Rh Soyeb

Rh Soyeb Fueling spirits and screens creatively as a Video Editor, Digital Creator, and Digital Marketer.

আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করার ফর্মূলা
11/09/2024

আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করার ফর্মূলা

কাস্টমারের সাথে কথা বলার সময় টোন নির্ভর করে অনেকগুলি ফ্যাক্টরের উপর, যেমন ব্র্যান্ডের ব্যক্তিত্ব, কাস্টমারের প্রয়োজন, ...
08/09/2024

কাস্টমারের সাথে কথা বলার সময় টোন নির্ভর করে অনেকগুলি ফ্যাক্টরের উপর, যেমন ব্র্যান্ডের ব্যক্তিত্ব, কাস্টমারের প্রয়োজন, এবং পরিস্থিতি।

তবে, সাধারণত কিছু নিয়ম অনুসরণ করা উচিত:

1. বন্ধুত্বপূর্ণ ও আন্তরিক:

কাস্টমারের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ এবং আন্তরিক টোন ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

উদাহরণ: আপনার দিনটি কেমন কাটছে? আমরা আপনার সমস্যার সমাধান করতে এখানে আছি।

2.সহানুভূতিশীল :

কাস্টমার যদি কোনও সমস্যার মুখোমুখি হয়, তবে তাদের পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করুন এবং সহানুভূতি প্রকাশ করুন।

উদাহরণ: আমি বুঝতে পারছি এটি আপনার জন্য কষ্টকর। আমরা এটি দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করব।

3.স্পষ্ট ও তথ্যবহুল:

কাস্টমারকে স্পষ্ট এবং সঠিক তথ্য দিন যাতে তারা বুঝতে পারে আপনি কী বলছেন এবং তাদের কী করতে হবে।

উদাহরণ: আপনার অর্ডারটি আগামী ৩ দিনের মধ্যে পৌঁছে যাবে। আপনি আপনার অর্ডার স্ট্যাটাস আমাদের ওয়েবসাইটে চেক করতে পারেন।

4.আস্থা:

কাস্টমারকে আস্থা দিন যে আপনি তাদের সমস্যা সমাধানে সক্ষম এবং তাদের সন্তুষ্টি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

উদাহরণ: আমরা আপনার সমস্যাটি বুঝেছি এবং এটি সমাধান করতে আমাদের বিশেষজ্ঞ দল কাজ করছে। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন।

5.প্রফেশনাল ও সম্মানজনক:

সবসময় প্রফেশনাল এবং সম্মানজনক টোন বজায় রাখুন, বিশেষত যদি কাস্টমার ক্ষুব্ধ বা হতাশ থাকে।

উদাহরণ: আপনার অসন্তোষের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমাদের লক্ষ্য হল আপনার সন্তুষ্টি নিশ্চিত করা।

এই নিয়ম গুলো অনুসরণ করে, আপনি কাস্টমারের সাথে একটি ইতিবাচক এবং ফলপ্রসূ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবেন।

এখানে কন্টেন্ট প্ল্যান স্ট্র্যাটেজির জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:-🎯 লক্ষ্য নির্ধারণ করুন:প্রথমেই জানুন, আপনি ...
06/09/2024

এখানে কন্টেন্ট প্ল্যান স্ট্র্যাটেজির জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:-

🎯 লক্ষ্য নির্ধারণ করুন:

প্রথমেই জানুন, আপনি কন্টেন্ট দিয়ে কী অর্জন করতে চান। বিক্রয় বাড়াতে চান, নাকি ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়াতে চান? লক্ষ্য পরিষ্কার থাকলে কন্টেন্ট বানানো সহজ হবে।

নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া কন্টেন্ট পরিকল্পনা কখনোই সফল হবে না।

👥 অডিয়েন্সকে জানুন:

আপনার টার্গেট অভিয়েন্স কারা এবং তারা কী ধরনের কন্টেন্ট পছন্দ করে? তাদের আগ্রহ ও সমস্যা বোঝার চেষ্টা করুন, যাতে আপনি তাদের জন্য প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন।

অডিয়েন্সকে বোঝা মানে তাদের মন জয় করার অর্ধেক কাজ সেরে ফেলা।

🗓️ কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করুন:

কন্টেন্ট পাবলিশের জন্য একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করুন। এতে করে আপনি জানবেন কখন কোন কন্টেন্ট পোস্ট করবেন এবং নিয়মিত আপডেট রাখতে পারবেন।

পরিকল্পিত কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার আপনার কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজির মেরুদণ্ড।

কপিরাইটিং কেন জরুরি! ✍️জানতে এই পোস্টটি পড়ুন এবং শেয়ার করুন!
05/09/2024

কপিরাইটিং কেন জরুরি! ✍️
জানতে এই পোস্টটি পড়ুন এবং শেয়ার করুন!

আপনার ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম বিজ্ঞাপনগুলোর কার্যকারিতা বাড়াতে চান? তাহলে বিস্তারিত টার্গেটিং কৌশলটি ব্যবহার করতে ভুলবেন...
29/08/2024

আপনার ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম বিজ্ঞাপনগুলোর কার্যকারিতা বাড়াতে চান? তাহলে বিস্তারিত টার্গেটিং কৌশলটি ব্যবহার করতে ভুলবেন না!

