পুরুষতত্ত্ব Bold-Masculinity

  • Home
  • পুরুষতত্ত্ব Bold-Masculinity

পুরুষতত্ত্ব Bold-Masculinity আসুন সবাই মিলে পুরুষতত্ত্বের সাথে পরিচিত হই। নিজেকে জাগ্রত করি এবং সমাজকে সুখে ও শান্তিতে রাখি।

oc 🔥
14/08/2025

oc 🔥

oc
13/08/2025

oc

11/08/2025
*Muslim
11/08/2025

*Muslim

পুরুষরা সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেন কুমারী প্রেফার করে এবং কেন এটাই করা উচিত?বর্তমান গবেষণায় দেখা গেছে যে, অধিক পুরুষে...
11/08/2025

পুরুষরা সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেন কুমারী প্রেফার করে এবং কেন এটাই করা উচিত?

বর্তমান গবেষণায় দেখা গেছে যে, অধিক পুরুষের সাথে সম্পর্ক করা নারীরা পেয়ার বন্ডিং করতে পারে না। মানে তারা সম্পর্কে ভালোবাসা দিতে তেমন সক্ষম হয় না।

তাছাড়া বিধবা নারীরা অনেক সময় আলফা উইডোতে পরিণত হয়। (অর্থাৎ, পূর্বের স্বামী তার পাওয়া সবচেয় সফল আলফা পুরুষ ছিল কিন্তু কোন কারণে সংসার ভেঙে যায়। তবে পরবর্তী স্বামী আগের স্বামীর মতো সফল না হলে সেই নারী কখনোই পরের স্বামীকে ভালোভাবে মেনে নিতে পারে না।)
অনেক সময় বিধবা নারীরা নিয়ে আসে নানা রকমের পিছুটান। সাথে টক্সিসিটি।
এছাড়াও, একটি সংসার কখনোই একপক্ষের একচেটিয়া দোষের কারণে ভাঙে না। কিন্তু পরবর্তী বিয়ের সময় কোন পক্ষই নিজেদের দোষ স্বীকার করে না। ভিক্টিম প্লেয়িং করার ক্ষেত্রে নারীরাই সবচেয়ে এগিয়ে।

এসব বিষয় একটি হাদিসে পরিষ্কারভাবেই বলা আছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ:
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ:
تَخَيَّرُوا مِنَ الْأَنْصَابِ فَإِنَّ الْبِكْرَ تَرِحُ وَلَا تَرِحُ، وَتَخَيَّرُوا مِنَ الْعَوَائِرِ فَإِنَّ الْعَذْرَ تَرْحُ وَلَا تَرِحُ، وَتَزَوَّجُوا الْقَوِيَّ الْحَبِيبَ إِنْ تَخَيرْتُمْ، فَإِنَّكُمْ بِهِ تَغْلِبُونَ الْعَدُوَّ وَتَرِحُونَ فِي الْعِرْضِ

আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী ﷺ বললেন:
“ভাল বংশের মধ্যে থেকে বাছাই করো—কুমারী মেয়েরা (সংসারে) সহজে মানিয়ে নেয়, সমস্যা কম হয়। অন্যদিকে, বিবাহিত মেয়েরা (বিধবা) মাঝে মাঝে মন খারাপ করতে পারে। তাই যথাসাধ্য হলে শক্তিশালী ও স্নেহপ্রবণ মেয়েকে বিয়ে করো—তার সাহায্যে তুমি শত্রুকে পরাজিত করবে এবং পরিবারের সম্মান বৃদ্ধি পাবে।”

তাই পুরুষদের উচিত কুমারী নারী বিয়ে করার এই ফিতরাতি প্রেফারেন্স নিয়ে থাকা। নারীবাদীরা এসব বিষয় ডিমোনাইজ করলেও তা পাত্তা না দেয়া। একজন ভালো স্ত্রীর সাপোর্ট পুরুষের সফলতা অর্জনের জন্যে সহায়ক। দুজন একসাথে স্ট্রাগল করে বড় হলে সেটা বুলেটপ্রুফ সম্পর্কে পরিণত হয়।

- অ্যাডমিন, পুরুষতত্ত্ব - Bold Masculinity

সঙ্গিনীকে খুশি করতে নিজেকে পাল্টাবেন নাএকজন মহিলার পরামর্শে যদি কোনো পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টায়, তাইলে সেই পুরুষের ওই দ...
09/08/2025

