Media Goli

Media Goli পৃথিবীটা একটা রঙ্গ মঞ্চ। সেই মঞ্চে যে যার চরিত্র মত করে অভিনয় করছি প্রতিনিয়ত।

ভোট যুদ্ধে এগিয়ে যাচ্ছে দীপ্ত টিভির ধারাবাহিক নাটক জবা...
21/07/2023

ভোট যুদ্ধে এগিয়ে যাচ্ছে দীপ্ত টিভির ধারাবাহিক নাটক জবা...

08/07/2023
নায়ক রাজ রাজ্জাক____________________আব্দুর রাজ্জাক (২৩শে জানুয়ারি ১৯৪২ - ২১শে আগস্ট ২০১৭) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশ...
26/06/2023

নায়ক রাজ রাজ্জাক
____________________
আব্দুর রাজ্জাক (২৩শে জানুয়ারি ১৯৪২ - ২১শে আগস্ট ২০১৭) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা যিনি নায়করাজ রাজ্জাক নামে সুপরিচিত। বাংলা চলচ্চিত্র পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে নায়করাজ উপাধি দিয়েছিলেন। নিজের জন্মস্থান কলকাতায় সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং ১৯৬৬ সালে ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন চলচ্চিত্রে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে তার অভিষেক ঘটে। তিনি জহির রায়হানের বেহুলা চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। ষাটের দশকের শেষের দিকে এবং সত্তরের দশকেও তাকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। অভিনয় জীবনে তিনি বেহুলা, আগুন নিয়ে খেলা, এতটুকু আশা, নীল আকাশের নিচে, জীবন থেকে নেয়া, ওরা ১১ জন, অবুঝ মন, রংবাজ, আলোর মিছিল, অশিক্ষিত, ছুটির ঘণ্টা এবং বড় ভালো লোক ছিলসহ মোট ৩০০টি বাংলা ও উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি সব মিলিয়ে ১৬টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন।

বিনম্র শ্রদ্ধা ❤️🌹
22/06/2023

বিনম্র শ্রদ্ধা ❤️🌹

দেশীয় সিনেমার সবচেয়ে স্টাইলিস্ট ও সফল জুটি...
19/06/2023

দেশীয় সিনেমার সবচেয়ে স্টাইলিস্ট ও সফল জুটি...

কুড়িগ্রাম থেকে শুরু ‘আদিম’–এর নতুন যাত্রা...২৫ মে মাত্র চারটি সিনেমা হলে মুক্তি পায় মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবে নেটপ্যাকজয়ী সি...
19/06/2023

কুড়িগ্রাম থেকে শুরু ‘আদিম’–এর নতুন যাত্রা...

২৫ মে মাত্র চারটি সিনেমা হলে মুক্তি পায় মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবে নেটপ্যাকজয়ী সিনেমা ‘আদিম’। পরে স্বল্প পরিসরে আরও কয়েকটি হলে সিনেমাটি মুক্তি পায়। এবার মুক্তির বিকল্প পথে হাঁটছেন তরুণ নির্মাতা যুবরাজ শামীম।
পরিচালক বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে বেশি দর্শক ছিল। আমরা কল্পনাই করতে পারি নাই এক লাখ টাকার টিকিট বিক্রি করতে পারব। স্ক্রিনিংও বেড়েছিল। কিন্তু ব্যবসায়িক কারণে সিনেপ্লেক্সগুলো পরে হয়তো আর সিনেমাটি চালায়নি। কিন্তু অনেকেই বিভিন্ন জেলা থেকে সিনেমাটি দেখতে চাইছেন। সে জন্য আমরা বিকল্প পথে সিনেমাটির প্রদর্শনী নিয়ে এগোচ্ছি।
সিনেমাটির চিত্রগ্রহণ করেছেন আমির হামযা। কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে তাঁর বাড়ি। জেলাটিতে কোনো সিনেমা হল নেই। সে কারণে এলাকার আরও কয়েকজনের সহযোগিতায় নিজের জেলায় সিনেমাটি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছেন এই চিত্রগ্রাহক।
শামীম বলেন, ‘আগামী ঈদে কুড়িগ্রাম থেকে বিকল্প উপায়ে আমাদের যাত্রা শুরু হবে। সিনেমাটি কুড়িগ্রামে তিন দিন চলবে। ইচ্ছা আছে এরপর চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও আবার ঢাকায় মুক্তি দেব।’

জীবনের গল্প গুলো সব সময় এক রকম থাকে...
19/06/2023

জীবনের গল্প গুলো সব সময় এক রকম থাকে...