🎯 বিস্তারিত টার্গেটিং কী?
এটি এমন একটি কৌশল, যা ব্যবহার করে আপনি নির্দিষ্ট গুণাবলী ও আগ্রহের উপর ভিত্তি করে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স নির্বাচন করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার পণ্যটি ফিটনেস সংক্রান্ত হয়, তাহলে আপনি সেই ব্যক্তিদের টার্গেট করতে পারেন, যারা নিয়মিত জিমে যান বা ফিটনেস নিয়ে আগ্রহী।

🔍 কীভাবে এটি করবেন?
ফেসবুকের Ads Manager-এ গিয়ে "Detailed Targeting" অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের বয়স, লিঙ্গ, অবস্থান, আগ্রহ, এবং আচরণ অনুযায়ী অপশনগুলো নির্বাচন করুন।

🚀 কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
বিস্তারিত টার্গেটিং এর মাধ্যমে আপনি এমন অডিয়েন্সকে টার্গেট করতে পারবেন, যারা আপনার পণ্য বা সেবার প্রতি বেশি আগ্রহী। ফলে বিজ্ঞাপন বাজেট সঠিকভাবে ব্যবহৃত হবে এবং আপনার ROI (Return on Investment) বৃদ্ধি পাবে।

আপনার পরবর্তী বিজ্ঞাপন প্রচারণায় এই কৌশলটি ব্যবহার করে দেখুন এবং পার্থক্য অনুভব
করুন! 💼💡

"ফিচার নয়, বিক্রি করুন সুবিধা"অনেকেই পণ্য বিক্রি করতে গিয়ে তার ফিচার নিয়ে কথা বলে, কিন্তু সত্যিকারের বিক্রয় হয় যখন ...
15/07/2024

"ফিচার নয়, বিক্রি করুন সুবিধা"

অনেকেই পণ্য বিক্রি করতে গিয়ে তার ফিচার নিয়ে কথা বলে, কিন্তু সত্যিকারের বিক্রয় হয় যখন আপনি ক্রেতাকে সেই পণ্যের সুবিধা বোঝাতে পারেন।

ধরা যাক, আপনি একটি নতুন স্মার্টফোন বিক্রি করছেন। ফিচার বিক্রির সময় আপনি বলছেন, 'এই ফোনে ১২ জিবি RAM আছে।

কিন্তু সুবিধা বিক্রির সময় আপনি বলবেন, 'এই ফোনের ১২ জিবি RAM আপনার গেমিং অভিজ্ঞতাকে আরও মসৃণ করবে এবং মাল্টি-টাস্কিংকে সহজ করবে।

দেখলেন, প্রথম উদাহরণে শুধুমাত্র তথ্য দেওয়া হয়েছে, যেখানে দ্বিতীয় উদাহরণে ক্রেতার জন্য বাস্তবিক সুবিধা বোঝানো হয়েছে। এভাবেই ক্রেতার সাথে আবেগগত সংযোগ স্থাপন করা যায়।

সুবিধা বিক্রির সুবিধা:

১. ক্রেতার আবেগকে স্পর্শ করে।
২. পণ্য কেনার ইচ্ছা বাড়ায়।
৩. ব্র্যান্ডের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে।

তাহলে, পণ্যের ফিচার নয়, তার সুবিধাগুলি বিক্রি করুন এবং ক্রেতার সাথে একটি শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করুন। আরও এমন সব তথ্যের জন্য আমাদের Page - এর সাথেই থাকুন।

"ধন্যবাদ!"

Marketing Funnel🔥🔥
14/07/2024

Marketing Funnel🔥🔥

"কপি-রাইটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?"কপি-রাইটিং হলো এমন একটি আর্ট যা পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে সাহায্য করে। এটি শুধুমাত্র লেখা ন...
13/07/2024

"কপি-রাইটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?"

কপি-রাইটিং হলো এমন একটি আর্ট যা পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে সাহায্য করে। এটি শুধুমাত্র লেখা নয়, এটি আপনার ব্র্যান্ডের সাথে ক্রেতার আবেগ সংযোগ ঘটায়।

ধরা যাক, আপনি একটি লাক্সারি ঘড়ি বিক্রি করছেন। সাধারণ বিজ্ঞাপনে লেখা হতে পারে, 'আমাদের ঘড়ি কিনুন।' কিন্তু কপি-রাইটিংয়ের মাধ্যমে আপনি লিখতে পারেন, 'সময়ের সাথে আপনার ব্যক্তিত্বকে আরও উজ্জ্বল করুন আমাদের লাক্সারি ঘড়ির মাধ্যমে।

দেখলেন, প্রথম উদাহরণটি শুধুমাত্র তথ্য দেয়। কিন্তু দ্বিতীয় উদাহরণটি ক্রেতার আবেগকে জাগিয়ে তোলে এবং কেনার ইচ্ছা বাড়ায়। এটাই কপি-রাইটিংয়ের শক্তি।

কপি-রাইটিংয়ের সুবিধা:

১. বিক্রয় বৃদ্ধি করে।
২. ব্র্যান্ড ইমেজ শক্তিশালী করে।
৩. ক্রেতার সাথে সংযোগ স্থাপন করে।

তাহলে,কপি-রাইটিং আপনার ব্যবসার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। আরও ভিডিওর জন্য আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না! ধন্যবাদ!

লিড জেনারেশন করলে অডিয়েন্স থাকবে হাতের মুঠোয়!!আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করি আমাদের সব থেকে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা ম্যাসে...
12/07/2024

লিড জেনারেশন করলে অডিয়েন্স থাকবে হাতের মুঠোয়!!

আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করি আমাদের সব থেকে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা ম্যাসেঞ্জারে ক্লায়েন্টের সাথে ডিল ক্লোজ করতে পারি না। আমরা ম্যাসেজ তো পাই হাজারে কিন্তু সেল জেনারেট হয় এককে। তো এই সমস্যা সমাধানের একটা গ্রেট উপায় হচ্ছে লিড জেনারেট করা।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, লিড কি ভাই? লিড মানে হলো ‘a piece of information’. এখন আবার একটা প্রশ্ন আসে এটা কেমন ধরনের ইনফরমেশান? উত্তর হচ্ছে, যেই ইনফরমেশান পেলে আপনার সাথে যোগাযোগ করা যাবে সেটাকেই বলে লিড।

একদম বাংলায় যদি বলি, আপনার নাম-ঠিকানা, ফোন নাম্বার, ইমেইল আইডি ইত্যাদি। তবে আমরা যেহেতু ডিজিটালে বিজনেস করি সো আমাদের জন্য ফোন নাম্বার বা হোয়্যাটসএপ নাম্বার বা ইমেইল আইডি এগুলাই বেশি দরকারি। আর এই লিড আমরা যেভাবে বা যেই প্রসেসে কালেক্ট করি সেটাকে বলে লিড জেনারেশন।

