ননীর পুতুল

ননীর পুতুল For Fun

1. ChatGPT.com – যে কোনো সমস্যার সমাধান করে।2. Syllaby.io – ভিডিও বানাও আর সঙ্গে সঙ্গে প্রকাশ করো।3. MidJourney.com – সে...
31/08/2025

1. ChatGPT.com – যে কোনো সমস্যার সমাধান করে।
2. Syllaby.io – ভিডিও বানাও আর সঙ্গে সঙ্গে প্রকাশ করো।
3. MidJourney.com – সেকেন্ডে আর্ট বা ছবি তৈরি করে।
4. Hellowarrant.com – মার্কেটিং কমপ্লায়েন্সের জন্য এআই সহায়তা।
5. Heygen.com – এআই অবতার তৈরি করে।
6. Soundraw.io – কয়েক সেকেন্ডে গান বানায়।
7. Ranked.ai – গুগলে র‌্যাঙ্ক বাড়াতে সাহায্য করে।
8. Submagic.co – লম্বা ভিডিওকে ছোট ক্লিপে পরিণত করে।
9. SlidesAI.io – স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।10. PicWish.com – দ্রুত ছবি এডিট করে।
11. Fastread.io – ইবুক তৈরি করো সহজেই।
12. Bibley.io – বাইবেল স্টাডির জন্য এআই টুল।
13. Manus.im – যেকোনো অ্যাপ কোড করে দেয়।
14. Capsho.com – পডকাস্টকে কনটেন্টে রূপান্তর করে।
15. Webinarkit.com – ওয়েবিনারের জন্য এআই টুল।
16. Creatorunlock.com – ইউটিউব ক্রিয়েটরদের সহায়তা করে।
17. Grok.com – সব সমাধান দেয়, তবে একটু রসিক ভঙ্গিতে।
18. Adcreative.ai – বিজ্ঞাপনের জন্য দুর্দান্ত এআই টুল।
19. Canva.com – ডিজাইন করো যেকোনো কিছু।
20. Fastphoto.io – এআই হেডশট ছবি তৈরি করে।
21. askcoachken.com – এআই সম্পর্ক বিষয়ক কোচ।
22. threadmaster.ai – ভাইরাল ফেসবুক থ্রেড তৈরি করে।
23. V0.dev – ফ্রন্টএন্ড মকআপ তৈরি করো সহজে।
24. suno.com – এআই দিয়ে গান তৈরি করো।
25. keywordsearch.com – বিজ্ঞাপনের কনভার্সন বাড়ায়।
26. labs.google – গুগলের এআই ভিডিও মেকার।
27. Beautiful.ai – ঝকঝকে এআই প্রেজেন্টেশন বানায়।
28. Remove.bg – সেকেন্ডে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মুছে দেয়।
29. Uizard.io – স্কেচকে UI মকআপে রূপান্তর করে।
30. Aiva.ai – এআই দিয়ে সুর তৈরি করে।
31. AnimaApp.com – ডিজাইনকে কোডে রূপান্তর করে।
32. Replika.ai – এআই সম্পর্ক সঙ্গী।
33. notebooklm.google.com – যেকোনো লেখা থেকে পডকাস্ট বানায়।
34. Photes.io – ছবিকে টেক্সট নোটে পরিণত করে।
35. Magai.ai – সব এআই মডেল এক জায়গায়।
36. Abdulla Al Mamun - ক্যারিয়ার নিয়ে গাইড করে
37. fastpedia.io – এআই টুলের ডিরেক্টরি।
38. kuse.ai – ChatGPT কে হোয়াইটবোর্ডে নিয়ে আসে।
39. createanything.com – অ্যাপ আর ওয়েবসাইট তৈরি করো।
40. snowglobe.so – ইউজার টেস্টিং সিমুলেট করে।
41. sintra.ai – এআই এজেন্টদের টিম তৈরি করে।
42. livex.ai – কাস্টমার ধরে রাখতে এআই এজেন্ট।
43. Revatto.com – গ্রাহক হারানো কমাতে সাহায্য করে।
44. clueso.io – মিনিটে প্রোডাক্ট ভিডিও বানায়।
45. skala.io – স্টার্টআপের জন্য লিগ্যাল প্ল্যাটফর্ম।
46. n8n.io – অটোমেশন করো যেকোনো কাজ।
47. beehiiv.com – ক্রিয়েটরদের জন্য সেরা নিউজলেটার টুল।
48. blur-it.app – সংবেদনশীল তথ্য ব্লার করে।
49. perplexity.ai – সেরা এআই সার্চ ইঞ্জিন।
50. CopyOwl.ai – আর্টিকেল নিয়ে গভীর গবেষণা করে।

