What are the opening hours?

Monday 09:00 - 21:00 Tuesday 09:00 - 21:00 Wednesday 09:00 - 21:00 Thursday 09:00 - 21:00 Friday 09:00 - 21:00 Saturday 09:00 - 21:00 Sunday 09:00 - 21:00

https://www.facebook.com/110953334621877/

𝐑𝐚𝐪𝐢 𝐌𝐮𝐬𝐭𝐚𝐟𝐢𝐳𝐮𝐫 𝐑𝐚𝐡𝐦𝐚𝐧, Dhaka (2025)

18/07/2025

শাইখ ইবনে উসাইমীন (رحمه الله) বলেছেন:

যখন মানুষ সকাল-সন্ধ্যা ও ঘুমানোর আযকার(যিকির/দু'আ) পড়া ভুলে গেল, তখন তাদের মধ্যে *জিনের প্রভাব বাড়তে লাগল* এবং জিনরা তাদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে লাগল।

{লিক্বা আল-বাব আল-মাফতূহ, ১৯৭}

13/07/2025

পানিতে থাকা যাদুর লক্ষণ.......

১) বেশিরভাগ সময় পানিতে ভাসার মতো অনুভূতি হওয়া।
২) বেশিরভাগ সময় পানিতে ভাসতে স্বপ্নে দেখা।
৩) পানি দেখলে খুব ভয় করা যেমন- পানি (সমুদ্র, পুকুর বা নদী) দেখলে চিৎকার চেঁচামেচি করা, মনে হয় শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যায় ইত্যাদি।
৪) বেশিরভাগ সময় এমন স্বপ্ন দেখা যে, আমাকে কেউ পানির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, পানির ঢেউয়ের মাঝে ভাসছি, কেউ আমাকে পানিতে চুবিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে ইত্যাদি।
৫) প্রচুর পরিমাণে মাছ স্বপ্নে দেখা।

যে সকল রোগীদেরকে জাদু করে মূল যাদু পানিতে ফেলে দেওয়া হয় তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।

দুই তিনটা লক্ষণ মিলে গেলে ধরে নিতে পারেন আপনার যাদু পানিতে আছে।

08/07/2025

কিভাবে বুঝবেন আপনার সাথে জিন আছে ?

আপনার হুটহাট কান্না আসে।খুব ডিপ্রেশসড লাগে । কোনো কাজ করতে চাইলে করতে পারেন না। অলসতা কাজ করে। যতোটা আগ্রহ নিয়ে পড়াশোনা বা কোনো কাজ করতে চাইবেন হুট করে ঠিক ততোটাই অনাগ্রহ চলে আসবে। আপনি যতোটা সামনে যেতে চাইবেন ততোটাই পিছিয়ে জাবেন সকল বিষয়ে।

এই সমস্যাগুলোর অন্যতম মূল কারণ জাদু, যা নিয়ন্ত্রণ করে জিন বা আপনার শরীরে থাকা জিন যাদুর কার্যক্রম পরিচালনা করে। পাশাপাশি অনেক বেশি
জিনের নজর ও হাসাদের প্রভাব, যার ফলে সমস্যাগুলো আপনার জীবনকে অসহ্য যন্ত্রণার মাঝে ফেলে দিয়েছে।

04/07/2025

বাচ্চা দিয়ে ভিউ ব্যবসা করে হয়তো টাকা কামাবেন, কিন্তু এই লোভ বাচ্চার জীবনে মারাত্মক ক্ষতি করে, বদ নজরের অসুস্থতা লেগেই থাকে।

01/07/2025

হিংসা এমন এক জিনিস যা মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়।
সুতরাং হিংসা থেকে বেঁচে থাকুন।

28/06/2025

মেরে ফেলার জাদু থেকে মুক্তি পাওয়ার শক্তিশালী রুকইয়াহ।

যারা মারাত্মকভাবে অসুস্থতায় ভুগছেন তাদের সুস্থতার ক্ষেত্রে এই রুকইয়া অত্যন্ত কার্যকারী ইনশাআল্লাহ।

