বিসিএস ডাইজেস্ট - Bcs Digest

বিসিএস ডাইজেস্ট - Bcs Digest হে প্রভু আমাকে জ্ঞান দান করুন। বিসিএস ডাইজেস্ট - BCS DIGEST

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আর বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার এর মধ্যে মূলত পার্থক্যটা হয় পড়াশোনার স্তর, মেয়াদ, কাজের ধরন ও ক্যারিয়ার সুযো...
27/08/2025

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আর বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার এর মধ্যে মূলত পার্থক্যটা হয় পড়াশোনার স্তর, মেয়াদ, কাজের ধরন ও ক্যারিয়ার সুযোগের দিক থেকে।

---

🎓 পড়াশোনার স্তর

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার

সাধারণত SSC/দশম শ্রেণি পাশ করার পর ভর্তি হওয়া যায়।

কোর্সের মেয়াদ: ৪ বছর (পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ করা হয়)।

এটি টেকনিক্যাল এডুকেশনের মিড-লেভেল কোয়ালিফিকেশন।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার
সাধারণত HSC/ডিপ্লোমা শেষে ভর্তি হওয়া যায়।

মেয়াদ: ৪ বছর (বিশ্ববিদ্যালয় বা ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি)।

এটি একটি উচ্চশিক্ষা ডিগ্রি।

---

🛠 কাজের ধরন
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার

হাতে-কলমে কাজ, মেশিন/ইকুইপমেন্ট চালানো, সার্ভিস, রক্ষণাবেক্ষণ, সুপারভিশন ইত্যাদিতে বেশি দক্ষ।

মুলত টেকনিক্যাল সাপোর্ট, টেকনিশিয়ান সুপারভাইজার, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেন।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার
প্ল্যানিং, ডিজাইন, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, রিসার্চ, হায়ার-লেভেল ডিসিশন মেকিং এ যুক্ত থাকেন।

মূলত অফিসিয়াল/ম্যানেজারিয়াল লেভেলের কাজ।

---

💰 চাকরি ও বেতন

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার

প্রাথমিক পর্যায়ে চাকরির সুযোগ বেশি।

বেতন তুলনামূলকভাবে মাঝারি, তবে অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ভালো আয় হতে পারে।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার

চাকরির প্রতিযোগিতা বেশি, তবে সিলেক্টেড হলে পোস্ট ও বেতন ডিপ্লোমা থেকে সাধারণত বেশি।

সরকারী ও আন্তর্জাতিক চাকরিতে অগ্রাধিকার পায়।

---

📈 ক্যারিয়ার উন্নতি

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার চাইলে পরে ল্যাটারাল এন্ট্রি দিয়ে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করতে পারে।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার চাইলে মাস্টার্স, পিএইচডি পর্যন্ত উচ্চশিক্ষা নিতে পারে।

---

👉 সহজভাবে বলা যায়:

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা বেশি প্র্যাকটিক্যাল ও টেকনিক্যাল এক্সপার্ট।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা বেশি ডিজাইন, প্ল্যানিং ও ম্যানেজমেন্ট এক্সপার্ট।

27/08/2025

2টা বিষয় স্পষ্ট লক্ষণীয়:
1. হয় ডিপ্লোমার গুণগত মান বেড়েছে !
2. নতুবা বুয়েটের গুণগত মান কমেছে !

16/08/2025

প্রাথমিকে বড় নিয়োগ আসছে,
মোট : ১৭,৭০৯।
প্রধান শিক্ষক : ২,৩৮২ (PSC'র মাধ্যমে সরাসরি নিয়োগ) । শিক্ষক : ১৫,৩২৭

05/08/2025

📌জুলাই ঘোষণাপত্রের ২৮ দফায় যা বলা হয়েছে:

