স্মৃতি গুলি ডাকে পিছু

স্মৃতি গুলি ডাকে পিছু hi like comment and share to stay with us

22/07/2025

বাতাস কাঁদে মাইলস্টোনে
😥😥😥
চুপচাপ সকালটা আজ বড়ো বিষাদ,
স্কুলের মাঠে নেই শিশুদের সাজ।
হাসির কলরব, দৌড়ঝাঁপ গানে—
সবকিছু থেমে গেছে এক মুহূর্ত টানে।

যে ক্লাসরুমে ছিল শব্দের ভিড়,
আজ সেখানে কেবল শূন্যতার নিঃশ্বাস ঘিরে।
কালো ব্যাজ পরে কাঁদে খাতা-কলম,
নিরব বোর্ডে লেখা নেই কোনো স্বপ্নের পদ।

ছোট্ট হাতগুলো আর বাঁধবে না বন্ধুত্বের ডোর,
চোখের তারা নিভে গেছে অকাল ঘোর।
মা-বাবার বুক ছিন্নভিন্ন, হৃদয় থেমে যায়,
প্রতি নিঃশ্বাসে এখন শুধু একটাই হায়।

কি দোষ ছিল বলো ওদের শিশুমন?
স্বপ্ন ছিল বই, বন্ধু আর রঙিন ধন।
একটি দুর্ঘটনায় সব কিছু শেষ,
রয়ে গেল চোখে কেবল অশ্রুর রেশ।

মাইলস্টোনের প্রতিটি দেয়াল জানে,
তারা এসেছিল জীবনের গান গাইতে,
আজ তারা ফিরলো না — নিঃশব্দ বিদায়,
শুধু রেখে গেলো স্মৃতি আর দীর্ঘশ্বাসের ছায়া।

🤲🤲🤲

চলো আমরা করি একটুখানি প্রার্থনা,
ওরা যেন থাকে আকাশের আলোয়,
নিরাপদ হোক ওদের নীলপুরি ঘর,
ভালো থেকো ছোট্ট তারা, আজীবন করো ভোর।

03/06/2025
26/03/2025

সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohammad Rafiq Ahmed Sumon, Mahbub Khan, Md. Rubel, Kayes...
19/03/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohammad Rafiq Ahmed Sumon, Mahbub Khan, Md. Rubel, Kayes Hasan, Mobassir Miah, Albart Khan, C.M. Shahin, Zakir Hossen, MD Moshiur Rahman, Shahana Akter, Quaiyum Ahmed Junayed, মরিয়ম রহমান

মনে করি ছোটবেলার কোন সুন্দর স্মৃতি শুভ বিকাল
16/03/2025

মনে করি ছোটবেলার কোন সুন্দর স্মৃতি
শুভ বিকাল

16/03/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

15/03/2025

আছিয়ার মত ছোট্ট শিশু যত
হেরে গেলো জীবন যুদ্ধ করে
মনে রেখ নরপশু ধর্ষক,
বদ দোয়া আর অভিশাপ শত
দেবে তোমার জীবন ধ্বংস করে।

15/03/2025

Hello everyone
I am busy with my study
What are you doing now? 🫣
One coment please

