dakhinbongonews25.com

dakhinbongonews25.com সত্যের সাথে আগামির পথে।

সূর্যের কাছে অন্ধকার ভিক্ষাএকদিন সূর্যের কাছে মানুষ অন্ধকার ভিক্ষা করবে,আলোর বোঝা বইতে বইতে ক্লান্ত হয়ে পড়বে হৃদয়।তপ্ত আ...
20/09/2025

সূর্যের কাছে অন্ধকার ভিক্ষা

একদিন সূর্যের কাছে মানুষ অন্ধকার ভিক্ষা করবে,
আলোর বোঝা বইতে বইতে ক্লান্ত হয়ে পড়বে হৃদয়।
তপ্ত আকাশ আর রঙিন ভোরে
দেখবে না কেউ ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি—
আলো মানেই দৃষ্টি আর ভাবনায় জ্বালাতন।

মিথ্যার রোদের নিচে তখন নিশ্চিহ্ন
সত্যের শেষ চিহ্ন,
পাপবোধ তখন স্বাভাবিক এবং নৈমিত্তিক।
মানুষ তখন চাইবে,
আবার অন্ধকার নেমে আসুক দশ দিগন্ত জুড়ে।
যেখানে মানুষের মুখোশ দেখতে হয় না,
ভালোবাসা, বিশ্বাস না পাওয়ার দায়ে হাসতে হয় না।

আকাশ তখন নিঃশব্দে খান খান হবে,
পাখিরা কেঁদে ফিরবে, তারা গান ভুলে যাবে,
নদীরা গিলে খাবে পাপের শহর,
তখন শহরের দেয়াল জুড়ে শুধু পাপনামার গ্রাফিতি।

কে জানে, তখন কেউ হয়তো চাইবে,
সূর্য নিভে যাক, অন্ধকার হয়ে যাক।
আলোহীন সেই গভীর রাতে
হয়তো নতুন করে জন্ম নেবে
মানুষের বিবেক, জাগবে পাপবোধ,
একটি বিশ্বাস, মানবিক করুণা,
মানুষ হবে আবার নিঃস্বার্থ।

সেই রাতের নাম হবে, প্রায়শ্চিত্ত।
সেই অন্ধকারে, কেউ কেউ হয়তো
আবার মানুষ হয়ে উঠবে।

একদিন মানুষ সূর্যের কাছে
সত্যিই অন্ধকার ভিক্ষা করবে।

একদিন সূর্যের কাছে মানুষ অন্ধকার ভিক্ষা করবে, আলোর বোঝা বইতে বইতে ক্লান্ত হয়ে পড়বে হৃদয়। তপ্ত আকাশ আর রঙিন ভোরে দে...

মন আমার ঈগল পাখি""""""""""""""""আমি ঈগল পাখি হবচাঁদ,  তারা  আকাশ অনেক তো হলামমেঘের পালকি চড়ে  ভাসলাম,  সাগরের নোনা জলে প...
19/09/2025

মন আমার ঈগল পাখি
""""""""""""""""
আমি ঈগল পাখি হব
চাঁদ, তারা আকাশ অনেক তো হলাম
মেঘের পালকি চড়ে ভাসলাম, সাগরের নোনা জলে পা ডোবালাম, ঝিনুক মুক্তা সব হয়েছি
নদীর ঢেউয়ে কান পেতেছি, বাঁশির সুরে মন হারিয়েছি।
শীতের কূয়াশা কূয়াশা ভোরে
নরম ঘাসে পা ডুবিয়ে কত যে হেঁটেছি
কুড়িয়েছি নুড়ি, স্বপ্ন ফুলে মালা গেঁথেছি।

পদ্মপাতায় টলটলে শিশির বিন্দু আলতো হাতে ছুঁয়ে দেয়া
শিউলী ভোর বকুল সন্ধ‍্যা সবই তো হল।
হয়েছি কারো স্বপ্ন কাজল, মায়া দিঠি
এত কিছু হতে হতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ‍্যা।
রূপকথার সোনার কাঠি জিয়নকাঠি
ঘোড়ার পিঠে টগবগে দূরন্ত সেই রাজার কুমার
কত স্বপ্নে এলো গেল।

