Lata & Sayed's Vlog

Lata & Sayed's Vlog Alhamdulillah, All Praise to Almighty Allah. I live a simple life but I like to dream big...
(3)

09/09/2025

মেয়েদের বলছি বেশি কাজের হবেন না।বেশি পারফেক্ট হইতে যাবেন না।পারফেক্ট হোম,পারফেক্ট রান্না,পারফেক্টভাবে বাচ্চা পালা, এইগুলা করে নিজের শরীর, মন সব ধংস করে কি পাবেন?দিন শেষে শুনতে হবে এই বয়সেই এত রোগ তোমার।
দিন শেষে কিছু মানুষ দেখায় দিবে আপনার অবস্থান। যেসব বাচ্চারা একা একা বড় হয়, বুয়ার হাতের রান্না খেয়ে বড় হয় কিন্তু ভালো থাকে।এত ভালো মা বউ হওয়া লাগবে না। খারাপ পুরুষদের কাছে আপনার ভ্যালু শুন্য। তারা নিজেদের সকল অপূর্ণতা জীবন সঙ্গীর ভেতর খুঁজে বেড়ায়। যে পুরুষ একটা ডিমভাজি করে খেতে পারেনা,এক প্লেট ভাত রান্না করতে পারেনা, সে কখনও নিজের যোগ্যতা নিয়ে চিন্তা করবে না। সে চিন্তা করবে তার স্ত্রী কি পারে আর কি পারে না। তার কাছে কখনো আপনি আপনার রান্নার প্রশংসা পাবেন না, আপনার ঘাম ঝরা খাটনি,আপনার ক্লান্তিময় শরীরের ব্যাথা তার চোখে কখনো পড়বে না। আপনার অসুখ বিসুখে কখনো তার মনে মায়া জন্মাবেনা।আপনার উদাসীন দুপুর, নির্ঘুম রাত তার মনে বিন্দু পরিমাণ দাগ কাটবে না। সংসার আর যাই হোক মায়া ছাড়া হয় না।একি বিছানায় থেকেও দুটি মানুষ দুজনের কাছ থেকে কত দূরে। এই দূরত্ব এক দিনের না যুগের পর যুগ ধরেই চলছে এই মনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ,সব ঠিক হয়ে যাওয়ার আপ্রান চেষ্টা । দুনিয়ায় যদি কেউ জাহান্নামের সাধ পেতে চায় সে যেন একটা ভুল মানুষকে বিয়ে করে।
অনেকে বলে না একটা বাচ্চা নাও সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। একটা বাচ্চা হওয়ার পরে কখনো কিছু ঠিক হয় না।কত দম্পত্তির তো কোন বাচ্চাই নেই, কিন্তু ভালোবাসাটা ঠিকঠাক আছে। যেখানে ভালোবাসা আছে সেখানে বাচ্চা,পারফেকশন এইগুলা কোন ম্যাটার করেনা। আপনি আপনার কদর কখনোই ভুল মানুষের কাছে আশা করবেন না। নিজেকে ভালোবাসুন এখনো সময় আছে। মেয়েরা নিজের ভ্যালু নিজেই কমাই ভুল মানুষের কাছে প্রত্যাশা করে।
কত নারী দেখতে ভালো না, সঙ্গীর প্রতি যত্নবান না, ভালো রান্না পারেনা,গুছিয়ে কোন কাজই করতে পারেনা।যদি সংসার ভাঙ্গার রিজন এইগুলা হত / সঙ্গীর অবহেলার কারণ এইগুলোও হত।বেশিরভাগ মেয়েদেরি সংসার টিকতো না।কারন এই যুগে সুন্দর করে গুছিয়ে সংসার করে খুব কম নারী। নারী হয়ে বলছি সংসার করা ২৪ ঘন্টা চাকরি করার চাইতেও কঠিন। আর ভুল মানুষের সংসার করে নরক যন্তনাই পোড়ার মত।








শেষ বারের মতো Aarong এর একটা ব্যাগ আনতে গেছি লাম guys 🤣🤣🤣🤣
02/09/2025

শেষ বারের মতো Aarong এর একটা ব্যাগ আনতে গেছি লাম guys 🤣🤣🤣🤣

রান্নার আগে খাবার প্রস্তুত করাকে "ফুড প্রিপ" বলা হয় (অথবা একাধিক খাবারের জন্য প্রস্তুতি)। আপনার রান্না সুষ্ঠুভাবে সম্পন...
06/08/2025

