16/10/2025
ধৈর্য্য নাই যার - তালাক হবে তার।
দেখেন আবু ত্বহা আদনান সাহেবের মানহানি করা সেই সাবিকুন নাহারের রুচি! তার বোরকা পড়ার ষ্টাইল দেখে বুজায় যাচ্ছে তার আচার ব্যবহারটাও কতটা স্টাইলিষ্ট ভয়ানক।
আবু ত্বহা আদনান সাহেব হয়তো আগে ভয় পেতেন মানহানি বিষয়ের কোনো কিছু প্রকাশ হওয়ার,
কিন্তু এখন সত্য মিথ্যা যাই হোক প্রকাশ হয়েছে,
আদনান সাহেবের ভয়টাও আশাকরি কেটে গেছে।
একটা পল্টিবাজ নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতা হলো, স্বামীর চরিত্রে আঘাত হেনে কথা বলা, আর মামলা দিয়ে হয়রানি করিয়ে সাময়িক জিত নেওয়া।
কিন্তু দেখবেন দিন শেষে, আদনান সাহেবের প্রথম স্ত্রী তার সন্তানাদি নিয়ে এক সংসারে ধৈর্যের ফলে ভালোই আছে,
এবং এই ভাইরাস মহিলা আগেই দুইবার তালাক পেয়েছে,
তিন নাম্বার তালাকটাও তার কপালে কড়া নাড়ছে।
সবার সবই ঠিক থাকবে, কিন্তু দেখবেন এই মহিলা সবার দ্বারে দ্বারে ঘুরবে, সময়ে অসময়ে ইজ্জত বিলাবে, আর কোনোরকম দিন পার করবে, সহজে যেটা বলা হয়, উপরে ফিটফাট ভিতরে সদরঘাট।
সমাজের বাস্তবতাও এটাই, যে মহিলা নিজ আশ্রয়কৃত ঘর থেকে যখনই বের হবে, তখনই সে শকুনদের ভোগে শিকার হবে, এবং পদে পদে, তলে তলে এমন অসংখ্য নারী ইজ্জত বিলিয়ে টিকে আছে।
কোনো জীদি ও অধৈর্যশ্যীল নারীকে পুরুষ পছন্দ করেনা,
সন্তানাদির জন্য কখনো কখনো পুরুষ সংসার চালিয়ে গেলেও,
এমন বেয়াদব নারী কোনো পুরুষের আন্তরিক মহব্বত পায়না।
মেয়েরা হবে ধৈর্য্যশীল, আনুগত্য শীল, কোমলমতি, মায়া ও মমতাময়ী, এতে নিজে তো ভালো থাকবেই, সংসার কেও জান্নাতি বানিয়ে রাখবে,
অবশ্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একজন নারীই পারে ঘরকে জান্নাতি করে রাখতে, এবং নারীই পারে সব কিছু তছনছ করে জাহান্নামি করে তুলতে।
এদিকে দেখবেন প্রথম ওয়াইফ, তার স্বামী সন্তান নিয়ে একই ঠিকানায় দিন পারি দিচ্ছে, আর উত্তেজিত বেয়াদব মহিলার
একের পর এক তালাক নিয়ে বিচারের আসায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
এখানেই বুজা যায় ধৈর্য্যই আসলে সুখের মূল,
ধৈর্য্য নাই যার - তালাক হবে তার।
মাসুম বিল্লাহ মারুফ - Masum Billah Maruf