এখন লিড জেনারেশন কি সব ধরনের বিজনেসের জন্য দরকার?
উত্তরটা হ্যা ও হতে পারে আবার না ও হতে পারে। যদি আপনার প্রোডাক্ট Low involvement purchase এর হয়ে থাকে তবে আপনার জন্য লিড জেনারেশান কাজে নাও আসতে পারে। আবার যদি আপনার প্রোডাক্ট High involvement purchase এর হয়ে থাকে তবে আপনার জন্য লিড জেনারেশান মাস্ট।

Low involvement purchase মানে হলো যেই সিচুয়েশনে বায়ার অল্প ইনফরমেশনর বেসিসেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। যেমন, কারো যদি গাড়ির হেডলাইট নষ্ট হয়ে যায় তবে সে খুব অল্প সময়ে বা অল্প ইনফরমেশ নিয়েই লাইটটা কিনে ফেলবে। কিন্তু আমরা যদি Vice Versa চিন্তা করি তবে সেই Vice Versa ই হচ্ছে High involvment purchase. অর্থাৎ গাড়ির ব্যাটারি কিনতে সময় বা ইনফরমেশান না নিলে ও একজন বায়ার কিন্তু একটা গাড়ি কিনার আগে অনেক বেশি সময় এবং ইনফরমেশান কালেক্ট করে তবেই একটা গাড়ি কিনেন। আর এখানেই চলে আসে High involvment purchase এর গল্প।

লিড জেনারেশান কে আমরা কিছুটা নিজেদের পাইপলাইনে কাস্টমার রেখে দেয়ার সাথে তুলনা করতে পারি। কারণ আমার হাতে বা পাইপলাইনে যতদিন লিড থাকবে ততদিন বা ততবেশি আমার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

মার্কেটিং অটোমেশান প্ল্যাটফর্ম Marketo Engage তাদের একটা স্ট্যাটমেন্টে বলেছে, Lead generation process can achieve 133% greater revenue than average companies.

এই লিড জিনিসটাকে আমরা দুইটা ভাগে ভাগ করতে পারি।

1. Marketing Qualified Lead (MQL)
2. Sales Qualified Lead (SQL)

MQLs হচ্ছে মূলত কোয়ালিফাইড প্রস্পেক্টসের লিড। এই লিড গুলো আমাদের বায়ার পারসোনা মিট করে এবং আমাদের বায়ারস জার্নি বিভিন্ন স্টেজে ঘোরাঘুরি ও করে। তাদের হয়তো আমার প্রোডাক্ট কিনার জন্য ডিসিশান মেকিং পাওয়ার আছে কিন্তু তাদের সম্ভবত রাইট বাজেট নাই।
আর SQLs হচ্ছে সেই সমস্ত লিড যেগুলা সেলস ফানেলের কন্সিডারেশান স্টেজে শেষ করে ডিসিশান মেকিং স্টেজে আসে। মূলত SQL তখনি কন্সিডার করা হয় যখন সেলস টিম একজন পটেনশিয়াল ক্লায়েন্টকে আউটরিচ কলের মাধ্যমে জানতে পারে যে সেই কাস্টমার কতটা সিরিয়াস আমাদের প্রোডাক্ট কিনার জন্য।

MQL বলেন আর SQL দুইটার জন্যই আমাদের আগে জেনারেট করতে হবে Lead. মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে লিড জেনারেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ৷ বিভিন্ন উপায়ে আমরা লিড জেনারেশন করতে পারি৷ তবে আজকে আমরা জানবো কিভাবে লিড জেনারেশন করতে হয়৷

ইন্টারেক্টিভ কুইজের মাধ্যমেঃ

আপনার অডিয়েন্সকে বিভিন্ন কুইজের মাধ্যমে এনগেজ করে সহজেই বায়ার পারসোনা বুঝতে পারবেন সাথে লিড জেনারেটও করতে পারবেন। যেমনঃ একটা ইউনিভার্সিটি যদি তার স্টুডেন্টদেরকে একটি কুইজ অফার করে এটা জানার জন্য যে কোন স্টুডেন্ট এই বছর কোন সাবজেক্ট নিতে চাচ্ছে। এর মাধ্যমে তারা সহজেই লিড জেনারেটের পাশাপাশি তাদের ইন্টারেস্ট সম্পর্কেও জেনে গেলো।

ইবুকের মাধ্যমেঃ

আমরা ইবুক দেখলেই ঝাপিয়ে পড়ি। সেখানে বাপ দাদার ইনফরমেশন দিতেও দ্বিধা বোধ করিনা। কেননা, ইবুকে প্রোফেশনালদের সিক্রেট টিপস, সাক্সেস স্টোরি এগুলো থাকে। যা জানার জন্য সহজেই পার্সোনাল ডাটা দিয়ে ইবুকটা কালেক্ট করি। যার ফলে সহজেই লিড জেনারেট হয়ে যায়।

Fruitful একটা স্প্রেডশিটের মাধ্যমেঃ

এক্ষেত্রে বিভিন্ন টপিকে একটা মোটামুটি ভালমানের ডেটা দিয়ে পরিপূর্ণ একটি স্প্রেডশিট বানিয়ে সেটা প্রোভাইডের মাধ্যমেও সহজেই লড জেনারেট করা যায়।

বিভিন্ন প্রশ্নের ডেপথ এন্সার প্রোভাইড করেঃ

অনলাইনে তো কতই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়। কিন্ত, কয়টাই বা ফ্রুটফুল কিংবা পরিপূর্ণ উত্তর দেয়৷ সো, আপনি একটু ডেপথে একটা কন্টেন্ট বানিয়ে। তার হুকটাকে ফ্রিতে শো করে বাকিটা পড়ার জন্য লিড জেনারেট করতে পারেন। যেমনঃ একবার আমি একটা লিড জেনারেট করেছিলান এই হুক দিয়ে, “একটি প্রোপার অডিয়েন্স বানাবেন যেভাবে!” বাকিটার জন্য লিড জেনারেট করেছিলাম। আর এতে সহজেই আমার ফেসবুক এডসের প্রোপার অডিয়েন্স আমার গ্রাবে চলে এসেছিল।
সর্বশেষ লিংকডিনের মাধ্যমে লিড জেনারেশন এর একটা সম্পূর্ন প্রোসেস আমি শেয়ার করতে চাই।

