25/05/2025
সিগারেট দে, বিপ্লব করব
শাহবাগের মোড়ের এক কোণে রুম্পা বসে আছে, হাতে “গার্লস হ্যাভ রাইট টু স্মোক” লেখা প্ল্যাকার্ড, আর মুখে একটা হাফ জ্বলা সিগারেট।
চায়ের দোকানের মামা বলল, “মেয়ে হয়ে সিগারেট! লজ্জা নাই?”
রুম্পা বলে, “মামা, লজ্জা যদি পিতৃতন্ত্র বানায়, আমি তো নির্লজ্জই ভালো!”
পাশ থেকে পম্পা বলে, “সিগারেট পুড়ছে না, আসলে পুড়ছে পুরুষতন্ত্র!”
তখন পাশের এক অনার্স ফার্স্ট ইয়ার ছেলে এসে জিজ্ঞেস করল,
“আপু, ম্যাচ আছে?”
রুম্পা চোখ ঘুরিয়ে বলল, “সিগারেট চাইলে আইডিওলজি নিয়েই এসো!”
শাহবাগের মোড়ের এক কোণে রুম্পা বসে আছে, হাতে “গার্লস হ্যাভ রাইট টু স্মোক” লেখা প্ল্যাকার্ড, আর মুখে একটা হাফ জ্বলা সিগারেট।
চায়ের দোকানের মামা বলল, “মেয়ে হয়ে সিগারেট! লজ্জা নাই?”
রুম্পা বলে, “মামা, লজ্জা যদি পিতৃতন্ত্র বানায়, আমি তো নির্লজ্জই ভালো!”
পাশ থেকে পম্পা বলে, “সিগারেট পুড়ছে না, আসলে পুড়ছে পুরুষতন্ত্র!”
তখন পাশের এক অনার্স ফার্স্ট ইয়ার ছেলে এসে জিজ্ঞেস করল,
“আপু, ম্যাচ আছে?”
রুম্পা চোখ ঘুরিয়ে বলল, “সিগারেট চাইলে আইডিওলজি নিয়েই এসো!”
টুম্পা খুব সিরিয়াস। সে বলে, “আমি শুধু ইন্ডিয়ান অর্গানিক সিগারেট খাই। এতে সমাজবিরোধী পুরুষবান্ধব রাসায়নিক নাই।”
সে তার সিগারেট প্যাকেটের নাম দিয়েছে "পিতৃতন্ত্র নিধন বিড়ি"।
একদিন সিগারেট টানতে টানতেই সে বলে উঠল:
“এই ধোঁয়া ধোঁয়া ধূসরতা আমার নারীত্বের প্রতিচ্ছবি!”
ঝুম্পা ফিসফিস করে বলে, “আরে বলবি ধোঁয়া ঢুকে গেছে চোখে, ঢং করিস না!”
হাসির চূড়ান্ত আসে যখন পম্পা বলে:
“টুম্পা, তোর ওই সিগারেট এত অর্গানিক যে, শেষ টান দেওয়ার পর গাছ জন্মায়!”
ঝুম্পা একদিন শাহবাগে বসে, চায়ের কাপ হাতে, ঠোঁটে সিগারেট, নিজেকে খুব "গ্লোরিয়া স্টেইনেম লাইট" মনে করছে।
হঠাৎ তার মা, গুলিস্তান থেকে মার্কেট করে শাহবাগ দিয়ে বাসে ফিরছিলেন—এবং ঠিক ওই সময় সিগারেট টানার মুহূর্তে মায়ের চোখে পড়ল!
মা চিৎকার: “তুই! ঝুম্পা! সিগারেট ধরেছিস! এক্ষুনি বাসায় আয়!”
ঝুম্পার গলায় ধোঁয়া আটকে গেল, আর স্লোগান বদলে গেলো:
“আমার দেহ, আমার অধিকার—কিন্তু মায়ের সামনে না ভাই!”