তাছাড়া যারা সবসময় অস্থিরতার মাঝে ডুবে থাকেন,
কোন কিছুই ভালো লাগেনা কাজে মনোযোগ দিতে পারে না, এটা তাদের জন্য সমাধানের পথ দেখাবে ইনশাআল্লাহ।

আইন কতিলার রুকইয়াহ অত্যন্ত কার্যকারী।
আশিক জিন বা জাদুর রোগীদের জন্য ভালো কাজে
দিবে বলে আশা করি ইনশাআল্লাহ

বেশি বেশি শেয়ার করে মানুষকে জানার সুযোগ করে দিন।

26/06/2025

নির্দিষ্ট সময়ে হাত পা জ্বালাপোড়া করা জাদুর অন্যতম একটি লক্ষণ।

25/06/2025

বিয়ে_ভাঙার_জাদু

কাউকে বিয়ে ভাঙা বা আটকে রাখার জন্য তাবীজ বা জাদু করলে সাধারণত এরকম দেখা যায় - বিয়ের প্রস্তাব আসে ঠিকই,সবকিছু ঠিক থাকলে ও পছন্দ হয় না,।,সব কথা পাকা হওয়ার পর হয়তো ছেলে বেকে বসে,নয়তো মেয়ে,।,কিংবা কোনো পরিবারের একজন অভিভাবক অনর্থক কোনো কারণ দেখিয়ে বিয়ে বেঙে দেয় ।, মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা যায়,অনেক গুনবতী হওয়া সত্তে ও কোনো প্রস্তাব আসছেনা,কেউ প্রস্তাব দিলে ও পছন্দ হওয়ার বদলে তাকে খারাপ লাগতে থাকে,।,ছেলে যতই ভালো হোক,বিয়ের প্রস্তাব শোনার পর থেকেই তাকে বিরক্তিকর মনে হয়,,।,, অনেক সময় এমন হয়,বিয়ের ব্যপারে আলোচনা করার জন্য যেই আসে, তার অস্থির লাগে,দম বন্ধ হয়ে আসে,বা অকারণে খুব খারাপ লাগে,যার ফলে কথা বার্তা পাকা না করেই সে ফিরে যায়,।

বিয়ে ভাঙার জাদুর কিছু লক্ষন,,,,

১,, মাথা ব্যথা, ঔষধ খেয়ে ও তেমন ফায়দা না হওয়া,,।

২,,প্রায়সময় ই মানসিক অশান্তিতে থাকা,বিশেষত বিকেল থেকে মাঝরাত পর্যন্ত,।

৩,,একটুতেই রেগে যাওয়া,।

৪,,ঘুমের মধ্যে শান্তি না পাওয়া,ঠিকমত ঘুমাতে না পারা,আর ঘুম থেকে উঠার পর অনেক্ষন কষ্ট হওয়া,,।

৫,,প্রায়সময় পেটব্যথা থাকা,,।

৬,,ব্যকপেইন,বিশেষত মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা হওয়া,,।

৭,,বিয়ের কথা বার্তা শুরু হলে অসুস্থ হয়ে যাওয়া,,।

৮,, বিয়ের প্রস্তাবদাতাকে খারাপ মনে হওয়া,তার ব্যপারে অনর্থক সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া,,।

৯,, বিশেষ কোনো সমস্যা না থাকা সত্বেও বিয়ের ব্যপারে একদম ই আগ্রহ না থাকা,,।

১০,,বিয়ে আটকে রাখার জাদু করতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরাসরি জিনের সাহায্য নেওয়া হয়,,।,এজন্য উল্লিখিত লক্ষনগুলোর পাশাপাশি জিন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কিছু লক্ষন ও মিলে যেতে পারে,,।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, এই লক্ষনগুলোর কয়েকটি যদি বিবাহিত কারো মাঝে দেখা যায়,তবে এটা সম্পর্ক বিচ্ছেদের জাদু হিসেবে কাজ করতে পারে,,সুতরাং অবহেলা না করে রুকইয়াহ করতে হবে,, দুঃখজনক হলেও সত্য,,।,,এই শয়তানি জাদুর প্রচলন আমাদের দেশে অনেক বেশি,,,আল্লাহ হেফাজত করুন,,।

