Rushavi

Rushavi Entertainment,travelling,writing,motivational quotes writing
(6)

04/06/2025

**আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি।
COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

১। নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।
iv). মাথাব্যথা।

v). গলা ব্যথা।
vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।
viii). ক্নাটকীয়ভাবে ক্ষুধা হ্রাস পেয়েছে।

২। এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণবেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩। অতি অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪। তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫। COVID-Omicron XBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রে তে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়।
এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে।
তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে।
এটি ব্যাখ্যা করে যেকেন COVID -Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে*

৬। যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।

* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

বাবার মুখ,মায়ের মনোভাব 😃
03/06/2025

বাবার মুখ,মায়ের মনোভাব 😃

Everything is copy paste, even the style of sleeping.... 😆😆😍
27/05/2025

Everything is copy paste, even the style of sleeping.... 😆😆😍

💖💖আপনার দাম্পত্য কলহ কি অস্বাভাবিক? উত্তর—না। আপনি যদি ভাবেন, আপনার দাম্পত্য সমস্যা একমাত্র আপনার জীবনে—আপনি ভুল করছেন।ব...
22/05/2025

💖💖আপনার দাম্পত্য কলহ কি অস্বাভাবিক? উত্তর—না।
আপনি যদি ভাবেন, আপনার দাম্পত্য সমস্যা একমাত্র আপনার জীবনে—আপনি ভুল করছেন।
বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন হাজারো পরিবারে ছোট-ছোট ভুল বোঝাবুঝি থেকে বড় বড় কলহ জন্ম নিচ্ছে। পার্থক্য শুধু এতটুকু—কেউ লড়ছে, কেউ লুকাচ্ছে, কেউ হাল ছেড়ে দিচ্ছে।
কিন্তু সম্পর্ক ভাঙার আগে একবার থামুন, নিজেকে প্রশ্ন করুন— আসল সমস্যাটা কোথায়?
একটা গল্প, একটা যুদ্ধ, দুইটা জীবন...

সকালে ঘুম ভাঙলে পাশে যাকে দেখেন, সে শুধু একজন সঙ্গী নয়। সে আপনার গল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।
বিয়ে শুধু একটি অনুষ্ঠান নয়—এটা জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

বিয়ের সৌন্দর্য তখনই ফুটে ওঠে, যখন তা শীতের উষ্ণতা, বর্ষার ধৈর্য, বসন্তের সৌরভ, আর শরতের প্রশান্তি এনে দেয়।
সুখী দাম্পত্য মানে ঝামেলা নেই—এমন নয়। বরং ঝামেলার পরও একসঙ্গে থাকার ইচ্ছাটাই আসল।
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ভালোবাসার চেয়েও বেশি লাগে— ধৈর্য, বোঝাপড়া, দায়িত্ববোধ।

বিয়ে মানে কি ঝামেলা? নাকি মুক্তি?

বিয়ে মানে সেই সম্পর্ক—যেখানে আপনি নিজের আসল রূপে থাকতে পারেন।
যেখানে আপনার দুর্বলতা নিয়ে লজ্জা পাবার দরকার নেই, বরং কেউ হয়তো বলবে— "তোমার অপূর্ণতা এখন আমাদের।"

জীবন একটা গল্প, যেখানে কিছু পথ একা চলে গেলেও, কিছু পথে সঙ্গী দরকার।
বিয়ে মানে সেই সঙ্গী—যার সঙ্গে আপনি পাহাড়ে উঠবেন, সমুদ্র দেখবেন, হেরে যাবেন, জিতবেন—কিন্তু কখনো একা হবেন না।

দাম্পত্য কলহের বাস্তবতা (Research Highlights 2024):

WHO (2024): কোভিড পরবর্তী সময়ে বিশ্বজুড়ে দাম্পত্য কলহ ২৮% বেড়েছে।

Harvard Study (2020): ভালো দাম্পত্য সম্পর্ক মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রধান রক্ষাকবচ।

Indian Journal of Psychiatry (2019): দীর্ঘমেয়াদি দাম্পত্য কলহে থাকা নারীদের মধ্যে বিষণ্ণতা এবং আত্মসম্মান হ্রাস ৬৫% বেশি।
বাংলাদেশ পরিবার কল্যাণ জরিপ (2023): বাংলাদেশের ৫২% দাম্পত্য কলহের মূল কারণ—আর্থিক সংকট ও শ্বশুরবাড়ি কেন্দ্রিক মানসিক চাপ।

