Sky lark Aviary

07/11/2024

02/11/2024

🚫 পোষা পাখির জন্য Apple Cider Vinegar (ACV) এর উপকারিতা এবং ব্যবহার 🚫

Apple Cider Vinegar (ACV) হলো পোষা পাখির স্বাস্থ্য উন্নতিতে সহায়ক এক সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান। এতে থাকা ভিটামিন, মিনারেল এবং নিউট্রিয়েন্টস পাখির শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ACV পাখিদের এনজাইম এবং মিনারেল যেমন পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার, ক্লোরিন, ফসফরাস, আয়রন, এবং সিলিকন সরবরাহ করে। ভিটামিনের মধ্যে রয়েছে এ, সি, ই, বি1, বি2, বি6, এবং পি।

ACV এর প্রয়োজনীয়তা ও উপকারিতা:

1. প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক: ACV একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক যা প্রোবায়োটিক এবং জীবাণুনাশক হিসেবেও কাজ করে।

2. অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পরিষ্কারক: এটি পাখির শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখে এবং মুখ ও গলায় ঘা বা কাংকার প্রতিরোধ করে।

3. পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেট, যকৃত, কিডনি এবং অন্ত্রের সুস্থতায় সাহায্য করে। শরীরে ক্ষত হলে দ্রুত শুকাতে সহায়তা করে।

4. সফট ফুড সংরক্ষণ: সফট ফুডের সাথে অল্প পরিমাণ ACV মিশালে তা পাখির খাঁচায় দীর্ঘ সময় রাখা যায়। এতে ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়া সহজে জন্মাতে পারে না। স্প্রাউট তৈরিতেও ACV সহায়ক।

5. আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে চলা: শীত, গরম বা বৃষ্টির সময়ে ACV পাখিকে সহজে মানিয়ে চলতে সহায়তা করে।

6. pH এবং অক্সিজেন সরবরাহ: শরীরের pH লেভেল ঠিক রেখে অক্সিজেন সরবরাহে সহায়তা করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে।

7. চর্বি নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে হার্টকে ভালো রাখতে সহায়ক।

8. স্কিন এবং পালকের যত্ন: চুলকানি, ক্ষত, পোড়া জায়গায় ACV ব্যবহার করলে ইনফেকশন কমে এবং দ্রুত সেরে ওঠে।

ব্যবহারবিধি:

১০ মিলি ACV ১ লিটার বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে পাখির পানির পাত্রে দিন। সারাদিন রাখতে পারেন, কারণ এটি এন্টিফাঙ্গাল, সহজে নষ্ট হয় না।

ফিঞ্চ পাখির জন্য ১ লিটার পানিতে ৫ মিলি ACV মেশানো উপকারী।

ACV পোষা পাখির জন্য একটি মূল্যবান প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যসুরক্ষায় কার্যকরী উপাদান।

30/10/2024

30/10/2024

🦜পাখির জন্য সফট ফুড কিভাবে তৈরি করবেন,,,,,👇

উপকরণ: ভুট্টা,, গম,, চনাবুট,, বুটের ডাল,, মসুর ডাল,, মুগ ডাল,, কলাই ডাল,, খেসারির ডাল।
প্রস্তুত প্রণালী🦜 : প্রথমে উপকরণগুলো সম পরিমাণে নিবেন,,, ভুট্টার পরিমাণ একটু বাড়িয়ে দিবেন,,, মসুর ডালের পরিমাণ একটু কম করে দিবেন,,, এরপর সবগুলো মিক্সড করে ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন,,,এরপর রোদে ভালো করে শুকিয়ে নিবেন,,, তারপর ব্লেন্ডার অথবা পাটাতে পিষে গুঁড়ো করে নিবেন।

খাওয়ানোর নিয়ম🦜: অল্প পানিতে কিছু গুড়ো মিক্সড করবেন যেনো বেশি নরম না হয় আবার বেশি শক্ত না হয়।
সকালের শুরুতে খেতে দিবেন,,, আগেরদিন বিকেলে অন্য সব খাবার নামায় ফেলবন কারন আপনার পাখি যদি ছোটো থেকে এই খাবার খেয়ে অভ্যস্ত না থাকলে তাহেলে প্রথম প্রথম খেতে চাইবেনা।

বি:দ্র: এটা আপনি বাচ্চা পাখিকে হ্যান্ড ফিড হিসেবে খাওয়াতে পারেন।

30/10/2024

পাখির জন্য সফট ফুড কিভাবে তৈরি করবেন,,,,,👇

👉উপকরণ :- ডিম,,গাজর,,কলমি শাক,,লাল শাক,,ধনে পাতা,,গম,,খেঁসারি ডাল,,মুগ ডাল,,মসুর ডাল,,ছনা বুট।

বি:দ্র: আপনারা চাইলে এগুলোর সাথে আরো কিছু আইটেম অ্যাড করতে পারেন যদি থাকে।

👉প্রস্তুতকরণ:- প্রথমে ডাল জাতীয় আইটেম গুলা ১৫ ঘন্টার মতো পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। এরপর এগুলো ভালো মত সিদ্ধ করে নিবেন সাথে ডিম সিদ্ধ করে নিবেন। এরপর শাক জাতীয় আইটেম গুলা ছোট ছোট করে কেটে নিবেন,,,ডিম ও গাজর টা স্লাইসার এ ছোট ছোট করে কেটে নিবেন। তারপর সব গুলো আইটেম মিক্স করে পাখি কে খেতে দিবেন।

👉সপ্তাহে ২-৩ তিন এই খাবার গুলো আপনার পাখিদের খেতে দিলে পাখি ভিটামিন ও পুষ্টির চাহিদা মেটাবে এতে করে আপনার পাখি ভালো ডিম বাচ্চা করবে এবং পাখির রোগ বালাই কম হবে।