১। যেহেতু উপনিবেশ বিরোধী লড়াইয়ের সুদীর্ঘকালের ধারাবাহিকতায় এই ভূখণ্ডের মানুষ দীর্ঘ ২৩ বছর পাকিস্তানের স্বৈরশাসকদের বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল এবং নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল;
এবং
২। যেহেতু, বাংলাদেশের আপামর জনগণ দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই ভূখণ্ডে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বিবৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের ভিত্তিতে উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে;
এবং
৩। যেহেতু স্বাধীন বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রনয়ন পদ্ধতি, এর কাঠামোগত দুর্বলতা ও অপপ্রয়োগের ফলে স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযুদ্ধের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছিল এবং গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকারিতা ক্ষুণ্ণ করেছিল;
এবং
৪। যেহেতু স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার স্বাধীনতার মূলমন্ত্র গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিপরীতে বাকশালের নামে সাংবিধানিকভাবে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করে এবং মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করে, যার প্রতিক্রিয়ায় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর দেশে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব সংঘটিত হয় এবং পরবর্তী সময়ে একদলীয় বাকশাল পদ্ধতির পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রবর্তনের পথ সুগম হয়,
এবং
৫। যেহেতু আশির দশকে সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় বছর ছাত্র-জনতার অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় এবং ১৯৯১ইং সনে পুনরায় সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
এবং
৬। যেহেতু দেশী-বিদেশি চক্রান্তে সরকার পরিবর্তনের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ায় ১/১১-এর ষড়যন্ত্রমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্য ও ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করা হয়;
এবং
৭। যেহেতু গত দীর্ঘ ষোল বছরের ফ্যাসিবাদী, অগণতান্ত্রিক এবং গণবিরোধী শাসনব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে এবং একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অতি উগ্র বাসনা চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে সংবিধানের অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক পরিবর্তন করা হয় এবং যার ফলে একদলীয় একচ্ছত্র ক্ষমতা ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়;
এবং
৮। যেহেতু শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসন, গুম-খুন, আইন-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ এবং একদলীয় স্বার্থে সংবিধান সংশোধন ও পরিবর্তন বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে ধ্বংস করে;
এবং
৯। যেহেতু, হাসিনা সরকারের আমলে তারই নেতৃত্বে একটি চরম গণবিরোধী, একনায়কতান্ত্রিক, ও মানবাধিকার হরণকারী শক্তি বাংলাদেশকে একটি ফ্যাসিবাদী, মাফিয়া এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রের রূপ দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে;
এবং
১০। যেহেতু, তথাকথিত উন্নয়নের নামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী নেতৃত্বে সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক লুট, অর্থ পাচার ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মধ্য দিয়ে বিগত পতিত দুর্নীতিবাজ আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশ ও এর অমিত অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে বিপর্যস্ত করে তোলে এবং এর পরিবেশ, প্রাণবৈচিত্র্য ও জলবায়ুকে বিপন্ন করে;
এবং
১১। যেহেতু শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দল, ছাত্র ও শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সর্বস্তরের জনগণ গত প্রায় ষোল বছর যাবত নিরন্তর গণতান্ত্রিক সংগ্রাম করে জেল-জুলুম, হামলা-মামলা, গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়;
এবং
১২। যেহেতু বাংলাদেশে বিদেশী রাষ্ট্রের অন্যায় প্রভুত্ব, শোষণ ও খবরদারিত্বের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের ন্যায়সংগত আন্দোলনকে বহিঃশক্তির তাবেদার আওয়ামী লীগ সরকার নিষ্ঠুর শক্তিপ্রয়োগের মাধ্যমে দমন করে;
এবং
১৩। যেহেতু অবৈধভাবে ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার তিনটি প্রহসনের নির্বাচনে (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচন) এদেশের মানুষকে ভোটাধিকার ও প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত করে;
এবং
১৪। যেহেতু, আওয়ামী লীগ আমলে ভিন্নমতের রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী ও তরুণদের নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয় এবং সরকারী চাকুরীতে একচেটিয়া দলীয় নিয়োগ ও কোটাভিত্তিক বৈষম্যের কারণে ছাত্র, চাকুরী প্রত্যাশী ও নাগরিকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের জন্ম হয়;