সম্পূর্ণ প্রোফাইল তৈরি করাঃ

লিড জেনারেশনের প্রথমে যে বিষয় টি আসে তাহলো বিশ্বস্ততা ও নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করা৷ এইজন্য আপনার লিংকডইন প্রোফাইল টি কে আপ-টু-ডেট রাখা প্রয়োজন। এছাড়া আপনার একাডেমিক পটভূমি, কাজের অভিজ্ঞতা, অগ্রগতি, পেশাদার সাফল্য ইত্যাদি শেয়ার করা৷ ব্যক্তিগত তথ্যের পাশাপাশি আপনার প্রতিষ্ঠান বা ব্রান্ডের একটি পেইজ তৈরি করা যা আপনার ব্রান্ড সম্পর্কে ও এর পরিষেবা সম্পর্কে বিশদ বিবরণ সরবাহ করে। এতে করে গ্রাহকেরা প্রথম দেখাতে আপনার সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবে৷

প্রোফাইল অপটিমাইজেশন করাঃ

ওয়েবসাইট এর ন্যায় আপনারা লিংকডইন প্রোফাইল ও পেইজ অপটিমাইজেশন করা প্রয়োজন। এতে করে লিংকডইনে কেউ যদি আপনার সাথে সম্পর্কিত পরিষেবা বা পণ্য সার্চ করে থাকে তখন আপনার নাম বা ব্রান্ড টি উপরের দিকে প্রদর্শিত হবে। যা লিংকড-ইনের লিড জেনারেশন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই জন্য সঠিক কিওর্য়াড সিলেকশন করা প্রয়োজন। এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর লিংকটি আপনার প্রোফাইল এ সংযুক্ত করতে পারেন এতে ট্রাফিক বাড়ার পাশাপাশি গ্রাহকদের সাথে সংযোগের নতুন মাধ্যম সৃষ্টি হয় যা ব্যবসায়ের নতুন নতুন সুযোগ উন্মোচন এর দ্বার খুলে দেয়।

প্রোফাইল ভিজিটরদের কানেক্ট হওয়াঃ

লিংকডইন প্রোফাইলের অন্যতম একটি ফিচার হচ্ছে, কে কে আপনার প্রোফাইল পরিদর্শন করতেছে বা আগ্রহী তা আপনি জানতে পারেন। আপনি চাইলে তাঁদের সাথে সংযুক্ত হতে পারেন এবং আপনার ব্রান্ডের সুবিধা ও সুযোগ গুলো জানানোর মাধ্যমে ব্যবসায়িক প্রসার বৃদ্ধি করতে পারেন।

ফিচার নয় বেনিফিট সেলস করুনঃ

আপনার প্রোফাইলে আপনার ব্রান্ড কে এমন ভাবে প্রকাশ করুন যেন এটি মানুষের জীবনে একটা ভ্যালু এড করতে পারে। আপনি যদি ফিচারের দিকে নজর না দিয়ে আপনার পণ্যের বেনিফিট কে সবার সামনে তুলে ধরতে পারেন তাহলে গ্রাহকেরা আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবে।

লিংকডইন গ্রুপে জয়েন করুনঃ

লিংকডইনে বিভিন্ন গ্রুপ গুলো আপনি জয়েন করতে পারেন। এখানে বিশাল কমিউনিটি রয়েছে যেখানে আপনি আপনার কন্টেন্ট বা ভিজুয়াল এর মাধ্যমে আপনার ব্রান্ড কে পরিচিত করতে পারেন।

লিংকড-ইন পালস ব্যবহার করাঃ

লিংকডইন পালস হচ্ছে লিংকডইন সাথে সম্পর্কিত একটি নিউজ প্লাটফর্ম৷ এখানে আপনি আপনার আর্টিকেল গুলো প্রকাশের মাধ্যমে অনেক বড় শ্রোতার কাছে পৌঁছাতে পারেন। এখানে কোন প্রকার এডমিন এ্যাপ্রুভালের প্রয়োজন হয় না এবং সরাসরি আপনি পোস্ট করতে পারেন। এইজন্য লিড জেনারেশন ক্ষেত্রে আপনি লিংকড-ইন পালস ব্যবহার করে সর্বাধিক ফলাফল পেতে পারেন৷

সর্বশেষ বলতে চাই, যেকোনো লিড জেনারেশন আইডিয়াই আপনি ট্রাই করুন না কেন। মনে রাখবেন, আপনি অডিয়েন্সকে কিছু দিলেই অডিয়েন্সও আপনাকে দিবে। নয়তো, লিড জেনারেশন একেবারেই লস প্রোজেক্ট।

11/07/2024

টাকা ছাড়াও যেভাবে রিচ হয়!