★ ফিটকিরি ব্যবহারে রয়েছে আশ্চর্য রকমের উপকারিতা এবং একই সাথে স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও গৃহস্থালির কাজে অনন...
31/08/2025

★ ফিটকিরি ব্যবহারে রয়েছে আশ্চর্য রকমের উপকারিতা এবং একই সাথে স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও গৃহস্থালির কাজে অনন্য উপকারিতা।

তো চলুন আজকে ফিটকিরির বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই

★ ত্বক ও সৌন্দর্যে ফিটকিরি

১. ব্রণ দূর করে ফিটকিরি গুড়া ও গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান।

২. ত্বকের ছিলা ভাব দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে প্রতিদিন মুখ ধুয়ে নিন।

৩. চুলকানি কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

৪. ত্বক মসৃণ করে স্নানের পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গোসল করুন।

৫. দাড়ি কামানোর পর জীবাণুনাশক কাজ করে ফিটকিরি ব্লক ভিজিয়ে মুখে ঘষুন।

৬. পায়ের ফাটা গোড়ালি সারায় ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, এরপর তেল মেখে ফেলুন।

৭. ত্বকের জ্বালা ও পোড়া কমায় আক্রান্ত স্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

★ ক্ষত ও সংক্রমণ প্রতিরোধে

৮. ছোট কাটা-ছেঁড়া দ্রুত সারায় ভেজা ফিটকিরি সরাসরি ক্ষতে লাগান।

৯. অতিরিক্ত ঘাম কমায় বগলে ফিটকিরি পানি লাগান।

১০. ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ক্ষতস্থানে ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন।

১১. ফোড়া শুকায় গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে তুলা দিয়ে লাগান।

১২. চুলকানিযুক্ত চর্মরোগ উপশম করে ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

১৩. পায়ের ফাঙ্গাস দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন।

১৪. গৃহপালিত পশুর ক্ষত সারায় ক্ষতস্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

১৫. পানির জীবাণু নাশ করে পানিতে সামান্য ফিটকিরি দিয়ে রেখে পরিস্কার করে নিন।

১৬. পানির ময়লা পরিষ্কার করে ফিটকিরি মিশিয়ে রাখলে ময়লা নিচে জমে যাবে।

১৭. কাপড়ের দুর্গন্ধ দূর করে ধোয়ার পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে নিন।

১৮. স্নানঘরের দুর্গন্ধ কমায় ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

১৯. জুতা দুর্গন্ধমুক্ত করে জুতায় ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন রাতে।

২০. শৌচাগারের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

২১. বাথটবের পানি জীবাণুমুক্ত করে গোসলের পানিতে ফিটকিরি দিন।

২২. মাছ পরিষ্কার করার পর গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।

★ মুখ ও দাঁতের যত্নে

২৩. দাঁতের ব্যথা কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৪. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে গার্গল করুন।

২৫. মাড়ির ইনফেকশন ও রক্তপাত বন্ধ করে ফিটকিরি গুলানো পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৬. ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করে অল্প পরিমাণ ফিটকিরি গুড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

২৭. গলা ব্যথা ও কাশি উপশম করে হালকা গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গার্গল করুন।

২৮. চোখের প্রদাহ কমায় ফিটকিরি গুলানো পানি ছেঁকে ঠান্ডা করে চোখ ধুতে পারেন।

২৯. চুল পড়া কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন।

৩০. ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে ফেসপ্যাকের সাথে ফিটকিরি মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা হয়।

★ ফিটকিরি হলো সহজলভ্য কিন্তু অসাধারণ উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, জীবাণুনাশ, গৃহস্থালি কাজ সব ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার আপনাকে দেবে চমকপ্রদ ফলাফল।

ভারত বর্ষের সর্ব্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি!!বলতে গেলে, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যাক্তি!! পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখল...
31/08/2025

ভারত বর্ষের সর্ব্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি!!
বলতে গেলে, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যাক্তি!!

পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন । কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে, হাত পা’ও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি।এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারে, না পড়লে বিশ্বাস হবে না।তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতীয় হন !!

মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম ‘শ্রীকান্ত্ জিচকার’।

পড়াশোনার কেরিয়ারটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু , তাহলেই মালুম পড়বে ভদ্রলোক কি কাণ্ডটাই না করেছেন।

১.জীবন শুরু MBBS, M.D দিয়ে।

২.এরপর L.L.B করলেন।সাথে করলেন ইন্টারন্যাশানাল ল-এর ওপর স্নাতকোত্তর।

৩.এরপর বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এর ওপর ডিপ্লোমা,সাথে M.B.A ।

4. এরপর জার্নালিজম নিয়ে স্নাতক।

এতদূর পড়ার পর আপনার যখন মনে হচ্ছে লোকটা পাগল নাকি,তখন আপনাকে বলতেই হচ্ছে এ তো সবে কলির সন্ধ্যে । এখনো গোটা রাত বাকি।

এই ভদ্রলোকের শুধু স্নাতকোত্তর ডিগ্রীই আছে দশটা বিষয়ের ওপর! স্নাতকোত্তরের বিষয়ের তালিকাটা একবার দেখুন খালি-

১.পাবলিক আ্যডমিনিস্ট্রেশন

২.সোশিওলজি

৩.ইকোনমিক্স

৪.সংস্কৃত(ডি.লিট)

৫.হিস্ট্রী

৬.ইংলিশ

৭.ফিলোসফি

৮.পলিটিক্যাল সায়েন্স

৯.এনসিয়েন্ট ইন্ডিয়ান হিস্ট্রী, কালচার,এন্ড আর্কেওলজি

১০.সাইকোলজি

ওপরের যতগুলো বিষয় দেখছেন সব ক’টিতেই প্রথম শ্রেণীর সঙ্গে স্নাতকোত্তর, এবং ২৮টি স্বর্ণপদক বিজয়ী।সব মিলিয়ে ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি গ্রীষ্মে ও প্রতি শীতেই উনি কোনো না কোন স্নাতকোত্তরের বিষয়ের পরীক্ষা দিয়ে গেছেন।

মাথা ঝিমঝিম করছে তো!তা মাথার আর দোষ কি বলুন!তবে মাথা ঘুরে পড়ে যাবার আগে একবারটি শুধু শুনে যান।এতসব পড়তে পড়তে ওনার যখন একঘেয়েমি লাগছিল,ঠিক করলেন এবার একটু স্বাদ বদলানো যাক! তো স্বাদ বদলাতে আমি আপনি বেড়াতে যাই,আর উনি “আই.পি.এস(IPS)” পরীক্ষায় বসলেন আর পাশ করলেন।সেটা ১৯৭৮ সাল।কিন্তু পোষালো না চাকরীটা।চাকরীটা ছেড়ে দিয়ে বসলেন “আই.এ.এস(IAS)” পরীক্ষায়।১৯৮০ তে “আই.এ.এস(IAS)” হলেন।

নটে গাছটা তাহলে মুড়োলো শেষ অবধি।আজ্ঞে না মুড়োয় নি এখনো।চারমাসের মধ্যে “আই.এ.এস(IAS)” এর চাকরীটাও ছেড়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের বিধান সভা ভোটে লড়বেন বলে।১৯৮০ তে উনি যখন বিধায়ক নির্বাচিত হলেন তখন ওনার বয়স সবে ২৫।উনি হলেন ভারতের সবচেয়ে কমবয়সী বিধায়ক।সবই হল যখন তখন মন্ত্রী হওয়াটাই বা আর বাকী থাকে কেন!সেটাও হলেন এবং একটা দুটো দপ্তরের নয়,একেবারে ১৪ টা দপ্তরের।১৯৯২ সাল নাগাদ রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হলেন।

ওনার এই ‘সামান্য’ কয়েকটি গুণ ছাড়াও তিনি

অসাধারণ চিত্রশিল্পী,

পেশাদার ফটোগ্রাফার,

মঞ্চাভিনেতা,

সখের বেতার চালক

ও জ্যোতিষশাস্ত্রে বিশেষ পারদর্শী ছিলেন।সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ও ইউনেস্কোতে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

ব্যক্তিগত সংগ্রহে ৫২০০০ বই রয়েছে ওনার। ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’ ওনাকে “ভারতবর্ষের সবথেকে শিক্ষিত ব্যক্তি”র শিরোপা দিয়েছে।১৯৮৩ তে উনি ‘বিশ্বের অসামান্য দশজন তরুণ’ হিসেবে নির্বাচিত হন।

২০০৪ এ পথ দুর্ঘটনায় ওনার মৃত্যু হয়। বয়স হয়েছিল ৪৯

কার্টেসী: শংকর চক্রবর্তী.....❤️🥰

31/08/2025

সবার চাচা জমি মেরে দেয়,,
কিন্তু কারো বাবা জমি মেরে দেয় না!