আজ আর ঐসব টানেনা তাই আমি ঈগল হতে চাই।
ঈগল কখনো মরা প্রাণীর মাংস খায়না।
এই সভ‍্যতা এই শহর এই জীবন গেছে মরে।
নতুন সুন্দর এক জীবনের খোঁজে হব ঈগল
দূর নীলিমায় চাই, দূরে অনেক দূরে দুটো ডানা_
কি আত্মবিশ্বাস কি দৃঢ়তা ছুটছে ছুটে চলেছে
বাতাসের ঢেউ দু পাখায় সরিয়ে ঈগলের চলা
দুচোখে আর লম্বা ঠোটাগ্রে আত্মবিশ্বাসের ঝাপটা।

সত্যি আমি এবার ঈগল হব
পচা গলা এই বতর্মান ছেড়ে ভেসে রব কোন
নূতনের খোঁজে। মাটির পৃথিবী ছেড়ে অনেক

মন আমার ঈগল পাখি “””””””””””””””” আমি ঈগল পাখি হব চাঁদ, তারা আকাশ অনেক তো হলাম মেঘের পালকি চড়ে ভাসলাম, সাগরের নোনা ....

একটি প্রেমের কবিতাএকজন  যখন হারায় অন্য জনকে কাঁদায়।চলে যেতে যেতে রেখে যায়  পথে শিউলী বকুল মালাসে মালা কুড়িয়ে বুকে জড়িয়ে ...
19/09/2025

একটি প্রেমের কবিতা

একজন যখন হারায় অন্য জনকে কাঁদায়।
চলে যেতে যেতে রেখে যায় পথে
শিউলী বকুল মালা
সে মালা কুড়িয়ে বুকে জড়িয়ে
কাঁদে কুসুমিত সেই বালা।
হৃদয় মাঝে থেকে যায় চিরচেনা সেই মুখ
দেহ মরে যায় প্রেম মরে না এই তো পরম সুখ।

ষঢ় ঋতুর মত সে আসে ফিরে বারে বারে
আসে জ‍্যোস্না আলোতে পূর্ণিমা রাতে।
দখিনা বাতাসে স্পর্শ বুলিয়ে।
ভালোবাসা সে তো আকাশের মত
সীমার মাঝে অসীম
আমার আকাশ হয়েছিল সে একদিন

একটি প্রেমের কবিতা একজন যখন হারায় অন্য জনকে কাঁদায়। চলে যে

নীরবতাকিছু শব্দের ভিড়ে হারিয়ে যায় হৃদয়, নীল নীরবতার ডাকে শান্তি মিলে...কোলাহলের বাঁধন খুলে এক পলকে,চুপচাপ সময় থামে যায় স...
17/09/2025

নীরবতা

কিছু শব্দের ভিড়ে হারিয়ে যায় হৃদয়,
নীল নীরবতার ডাকে শান্তি মিলে...
কোলাহলের বাঁধন খুলে এক পলকে,
চুপচাপ সময় থামে যায় স্বপ্নের রঙে।

নীরবতার নেই কোন দুঃখ, কষ্ট,বেদনা.
তবুও বুকে জমা রাখে হাজারো কথা...
এ যেন গভীর নদীর অদৃশ্য স্রোত,
শান্ত বাহনে বয়ে আনে হৃদি-জগত।

শব্দ নয়, নিঃশব্দে বাজে হৃদয়ের সুর,বুঝে শুধু নীল নীরবতা..
চোখে চোখে বলে দেয় ভালোবাসা মধূর ।
নীরবতা শুধু শূন্যতার নয়,
নীরবতা ভালোবাসার হয়.