সঙ্গিনীকে খুশি করতে নিজেকে পাল্টাবেন না

একজন মহিলার পরামর্শে যদি কোনো পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টায়, তাইলে সেই পুরুষের ওই দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। কিন্তু ওই মহিলার তুষ্টি বা মানিয়ে নেয়ার জন্য নিজের গভীরতম জ্ঞান আর প্রজ্ঞার সাথে বেঈমানি করা উচিত নয়। এতে পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের দুর্বলতা বাড়বে। তারা একে অপরের প্রতি বিরক্ত হতে থাকবে এবং কৃত্রিমতার আচ্ছাদনে তাদের প্রেম আর উন্মুক্ততার গতিশীলতা কমে যাবে।

নিজের সঙ্গিনীর মতামতকে সবসময় গুরুত্ব দিন, তারপরে নিজের সিদ্ধান্ত নিন। আপনার মনের গভীরে আরো ভালো সিদ্ধান্ত থাকার পরেও আপনি যদি আপনার সঙ্গিনীর সিদ্ধান্তের সাথে একমত হন, তাইলে আপনি আক্ষরিকভাবে নিজের প্রজ্ঞাকে অবিশ্বাস করছেন, নিজেকে এভাবে দূর্বল করে তুলছেন। আপনি আপনার সঙ্গিনীর ভরসাও হারিয়ে ফেলবেন, আপনার নিজের প্রতি বিশ্বাস না থাকলে সে কেন আপনাকে বিশ্বাস করতে যাবে?

আপনি নিজের সঙ্গিনীর তুষ্টির জন্য নিজের অন্তরের সত্যকে বর্জন করলে সবাই আপনার ভেতরে কৃত্রিমতা অনুভব করবে। তারা বুঝতে পারবে আপনার নকল হাসির পিছে কিছু একটা লুকিয়ে আছে। আপনি অন্তর থেকে আত্মবিশ্বাসী না হলে আপনার বন্ধুবান্ধব, বিজনেস পার্টনার, কলিগরা আপনাকে ভালোবাসা ছেড়ে দেবে না, কিন্তু তারা আপনার প্রতি বিশ্বাস হারাবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, আপনার কৃত্রিমতা আপনার স্বচ্ছতার সামর্থ্যকে কমিয়ে দেবে। আপনি আপনার অন্তর থেকে কাজ করতে পারবেন না।

আপনি যদি নিজের সঙ্গিনীকে গুরুত্ব দেন, তার পরামর্শের সবকিছু বিবেচনা করে যদি আপনার সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত নেন, তাইলে আপনার আন্তরিকতা প্রকাশ পাবে। আপনার আন্তরিকতা থেকে আপনি বলতে পারেন, “আমার অন্তরের প্রজ্ঞা থেকে আমি এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। যদি আমার ভুল হয়, তাইলে আমি কিছু না কিছু শিখবো এবং এতে আমার প্রজ্ঞা বৃদ্ধি পাবে। ভুল হোক। আমি ভুল থেকে কিছু শিখবো এবং বেড়ে উঠবো। আমি আমার অন্তরের প্রজ্ঞা থেকে এভাবে শিখার চেষ্টাটাকে বিশ্বাস করি।”

আত্মবিশ্বাসের এই মনোভাব আপনার প্রতি অন্যদের আস্থার জন্ম দেয়। আপনার ভুল হতে পারে, কিন্তু আপনার খুঁজে নেয়ার ইচ্ছে আছে এবং এভাবে অভিজ্ঞতা থেকে বেড়ে উঠতে চান। আপনি অন্যের পরামর্শ শুনতে পারেন, তবে শেষ পর্যন্ত আপনি নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেবেন। অন্য কারো দোষ নেই।

অন্যদিকে, আপনি যদি আপনার সঙ্গিনীর জন্য আপনার আসল সিদ্ধান্তটি বাতিল করেন, তাহলে কোনো ভুল হলে আপনি তাকেই দোষারোপ করবেন। তার ভুল না থাকলে আপনার আন্তরিকতা, আপনার ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ হাতছাড়া হবে এবং আপনার নিজেকে দুর্বল মনে হবে। আপনার সঙ্গিনী তার কথা আর দেহের ভঙ্গিমায় যা কিছু বুঝাতে চায়, সেসবের দিকে নিজের অনুভুতির পরিবর্তনশীলতাকে উন্মুক্ত করুন এবং তারপরে আপনার গভীরতম জ্ঞান আর প্রজ্ঞার সাথে সিদ্ধান্ত নিন। আপনার সিদ্ধান্ত নেয়ায় ভুল হতে পারে কিন্তু যাই হোক না কেন, সেটাই আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো। আর এখান থেকে আপনার ভবিষ্যতে কোনো ভালো সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাও বাড়বে।