সাপের এন্টিভেনম মূলত ককটেল জাতীয় হয়। আপনাকে যে বিষধর সাপেই কামড় দিক, এন্টিভেনম একই। তাই সাপ চেনা জরুরী না৷ ওঝার কাছে না ...
25/08/2025

সাপের এন্টিভেনম মূলত ককটেল জাতীয় হয়। আপনাকে যে বিষধর সাপেই কামড় দিক, এন্টিভেনম একই। তাই সাপ চেনা জরুরী না৷ ওঝার কাছে না গিয়ে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরী।

👉বাংলাদেশে মোট ৪ প্রকার বিষধর সাপের কামড় লক্ষ্য করা যায়।
১.পদ্ম গোখরা ( নিউরোটক্সিন)
২.খয়া গোখরা ( নিউরোটক্সিন)
৩. কালাচ ( নিউরোটক্সিন)
৪. রাসেলস ভাইপার ( হেমোটক্সিন)

এই চার প্রকার সাপের ভেনম সংগ্রহ করে একসাথে এন্টিভেনম তৈরি করা হয়৷ সুতরাং, আপনাকে যে সাপেই কামড় দিক, ওষুধ একই।

👉উপরের চারটি সাপ বাদেও আমাদের দেশে শঙ্খচূর নামে ( ব্রান্ডেড ক্রেইট) কালো হলুদ ব্রান্ড করা একটা সাপ পাওয়া যায় যেটা মারাত্মক বিষধর। কিন্তু এযাবৎকালে এই সাপের কামড়ের কোন নজির নেই৷ এটা কাউকে কামড় দেয় না।

সাপে কামড় দিলে হাত পায়ে বা শরীরের যেকোন স্থানে না বুঝে শক্ত বাধন দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই৷ এতে উপকারতো হয় ই না, বরং না বুঝে বাধন দিলে, আপনার বাধন দেওয়া অঙ্গে রক্ত চলাচলে অসুবিধার কারনে অঙ্গটি নষ্ট হতে পারে৷ ( রাসেলস ভাইপার এর কামড়ে হেমোটক্সিন বিষের প্রভাবে অঙ্গহানী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে)

👉আক্রান্ত স্থান ব্লেড দিয়ে চিড়ে দেওয়ার কোন দরকার নেই। এতে রোগী অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যেতে পারে।

👉সাপ কামড় দিলে আতঙ্কগ্রস্থ হওয়ার কিছু নেই। সঠিক সময়ে এন্টিভেনম নিলে বাঁচার সম্ভাবনা প্রায় ১০০%। আতঙ্কগ্রস্থ হলে হার্ট ফেইলার হয়ে আপনি মারা যেতে পারেন।

👉কালাচ সাপের কামড়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়৷ এরা রাতে মানুষের বিছানার পাশে চলে আসে। এদের বিষে জ্বালা যন্ত্রণা করে না এবং কামড় দিলে চিহ্ন ঠিকভাবে বোঝা যায় না ( বিষদাঁত খুব ছোট) বলে মানুষ বুঝতে পারে না তার সাপে কামড় দিয়েছে। তাই মেঝেতে ঘুমাবেন না,মশারী লাগিয়ে ঘুমাবেন।

👉সর্বোপরি যে সাপেই কামড় দিক,ওঝার কাছে কখনই যাবেন না। মনে রাখবেন, একমাত্র এন্টিভেনমই আপনাকে বাঁচাতে পারে৷