নীরবতা কিছু শব্দের ভিড়ে হারিয়ে যায় হৃদয়, নীল নীরবতার ডাকে শ

17/09/2025

অম্লান স্মৃতি

মাঝে মাঝে এক একটা উদ্ভ্রান্ত
মনস্তাত্ত্বিক খেয়ালিপনা প্রতিনিয়ত
আমার মাথায় এসে ভর করে,
কিন্তু কেনো--- কি তার কারন,
আমি আজও তার সত্যিকারের
কোনো রহস্য উদঘাটন করতে
পারিনি।
কতো শ্রাবণ সন্ধ্যায় মনের গোপন
ঘরে একাকিত্বে কাটিয়েছি তুমিহীন
অম্লান স্মৃতির নির্জনতায়।
তারপরও উদঘাটন করতে পারিনি
আমার মনের এই উদ্ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিক
দীর্ঘশ্বাসের হাহাকার।
হয়তোবা এই না বুঝার গ্লানি আর
বীভিষিকার হাত ধরে বাকিটা পথ
চলতে হবে।
জীবনের প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তির মাঝপথে দাড়িয়ে সময়ের পরিক্রমায় আর
বাস্তবতার টানাপোড়েনে আজ আমি
একজন বাস্তব বিবর্জিত মানুষ।
কতোটুকু পেলাম আর কতোটুকু
হারালাম সেটা নাহয় আজ হিসাবের
খাতায় সীমাবদ্ধ থাক!!!!!
অপ্রাপ্তির স্মৃতিসৌধ নির্মাণ হোক
হৃদয়ের বালুচরে।।

অবর্ষাঅবর্ষা লেগেছে আজ চাঁদের গ্রহণে,দৈত্য-কালো মেঘ উড়ে যায় শরৎ-আকাশে।থিকথিকে কাদা-দুঃখ মায়ের আগমনী গানে,দুপুরের ভিজে যা...
16/09/2025

অবর্ষা

অবর্ষা লেগেছে আজ চাঁদের গ্রহণে,
দৈত্য-কালো মেঘ উড়ে যায় শরৎ-আকাশে।
থিকথিকে কাদা-দুঃখ মায়ের আগমনী গানে,
দুপুরের ভিজে যাওয়া রোদ কাঁদে দিনমণি-আশে।

মাঠের সোনালি ধান ঝরে যায় ঝড়ো বাতাসে,
অকাল বৃষ্টিতে শিউলি ভিজে অকারণে ঝরে।
ঢাকের বাদ্য হারায় ঝড়ের আবেশে,
আনন্দ-জীবনের পত্রপল্লব পুড়ে দহন-জ্বরে।

মহালয়ার শাঁখে সূর্যের গ্রহণ জ্বলে,
আকাশের কালো মেঘে আগুন-চমক।
শরতের সাদা কাশে নিরাশা দোলে,
বিষাদের ঝড়ে নামে অশুভ মড়ক।

একশ’ আট লাল-পদ্ম সাজে শারদীয় রথে,
ধূপ-দীপ-গন্ধ মাখা পুষ্পার্ঘ্য অঞ্জলি করে।
দশভূজা মা আসে মর্ত্যভূমে মঙ্গল পথে,
অশুভ দুঃখ-শোক সরে যায় দূরে।

শরতের শিশির-ভেজা প্রার্থনায় শান্তি নামে,
ধীরে ধীরে কেটে যায় গ্রহণ, মুছে যায় কালো।
ভক্তি-অর্ঘ্য পৌঁছে যায় রুদ্রের রুদ্র-ধামে,
স্নিগ্ধ নীরবতায় জ্বলে ওঠে প্রদীপের আলো।

জগজ্জননীর পদধ্বনি শোনা যায় শঙ্খের সুরে,
ভক্তপ্রাণ খুঁজে পায় আনন্দ-আরতি।
মঙ্গল ঘণ্টাধ্বনি বাজে আগমনী ভোরে,
অবর্ষা ঘুচে মায়ের চরণে জাগে — ওঁ শান্তি।

সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫
খাগড়াছড়ি।

অবর্ষা লেগেছে আজ চাঁদের গ্রহণে, দৈত্য-কালো মেঘ উড়ে যায় শরৎ-আকাশে। থিকথিকে কাদা-দুঃখ মায়ের আগমনী গানে, দুপুরের ভিজে...

