Story Of The Student

Story Of The Student This is the story of success, dreams and struggle of all students. Are you ready to tell your story? "স্টোরি অফ দ্যা স্টুডেন্ট"

Every student in the world has his or her own story. The stories are sometimes of success and sometimes of failure. This show, 'STORY OF THE STUDENT', will show and listen to all those stories.

30/10/2025

আসেন একটা খেলা দেখাই...

30/10/2025

একজন সফল মানুষ'ই কেবল নিজের জীবনের সংগ্রামী গল্প গুলো অকপটে বলতে পারে।
Tushar Kumar Das তেমনি একজন সফল মানুষ। সততা ও সুন্দরের সাথে যার নিত্য বসবাস। Story Of The Student পেজ থেকে তিন পর্বের তিনটা এপিসোড আমরা আপলোড করেছিলাম। পুরো জার্নি'টা এক এপিসোডে দেওয়ার জন্য অনেকেই অনুরোধ করেছিলেন। আশা করি পুরো এপিসোড দেখা শেষে অন্তত কিছু পজিটিভ বিষয় আপনাকে ভাবাতে বাধ্য করবে।
দেখা হবে নতুন কোন পর্বে....

অপরাজেয় বাংলা: সংগ্রামের প্রতীক, বাংলার চেতনার মূর্ত প্রকাশ-বাংলা জাতির ইতিহাসে এমন কিছু প্রতীক আছে, যা শুধু শিল্পকর্ম ন...
30/10/2025

অপরাজেয় বাংলা:
সংগ্রামের প্রতীক, বাংলার চেতনার মূর্ত প্রকাশ-
বাংলা জাতির ইতিহাসে এমন কিছু প্রতীক আছে, যা শুধু শিল্পকর্ম নয়—তা হয়ে উঠেছে সংগ্রামের, আত্মত্যাগের, এবং বিজয়ের চিরন্তন চিহ্ন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অপরাজেয় বাংলা’ ভাস্কর্য সেই প্রতীকগুলোর অন্যতম। এটি কেবল একখণ্ড পাথর বা ব্রোঞ্জের গঠন নয়; এটি একটি জাতির বীরত্বগাথা, স্বাধীনতার আহ্বান, এবং মুক্তিকামী মানুষের অদম্য চেতনার প্রতিরূপ।

নির্মাণ ও ধারণা: এক শিল্পীর স্বপ্ন
‘অপরাজেয় বাংলা’-এর মূল ধারণাটি আসে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ের অনুপ্রেরণা থেকে। এর ভাস্কর শিল্পী সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ ১৯৭৩ সালে এই ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু করেন। দীর্ঘ পরিশ্রম ও প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ১৯৭৯ সালে ভাস্কর্যটি সম্পূর্ণ রূপ পায়। স্থান নির্ধারণ করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে—যা দেশের প্রগতিশীল ও মুক্তচিন্তার প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত।

গঠন ও প্রতীকী অর্থ

ভাস্কর্যটিতে তিনটি চরিত্র দেখা যায়—
একজন গ্রাম্য নারী, হাতে রাইফেল ধরা, মুখে দৃঢ় সংকল্পের ছাপ;
একজন পুরুষ কৃষক, হাতে দেশীয় অস্ত্র বর্শা, চোখে জয়ের প্রত্যয়;
আরেকজন তরুণ ছাত্র, হাতে গ্রেনেড ও গলায় গামছা, মুখে অগ্নিসংকল্প।
এই তিন চরিত্রই মুক্তিযুদ্ধের তিনটি শ্রেণিকে প্রতিনিধিত্ব করে— গ্রামীণ জনগণ, কৃষকশ্রমিক, ও শিক্ষিত তরুণ সমাজ।
তাদের মুখাবয়বে রয়েছে একই অঙ্গীকার—"যুদ্ধের ময়দান থেকে কেউ ফিরে যাবে না, যতদিন না দেশ মুক্ত হয়।"

অর্থ ও দর্শন
‘অপরাজেয় বাংলা’ কেবল মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক নয়, এটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর অনন্ত প্রেরণা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি প্রজন্মের কাছে এটি হয়ে উঠেছে প্রতিবাদের প্রতীক, সংস্কৃতির কেন্দ্র, এবং মানবমুক্তির চেতনার ধারক।
১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক শিক্ষানীতি আন্দোলন—প্রতিবারই এই ভাস্কর্যের পাদদেশে মানুষ জড়ো হয়েছে, হাতে প্ল্যাকার্ড, মুখে স্লোগান—"অপরাজেয় বাংলা, আমাদের অনুপ্রেরণা।"