রান্নার আগে খাবার প্রস্তুত করাকে "ফুড প্রিপ" বলা হয় (অথবা একাধিক খাবারের জন্য প্রস্তুতি)। আপনার রান্না সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় এবং খাবার নিরাপদ এবং সুস্বাদু হয় তা নিশ্চিত করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। রান্নার আগে খাবার প্রস্তুতির কিছু ধাপ:

🥕১. হাত ধোয়া ও পরিষ্কার পরিবেশ:
• রান্না শুরুর আগে সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন।
• রান্নাঘরের টেবিল, ছুরি, কাটিং বোর্ড ইত্যাদি পরিষ্কার করে নিন।

🥦 ২. উপকরণ ধোয়া:
• সবজি ও ফল ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে নিন।
• পাতা জাতীয় সবজি কয়েকবার পানিতে ভিজিয়ে ধুয়ে নিন।
• কাঁচা মাছ বা মাংস ঠান্ডা পানিতে হালকা ধুয়ে নিতে পারেন, তবে সাবধানে – বেশি না।

🔪 ৩. কাটা ও প্রস্তুত করা:
• প্রয়োজন অনুযায়ী সবজি, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ, টমেটো ইত্যাদি কেটে রাখুন।
• মাছ, মাংস ছোট করে টুকরো করে নিন।

🧂 ৪. মসলা তৈরি:
• আদা-রসুন বাটা তৈরি করুন।
• শুকনো মসলা (হলুদ, মরিচ, ধনে, জিরা, গরম মসলা ইত্যাদি) একসাথে মিশিয়ে রাখতে পারেন।

🥣 ৫. মেরিনেট করা (প্রয়োজনে):
• মাংস বা মাছ – লবণ, হলুদ, লেবুর রস বা দই ও অন্যান্য মসলা দিয়ে মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন।
• এতে স্বাদ বাড়বে এবং মাংস নরম হবে।

🍚 ৬. ভিজিয়ে রাখা (প্রয়োজনে):
• চাল, ডাল কিছুক্ষণ আগে থেকে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
• এতে রান্না দ্রুত হয়।

🍽️ ৭. সবকিছু গুছিয়ে রাখা:
• সব উপকরণ আলাদা আলাদা বাটিতে সাজিয়ে রাখুন।
• এতে রান্নার সময় দ্রুত কাজ করা যায়।

পুরুষরা যেই জায়গাটাতে সবচেয়ে বেশি যত্নে থাকে, সেই জায়গাটাকেই আগে ধ্বংস করে। আর সেটা হচ্ছে তার নিজের স্ত্রীর মন।একটা ত...
02/08/2025

পুরুষরা যেই জায়গাটাতে সবচেয়ে বেশি যত্নে থাকে, সেই জায়গাটাকেই আগে ধ্বংস করে। আর সেটা হচ্ছে তার নিজের স্ত্রীর মন।

একটা তীব্র, তীক্ষ্ণ সত্য। যে সত্যটা অজস্র সংসারের গোপন কান্না। সমাজ যেটা দেখে না, শুনে না, কিন্তু প্রতিদিন একটা একটা করে ভেঙে যায় অগণিত নারীর ভেতরটা।

সংসার চালানো আর মন বোঝা এক জিনিস না।

সংসার চালানো মানে শুধু বাজার করা, বিল দেয়া নয়।

একটা মেয়ের ভেতরের ক্লান্তি, অব্যক্ত কথা, মনের খাঁজে জমে থাকা হতাশাগুলো বুঝে ফেলা — সেটাই প্রকৃত যত্ন।

যুগ বদলেছে, মানুষ বদলেছে, চাওয়া-পাওয়াগুলোও বদলেছে।

একটা স্ত্রীকে শুধুই দায়িত্ব পালনের মেশিন মনে করলে, তার মন একদিন ধ্বংস হবেই।

শুধু বেঁচে থাকলেই তো বেঁচে থাকা হয় না।

স্ত্রীর মনটা হচ্ছে শিশুর মতো

একটা মেয়ে যখন কাউকে ভালোবেসে জীবন দেয়, তখন সে শুধু সংসার করতে চায় না — সে চায় পাশে থেকে বোঝা হোক, তার দুর্বলতাগুলো আলিঙ্গন করা হোক, আর তার কষ্টগুলো ভাগ করে নেওয়া হোক।

কিন্তু কষ্টের কথা বললেই যদি তাকে বলা হয় “তুমি ড্রামা করো”, “তুমি অতিসেন্সিটিভ”, “তুমি বোঝো না”— তখন ধীরে ধীরে সে নিঃশব্দ হয়ে যায়।

কি করা উচিত?