মাটির গন্ধঅসীমের পানে কতদূর ছুটলো সীমাবদ্ধ মানুষ!সময়ের ঘূর্ণিতে হারিয়ে গেছে পথ,কিন্তু আমি উঠোনে ঘাসের পাতায় জমে থাকা শিশ...
15/09/2025

মাটির গন্ধ

অসীমের পানে কতদূর ছুটলো সীমাবদ্ধ মানুষ!
সময়ের ঘূর্ণিতে হারিয়ে গেছে পথ,
কিন্তু আমি উঠোনে ঘাসের পাতায় জমে থাকা শিশিরে
আজও মুখ ডুবিয়ে রাখি।

শালুকপাতার মতোই কাঁপা কাঁপা সেই ভোরবেলায়
ভেবেছি, এ-মাটি আমার মা,
আমার প্রেমিকা, আমার ভালোবাসা।
যে বুক ভরে দিয়েছে অঙ্কুরিত প্রাণের উষ্ণতা,
যেখানে প্রতিটি নিঃশ্বাসে জন্ম নেয় এক নতুন প্রেম।

দিগন্ত ছুঁয়ে ভিজে যায় সবুজ আলোর ধানখেত,
খালের বাঁকে বৃষ্টির জলে নাচে রুপালি মাছ।
মাটির ঘ্রাণে সাপও ভুলে যায় বিষের কথা—
গর্ত থেকে মাথা তুলে নিঃশ্বাস নেয় উন্মুক্ত হাওয়ার।

আমার চুলে ঢেউ খেলে উড়ে যায় চঞ্চল হাওয়া,
হলুদ প্রজাপতি আর অচেনা আকাঙ্ক্ষা—
যেন কার আঙুল আলতো ছুঁয়েছে কপালের চুলে।
আমি চোখে জমে থাকা সব ব্যথা ধুয়ে ফেলি
মাটির গন্ধে ভেজা কোমল বাতাসে।

১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
খাগড়াছড়ি।

মাটির গন্ধ অসীমের পানে কতদূর ছুটলো সীমাবদ্ধ মানুষ! সময়ের ঘ

টিকেটলুঙ্গি পরে সহজ সরল গ্রামের এক ছেলেঢাকায় এসে শখের বসে চড়ল মেট্রোরেলে।বগির মধ্যে গাদাগাদি দেখে ছেলেটি হলো অবাকমতিঝিলে...
12/09/2025

টিকেট

লুঙ্গি পরে সহজ সরল গ্রামের এক ছেলে
ঢাকায় এসে শখের বসে চড়ল মেট্রোরেলে।

বগির মধ্যে গাদাগাদি দেখে ছেলেটি হলো অবাক
মতিঝিলের টিকেট কেটে নামলো ভুলে শাহবাগ!

জীবনে সে প্রথমবারে দেখলো চলন্ত সিঁড়ি,
ভয় পেয়ে সে পণ করেছে ফিরে যাবে বাড়ি।

গ্রামেই আছে মাটির গন্ধ, গ্রামই আসল সুখ,
গ্রামই আমার শৈশব,কৈশোর, বাংলা মায়ের মুখ।

টিকেট লুঙ্গি পরে সহজ সরল গ্রামের এক ছেলে ঢাকায় এসে শখের বসে

হারানো দিনআমাদের উত্তরধারে,এখনো কি বকেরা বাসা বাধে বাঁশঝাড়ে?এখনো কি পাখির কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয় সন্ধ্যাবেলা?এখনো কি...
12/09/2025

হারানো দিন

আমাদের উত্তরধারে,
এখনো কি বকেরা বাসা বাধে বাঁশঝাড়ে?