দাম্পত্য কলহের ২০টি প্রধান কারণ:
স্বামীর দিক থেকে: ১. আবেগ চেপে রাখা
২. বিষাক্ত পুরুষত্ববোধ
৩. আর্থিক চাপ ও ব্যর্থতা
৪. আত্মকেন্দ্রিকতা
৫. ক্ষমতা দেখানো
৬. আর্থিক দায়িত্ব এড়ানো
৭. স্ত্রীর ইচ্ছা অবহেলা করা
৮. অতিরিক্ত পরিবার নির্ভরতা
৯. নিরবতা বা রাগের অভ্যাস
১০. পরকীয়া বা গোপন সম্পর্ক

স্ত্রীর দিক থেকে: ১১. অতিরিক্ত প্রত্যাশা ও তুলনা
১২. সন্দেহ ও দোষারোপ
১৩. আত্মনির্ভরতার অভাব
১৪. আবেগিক চাপ ও অভিমান
১৫. প্রশংসার অভাব
১৬. দাম্পত্যে একঘেয়েমি
১৭. পারিবারিক চাপ
১৮. যোগাযোগের অভাব
১৯. আত্মসম্মান সংক্রান্ত স্পর্শকাতরতা
২০. যৌন ও আবেগিক চাহিদা পূরণ না হওয়া

দাম্পত্য কলহের ভয়াবহ পরিণতি (Psychological & Social Outcomes):
Emotionally absent relationship
Chronic Anxiety & Depression
Attachment disorder in children
Disrupted communication pattern
Stress-induced physical illness (উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা)

Emotional Divorce
সামাজিক সম্মান ক্ষয় ও পারিবারিক জটিলতা
দাম্পত্য কলহ ঠেকাতে ১৫টি প্রয়োজনীয় পরামর্শ (Updated 2024):
1. Emotional Intelligence বাড়ান।

2. React নয়, Respond করুন।

3. স্মৃতি নয়, মুহূর্ত তৈরি করুন।

4. দোষারোপ নয়, অনুভব প্রকাশ করুন।

5. পারস্পরিক সম্মান বজায় রাখুন।

6. ভুল স্বীকার করার সাহস রাখুন।

7. খোলামেলা কথা বলুন।

8. যৌনতা ও ভালোবাসা নিয়ে কথা বলুন।

9. সামাজিক মিডিয়ার সাথে নিজের জীবন তুলনা করবেন না।

10. নিজেকে আপডেট করুন।

11. সন্তানের সামনে কলহ করবেন না।

12. Couple Therapy নিতে দ্বিধা করবেন না।

13. বাইরের হস্তক্ষেপ এড়ান।

14. একসঙ্গে ভবিষ্যতের স্বপ্ন গড়ুন।

15. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি বজায় রাখুন।
শেষ কথা...

একটি সম্পর্ক ভাঙার আগে সম্পর্ক 'অসুস্থ' হয়ে ওঠে।
দাম্পত্য কলহ তখনই ভয়ংকর, যখন দুইজনের কেউ 'শুনতে' বা 'বোঝাতে' চায় না।
আপনার জীবনসঙ্গীকে প্রতিপক্ষ নয়, সহযোদ্ধা ভাবুন।
হাতে হাত রেখে হাঁটার মধ্যেই লুকিয়ে আছে দাম্পত্যের সবচেয়ে সুন্দর গল্প।
ভালো লাগলে শেয়ার করুন। কাউকে হয়তো নতুন চোখে সম্পর্ক দেখতে সাহায্য করতে পারেন।
cp

কোন পুরুষ কখনোই সার্জারির মাধ্যমে নারী হতে পারেন না। কোন নারী কখনোই সার্জারির মাধ্যমে পুরুষ হতে পারেন না। একজন নারী কখনো...
21/05/2025

কোন পুরুষ কখনোই সার্জারির মাধ্যমে নারী হতে পারেন না। কোন নারী কখনোই সার্জারির মাধ্যমে পুরুষ হতে পারেন না। একজন নারী কখনোই তাঁর বায়োলজিকাল সিস্টেমে স্পার্ম প্রডিউস করতে পারবেন না, যেমনটা একজন পুরুষ ওভারি ডেভেলাপ করে এগ প্রডিউস করতে চিরদিনই অক্ষম।

তাহলে ট্রান্সজেন্ডাররা আসলে করে কী? সোজা বাংলায় একজন পুরুষ তার পেনিস কেটে ফেলেন (অনেকে আবার রেখেও দেন!) এবং টেস্টোস্টেরন-ব্লকার হরমোন নেন। এতে তার শরীরে টেস্টোস্টেরন প্রডাকশন বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি তিনি অ্যাস্ট্রোজেন নেন, যা তার শরীরে সেকেন্ডারি সেক্সের (তার ক্ষেত্রে নারী) ক্যারেক্টারিস্টিক্স ডেভেলাপ করে।

মহিলারা ক্ষেত্রে উল্টা। তারা শরীরে টেস্টোস্টেরন নেয়া শুরু করেন যা তার শরীরে সেকেন্ডারি সেক্সের (তার ক্ষেত্রে পুরুষ) ক্যারেক্টারিস্টিক্স ডেভেলাপ করে।

এতে আসলে কী হয়?

