Work area communication

Work area communication work area communication
Graphic Design, web Design, Wedding Photography, Printing & Solution. Contact: 01712857344
e-mail: [email protected]

04/05/2025

জেনে নিন!
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।
৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।
৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।
৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।
৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।
৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।
৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।
৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।
৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।
৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।
৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।
৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

এই টুলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কাজের গতি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি সময় এবং খরচও বাঁচাতে পারবেন।

কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?➥১. পর্চা বা খতিয়ান। ➥২. দলিল। ➥৩. ম্যাপ বা নকশা।এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া ...
02/03/2024

কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?
➥১. পর্চা বা খতিয়ান।
➥২. দলিল।
➥৩. ম্যাপ বা নকশা।
এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।
সিভিল কোর্ট কমিশনার ওবায়েদ
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।
নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।
➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।

➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।

➤উপজেলা ভূমি অফিস
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।

➤জেলা ডিসি অফিস
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।

➤সেটেলমেন্ট অফিস
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।
➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।

➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস
যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।

➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।
এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়।
❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.?
উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।
➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?
সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো
১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।

➤জেলা ডিসি অফিস:
এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।

➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।
সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।

❖প্রশ্নঃ ম্যপ তুলতে কতদিন সময় লাগে?
উত্তরঃ আবেদন করার দিন হতে, ৫-৮ কার্য দিবসের ভিতরে ম্যাপ সরবরাহ করা হয়।

ঢাকা তেজগাঁও সাতরাস্তা ভুমি অফিসে সকালে আবেদন করে বিকেলে ম্যাপ সংগ্রহ করতে পারবেন।

24/01/2024

অল্প টাকায় লাভজনক ১৩টি ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া
পুঁজি কম থাকলে ডিলারশিপের ব্যবসা শুরু করা নিরাপদ ও লাভজনক। আজ আমরা আলোচনা করব ডিলারশিপের ব্যবসা কী, ডিলার হতে চাইলে কী কী করা প্রয়োজন, কিভাবে ডিলারশিপ নিতে হয়, ডিলারশিপ ব্যবসার নিয়ম। আমরা জেনে নেব কয়েকটি ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া যা আপনি শুরু করতে পারবেন কম টাকায়।

কম টাকায় লাভজনক ১৩ টি ডিলারশীপ ব্যবসার আইডিয়া

ডিলারশিপ ব্যবসা কী: কোনও কোম্পানির ডিলারশিপ নেওয়ার অর্থ হল একটি নির্দিষ্ট এলাকায় সেই কোম্পানির পণ্যের বিপণন ও বন্টনের যাবতীয় দায়িত্ব নেওয়া। যেমন ধরুন পার্লে কোম্পানি আপনার এলাকায় ডিলার নিয়োগ করবে। আপনি যদি সেই ডিলারশিপ নিতে চান তাহলে চুক্তি অনুযায়ী আপনাকে সেই এলাকার পার্লে-এর যাবতীয় দায়িত্ব নিতে হবে। পণ্য বিপণন থেকে উপভোক্তাকে সুযোগ সুবিধা দেওয়া পুরোটাই দেওয়া হবে আপনার মাধ্যমে।

ডিলারশিপ ব্যবসার নিয়ম: ডিলারশিপ ব্যবসা করতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হতে হয়। অর্থাত্ একটি ডিলারশিপ চুক্তিপত্র সই করতে হয়। এই চুক্তিপত্রে ব্যবসার যাবতীয় শর্ত বিস্তারিতভাবে লেখা থাকে। প্রতিটি ডিলারশিপ ব্যবসার কিছু চাহিদা থাকে যা কোম্পানি থেকে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়।

এরমধ্যে মার্কেটিং টিম, কভার ভ্যান, মাল রাখার গুদাম ইত্যাদি নানা কিছু থাকতে পারে। প্রথমেই কোম্পানির প্রতিনিধিরা নিশ্চিত করবেন আপনার ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো রয়েছে কি না। যদি তাঁরা মনে করেন সবকিছু যথাযথ সেক্ষেত্রে কোম্পানি আপনার সঙ্গে চুক্তিপত্র সই করবে। কোনও কোনও কোম্পানি ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিও চাইতে পারে।

এর পর চুক্তি মোতাবেক কোম্পানি আপনাকে বাকিতে মাল পাঠাতে পারে, অথবা আপনাকে নগদ দিয়ে কিনতেও হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোম্পানিরা বিক্রির ওপর কমিশন দিয়ে থাকে। কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির সময়ে শর্তগুলি ভাল করে পরিষ্কার করে বুঝে নেবেন যাতে ব্যবসা শুরু করার পর কোনও সমস্যায় না পড়তে হয়।