24/06/2025

জিন জাদুর কবলে এক আপুর জীবন।

কথাগুলো আপনাকেও অবাক করে দিবে যে পৃথিবীর মানুষগুলো কত কষ্টে রয়েছে।
আর ঐ সকল জাদুকররা মানুষদের সাথে কি করছে।

এক আপুর বক্তব্য

আজ থেকে প্রায় ৯,১০. বছর আগের কথা। আমার বয়স তখন ১৬-১৭ বছর হবে৷ আমি এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ইন্টার এ ভর্তি হয়েছি। আমার এক পরিচিত লোকের বাসায় একজন কবিরাজ নিয়ে আসছিল। ওই বাড়িতে আমার অনেক যাওয়া আসা ছিল। ওই বাড়ির একটা মেয়ে ছিল যাকে আমি আপু বলে ডাকতাম। ওই আপুর স্বামী তাকে রেখে চলে গেছিলো। আর তাকে ফিরিয়ে আনার জন্যই অনেক দুর থেকে ওই কবিরাজ কে বাড়িতে আনছিল। ওই কবিরাজ কিছুদিন তাদের বাড়িতে থেকে তাদের সমস্যার সমাধান করেছিল। সেই সময় আমি উনাদের বাসায় গিয়েছিলাম। তখন ওই কবিরাজের সাথে আমার দেখা হয়। আর সেই আপু আমাকে সেই কবিরাজের সামনে নিয়ে দেখতে বলে কেন আমার বিয়ে হচ্ছে না। তখন সেই কবিরাজ আমার হাত দেখে আর আমার বাবা মায়ের নাম দিয়ে কি যেন করে। তারপর বলে যে আমার বিয়ে নাকি বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তাই বিয়ে হচ্ছে না। আর এই সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য আমার আব্বুর সাথে কথা বলে। সে আমার আব্বুকে বলে কিছু মাটির হাড়ি আনতে। মাটির হাড়ি আনার পরে সেগুলো কে কি যেন করে। তারপর আমার আব্বুকে বলে সেগুলোকে গোরস্তানে আর শশ্মানে ফেলে দিয়ে আসতে। উনার কথামতো আব্বু সেগুলোকে গোরস্থানে আর শশ্মানে ফেলে দিয়ে আসে।
তারপর সে আমাকে কিছু একটা জিনিস দেয় আর সেটা খেতে বলে। যেদিন আমাকে ওই জিনিসটা খেতে দিয়েছিল তার আগের রাতে আমি সপ্নে দেখেছিলাম যে আমাকে কোনো বাজে জিনিস খাওয়ানো হচ্ছে যেটা আমার জন্য ক্ষতিকর। তারপর আমি আমার বাবাকে আমার সপ্নের কথা জানিয়েছিলাম। আমার বাবা সেই সপ্নের কথা কবিরাজ কে জানায়। তখন সেই কবিরাজ বলে যে অনেক দিন ধরে আমার পেটের মধ্যে জাদু ছিল সেটা এখন বেড়িয়ে যাবে তো তাই এমন সপ্ন দেখেছি। উনি আমাকে যে জিনিস টা খেতে দিচ্ছেন সেটা খেয়ে নিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। তারপর তার কথা শুনে এবং সবার কথা শুনে আমি ওটা খেয়ে নিলাম
তারপর থেকেই আমার সমস্যার শুরু। আগে আমার জন্য অনেক বিয়ের প্রস্তাব আসতো। কিন্তু ওই ঘটনার পরে থেকে বিয়ের জন্য কোনো প্রস্তাব ই আসে না।যদিও বা আসে সেটা দুর থেকেই কিছু না বলেই এড়িয়ে যায়
তবে আমি এখন যেমন অসুস্থ হয়ে পরি আগে কখনই এমন অসুস্থ হয়ে পরতাম না।
গত বছরের মাঝামাঝি সময়ের কথা। আমার বিয়ের সমস্যার জন্য আমাকে এক হুজুরের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। উনি জিনের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন। চিকিৎসা উনি করতেন তবে জিন আসতো তার ছেলের উপর। জিন হাজির করার পর তিনি জানালেন আমার বিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তারপর তিনি আমাকে দুইটা তাবিজ দেন। আর বলেন একটা তাবিজ দিয়ে রাখতে সব সময় এর ফলে আমার বিয়ের জন্য সমন্ধ আসবে। আর আর একটা তাবিজ যখন বিয়ের জন্য কাউকে পছন্দ হবে তখন দিতে বলেছেন।
