Ehsan Ullah Ershad

30/08/2023

#ডিজিটালমার্কেটিং বলতে বোঝায় ডিজিটাল চ্যানেল এবং প্রযুক্তির কৌশলগত ব্যবহার পণ্য, পরিসেবা বা ব্র্যান্ডকে লক্ষ্য দর্শকের কাছে প্রচার করার জন্য। এটি সম্ভাব্য গ্রাহকদের সাথে সংযোগ স্থাপন, ড্রাইভ এনগেজমেন্ট এবং শেষ পর্যন্ত ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে বিস্তৃত প্ল্যাটফর্ম এবং কৌশলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

#ডিজিটালমার্কেটিং এর মূল উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে :

১। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং :
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, এবং লিঙ্কডিনের মতো প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে বিষয়বস্তু তৈরি এবং ভাগ করে নেওয়া, অনুসরণকারীদের সাথে যুক্ত হওয়া এবং লক্ষ্যযুক্ত বিজ্ঞাপন চালানো৷

২। সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) :
গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনে এর দৃশ্যমানতা উন্নত করতে একটি ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু এবং কাঠামোকে অপ্টিমাইজ করা, যার ফলে অর্গানিক (অপেইড) ট্রাফিক বৃদ্ধি পায়।

৩। কন্টেন্ট মার্কেটিং :
মূল্যবান এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু তৈরি করা, যেমন ব্লগ পোস্ট, ভিডিও, ইনফোগ্রাফিক্স এবং ইবুক, টার্গেট শ্রোতাদের আকৃষ্ট করতে এবং জড়িত করতে।

৪। পে-পার-ক্লিক অ্যাডভার্টাইজিং (PPC) :
সার্চ ইঞ্জিন বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন দেওয়া এবং ব্যবহারকারীরা যখন সেগুলিতে ক্লিক করে শুধুমাত্র তখনই অর্থ প্রদান করে, ওয়েবসাইটগুলিতে লক্ষ্যযুক্ত ট্রাফিক চালায়৷

৫। ইমেল বিপণন :
লিড লালন-পালন, গ্রাহক ধরে রাখতে এবং পণ্য বা পরিষেবার প্রচারের জন্য উপযুক্ত ইমেল প্রচারাভিযান পাঠানো।

৬। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং :
সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সাথে তাদের ফলোয়ারদের কাছে পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার করার জন্য সহযোগিতা করা।

৭। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং :
অ্যাফিলিয়েটদের সাথে অংশীদারিত্ব যারা তাদের প্ল্যাটফর্মে পণ্যের প্রচার করে এবং তাদের অনন্য রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে উত্পন্ন প্রতিটি বিক্রয়ের জন্য একটি কমিশন উপার্জন করে।

৮। অনলাইন পাবলিক রিলেশনস (PR) :
প্রেস রিলিজ, মিডিয়া প্লেসমেন্ট এবং ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে একটি ব্র্যান্ডের অনলাইন খ্যাতি এবং জনসাধারণের সাথে মিথস্ক্রিয়া পরিচালনা করা।

৯। বিশ্লেষণ এবং ডেটা বিশ্লেষণ :
বিপণন কৌশলগুলি অপ্টিমাইজ করার জন্য ব্যবহারকারীর আচরণ, ব্যস্ততার মেট্রিক্স এবং রূপান্তর হার ট্র্যাক এবং বিশ্লেষণ করতে সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করা।

১০। মোবাইল বিপণন :
মোবাইল ডিভাইসের জন্য বিপণন প্রয়াস, মোবাইল-প্রতিক্রিয়াশীল ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপস এবং অবস্থান-ভিত্তিক পরিষেবা সহ।

#ডিজিটালমার্কেটিং বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে, যার মধ্যে রয়েছে বিশ্বব্যাপী নাগাল, সুনির্দিষ্ট টার্গেটিং, খরচ-কার্যকারিতা এবং রিয়েল টাইমে প্রচারাভিযান পরিমাপ ও সামঞ্জস্য করার ক্ষমতা। ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপ বিকশিত হওয়ার সাথে সাথে, অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিযোগিতামূলক থাকার জন্য ব্যবসাগুলিকে সর্বশেষ প্রবণতা এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে আপডেট থাকতে হবে।

30/08/2023

Freelancing is a modern work arrangement where individuals offer their skills and services to clients on a project basis, without being bound to a single employer or company. It has gained significant popularity due to the flexibility it provides to both workers and businesses.