30/10/2024

🐦পাখির লিভার টনিক এবং কৃমি কোর্স 💊💊

👉প্রতি ৩ মাস পর পর পাখিদের লিভার টনিক এবং কৃমি কোর্স করালে পাখি সুস্থ থাকে এবং ভালো ব্রিড করে।

লিভার টনিক LIVA VIT , ২ দিন দেওয়ার পর কৃমি ওষুধ AVENEX সকালবেলা দুই ঘণ্টা পাখির খাঁচায় রাখতে হবে। তারপর বের করে ফেলতে হবে। তারপর তিনদিন লিভার টনিক দিতে হবে। প্রতি তিন মাস পর পর এই কোর্সটা করাইতে হবে।

👉পরিমাণ: ১ লিটার পানিতে ১ গ্রাম ঔষধ মিশ্রিত করবেন।

বিঃদ্রঃ 🐦কৃমির ঔষধ অবশ্যই শীতল আবহাওয়ায় দিতে হবে। গরমের সময় হলে সকালবেলা।

🐦কৃমির ওষুধ মিশ্রিত পানি 2 ঘন্টা খাঁচাতে রেখে বের করে ফেলতে হবে।

🐦কৃমির ওষুধ পাখিকে দেওয়ার আগে দুইদিন লিভার টনিক দিতে হবে এবং কৃমির ওষুধ দেওয়ার পরের তিনদিন পাখিকে লিভার টনিক দিতে হবে। এক্ষেত্রে ছয় ঘন্টা পর পর লিভার টনিক এর পানি পরিবর্তন করে দিতে হবে। এই পাঁচদিন পাখিকে সাধারণ পানি দেওয়া যাবে না শুধু লিভার টনিক এর মিশ্রিত পানি খেতে দিতে হবে।

👉AVENEX মিশ্রিত পানি পাখি খাওয়ার পর অথবা ২ ঘন্টার বেশি রাখবেন না,,,এই ঔষধ মিশ্রিত পানি পাখি বেশি খেলে সমস্যা হবে তাই এই বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

👉লিভার টনিক এবং কৃমি কোর্স চলাকালীন সময় পাখি একটু দূর্বল হয়ে পড়ে তাই ঘাবড়ানো প্রয়োজন নেই।

30/10/2024

🐦অনেকেই ব্রিডিং ম্যানেজমেন্ট কিংবা ব্রিডিং প্রস্তুতি নিয়ে অনেক কিছু জানতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন... অনেকেই অনেক রকম ব্রিডিং প্রিপারেশন নিয়ে থাকেন... আমি আমারটা বলবো... তার আগে কিছু সমস্যার কথা বলা যাক...👇

১) এগ বাইন্ডিং...

২) ডিম দিতে গিয়ে পাখি দুর্বল হয়ে যায়...

৩) বাচ্ছাকে খাওয়ায় না...

৪) বাচ্ছার দুর্বলতা...

৫) ডিম সংখ্যা কম বা উর্বরটা কম...

আসলে এগুলা আমাদের মিস মেনেজমেন্টের কারনেই হয়ে থাকে...
পাখি আমরা অনেক সখ করে পালন করি... আমাদের পাখির কালার এবং মিউটেশন শুধু মাত্র ভাল লাগে..তাই এর পিছনে আমরা দৌড়ায়. কিন্তু এর ভিতরের কাজ করা থেকে ৯০% পাখাল অবগত না... মানে পাখির ভিটামিন, মিনারেল, নিউট্রেশন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি... আর এইসব চাহিদা ঠিকঠাক থাকলে পাখি ভাল রেজাল্ট এবং ভাল পারফর্মেন্স করতে বাধ্য...

🐦ব্রিডিং কোর্সে যা যা দরকার..
১ ) ক্যালপ্লেক্স👈 ২ এম এল ১ লিটার পানিতে ৫ দিন...এর পর ২ দিন নরমাল পানি দিতে হবে...

২) জিস-ভেট👈 ২ এম এল ১ লিটার পানিতে ৫ দিন...এরপর আরো দুইদিন নরমাল পানি দিবেন...

৩) ই-সেল👈 ১ এম এল ১ লিটার পানিতে ৫ দিন।

⚠️সতর্কতা👉 ঔষধ মিশ্রিত পানি ৬ ঘন্টার বেশি রাখবেন না।

20/10/2024

Dragon Fruit Benefits (Benefits of Pitaya)

* পুষ্টির ভান্ডার: পিতায়া ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন সি, বি১, বি২ এবং বি৩, পাশাপাশি পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।
ড্রাগন ফল পাখিদের জন্যও বেশ উপকারী হতে পারে। এটি পাখিদের পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি তাদের সুস্থ রাখতে সহায়ক। ড্রাগন ফল পাখিদের জন্য যেসব উপকারিতা নিয়ে আসে তা হল:

1. ভিটামিন এবং মিনারেল সরবরাহ: ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় মিনারেল থাকে, যা পাখিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

2. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস: ড্রাগন ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস পাখিদের কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

3. ফাইবার: ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা পাখিদের হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

4. হাইড্রেশন বজায় রাখা: ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা পাখিদের শরীরে পর্যাপ্ত জলীয় অংশ বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সহায়ক।

5. এনার্জি প্রদান: ড্রাগন ফলে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে, যা পাখিদের এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে এবং তাদের সক্রিয় রাখে।

6. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: এতে থাকা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য উপাদান পাখিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যা বিভিন্ন সাধারণ অসুখ থেকে রক্ষা করতে পারে।
তবে, পাখিদের ড্রাগন ফল খাওয়ানোর আগে তা পরিষ্কারভাবে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে দেওয়া উচিত, যাতে তারা সহজে খেতে পারে।