মূলত পুরুষের শরীরে নারীর মত কোমলতা আসে। দাড়ি-গোঁফ ওঠা কমে আসে, ব্রেস্ট ডেভলাপ করে। কিন্তু সে কখনই বায়োলজিকাল নারী হতে পারে না। তার সন্তানধারনের ক্ষমতা আসে না। তার মেন্সট্রুয়াল ব্লিডিং হয় না। তার শরীর সারাজীবনই পুরুষের থাকে - দেখতে কেবল নারীর মত হয়।

নারীর ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তেমনই। সে কখনই স্পার্ম প্রডিউস করতে পারে না। কাউকে ইম্প্রেগনেইট করতে পারে না। শুধুমাত্র তার মূত্রত্যাগের স্থানটিকে পেনিসের মত করে রূপান্তর করা হয় যাতে সে একটা মেইড-আপ পেনিস পায় এবং পুরুষের মত মূত্রত্যাগ করতে পারে। ব্রেস্ট কেটে ফেলে যাতে তার বুকটা ছেলেদের মত দেখায়।

সংক্ষেপে এই হলো ট্রান্সজেন্ডারদের কর্মকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো এরা কীসের অধিকারের কথা বলে? এরা বলে সমঅধিকারের কথা। অবশ্যই তারা সমঅধিকার পাবে। কেউ যদি আজকে তার নাক কেটে ফেলে বা কান কেটে ফেলে, তাকে কি ডিসক্রিমিনেট করা হবে? অবশ্যই না।

কিন্তু এরা সমঅধিকারের নামে যা বলে সমস্যা সেখানে। এরা চায় সমাজ এদের তারা যেটা বলে সেটা হিসেবেই ট্রিট করুক। একটা ছেলে পেনিস কেটে মেয়ে হবার ভান করবে, সমাজকে তাকে নাকি মেয়ে হিসেবেই মেনে নিতে হবে। তাকে ছেলের সাথে বিয়ে দিতে হবে, তাকে নারী কোটায় চাকরি দিতে হবে, নারীদের হোস্টেলে থাকতে দিতে হবে, নারীদের স্পোর্টসে তাকেও কম্পিট করতে দিতে হবে। অথচ সে পুরোদস্তুর একজন ছেলে।

বিপরীতে নারীদের দাবিও তাই। সে ব্রেস্ট কেটে ফেলে, ভ্যাজাইনা কেটে ফেইক পেনিস প্রতিস্থাপন করে, তার দাবি হলো সে পুরুষের সাথেই থাকবে। তাকে পুরুষের মতই ট্রিট করা হবে, তাকে মেয়েদের সাথেই বিয়ে দিতে হবে।

এই ধরণের দাবি, ধর্মীয়ভাবে তো বটেই, সামাজিক ভাবেই ভয়ানক। এটা সমাজে নজিরবিহীন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রয়াস ছাড়া আর কিছুই নয়। মেডিকেলের ভাষায় এটাকে জেন্ডার ডিসফোরিয়া বলা হয়, যা আগে জেন্ডার আইডেন্টিটি ডিসঅর্ডার বলা হতো (কমেন্টে রিসার্চ পেপারের লিঙ্ক আছে)। এই কমিউনিটি এখন প্রথম বিশ্বে বেশ প্রভাবশালী। তাই মেডিকেল টার্মও ডিসঅর্ডার থেকে ডিসফোরিয়া হয়ে গেছে।

একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত, সমঅধিকারের ঢাল ব্যবহার করে যে কেউ যা ইচ্ছা তাই করতে চাইলে, সেটাকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত কি না। আপনার বোনের, কন্যার, স্ত্রীর বেডরুমে আপনি একজন পেনিস-কাটা, অ্যাস্ট্রোজেন হরমোন গ্রহণকারী পুরুষকে ঢুকতে দেবেন কি না? যদি উত্তর 'হ্যাঁ' হয়, তাহলে আপনার নিজের এথিকাল স্ট্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তোলা জরুরি। যদি উত্তর 'না' হয়, তবে এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া আপনার কর্তব্য।

এখানে কোন হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ব্যাপার নেই। নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না। কেউ যদি ভাবেন এদের বিরুদ্ধে লাগাটা কেবল ধর্মান্ধ মুসলিমদের বাড়াবাড়ি, তবে আপনি এই অসুস্থতা আপনার অন্দরমহলে প্রবেশ করা অব্দি কেবল অপেক্ষা করুন। এই ভাইরাস একবার ছড়ালে আর কোন উপায় নেই সারাবার।

