𝐇𝐌 𝐉𝐚𝐡𝐢𝐝 𝐒𝐢𝐧𝐰𝐚𝐫

31/07/2025

বন্ধু ভুলে যেও না কখনো যেখানেই থাকো যেখানেই থাকো যেভাবেই থাকো মনে রেখো আমিও আছি তখনো

29/07/2025

27/07/2025

আল্লাহর উপর ভরসা
একবার এক যুবক তার গ্রামে বাস করত, যার নাম ছিল আলী। আলী অত্যন্ত ধার্মিক এবং সৎ ছিল, কিন্তু তার পরিবার ছিল খুব দরিদ্র। তাদের চাষের জমি ছিল সামান্য এবং ফলনও ভালো হতো না। একদিন আলী আল্লাহর কাছে দোয়া করল, "হে আল্লাহ, আমাদের এই দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দাও এবং আমাদের জীবনে রহমত বর্ষণ করো।"
পরের দিন সকালে আলী তার ক্ষেতে কাজ করতে গেল। কাজ করতে করতে সে ক্লান্ত হয়ে একটি গাছের নিচে বিশ্রাম নিচ্ছিল। হঠাৎ সে দেখল, একটি ছোট পাখি মাটি খুঁড়ে কিছু খাচ্ছে। আলী কৌতূহলবশত পাখিটির দিকে মনোযোগ দিল। সে দেখল পাখিটি মাটি থেকে একটি ছোট বীজ বের করে খাচ্ছে।
আলী ভাবল, "এই ছোট পাখিটিও আল্লাহর উপর ভরসা করে বেঁচে আছে। সে জানে না তার পরের দিনের খাবার কোথায় পাবে, তবুও সে তার রিজিকের জন্য আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল।"
আলী এই ঘটনা থেকে গভীর শিক্ষা লাভ করল। সে বুঝতে পারল যে আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে আল্লাহ তার বান্দাদের রিজিকের ব্যবস্থা করেন। আলী এরপর থেকে আর দারিদ্র্যের জন্য দুশ্চিন্তা করল না। সে আল্লাহর উপর ভরসা করে আরও মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে লাগল এবং নিয়মিত আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে থাকল।
কিছুদিন পর, আলীর ক্ষেতে অপ্রত্যাশিতভাবে ভালো ফলন হলো। তার ফসল এত ভালো হয়েছিল যে সে তা বিক্রি করে পরিবার নিয়ে সচ্ছলভাবে জীবনযাপন করতে লাগল। আলী বুঝতে পারল, এটা আল্লাহরই রহমত এবং তার ভরসার ফল।
আলী তার গ্রামের মানুষকে এই গল্প শোনাত এবং আল্লাহর উপর ভরসা রাখার গুরুত্ব বোঝাত। সে বলত, "যখন আমরা আল্লাহর উপর পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করি, তখন তিনি আমাদের জন্য সব পথ খুলে দেন, এমনকি যখন আমরা কোনো আশা দেখতে পাই না।" ゚viralfbreelsfypシ゚viral #ইসলামিকদৃষ্টি #ভরসাআল্লাহরউপর

27/07/2025

🕋 আল্লাহর নামে যে শুরু করে পথ,
🌙 তার জন্যই খোলে রহমতের রত্নভবন।:

🕋 جو اللہ کے نام سے راستہ شروع کرے،
🌙 اُس کے لیے رحمتوں کا خزانہ کھل جائے۔

26/07/2025

🕋 আল্লাহ নামে শুরু করি
🕊️ শান্তির পথে চলি,
🌑 পাপের আঁধার ছাড়িয়ে,
🌟 নূরের পথে জ্বলি।
💖 নবীর প্রেমে হৃদয় ভরে,
😢 চোখে আসে জল।
🌍 এই দুনিয়া ক্ষণিক খেলা,
🌸 জান্নাত আসল ফল।
゚viralfbreelsfypシ゚viral
#ভরসাআল্লাহরউপর #

25/07/2025

বন্ধুরা আজকে কে কে 🥨জিলাপি পাইছো

25/07/2025

আরশ-কুরসী সম্পর্কে আক্বীদা
======================>
আরশ অর্থ সিংহাসন। আর কুরসী অর্থ চেয়ার বা আসন। আল্লাহ যেমন তাঁর আরশ বা কুরসী ও তেমনি শানের হবে। এটাই স্বাভাবিক। সপ্ত আকাশের উপর আল্লাহ তা‘আলার আরশ ও কুরসী অবস্থিত। হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী আরশ ও কুরসী এত বিশাল ও বড় আকৃতির যে, তা সমগ্র আসমান ও জমিনকে পরিবেষ্টন করে রেখেছে। এখানে মনে রাখতে হবে যে, আল্লাহপাক কোন মাখলুকের ন্যায় ওঠাবসা করেন না। এবং তিনি কোন নির্দিষ্ট স্থানেও সীমাবদ্ধ নন। মাখলুকের তথা সৃষ্টিজীবের কোন কার্যকলাপ ও আচার-আচরণের সাথে আল্লাহর কোন কার্যকলাপ ও আচার-আচরণের তুলনা বা মিল হয়না। তারপরেও তার আরশ ও কুরসী থাকার কী অর্থ-তা অনুধাবন করা, বিশ্লেষণ করা মানব জ্ঞানের ঊর্ধ্বে। তাই আমাদের এ নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করা ঠিক হবে না। আমাদেরকে শুধু আরশ ও কুরসী সম্পর্কে উল্লেখিত আক্বীদা বিশ্বাসটুকু রাখতে হবে। এর ঊর্ধ্বে আর কিছু কল্পনা করার অধিকার আমাদের নেই।

24/07/2025

ছাত্রের বেয়াদবীর চেয়ে একশো গুণ বেশি ক্ষতি করে গার্ডিয়ানের বেয়াদবী ।যে সব গার্ডিয়ান শিক্ষকদের সাথে বেয়াদবি করে তাদের সন্তান কখন‌ই মানুষ হয় না।

24/07/2025

এতো টাকা আমি কুতাই রাখবো ,🤑🤑🤑
ফেসবুক থেকে ইনকাম

23/07/2025

আল্লাহর দীদার তথা সাক্ষাৎ সম্পর্কে আক্বীদা
=================
আল্লাহর দীদার বা আল্লাহকে দেখা সম্পর্কে ইসলামের আক্বীদা হল, দুনিয়াতে থেকে জাগ্রত অবস্থায় এই চর্মচক্ষুর দ্বারা কেউ আল্লাহকে কখনো দেখতে পারে নি। এবং পারবেও না। তবে বেহেশত বাসীগণ বেহেশতে গিয়ে আল্লাহর দীদার তথা দর্শন লাভ করবেন। বেহেশত বাসীদের জন্য এটি হবে একটি নেয়ামত এবং বেহেশতের অন্য সকল নেয়ামতের তুলনায় এই নেয়ামত [আল্লাহর দীদার] সর্বাপেক্ষা উৎকৃষ্ট মনে হবে।উল্লেখ্য যে, স্বপ্নে আল্লাহকে দেখা যায়। তবে সে দেখাকে দুনিয়ার চর্মচক্ষু দ্বারা দেখা বলা হয় না। সুতরাং কেউ আল্লাহকে স্বপ্নে দেখলে তা বাস্তবে আল্লাহকে দেখা হবে না।