তথ্যঃ সংগৃহীত 💙

23/08/2025
18/08/2025

সারাদেশে ১২ হাজার চাঁ"দাবাজের নামের তালিকা চূড়ান্ত, গ্রে"ফতার অভিযান চালাবে সেনাবাহিনী, আপনার এলাকায় অ'পরাধ দমনে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন,,
আপনার এলাকায় নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখুন। সারা বাংলাদেশে সেনাবাহিনী ক্যাম্প এর যোগাযোগের নাম্বার।
____________________
📌রাজশাহী বিভাগ
১। রাজশাহী- ০১৭৬৯১১২৩৮৬, ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ০১৭৬৯১১২০৭০, ০১৭৬৯১১২৩৭২।
৩। পাবনা- ০১৭৬৯১২২৪৭৮, ০১৭৬৯১১২৪৮০।
৪। সিরাজগঞ্জ- ০১৭৬৯১২২৪৬২, ০১৭৬৯১২২২৬৪।
৫। নাটোর- ০১৭৬৯১১২৪৪৬, ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
৬। নওগাঁ- ০১৭৬৯১২২১১৫, ০১৭৬৯১২২১০৮।
৭। জয়পুরহাট- ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
৮। বগুড়া- ০১৭৬৯১১২৫৯৪, ০১৭৬৯১১২১৭০।
📌বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল- ০১৭৬৯০৭২৫৫৬, ০১৭৬৯০৭২৪৫৬
২। পটুয়াখালী- ০১৭৬৯০৭৩১২০, ০১৭৬৯০৭৩১২২।
৩। ঝালকাঠি- ০১৭৬৯০৭২১০৮, ০১৭৬৯০৭২১২২।
৪। পিরোজপুর- ০১৭৬৯০৭৮২৯৮, ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
📌চট্টগ্রাম বিভাগ
১। নোয়াখালী-০১৬৪৪৪৬৬০৫১, ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
২। চাঁদপুর- ০১৮১৫৪৪০৫৪৩, ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
৩। ফেনী- ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১, ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
৪। লক্ষ্মীপুর- ০১৭২১৮২১০৯৬, ০১৭০৮৭৬২১১০।
৫। কুমিল্লা- ০১৩৩৪৬১৬১৫৯, ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
৬। ব্রাক্ষণবাড়িয়া- ০১৭৬৯৩২২৪৯১, ০১৭৬৯৩৩২৬০৯
৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা-০১৭৬৯১০৭২৩১, ০১৭৬৯১০৭২৩২।
৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত)-০১৭৬৯২৪২০১২, ০১৭৬৯২৪২০১৪।
📌ঢাকা বিভাগ
১। মাদারীপুর-০১৭৬৯০৭২১০২, ০১৭৬৯০৭২১০৩।
২। কিশোরগঞ্জ- ০১৭৬৯১৯২৩৮২, ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
৩। টাঙ্গাইল- ০১৭৬৯২১২৬৫১, ০১৭৬৯২১০৮৭০।
৪। গোপালগঞ্জ- ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
৫। রাজবাড়ী-০১৭৬৯৫৫২৫১৪, ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
৬। গাজীপুর- ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২, ০১৭৬৯০৯২১০৬।
৭। মুন্সিগঞ্জ- ০১৭৬৯০৮২৭৯৮, ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
৮। মানিকগঞ্জ- ০১৭৬৯০৯২৫৪০, ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
৯। নারায়ণগঞ্জ- ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
১০। নরসিংদী- ০১৭৬৯০৮২৭৬৬, ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
১১। শরীয়তপুর- ০১৭৬৯০৯৭৬৬০,০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
১২। ফরিদপুর- ০১৭৬৯০৯২১০২, ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
📌ঢাকা মহানগর
১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এ্যালিফেন্ট রোড এবং কাঁটাবন-০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী- ০১৭৬৯০১৩১০২, ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ০১৭৬৯০২৪২১০, ০১৭৬৯০২৪২১১।
৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা- ০১৭৬৯০৯২৪২৮, ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
📌ময়মনসিংহ বিভাগ
১। শেরপুর- ০১৭৬৯২০২৫১৬, ০১৭৬৯২০২৫২৪।
২। নেত্রকোণা-০১৭৬৯২০২৪৭৮, ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
৩। জামালপুর- ০১৭৬৯১৯২৫৪৫, ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
৪। ময়মনসিংহ- ০১৭৬৯২০৮১৫১, ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
📌খুলনা বিভাগ
১। বাগেরহাট- ০১৭৬৯০৭২৫১৪, ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
২। কুষ্টিয়া- ০১৭৬৯৫৫২৩৬২, ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
৩। চুয়াডাঙ্গা- ০১৭৬৯৫৫২৩৮০, ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
৪। মেহেরপুর- ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮, ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
৫। নড়াইল- ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
৬। মাগুরা- ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫,০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
৭। ঝিনাইদহ- ০১৭৬৯৫৫২১৫৮, ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
৮। যশোর- ০১৭৬৯৫৫২৬১০, ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
৯। খুলনা- ০১৭৬৯৫৫২৬১৬, ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
১০। সাতক্ষীরা- ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
📌রংপুর বিভাগ
১। রংপুর-০১৭৬৯৬৬২৫৫৪, ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
২। দিনাজপুর- ০২৫৮৯৯২১৪০০, ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
৩। নীলফামারী- ০১৭৬৯৬৮২৫০২, ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
৪। লালমনিরহাট- ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬, ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
৫। কুড়িগ্রাম- ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪, ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
৬। ঠাকুরগাঁও- ০১৭৬৯৬৬৬০৬২, ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
৭। পঞ্চগড়- ০১৯৭৩০০০৬৬২, ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
৮। গাইবান্ধা- ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
📌সিলেট বিভাগ
১। সিলেট- ০১৭৬৯১৭৭২৬৮, ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
২। হবিগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৫৯৬, ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
৩। সুনামগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৪২০, ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
৪। মৌলভীবাজার- ০১৭৬৯১৭৫৬৮০, ০১৭৬৯১৭২৪০০।
আপডেট ১জুন, ২০২৫ রবিবার।শেয়ার হবে। বন্ধুরা। সবাইকে । অনেক অনেক অনুরোধ করছি শেয়ারের জন্য 🙏🙏🙏 প্লিজ সবাই শে**য়ার করুন শুকুর আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ 🙏🙏🙏🕋🕌🕍🤲🤲🤲 মহান