সেই সময় হুজুরের যে ছেলে ছিল তার আমাকে দেখে পছন্দ হয়। এবং সে আমাকে ফোন দেয় আমার সাথে কথা বলে৷ আর আমাকে বিয়ে করতে চায়। তবে আমার তাকে পছন্দ হয়নি। তার কারন হলো তারা তাবিজ নিয়ে কাজ করে সেটা আমার পছন্দ না। আর সে বিয়ের জন্য আমাকেই শুধু বলতে আমাকে পালিয়ে বিয়ের কথা বলেছিল। কিন্তু বিয়ের জন্য আমার পরিবার বা তার পরিবার কারো সাথেই তিনি কথা বলেননি। আর এই জন্যই আমি লোকটার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিই। তার নাম্বার ব্লক করে দিই। অনেক দিন পরে এই বছরের শুরুর দিকে সে অন্য একটা নাম্বার থেকে আমাকে ফোন দেয়। আর আমার বিয়ের কথা জানতে চায়। তখন আমি তাকে বলি যে আমার বিয়ে হয়ে গেছে আমাকে আর ফোন দিতে নিষেধ করি। সে আমাকে তখন হুমকি দেয়। বলে যে আমি তাকে ছাড়া অন্য কাউকে কেন বিয়ে করলাম। আমাকে কখনো সুখে থাকতে দেবে না। আমার ক্ষতি করবে।
তার কিছুদিন পরে আমি একটা ছেলেকে পছন্দ করতাম আর সেই ছেলে টা ও আমাকে পছন্দ করতো। আমাদের দেখা হয়নি খুব একটা। একবার শুধু দেখা হয়েছিল। আমি তাদের ওখানে একটা কাজে গিয়েছিলাম। তবে সে আমার পরিচিত ছিল। তার সাথে আমার শুধু ফোনেই কথা হতো দেখা হতো না। আমরা আমাদের পরিবারকে আমাদের এই বিষয়ে জানিয়েছিলাম। শুরুতে সবাই বিয়ের জন্য রাজি ছিল। কিন্তু যেদিন বিয়ের জন্য দুই পরিবারের মধ্যে কথা বার্তা হচ্ছিল সেদিনই বিয়ে টা ভেঙে যায়। তখন আমি মানসিক ভাবে অনেক ভেঙে পরি।
আর তারপর থেকেই আমার শরীর দিন দিন খারাপ হতে থাকে। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি। কোনো উন্নতি হয়নি।
আমি আগে জানতাম না যে তাবিজ ব্যবহার করা নিষেধ। যখন জানতে পেরেছি তখনই তাবিজ খুলে ফেলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার পরিবার আমাকে আটকে দেয়। তারপর এক সময় কাউকে কিছু না বলেই তাবিজ খুলে ফেলি। তারপর আমার পরিবার যখন জানতে পারি যে আমি তাবিজ খুলে ফেলছি তখন আমাকে অনেক বকা ঝকা করে। তারপর আমাকে না জানিয়ে আাবার সেই হুজুরের কাছ থেকে তাবিজ আর পানি পরা নিয়ে আসে। সেখানে নদীর পানি ছিল একটা বোতলে আর নরমাল পানি ছিল। সেগুলো দিয়ে আমাকে গোসল করতে বলা হয় আর খেতে বলা হয়। আর তাবিজ গুলো আগের নিয়মেই ব্যবহার করতে বলা হয় আমি আগের মতোই পরিবারের চাপে পড়ে তাবিজ দিই আবার কাউকে কিছু না বলেই তাবিজ খুলে রেখে দিই।