• শুনুন, বোঝার চেষ্টা করুন: স্ত্রী কাঁদছে মানে সে শুধু কাঁদছে না, তার একটা মন আছে যা হয়তো বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছে।

• তুলনা বন্ধ করুন: নিজের মা, বোন, বা অন্য কারো সাথে স্ত্রীকে তুলনা করা মানে তাকে অপমান করা।

• সময় দিন: ফোনের স্ক্রিনে চোখ রেখে নয়, তার চোখের ভাষা পড়ার চেষ্টা করুন।

• স্বীকৃতি দিন: ছোট ছোট কৃতজ্ঞতাগুলো বলুন — “তুমি যা করো, তা আমি দেখি”, “তোমার জন্যই আমার দিনটা সহজ হয়”।

সবচেয়ে মজবুত সম্পর্কগুলো ধ্বংস হয় ‘নিরব অবহেলা’ দিয়ে।

পুরুষেরা সত্যিই যত্ন করে, কিন্তু সেই যত্ন যদি বোঝার অভাবে আঘাত হয়ে যায়, তবে স্ত্রী নামের নারীর মনটা সবচেয়ে বড় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।

জানি না সবাই বুঝবে কিনা, কিন্তু একজন স্বামী যদি একটিবার স্ত্রীর চোখে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে — সে বুঝবে, কতটা মনোযোগ আর মমতা চেয়েছিল সেই মনটা, যেটাকে সে নিজের ভাবত।

01/08/2025
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা সকলেই আরবি মহররম মাসে এসে পৌঁছেছি। এই মাসের ৯ ও ১০ তারিখে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নফল সিয়াম...
06/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ, আমরা সকলেই আরবি মহররম মাসে এসে পৌঁছেছি। এই মাসের ৯ ও ১০ তারিখে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নফল সিয়াম পালন করি।

অনেকেই ভাবি, এই দিনে কারবালার প্রান্তরে প্রিয় নবীজি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রাণপ্রিয় নাতি ইমাম হুসাইন (আঃ) এর নির্মমভাবে শহিদ হওয়ার শোকে মুসলিমরা সিয়াম পালন করে।

কিন্তু অবাক হলেও সত্য এই যে, আশুরার দিন সিয়াম পালন করার পেছনে এই ইতিহাসটি একেবারেই সত্য নয়। তাহলে কেন আমরা আশুরার দিনে সিয়াম পালন করি? কেন এই মাসটিকে “আল্লাহর মাস” বলা হয়? আশুরার সিয়াম পালনের ফজিলতই-বা কি? রাসুল (সাঃ) আমাদেরকে এই বিষয়ে কি বলে গিয়েছেন, চলুন জেনে নিই-

আল্লাহ সুবাহান তায়ালা সুরা তাওবার ৩৬ নাম্বার আয়াতে বলেছেন: “আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন হতেই আল্লাহর বিধানে আল্লাহর নিকট নিশ্চয়ই মাসসমূহের সংখ্যা হল বারো মাস। এর মধ্যে চারটি মাস হল নিষিদ্ধ ( অর্থাৎ পবিত্র)। এটাই সরল বিধান। অতএব তোমরা এ মাসগুলোতে নিজেদের প্রতি জুলুম (ঝগড়া-ফ্যাসাদ) করো না।’’

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তিনটি মাস ক্রমান্বয়ে জিলকদ, জিলহাজ্জ ও মুহাররাম। আর চতুর্থ মাসটি হল রজব।
(বুখারঃ কিতাবুত তাফসীর সূরা তাওবাহ পরিচ্ছেদ, মুসলিম ক্বাসামাহ অধ্যায়)।
আর রমজান মাসের পরে সর্বোত্তম সিয়াম হলো আল্লাহর মাস মুহররম মাস।’’(মুসলিমঃ২/৮২১)

