Extreme ufs

Extreme ufs nothing to said just.DOING something wander.

23/06/2025
https://www.facebook.com/share/p/19o11a3Axr/ধেঁয়ে আসছে দেশের দিকে মাঝারি থেকে প্রায় শক্তিশালী বৃষ্টি বলয় "ঝটিকা"।এটি একট...
10/04/2025

https://www.facebook.com/share/p/19o11a3Axr/
ধেঁয়ে আসছে দেশের দিকে মাঝারি থেকে প্রায় শক্তিশালী বৃষ্টি বলয় "ঝটিকা"।
এটি একটি ক্রান্তীয় বৃষ্টিবলয় ও আংশিক বৃষ্টিবলয়, মানে এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের সকল এলাকায় বৃষ্টি ঝড়ানোর সম্ভাবনা কম। তবে কভারেজের দিক থেকে অন্তত দেশের ৬০-৭০% এলাকায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে।

এটি চলতি বছরের দ্বিতীয় ক্রান্তীয় বৃষ্টি বলয়, যা ১০ ও ১১ তারিখে দক্ষিণ চট্টগ্রাম বিভাগ ও রংপুর, রাজশাহী, সিলেট, ময়মনসিংহ বিভাগে বেশি সক্রিয় হতে পারে। ও পরবর্তীতে ১৪ তারিখ হতে দেশের অনেক এলাকায় সক্রিয় হতে পারে।

অধিক সক্রিয়ঃ সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ বিভাগ।
মাঝারি সক্রিয় : রাজশাহী, ঢাকা ও দক্ষিণ চট্টগ্রাম বিভাগ।
কম সক্রিয়ঃ খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বাকি এলাকা।

নাম : প্রায় শক্তিশালী বৃষ্টি বলয় ঝটিকা।
টাইপ : আংশিক বৃষ্টিবলয়।

কাভারেজ : দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা।

ধরন : ক্রান্তীয় বৃষ্টি বলয়।
সময়কাল : বিরতিসহ ১০ ই এপ্রিল টু ২২ শে এপ্রিল।

কালবৈশাখী : আছে বিভিন্ন এলাকায়।
বজ্রপাত : অপেক্ষাকৃত তীব্র
বন্যা : নেই
একটানা বর্ষন : ১০ ও ১১ তারিখে কক্সবাজার ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায়।
সিস্টেম : একটি লঘুচাপ
ঝড় : এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা আছে।
সাগর : বেশিরভাগ সময়েই প্রায় নিরাপদ থাকতে পারে।

নোট : বৃষ্টিবলয় ঝটিকা চলাকালীন সময়ে দেশের আকাশ অধিকাংশ এলাকায় আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। ও অধিক সক্রিয় এলাকায় মেঘলা থাকতে পারে।
ঝটিকায় অধিকাংশ বৃষ্টিপাত হতেপারে আকস্মিকভাবে ও সল্পস্থায়ীভাবে। হটাৎ উত্তর পশ্চিমে কালো মেঘ প্রচন্ড দমকা হাওয়া, তারপর বজ্রসহ বৃষ্টি এরপর আবহাওয়া পরিস্কার।

বিবরন : এই বৃষ্টিবলয় টি ১০ ই এপ্রিল উত্তর বঙ্গ রংপুর বিভাগ ও কক্সবাজার হয়ে দেশে প্রবেশ করতে পারে।
ও ২২ শে এপ্রিল সিলেট হয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে।

*এই বৃষ্টি বলয় চলাকালীন সময়ে দেশের প্রায় ৫০ শতাংশ এলাকায় পানি সেচের চাহিদা পুরন হতে পারে।

বৃষ্টিবলয় ঝটিকা চলাকালীন সময়ে দেশের আবহাওয়া অধিকাংশ এলাকায় আরামদায়ক থাকতে পারে, তবে বরিশাল, খুলনা ভ রাজশাহী বিভাগের কিছু এলাকায় মৃদু তাপপ্রবাহ চলতে পারে।

ঝটিকা চলাকালীন সময়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর অধিকাংশ সময়েই বায়ুচাপের তারতম্যের কারনে কিছুটা উত্তাল থাকতে পারে।
ঝটিকা চলাকালীন সময়ে বেশি সক্রিয় স্থানে রোদের উপস্থিতি তেমন পাওয়া যাবেনা ইনশাআল্লাহ।

মেঘের অভিমুখ: অধিকাংশ এলাকায় উত্তর পশ্চিম হতে দক্ষিণ পূর্ব দিকে।

বন্যার সতর্কতাঃ নেই

বজ্রপাতঃ এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের অধিকাংশ এলাকায় তীব্র বজ্রপাত হতে পারে।

আসুন একনজরে দেখেনেই বৃষ্টি বলয় ঝটিকা চলাকালীন সময়ে দেশের কোন বিভাগে গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও বৃষ্টি বলয়ের ১৩ দিনে কোন বিভাগে গড়ে কত দিন বৃষ্টির সম্ভ

ঢাকা ৫০-৭০ মিলিমিটার, গড়ে ৬দিন
খুলনা ২০-৩০ মিলিমিটার গড়ে ৪ দিন
বরিশাল ২০-৩৫ মিলিমিটার গড়ে ৩ দিন
সিলেট ৯০-১৩০ মিলিমিটার গড়ে ৮ দিন
ময়মনসিংহ ৫০-৭০ মিলিমিটার গড়ে ৭ দিন
রাজশাহী ৩০-৪৫ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
রংপুর ৬০-৯০ মিলিমিটার গড়ে ৭ দিন
চট্টগ্রাম ১৫-৫০ মিলিমিটার গড়ে ৩/৫ দিন।

আসুন একনজরে দেখে নেই, বৃষ্টি বলয় ঝটিকা চলাকালীন সময়ে আপনার জেলায় গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টি হতেপারে।
জেলার নাম। বৃষ্টির পরিমান (মিমি)