আমার খুব কষ্ট লেগেছে এটা ভেবে যে আমি আমার পরিবারের সবাইকে জানিয়েছিলাম হুজুরের ছেলে আামার সাথে যা করেছে সেই কথা। কিন্তু সব কিছু জানার পরও তৃতীয় বার আমাকে সেই হুজুরের কাছে নিয়ে যায়। এবং সেই ছেলের উপর জিন হাজির করার মাধ্যমে আমার সমস্যা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এবং তখন সে একই কথা বলে যে বিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এইবার হুজুরটা আমাকে মঙ্গলবার দিন রোজা রেখে আসরের পর তাদের বাড়িতে গিয়ে তার দেয়া পরা পানি দিয়ে গোসল করতে বলে। এবং তাদের ওখানে ইফতার করে নামাজ পরে তারপর বাসায় আসার কথা বলে। তারপর তার কথা মতো কাজ করলাম৷ তারপর আবার সে আমাকে দুটো তাবিজ দিল। সেগুলো আগের নিয়মেই ব্যবহার করতে বললো।
কিন্তু আমি তো তাবিজ বিশ্বাস করি না। তাই আমি আল্লাহর কাছে অনেক দোয়া করতাম যেন তাবিজ থেকে বেড়িয়ে আসার একটা উপায় পেয়ে যাই। কিছুতেই খুজে পাচ্ছিলাম না। এদিকে আমার শরীর দিন দিন খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। আমি কোনো ভাবেই শান্তি পাচ্ছিলাম না। রাতে ঘুমাতে পারতাম না। কিছু খেতে পারতাম না। সারাক্ষণ খুব অস্থির লাগতো৷ খুব ভয় লাগতো। আমি একা থাকতে ভয় পেতাম। রাতে আরো বেশি ভয় পেতাম। খুব কান্না করতাম৷ মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যেত ভয়ে। মনে হতো যেন কেউ আমার বুকের ভেতরটা জালিয়ে দিচ্ছে। এত বেশি অস্থির লাগতো যে মাঝে মাঝে মাথা ঘুরে পড়ে যেতাম অজ্ঞান হয়ে যেতাম।
তারপর অনেক ডাক্তার অনেক কবিরাজ দেখিয়েছি। অনেক ওষুধ খেয়েছি। পরীক্ষা ও করেছিলাম হার্টের কারন আমার বুকে অনেক ব্যথা করতো আর অস্থির লাগতো। কিন্তু পরীক্ষায় কিছু ধরা পরেনি।
তারপর আবার কবিরাজি চিকিৎসা নিলাম। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কবিরাজের কাছে গেছি আমার এই সমস্যার জন্য। পানি পরা, কাইতন পরা, ডাব পরা, তেল পরা, নাভী খোলানো,জিন হাজিরা কোনো কিছুই বাদ রাখি নি। এগুলো আমার পরিবারের চাপে পরেই আমাকে করতে হয়েছিল। এগুলো করে আমি দিন দিন আরো বেশি দুর্বল হয়ে পরছিলাম। আমার পরিবার ও আমার যন্ত্রনায় অতিষ্ট হয়ে পরছিল।মাঝে মাঝে মনে হতো মরে গেলেই ভালো হতো। এই অশান্তি থেকে এই যন্ত্রণা থেকে এই অস্থিরতা থেকে মুক্তি পেয়ে যেতাম। আমি যখন এই কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম তখনই হঠাৎ করে ফেসবুকে রুকাইয়ার একটা পেজ দেখতে পাই। এবং রুকাইয়াহর সম্পর্কে জানতে পারি। তারপর ......... একটা রুকইয়াহ করাই। তারপর তাদের দেয়া রুটিন অনুযায়ী সেলফ রুকিয়াহ করি। রুকইয়াহ করার পর কিছুদিন সুস্থ ছিলাম। সেলফ রুকইয়াহ করে বমি করার চেষ্টা করতাম কিন্তু বমির আসতো না। মাঝে মাঝে খুব অল্প বমি হতো কিন্তু তেমন কিছু বের হতো না। তাই পরে আপনার সাথে যোগাযোগ করি। এবং সরাসরি রুকইয়াহ করি।
ভাইয়া লেখা টা অনেক বেশি বড় হয়ে গেছে বলে এড়িয়ে যাবেনা না। আমার মনে হলো সমস্যার শুরু থেকে শেষ অবধি জানলে আপনার চিকিৎসা করাটা সহজ হবে তাই বললাম।