Freelancers have the autonomy to choose the projects they work on, set their own schedules, and determine their rates. This flexibility allows them to pursue a diverse range of projects, collaborate with clients from around the world, and maintain a better work-life balance.

Clients, on the other hand, benefit from freelancers' specialized expertise without the commitment of a full-time hire. They can tap into a global talent pool to find the right professionals for their specific needs, whether it's graphic design, writing, programming, marketing, or any other skill set.

Online platforms and marketplaces have facilitated the growth of freelancing by connecting freelancers with clients efficiently. These platforms provide a space to showcase portfolios, discuss project details, negotiate terms, and ensure secure payment transactions.

However, freelancing also comes with challenges. Freelancers need to manage their own taxes, healthcare, retirement plans, and steady income, which can be less predictable compared to traditional employment. It requires self-discipline, time management, and the ability to market oneself effectively to secure a steady stream of projects.

In conclusion, freelancing offers a dynamic way of working that suits both independent professionals and businesses seeking specialized services. Its flexibility, global reach, and diverse opportunities make it a viable career choice in today's rapidly evolving work landscape.

30/08/2023

আজকের দ্রুত বিকশিত বিশ্বে স্ব-কর্মসংস্থানের ব্যপক গুরুত্ব রয়েছে। এটা শুধু ক্যারিয়ার পছন্দ নয়; এটি একটি জীবনধারা যা অনেক সুবিধা এবং সুযোগ প্রদান করে। এখানে স্ব-কর্মসংস্থানের গুরুত্ব তুলে ধরার কিছু মূল কারণ রয়েছে :

১। নমনীয়তা এবং স্বায়ত্তশাসন :
আপনার নিজের বস হওয়া আপনাকে আপনার নিজের সময়সূচী সেট করতে, স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে এবং আপনার ব্যবসার দিক নির্বাচন করতে দেয়। এই স্বায়ত্তশাসন আরও ভাল কর্ম-জীবনের ভারসাম্য এবং কাজের সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করতে পারে।

২। সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবন :
স্ব-কর্মসংস্থান আপনাকে বাক্সের বাইরে চিন্তা করতে এবং আপনার সৃজনশীল ধারণাগুলি অন্বেষণ করতে উত্সাহিত করে৷ ঐতিহ্যগত কর্মসংস্থান সেটিংসে প্রায়শই পাওয়া সীমাবদ্ধতা ছাড়াই আপনার উদ্ভাবন, পিভট এবং পরীক্ষা করার স্বাধীনতা রয়েছে।

৩। ব্যক্তিগত পূর্ণতা :
যখন আপনি এমন একটি উদ্যোগ অনুসরণ করেন যার সম্পর্কে আপনি উৎসাহী হন, তখন ব্যক্তিগত পরিপূর্ণতার অনুভূতি প্রায়শই বেশি হয়। আপনি সত্যিকার অর্থে বিশ্বাস করেন এমন কিছুতে কাজ করার ক্ষমতা বৃহত্তর কাজের সন্তুষ্টি এবং উদ্দেশ্যের একটি শক্তিশালী অনুভূতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।

৪। সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনা :
স্ব-কর্মসংস্থান প্রায়শই ঐতিহ্যগত কর্মসংস্থানের তুলনায় উচ্চ আয়ের সম্ভাবনা নিয়ে আসে। যেহেতু আপনি সরাসরি আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং ব্যবসায়িক বৃদ্ধির সুফল পান, আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা একটি নির্দিষ্ট বেতন দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়।