এখনো কি পাখির কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয় সন্ধ্যাবেলা?
এখনো কি চাঁদনি রাতে শিশুরা খেলে লুকোচুরি খেলা?

দক্ষিণধারে তালগাছে বাদুর কি আজও ঝুলে?
এখনো কি দাড় টেনে মাঝি নৌকা ভেরায় কূলে?

এখনো কি রাত হলে শিশুরা শব্দ করে বই পড়ে?
এখনো কি পালকিতে করে নববধূকে আনা হয় শ্বশুর ঘরে?

এখনো কি বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ শোনা যায় টিনের চালে?
এখনো কি শিং, কই,পুটি পাওয়া যায় পুকুর,খালে?

বৃষ্টির দিনে মা- চাচিরা এখনো কি বুনে নঁকশি কাথা?
এখনো কি ডাল ভাঙতে মা-চাচিরা ঘুরায় হাতের যাতা?

এখনো কি লাগবে লেস ফিতা, বলে হাক মারে ফেরিওয়ালা?
এখনো কি রাস্তার পাশে অযত্নে জন্মে বিচিঁ কলা?

এখনো কি বাপ-চাচারা হুক্কায় মারে টান?
চলার পথে ছোটরা কি মুরব্বীদের দেয় মান-সম্মান?

ভোর হলে আরবি পড়তে শিশুরা এখনো কি যায় মক্তবে?
সোনালি দিন হারিয়ে গেছে আর আসবেনা ভবে।

হারানো দিন আমাদের উত্তরধারে, এখনো কি বকেরা বাসা বাধে বাঁশঝ

নীল মেঘের চিঠি'''''''''''''মাঝে মাঝে আপনি আমায় চিঠি দিয়েন।যদি সম্ভব হয় সাথে ফ্রেমবন্দি মলাট কাগজে, একটা রজনীগন্ধা ফুল দি...
09/09/2025

নীল মেঘের চিঠি
'''''''''''''
মাঝে মাঝে আপনি আমায় চিঠি দিয়েন।
যদি সম্ভব হয় সাথে ফ্রেমবন্দি মলাট কাগজে,
একটা রজনীগন্ধা ফুল দিয়েন।
আপনি জানেন আমি আপনার জন্য অপেক্ষায় থাকি,
আপনার কথা ভাবি।
প্রতিদিন হয়তো অনেক চিঠি আপনার পত্রবাহকের বক্সে জমা হয়,
অনেক প্রেম নিবেদন আসে আপনার কাছে।
আপনার জন্য এই শহরের বুকে জারি হয় রেড এলার্ট,
তারপরও বিক্ষুপ্ত জনতা বেরিবাদ ভেঙে ছুটে যায় আপনারই দিকে।
তবুও আপনি আমায় চিঠি দিয়েন।
কোন এক স্নিগ্ধ বিকেলে
পাশাপাশি দুজন একটু দূরত্ব রেখে খাবো আদা দিয়ে রং চা।
কিছুক্ষন হাটবো দুজন নদীর পাশ ঘেঁষে যাওয়া এলোমেলো পথে,
আমাদের হাটার মধ্যস্থিতে আমার আঙ্গুল ছুয়ে দিবে আপনার বাহু।
আপনি আমার কাছে সাধারণ কেউ নন,
আপনি আমার কাছে সাধারণের চেয়েও অসাধারণ মানুষ।

নীল মেঘের চিঠি ””””””’ মাঝে মাঝে আপনি আমায় চিঠি দিয়েন। যদি সম্ভব হয় সাথে ফ্রেমবন্দি মলাট কাগজে, একটা রজনীগন্ধা ফু....