09/10/2024

সেদিন একজন এর সাথে কথা হচ্ছিল। কথার একপর্যায়ে যেয়ে উনি বললেন , মেয়েরা এখন এতো বেশি বাইরে কাজ করে যে দিন দিন মেয়েদের মধ্য থেকে সফটনেস চলে যাচ্ছে।মেয়েরা ঘরে থাকলেই ভালো লাগে।
ভেবে দেখলাম, আরেহ, কথা তো ভুল বলেনি। তাই তো।ঘরে থাকা পুতুল পুতুল একটা মেয়ের সাথে একটা কর্মজীবি মেয়ের কি আসলেই তুলনা হয়? যে মেয়ে সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠে বাসার সব কাজ করে রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে বাস এ ঝুলে অফিস যায় , সারাদিন অফিসে তার পুরুষ কলিগের সমান কাজ করেও "বাদ দেন মহিলা মানুষ" টাইপ কথা ডিল করে আবার বাসায় এসে ঘরের সব কাজ করে তার পক্ষে আর যাই হোক সফট হওয়া সম্ভব না। এই হাঁপিয়ে ওঠা মানুষটাকে দেখে যে প্রেম জেগে উঠবে না, এটাই খুব স্বাভাবিক না? তার মধ্যকার প্রেমিকা তো অলরেডি নাই হয়ে গেছে। মেয়েদের মধ্যে আজকাল কি যেন একটা জেদ, কি যেন ওরা জয় করতে চায়। ওরা সব পেতে চায়। সাফল্য, সম্মান সব। কিন্তু আদতেই কি এসব পাবার জন্য বাইরে যেতে হতো , যদি সে ঠিক এই জিনিসগুলো ঘরেই পেয়ে যেতো। পুরুষ ইসলামে নারীর ঘরে থাকার হাদিস জানে, জানেনা একজন নারীকে ঘরে কতটা সম্মান দিয়ে রাখতে হয় ।জানেনা নিজের ঘরে কতটা সম্মান , কতটা প্রশংসায় মেয়েরা পাহাড় জয় করতে এতদূর যেতো না। এই যে আজকের মেয়েরা ঘর থেকে বাইরে ব্যাবসা করতে চায়, জয়ী হতে চায়, এর পেছনে আমার মনে হয় প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম চলে আসা ভয়টাই মুল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। যে মেয়ে নিজের মাকে ঘরে সবটুকু দেয়ার পরেও এবিউজড হতে দেখেছে, সে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল হতে চাইবেই। পুরুষ দিতে চায়। নারী নিতে গেলেই হয়ে যায়, গোল্ড ডিগার, বিলাসী, লোভী,অলস । যে সমাজে ৯০% পুরুষ সম্মানের সাথে দিতেই জানে না , সে সমাজে নারীরা যে নেয়াটাকে ভয় পাবে তাই স্বাভাবিক না? অথচ আমাদের বিবর্তন কি বলে? পুরুষ শিকার করে আনবে , নারী সে খাবার প্রসেস করবে ।সন্তান পালন করবে। একটা সন্তানের মেধার বিকাশে সে আমরা যেভাবেই বলি না কেন, মায়ের উপস্থিতির বিকল্প নেই। অথচ আজকের মেয়েরা ৬ মাস এর ম্যাটারনিটি লিভ কাটিয়েই ছুটছে ব্যাগ কাঁধে, অফিসে। কি ভাবছেন অর্থ উপার্জনের জন্য? ভুল ভাবছেন, এই র‍্যাট রেস শুধু সম্মানের জন্য। নিজের ঘরে সবচেয়ে সম্মানিত মেয়েটাও ভাবে, কাল যদি আমাকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলে, কাল যদি আমাকে এমন কিছু বলে বসে যা আমার সম্মানহানি করে? এই যে অপমানিত হবার ভয়, এই যে নিগৃহীত হবার ভয় আমাদের মধ্য থেকে সফটনেস কেড়ে নিলো, নারীত্ব কেড়ে নিলো , আপনারা জানতেই পারলেন না।মেয়েরা পাগলের মতো ছুটছে। আইডেন্টিটি তৈরি করে দেয়ার নামে তাদের নিয়ে আবার ও ব্যাবসা চলছে। কেউ উদ্যোক্তা বানিয়ে দিচ্ছে, তো কেও মডেল। এতো এতো শক্তিশালী যে মেয়ে সে আইডেন্টিটি ক্রাইসিস এ না ভুগতে কত কি করছে। এই দায়ভার আসলে কার? শুধুমাত্র যেন সম্মানের সাথে বেচে থাকা যায় এইটুকুর জন্য একটা মেয়ে তার জন্মগত সমস্ত সৌন্দর্য্য, তার নমনীয়তাই বিসর্জন দিলো।