মহররম মাসে সিয়াম পালন সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আরো বলেন- আশুরার দিনের সিয়াম গত এক বছরের পাপ মার্জনা করে।’’ (মুসলিমঃ২/৮১৯)

এই তথ্যগুলো থেকে আমরা ভালোভাবে বুঝতে পারি এই মাসটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, যদিও এটি কেবল নফল সিয়াম।

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এতটা সজাগ ছিলেন যে, আশুরার আগের দিন থেকেই সাহাবা কারিমদের রোজা রাখার ব্যাপারে স্মরণ করিয়ে দিতেন এবং অধিক হারে উৎসাহ দিতেন অতঃপর আশুরার দিন রোজা রাখা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে খবরাখবর নিতেন।(মুসলিমঃ ১১২৮)

“আল্লাহর মাস” হওয়া ছাড়াও সিয়াম পালনের আরো একটি কারণ ছিলো। কি সেই রহস্য?

কোরআন আর সুন্নাহ বাছাই করে দেখলে এ রহস্যের পেছনে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও নির্ভরযোগ্য যে কারণটি উদ্ঘাটন হয় তা হলো-

মহানবী (সাঃ) যখন হিজরত করে মদিনা পৌঁছেন, তখন তিনি দেখলেন যে মদিনার ইয়াহুদি সম্প্রদায় আশুরার দিনে রোজা পালন করছে।

তিনি তাদের জিজ্ঞেস করেন, আশুরার দিনে তোমরা রোজা রেখেছ কেন? তারা উত্তর দিল, এই পবিত্র দিনে মহান আল্লাহ মুসা (আঃ) ও বনি ইসরাইলকে ফিরআউনের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন আর ফিরআউন ও তার বাহিনী কিবতি সম্প্রদায়কে সাগরে (লোহিত) ডুবিয়ে মেরেছিলেন

এর কৃতজ্ঞতাস্বরূপ হযরত মুসা (আঃ) রোজা রাখতেন, তাই আমরাও আশুরার রোজা পালন করে থাকি।

তাদের উত্তর শুনে নবী করিম (সাঃ) ইরশাদ করেন, “হযরত মুসা (আঃ)-এর কৃতজ্ঞতার অনুসরণে আমরা মুসলিমরা তোমাদের চেয়ে অধিক হকদার।” অতঃপর তিনি নিজে আশুরার রোজা রাখেন এবং উম্মতকে তা পালন করতে নির্দেশ প্রদান করেন। (বুখারি-৩৩৯৭, মুসলিম-১১৩৯)

এই থেকে বুঝা যায় আশুরার দিনে সিয়াম পালনে কারবালার মর্মান্তিক ও নেক্কারজনক ঘটনার কোন যোগসাজস নেই। ইসলামিক গবেষকগণ দাবি করেন, কেউ যদি কারবালার শোকের নিয়তে এইদিন সিয়াম পালন করেন এবং তাজিয়া মিছিলে যোগ দেন তাহলে তার ঈমান থাকবে না। নাউজুবিল্লাহি মিন যালিক।

এর কারণ হিসেবে সম্মানিত স্কলারগণ জানান, যেহেতু ইসলামে ৩ দিনের বেশি শোক জ্ঞাপন করা, তারসাথে মুখে প্রহার করা, গাল চাপড়ানো, জামা-কাপড় ছিড়ে ফেলা ও শোকে নিজের মাথার চুল কামিয়ে ফেলা অথবা চুল লম্বা করা একেবারে হারাম সেহেতু কারবালার ঘটনায় তাজিয়া মিছিল বের করে অনুরুপ কাজ করা অবশ্যই বেদায়াত এবং ঈমান হারানোর জন্য যথেষ্ট।

(মুসলিমঃ ৩৫৯১, বুখারীঃ ৪৮৯২, ১২৯৪, বায়হাকী- ৪/৬৪, আবু দাউদঃ ৩১১৯)