শিল্পমূল্যায়ন
ভাস্কর্যটি বাস্তবধর্মী (Realistic) শৈলীতে নির্মিত, যেখানে মানবদেহের ভঙ্গি, মুখাবয়বের দৃঢ়তা এবং আন্দোলনের গতি জীবন্তভাবে ফুটে উঠেছে।
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদের নিপুণ হাতে গড়া এই ভাস্কর্য শিল্প, ইতিহাস এবং আবেগের এক অনন্য সংমিশ্রণ। এটি আজ বাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্যকলার এক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।

বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা
আজও যখন সমাজে অন্যায়, বৈষম্য বা দমননীতির বিরুদ্ধে মানুষ সোচ্চার হয়, তখন ‘অপরাজেয় বাংলা’ যেন এক নীরব শক্তি হয়ে পাশে দাঁড়ায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা যেমন একে নিজেদের গর্ব মনে করে, তেমনি পুরো জাতির জন্য এটি মুক্তচিন্তা ও স্বাধীনতার প্রতীক।

‘অপরাজেয় বাংলা’ শুধু একটি ভাস্কর্য নয়—এটি এক জাতির আত্মপরিচয়ের প্রতীক।
যেখানে দুঃখ আছে, সংগ্রাম আছে, কিন্তু পরাজয় নেই।
যেমন নামের মতোই— অপরাজেয়।

দু'হাত প্রসারিত করে সমুদ্র যখন ডাকে...
29/10/2025

দু'হাত প্রসারিত করে সমুদ্র যখন ডাকে...

🏛️ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় -কার্জন হল : ইতিহাস, স্থাপত্য ও ঐতিহ্যের প্রতীকনাম ও প্রতিষ্ঠার পটভূমিঃকার্জন হলের নামকরণ করা হয়েছ...
29/10/2025

🏛️ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় -কার্জন হল :
ইতিহাস, স্থাপত্য ও ঐতিহ্যের প্রতীক

নাম ও প্রতিষ্ঠার পটভূমিঃ
কার্জন হলের নামকরণ করা হয়েছে ভারতের তৎকালীন ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড কার্জন (Lord Curzon)-এর নাম অনুসারে। ১৯০৪ সালে ঢাকা সফরে এসে কার্জন ঘোষণা দিয়েছিলেন—ঢাকায় একটি আধুনিক “ইম্পেরিয়াল কলেজ” প্রতিষ্ঠা করা হবে, যা তৎকালীন পূর্ববঙ্গ ও আসামের শিক্ষাব্যবস্থাকে নতুন করে সাজাবে। এই ঘোষণার ফলেই ১৯০৪ সালে ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়, এবং ১৯০৫ সালে এটি প্রায় সম্পন্ন হয়। তবে, ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ (Partition of Bengal) এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে ইম্পেরিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা না হয়ে ভবনটি কিছু সময় প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত হয়।

⃣ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্তিঃ
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে, কার্জন হল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আসে। প্রথম দিকে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের (Faculty of Science) ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং আজও তাই রয়ে গেছে।
বর্তমানে এখানে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি বিভাগের অফিস ও শ্রেণিকক্ষ রয়েছে।

🏗️ স্থাপত্য রীতি ও নান্দনিকতাঃ
কার্জন হলের স্থাপত্য বাংলাদেশের উপনিবেশকালীন স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন। এটি ইন্দো-সারাসেনিক (Indo-Saracenic Revival) স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত — অর্থাৎ মোগল, ইউরোপীয় এবং স্থানীয় স্থাপত্যের সংমিশ্রণ।

🔹 মূল বৈশিষ্ট্যঃ
লাল ইটের দোতলা ভবন, উঁচু খিলান, গম্বুজ ও খিলানযুক্ত বারান্দা। কেন্দ্রে একটি বিশাল গম্বুজ ও চারপাশে ছোট গম্বুজ। বাগানবেষ্টিত খোলা প্রাঙ্গণ, যেখানে ছাত্ররা আড্ডা, সাংস্কৃতিক আয়োজন ও রাজনৈতিক আলোচনা করে। সামনের বিশাল লন (Curzon Hall Lawn) ছাত্ররাজনীতি ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।

📚 শিক্ষা ও বিজ্ঞানচর্চার কেন্দ্রঃ

কার্জন হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানচর্চার সূতিকাগার।
এখান থেকেই শুরু হয়েছিল:
*বাংলাদেশের প্রথম বিজ্ঞান গবেষণাগার
*ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিভাগ
*এবং এখান থেকেই ১৯৫০-এর দশকে জন্ম নেয় বাংলাদেশের বিজ্ঞান আন্দোলনের ধারা

✊ রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে ভূমিকাঃ
কার্জন হল কেবল শিক্ষার নয়, বরং বাংলাদেশের গণআন্দোলনের ইতিহাসেরও সাক্ষী।