12/09/2023

সমস্যা হলো - আমরা সেসব মেয়েরা, যাদেরকে হাত ধরে রাস্তা পার করিয়ে দিতে হয় না বরং একাই তরতরিয়ে পার হয়ে যেতে পারে, যাদেরকে পানির বোতলের ছিপিটা খুলে দিতে হয় না, যাদেরকে মুখে তুলে খাইয়ে দিতে হয় না মাঝে মাঝে, যারা কোনো সমস্যায় পড়লে নিজেই ফটাফট সমাধান করে ফেলে, যারা একাই ভর্তি পরীক্ষা কী চাকরির পরীক্ষা সবখানে চলে যায়, যারা নিজে নিজেই ঘরের ইন্টেরিয়র বদলে ফেলে খেটেখুটে, যারা একাই ভারী ব্যাগ বয়ে নিয়ে বাড়ি চলে যেতে পারে, যারা নিজেদের উপহার দেয় নিজের উপার্জনের টাকায়, যারা নিজেরা ছোট্ট থেকে নিজের দায়িত্ব নিতে শেখে, যাদের সাহায্য নিতে হয় না, যারা দুঃখে পড়লে নিজেই নিজেকে টেনে তোলে, যাদের পৃথিবী চেনে শক্তপোক্ত, স্বয়ংসম্পূর্ণ নারী হিসেবে, তাদেরকে নিয়ে পৃথিবী বড় নিশ্চিন্ত। কারণ ওরা তো পারেই, করেই, সামলে নেয়ই। আমাদেরকে নিয়ে খুব ঝাড়া হাতপা থাকা যায়। যত্নে রাখার লিস্টে আমরা থাকি পেছনে।

10/08/2023

কী সে মায়া কী সে মোহ
আল্লাহ মাবুদ জানে
নিজেকে নারী বিলিয়ে দেয়
ভালোবাসার টানে

বাবার বাড়ি শ্বশুড়ি বাড়ি
কিংবা ছেলেমেয়ে
সবার ভালো করতে যায়
নিজের জীবন দিয়ে

তবু্ও নারীর শুনতে হয়
শক্ত কথার ঝাঁজ
ঘরেই তো বসে থাক
কী বা এমন কাজ?

#শায়লা

14/05/2023

আমি তার কাছে সময় চেয়েছিলাম।
দিনের ব্যস্ততা সত্ত্বেও আমার জন্য এক ঘন্টা সময় চেয়েছিলাম। বলেছিলাম ওই এক ঘন্টা আমরা চা খেতে খেতে স্রেফ গল্প করব। সম্পূর্ণ অফলাইনে সময় কাটাব। তুমি আমাকে কিছু একটা বানিয়ে খাওয়াবে। আমরা বাচ্চাটাকে নিয়ে খেলব। বলেছিলাম কথা দাও এক ঘন্টা করে আমাকে দিবে। সেদিন সে কথা শুনে সে ঠাট্টার হাসি হেসে উড়িয়ে দিয়েছিল। তাও বলেকয়ে একটা কাগজে লিখে সাইন করালাম।

কিন্তু কি হল জানেন? কিছুই হলো না। আমার এক ঘন্টা? সেটাও পেলাম না। সারাদিনের ব্যস্ততা শেষে বুকের ভার হাল্কা করার মত মানুষও খুজে পেলাম না। একদিন নিজের কাছে নিজে লজ্জা পেয়ে সেই কাগজটা ছিঁড়ে কুটিকুটি করে ফেলে দিলাম। মনে হল খুব ছেলেমানুষী করে ফেললাম।

কিছুদিন পর আবার ধরলাম তাকে।
আচ্ছা, যাও, আমাকে সময় না দাও বাচ্চাটাকে দেখো। ওর সাথে খেল, ওকে খাইয়ে দাও মাঝে মাঝে, গোসল করাও, হাঁটতে নিয়ে যাও। এ ফাঁকে আমিও নিজের জন্য একটু সময় পেতে পারি।
বুঝিয়েছিলাম এ সময় বেশিদিন আর থাকবে না। একদিন দেখবে বাচ্চাটা হুট করেই যেন বড় হয়ে গেছে। সময়টা উপভোগ কর।
জবাবে বলেছিল এসব করলে টাকা আসবে কোথা থেকে। বাসায় থাকি বলে কাজ নাই?