ফেসবুক যখন তৈরী করা হয়েছিলো তখন সেটা মূলত কমিউনিকেশন এর জন্য তৈরী করা হয়েছিলো কিন্ত বর্তমানে ফেসবুক যেমন কমিউনিকেশনে স্মুথ, তেমনি বিজনেস গ্রো এর জন্যও পার্ফেক্ট একটা প্লাটফর্ম।

ফেসবুকে বর্তমানে ৪ বিলিয়ন এক্টিভ সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার আছে। মজার ব্যাপার হল, আপনি একটা পোস্ট করলে আপনার টোটাল ফলোয়ার থেকে মাত্র ৫% এর কাছে রিচ হয়। প্রতি মিনিটে ফেসবুকে প্রায় ৩,০০,০০০ পোস্ট এবং ৫,০০,০০০ কমেন্ট আপ্লোড হচ্ছে। এই কারণে অর্গানিক রিচ ধীরে ধীরে অনেক কম্পিটিটিভ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি ভাল কন্টেন্ট না বানালে অর্গানিক রিচের দৌড়ে হেরে যাবেন!
যেহেতু আপনি এই ব্লগটি পড়তে এসেছেন সো ধরে নেই যে আপনি অনলাইনে বিজনেস করেন এবং আপনার একটি ফেসবুক পেজ আছে সেখানে থেকে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সেল করেন। সো, আপনাকে নিয়মিত আপনার পেজের ফ্যানদের এংগেজ করার দরকার পড়ে। আপনি আরও চান যে শুধুমাত্র ফ্যান, ফলোয়ার নয় এর বাহিরেও যাদের ফেসবুকে আছে তারা সবাই আপনার বিজনেস বা আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানুক।

ফেসবুকে সবাইকে আপনার বিজনেস সম্পর্কে জানানোর ২টা ওয়ে আছে।

১. পেইড মার্কেটিং
২. অর্গানিক মার্কেটিং

Brafton এর মতে,

“Anything you don’t spend money on directly – blog posts, case studies, guest posts, unpaid tweets, and Facebook updates – falls under the umbrella of organic marketing.“
সহজ কথায়, ফ্রিতে মার্কেটিং করার ওয়েকেই অর্গানিক মার্কেটিং বলে। অন্যদিকে টাকার বিনিময়ে যে মার্কেটিং করা হয় তাকে পেইড মার্কেটিং বলে।

কিন্তু মার্কেটিং শুনলেই নিশ্চয়ই আপনার মাথায় আসে! “ওরে বাবা, মার্কেটিং তো অনেক টাকা-পয়সার ব্যাপার।”

পেইড মার্কেটিং এর মাধ্যমে মানি স্পেন্ড করে বা বুষ্টিং করে আপনার কনটেন্ট গুলো অডিয়েন্সের কাছে পৌছে দিতে পারেন। অপরদিকে অর্গানিক মার্কেটিংকে আমরা বলতে পারি ন্যাচারাল ওয়েতে মার্কেটিং। অর্থাৎ কোন ধরনের মানি স্পেন্ড করা ছাড়াই আপনার কনটেন্ট সবাই দেখবে এবং সবার কাছে আপনার কনটেন্টগুলো পৌঁছে যাবে।

তবে এই অর্গানিক মার্কেটিং কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। আপনার পোস্টে কি পরিমাণ ডেটা আছে অথবা কতটুক ইম্পর্টেন্ট তার উপর নির্ভর করে মানুষ আপনার পোস্টটি দেখে দাঁড়ায় এবং লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়। এতে করে অন্যরাও এংগেজড হয় এবং তারাও আপনার কন্টেন্ট দেখে দাড়ায় এবং একই ভাবে লাইক, কমেন্ট শেয়ার করে। আর এভাবেই শুরু হয় অর্গানিক মার্কেটিং এর খেলা। আর ফেসবুক হয়ে ওঠে আপনার EDC বা Effective Distribution Channel. যেখানে প্রতিনিয়ত আপনি ভ্যালু এড করতে থাকেন।

হাতে কলমে ডিজিটাল মার্কেটিং প্র‍্যাক্টিস করতে চান?

এখন হয়তো আপনার মাথায় নিশ্চয়ই একটা চিন্তা ঢুকে গেসে যে কিভাবে অর্গানিক মার্কেটিং করা যায়, যার ফলে মানুষ দেখে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করবে! তাই না? কিন্ত, সমস্যা হল আপনি কীভাবে জানাবেন? তাও আবার ফ্রিতে!!! এই ফ্রিতে মানুষকে আপনার বিজনেস সম্পর্কে জানানোকেই মূলত বলে অর্গানিক মার্কেটিং। চলুন আজকে এই একটা ব্লগেই শিখে ফেলি ফ্রিতেই যেভাবে ফেসবুকে অর্গানিক মার্কেটিং করবেন..

১) ভিডিও আপলোডিং :

আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড ভিডিও আপলোড করে সহজে অর্গানিক মার্কেটিং করতে পারেন। কারণ ভিজুয়ালাইজ সবকিছুই অডিয়েন্স বেশি দেখে যেমনঃ টেক্সটের চাইতে কোনো ফটো বা ভিডিওতে দেখবেন মানুষ বেশি এংগেইজ হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে আপনার ভিডিওর কনটেন্ট নিয়মিত আপ্লোড করতে হবে এবং দিনশেষে একটা প্রশ্নের উত্তর খুজবেন যে, কেন মানুষ আপনার ভিডিওটি দেখবে? আমি ২টা কারণ বলে দিচ্ছি চুপি চুপি দেখে নিনঃ

★স্টোরি টেলিং করুনঃ অডিয়েন্সকে ভিডিওর মাধ্যমে স্টোরি টেলিং করুন। গল্পটি হতে হবে অবশ্যই অথেনটিক, জেনুইন এবং অডিয়েন্সকে ফিল দিতে হবে যে তারাও আপনার এই স্টোরির একটা অংশ। সেটা হতে পারে আপনার কোম্পানির কোনো বিহাইন্ড দ্যা সিন ভিডিও কিংবা আপনার কোম্পানির কোনো একটা পার্টের ওয়ার্কিং প্রসেস। এরফলে কাস্টমার এমন ফিল পাবে যে সে আপনার কোম্পানির কাস্টমারের চাইতেও বেশি কিছু। এতে করে সে আরো বেশি এংগেজড হবে।

★কাস্টমার রিভিউ আপ্লোড করুনঃ অডিয়েন্স সবসময়ই পছন্দ করবে যে তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফিচার করা হোক। তবে, সেটা যদি হয় কোনো ব্রান্ড পেইজ থেকে তবে তো আহ্লাদে আটখানা। বিভিন্ন লয়াল কাস্টমার থেকে যখন রিভিউ নিয়ে আপ্লোড করবেন। তখন নতুন কেউ কেনার আগে তার জন্য হেল্পফুল হবে কারণ কেউ কিছু কেনার আগে দেখতে চায় অল্রেডি যারা পারচেজ করেছে তারা কি বলছে। আর সাথে আপনার প্রোডাক্টের টিউটোরিয়াল এবং কাস্টমারের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। এতে তারা আরো বেশি এংগেজড হবে।

২) কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট :

কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট আপনার অর্গানিক রিচ বাড়ানোর জন্য খুবই ইম্পর্ট্যান্ট। কন্টেন্ট যেকোনো কিছুই হতে পারে। ছবি অথবা কোন লিখা যা মানুষকে আপনার পোষ্টের প্রতি ইন্টারেস্ট জাগাবে। অনেকে একটা ভুল করে সেটা হল তারা ইমেজে CTA- Call To Action বা Link ব্যবহার না করে কমেন্টে দিয়ে থাকে। এর৷ ফলে কেউ যখন পোস্টটি শেয়ার দেয় তখন আর সেই CTA এর কোনো ভ্যালু থাকে না। তাছাড়া ফেসবুকে শুধু টেক্সট পোস্টের চাইতে ইমেজ ইনক্লুডেড পোস্টের রিচ ২-৩ গুণ বেশি থাকে। চেষ্টা করবেন আপনার কন্টেন্টকে ইউনিকভাবে উপস্থাপন করাতে তাহলে সহজেই রিচ বাড়বে। কিন্ত প্রশ্ন কিভাবে?
আসেন, একটা গল্প শুনি- একবার আমি ফেসবুক মার্কেটিং এর কোর্স সেল করার জন্য এজ ইউজুয়াল ইন্সট্রাক্টরের ছবি দিয়ে, কোর্সের ডিটেইলস এবং প্রাইস দিয়ে একটা পোস্ট করি যাতে মানুষ বেশি একটা ইন্টারেস্ট দেখায় নায়। কিন্ত, আমি যখন সেটাকে কপি রাইটিং করে হিউমার টাইপ একটা কন্টেন্ট বানাই। উল্টা ভাবে, স্পাইডারম্যানের ছবি ঝুলাই দিয়ে কপি লিখে দিয়েছিলাম “ব্রো, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান?” তখন অডিয়েন্স এংগেজড হয়েছিল প্রচুর এবং তারা ইন্টারেস্টেড হয়ে রেস্পন্স করেছিল। এই ব্যাপারটাকে বলা হয় “Clickbait” অর্থাৎ যেই দেখবে ক্লিক করতে মন চাইবে।

৩) অফার দেয়া:

আপনার পেইজ এংগেজমেন্ট বাড়ানোর একটা গ্রেট আইডিয়া হলো ফ্যান-ফলোয়ারদেরকে আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড অফার দেওয়া। এই অফার গুলো আপনার প্রোডাক্ট এর উপর হতে পারে আবার অন্য কোন কুইজ এর উপর ও হতে পারে। এতে করে আপনার পেজের লাইক কমেন্ট ও শেয়ার বাড়তে থাকবে। অফার যেন শুধুই অফার না হয়। সাথে যেন ইমোশনও থাকে।

যেমনঃ আমার একটা এডুটেক ইন্ডাস্ট্রিতে গতবছর “বাবা দিবসে” একটা অফার দিয়েছিলাম যে আজকের দিনে বাবার পকেটের টাকা বাচাতে ১ টার দামে ২ টা কোর্স কিনুন। এতে করে হিউজ একটা সেল পেয়েছিলাম। কিন্ত, আমি যদি নরমালি বলতাম বাবা দিবসে ৫০% ডিসকাউন্ট কেউ কিন্ত পাত্তা দিত না। অফার কিন্ত, সেম অফার ই দিলাম। বাট, একটু ইমোশন এড করায় মানুষ কানেক্ট হল এবং ফলাফল হিউজ সেল।

৪) ইউনিক কন্টেন্ট :

আপনি শুধু সেল পোস্ট করলে কাস্টমার বিরক্ত হয়ে যাবে। তাই শুধু সেল পোস্ট না করে সাথে ইউনিক কিছু পোস্টও করতে পারেন। কিন্ত জাতীয় প্রশ্ন “কি পোস্ট করব?” আসুন দেখাই কি পোস্ট করবেন।

★আপনি আপনার ইন্ডাস্ট্রি রিলেটেড মার্কেটে ট্রেন্ডিং যা আছে তা নিয়ে পোস্ট করতে পারেন। এতে সবাই ট্রেন্ডিং যেকোনো কিছুর খোজে প্রথমেই আপনার কাছে আসবে।

★আপনার প্রোডাক্টের USP নিয়ে কথা বলতে পারেন।

★ইন্সপায়ারেশনাল কোটস আপ্লোড দিতে পারেন।

★মজার কিছু পোস্ট করে “ক্যাপশন দিজ” কন্টেন্ট আপ্লোড করতে পারেন।

★বিভিন্ন কন্টেস্ট অর্গানাইজ করতে পারেন।

৫) সময় এবং সাইজ মেইনটেইন করাঃ

ফেসবুক পোস্টে রিচ পাওয়ার জন্য টাইম মেইনটেইন করা এবং সাইজ মেইনটেইন করা খুবই ইম্পর্ট্যান্ট। ফেসবুক এড পোস্টের সাইজ হবে- ১০৮০×১০৮০ পিক্সেল, লিংক পোস্টের- ১২০০×৬২৮ পিক্সেল এবং ফেসবুক স্টোরি হবে ১০৮০×১৯২০ পিক্সেল। সাইজ ঠিক না থাকলে ফেসবুক রিচ হয় না প্রোপারলি।