৫। বিভিন্ন সুযোগ :
ফ্রিল্যান্সিং এবং পরামর্শ থেকে শুরু করে আপনার নিজের কোম্পানি শুরু করা পর্যন্ত, স্ব-কর্মসংস্থান বিভিন্ন সুযোগের অফার করে। এটি আপনাকে এমন একটি পথ বেছে নিতে দেয় যা আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং লক্ষ্যগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

৬। চাকরির নিরাপত্তা :
যদিও স্ব-কর্মসংস্থান তার নিজস্ব চ্যালেঞ্জের সাথে আসে, এটি একটি নির্দিষ্ট স্তরের চাকরির নিরাপত্তা প্রদান করতে পারে। ছাঁটাই বা পুনর্গঠনের কারণে হঠাৎ চাকরি হারানোর ঝুঁকি হ্রাস করে আপনি একজন একক নিয়োগকর্তার উপর নির্ভরশীল নন।

৭। দক্ষতা বিকাশ :
স্ব-কর্মসংস্থানের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা এবং বিপণন থেকে শুরু করে আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং গ্রাহক সম্পর্ক পর্যন্ত বিস্তৃত দক্ষতার প্রয়োজন। এই ক্রমাগত দক্ষতা বিকাশ আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাদার বৃদ্ধি বাড়াতে পারে।

৮। অভিযোজনযোগ্যতা :
আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনীতিতে, মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্ব-নিযুক্ত ব্যক্তিরা প্রায়শই বাজারের পরিবর্তনের চাহিদা এবং প্রবণতা মেটাতে তাদের ব্যবসাগুলিকে পিভট করার জন্য আরও ভাল অবস্থানে থাকে।

৯।ট্যাক্স বেনিফিট :
স্ব-নিযুক্ত ব্যক্তিদের প্রায়ই বিভিন্ন ট্যাক্স ছাড় এবং ক্রেডিটগুলির অ্যাক্সেস থাকে যা তাদের করের বোঝা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর ফলে উল্লেখযোগ্য আর্থিক সঞ্চয় হতে পারে।

১০। অর্থনীতিতে অবদান :
স্ব-কর্মসংস্থান কর্মসংস্থান সৃষ্টি, উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে এবং শিল্পের বৈচিত্র্যের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। অনেক সফল কোম্পানি আজ ছোট স্ব-নিযুক্ত উদ্যোগ হিসাবে শুরু করেছে।

১১। কাজের সন্তুষ্টি :
আপনার নিজের ব্যবসা গড়ে তোলা এবং চালানোর মাধ্যমে যে কৃতিত্বের অনুভূতি আসে তা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে পারে। চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা এবং আপনার এন্টারপ্রাইজের বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করা কাজের সন্তুষ্টি বাড়াতে পারে।

১২। লেগ্যাসি বিল্ডিং :
স্ব-কর্মসংস্থান একটি দীর্ঘস্থায়ী উত্তরাধিকার তৈরি করার সুযোগ দেয়। আপনার ব্যবসা আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং উত্সর্গের প্রতীক হয়ে উঠতে পারে, আপনার শিল্প এবং সম্প্রদায়ের উপর একটি চিহ্ন রেখে যেতে পারে।

পরিশেষে বলা যায়, আত্মকর্মসংস্থান মানে শুধু জীবিকা নির্বাহ করা নয়; এটি এমন একটি জীবন তৈরি করা যা আপনার মূল্যবোধ, আকাঙ্ক্ষা এবং আবেগের সাথে সারিবদ্ধ। এটি সুবিধার একটি অনন্য সেট অফার করে যা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার পরিপূর্ণতা, আর্থিক স্বাধীনতা এবং আপনার নিজের জীবন এবং আপনার চারপাশের বিশ্ব উভয়ের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাবের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

24/08/2023

Gg

23/08/2023

22/08/2023

day🥰🥰🥰

21/08/2023

Welcome to my new page