- দ্যা ওয়ে অব দ্যা সুপিরিয়র ম্যান, ডেভিড ডেইডা

একজন পুরুষের উদ্দেশ্যকে পূরণ করার জন্য, নিজের কর্মকে পূরণ করা অথবা নিঃশেষ করার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত থাকা উচিত এবং সেই ...
06/08/2025

একজন পুরুষের উদ্দেশ্যকে পূরণ করার জন্য, নিজের কর্মকে পূরণ করা অথবা নিঃশেষ করার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত থাকা উচিত এবং সেই অনুযায়ী তাল মিলিয়ে বেঁচে থাকা শিখতে হবে।
নিজের জীবনের সাথে কী করতে হবে সে নিয়ে তার অজ্ঞতা থাকতে হবে, এই অজ্ঞতার অন্ধকারে থেকে কোনো আলোর জন্য অথবা কোনো উদ্দেশ্যকে আবিষ্কার করার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। নিজের সত্যের শিথিলতায় কর্মকে স্তরে স্তরে নিশ্চিহ্ন করতে থাকা একজন পুরুষের জন্য এই শক্তিশালী ক্রিয়ার আবর্তন এবং বর্তমান নিয়ে অজ্ঞতা স্বাভাবিক।

আপনি যখন নিজের সীমার সাথে নিজেকে উন্মুক্ত করেন, তখন আপনার অন্তরের উদ্দেশ্য ধীরে ধীরে স্পষ্ট হওয়া শুরু করে। এর সাথে স্তরে স্তরে কাজের পর কাজের অভিজ্ঞতা আপনার হবে, যার প্রত্যেকটা আপনাকে আপনার অন্তরের উদ্দেশ্যকে কাছাকাছি করতে থাকবে। আপনার সত্তার কেন্দ্রস্থলে আপনার অন্তরের উদ্দেশ্য, একে ঘিরে একটার পর একটা ক্রমবর্ধমান কাজের স্তর ঘিরে আছে এমনটা ভাবতে পারেন। এই প্রতিটা স্তরকে চিরে কেন্দ্রের দিকে ধাবিত হওয়াটা হচ্ছে আপনার জীবন।

আপনার বাইরের উদ্দেশ্যগুলো বংশানুক্রমে, বাবা মা থেকে অথবা আপনার বাল্যকালের অভিজ্ঞতা থেকে আসে। আপনার বাবা একজন পুলিশ, আপনিও সেটা হতে চেয়েছেন। অথবা সেটার সাথে মিলিয়ে আপনি হতে চেয়েছেন একজন গোয়েন্দা। যেকোনো ক্ষেত্রে আপনার বাইরের যে উদ্দেশ্যগুলোকে জীবনের শুরুতে মিলিয়ে নিতে চান সেগুলো হতে পারে আপনার অন্তরের গভীরের উদ্দেশ্যকে চিনে নেয়ার চাবিকাঠি। আল্লাহকে বুঝা এবং তার ধ্যান করা যদি আপনার অন্তরের গভীরের উদ্দেশ্য হয়, তাইলে নিজেকে পুরোপুরি কাজে উৎসর্গ করার আগে যৌনসঙ্গী, মাদকদ্রব্য, বিয়ে, বাচ্চার লালন পালন, ক্যারিয়ারের উন্নতি এসব দেয়াল আপনার ভেদ করতে হবে, শেষ পর্যন্ত আপনার মোহকে দূর করে নিজের পুরো সময়টাকে ধ্যান ভাবনায় ব্যাবহার করতে হবে।

আপনি যতই আপনার বাধাগুলোকে ভেদ করে নিজের অন্তরের দিকে এগোতে থাকেন, আপনি ততই আপনার গভীর থেকে গভীরতর উদ্দেশ্যকে উপভোগ করতে পারেন, শেষে প্রতিটা মুহুর্তে আপনি আপনার হৃদয়ের গভীরতম উদ্দেশ্য অনুযায়ী বাঁচতে পারবেন, সে যাই হোক না কেন। তবে হয়তো আপনি এখনো আপনার গভীরতর উদ্দেশ্যে বেঁচে থাকা শুরু করেননি। আপনার কর্মকে পরিণতি দেয়া আর নিজের বর্তমান চাহিদাগুলো পূরণ করতে হতে পারে কারণ এগুলো আপনাকে মনযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এবং মোহগ্রস্থ করে।