সুবর্ণা মুস্তাফা: বাংলাদেশের অভিনয় জগতের সুবর্ণ সময়ের সাক্ষী...
19/06/2023

সুবর্ণা মুস্তাফা: বাংলাদেশের অভিনয় জগতের সুবর্ণ সময়ের সাক্ষী...

আমাদের নাটক ও বাকের ভাইয়ের ফাঁসি... কোথায় কেউ নেই নাটকে বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দেওয়া হবে। সারাদেশে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।...
19/06/2023

আমাদের নাটক ও বাকের ভাইয়ের ফাঁসি...

কোথায় কেউ নেই নাটকে বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দেওয়া হবে। সারাদেশে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হচ্ছে এই রায়ের বিরুদ্ধে। ‘কুত্তাওয়ালীর ফাঁসি চাই, বাকের ভাইয়ের মুক্তি চাই’ এই শ্লোগানও উঠছে বিভিন্ন জায়গায়।

‘নাটক’ ছোট্ট একটি শব্দ। মানুষের জীবনেরই প্রতিচ্ছবি বলা হয়ে থাকে নাটককে। তবে শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, সমগ্র দেশের মানুষ বিক্ষোভে নেমেছেন একটি নাটকের কাল্পনিক চরিত্রকে বাঁচানোর জন্য এটি খুবই বিরল।

কিন্তু আমাদের দেশেই ঘটেছিলো এমন ঘটনা। বাংলাদেশের টেলিভিশন নাটকের ইতিহাসে অন্যতম কালজয়ী একটি নাম ‘কোথাও কেউ নেই’। বিশেষ করে নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র বাকের ভাই। এই চরিত্রটি তৎকালীন সময়ে তরুণ তরুণীদের মধ্যে রীতিমত আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। নব্বই দশকের শুরুতে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ধারাবাহিক প্রচার হয় নাটকটি। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত নাটকটি পরিচালনা করেন বরকত উল্লাহ।

মূলত এই নাটকের প্রধান চরিত্র বাকের ভাইয়ের জন্যই নাটকটি কালজয়ী হতে পেরেছে বলে মনে করেন অনেকেই। যে চরিত্রে অভিনয় করে তোলপাড় ফেলে দিয়েছিলেন, তিনি আসাদুজ্জামান নূর।

১৯৯৩ সালে ২২ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টায় ‘বাকের ভাইয়ের’ ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তখন নাটকে নয়, বাস্তবেই ‘বাকের ভাইয়ের’ ফাঁসি রুখতে আন্দোলন হয়েছিল।

ঘটনাচক্রে নাটকের ‘বাকের ভাই’ সহ সবকটি চরিত্র মানুষের হৃদয়ে দাগ কাটে। দুই বছর ধরে চলা নাটকটি টিভি দর্শকদের মনে এতোটাই স্পর্শ করে যে, এক পর্যায়ে ‘বাকের ভাইয়ের’ ফাঁসি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না দর্শকরা।

বাকের ফাঁসি হোক-এটা কেউ চায় না, সবাই তার মুক্তি চায়। মুক্তির দাবি জানিয়ে তখন মিছিল করেছিল চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের ছাত্ররা নিউ মার্কেটের মোড়ে, মিছিল করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা র‍্যাগ দিবসে, মিছিল হয়েছিল ঢাকায়, খুলনায়, রাজশাহীতে, ময়মনসিংহে।

দেয়াল লিখন হয়েছিল ‘বাকের ভাইয়ের মুক্তি চাই’, নাট্যকারের বাসার সামনে পোস্টার লাগানো হয়েছিল, ‘কুত্তাওয়ালীর ফাঁসি চাই, বাকের ভাইয়ের মুক্তি চাই’ একটি নয়, দুটি নয়, গুণে গুণে ৮০০ টি চিঠি পৌঁছেছিল হুমায়ূন আহমেদের ঘরে এবং ফোনে হুমকি দেয়া হয়, বাকেরের কিছু হলে… কিন্তু নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদ এসবের তোয়াক্কা না করে বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দিয়ে দেন।

হুমায়ূন'রা ফিরে আসুক বারবার... ❤️❤️
19/06/2023

হুমায়ূন'রা ফিরে আসুক বারবার... ❤️❤️

Address

Dhaka
1203

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Media Goli posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share