©©

আমেরিকায় পনেরো বছরের একটি বালক দোকান থেকে চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লো। বিচারক অপরাধের কাহিনী শুনে বালকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন...
17/08/2025

আমেরিকায় পনেরো বছরের একটি বালক দোকান থেকে চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লো। বিচারক অপরাধের কাহিনী শুনে বালকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন "তুমি কি সত‍্যিই কিছু চুরি করেছিলে? রুটি- চিজের কোনো প‍্যাকেট?"

মাথা নিচু করে ছেলেটি উত্তর দিলো - "হ‍্যাঁ"।

বিচারক- কেনো চুরি করলে?

বালক- আমার প্রয়োজন ছিলো।

বিচারক- কিনে নিতে পারতে।

বালক- টাকা ছিলো না।

বিচারক- পরিবার থেকে নিলেই হতো।

বালক- আমার বাড়িতে শুধু মা আছেন। মা অসুস্থ, কর্মহীন। মায়ের জন‍্যই রুটি চিজ চুরি করেছিলাম।

বিচারক- তুমি কোনো কাজ করো না?

বালক- গাড়ি ধোওয়ার কাজ করতাম। মাকে সেবা করার জন‍্য একদিন ছুটি নিয়েছিলাম। তাই আমার কাজ চলে গেলো।

বিচারক- কারও কাছে সাহায্য চাওনি?

বালক- সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়েছি। একটা কাজের জন‍্য প্রায় পঞ্চাশ জনের কাছে গিয়েছি। সবশেষে এই চূড়ান্ত পথটাই নিতে হলো।

ছেলেটির সাথে কথাবার্তার শেষে বিচারক রায় ঘোষণা করতে গিয়ে বললেন- "চুরি, বিশেষ করে রুটি চুরি একটি অত‍্যন্ত লজ্জাজনক অপরাধ। আর এই অপরাধের জন‍্য আমরা সবাই দায়ী। এই আদালতে উপস্থিত প্রত‍্যেকে, আপনাদের মধ‍্যে আমিও আছি, এই অপরাধের সাথে যুক্ত। তাই এখানে উপস্থিত প্রত‍্যেক ব‍্যক্তিকে দশ ডলার করে জরিমানা করা হলো। দশ ডলার এখানে জমা না দিয়ে কেউ এখান থেকে যেতে পারবে না।"

এই বলে বিচারক তার পকেট থেকে দশ ডলার বের করলেন এবং কলম তুলে নিয়ে লিখতে শুরু করলেন- এ ছাড়াও যে দোকান ক্ষুধার্ত ছেলেটিকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে সেই দোকানকেও আমি এক হাজার ডলার জরিমানা দিতে আদেশ করছি। জরিমানার টাকা যদি চব্বিশ ঘণ্টার মধ‍্যে জমা দেওয়া না হয়, আদালত দোকানটিকে সিল করে দিতে নির্দেশ দেবে। জরিমানার সমস্ত টাকা এই ছেলেটির হাতে তুলে দিয়ে আদালত তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে।

বিচারকের রায় শোনার পর আদালতে উপস্থিত সকলের চোখে পানি। ছেলেটিও একেবারে বাকরুদ্ধ। বিচারককে সে বারবার দেখছিলো। চোখের পানি লুকিয়ে বিচারক আদালত ত‍্যাগ করলেন।

আমাদের সমাজ, প্রশাসনিক ব‍্যবস্থা, আদালত এমন সিদ্ধান্ত নিতে কি প্রস্তুত? রুটি চুরি করতে গিয়ে যদি কোনো ব‍্যক্তি ধরা পড়ে, সেই দেশের জনগণের লজ্জিত হওয়া উচিত।

এখানে দুটি ছবি দেওয়ার কারন এটাই যে, আমেরিকার ছেলেটি চুরি করার কারণে সেই দেশের জনগণ লজ্জিত হই, আর বাংলাদেশের ছেলেটি নিজের অনুভূতির কথা বলার কারনে মার খাই।


15/08/2025

ভাইজান আগে ঘর সামলান...