একজন মানুষ যদি নিজেকে কুকুর দাবি করে সার্জারি করে লেজ লাগিয়ে নেয় আর চার-পায়ে হাঁটে, কোনভাবেই আমি তার নাগরিক ও সামাজিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারবো না। তবে শুধু এটাই মাথায় রাখবো সে মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত, আর তার চিকিৎসা প্রয়োজন। কিন্তু তাকে ডগ-ফুড দিয়ে আমার ঘরের গেইটে চোর-খেদানোর জন্য গলায় বেড়ি পরিয়ে বসিয়ে রাখবো না। কারণ সে প্রকৃত কুকুর না।

সমঅধিকারের দাবি আর অন্যায় আবদারের পার্থক্য এইখানেই।

📌কপি পোস্ট

My toddler's favorite toys😅🤦
21/05/2025

My toddler's favorite toys😅🤦

15/05/2025

"সন্তান বন্ধ্যা করতে কুফরি!" - কথাটা আজও আমার বুকের ভেতরটা হিম করে দেয়। ভাবলে শরীরটা যেন বরফ হয়ে যায়। আমার জীবনে যা ঘটেছে, তা সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। বিশ্বাস করুন, প্রতিটা অক্ষর সত্যি।

আমার বিয়ে হয়েছিল প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে। আর আজ থেকে বছর পাঁচেক আগে, যখন আমার বয়স প্রায় ষাটের কাছাকাছি, তখন আমি একসঙ্গে তিন-তিনটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিলাম! ভাবুন একবার, যে নারী জীবনে একটি সন্তানের মুখ দেখেনি, সে কিনা একসঙ্গে তিন সন্তানের জননী! এটা কোনো সাধারণ ঘটনা ছিল না। এর পেছনে লুকিয়ে ছিল এক ভয়ঙ্কর কালো জাদু, এক গভীর ষড়যন্ত্র।

আমার স্বামী, হাফিজুর রহমান, খুব ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি চাকরি করতেন, আমাদের সংসার ভালোভাবেই চলছিলো। আমরা দুজনেই সন্তান চাইতাম, আর বহু বছর চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনো ফল আসেনি।

গ্রামে এক সময় কিছু মানুষ বলল, হয়তো কারো কাছ থেকে কালো জাদু হয়েছে, তাই সন্তান হচ্ছে না। আমি প্রথমে হাসতাম এসব কথা শুনে, কিন্তু সময় যত গড়ালো, আমার মনে ভয় বসতে লাগলো।

এক রাতে, ঘুম থেকে উঠে দেখি ঘরটা অন্ধকার আর ঠান্ডা। একটা অদ্ভুত বাতাস বইছিলো, যেন কেউ আমার বুক চেপে ধরেছে। সেই রাত থেকে স্বপ্নে ভুতুড়ে কিছু ছবি দেখতে শুরু করলাম — এক ব্যক্তি, মুখ ঢাকা, এক গাছতলায় দাঁড়িয়ে আছে। আমার স্বামী ছিলেন একজন অমায়িক মানুষ। বিয়ের পর থেকে তিনি আমাকে চোখে হারাতেন। আমাদের একটাই স্বপ্ন ছিল - একটি ফুটফুটে সন্তান। কিন্তু বছর পেরোতে লাগল, আর আমাদের কোল খালিই রয়ে গেল। সমাজের নানা কটু কথা, আত্মীয়-স্বজনের বাঁকা চাহনি - সব যেন আমার হৃদয়ে বিষের মতো বিঁধত।

রাতের পর রাত আমি জায়নামাজে চোখের জলে বুক ভাসিয়েছি। কত ডাক্তার, কত কবিরাজ দেখিয়েছি তার কোনো ইয়ত্তা নেই। আল্লাহর দরবারে কত মিনতি করেছি, তারও কোনো হিসাব নেই। দশবারেরও বেশি ওমরাহ ও হজ পালন করেছি শুধু একটি সন্তানের আশায়। আজমীর শরীফের খাজার দরবারেও গিয়েছি, যেখানে নাকি কেউ খালি হাতে ফেরে না। সেখানেও সাতবার গিয়েছি, কিন্তু আমার প্রার্থনা যেন আকাশেই মিলিয়ে যেত।

আমার স্বামীর আর্থিক অবস্থা ভালো ছিল। চাকরি পাশাপাশি ব্যবসা করতেন। সন্তানের জন্য আমি কত টাকা উড়িয়েছি, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। কিন্তু আমার স্বামী কখনোই তাবিজ-কবজ বা এই জাতীয় কুসংস্কারে বিশ্বাস করতেন না। আমিও তাই ওসবের ধার ধারিনি। আমাদের প্রচুর সম্পত্তি ছিল, টাকা-পয়সার অভাব ছিল না।