নিজের জীবন নিয়ে মনঃক্ষুণ্ণ হওয়াটা স্বাভাবিক। সফলতা সবসময় আপনার জন্য তৃপ্তিকর নাও হতে পারে। কিন্তু এর একটা কারণ আছে। একটা মোটামুটি সফলতা পেলে বেশি সময় ভালো লাগবে না, কারণ এর মাধ্যমে আপনি আপনার গভীরতর উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন মাত্র। প্রতিটা উদ্দেশ্য, প্রতিটা মিশনের ভেতরে শুন্যতা, বিরক্তি এবং অর্থহীনতা খুঁজে পাওয়ার আগ পর্যন্ত সেসবের মাঝে পুরোপুরি বেঁচে থাকতে হবে। এটি আপনার উন্নতির লক্ষণ, যেটিকে আপনি ব্যর্থতা ভেবে ভুল কর‍তে পারেন।

উদাহরণস্বরুপ আপনি একটা বিজনেস প্রজেক্ট নিতে পারেন, সেটা নিয়ে কয়েকবছর কাজ করতে পারেন, হঠাৎ দেখবেন আপনার আগ্রহ একেবারে কমে গেছে। আপনি জানেন আপনি এই প্রজেক্টটা নিয়ে আরো কিছু সময় দিলে আরো বেশি লাভ করতে পারতেন যেটা প্রজেক্ট বাদ দিলে হতো না। কিন্তু এই প্রজেক্ট আপনার আর ভালো লাগে না। আপনি যতদিন এই প্রজেক্টের সাথে কাজ করেছেন ততদিনে এই প্রজেক্টের জন্য আপনার দক্ষতার উন্নয়ন করেছেন কিন্তু এই প্রজেক্ট এখনো পূর্ণতা পায়নি। আপনি ভাবতে পারেন, আপনার দক্ষতা আছে, তাই বলে এই প্রজেক্টে আগ্রহ না থাকলেও সফলতার আগ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে?

সম্ভবত, কাজটায় লেগে থাকা উচিত। এমনও হতে পারে আপনি তাড়াতাড়ি হার মেনে নিচ্ছেন, আপনার সাফল্য বা ব্যর্থতাকে ভয় পাচ্ছেন অথবা আপনার অলসতার জন্য অধ্যাবসায়ে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। এটা একটা সম্ভাব্য কারণ হতে পারে। আপনি আগ্রহ হারাচ্ছেন, সাহসের অভাবে এড়িয়ে যাচ্ছেন অথবা আপনার প্রজেক্ট শেষ করতে আপনি ভয় পাচ্ছেন এ নিয়ে আপনার বন্ধুদেরকে জিজ্ঞেস করতে পারেন। তারা যদি বলে আপনি তাড়াতাড়ি পিছিয়ে যাচ্ছেন, তাইলে প্রজেক্টের সাথে লেগে থাকুন।

এমনও হতে পারে, আপনি সম্ভবত আপনার কর্মকে এখানে পরিণতি দিয়েছেন। এমন হতে পারে আপনার উদ্দেশ্যকে অর্জনের একটি স্তর এর মাঝে অতিক্রম করেছেন। এটি আপনার গভীরতর উদ্দেশ্যকে কাছে পাওয়ার জন্য পরবর্তী স্তরে আপনাকে নিয়ে যাচ্ছে।

উদ্দেশ্যের পূর্ণতা পাওয়ার চিহ্ন অথবা একটা স্তর অতিক্রম করার চিহ্নগুলো এমন হতে পারে:

১। যে প্রজেক্টে আপনাকে অনেক অনুপ্রেরণা দিতো, সেই প্রজেক্টে হঠাৎ করেই আপনার আগ্রহ কমেছে।

২। প্রজেক্ট শেষ করা বা শুরু করা নিয়ে আপনার কিছুই আসে যায় না, আপনার কোনো অনুতাপ হয় না।

৩। আপনি এর পরে কি করবেন তা নিয়ে বিন্দুমাত্র জানা না থাকলেও আপনি পরিষ্কার বুঝতে পারছেন, আপনার কোনো ভ্রান্তি নেই এবং নিজেকে বাধাহীন মনে হচ্ছে।

৪। প্রজেক্টের সাথে আপনার সম্পৃক্ততা কমার সাথে সাথে আপনি একটা শক্তি অনুভব করছেন।

৫। প্রজেক্টটা আপনার কাছে অর্থহীন মনে হচ্ছে। যেন জুতোর ফিতে সংগ্রহ করা বা বিদ্যুৎ বিল দিয়ে নিজের দেয়াল সাজানোর মতো। আপনি অবশ্যই পারেন। কিন্তু কেন করতে যাবেন?