সিলেট। ১১০+

সুনামগঞ্জ। ১১০+

হবিগঞ্জ। ৯০+

মৌলভীবাজার। ৬০+

রংপুর, ৬০+

দিনাজপুর, ৭০+

ঠাকুরগাঁও। ৫৫+

পঞ্চগড় ৯০+

নীলফামারী ৮০+

লালমনীরহাট। ৭০+

কুড়িগ্রাম। ১০০+

গাইবান্ধা ৬০+

জয়পুরহাট। ৬৫+

নওগাঁ ৫০+

বগুড়া ৪৫+

চাঁপাইনবাবগঞ্জ। ৩৫+

রাজশাহী ৪৫+

নাটোর। ৪৫+

সিরাজগঞ্জ। ৫০+

পাবনা ৪০+

খুলনা(উত্তর) ৪০+
খুলনা (দক্ষিন) ৩৫+

সাতক্ষীরা (উত্তর) ৩৫+
সাতক্ষীরা(দক্ষিণ) ৩৫+

বাগেরহাট(উত্তর) ৪০+
বাগেরহাট(দক্ষিন) ২৫+

যশোর, ৪৫+

নড়াইল। ৩৫+

মাগুরা ৫০+

ঝিনাইদহ। ৪৫+

চুয়াডাঙ্গা ৪০+

মেহেরপুর। ৪০+

কুষ্টিয়া ৪০+

বরিশাল, ৩৫+

পিরোজপুর। ৩৫+

ঝালকাঠি ৩০+

পটুয়াখালী ৩০+

বরগুনা ৩০+

ভোলা ৩০+

চট্টগ্রাম, ২৫+

ফেনী ২৫+

লক্ষ্মীপুর ৩০+

চাঁদপুর। ৩০+

কুমিল্লা দক্ষিণ ৩৫+
কুমিল্লা উত্তর ৪০+

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৪৫+

খাগড়াছড়ি ৩০+

রাঙ্গামাটি ২৫+

বান্দরবান। ৫০+

কক্সবাজার। ৭০+

নোয়াখালী, ৩৫+

ঢাকা ৫৫+

গোপালগঞ্জ। ৪০+

মাদারীপুর। ৪৫+

শরিয়তপুর ৫০+

ফরিদপুর। ৪০+

রাজবাড়ী। ৩৫+

মানিকগঞ্জ। ৪৫+

মুন্সীগঞ্জ। ৪৫+

নারায়ণগঞ্জ। ৪৫+

নরসিংদী ৭০+

গাজীপুর। ৬০+

টাঙ্গাইল। ৫০+

কিশোরগঞ্জ। ৭৫+

ময়মনসিংহ। ৬৫+

জামালপুর। ৮০+

শেরপুর। ১০০+

নেত্রকোনা ৬০+
কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ) ২৫+ মিলিমিটার।
২৪ পরগনা ২০+

*এখানে দেওয়া বৃষ্টির পরিমান একটা গড় ধারনা মাত্র, স্থানভেদে এর পরিমান কিছুটা হেরফের হতেপারে। ও দেশের কোন কোন ক্ষুদ্র এলাকায় কিছুটা বেশি বৃষ্টি হতে পারে ও কোন ক্ষুদ্র স্থানে বৃষ্টি অনেক কম হতে পারে।
নোট : প্রাকৃতিক কারনে বৃষ্টি বলয় ঝটিকা এর সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তন ও এর শক্তি কিছুটা হ্রাস, বৃদ্ধি বা বিলুপ্ত হতেপারে।

পূর্বাভাস তৈরি : Bangladesh Weather Observation Team Ltd. (BWOT)
Graphic: ECMWF Model from Windy

[Copyright : বাংলাদেশে BWOT একমাত্র আবহাওয়া সংস্থা যারা বৃষ্টি বলয় নামকরন করে বৃষ্টিবলয়ের পূর্বাভাস করার প্রচলন করে। তাই BWOT ব্যাতিত আর কেউ বৃষ্টি বলয় নামকরণ করে পূর্বাভাস করে বিভ্রান্তি তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন]

*DISCLAIMER: এটা শুধুমাত্র আমাদের গবেষণায় পাওয়া তথ্য, কোনো সরকারি পূর্বাভাস বা সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি না এবং আবহাওয়া সংক্রান্ত অফিসিয়াল পূর্বাভাসের জন্য সবাই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করুন।
এবং এই পূর্বাভাসের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করুন, অথবা তাদের পূর্বাভাস অনুসরণ করুন।

ধন্যবাদ : Bangladesh Weather Observation Team- BWOT
Copyright...

মায়ের আবদার রক্ষায় হবু পাত্রের সাথে প্রথমবার একা মিট করতে উত্তরার এক ওপেন এয়ার রেস্টুরেন্টে এসেছিলাম গতকাল ইফতারের পর। আ...
31/03/2025

মায়ের আবদার রক্ষায় হবু পাত্রের সাথে প্রথমবার একা মিট করতে উত্তরার এক ওপেন এয়ার রেস্টুরেন্টে এসেছিলাম গতকাল ইফতারের পর। আলাপচারিতার এক পর্যায়ে পাত্র জানতে চাইলো আমি পাত্রের কাছে কত মোহর আশা করি।

আমি বললাম "আমার বান্ধবীর ১৫ লাখে বিয়ে হয়েছে। আমার এর কমে হলে ভালো দেখায়না"। পাত্র কোন উত্তর দেয়নি৷ মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়েছে। আমরা একে অপরের ব্যাপারে অনেক কিছু জেনে নিই। একসময় আমরা একে অপরের থেকে বিদায় নেই।

আজকে সকালে মায়ের থেকে জানতে পারি পাত্রপক্ষ বিয়েতে অপারগতা প্রকাশ করেছে। আমার একটু অপমান লাগে ব্যাপারটা। রিজেক্ট করার অধিকার শুধু আমিই রাখতে চেয়েছিলাম। আমি পাত্রকে কল দিয়ে কারন জানতে চাই। পাত্র স্বভাবসুলভ বিনয়ের সাথে উত্তর দেয়, তার বন্ধুর নাকি প্রাইভেট ভার্সিটির এর সেরা সুন্দরীর সাথে বিয়ে হয়েছে।

এখন এমন সুন্দরী মেয়ের সাথে বিয়ে না হলে নাকি তার সমাজে মুখ থাকবেনা। তাই সে বিয়েতে অসম্মতি জানিয়েছে। আমার এবার আরো বেশি অ'পমানিত বোধ করলাম। আমি সুন্দরি নই ?