🔸 ভাষা আন্দোলনঃ ১৯৫২
*কার্জন হলের প্রাঙ্গণেই ভাষা আন্দোলনের প্রস্তুতিমূলক
সভা ও ছাত্রসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
*এখান থেকেই ছাত্ররা প্রভাতফেরি ও মিছিল বের করেছিল “রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই” স্লোগান নিয়ে।

🔸 ৬০ ও ৭০ এর দশকের ছাত্রআন্দোলনঃ

*১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি—সব ক্ষেত্রেই কার্জন হল ছিল ছাত্র রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র।
*শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, তোফায়েল আহমদ, রুহুল আমিন প্রমুখ নেতারা এখানে বক্তৃতা করেছেন।

🌿 ঐতিহ্য ও বর্তমান অবস্থাঃ

আজও কার্জন হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম আইকনিক ভবন। এর চারপাশে শতবর্ষী গাছ, বিশাল সবুজ লন, এবং পাখির কোলাহলে ভরা পরিবেশ শিক্ষার্থী ও পর্যটকদের মুগ্ধ করে। ভবনের সামনের অংশটি এখনো শিক্ষার্থীদের আড্ডাস্থল ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এখানে নিয়মিত বিজ্ঞান মেলা, ডিবেট, পোয়েট্রি রিসাইটাল, ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এটি এখন সংরক্ষিত ঐতিহাসিক স্থাপনা হিসেবে সরকারের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।

🕊️ সাংস্কৃতিক প্রতীক হিসেবে কার্জন হলঃ

কার্জন হল শুধু একটি ভবন নয়—এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল।
এটি প্রতীক:
*শিক্ষা ও মুক্তবুদ্ধির
*বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদের
*আন্দোলন ও স্বাধীনচেতা চেতনার
*এবং আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংস্কৃতির

🔖 সংক্ষিপ্ত তথ্য একনজরেঃ

বিষয় তথ্য
নাম কার্জন হল (Curzon Hall)
প্রতিষ্ঠা ১৯০৪ (লর্ড কার্জনের উদ্যোগে)
ব্যবহার শুরু ১৯২১ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদ হিসেবে
স্থাপত্যশৈলী ইন্দো-সারাসেনিক
অবস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, শাহবাগ
ঐতিহাসিক ভূমিকা ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব ছাত্রআন্দোলন, বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্র
বর্তমান অবস্থা সংরক্ষিত স্থাপনা, বিজ্ঞান অনুষদ ভবন

✍️ শেষ কথাঃ

কার্জন হল বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও রাজনীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
যেমন তাজমহল প্রেমের প্রতীক, তেমনি কার্জন হল হলো বাংলাদেশের শিক্ষা ও মুক্ত চিন্তার প্রতীক।
এই ভবনটির দেয়াল আজও বহন করছে ছাত্রদের স্লোগান, অধ্যাপকদের গবেষণা, এবং একশ বছরের স্বাধীনচেতা আত্মার গল্প।

এই সেই বিখ্যাত ফার্মগেট-এই জায়গাটা হচ্ছে ভাই শেখার জায়গা..! মহাভারতে যা নেই তা যেমন ভারতে নেই, তেমনি ফার্মগেটে যা নেই তা...
28/10/2025