এসব চিহ্নের দেখা পেলেই আপনার উচিত প্রজেক্টের কাজ বন্ধ করা। সুন্দরভাবে আপনার সাথে প্রজেক্টের সম্পৃক্ততা শেষ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, প্রজেক্ট বাদ দিতে গিয়ে আপনার যাতে বড়সড় কোনো ক্ষতি না হয় বা আপনার কারণে প্রজেক্টে সম্পৃক্ত অন্য কারু জীবনে যেন নেতিবাচক কোনো প্রভাব না আসে। এতে বেশ সময় লাগতে পারে, তবে এই স্তরকে আপনার পরিষ্কারভাব শেষ করতে হবে। এমনভাবে শেষ করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে আপনাকে বা অন্য কাউকে চাপে ফেলে আপনার নতুন কোনো কর্ম বা দায় নিতে না হয়।

আপনার পরবর্তী স্তরের উন্মোচন মুহুর্তেই স্বতস্ফূর্তভাবে স্বচ্ছতা পেতে পারে। অধিকাংশ সময় আবার তা হয় না। উদ্দেশ্যের একটা স্তরকে অতিক্রম করার পর আপনি আপনার জীবন নিয়ে কী করবেন তা আপনার জানা নাও থাকতে পারে। আপনি জানেন আপনার আগের প্রজেক্ট শেষ হয়ে গেছে কিন্তু এর পরে কি হবে তা আপনি জানেন না। এই পর্যায়ে আপনার একটি ইঙ্গিতের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

এখানে তাড়াহুড়ো করার কিছুই নেই। হয়তো আপনার এই পর্যায়কে অতিক্রম করার জন্য মাঝামাঝি কোনো একটা কাজ করতে হবে যাতে আপনার উদ্দেশ্যটা স্পষ্ট হয়। এমনও হতে পারে, অপেক্ষা করার মতো যথেষ্ট রসদ আপনার আছে। কিন্তু যেকোনো ক্ষেত্রে পরবর্তীতে কী হবে সেটার ইঙ্গিতের দিকে নিজেকে উন্মুক্ত করে রাখতে হবে। আপনার গভীরের উদ্দেশ্যকে জানার ইঙ্গিতের জন্য নিজের মনোযোগ ধরে রাখতে হবে। টিভি দেখে বা কম্পিউটারে গেমস খেলে সময় কাটাবেন না। আপনার বন্ধুদের সাথে বাংলা খাওয়ার জন্য রাতে বাইরে যাবেন না বা মেয়েদের সাথে সময় কাটাবেন না। একদম সহজ কথা, অপেক্ষা করুন। আপনি অনেক দূরে কোথাও যেতে পারেন এবং একা থাকতে পারেন। আপনি যাই করুন না কেন, নিজেকে উন্মুক্ত রাখুন এবং কোনো ইঙ্গিতের জন্য অপেক্ষা করুন। এটি অবশ্যই আসবে।

যখন আপনি ইঙ্গিত পাবেন, তখন সেটা স্পষ্ট নাও হতে পারে। আপনি কোনদিকে যাবেন তা হয়তো বুঝতে পারবেন, কিন্তু এর বাস্তব পদক্ষেপগুলো স্পষ্ট নাও হতে পারে। যখনি আপনার এসবে ঝোঁক আসবে, তখনি কাজ করা শুরু করুন। বিস্তারিত কিছুই জানতে হবে না, আপনি যেটা করতে চান যাচাই বাছাই করে সেটা শিখতে থাকুন।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি একজন ব্যবসায়ী ছিলেন এবং আপনার কোনো একটা স্তরকে অতিক্রম করেছেন। আপনি কিছু টাকাকড়ি কামিয়েছেন, এখন আপনার পরবর্তী স্তরে যাওয়ার জন্য কোনো ইঙ্গিতের অপেক্ষা করছেন। তিন সপ্তাহ অপেক্ষা করে জীবনে কী করবেন ভেবে ভেবে মাথা নষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলে আপনি হয়তো দেখবেন অন্য কাউকে সহায়তা করার কথা মনে হবে। আপনি নিজের অর্থনৈতিক দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অন্যদের ব্যবসাকে গড়ে তোলার কল্পনা করতে পারেন। আপনার কিছু বন্ধু আছে ব্যবসায়ী, যাদের ইচ্ছে আছে দুনিয়াকে নিয়ে কিছু করার কিন্তু তারা দক্ষ ব্যবসায়ী না, তাই তারা উঠে দাঁড়াতে পারছেনা। আপনি তাদেরকে ডেকে সহায়তা করার কথা বলতে পারেন।