এবং
১৫। যেহেতু বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ওপর চরম নিপীড়নের ফলে দীর্ঘদিন ধরে জনরোষের সৃষ্টি হয় এবং জনগণ সকল বৈধ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই চালিয়ে যায়;
এবং
১৬। যেহেতু, সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার বিলোপ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ব্যাপক দমন-পীড়ন, বর্বর অত্যাচার ও মানবতাবিরোধী হত্যাকাণ্ড চালানো হয়, যার ফলে সারা দেশে দল-মত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতার উত্তাল গণবিক্ষোভ গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়;
এবং
১৭। যেহেতু ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে অদম্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দল, ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষ যোগদান করে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদী বাহিনী রাজপথে নারী-শিশুসহ প্রায় এক হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে, অগনিত মানুষ পঙ্গুত্ব ও অন্ধত্ব বরণ করে এবং আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে সামরিক বাহিনীর সদস্যগণ জনগণের গণতান্ত্রিক লড়াইকে সমর্থন প্রদান করে;
এবং
১৮। যেহেতু, অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের পতন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের লক্ষ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে জনগণ অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে, পরবর্তী সময়ে ৫ আগস্ট ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ পরিচালনা করে এবং ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনরত সকল রাজনৈতিক দল, ছাত্র-জনতা তথা সর্বস্তরের সকল শ্রেণী, পেশার আপামর জনসাধারণের তীব্র আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গণভবনমুখী জনতার উত্তাল যাত্রার মুখে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়;
এবং
১৯। যেহেতু বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট মোকাবেলায় গণঅভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে ব্যক্ত জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রত্যয় ও প্রয়োগ রাজনৈতিক ও আইনি উভয় দিক থেকে যুক্তিসঙ্গত, বৈধ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত;
এবং
২০। যেহেতু জনগণের দাবি অনুযায়ী এরপর অবৈধ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া হয় এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে সুপ্রীম কোর্টের মতামতের আলোকে সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে একটি অন্তর্বতীকালীন সরকার গঠন করা হয়;
এবং
২১। যেহেতু, বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়;
এবং
২২। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, ফ্যাসিবাদী শাসনের পুনরাবৃত্তি রোধ, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বিদ্যমান সংবিধান ও সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে;
এবং
২৩। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ বিগত ষোল বছরের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম কালে এবং ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালীন সময়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতা বিরোধী অপরাধ ও সকল ধরনের নির্যাতন, নিপীড়ন এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুণ্ঠনের অপরাধসমূহের দ্রুত উপযুক্ত বিচারের দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে;
এবং
২৪। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ জুলাই গনঅভ্যুত্থানের সকল শহীদদের জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্রজনতাকে প্রয়োজনীয় সকল আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।
এবং
২৫। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ যুক্তিসঙ্গত সময়ে আয়োজিতব্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রতিশ্রুত প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আইনের শাসন ও মানবাধিকার, দুর্নীতি, শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।
এবং
২৬। সেহেতু বাংলাদেশের জনগণ এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছে যে একটি পরিবেশ ও জলবায়ু সহিষ্ণু অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন কৌশলের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের অধিকার সংরক্ষিত হবে।
এবং
২৭। বাংলাদেশের জনগণ এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে যে, ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে এবং পরবর্তী নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারের সংস্কারকৃত সংবিধানের তফসিলে এ ঘোষণাপত্র সন্নিবেশিত থাকবে।
এবং
২৮। ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই ঘোষণাপত্র প্রনয়ণ করা হলো।

