু ভালোবাসা পাওয়ার অধিকারও তার ছিল না?
মহান আল্লাহ হয়তো ওই মুরুব্বিকে ফেরেশতা বানিয়ে পাঠিয়েছিলেন শিশুটিকে বাঁচানোর জন্য।
আমরা জানি না কোন অমানুষ এই জঘন্য কাজটি করেছে। মহান আল্লাহ যেন তাদের হেদায়েত দান করেন, নয়তো তাদের জন্য এমন দৃষ্টান্তমূলক শা*স্তি*র ব্যবস্থা করেন যা দেখে আর কেউ এমন কাজ করার সাহস না পায়।
আর ছোট্ট এই শিশুটির জন্য রইলো বুকভরা দোয়া। আল্লাহ তাকে সুস্থ জীবন ও একটি নিরাপদ আশ্রয় দান করুন। আমিন।
Copy post