এই সেই বিখ্যাত ফার্মগেট-
এই জায়গাটা হচ্ছে ভাই শেখার জায়গা..! মহাভারতে যা নেই তা যেমন ভারতে নেই, তেমনি ফার্মগেটে যা নেই তা সমস্ত ঢাকাতে নেই ! রাস্তার ধারের ২ টাকার সিংগাড়া থেকে কাচ্চি, ৫টাকার আদা চা থেকে টং ঘর, ইসলাম মিশন থেকে চার্চ, ৮০টাকার পতিতা থেকে প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, রেলগেটের ৬০ টাকার গাঁজা থেকে বার, ট্রেন থেকে বাস, স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়, রাস্তার ধারের ২০টাকায় বাইচ্ছা লন দেইখ্যা লন কাপড়ের ভ্যান থেকে বসুন্ধরা সিটি, রাস্তায় ঘুমানো বিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত কি নেই ফার্মগেটে!
কলেজ, রাসেল চত্ত্বর, হলে আড্ডা দেয়া, খামার বাড়ির সামনের অপেক্ষা, স্টেশন এ লোকাল ট্রেনের ফ্রি রাইড, রেলগেইট পার করে আনিসুল হক সড়ক ধরে সাতরাস্তা-হাতিরঝিল, তেজগাঁও বয়েস এর মসজিদ, ফুট ওভার ব্রিজের ২০টাকার মোজা, ইসলাম মিশনে জুম্মা, ফার্মগেটের কোনায় ১০টাকায় সো কলড দুধ চা, ২টাকায় ওজন মেপে নেয়া, ইন্দিরা রোডে তেজগাঁও কলেজ এর সামনে বোবা মামাটার ভেলপুরি, আনোয়ারা পার্কের সেই মারামারি/আড্ডা,সেজান পয়েন্টে এসির হাওয়া খেতে খেতে আড্ডা,খামার বাড়ি(টিএনটি মাঠের কোণায়) মিজান মামার দোকানের সেই রঙ চা,ঘরোয়া হোটেলের ৫০ টাকার খাবার,অনেক রাতের বেলায় সেজান পয়েন্টের সামনে সুবাসের বিরিয়ানি, আইবিএ এর খালার দোকানের ডিম-পরটা ।এশিয়া প্যাসিফিকের এর সামনে ঘাস লতাপাতা দিয়ে অতিরিক্ত চিনির চা, মানিক মিয়া এভিনিউ, সংসদ ভবন এর সামনের সারিসারি বকুল গাছ, কলেজ পালিয়ে বসুন্ধরা, ক্রিসেন্ট লেক রোডের কৃষ্ণচূড়া, কাওরান বাজারের রাতের ব্যস্ততা, রাতে ভ্যানের সারি-টুপরিতে দিনমজুরদের ঘোর ঘুমে দেখে কেমন লাগা, রাস্তায় ভুখা শিশু-বৃদ্ধর আহাজারি, আনন্দ সিনেমা হলের সামনে বিশাল জমায়েতে ব্রাজিল/আর্জেন্টিনার খেলা দেখা, জনৈক পতিতার কিছু লাগবেনি উত্তরে দর কষা, পান্থপথ পার হয়ে ধানমন্ডি লেকে আড্ডা দেয়া, ১৫ টাকার প্রাণ খেয়ে টাকা তুই দিবি তুই দিবি যুদ্ধ করা, স্ট্রিট লাইট সোডিয়াম থেকে ক্যান এলইডি করা হলো তারজন্য গালমন্দ করা, ভিআইপি যাওয়ার আগের ৪০মিনিট দাঁতে-দাঁত কামড়ে দাঁড়িয়ে থাকা, ফুট ওভারে চুপ দাড়িয়ে ভিড়ের ব্যস্ততা দেখা একটা হাসিমুখ খোঁজে, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, হাফ পাস না নেয়ার বাস নিয়ে কলেজে ঢুকায় রাখা, বাস ভাংচুর, পুলিশের লাঠি! শত মন খারাপ, শত মন ভালো! কি সুন্দর! এই শহর কতো রঙিন, এই শহর কতো কালো!
আহ ফার্মগেটের দিনগুলি!
প্রিয় ফার্মগেট ১২ বছরে অনেক কিছুই দিয়েছ তুমি, অনেক কিছুই শিখিয়েছো,আবার অনেক কিছুই কেড়ে নিয়েছো। তাইতো সুযোগ পেলেই ছুটে যাই তোমার কাছে............
ভালোবাসি তোমাকে ফার্মগেট!💙

মর্গের সামনে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন কালামের স্ত্রী আইরিন আক্তার পিয়া। ফ্যাল ফ্যাল করে তার দিকে তাকিয়ে থাকছে ছেলে।
26/10/2025

মর্গের সামনে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন কালামের স্ত্রী আইরিন আক্তার পিয়া। ফ্যাল ফ্যাল করে তার দিকে তাকিয়ে থাকছে ছেলে।

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড ভেঙে নিচে পড়ে যায়। এতে নিচে থাকা একজন পথচারী নি'হত হনপুরো শহরটাই ঝুকিপূর্...
26/10/2025

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড ভেঙে নিচে পড়ে যায়। এতে নিচে থাকা একজন পথচারী নি'হত হন
পুরো শহরটাই ঝুকিপূর্ণ।

সাময়িক ভাবে মেট্রোরেল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

Coagulations team Bangladesh
23/10/2025

Coagulations team Bangladesh

বিরাট সু-খবর! এই সুযোগ টা কারা কারা পাচ্ছেন... দেখি...
22/10/2025

বিরাট সু-খবর! এই সুযোগ টা কারা কারা পাচ্ছেন... দেখি...

অবশেষে গুরু জেমস্...  আবারো বিয়ে বউ ও সন্তান সহ আসলেন সবার সামনে...
22/10/2025

অবশেষে গুরু জেমস্... আবারো বিয়ে বউ ও সন্তান সহ আসলেন সবার সামনে...

এ এক মহা আবিষ্কার!!!
22/10/2025

এ এক মহা আবিষ্কার!!!

Address

Dhaka

Telephone

+8801974348153

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Story Of The Student posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Story Of The Student:

Share