কোনোভাবে কি এই ছেলের বিরদ্ধে কোণ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে ?
অভিজ্ঞদের পরামর্শ চাই।

( নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক )
সংগ্রহীত

দে-শ টা এত্তো সুন্দর চলার পরে-ও, তোমাদের যাদের এ-ই দে-শ খাওয়ার লোভ, আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত করুক।
29/03/2025

দে-শ টা এত্তো সুন্দর চলার পরে-ও, তোমাদের যাদের এ-ই দে-শ খাওয়ার লোভ, আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত করুক।

লোভ থেকে মুক্ত হতে পারলেই জীবন সুন্দর 💖বাবা কাকারা কি সবার ই এমন হয়। আল্লাহ ভালো জানেন। Extreme ufs
26/03/2025

লোভ থেকে মুক্ত হতে পারলেই জীবন সুন্দর 💖
বাবা কাকারা কি সবার ই এমন হয়। আল্লাহ ভালো জানেন।
Extreme ufs

★★★ ৭০০ বছর মুসলিমরা শাসন করে হিন্দুদেরকে মায়ের কোলে রেখে লালন করেছিলো। কখনো হিন্দু নিঃচিহ্ন করার কথা কেউ ভাবেনি।    ★★ ...
26/03/2025

★★★ ৭০০ বছর মুসলিমরা শাসন করে হিন্দুদেরকে মায়ের কোলে রেখে লালন করেছিলো। কখনো হিন্দু নিঃচিহ্ন করার কথা কেউ ভাবেনি।
★★ ভারত_আসলে_কাদের?? ভারতের ইতিহাস শেষ পর্যন্ত পড়ুন!! ঘৌরি সাম্রাজ্য থেকে নরেন্দ্র মোদী পর্যন্ত ঘোরি কিংডম!!
★★ আমরা গর্বিত আমরা মুসলমান, আমরা মানুষ, আমাদের ধর্ম ইসলাম আর ইসলাম শান্তির,মানবতার ধর্ম।
1 = 1193 মোহাম্মদ ঘোরি
2 = 1206 কুতুবুদ্দিন আইবেক
3 = 1210 বাকি শাহ
4 = 1211 ইলতুৎমিস
5 = 1236 রকিনউদ্দিন ফিরোজ শাহ
6 = 1236 রাজা সুলতান
7 = 1240 মোজাদ্দিন বাহরাম শাহ
8 = 1242 আল-দীন মাসউদ শাহ
9 = 1246 নাসিরুদ্দিন মাহমুদ
10 = 1266 গিয়াসউদ্দিন বালবিন
11 = 1286 ..........
12 = 1287 মসজিদের কাবাদন
13 = 1290 শামসুদ্দিন কামার্স
মহান সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকার থেকে -97 বছর প্রায় দূরে।)
★★ সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্য
1 = 1290 জালালউদ্দিন ফিরোজ খিলজি
2 = 1292 শিক ধর্ম
4 = 1316 শাহাবুদ্দিন ওমর শাহ
5 = 1316 কুতুবুদ্দীন মোবারক শাহ
6 = 1320 নাসিরুদ্দিন খুসরো শাহ
খলজি সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -30 বছর প্রায়)
★★ তুঘলক সাম্রাজ্য
1 = 1320 গিয়াসউদ্দিন তুঘলক (প্রথম)
2 = 1325 মোহাম্মদ ইবনে তুঘলক (দ্বিতীয়)
3 = 1351 ফিরোজ শাহ তুঘলক
4 = 1388 গিয়াসউদ্দিন তুঘলক (দ্বিতীয়)
5 = 1389 আবু বকর শাহ
6 = 1389 মোহাম্মদ তুঘলক (সোম)
7 = 1394 .......... (আমি)
8 = 1394 নাসিরুদ্দিন শাহ (দ্বিতীয়)
9 = 1395 নুসরত শাহ
10 = 1399 নাসিরুদ্দিন মোহাম্মদ শাহ (দ্বিতীয়)
11 = 1413 সরকার
তুঘলক সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকার -94 বছর প্রায় দূরে।)
★★ সাদ Saeed রাজবংশ *
1 = 1414 খেজুর খান
2 = 1421 মুইজউদ্দিন মোবারক শাহ (দ্বিতীয়)
3 = 1434 মুহাম্মদ শাহ (চতুর্থ)
4 = 1445 আল্লাহ আলম শাহ
সা'দ রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী - 37 বছর প্রায়)
★★ লোধি সাম্রাজ্য
1 = 1451 বাহলোল লোধি
2 = 1489 লোধি (দ্বিতীয়)
3 = 1517 আব্রাহাম লোধি
লোধি সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী-75 বছর প্রায়)
★★ মুঘল সাম্রাজ্য
1 = 1526 জহিরউদ্দিন বাবর
2 = 1530 হুমায়ুন
মুঘল সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
★★ সুরিয়ান সাম্রাজ্য
1 = 1539 শের শাহ সুরি
2 = 1545 ইসলাম শাহ সুরি
3 = 1552 মাহমুদ শাহ সুরি
4 = 1553 আব্রাহাম সুরি
5 = 1554 পারভেজ শাহ সুরি
6 = 1554 মোবারক খান সুরি
সুররিয়ান সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -16 বছর প্রায়)
★★ আবার মোগল সাম্রাজ্য
1 = 1555 হুমায়ুন (আবার)
2 = 1556 জালালউদ্দিন আকবর
3 = 1605 জাহাঙ্গীর স্লাম
4 = 1628 শাহ জাহান
5 = 1659 আওরঙ্গজেব
6 = 1707 শাহ আলম (প্রথম)
7 = 1712 বাহাদুর শাহ
8 = 1713 ফার্কুয়ারশিয়ার
9 = 1719 রিফাদ রজত
10 = 1719 ...............
11 = 1719 ...............
12 = 1719 মাহমুদ শাহ
13 = 1748 আহমেদ শাহ
14 = 1754 ...................
15 = 1759 শাহ আলম
16 = 1806 আকবর শাহ
17 = 1837 সাহসী কিং জাফর
মুঘল সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -১১৫ বছর থেকে দূরে।)
★★ব্রিটিশ রাজ *
1 = 1858 লর্ড কিং
2 = 1862 লর্ড জেমস ব্রুস এলগিন
3 = 1864 লর্ড জে লরেন্স
4 = 1869 লর্ড রিচার্ড মায়ো
5 = 1872 লর্ড নর্থবাক
6 = 1876 লর্ড এডওয়ার্ড ল্যাটিন
7 = 1880 লর্ড জর্জ রিপন
8 = 1884 লর্ড ডাফারিন
9 = 1888 লর্ড হ্যানি লেসডন
10 = 1894 লর্ড ভিক্টর ব্রুস এলগিন
11 = 1899 লর্ড জর্জ করজিয়ান
12 = 1905 লর্ড গিলবার্ট মিন্টো
13 = 1910 লর্ড চার্লস হার্ড্জ
14 = 1916 লর্ড ফ্রেডেরিক থেকে এক্সিকিউয়ারে
15 = 1921 লর্ড রাক্স আজাক রিদিগ
16 = 1926 লর্ড এডওয়ার্ড ইরউইন
17 = 1931 লর্ড ফারম্যান ওয়েলডন
18 = 1936 লর্ড আলেজান্দ্রা লিনলিথগো
19 = 1943 লর্ড অর্কিবল্ড হুইল
20 = 1947 লর্ড মাউন্ট ব্যাটন
ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সমাপ্তি
★★ ভারত, প্রধানমন্ত্রী
1 = 1947 জওহরলাল নেহেরু
2 = 1964 গোলজারি লাল নন্দ
3 = 1964 লাল বাহাদুর শাস্ত্রী
4 = 1966 গোলজারি লাল নন্দ
5 = 1966 ইন্দিরা গান্ধী
6 = 1977 মোরারজি দেশাই
7 = 1979 চরণ সিং
8 = 1980 ইন্দিরা গান্ধী
9 = 1984 রাজীব গান্ধী
10 = 1989 বিশ্বনাথ রিটার্নস
11 = 1990 চন্দ্রশেখর
12 = 1991 পি.ভি. নরসিমা রাও
13 = 1992 অটল বিহারী বাজপেয়ী
14 = 1996 চাদে গৌড়
15 = 1997 আই.কে. গুজরাল
16 = 1998 অটল বিহারী বাজপেয়ী
17 = 2004 মনমোহন সিং
18 = 2014 নরেন্দ্র মোদী
এক হাজার বছর ধরে মুসলমান রাজত্ব হওয়া সত্ত্বেও হিন্দুরা ভারতে রয়ে গেছে। মুসলিম শাসকরা তাদের সাথে কখনই অন্যায় আচরণ করেনি। এইটাই আমাদের ধর্ম।
এই পোস্টটি অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করুন। কারণ আজকাল 90% লোকের এ সম্পর্কে কোনও ধারণা নেই - = (ভারতের ইতিহাস) =
সংগৃহীত
Extreme ufs