গুরু_শিষ্যের_সংলাপ --------------হাজার কোটি টাকার মালিকক্যামনে হবো গুরু?পথের দিশা দেন গো গোসাঁই সেই কাজ করবো শুরু।গোসাঁই...
09/09/2025

গুরু_শিষ্যের_সংলাপ
--------------

হাজার কোটি টাকার মালিক
ক্যামনে হবো গুরু?
পথের দিশা দেন গো গোসাঁই
সেই কাজ করবো শুরু।

গোসাঁই বলেন----তপধ্যানে
কর্ম করে যাবে,
তবেই বৎস তোর অভিলাষ
পূর্ণতার রূপ পাবে।

আচ্ছা গুরু! তাই যদি হয়
প্রশ্ন একটা করি?
কুলি মজুর শ্রমিক কেনো
বাইছে দুখের তরী?

ঠেলাওয়ালার মাথার ঘামে
ঝাপসা হচ্ছে আঁখি,
দেহের রক্ত-জল হয়ে তার
ধুঁকছে পরাণ-পাখি?

পোশাক শিল্পে কর্ম করে
সিতা লতা মিতা,
তাদের বুকে জ্বলছে সদা
অপমানের চিতা?

তুমি গোঁসাই বিলাস বহুল
অট্রালিকায় থাকো,
তুমি কি আর-ওদের ব্যথা
চিত্তে ধরে রাখো?

হাজার কোটি টাকার মালিক ক্যামনে হবো গুরু? পথের দিশা দেন গো গোসাঁই সেই কাজ করবো শুরু।

অতঃপর বৃষ্টি"জাহান্নামে নারীর সংখ্যা হইব সবচেয়ে বেশি। বুঝলা শিরিন। নারী জাতির ধৈর্য কম। হাসিমুখে কাজ করাও ইবাদত। যে মুখ ...
08/09/2025

অতঃপর বৃষ্টি

"জাহান্নামে নারীর সংখ্যা হইব সবচেয়ে বেশি। বুঝলা শিরিন। নারী জাতির ধৈর্য কম। হাসিমুখে কাজ করাও ইবাদত। যে মুখ যে সারাক্ষণ কালা কইরা রাখে, মুরুব্বিদের লগে কথাবার্তা কয় না। সে ঘরে বদদোয়া আনে।"

শিরিন সব শোনে, মাথা নাড়ে। মুখ না চললেও দুই হাতের বিরাম নেই। ইফতারের সময়। দুই চুলায় একসাথে ভাজাভুজি চলছে। একটা মোড়ায় তফাতে বসে কাজ তদারকি করছে শাশুড়ি ফরিদা বেগম। শিরিন যত দ্রুত যাই করছে। কিছুই ওনার মনমতো হচ্ছে না। হয়ও না। নিজের দিনগুলো মনে পড়ে। কাজ করতে করতে সারাদিন কোমরটা দুদণ্ড বিছানায় লাগানোর সুযোগ পেতেন না। এখনকার বৌ-ঝিদের তো আরাম। মোটরে পানি আসে, গ্যাসের লাইন গ্রামে না এলেও বায়ো চুলা, সিলিন্ডার সব এসেছে। ফ্যান ঘোরে, ক্যারেন্ট না থাকলেও সোলারের কারণে টেবিল ফ্যান, লাইট জ্বলে। এখন আর সংসারের পাশাপাশি ক্ষেতে কাজ করতে হয় না, ঢেঁকিতে চাল ভাঙতে হয় না, হাঁস মুরগী পালতে হয় না। গ্রীষ্মের খড়তাপে কাজ করতে করতে মনে হতো মারাই যাবেন। অথচ এখনকার বৌদের কত আরাম। এত আরাম ফরিদার সহ্য হয় না। তাই খুঁত খুঁজে বের করেন। মোটরের পানি ওনার ভালো লাগে না। খাবার জন্য দূরের চাপ কল থেকে পানি আনান। সকাল সন্ধ্যা

অতঃপর বৃষ্টি "জাহান্নামে নারীর সংখ্যা হইব সবচেয়ে বেশি। বুঝ

Address

৩৭/১ খান মার্কেট ( ৩ম তলা) বাংলাবাজার
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when dakhinbongonews25.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to dakhinbongonews25.com:

Share