কিভাবে ডিলারশিপ নিতে হয়?: ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমেই নির্দিষ্ট কোম্পানি ও পণ্য চিহ্নিত করতে হবে। আপনি যে এলাকায় কাজ করবেন সেই এলাকায় সেই পণ্যে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে কি না, ক্রেতারা সেই পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে কি না। সেই কোম্পানি যে দামে জিনিস বিক্রি করছে তা আপনার এলাকার জন্য উপযুক্ত কি না তা মাথায় রাখতে হবে।

এর পর জানতে হবে আপনার এলাকায় সেই কোম্পানি ডিলার নিয়োগ করতে আগ্রহী কি না। অন্যথায় আপনি স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও যোগাযোগ করতে পারেন। কোম্পানি রাজি হলে ডিলারশিপ চুক্তিপত্র সই করার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন আপনার ডিলারশিপের ব্যবসা।

১৩ টি লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া: ১. কৃষিকাজে প্রয়োজনীয় সার, কীটনাশক ইত্যাদির ডিলারশিপ: সার, কীটনাশক ইত্যাদির ডিলারশিপ একটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। আপনার এলাকায় যদি এই সমস্ত পণ্যের চাহিদা থাকে তাহলে এই ব্যবসার কথা ভেবে দেখুন। অবশ্যই শহরাঞ্চলে এই ব্যবসার কোনও ভবিষ্যত্ নেই কিন্তু গ্রাম বা শহরতলির দিকে এই ব্যবসা থেকে উপার্জন সম্ভব।

২. কৃষির যন্ত্রাদির ডিলারশিপ: কৃষিকাজে যে সমস্ত যন্ত্র ব্যবহৃত হয় সেগুলি বিক্রি করেলও ভাল লাভ করতে পারবেন। ভারতে কৃষির যন্ত্রাদির প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ছোট হাতে চালানো যন্ত্রের চাহিদা বেশ বেশি। এই ব্যবসা শুরু করতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৩. গাড়ির যন্ত্রাংশের ডিলারশিপ: গাড়ির ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে আর তার ফলে গাড়ির মেরামতি ও গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশের চাহিদাও বাড়ছে। এছাড়াও গাড়ি ডেকরেশনের নানা উপাদানেরও ভাল চাহিদা রয়েছে। এই ব্যবসা একটি লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া।

৪. প্রসাধনীর ডিলারশিপ: গ্রাম থেকে শহর, প্রসাধনী সামগ্রীর চাহিদা সর্বত্র। কোন ব্র্যান্ডের বা কোন পণ্যটির চাহিদা বেশি হবে তা সেই বিশেষ অঞ্চলের আর্থসামাজিক অবস্থার ওপর নির্ভরশীল। আপনি যদি উপযুক্ত কোম্পানির ডিলারশিপ নিতে পারেন তাহলে লাভ হবেই। পাশাপাশিই খুচরো ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন যাতে তাঁরা আপনার পণ্যটিকে বিক্রির জন্য বাড়তি চেষ্টা করেন।

৫. বিল্ডিং ও কনস্ট্রাকশন মেটেরিয়াল-এর ডিলারশিপ: আরও একটি লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া হল বিল্ডিং ও কনস্ট্রাকশন মেটেরিয়ালের ব্যবসা। ইট, বালি, সিমেন্ট, লোহার চাহিদা কোনওদিনই ফুরোবে না। বিশেষত আপনি যদি এমন এলাকায় ব্যবসা করেন যেখানে নতুন নতুন বহুতল তৈরি হচ্ছে তাহলে ব্যবসা চলবে রমরম করে। এই ব্যবসার ডিলারশিপ নিলে প্রমোটার ও কন্ট্রাকটরদের সঙ্গেও ভাল সম্পর্ক রাখা বাঞ্ছনীয়, তাঁদের সূত্রেও ব্যবসা পেতে পারেন।

৬. বইয়ের ডিলারশিপ: বইয়ের ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। বিভিন্ন বড় প্রকাশনী সংস্থার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে ডিলারশিপ নিতে পারেন। স্কুল কলেজের পাঠ্যবইয়ের ডিলারশিপ নিলে ভাল ব্যবসা হবে। কোন সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলে বেশি লাভ করা সম্ভব সে বিষয়ে সচেতন হয়ে সিদ্ধান্ত নিন। প্রাথমিক মার্কেট সার্ভে করে বাজার বুঝে নিতে পারেন। বইয়ের পাশাপাশি সিডি-ডিভিডি ও পত্র পত্রিকার ডিলারশিপও নিতে পারেন।