আপনি কোন দলে?
27/05/2025

আপনি কোন দলে?

02/05/2025

মাঝ রাতে বৈদ্যুতিক লাইনের তার কেটে অন্ধকার করে বাসায় চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে। 3 4 জন সিএনজি নিয়ে এসেছিল বাকিরা পালিয়ে গেলে একজন ধরা পড়ে ।

28/04/2025

2099 সালের পর কত সাল?
😇
জিনিয়াসরা কমেন্ট করো।

ঈদ মোবারক 🌙
30/03/2025

ঈদ মোবারক 🌙

29/03/2025
02/03/2025

২০২৫ সালে দীর্ঘ সময় রোজা রাখতে হবে যেসব দেশে

হেলসিঙ্কি, ফিনল্যান্ড (১৭ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

নুউক, গ্রিনল্যান্ড (১৭ ঘণ্টা)

গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড (১৬ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

অটোয়া, কানাডা (১৬ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

জুরিখ, সুইজারল্যান্ড (১৬ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

রোম, ইতালি (১৬ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

মাদ্রিদ, স্পেন (১৬ ঘণ্টা)

লন্ডন, যুক্তরাজ্য (১৬ ঘণ্টা)

প্যারিস, ফ্রান্স (১৫ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

রেকজাভিক, আইসল্যান্ড (১৫ ঘণ্টা)
২০২৫ সালে অল্প সময় রোজা রাখতে হবে যেসব দেশে

ক্রাইস্টচার্চ, নিউজিল্যান্ড (১১ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

পুয়ের্তো মন্ট, চিলি (১১ ঘণ্টা ৫ মিনিট)

করাচি, পাকিস্তান (১২ ঘণ্টা)

বুয়েনস আইরেস, আর্জেন্টিনা (১২ ঘণ্টা)

কেপ টাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা (১২ ঘণ্টা ৫মিনিট)

নয়া দিল্লি, ভারত (১২ ঘণ্টা ৫মিনিট)

জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া (১২ ঘণ্টা ৫মিনিট)

দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত (১৩ ঘণ্টা)

ঢাকা, বাংলাদেশ (১৩ ঘণ্টা ৩ মিনিট)

26/01/2025

৩৮ আমার প্রথম বিসিএস ছিলো। যা পড়াশুনা করছি ওই ৩৮ এর সময়ই। ৪০ এ পড়ার সময়ই পাই নাই। আমি চেষ্টা করেছিলাম প্রিলির রেজাল্টের আগে ম্যাথ আর বিজ্ঞান শেষ করতে।

#গনিত: ৯-১০ এর সাধারণ + উচ্চতর গনিত চ্যাপ্টার ধরে ধরে শেষ করতাম। উদাহরণ, কাজ, অনুশীলনী সব করতাম। ১১-১২ এর বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সরলরেখা করতাম। আর অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট থেকে বৃত্ত, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ থেকে ২০-২৫ টা জ্যামিতি পড়েছিলাম। ম্যাথের জন্য কোন গাইড বই দরকার নাই।

#মানসিক_দক্ষতা: বিগত বছরের প্রশ্ন + ওরাকল + অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট দেখেছিলাম।

#ইংরেজি: এই অংশে ভালো করার জন্য প্রচুর প্রাকটিস প্রয়োজন। আমার মনে আছে, ৩৮ এর সময় assurance এর বইতে ২৫ টি passage এর সবগুলো করেছিলাম। আর ট্রান্সলেশন + রিট্রান্সলেশন এর জন্য প্রতি মাসের সম্পাদকীয় থেকে অনুশীলন করতাম। সাথে assurance + ক্যাডার'স অনুবাদবিদ্যা বই থেকে প্রাকটিস করতাম। প্রায় ৫০ টা ট্রান্সলেশন আর ৫০ টা রিট্রান্সলেশন করে গেছিলাম। এক্সামের ডেট দেওয়ার পর রচনা গুছিয়েছিলাম। তবে তখন গ্রুপ থেকে প্রচুর হেল্প পেয়েছি। বড় ভাই+আপুরা রচনা নোট করে গ্রুপে পিডিএফ দিতেন। আমাদের কাজ ছিলো প্রিন্ট করে পড়ে ফেলা।