অতএব, প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আশুরার এই দিনে মূলত মুসা (আঃ) আল্লাহর কুদরতে বিজয় লাভ করেন, সেই খুশিতেই রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পথ অনুসরণ করে আমরাও আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে সিয়াম পালন করবো, আর তা ৯ ও ১০ মহররম তারিখে,
ইন শা আল্লাহ। (মুসলিম-১১৩৪)

সাথে সাথে ইমাম হুসাইন (আঃ) কে হারানোর বেদনারও আমাদের মনে-প্রাণে অবশ্যই কাজ করবে। সে জন্য সিয়ামরত অবস্থায় আমরা আল্লাহর কাছে রোজ হাশরের দিন হ*ত্যাকারীদের উপযুক্ত শাস্তি প্রার্থনা করবো।

আল্লাহ আমাদেরকে উত্তম আক্বিদার অধিকারী হবার তৌফিক দিক। আল্লাহুম্মা আমিন।

২৮ বছর সংসার করার পর আমার এক পরিচিত আপু ডিভোর্সে যাচ্ছেন কারণ তার মনে হয়েছে সে লাভ বোম্বিং— এর শিকার ছিল। মিষ্টি মোড়কে ...
30/06/2025

২৮ বছর সংসার করার পর আমার এক পরিচিত আপু ডিভোর্সে যাচ্ছেন কারণ তার মনে হয়েছে সে লাভ বোম্বিং— এর শিকার ছিল।

মিষ্টি মোড়কে ভয়ংকর ফাঁদ
লাভ বোম্বিং—শব্দটা শুনতে যতটা রোমান্টিক লাগে, এর পেছনের বাস্তবতা ততটাই অন্ধকারাচ্ছন্ন।

এটি কোনো নিছক ভালোবাসার প্রকাশ নয়, বরং এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক কৌশল (psychological manipulation) যা অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে।
যেভাবে কাজ করে লাভ বোম্বিং
ভাবুন তো, আপনার জীবনে এমন একজন মানুষ এলো যে হঠাৎ করেই আপনাকে অঢেল ভালোবাসা, মনোযোগ, প্রশংসা আর উপহারে ভরিয়ে দিল।

আপনার মনে হতে পারে, "আহা! এমন মানুষই তো আমি সারা জীবন খুঁজেছি!" সে আপনার প্রতি এতটাই যত্নশীল আচরণ করবে যে মনে হবে যেন সে আপনার জন্যই তৈরি হয়েছে। রাতারাতি আপনার দুনিয়াটা যেন ভালোবাসার বন্যায় ভেসে যাবে। এটাই হলো লাভ বোম্বিংয়ের প্রথম ধাপ— তীব্র মুগ্ধতা এবং আসক্তি (intense idealization and addiction) তৈরি করা।

যখন মুখোশটা খুলে যায়
কিন্তু এই মধুচন্দ্রিমা চিরস্থায়ী হয় না। যখন আপনি পুরোপুরি তার ওপর মানসিকভাবে নির্ভরশীল (emotionally dependent) হয়ে পড়বেন এবং তার প্রতি অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন, তখনই খেলাটা পাল্টে যাবে। হঠাৎ করেই সে দূরে সরে যাবে, যোগাযোগ কমিয়ে দেবে, বিরক্তি প্রকাশ করবে, এমনকি আপনাকে দোষারোপ করা শুরু করবে।

আপনি হতবিহ্বল হয়ে ভাববেন, "আমি কি এমন কিছু ভুল করলাম?" এই পর্যায়ে আপনার আত্মবিশ্বাস ভেঙে যায় এবং নিজেকে দোষী মনে হতে থাকে।
এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ কৌশল
আসলে, লাভ বোম্বিং হলো এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ কৌশল (control technique)। যারা এই খেলায় পারদর্শী, তারা জানে কীভাবে একজন মানুষকে দ্রুত তাদের জালে জড়াতে হয়। তাদের উদ্দেশ্য হলো আপনাকে মানসিকভাবে দুর্বল (mentally vulnerable) করে তোলা, যাতে আপনি তাদের কথায় ওঠাবসা করেন।

একবার আপনি তাদের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়লে, তারা আপনার আবেগ, সিদ্ধান্ত এবং এমনকি আপনার জীবনকেও নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।
নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন
দুঃখজনক হলেও সত্যি, বর্তমানে অনেকেই এই লাভ বোম্বিংয়ের শিকার হচ্ছেন।