রাত নেই দিন নেই কাজ আর কাজ করে যায়। ফাঁকে ফাঁকে মুভি দেখে খেলা দেখে। বউ বাচ্চার প্যারা কি আর ভাল লাগে?

যখন বললাম আমি ক্লান্ত। বলল সারাদিন কি কর? আর কাজ কি তোমার? কখনো বোকার মত কৈফিয়ত দিতে যাই, কখনো অতি কষ্টে চুপ করে যাই।

কিছুদিন পর সেই আশাও বাদ দিলাম। বললাম আচ্ছা আর কিছু না কর নিজের কাজ গুলো একটু নিজে কর। বেলা করে উঠে নিজের বিছানাটাতো ঠিক কর। নিজের জামা কাপড় একটু জায়গায় রাখ। ভিজা তোয়ালে তো বারান্দায় দিতে পার নাকি? নিজের এটো থালা বাসন আমার জন্য ফেলে রাখ কেন?

সবই বৃথা বকা। কারণ আমি কে? কয়টাকা ইনকাম করি? আমার কিইবা ভূমিকা এ সংসারে? তাই তো! বাচ্চাটা তো আকাশ থেকে পড়ে এমনি বড় হয়ে যাচ্ছে। না না, ভুল বললাম বাচ্চা জন্ম দেয়া আর পালন করা তো কোন ব্যাপারই না। এমন মামূলি কাজ তো সবাই করে যাচ্ছে। তাদের মায়েরা তো "হাজার হাজার "ছেলে পালছে।
আমি সেইসব মায়েদের নামে কিয়ামতের দিন বিচার দিতে
চাই আল্লাহ তারা কি রকম ভাবে হাজার হাজার বাচ্চা পালছে যারা একটাও সত্যিকার মানুষ হতে পারে নাই।
যারা শিখে নাই তাদের বাচ্চার মায়েদের কিভাবে ভাল রাখতে হয়। যারা মনে করে বাচ্চার মায়েদের খেয়াল করতে তাদের লজ্জা লাগে! পাছে মা বলবে বউ পাগলা।
দোষ করে সরি বলতেও খুব লাগে। ভাবে আমি সরি বলব কেন? আমার ঘরে থাকতে হলে তাকেই আগে কথা বলতে হবে। একদিন তো মুখ ফসকে বলেছিল 'খাইতে হলে মাততে হবে'।

এখন আমি সব দাবি বাদ দিলাম। টাকা ইনকাম করো তো? আমি তোমার টাকার কাংগাল তো? টাকাই দাও।

এতদিনের সব দাবির রিপ্লেসমেন্টে এখন আমার টাকাই চাই।
টাকা দিয়ে নিজেকে ভাল রাখব। টাকা দাও।

তারপর? তারপর বের হল আরেক রুপ। তোর বাপে কয় টাকা দিয়ে রাখছে? কি নিয়া আসছ বাবার বাড়ি থেকে! তখন তার চোখে আমি হয়ে গেলাম লোভী, অর্থলোভী। গোল্ড ডিগার হয়ে গেলাম হাহ হা...

আচ্ছা আসলে মানুষ কি এমনই হয়? সাপের মত কি খোলস পালটায় চোখের সামনে? যখনই একটা মেয়েকে ভাল থেকে খারাপ হতে দেখবেন বুঝবেন তার জন্য তার পরিবারের পরিস্থিতিই দায়ী।
আর একটা পরিবারে যখন সত্যিকারের বন্ধন থাকে না তখন সহজেই তৃতীয় পক্ষ ঢুকে যেতে সাহস পায় আর শুরু হয় আসল ভাংগন। তা সে শাশুড়ী হোক, ননদ হোক, পাশের বাড়ির মানুষ হোক কিংবা তথাকথিত আত্মীয়।

কিন্তু আসলে এধরনের সম্পর্কে কি একটা ছোট বাচ্চা আসলেই ভাল পরিবেশে বড় হতে পারে? যেখানে মা তার অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে উলটো সবার কাছে খারাপ হয়?

Address

Dhaka

Telephone

+8801673026130

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্মৃতি গুলি ডাকে পিছু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্মৃতি গুলি ডাকে পিছু:

Share