ভাইয়া আমি খুব অসুস্থ। তার পরও অনেক সময় নিয়ে অনেক কষ্ট করে লিখলাম। দয়া করে একটু কষ্ট করে পুরোটা ভালো করে পরে তারপর আমাকে জানাবেন ।

18/06/2025

কোন জায়গায় সব থেকে বেশি দোয়া কবুল হয় জানেন?

বান্দার দোয়া বেশি কবুল হয় আল্লাহ রাস্তায়। তারপর অধিক দোয়া কবুল হয় সিজদায়।
তাই আল্লাহর রাস্তায় ও সিজদার মাঝে অধিক পরিমাণে দোয়া করুন। আল্লাহ আপনার দোয়া অবশ্যই কবুল করবেন।
ইনশাআল্লাহ।

17/06/2025

আমরা যে সকল লক্ষণগুলোকে আশিক জিনের লক্ষণ বা সমস্যা বলে থাকি সেগুলো মূলত যিনা ফাহিসার জাদুর লক্ষণ।
এ কারণেই আমরা রোগীর সমস্যা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ভুল করে থাকি।

10/06/2025

তাবিজ নিয়ে কয়েকটি হাদিস।

আবূ বাশীর আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, কোন এক সফরে তিনি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে ছিলেন। রাবী ‘আবদুল্লাহ্‌ বলেন, আমার মনে হয়, তিনি (আবূ বাশীর আনসারী) বলেছেন যে, মানুষ শয্যায় ছিল। তখন আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একজন সংবাদ বহনকারী পাঠালেন যে, কোন উটের গলায় যেন ধনুকের রশির মালা কিংবা মালা না ঝুলে, আর ঝুললে তা যেন কেটে ফেলা হয়। [১]

ফুটনোটঃ
[১] জাহেলী যুগে কুসংস্কারের কারণে উটের গলায় মালা লটকানো হতো যাতে উট বদ নজর থেকে রক্ষা পায়। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এই ভ্রান্ত ধারণা ও রসম উৎখাতের ব্যবস্থা করেন।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩০০৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

বারাআ ইবনু আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের সাতটি কাজের নির্দেশ প্রদান করেছেন এবং সাতটি কাজ থেকে নিষেধ করেছেন। রোগীর সেবা-শুশ্রুষা করতে, জানাযার সঙ্গে চলতে, হাঁচিদাতার জবাব দিতে, দা’ওয়াত কবূল করতে, সালামের জওয়াব দিতে, মাযলূমকে সাহায্য করতে এবং শপথ পুরা করতে আমাদের আদেশ দিয়েছেন। আর সোনার আংটি অথবা বালা ব্যবহার করতে, সাধারণ রেশমী বস্ত্র পরিধান করতে, মিহিন রেশমী বস্ত্র, রেশমী যিন ব্যবহার করতে, কাসীই ব্যবহার করতে এবং রৌপ্য পাত্র ব্যবহার করতে আমাদের নিষেধ করেছেন।(আধুনিক প্রকাশনী- ৫৭৮১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৬)

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬২২২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