মাছ কিনতে গিয়ে আজ আমার সঙ্গে একটা ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল। অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি। আজ আমার সাথে ঘটতে যাচ্ছিল, কাল হয়তো...
13/08/2025

মাছ কিনতে গিয়ে আজ আমার সঙ্গে একটা ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল। অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি। আজ আমার সাথে ঘটতে যাচ্ছিল, কাল হয়তো আপনার সাথে ঘটবেই। আবার কেউ কেউ হয়তো ইতিমধ্যেই এটার শিকারও হয়ে গেছেন-অজান্তে।

রুই কাতল কেনার সময়, আমি সব সময়ই তাজা মাছ কিনি। আজ দরদাম শেষ করার পর বিক্রেতা মাছটি যখন ডিজিটাল স্কেলে উঠায়, ব্যাপারটা তখনই আমি ধরে ফেলি।

ওরা ডিজিটাল মাপকযন্ত্রে ওঠানোর সময় মাছের মুখ হা করিয়ে পানির তল থেকে এমন ভাবে উঠালো-মুখের মধ্যে কমপক্ষে ১০০ গ্রাম পানি ঢুকিয়ে দিলো। মানে আমার চোখের সামনে মাছের ওজন ওরা পানি দিয়ে কমপক্ষে ১০০ গ্রাম বাড়িয়ে দিলো।

কারো কাছে ১০০ গ্রাম হয়তো কিছুই না, কিন্তু ওদের কাছে এটাই লাখ টাকা। বুঝিয়ে বলছি, কাতল মাছের কেজি আজ ছিল ৪০০ টাকা। মানে ১০০ গ্রামের দাম ৪০ টাকা। অর্থাৎ তারা মাছের সাথে আপনাকে ৪০ টাকার পানি দিয়ে দিচ্ছে।

আমি যে দোকান থেকে মাছ কিনেছি-সেই দোকানটির ব্যাপক বেচাবিক্রি। আমার ধারণা প্রতিদিন সে কমপক্ষে ২০০ জন কাস্টমারের কাছে মাছ বিক্রি করে (আরও বেশিও হতে পারে)।

ছোট্ট দোকান অথচ তার কর্মচারী ৪ জন। নিশ্চয়ই এবার দোকানটির বেচাবিক্রি সম্পর্কে আন্দাজ করতে পারছেন।

নিচের হিসাবটি মিলিয়ে নিন, আমি নিশ্চিত আপনার চোখ কপালে উঠবে এবার।

ধরুন, সে প্রতিদিন ২০০ জনের কাছে ২০০টি মাছ বিক্রি করে। ১ জনের কাছে সে যদি ১০০ গ্রাম পানি দেয়, তাহলে সে একজনের কাছ থেকেই ৪০ টাকা ইনকাম করলো। তাহলে ২০০ জনের কাছ থেকে সে একদিনে আয় করে (২০০×৪০)টাকা= ৮ হাজার।

মানে ওই মাছ বিক্রেতা শুধু পানি বেচেই মাসে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা অসাধু উপায়ে আয় করছে।

মানে ১০০ গ্রাম পানি দিলে আয় ২ লাখ ৪০
মাছপ্রতি যদি ৫০ গ্রাম করে পানি দেয়-তাহলে তার মাসে ইনকাম ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।

আরও কম করেও যদি হিসাব করেন-তাহলেও সে মাসে অন্তত ৫০/৬০ হাজার টাকা ইনকাম করে শুধু পানি বেচে।

ওরা বিক্রির সময় মাছ পানির মধ্য থেকে তুলে ৩ সেকেন্ডের মধ্যে মাপার কাজ শেষ করে। কারণ, মাছটি মাপক যন্ত্রের উপর যত বেশি সময় রাখবে, ততই মাছের মুখ থেকে পানি পড়ে ওজন কমতে থাকবে৷ যে কারণে ওরা দ্রুত মাছ মাপার কাজ শেষ করে। মাপা হয়ে গেলে মাছটি আবার পানিতে চুবায়। কারণ, কাষ্টমাররা অনেক সময় কত কেজি হলো-তা খেয়াল করে না। তাই আবারো যদি মাপতে হয়...তাই তারা মাপার পরেও পানিতে চুবায়।

আমি বিষয়টি খেয়াল করার পর আমার মাছটি মাপকযন্ত্র থেকে লেজ ধরে আমি উঁচু করি। বিশ্বাস করেন-মাছের মুখ দিয়ে কমপক্ষে ১৫০ গ্রাম পানি বের হয়েছে। তার মানে মাছ যত বড়, পানি তত বেশি, ওদের মুখে হাসিও ততবেশি।

এটা শুধু ঢাকার বাজারের চিত্র বিষয়টি তা নয়, আমার মনে হয় বাংলাদেশের সব মাছের হাটের একই চিত্র।

মানুষ তুমি কবে মানুষ হবে!