আমার স্বামী ছিলেন দুই ভাই। তিনি ছিলেন ছোট। তার বড় ভাইয়ের স্ত্রী, আমার জা ছিলেন খুবই ভালো মানুষ। বোনের মতোই সম্পর্ক ছিল আমাদের। কখনো কোনো কারণে আমাদের মধ্যে ঝগড়া হয়নি। হয়তো তাদের আর্থিক অবস্থা আমাদের মতো এতটা সচ্ছল ছিল না, কিন্তু আমরা কখনোই তাদের ছোট করে দেখিনি।

আমার বিয়ের আগেই আমার শাশুড়ি মারা যান। শ্বশুরও বিয়ের পাঁচ বছর পর ইহলোক ত্যাগ করেন। আমার জায়ের তিনটি ছেলেমেয়ে ছিল। সত্যি বলতে, তাদের সংসারের প্রায় পুরো খরচটাই আমরা বহন করতাম। আমার বড় ভাসুর ছিলেন একজন জুয়াড়ি। দিনরাত জুয়া খেলে উড়িয়ে দিতেন সব। তার ছেলেমেয়েদের মানুষ করার দায়িত্বও একরকম আমাদের কাঁধেই পড়েছিল।

শ্বশুরবাড়ির কোনো অনুষ্ঠানে আমি যেতাম না। কারণ একটাই - সবাই আমাকে বন্ধ্যা বলত। কুড়িটা বছর এভাবেই কেটে গেল। আমিও একসময় ধরে নিয়েছিলাম হয়তো আমার কপালে সন্তান নেই। অথচ ডাক্তারি রিপোর্টে আমাদের দুজনেরই কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। সময়ের স্রোতে আমার বয়স বাড়ছিল, আমার স্বামীরও। বিয়ের সময় আমার বয়স ছিল পনেরো আর তার একুশ। আমার শ্বশুর শখের বশে তার ছেলেকে তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়েছিলেন। সারা জীবনে একটি সন্তানের জন্য আমি কী পরিমাণ হাহাকার করেছি, তা শুধু আমি আর আমার আল্লাহই জানেন।

আমার ঋতু'স্রা'বও অনিয়মিত ছিল। বছরে হয়তো একবার বা দু'বার হতো, তাও এক-দু'মাস স্থায়ী থাকত। অথচ বিয়ের আগে এমনটা ছিল না। প্রায় সময়ই আমার জা আমাকে বিভিন্ন তাবিজ লেখা জল খেতে দিতেন। বলতেন এগুলো নাকি বাচ্চা হওয়ার জন্য। আমিও সরল বিশ্বাসে খেতাম। কিন্তু সমাজের মানুষ তো আমাকে বন্ধ্যা বলেই ডাকত। অনেকে বলত একটি সন্তান দত্তক নিতে। কিন্তু আমার স্বামী রাজি ছিলেন না। তার স্পষ্ট কথা ছিল, না হলে নেই, কিন্তু আমরা কোনো পালকপুত্র নেব না। আমার ভাইয়ের ছেলেমেয়েরাই আমাদের সব। ওরাই আমাদের মৃত্যুর পর মাটি দেবে।

সুখে-দুঃখে, মানুষের নানা কথায় আমাদের চুয়াল্লিশটি বছর কেটে গেল। আমার স্বামীও বৃদ্ধ হয়ে গেলেন, বয়স প্রায় পঁয়ষট্টির কাছাকাছি। আমারও ঊনষাট। সন্তানের আশা একরকম ছেড়ে দিয়েছিলাম। ইদানিং আমার স্বামীর শরীরটাও ভালো যাচ্ছিল না। মনে হচ্ছিল হয়তো আর বেশিদিন বাঁচবেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমাদের জায়গা-জমি, টাকা-পয়সা সব আমার ভাসুরের ছেলেদের নামে লিখে দেবেন। কিন্তু তার আগে আমরা বড় হজ পালন করতে যাব। হজ থেকে ফিরে এসে কিছু সম্পত্তি তাদের নামে লিখে দিয়ে বাকিটা আল্লাহর রাস্তায় দান করে আমরা দু'জন আল্লাহর পথে মুসাফির হব।