ঈসা ইবনু আবদুর রাহমান ইবনু আবূ লাইলা (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু উকাইম আবূ মা’বাদ আল-জুহানীর অসুস্থ অবস্থায় তাকে দেখতে গেলাম। তিনি বিষাক্তি ফোঁড়ায় আক্রান্ত ছিলেন। আমি বললাম, কিছু তাবিজ-তুমার ঝুলিয়ে রাখছেন কেন? তিনি বললেন, মৃত্যু তো এর চেয়েও নিকটে। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়।

সহীহ, গাইয়াতুল মারাম (২৯৭)।

ফুটনোটঃ
আবূ ঈসা বলেন, আমরা আবদুল্লাহ ইবনু উকাইমের হাদীসটি শুধুমাত্র মুহাম্মাদ ইবনু আব্দুর রহমান-এর সূত্রেই জেনেছি । আবদুল্লাহ ইবনু উকাইম রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আমল পেলেও তাঁর কাছ থেকে হাদীস শ্রবণ করতে পারেননি । তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের কাছে চিঠি লিখেন । মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার-ইয়াহ্ইয়া ইবনু সাঈদ হতে, তিনি ইবনু আবূ লাইলা (রহঃ)-এর সূত্রে উক্ত মর্মে একইরকম হাদীস বর্ণনা করেছেন । আবূ ঈসা বলেন : উকবা ইবনু আমির (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে ।

জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

আবূ বাশীর আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, কোন এক সফরে তিনি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে ছিলেন। (রাবী) ‘আবদুল্লাহ্ বলেন, আমার মনে হয়, তিনি (আবূ বাশীর আনসারী) বলেছেন যে, মানুষ শয্যায় ছিল। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একজন সংবাদ বহনকারীকে পাঠালেন যে, কোন উটের গলায় যেন ধনুকের রশির মালা কিংবা মালা না ঝুলে, আর ঝুললে তা যেন কেটে ফেলা হয়। (জাহেলী যুগে উটের গলায় এক ধরণের মালা এ উদ্দেশ্যে লটকানো হতো যাতে উট নজর লাগা থেকে রক্ষা পায়। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এই ভ্রান্ত ধারণা দূরীকরণের জন্যে এই নির্দেশ প্রদান করেন।) (বুখারী পর্ব ৫৬ অধ্যায় ১৩৯ হাদীস নং ৩০০৫; মুসলিম ৩৭/২৮ হাঃ ২১১৫)

আল লু'লু ওয়াল মারজান, হাদিস নং ১৩৭১
হাদিসের মান:সহিহ হাদিস

ওয়াইফি‘ ইবনু সাবিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : হে রুওয়াইফি'! হয়তো তুমি আমার পরে দীর্ঘ জীবন লাভ করবে, তুমি তখন মানুষকে এ সংবাদ দিবে যে, যে ব্যক্তি নিজের দাড়ি জট পাকাবে অথবা ধনুকের রশি গলায় কবচ হিসেবে বাঁধবে অথবা পশুর গোবর বা হাড় দিয়ে শৌচকর্ম করবে, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার সাথে কোন সম্পর্ক রাখেন না। [১]

ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : আবূ দাঊদ ৩৬, সহীহুল জামি‘ ৭৩১০।

মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ৩৫১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

উক্ববাহ ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।

ঊপদেশ, হাদিস নং ১৪২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

𝐑𝐚𝐪𝐢 𝐌𝐮𝐬𝐭𝐚𝐟𝐢𝐳𝐮𝐫 𝐑𝐚𝐡𝐦𝐚𝐧

18/07/2025

13/07/2025

08/07/2025

04/07/2025

01/07/2025

28/06/2025

26/06/2025

25/06/2025

24/06/2025

18/06/2025

17/06/2025

10/06/2025

Address

Opening Hours

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Monday	09:00 - 21:00
Tuesday	09:00 - 21:00
Wednesday	09:00 - 21:00
Thursday	09:00 - 21:00
Friday	09:00 - 21:00
Saturday	09:00 - 21:00
Sunday	09:00 - 21:00