06/09/2024
৩/৯/২০২৪ তারিখ রাত ৩টায় সাবেক স্বৈরাচার এমপি মুকুলের ভাইগ্না রাব্বি মেম্বার পাওনাদারদের ভয়ে তার পরিবার সহকারে মাটি কাটার ভেকু নিয়ে পালানোর সময়, পাওনাদাররা বাংলাবাজার থেকে তার বেকু আটক করেন, পরে রাব্বি মেম্বার বিভিন্ন দালালের মাধ্যমে ভোলা-২ এর সাবেক সদস্য আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিম সাহেবের সাথে যোগাযোগ করে এবং তাকে বলে যে বেকুর মালিক রাব্বি না,বেকুর মালিক চট্টগ্রামের,এটা বলে হাফিজ ইব্রাহিমকে ভুল বুঝানো হয় এবং হাফিজ ইব্রাহিমকে অনুরোধ করেন, রাব্বি মেম্বার সকল পাওনাদারদের পাওনা টাকা পরিশোধ করে দিবে, চট্টগ্রামের বেকু ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিম কোন অনৈতিক আইন বিরোধী কার্যকলাপ পছন্দ করেন না তাই তিনি পাওনাদারদেরকে চট্টগ্রামের গাড়ি ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন।পরবর্তীতে হাফিজ ইব্রাহিম নির্দেশে গতকাল ০৫/০৯/২০২৩ইং তারিখে দক্ষিণ দীঘলদির সাবেক চেয়ারম্যান নোমানের মাধ্যমে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ রাব্বি মেম্বার এবং তার মা পাওনাদারদের টাকা ফেরত দেবে বলে, স্টাম্পে স্বাক্ষর প্রদান করেন। তারা মাটি কাটার বেকু নিয়ে যান এবং রাব্বি ও তার মা বলেন,কিছু দিনের মধ্যে বসে পাওনাদারদের সবার পাওনা টাকা পরিশোধ করে,তার স্টাম্প ফেরত নিয়ে যাবেন। সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, এর পরে যদি রাব্বিএবং তার মা টাকা না দিয়ে নতুন কোন ঝামেলার সৃষ্টি করে,তাহলে পাওনাদার সবাইকে আইনের আশ্রয় নেওয়ার জন্য।ইতোমধ্যে বোরহানউদ্দিন থানায় চাঁদাবাজ রাব্বি মেম্বারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করা হয়েছে। বর্তমানে বেকুব চাবি বোরহানউদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ জাব্বারুল ইসলাম এর কাছে জমা দেয়া আছে।
এই রাব্বি মেম্বার এবং তাঁর ভাই মেহেদী হাসান বাঁধন ছাত্রলীগ করে, এবং সাবেক স্বৈরাচার এমপি আলী আজম মুকুলের ভাইগ্না, এই রাব্বি স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকা সময় মুকুলের ক্ষমতা দেখিয়ে এলাকায় চাঁদাবাজি,মাদক ব্যবসা সহকারে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাত।বিভিন্ন লোক-জনকে সরকারী চাকরী দিবে বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। অনেক অসহায় লোকজনদের টাকা আত্মসাৎ করে , এবং পানির কল,বয়স্ক ভাতা,রেশন কার্ড,জেলে কার্ড দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এদের অত্যাচারে অনেক পরিবার এলাকা ছারতে বাধ্য হইছে।সমাজের যত অরাজকতা আছে এই রাব্বি এবং তার ভাই মেহেদী মিলে করছে,মামার ক্ষমতা দেখিয়ে এলাকায় অনেকের টাকা মেরে খেয়েছে।শুধু তাই না এলাকার বয়স্ক মুরুব্বিদের গায়ে হাত তুলেছে। এই সব কিছুর প্রমাণ আছে।
এখন রাব্বির ভাই ও আওয়ামী লীগের কিছু চামচারা ফেসবুক পোস্ট করছে, যে ওর বেকু নিয়ে ৫ লক্ষ টাকা নেয়া হয়েছে, আর লিখেছে ওদের পেটে লাথি মারছি, আরে তোরা আওয়ামীলীগের সময় এলাকাটারে জ্বালিয়ে খেয়েছিস।এমন কোন অত্যাচার নেই যে তোরা না করেছিস, মানুষকে মামলা-হামলা দিয়ে হয়রানী করেছিস, তোরা কম মানুষের পেটে লাথি মারিসনি,তোদের জ্বালায় কেউ এলাকায় শান্তিতে থাকতে পারে নাই।