Photo for attention 🙋‍♂️অত্যাবশকীয় ১০০টি সাংসারিক টিপস !!জেনে রাখুন পরে কাজে লাগবে।নিজে শিখুন ও অন্যকে জানার সুযোগ দিন।👇...
25/03/2025

Photo for attention
🙋‍♂️অত্যাবশকীয় ১০০টি সাংসারিক টিপস !!
জেনে রাখুন পরে কাজে লাগবে।
নিজে শিখুন ও অন্যকে জানার সুযোগ দিন।👇🧡
১। অনেকদিন বন্ধ থাকা বা অব্যবহৃত ঘর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ বের হয়। দু-তিনটে দেশলাই কাঠি জ্বালালে দু-তিন মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে গন্ধ চলে যাবে।
২। চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।
৩। চশমা ঝকঝকে পরিষ্কার রাখতে হলে এক ফোঁটা ভিনিগার দিয়ে কাঁচ পালিশ করুন।
৪। কাঠের আসবাবপত্র ঠাণ্ডা চা-পাতা ফোটানো জল দিয়ে পালিশ করুন। ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
৫। ফ্রিজের গায়ে দাগ ধরে গেলে স্পঞ্জে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষুন। দাগ উঠে যাবে।
৬। ফ্লানেলের টুকরো গ্লিসারিনে ভিজিয়ে দাগধরা জানালার কাঁচে ঘষুন। কাঁচ ঝকঝক করবে। কাঠ বা স্টিলের টেবিলে ঘষুন। সেখানকার দাগ উঠবে।
৭। জানালা, দরজার কাঁচ ঝকঝকে করে তুলতে মিহি চক গুঁড়োর সঙ্গে জল আর স্পিরিট অথবা কেরোসিন মিশিয়ে কিছুক্ষণ কাঁচের ওপর মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে নিন।
৮। ডিটারজেন্টের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও এক চামচ ফিনাইল মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ঘষে দেখুন, কেমন ঝকঝক করে।
৯। হাতব্যাগের ধাতব অংশগুলিতে ন্যাচারাল কালারের নেলপালিশের এক প্রস্থ প্রলেপ দিয়ে রাখুন। সহজে বিবর্ণ হবে না।
১০। ছোট্ট একটুকরো ফ্লানেল বা কম্বলের কাপড়ে পাতিলেবুর রস মাখিয়ে চামড়ার ব্যাগ বা স্যুটকেশে ঘষলে। চামড়ার ঔজ্বল্ল্য বাড়বে।
১১। ঘরে চড়ুই পাখি বাসা বাঁধতে চায়। যদি চড়ুই পাখি তাড়াতে চান তাহলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দু-চার টুকরো কর্পূর জ্বালিয়ে দিন। আর ঘরমুখো হবে না।
১২। গ্যাসস্টোভের বার্নারে ময়লা ঢুকে গেলে বাড়িতে পরিষ্কার করার সহজ উপায় হল অ্যালুমিনিয়াম স্টিল বা লোহার বালতিতে ফুটন্ত জল ঢেলে তাতে দু টেবিল চামচ ড্রেনেক্স (Drainex) পাউডার গুলে বার্নার দুটি তার মধ্যে দু ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখুন। জলে ঝাঁপিয়ে ঝাঁপিয়ে ধুয়ে নিন।
১৩। গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্বল্ল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু-টেবিল চামচ।
১৪। উলের পোশাক ধোওয়ার পর এক বালতি জলে আধ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে তাতে ডুবিয়ে নিন। পোশাকের নরম ভাব বজায় থাকবে।
১৫। বাচ্চাদের জামাকাপড় বা কাঁথায় যদি তার বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে কাচার পর জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নেবেন। দুর্গন্ধ দূর হবে।
১৬। ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে যে জল ছেটান তাতে কয়েক ফোঁটা পারফিউম ফেলে দিন। ইস্ত্রি হওয়া গোটা কাপড়টি সুগন্ধ ধরে রাখবে।
১৭। সুগন্ধির শিশি সবসময় তুলো বা কাপড়ে জড়িয়ে রাখবেন। তাতে সুগন্ধি ঢের বেশি দিন টিকবে।
১৮। ফ্লাক্সের ভেতরে অংশ ভালভাবে ধুতে হলে ফ্লাক্সে গরম জল ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন। ঘণ্টাখানেক পর ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে জল ফেলে দিন। ভেতরের যাবতীয় নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
১৯। অনেক সময় ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্স দীর্ঘ ব্যবহারের জন্য দুর্গন্ধ হয়। একটি ডিমের খোলা ভেঙে ফ্লাক্সের মধ্যে ফেলুন।
২০। কিছু কিছু অলংকারের তীক্ষ্ণ বা ধারালো প্রান্তের খোঁচায় পোশাক ছিঁড়ে যায় বা সুতো উঠে যায়। সেইসব ধারালো অংশে ন্যাচারাল নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। খোঁচা লাগবে না।
২১। কাঠের ওপর বাচ্চারা আঁকিবুঁকি কাটলে তা তুলতে সিগারেটের ছাই খুব ভাল। সিগারেটের ছাই পাতলা কাপড়ে নিয়ে ঘষে ঘষে তোলা যাবে। একই কাজ হবে কেরোসিন দিয়ে।