#বাংলা: ব্যাকরণ অংশ ভালো করে প্রিপারেশন নিলে ২৭-২৮ পাওয়া অসম্ভব কিছু না। বাগধারা, বাক্য শুদ্ধি, বাক্য পরিবর্তন, বাংলা বানানের নিয়ম, শব্দ গঠন এগুলো যে কোন একটা বই থেকে পড়ে ফেলবেন। বাগধারা পড়েছিলাম সম্পাদকীয় বিশেষ সংখ্যা থেকে। বাকিগুলো প্রফেসর আর অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। সাহিত্য + দরখাস্ত + কাল্পনিক সংলাপ এ দুটো বই থেকে দেখেছিলাম। সাহিত্য ৩ মার্কের জন্য পৃষ্ঠা ভরে লেখার কিছু নাই। গ্রন্থ সমালোচনা সম্পাদকীয়
বিশেষ সংখ্যা+ ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। রচনা ইংরেজি অংশে বলেছি।

#বাংলাদেশ: সংবিধান আর মুক্তিযুদ্ধ ভালো করে পড়েছিলাম। আরিফ খানের সংবিধান পড়েছিলাম।বাকিগুলো প্রতি চ্যাপ্টারের মেইন কয়েকটা প্রশ্ন পড়তাম। এতে পুরো অধ্যায়ের বিষয়বস্তু মাথায় ঢুকে যেত। ওভাবেই লিখে আসছি। টু দ্যা পয়েন্ট পড়তাম & লিখছিও তাই। কোন রকম সূচনা/উপসংহার লিখি নাই। অ্যাসিউরেন্স + প্রফেসরস পড়েছিলাম সাথে সম্পাদকীয়।

#আন্তর্জাতিক: কনসেপচুয়াল পার্ট টা ভালোভাবে পড়তাম। যদিও সব প্রশ্ন কমন আসতো না। অ্যাসিউরেন্স +প্রফেসরস দেখতাম। এম্পিরিকাল পার্ট গ্রুপে বিভিন্ন ইস্যু পিডিএফ করে দিত। ওগুলাই পড়তাম। সাথে অ্যাসিউরেন্স থেকে টুকটাক দেখতাম + সম্পাদকীয়। প্রাসঙ্গিক মানচিত্র দিতাম। প্রবলেম সলভিং অ্যাসিউরেন্স দেখেছিলাম।

#বিজ্ঞান: বিজ্ঞানের প্রশ্ন হয় ১/২, ১,২, মার্কের। কিন্তু ওরাকলে দেখতাম বেশ বড় করে উত্তর করা। মিলারস পড়েছিলাম। সাথে অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট। কম্পিউটার পার্ট মুজিবুর রহমানের ICT + ইজি কম্পিউটার + ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। ইলেকট্রনিকস পার্ট শাহজাহান তপন + ডাইজেস্ট দেখেছিলাম।

প্রাসঙ্গিক লেখার চেষ্টা করবেন। টুকটাক সবাই উল্টাপাল্টা লিখে সব উত্তর করার জন্য। আমিও করেছি। তবে খেয়াল রাখবেন সেটা যেনো মোট নাম্বারের ১০% এর বেশি না হয়।

পত্রিকা পড়ার অভ্যাস কম ছিলো। তাই প্রতি মাসে সম্পাদকীয় পড়তাম।

📌কিছু কমন প্রশ্ন প্রায়ই শুনি-
১. কত ঘণ্টা করে পড়বো?
- যত ঘণ্টা করে পড়লে আপনার পড়া শেষ হবে তত ঘণ্টা।
২. কি কি বই পড়বো?
- যে প্রকাশনীর বই আপনার কাছে ভালো লাগবে, পড়ে মনে রাখতে পারবেন।

আমার টেবিলের কয়েকটা বাদে সব পুরাতন বই। রুমমেটসূত্রে পাওয়া। এখন অনেক ছোট ছোট বই পাওয়া যায় যা বিভিন্ন গাইড বইয়ের চেয়ে ভালো। সেগুলো পড়তে পারেন।

সবার জন্য শুভকামনা! ❤️

✍️ লেখা: মাহমুদুল হক।
সহকারী কর কমিশনার।
মেধাক্রম: ৪৭.
৪০ তম বিসিএস।

সুন্দর না?😂
26/01/2025

সুন্দর না?😂

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিসিএস ডাইজেস্ট - Bcs Digest posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share