মনে রাখবেন, যে ভালোবাসা হঠাৎ করে বিস্ফোরিত হয়, তা হঠাৎ করেই মিলিয়ে যেতে পারে। ধীরে ধীরে গড়ে ওঠা সম্পর্কই (relationships built over time) দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সত্যিকারের গভীরতা পায়। তাই কারও অতিরিক্ত যত্ন বা প্রশংসায় মুগ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সতর্ক হন।

নিজেকে প্রশ্ন করুন, এই যত্ন কি genuine, নাকি এর পেছনে কোনো উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে? নিজের অনুভূতি আর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন থাকাটা সবচেয়ে জরুরি।

আপনিও এই লাভবম্বিং এর শিকার হচ্ছেন না তো সামাজিক মাধ্যমে বা এই সমাজের মানুষের মাধ্যমে॥
©️


29/06/2025

আমি দূর থেকে দেখছি কিছু আছে ওই জায়গায় আমি যতই তার কাছে যাই আরো কাছে যাই যেনো সব এক হয়ে যাচ্ছে সাদা হয়ে যাচ্ছে যখন শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেলাম দেখলাম কিছুই নাই শূন্য ।তাহলে আমি কই তাকিয়ে ছিলাম।

সুখ আসলে কী?বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা আ...
29/06/2025

সুখ আসলে কী?

বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা আঁকেন।

একটা ভাঙা খাটের ছোট বিছানায় শান্তিতে ঘুমাচ্ছে একটি বড়ো পরিবার। খাটের একটা পায়া নাই, সেখানে দুটি ইট রাখা। জরাজীর্ণ বাড়ির ছাদের ফুটো থেকে পানি পড়ছে, ওখানে তাই ছাতা রাখা। বাড়ির কুকুরটিও বিছানায় শান্তিতে ঘুমায়। কপাট বিহীন জানালায় পাখি বসেছে। মুরগি শেয়ালে নেবারও দুর্ভাবনা নেই।

ছবিটা দেখার পর মনে হলো, সুখ মানে সমস্যা না থাকা নয়, কষ্টের পরিস্থিতিকে স্বাচ্ছন্দ্যে মেনে নেওয়ার মধ্যেই সুখ। যা আছে তা নিয়েই খুশি থাকি, শান্তিতে ঘুমায়।
আমাদের দেশে এমন অনেক বাড়িঘর আছে টিনের, বৃষ্টির দিনে রাতে ঘুমাতে পারতাম না বৃষ্টির শব্দে ,আর যখন গ্রীষ্মকাল ছিল রোদের তাপে সারাদিন বাড়িতে থাকতে পারতাম না, রাতে বিছানা গরম হয়ে থাকতো মাটিতে ঘুম আসতে হইত তবুও ওই ঘরে ভাইবোন বাবা মা সবাই মিলে সুখে বসবাস করতাম।কোনো প্রকার অশান্তি ছিল না সবাই অনেক সুখেই ছিলাম টিনের ঘরে ।হায়রে টিনের ঘর কবে যে হারিয়ে গেলো, সুখের দিন গুলো টিনের ঘরের মতোই যেনো,জানি না বুঝে উঠার আগেই সব হারিয়ে গেলো আর ফিরে পাবো না সেই ভালোবাসা হয়তো ছোট ভাই বোন আর হয়তো আপু বলে ডাকবে না নির্দ্বিধায় তবুও শুনতে মন চাই ওদের ভালোবাসার ডাক।হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস ,দম ফুরাইলে ঠুস,তবুতো ভাই কারোরই নাই একটু খানি হুস,রঙিন ফানুস হায়রে মানুষ। এই গানটার কথা মনে পরে গেলো ,ছোট বেলায় বাবা খুব এই গানটা শুনত তখন বুঝি নাই ,কেনো শুনত এই গানের মানেও বুঝতাম না ,এখন বুঝি কেনো বাবা এই গান শুনত।আমি এখন এই বয়সে এসে এই গান শুনি,যখন আমার কিছুই ভালো লাগে না ,,,,,,,,,,
✅❤️🥀

Address

Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lata & Sayed's Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Lata & Sayed's Vlog:

Share