আমরা যথারীতি হজ্বের জন্য রওনা হলাম।

যেদিন শয়তানকে পাথর মারার পালা, সেদিন হঠাৎ ভয়ংকর ঝড় উঠল। আমরা পাথর নিক্ষেপ করে কাবার সামনে বসলাম। মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। আমি কান্নায় ভেঙে পড়লাম। আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানালাম, "হে আল্লাহ, এই জীবনে তো একটি সন্তানও দিলে না, কত চেয়েছি তোমার কাছে। কত মানুষের কটু কথা শুনেছি জীবনে। তবুও তুমি রহমত করলে না। অসুবিধা নেই, হয়তো আমরা জাহান্নামী, তাই আমাদের দোয়া কবুল করোনি। তোমার সামনে বলছি, বাচ্চা দাওনি, এই জীবনে আর কখনো কিছু চাইব না তোমার কাছে। শুধু মৃত্যু দিও। বাচ্চার দোয়া কবুল করোনি, কিন্তু আমার মৃত্যুর এই মিনতি তুমি কবুল করো। আর নিঃসন্তান থাকার কোনো ইচ্ছে নেই আমার, হে আল্লাহ, তোমার উপর বড় অভিমান আমার।"

কথাগুলো বলে আমরা হোটেলে ফিরে এলাম। পরে ফরজ তওয়াফের পর সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝে দৌড়ানোর পর ক্লান্ত হয়ে আমরা একটি পাথরের উপর একপাশে বসলাম।

ঠিক তখনই এক ফি'লি'স্তি' নের ব্যক্তি আমাদের দিকে তাকিয়ে কী যেন বললেন। আরবি না উর্দু, কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমাদের পাশেই একজন প্রবাসী ভাই দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি এগিয়ে এসে বললেন, "আপনাদের উপর কালো জাদু করা হয়েছে। সন্তান না হওয়ার জন্য।" আমরা দু'জন ভয়ে আঁতকে উঠলাম। "হায় আল্লাহ, এ কী কথা!"

এরপর সেই ফি*লি'স্তি নের লোকটি বলতে লাগলেন, "আপনারা সম্ভবত বহু বছর ধরে কালো জাদুতে আক্রান্ত। আপনাদের জরা'য়ু এবং আপনার স্বামীর শুক্রা'শয় কালো জাদু দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে, যাতে আপনারা কখনোই সন্তানের বাবা-মা হতে না পারেন। যদি এই জাদু না কাটানো হয়..."

কথাটা শেষ না হতেই আমি কান্নায় ভেঙে পড়লাম। মনে হচ্ছিল আল্লাহর ঘরের পাশে দাঁড়িয়ে কেউ মিথ্যা কথা বলবে না। আমরা দু'জন তাদের ভাষা বুঝতে পারছিলাম না। সেই প্রবাসী ভাই তাদের কথাগুলো বাংলায় অনুবাদ করে বলছিলেন। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, "কে করেছে এটা?" তিনি তখন কারো নাম বললেন না। আমরা জানতে চাইলাম, "এ থেকে মুক্তির উপায় কী?" তখন তিনি আমাকে কিছু রুকইয়ার পানি পড়া দিলেন এবং বললেন, "এই পানি পান করবেন এবং ২১ দিন ধরে গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করবেন। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।"

তিনি আরও বললেন, "আর যখনই মনে হবে কেউ আবার কিছু করার চেষ্টা করছে, তখন আপনারা এবং আপনাদের পরিবারের সবাই এই পানি পান করবেন ও গোসল করবেন। এই পানি সারা জীবন রাখবেন। তবে আপনারা ছাড়া অন্য কেউ যেন এটা ব্যবহার না করে।"

তখন ছিল ২০০৪ সাল।

হজ্ব শেষ করে দেশে ফিরলাম।

২১ দিন সেই পানি দিয়ে গোসল করলাম। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি গর্ভবতী হলাম। সবাই অবাক! এই বুড়ো বয়সে সন্তানের মা!

ঠিক তখন থেকেই আমার জায়ের আসল রূপ প্রকাশ পেতে শুরু করল।

কারণ হজ্ব থেকে ফেরার পর আমাদের কথা ছিল আমার ভাসুরের ছেলেদের নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার। তারা কাগজপত্রও তৈরি করে রেখেছিল। কিন্তু আমার স্বামী আর তা করেননি।

ডাক্তাররাও অবাক হয়ে গিয়েছিলেন এই বয়সে গর্ভ'ধা'রণ দেখে। তারা আমাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছিলেন। আমার মনে আছে, গর্ভ'কা'লীন সময়ে আমি প্রায় বিছানা ছেড়ে নামিনি। আল্লাহর অসীম দয়ায়, দীর্ঘ পঁয়তাল্লিশ বছর পর, ২০০৫ সালে আমি একসঙ্গে তিনটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিলাম! সারা এলাকায় এই খবর ছড়িয়ে পড়ল

গল্প: সন্তান বন্ধ্যা করতে কুফরি!
লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