২২। সিল্কের শাড়ি বা পোশাকে মাড় দিতে হলে, মাড়ের সঙ্গে একটু পাতলা আঠা গুলে নেবেন। পোশাক শুকিয়ে খটখটে করে ইস্ত্রি করবেন। সিল্ক ঝকঝক করবে।
২৩। পঞ্চাশ গ্রাম সাবুদানা জলে ফুটিয়ে স্বচ্ছ করে ছেঁকে নিন। ঠাণ্ডা করে তাতে দু-টেবিল চামচ সাদা ভিনিগার মেশান। এবার এই মিশ্রণটি একটি খালি স্প্রে বটলে ভরে রাখুন। এই তরল ছিটিয়ে ছিটিয়ে ইস্ত্রি করলে তা মাড়ের কাজ করবে। পোশাক নিভাঁজ হবে।
২৪। হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বর্ষার জুতো, ছোটখাটো জামাকাপড় শুকিয়ে নেওয়া যায়।
২৫। বাচ্চাকে স্নান করানোর আগে নীচে তোয়ালে পেতে নেবেন। বাচ্চা হড়কে যাবে না। বসেও আরাম পাবে।
২৬। স্টিলের বাসন থেকে কোম্পানির নাম লেখা স্টিকারটি তোলা এক ঝামেলা। পাত্রের স্টিকার লাগানো অংশের উল্টোপিঠটা তাতিয়ে নিন। স্টিকার এবার সহজে উঠে আসবে।
২৭। নতুন কেনা জিনিসপত্রের ওপর থেকে দামের লেবেল তুলতে খোঁচাখুঁচি করবেন না। লেবেলের ওপর একটু সেলোটেপ চেপে দিন। তারপর সেলোটেপের এক প্রান্ত ধরে টানলে লেবেলটি উঠে যাবে।
২৮। দেওয়ালে পেরেক গাঁথার আগে পেরেকগুলো যদি ফুটন্ত গরম জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে হাতুড়ি মারার সময় দেওয়ালের প্লাস্টার খসবে না।
২৯। শক্ত করে মুখ বন্ধ একটি ছোট্ট শিশিতে কর্পূর পুরে যন্ত্রপাতির বাক্সে রেখে দিন। যন্ত্রপাতিতে মরচে পড়বে না।
৩০। বেশ কিছুদিনের জন্য কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন ফ্রিজ খালি করে? ডিফ্রস্ট করে তা রেখে গেলেন। কিন্তু এসে দেখলেন দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। দুর্গন্ধ দূর করবার জন্য যাওয়ার আগে ফ্রিজে পাতি লেবু রেখে দিন। দুর্গন্ধ হবে না।
৩১। ফ্রিজের বদগন্ধ দূর করতে সর্ষেগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। একটা প্লেটে কিছুটা সর্ষেগুঁড়ো ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে রাতভর ফ্রিজে রাখুন এবং ফ্রিজ খোলাই রাখুন। পরের দিন সকালে দেখবেন সব গন্ধ উধাও।
৩২। ব্যবহারের পর তেল বা পানীয়র টেট্রাপ্যাক ফেলে দেবেন না। কেটে ডিপ ফ্রিজে আইস ট্রেতে পেতে দিন। মাছ মাংসের প্যাকেট আটকে যাবে না।
৩৩। প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে পুরে রাখবেন। দীর্ঘদিন টিকবে।
৩৪। টর্চের ফেলে দেওয়া ব্যাটারি কিন্তু কোয়ার্টিজ ঘড়িতে এবং রেডিওতে আরও মাস খানেক চলবে।
৩৫। বাড়িতে আঠা ফুরিয়ে গেছে। খামে স্ট্যাম্প লাগাবেন। ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করুন।
৩৬। সেলোটেপের মুখ খুঁজে পাচ্ছেন না? মিনিট দশেক ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। সেলোটেপের রিলটা খুলে আসবে।
৩৭। খামের ওপর ঠিকানা লিখে একটু মোমবাতি ঘষে দেবেন। জল পড়ে কালি থেবড়ে ঠিকানা অস্পষ্ট হয়ে যাবে না।
৩৮। টেবিল বা ক্যাবিনেটের ড্রয়ার অনেক সময় আটকে যায়। স্বচ্ছন্দে খোলা বা বন্ধ করা যায় না। ড্রয়ারের ধারে মোম ঘষে রাখুন। সহজে আটকাবে না।
৩৯। ব্যবহারের পর বাইসাইকেলের টায়ার ভিজে কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। সহজে কাটবে না।
৪০। নখের কোন ভেঙে গেছে। কিন্তু এমারি বোর্ড নেই। একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে বারুদের দিকটা ভাঙা জায়গায় ঘষুন। নিমেষে নখ সমান হয়ে যাবে।
৪১। নেলপালিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। গলে নরম হবে। তবে নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
৪২। এক লিটার জলে দু’চার চামচ ডিটারজেণ্ট গুলে ঝাঁকিয়ে দিন। এবার স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখান আরশোলার উপদ্রব বেশি সেসব জায়গায় স্প্রে করে দিন। আরশোলা মরবে।
৪৩। মোমবাতি জ্বালানোর আগে যদি বার্নিশ লিগিয়ে নিতে পারেন তো সাশ্রয় হবে। সহজে মোম গলবে না।
৪৪। ক্যাণ্ডেল হোল্ডারে মোমবাতি বসানোর আগে একটু তেল মাখিয়ে নেবেন। ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
৪৫। বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
৪৬। যাদের সিলিণ্ডার ক্যারিয়ার নেই তারা থার্মোকলের টুকরোর ওপর গ্যাস সিলিণ্ডার রাখুন। গ্যাস সিলিণ্ডারেও যেমন মরচে পড়বে না, মেঝেও মরচের দাগ থেকে রেহাই পাবে।