আর সময়ের জন্য আপনাকে এনালাইটিকস চেক দিতে হবে কখন অডিয়েন্স বেশি এক্টিভ থাকে। যেমনঃ ধরি, আপনার অডিয়েন্স ঘুম থেকে উঠে সকাল ৯ টায় বা বেশি এক্টিভ থাকে সকাল ৯ টায়। কিন্ত, আপনি যদি পোস্ট করেন ভোর ৬ টায় তাহলে কিন্ত আপনার পোস্টটি যতই এট্রাক্টিভ হোক না কেন রিচ পাবেন না। এক্ষেত্রে অডিয়েন্সের Top of the timeline এ থাকতে হলে সকাল ৮ঃ৫৫ তেই পোস্ট করতে হবে।

এখন তো একটা প্রশ্ন রয়েই যায় যে, সপ্তাহে কয়টা পোস্ট করবেন। এতে আপনাকে অডিয়েন্সের টেস্ট বুঝতে হবে। প্রথমে এক্সপেরিমেন্ট চালাতে হবে যে অডিয়েন্স কয়টা পোস্টে কম্ফোর্ট ফিল করে। এক্ষেত্রে আপনি ২ সপ্তাহ করে ৩ টা স্লট বানাতে পারেন। ১ম স্লটে ২ সপ্তাহে ৫+৫=১০ টা, ২য় স্লটে ১০+১০=২০ টা এবং ৩য় স্লটে ১৫+১৫=৩০ টা পোস্ট করে দেন এনালাইসিস করতে হবে যে কোন সপ্তাহের পোস্ট গুলোতে এংগেইজমেন্ট রেট বেশি৷ বাকিটা আপনিই বুঝে যাবেন।

৬) এভারগ্রিন কন্টেন্ট ব্যবহার করাঃ

আসুন লাকি সেভেন দিয়ে আজকে শেষ করি। লাকি সেভেন শিখিয়ে দিচ্ছি অসাধারণ একটা টিপস। আপনি আপনার এভারগ্রিন কন্টেন্ট অর্থাৎ যেসব কন্টেন্ট আগে হিট হয়েছে সেগুলো আবার পোস্ট করুন। তবে, এখানে একটা কিন্ত আছে। আগের বার হিট হওয়ার আগে হয়তো আপনি জানতে না যে এইটা হিট হতে যাচ্ছে। এখন ভাবছেন, Copywriting টা আরেকটু ক্যাচি হতে পারতো, পোস্টিং টা সকাল ৮টায় না হয়ে সন্ধ্যা ৬টায় হতে পারত। সো, এগুলো চেঞ্জ করে আপনি আবার সেই কন্টেন্ট গুলো রিপোস্টিং করে হয়তো আরো একবার বাজিমাত করে ফেলতে পারেন। একেই মূলত বলা হয় Evergreen Content Marketing…

মোট কথা আপনি যদি আপনার ব্যবসায় সফলতা আনতে চান তাহলে আপনার গ্রাহকদের সাথে আপনার যোগাযোগ ভালো থাকতে হবে। আর এই যোগাযোগ বা এংগেইজমেন্ট বাড়ানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হলো উপযুক্ত এবং সময়োপযোগী কনটেন্ট তৈরী করা। তবে সব কথার শেষ কথা হলো আপনাকে অবশ্যই স্মার্টলি ও একটু টেকনিকাল হতে হবে যাতে করে বুঝে পোস্ট করতে হবে কাস্টমারকে কখন কোনটা দিলে তারা এংগেজড হবে। শীত কালে যদি গরম কালের টিপস দেন তবে কিন্ত আপনার নেগেটিভ ইমেজ তৈরি হবে৷ সো, শুরু করে দিন আপনার অর্গানিক মার্কেটিং এর জার্নি আজই।

দিনেদিনে যে কোন অনলাইন ব্যবসারই পরিধি এবং চাহিদা বাড়ছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে সকল উদ্যোগই কি শেষপর্যন্ত সফলতার মুখ দেখ...
10/07/2024

দিনেদিনে যে কোন অনলাইন ব্যবসারই পরিধি এবং চাহিদা বাড়ছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে সকল উদ্যোগই কি শেষপর্যন্ত সফলতার মুখ দেখছে? অবশ্যই না! এবং সেরকমটি হওয়ারও কথা না। তারপরও অধিকাংশ নতুন ই-কমার্স উদ্যোগ ঝরে পরার পিছনে বেশ কিছু কমন ফ্যাক্টর কাজ করে।

⭕ অনেক তরুন অনলাইন ব্যবসার ব্যাসিক না জেনেই মাঠে নেমে পরছেন। অনলাইন ব্যবসায় নূন্যতম যে অনলাইন/ডিজিটাল জ্ঞান থাকা প্রয়োজন সেটি প্রথমে আয়ত্ব করতে হবে। প্রথমে বুঝতে হবে অনলাইনে ব্যবসা করা আসলে পণ্য বিক্রি করা না বরং এটি একটি সার্ভিস। যে ভাল সার্ভিস দিতে পারবে এই ব্যবসায় সেই টিকে থাকবে। হুজুগে অনলাইন ব্যবসায় নামা, দ্রুত লাভের চিন্তা করার মানসিকতা অনেকটা এমএলএম বা শেয়ার ব্যবসার দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়!

⭕ তাড়াহুড়া না করে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অভাব। মাঠে নামার পূর্বে কি ব্যবসা করবেন, সোর্সিং কিভাবে করবেন, সেই পণ্যের চাহিদা কেমন, টার্গেট কাস্টমার কারা, চ্যালেঞ্জগুলো কি, রিস্ক অ্যানালাইসিস, কম্পিটিটর অ্যানালাইসিস সহ যাবতীয় মার্কেট অ্যানালাইসিস সময় নিয়ে করতে হবে। তারপর পুরো ব্যবসাটি এক্সিকিউট করার সঠিক এবং সময়োপযোগী পরিকল্পনা করে আগাতে হবে।

⭕ অধিকাংশ তরুনরা অপটিমাইজড প্রোডাক্ট সোর্সিং করতে পারেন না। কোয়ালিটি ঠিক রেখে সবচেয়ে কম দামে প্রোডাক্ট সোর্সিং করা চাট্টিখানি কথা না। সেজন্য অনেক নেটওয়ার্কিং এবং মাঠেঘাটে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে। ফার্স্ট হ্যান্ড সোর্সিং এর দিকে মনোযোগ দিন, নতুবা প্রফিট মার্জিন ধরে রাখতে পারবেন না। চাহিদা এবং যোগানের ভারসাম্য রাখতে হবে। নিজে পণ্য উৎপাদনের চেষ্টা বা নিজে ডিরেক্ট ইমপোর্ট করার চিন্তা কয়জনে করছেন?