Cp
#ভূতেরগল্প #ভৌতিক #কালোযাদু

কেন তুমি পিছিয়ে?🚀 দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ? এই টেক জায়ান্টরা বলেন, "অসম্ভব!"তুমি কি মনে করো সাফল্যের জন্য ৮ ঘণ্টা কাজই যথেষ্ট? স...
04/05/2025

কেন তুমি পিছিয়ে?
🚀 দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ? এই টেক জায়ান্টরা বলেন, "অসম্ভব!"
তুমি কি মনে করো সাফল্যের জন্য ৮ ঘণ্টা কাজই যথেষ্ট? সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ উদ্যোক্তারা বলছেন, সাফল্যের পথে দীর্ঘ সময়ের প্রতিশ্রুতি লাগে! এলন মাস্ক থেকে জ্যাক মা—এই বিশ্বখ্যাত মানুষেরা কীভাবে কাজের সময়কে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন, তা জানতে পড়ে ফেলো এই পোস্ট! 🔥

🌟 জ্ঞানগর্ভ কোর: টেক জায়ান্টদের কাজের অভ্যাস

সিলিকন ভ্যালি শুধু প্রযুক্তির কেন্দ্র নয়, এটি এমন একটি জায়গা যেখানে কাজের সংস্কৃতি নতুন মাত্রা পায়। এখানকার শীর্ষ নির্বাহীরা ৮ ঘণ্টার কর্মদিবসকে অপ্রচলিত মনে করেন। চলো, জেনে নিই তাঁদের গল্প:

ইলন মাস্ক: ১০০+ ঘণ্টার যোদ্ধা
টেসলা, স্পেসএক্স, grok AI এবং এক্স-এর প্রধান ইলন মাস্ক সপ্তাহে ৮০-১২০ ঘণ্টা কাজ করেন। তাঁর মতে, “যদি তুমি অন্যদের চেয়ে দ্বিগুণ কাজ করো, তাহলে তুমি অর্ধেক সময়ে তাদের এক বছরের কাজ করে ফেলবে!” 😎 তবে তিনি স্বীকার করেন, এত দীর্ঘ কাজ মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

বিল গেটস: ৮০ ঘণ্টার শুরু
মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুতে সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করতেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল মাইক্রোসফটের প্রতিটি কাজ নিখুঁত করা। এমনকি মাইক্রোসফটের বর্তমান সিইও সত্য নাদেলাও সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন এবং নিয়মিত ইভেন্টে অংশ নেন।

মার্ক জাকারবার্গ: দ্রুততার রাজা
মেটার সিইও মার্ক সপ্তাহে ৫০-৬০ ঘণ্টা কাজ করেন এবং তাঁর অফিসে প্রথমে পৌঁছান। তিনি দ্রুত কাজের সংস্কৃতি গড়ে তুলেছেন, যা মেটার সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি।

জেফ বেজোস: ভারসাম্যের পথিক
অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস সপ্তাহে ৫০ ঘণ্টা কাজ করেন এবং ৮ ঘণ্টা ঘুমকে গুরুত্ব দেন। তিনি বিশ্বাস করেন, সুস্থ মন ও শরীরই সাফল্যের ভিত্তি।

জ্যাক মা: ৯৯৬-এর সমর্থক
আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা চীনের ৯৯৬ কাজের নীতি (সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা, সপ্তাহে ৬ দিন) মেনে চলেন। তাঁর মতে, এটিই সাফল্যের শর্টকাট!

অন্যান্য টেক টাইটান

টিম কুক (অ্যাপল): ভোর ৪টায় দিন শুরু, দীর্ঘ সভায় ব্যস্ত।

জেনসেন হুয়াং (এনভিডিয়া): প্রতিদিন ১৪ ঘণ্টা, ছুটির দিনেও!

জ্যাক ডরসি (টুইটার, সাবেক): দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ।

💡 কী শিখতে পারি আমরা?

এই টেক জায়ান্টদের গল্প থেকে একটি জিনিস স্পষ্ট—সাফল্যের জন্য সময়, শৃঙ্খলা, এবং প্রতিশ্রুতি অপরিহার্য। তবে, দীর্ঘ কাজের পাশাপাশি মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। তুমি কী মনে করো? ৮ ঘণ্টা কাজই যথেষ্ট, নাকি বাড়তি সময় দিতে হবে? নিচে কমেন্টে জানাও! 👇

#সাফল্যের_গল্প #টেক_জায়ান্ট #কাজের_অভ্যাস াস্ক #মটিভেশন
Cp

একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জিও-ইকোনমিক সংঘর্ষ । চীন বনাম আমেরিকা। আপনারা জানেন রিসেন্টলি আমেরিকা চীনা পণ্যের উপর ১৩৫% পর্...
02/05/2025

একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জিও-ইকোনমিক সংঘর্ষ । চীন বনাম আমেরিকা।

আপনারা জানেন রিসেন্টলি আমেরিকা চীনা পণ্যের উপর ১৩৫% পর্যন্ত ট্যারিফ আরোপ করেছে। চীনও চুপ করে বসে থাকেনি। পাল্টা জবাবে তারা ১৪৫% পর্যন্ত রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ চাপিয়েছে আমেরিকান পণ্যে।

কিন্তু আসল খেলা শুরু হয়েছে লাক্সারি মার্কেটকে কেন্দ্র করে। কি রকম খেলা?