৪৭। গ্যাস ওভেন-এ রান্নার সময় কিছু উপচে পড়ে গেলে নুন ছিটিয়ে দিন। ওভেন ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পোড়া জিনিসগুলো ভিজে স্পঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মুছে দিন।
৪৮। রাতের দিকে বেসিনের পাইপের মুখে মাঝে মাঝে আধ কাপ মত ভিনিগার ঢেলে দেবেন। সকালে দু’মগ জল ঢেলে দিলেই বেসিনের পাইপ পরিষ্কার থাকবে।
৪৯। সিঙ্কের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে নুন ফুটিয়ে সিঙ্কের মুখে ঢেলে দিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৫০। বালতি বা ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে ঐ জায়গা পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে ধুনো গুঁড়ো করে নারকোল তেল এবং সিঁদুর মিশিয়ে মিশ্রণটি লাগান, ফুটো বন্ধ হয়ে যাবে।
৫১। আস্ত ধনেতে পোকা ধরেছে বলে ফেলে দেবেন না। ঘণ্টা খানেক ভিজিয়ে রেখে মাটিতে ছড়িয়ে দিন। ধনে পাতার চাষ হবে আপনার বাগানে।
৫২। দই যদি নষ্ট হয়ে যায় তো ফেলে দেবেন না। বাড়িতে কারি পাতার গাছ থাকলে তার গোড়ায় মাটিতে দিন। এতে পাতার তেজ ও সুগন্ধ দুই-ই বাড়বে।
৫৩। অ্যাকোরিয়ামের জল ফেলে দেবেন না। গাছের গোড়ায় দিন। সার হিসেবে চমৎকার।
৫৪। কাজুবাদাম ব্যবহারের সময় খোসাটা ফেলে দেওয়া হয়। ঐ ফেলে দেওয়া খোসাই গোলাপ গাছের সেরা সার।
৫৫। ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন। এইভাবে ঐ চা’পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করুন। শুকনো চা’পাতা পোড়ানো ধোঁয়ায় ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
৫৬। মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ জলে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমান।
৫৭। কয়লা বা কাঠ-কয়লার আগুনে নিমপাতা পড়লে যে ধোঁয়া হবে তাতে সবংশে মশা পালাবে।
৫৮। লোডশেডিঙের সময় যদি হ্যারিকেন বা কাঁচ ঢাকা বাতিদান জ্বালান তবে তার ওপর দু-একটা ব্যবহৃত মশা মারার রিপেলেন্ট রেখে দেবেন। আলোর সঙ্গে সঙ্গে মশা তাড়ানোর কাজও হবে।
৫৯। প্রতিদিন নিশিন্দা ও নিমপাতার গুঁড়ো ধুনোর সঙ্গে ব্যবহার করলে মশার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
৬০। ঘরের মধ্যে মশার উৎপাত কমাতে চাইলে, ঘরের বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে দিন। ফলে হলুদ আলো হবে। দেখবেন মশা কমে গেছে, কারণ মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়।
৬১। মাছি তাড়াতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করুন। ছোট গ্লাসে একটু জল নিয়ে তাতে ৫/৬ গাছি পুদিনা রেখে দিন খাবার টেবিলে। ৩ দিন অন্তর জল বদলে দেবেন। জল অনুকূল হলে কিছুদিনের মধ্যে পুদিনা চারাও গজিয়ে যাবে গ্লাসে।
৬২। নিমপাতা ভেজানো বা সেদ্ধ জলে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে। নিমপাতা তোশক বা গদির তলায় রাখুন পোকামাকড় হবে না।
৬৩। অনেক সময় ঘরে বা রান্নাঘরে সাপ ঢুকে যায়। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
৬৪। নিমপাতা পচা সার গাছে পোকা লাগতে দেয় না।
৬৫। বাচ্চাদের ঘরে মাছি, পিঁপড়ে হয়। যদি নুন ছিটিয়ে ঘর মোছা যায়, পিঁপড়ে মাছি কম হবে।
৬৬। আটা, ময়দা, ডাল পোকার হাত থেকে বাঁচতে হলে একমুঠো নিমপাতা শুকিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন, পোকা হবে না।
৬৭। সোনার গয়না দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করলে ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে যায়। ব্যবহার করার পর সিঁদুর মাখিয়ে রাখবেন। চকচক করবে। কুমড়োর রস দিয়েও গয়না পরিষ্কার করা যায়।
৬৮। বিয়ে বাড়িতে বা পার্টিতে যেদিন যাবেন, সোনার গয়নাগুলো কাঁচা হলুদ থেঁতো করে বা হলুদ গুঁড়ো জলে গুলে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে ভাল করে মুছে নেবেন। উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬৯। আপনার সোনা-রূপোর গয়না টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে নিন। জল দেওয়ার দরকার নেই। শুকনো কাপড়ে পেস্ট মুছে ফেলুন। দেখুন ঝকমকিয়ে উঠবে আপনার গয়না।
৭০। রূপোর জিনিস জলের সঙ্গে নুন আর রিঠা দিয়ে মিনিট পনেরো ফোটালে রূপোর স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