⭕ ব্যবসার niche বুঝার চেষ্টা করুন, ছোট কিন্তু সম্ভাবনাময় সেক্টর নিয়ে কাজ করুন। বেশিরভাগকেই দেখি জামা, জুতা, ইলেকট্রনিক্স, কসমেটিক্স, গিফট, গ্যাজেট ইত্যাদি সব কিছুর ব্যবসা একবারে শুরু করতে চান। তা না করে বরং একটি অংশ নিয়ে শুরু করুণ। আপনি যদি বরিশাল থাকেন, শুরুতে বরিশাল কেন্দ্রিক ব্যবসার চিন্তা করুন। বরিশালে ব্যবসাটি একটু স্টাবল করুন আগে, নিজের ছোট একটি ব্রান্ড ভ্যালু তৈরী করুণ, পরে অন্য অঞ্চলে মুভ করুন।

⭕ মার্কেটিং এর জন্য অতিরিক্ত ফেসবুক বা ফেসবুক পোস্ট বুস্টের উপর নির্ভরতা থাকা মোটেই দীর্ঘমেয়াদে ভাল কিছু না। তার চেয়ে বরং কাস্টমার রিলেশনের উপর জোড় দিন, কাস্টমারদের ডেটাবেইজ তৈরি করুন। স্যাটিসফাইড কাস্টমার নিজেই আপনার মার্কেটিং করে দিবে। রিটার্নিং কাস্টমারকে বাড়তি খাতির করুণ।

⭕ অনলাইন ব্যবসাকে অনেকেই সহজ মনে করেন। কিন্তু যে কোন রিটেইল ব্যবসার চেয়ে অনলাইন ব্যবসা সত্যিকার অর্থে আরো কঠিন। মার্কেট অ্যানালাইসিস, প্রোডাক্ট সোর্সিং থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট প্রোপারলি ম্যানেজ করা, মার্কেটিং করা, অপারেশন্স সব গুলো সাইডের সঠিক সমন্নয় ছাড়া সফলতা অসম্ভব। অর্ডার ফুলফিলমেন্ট একটি প্রক্রিয়া যা সঠিকভাবে অনেকেই ফলো করেন না।

এসইও কি? এসইও কেন করা হয়? (SEO)★ভূমিকা★এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বি...
09/07/2024

এসইও কি? এসইও কেন করা হয়? (SEO)

★ভূমিকা★

এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটির মাধ্যমে যেকোন ওয়েব পেজ শত শত কিওয়ার্ডের জন্যে সার্চ ইঞ্জিনে জায়গা নিয়ে থাকে যাকে আমরা ইংরেজিতে RANK বলে থাকি।

আজকে আমরা এসইও কি এবং কেন করা হয়, সাথে সাথে এসইও কিভাবে করা হয় আর কেনই বা আপনি এসইও শিখবেন, এসব জরুরী বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।

★এসইও কি?★ (SEO)

এসইও এর পূর্ণরূপ হচ্ছে “সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন”। সহজ কথায় আমরা যখন গুগল কিংবা অন্য যেকোন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু লিখে সার্চ দিই, তখন গুগল কিংবা ঐ সার্চ ইঞ্জিন কতগুলো রেজাল্ট দেখায়।
সেখান থেকে আমরা আমাদের পছন্দমত লিংকে ক্লিক করে আমার কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আমাদের দরকারি তথ্য খুঁজে পাই। আর যেই কারণে গুগল কিংবা কোন সার্চ ইঞ্জিন ওই রেজাল্টগুলো দেখায়, সেই কারণ কিংবা পদ্ধতিকে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।

★কেন এসইও করা হয়?★

আমরা স্বাভাবিকভাবে আমাদের ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে RANK করানোর জন্যে এসইও করি। এসইও করার মাধ্যমে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজের প্রথমে থাকার চেষ্টা করি। কারণ মানুষ যখন কোনকিছু নিয়ে সার্চ দেয় তখন রেজাল্ট পেজের প্রথমে যারা থাকে তাদের লিংকেই ক্লিক করে।

একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে আশা করি,
মনে করুন, আপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি বিবাহিত নারীদের থ্রি-পিস কাপড় বিক্রি করেন। এখন আপনি অবশ্যই চাইবেন যে গুগলে কেউ যখন বিবাহিত নারীদের থ্রি-পিস লিখে সার্চ দিবে তখন যেন গুগলে আপনার ওয়েবসাইটকেই প্রথমে দেখায়। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের লিংকে ক্রেতারা এসে আপনার পণ্যটি কিনবে।
এখন এইযে পুরো প্রক্রিয়া যেটার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল “বিবাহিত মেয়েদের থ্রি-পিস” এই কিওয়ার্ডের জন্যে দেখাবে সেটাই আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় এসইও বলে থাকি। এখন তো আপনি বুঝতে পারছেন, যে কেন এসইও করা হয়?

★এসইও কত প্রকার ও কি কি?★

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় এসইও বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তবে মৌলিক প্রকারগুলো আমরা আজকে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO)
অন-পেজ এসইও (On-Page SEO)
কন্টেন্ট এসইও (Content SEO)
অফ-পেজ এসইও (Off-Page SEO)
লোকাল এসইও (Local SEO)
মোবাইল এসইও (Mobile SEO)
ই-কমার্স এসইও (E-commerce SEO)

বিদ্র: এই বিষয়ে পরবর্তী পোস্টে আমরা ডিটেইলসে আরও জানবো।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rh Soyeb posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rh Soyeb:

Share

Category