৭. এফএমসিজি-এর ডিলারশিপ: এফএমসিজি অর্থাত্ ফাস্ট মুভিং কনজিউমার গুড-এর ব্যবসা একটি অত্যন্ত লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া। অগ্রণী প্রতিটি এফএমজিসি প্রস্তুতকারক সংস্থা তাদের পণ্যের বন্টনের জন্য বহু সংখ্যক ডিলার নিযোগ করে। যেহেতু এই সমস্ত পণ্য দৈনন্দিন ব্যবহার্য তাই এই ব্যবসাতে দ্রুত লাভ করা সম্ভব। শুধু পণ্য ও কোম্পানি নির্বাচনের ক্ষেত্রে যত্নবান হোন, এমন পণ্য বেছে নিন যা দ্রুত বিক্রি হওয়া সম্ভব ও যার বাজারে সুনাম রয়েছে।

৮. ওষুধের ডিলারশিপ: ওষুধ কোম্পানির ডিলারশিপও একটি লাভজনক ব্যবসা। ভারতে এটি একটি লোভনীয় ব্যবসা ক্ষেত্র। কোন কোম্পানির কোন ওষুধের ডিলারশিপ নেবেন তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন কোম্পানির সঙ্গে কাজ করুন যাদের বিপণন ও মার্কেটিং ভাল।

৯. চামড়ার পণ্যের ডিলারশিপ: চামড়ার পণ্য উত্পাদক সংস্থার থেকে ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। এক্ষেত্রে এই ব্যবসার খুঁটিনাটি ভাল করে জানা প্রয়োজন। কোথা থেকে মাল নেবেন, সেই মালের সম্ভাব্য বাজার কোনটি ইত্যাদি সম্পর্কে ভাল করে জেনে নিন। যাচাই করুন বাজারমূল্য।

১০. আসবাবের ডিলারশিপ: বর্তমানে বিভিন্ন বড় আসবাব প্রস্তুতকারক কোম্পানি স্থানীয় ডিলারদের মাধ্যমে ব্যবসা করে থাকে। প্লাস্টিক, রট আয়রন, স্টিল, কাঠ ইত্যাদি নানা ধরনের আসবাবের ডিলারশিপ নিতে পারেন। কোন কোম্পানির আসবাবের ডিলারশিপ নেবেন বা কোন ধরনের আসবাবের ব্যবসা করবেন তা নির্ভর করছে আপনি কোন অংশের বাজার ধরতে চাইছেন তার ওপর।

১১. ভেষজ ও আয়ুর্বেদিক সামগ্রীর ডিলারশিপ: ভেষজ ও আয়ুর্বেদিক দ্রব্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পতঞ্জলি, ডাবরের মতো আয়ুর্বেদিক পণ্য প্রস্তুতকারকরা তাদের পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিতে বিভিন্ন এলাকায় বহু সংখ্যক ডিলার নিয়োগ করছে। এটি একটি লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া।

১২. মিনারেল ওয়াটারের ডিলারশিপ: মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা মূলতঃ নির্ভর করে যে এলাকায় ব্যবসা করছেন সেই এলাকার জলের মানে ওপর। এছাড়াও বাসিন্দাদের আর্থসামাজিক অবস্থাও এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শহর ও শহরতলিতে প্রায় সর্বত্রই এখন মিনারেল ওয়াটারের চাহিদা রয়েছে। তবে ব্যবসা শুরুর আগে চাহিদা ও বর্তমান সরবরাহের বিষয়টিতে নিশ্চিত হয়ে নিন।

১৩. কাগজ ও স্টেশনারি দ্রব্যের ডিলারশিপ: কম খরচে ব্যবসা শুরু করতে হলে আরও একটি ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া হল কাগজ ও স্টেশনারি দ্রব্যের ডিলারশিপ। এটি একটি বিরাট ক্ষেত্রে এবং নানা ধরনের পণ্য এর মধ্যে পড়ে। সবথেকে লাভজনক কয়েকটি পণ্য হল খাতা, পেন, পেন্সিল, রবার, আর্ট পেপার, প্রিন্টিং পেপার ইত্যাদি। এই ব্যবসা শুরু করতে খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন নেই।

উপরের এই ব্যবসাগুলো ছাড়াও আরও বিভিন্ন লাভজনক ডিলারশিপ বিজনেস আইডিয়া রয়েছে। আপনাকে শুধু আপনার এলাকা অনুযায়ী উপযুক্ত পণ্যটি বেছে নিতে হবে, তাহলেই সাফল্য পাওয়া সম্ভব। আপনার পুঁজির ওপরও নির্ভর করবে কোন পণ্যের ডিলারশিপ আপনি নিতে পারেন।

প্রথমবার শুরু করার জন্য কম পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারেন ও পরবর্তীতে ব্যবসা বাড়াতে পারেন। প্রয়োজনে ব্যবসা ঋণ নেওয়ার কথাও ভাবতে পারেন। বিজনেস ডিলারশিপ আইডিয়া নিয়ে আপনার আরও কিছু জানার থাকলে আমাদের জানান, প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আমরা সাহায্য করব আপনাকে।

03/09/2023

★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

Address

Mohammadpur
Dhaka
1206

Telephone

01712 857344

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Work area communication posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Work area communication:

Share