আপনি তাদেরকে সহায়তা করতে করতে আপনার আসল উদ্দেশ্য আপনাকে প্রায়ই খোঁচা দেবে। আপনার শুরুটা ভালো নাও হতে পারে। কিন্তু আপনি আস্তে করে কয়েক ডজন অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা দেয়ার জন্য ফোন কল পেতে পারেন। এমন মনে হবে যে বিশ্বজগৎ আপনাকে এই পথে নিয়ে যাচ্ছে। আপনি জানেন না যে আপনি এই পথে আয় করতে পারবেন কীনা। কিন্তু এখন এটা করাই ঠিক মনে হচ্ছে। তাই আপনি নিজেকে পুরোপুরি এই কাজে সম্পৃক্ত করুন। আপনি নিজের শতভাগ উপহার এখানে দিন এবং আর পিছে ফিরে তাকাবেন না।

হতে পারে কোনো একজন ধনী মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবেন খুব শীঘ্রই। তিনি আপনার উদ্যম ও দায়িত্ববোধের প্রশংসা করতে পারেন। তিনি আপনার পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারেন। এখন আপনি প্রস্তুত। আপনার ভালো আয় আছে, আপনি আগ্রহের সাথে কাজ করছেন এবং অন্যদেরকে সহায়তা করছেন। আপনি আপনার কাজকে ভালোবাসেন, তাই আপনার সংস্পর্শে এলে অন্যরাও আপনার কাজকে পছন্দ করা শুরু করে। আপনার জীবন পরিপূর্ণ মনে হয়।

তারপর কয়েক বছর কেটে যাবে। কোনো একদিন এসব শেষ হয়ে যাবে। এই দেয়াল ভেঙে যাবে, এই স্তরকে আপনি অতিক্রম করবেন। এবং এই চক্রটি আবার শুরু হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের অন্তরের উদ্দেশ্যকে আবিষ্কার না করেন। তখন আপনি সেই উদ্দেশ্যকে পূরণ করার চেষ্টা করেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটির পূর্ণতা আর ভালোবাসায় আপনি হারিয়ে যান।

- The way of the superior man, David Deida

Bro Cooked!!
05/08/2025

Bro Cooked!!

বাবুমশাই! জীবন বড় হওয়া চাই লম্বা না, ফালতু কথা। জীবন বড়ও হওয়া চাই, লম্বাও হওয়া চাই। টাকা কামায়া অনেক কিছু শিখা লাগে আর ন...
03/08/2025

বাবুমশাই! জীবন বড় হওয়া চাই লম্বা না, ফালতু কথা।

জীবন বড়ও হওয়া চাই, লম্বাও হওয়া চাই।

টাকা কামায়া অনেক কিছু শিখা লাগে আর নতুন কিছু শিখাও যায়। এইভাবে জীবনডা বড় করবিন।

আর যে টাকা কামাইসি, এই টাকা দিয়া জীবন লম্বা করবিন। ভালো খানা খাইবেন, বৌ ফ্যামিলিরে খাওয়াইবেন ইনশাআল্লাহ।

- নিসার আলী

03/08/2025

জ্বি ভাউ৷ টাকার চাইতে বহুত দরকারি জিনিষ আছে। কিন্তু টাকারে ফেইলা এসব দরকারি জিনিষও বেকার হইবেক। দিস ইস মাই আন্ডারস্ট্যান্ডিং। আগে টাকা, এরপরে যা আসে আসুক।

- নিসার আলী।

👌
02/08/2025

👌

Address


1212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পুরুষতত্ত্ব Bold-Masculinity posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share