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি লাক্সারি ব্র্যান্ড প্রোডাকশন হয়ে থাকে চীনে। যেমন: Luis Vuitton, Dior, Chanel, Hermes, Gucci, Armani, Prada, Balenciaga, Burberry, Yves Saint Laurent, এমনকি Apple, Samsung, Sony-এর যন্ত্রাংশ পর্যন্ত ম্যানুফ্যাকচার হয় চীনেই।

তাহলে চীন কী করছে?

শুধু ট্যারিফেই নয়, তারা একটা সাইকোলজিক্যাল ও মার্কেটিং বোমা ফাটিয়েছে। লাক্সারি ব্র্যান্ডগুলোর রিয়েল প্রোডাকশন কস্ট এক্সপোজ করে দিয়েছে। টিকটক খুললেই দেখতে পারবেন কি পরিমাণ মার্কেটিং তারা চালাচ্ছে।

ধরেন:

যে Hermes Birkin Bag বিক্রি হয় $25,000 ডলারে, চীনে সেটার প্রোডাকশন কস্ট মাত্র $180।

Dior-এর একজোড়া হিল বিক্রি হয় $1200-এ, অথচ ফ্যাক্টরি কস্ট $40।

Gucci Belt যা বাজারে $700, চীনে প্রোডাকশন কস্ট $25 । Gucci -র একটা টি শার্ট বাজারে $400 কিন্তু চীনে প্রডাকশন কস্ট - $20

এমনকি আইফোনের মডিউলার পার্টস—প্রতি সেটের কস্ট মাত্র $100 । ক্যান ইউ ইম্যাজিন? শুধু সফটওয়্যার ইনস্টল দিয়ে ওরা আইফোনের প্রাইস বানাই দিচ্ছে $1000- $1500.

মজার বিষয় হচ্ছে চীন শুধু এটা এক্সপোজ করেই থেমে থাকেনি। তারা সরাসরি রিয়েল প্রাইস-এ ওই প্রোডাক্টগুলোর OEM (Original Equipment Manufacturer) ভার্সন বিক্রির জন্য অনলাইন মার্কেটপ্লেস পর্যন্ত খুলতেছে।

এই সাইটগুলোতে এখন আপনি ১০,০০০ ডলারের স্যুট পাবেন ১০০ ডলারে। একই মেটেরিয়াল, একই ফিনিশিং, পার্থক্য শুধু লোগোতে। অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে আপনি উৎকৃষ্ট মানের প্রোডাক্ট কেনেন না আপনি কেনেন ব্রান্ডের লোগো।

চীনের এই কৌশল শুধু মার্কেট ডিসরাপ্ট করছে না, বরং আমেরিকার ব্র্যান্ড ইকুইটির উপর বড় ধরনের থ্রেট তৈরি করছে। এটা নিঃসন্দেহে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় Economic Warfare - যেখানে চীন সরাসরি আমেরিকান কনজ্যুমার মার্কেটের পারসেপশন অফ ভ্যালু ভেঙে দিচ্ছে।

চীন বুঝিয়ে দিচ্ছে—Luxury is not quality. It’s branding manipulation. আমেরিকা ভুল জাতির সঙ্গে টেক্কা লাগিয়েছে। হ্যা আমেরিকাকে বিট করার মতো রাষ্ট্র পৃথিবীতে এখনো নাই। তবে নিয়ারেস্ট কনটেন্ডার কেউ থাকলে সেটা চীন ই। আর এই লড়াইয়ে আপাতত চীন এগিয়ে।

Collected

সঠিক উত্তর কি হবে?ব্রেইন কে একটু কাজে লাগাই।Brainstorming math
29/04/2025

সঠিক উত্তর কি হবে?
ব্রেইন কে একটু কাজে লাগাই।
Brainstorming math

যখন তারা বাইরে যাওয়ার কথা শুনতে পায়!💗👶
29/04/2025

যখন তারা বাইরে যাওয়ার কথা শুনতে পায়!💗👶

গুরুত্বপূর্ণ কিছু মন্ত্রনালয়🥴
27/04/2025

গুরুত্বপূর্ণ কিছু মন্ত্রনালয়🥴

Address

Dhaka

Telephone

+8801911334627

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rushavi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share