৭১। পাথরের গয়না টুথপেস্ট ঘষে পরিষ্কার করুন। নতুনের মত ঝলমল করবে।
৭২। পেতলের বাসন ঝকঝক করে তুলতে ক’ফোঁটা সেলাই মেশিনের তেলে হলুদ গুঁড়ো মেশান। ঐ তেলে ঘষে তুলুন বাসন। দেখবেন নতুনের মত দেখাচ্ছে।
৭৩। ব্রাসোর সঙ্গে সামান্য পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ঘসুণ, কাঁসার জিনিস সোনার মতো ঝকঝক করবে।
৭৪। হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে পেতলের বাসন ঘষলে চকচক করবে।
৭৫। রূপোর বাসন, কাঁটা-চামচ বা গয়নাটি তেঁতুল গোলা জলে ফুটিয়ে নিন। ঘষা-মাজা করতে হবে না। ফোটালেই ঝকঝক করবে।
৭৬। এনামেলের বাসন থেকে দাগ তুলতে নুন আর ভিনিগারের মিশ্রণ ব্যবহার করুন।
৭৭। বোন চায়নার বাসনে দাগ ধরে গেলে নেলপালিশ রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন। দাগ উঠে যাবে।
৭৮। চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
৭৯। পিতলের বা কাঁসার বাসন দীর্ঘদিন ব্যবহার না করার ফলে দাগ ধরে যায়। মাথার চুল ও সরষের তেল সহযোগে মাজুন, দেখবেন ঝকঝক হয়ে উঠবে।
৮০। রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেছে। পাত্রটিকে নুনজলে ভর্তি করুন। তারপর আঁচে বসান। জল ফুটতে শুরু করলেই পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
৮১। রান্নার সময় হাতে হলুদেড় দাগ হলে, আলুর খোসা ছাড়িয়ে হাতে ঘষে, হাত ধুয়ে নিলে আর হলুদের দাগ থাকবে না।
৮২। টিন থেকে মরচে তুলতে হলে আলু কেটে বাসন ধোয়ার গুঁড়োয় ডুবিয়ে সেটা দিয়ে ঘষলেই মরচে উঠে যাবে।
৮৩। মরচের দাগ তুলতে হলে ১ কাপ চাল ২ লিটার জলে ফুটিয়ে সারারাত রাখতে হবে। পরের দিন সকালে জলটা ছেঁকে নিয়ে সেই জলে মরচে ধরা জায়গাটা ধুলে ফেলতে হবে। যদি এক দফায় না হয়, আবার একই নিয়মে ধুতে হবে।
৮৪। কফির যদি স্বাদ আরো বাড়াতে চান তাহলে সামান্য টেবিল-সল্ট মিশিয়ে নিন।
৮৫। তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। চা তৈরীর সময় দু-চিমটি লিকারে দিয়ে দেবেন। আরো ভাল স্বাদ আসবে। নানা রোগও আটকাবে।
৮৬। বাড়িতে ঘি তৈরি করার জন্য দুধের সরটা বাটিতে ১/২ চামচ টক দই দিয়ে তার উপর রাখতে হবে। সরটা এমনভাবে রাখতে হবে যাতে পুরো দইটা ঢেকে যায়। এই ভাবে দই এর সাথে সর জমলে সর জমা যে গন্ধ হয় সেটা হবে না।
৮৭। এক টুকরো সন্ধক লবণ ঘি এর শিশির মধ্যে রেখে দিন। এতে ঘি বেশি দিন টাটকা থাকবে, স্বাদেরও পরিবর্তন হবে না।
৮৮। ঘিয়ের গন্ধ বজায় রাখতে হলে ঘি রাখার শিশিতে এক টুকরো আখের গুড় রেখে দিন।
৮৯। ভোজ্য তেলে ৮/১০ টা আস্ত গোলমরিচ ফেলে দিন। তেল দীর্ঘদিন অব্যবহৃত হলেও ভাল থাকবে।
৯০। দই পাতবার সময় দুধের সঙ্গে ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে দেবেন। দই অনেক বেশি ঘন হবে।
৯১। গরু বা মোষের দুধ ঠিক সময় মতো গরম না করলে দুধ কেটে যাবার ভয় থাকে। দুধের মধ্যে দু-ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখলে দুধ যখনই ফোটান হোক না কেন দুধ কাটবে না।
৯২। দীর্ঘদিন বাইরে পড়ে আছে দুধ। ভয় হচ্ছে আঁচে বসালেই কেটে যাবে। আঁচে বসানোর আগে দুধে ১ চিমটি সোভা-বাই-কার্ব মিশিয়ে নিন। দুধ কাটবে না।
৯৩। দুধ পড়ে গেলে বা দুধ থেকে পোড়া গন্ধ দূর করতে হলে তাতে পান পাতা ফেলে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। পোড়া গন্ধ কেটে যাবে।
৯৪। পিঠে, পাটিসাপ্টা, মালপো প্রভৃতি তৈরি করার সময় গোলায় একটু আটা মিশিয়ে দিলে পিঠে ঠিকভাবে তৈরি হয়।
৯৫। চালের গুঁড়োর পিঠে করলে সাধারণত শক্ত হয়। পিঠে করার আগে যদি চালের গুঁড়োতে কিছুটা খই মাখিয়ে নেওয়া হয় তবে পিঠে নরম হয় এবং খেতেও ভাল লাগে।
৯৬। কেক, পুডিঙের ওপর বাদাম, কাজু বা কিশমিশ সাজিয়ে দেবার আগে, ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে পড়ে খসে যাবার ভয় থাকে না।
৯৭। কাস্টার্ড তৈরীর সময় কাপ প্রতি দুধে দু-তিন চামচ মিল্ক পাউডার গুলে নেন তবে চমৎকার আস্বাদ আসবে। তৈরীর পর মোটা চিনির দানা যদি ছড়িয়ে দেন, কাস্টার্ডে সর পড়বে না।
৯৮। ছানা কাটানোর জন্য লেবুর রসের বদলে ফুটন্ত দুধে ১ চামচ দই ফেলে দিন। ছানা নরম হবে।
৯৯। বিস্কুটের টিনে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রেখে দিন। বিস্কুট মিইয়ে যাবে না।
১০০। পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।