পুকুরে নয়। বাথরুমের বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু। কী হৃদয়বিদারক ঘটনা। গতকাল রাতে -মা রাত ১১টায় চা বানাচ্ছিলো। শিশুটি ...
11/08/2025

পুকুরে নয়। বাথরুমের বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু। কী হৃদয়বিদারক ঘটনা।

গতকাল রাতে -
মা রাত ১১টায় চা বানাচ্ছিলো। শিশুটি বাবার সাথেই খেলছিলো। এক ফাঁকে রুম থেকে বেরিয়ে অন্য রুমে গেলে বাবা অতটা পাত্তা দেয়নি। কিন্তু এই ফাঁকে শিশুটি গিয়ে ঢুকে বাথরুমে। কেউ টের পায়নি।

যখন বাচ্চাটিকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না।

তখন বাথরুমে প্রবেশ করে দেখা যায় বাচ্চাটি বাতলির পানিতে ডুবে উল্টে আছে। অচেতন।

দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মাত্র আঠারো মাস বয়স 💔

বাচ্চা মুখে কিছু দেওয়া শিখলে আমরা গিলে ফেলতে পারে এমন জিনিস সরিয়ে রাখি।

হামাগুড়ি দেওয়া শিখলে খাট থেকে পড়ে যেন না যায়। সেদিকে খেয়াল রাখি।

হাঁটা শিখলে রান্নাঘরে যেন না ঢুকে। গরম পাতিল, ধারালো বটি যেন না ধরতে পারে। রান্নাঘর বন্ধ রাখি।

বিদ্যুৎতের লাইন যেন ধরতে না পারে। টেবিল চেয়ারের উপরে যেন উঠে না পড়ে যায়। সেদিকে খেয়াল রাখি।

বাথরুমের দরজা বন্ধ রাখি যাতে ভেতরে ঢুকে পিছলে না পড়ে মাথা ফাঁটে। কমোডে না ঢুকে যায়। বালতির পানি এই ভয়েই রাখি না।

কত কিছু একটা বাচ্চাকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে হয়? ঘুম থেকে উঠার পর থেকে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত।

যুদ্ধটা যেন কীভাবে সন্তানকে লালন পালনের চেয়ে নিরাপদ রাখার লড়াই বেশী!

তারপরেও ব্যথা পায়। এত সাবধানতার পরেও ভুল হয়। ব্যথাটা ওর চেয়ে আমাদের কলিজাতেই দাগ দেয় বেশী।

এই যে শিশুটি মারা গেলো। সে ছিলো বাবা মায়ের ৫ম সন্তান। চার চারটা বাচ্চাকে তারা বড় করেছে। অনেক এক্সপেরিয়েন্সড তাই না?

কিন্তু দেখেন। এই এক্সপেরিয়েন্স কাজেই দিলো না। একটু অন্যমনস্ক। একটু অসাবধানতায়। বাথরুম লক না করার মতো ভুল সিদ্ধান্তের জন্য শিশুটির প্রাণ হারাতে হলো।

অন্যের এই মারাত্মক ভুলগুলো থেকে একটু শিক্ষা নেই। সবাই একটু সাবধান হই।

এক ভারতীয় মহিলা একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান ছিল...
10/08/2025

এক ভারতীয় মহিলা একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান ছিল। হঠাৎ করেই একদিন আদরের অজগরটি খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিলো।
এভাবে কয়েক সপ্তাহ চলে গেল, সাপ কিছুই খায় না। আদরের সাপের এমন অবস্থায় মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন। উপায়-বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে তিনি ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন।
ডাক্তার মনযোগ দিয়ে সব শুনে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সাপটা কি রাতে আপনার সাথে ঘুমায়?’
মহিলা উত্তর দিলেন, হ্যাঁ।
ডাক্তার, ‘ঘুমানোর সময় এটা কি আস্তে আস্তে আপনার কাছে ঘেঁষে?’
‘হ্যাঁ’–মহিলার উত্তর।
ডাক্তার, ‘তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে চারপাশে পেঁচিয়ে ধরে?’
মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন।
তখন চিকিৎসক বললেন, ‘ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে এবং চারপাশ থেকে পেঁচিয়ে ধরে। কারণ এটা আপনার মাপ নিচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত করছে, আপনাকে আক্রমণ করার জন্য। আর হ্যাঁ, সে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করেছে যথেষ্ট জায়গা খালি করতে, যাতে সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।
এই গল্পের একটা মোরাল আছে–আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই আছেন, যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন, যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা অসম্ভব ভালবাসেন। কিন্তু আপনি জানেন না, আপনার ক্ষতিই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য।

Address

Dhaka

Telephone

+8801671313119

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ননীর পুতুল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ননীর পুতুল:

Share