Collected From Shikkha O Tottho Kendro Walls

Extreme ufs

"সৎ মানুষ "🤵‍♂️কখনো তেলবাজ হয়না,,
25/03/2025

"সৎ মানুষ "🤵‍♂️
কখনো তেলবাজ হয়না,,

আপনি কি জানেন এমন একটি স্থান আছে, যেখানে সভ্যতা হঠাৎ থেমে যায়, আর প্রকৃতি তার অনন্ত রাজত্ব গড়ে তোলে?  কথা বলছি ব্রাজিলের...
24/03/2025

আপনি কি জানেন এমন একটি স্থান আছে, যেখানে সভ্যতা হঠাৎ থেমে যায়, আর প্রকৃতি তার অনন্ত রাজত্ব গড়ে তোলে? কথা বলছি ব্রাজিলের মানাউস শহর ও বিশাল আমাজন রেইনফরেস্টের সংযোগকারী সীমানা নিয়ে—

এক পাশে একটি আধুনিক শহর— গাড়ির আওয়াজ, সুবিশাল অট্টালিকা এবং নগরজীবনে পরিপূর্ণ। আর অন্য পাশে এক গাঢ় সবুজ বনভূমির হাতছানি, যা দিগন্তকে পর্যন্ত গ্রাস করে নেয় এবং বিস্মৃত সময়ের নিস্তব্ধ নিঃশ্বাস ছাড়ে।

উপর থেকে দেখলে, যেন এই দুই ভিন্ন জগতের সীমানা একটি বড় দেয়ালে আলাদা করা হয়েছে । হাটঁতে হাটঁতে কখন যে অ্যাসপাল্ট আর কংক্রিট হঠাৎ করেই মিলিয়ে যায় টেরই পাওয়া যায় না , আর সেখান থেকেই শুরু হয় হাজার হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত ঘন অরণ্যের চাদর। আমাজনের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত এই মানাউস শহর। শহরটি দিন-রাত আলোকিত থাকে, কিন্তু কয়েক কদম দূরেই প্রকৃতির সাম্রাজ্য শুরু হয়, যেখানে সময় ধীর হয়ে আসে, আলো মৃদু হয়ে আসে, বাতাস আর্দ্রতায় ভারী হয়ে ওঠে, আর জীবন চলে এক ছন্দময় গতিতে।

এমন বৈপরীত্য পৃথিবীর খুব কম জায়গাতেই দেখা যায়। মানাউসে, আকাশচুম্বী ভবনগুলো আকাশের দিকে মুখ করে থাকে, আর মাত্র কয়েক মিনিটের পথ পেরোলেই দেখা মেলে দৈত্যাকার আমাজনীয় গাছগুলোর, যারা হাজার বছর ধরে একইভাবে নীরবে আকাশের দিকে হাত বাড়িয়ে রেখেছে....🤔

#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅

"কথার আঘাত রুহ অব্দি কেঁপে ওঠে" — এই কথাটি আজকের সময়ে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। আজকাল মানুষের কথায় কষ্ট দেওয়াকে...
20/03/2025

"কথার আঘাত রুহ অব্দি কেঁপে ওঠে" — এই কথাটি আজকের সময়ে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। আজকাল মানুষের কথায় কষ্ট দেওয়াকে অনেকেই তেমন গুরুত্ব দেয় না। হয়তো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব, বা দ্রুত জীবনের চাপে আমরা ভুলে যাই যে, কথারও ওজন আছে, কথারও শক্তি আছে। কিন্তু সত্যি বলতে, কথার আঘাত শারীরিক আঘাতের চেয়েও গভীর ক্ষত তৈরি করতে পারে, যা সময়ের সাথে শুকায় না, বরং আরও গভীর হয়।

আজকের সমাজে অনেকেই মনে করেন, "কথায় কষ্ট কী? সেটা তো শারীরিক নয়!" কিন্তু আসলে কথার আঘাত রুহ অব্দি পৌঁছায়। একটি কঠিন কথা কেউ শুনলে তার মন ভেঙে যায়, আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়, বিশ্বাসে ফাটল ধরে। আমরা হয়তো ভুলে যাই, কিন্তু সেই আঘাত অন্যের মনে দাগ রেখে যায়।

তবুও, এই সময়ে আমরা যদি একটু সচেতন হই, যদি কথা বলার আগে একটু ভাবি, তাহলে অনেক কিছু বদলে যেতে পারে। কথার মাধ্যমে আমরা শুধু কষ্টই দিতে পারি না, বরং আশা, ভালোবাসা এবং উৎসাহও দিতে পারি। আপনার একটি ভালো কথা কারো দিন বদলে দিতে পারে, কারো হৃদয়ে আলো জ্বালিয়ে দিতে পারে।

তাই, আসুন আমরা কথা বলার আগে একটু থামি, একটু ভাবি। আপনার কথায় যেন কেউ কেঁপে না ওঠে, বরং আপনার কথায় যেন ভালোবাসার ছোঁয়া লাগে। কারণ, কথার শক্তি অসীম — এটি দিয়ে আমরা হয়তো কারো জীবন বদলে দিতে পারি।
সংগ্রহীত

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Extreme ufs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category