Bangladesh on Record

  • Home
  • Bangladesh on Record
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা কিভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল?ভাবলে অবাক হবেন, কিভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ...
03/06/2025

চট্টগ্রামের পতেঙ্গা কিভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল?
ভাবলে অবাক হবেন, কিভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান কর্তৃক আমেরিকার পার্ল হারবারে আক্রমণের ধাক্কা চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় এসে লেগেছিল। কিছু পুরাতন নথির সূত্রে এই মিসিং লিংক জোড়া লাগল। সংক্ষেপে গল্পটি হল, পার্ল হারবারের জাপানের আক্রমণের পরপরই চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় যুদ্ধ বিমানের ল্যান্ডিংয়ের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হয় ১৯৪১ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রক্রিয়া অস্বাভাবিক দ্রত গতিতে সম্পন্ন হয় ( নথির সাক্ষ্য অনুযায়ী)। ধীরে ধীরে বিস্তীর্ণ কৃষিভূমিতে এয়ারফিল্ড গড়ে উঠে। পতেঙ্গা এয়ারফিল্ড বা চট্টগ্রাম এয়ারফিল্ড হয়ে উঠে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্যতম এক ব্যাটলফিল্ড। সেই এয়ারফিল্ড আজকের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর। বিস্তারিত জানতে পারবেন কমেন্টে দেওয়া লেখাটিতে। করিডোর নিয়ে আলাপ বুঝতেও হয়তো কিছুটা সুবিধা হবে

১৮৫৯ সালের ঢাকা। এখনকার ধানমণ্ডি, আজিমপুর, মিরপুর তখন বিরাণভূমি। প্রায় ১৬৬ বছর আগের এই ম্যাপে পাওয়া যায় সিপাহী বিদ্রোহ (...
02/06/2025

১৮৫৯ সালের ঢাকা। এখনকার ধানমণ্ডি, আজিমপুর, মিরপুর তখন বিরাণভূমি। প্রায় ১৬৬ বছর আগের এই ম্যাপে পাওয়া যায় সিপাহী বিদ্রোহ (১৮৫৭) পরবর্তী মুঘল ঢাকার ক্ষয়িষ্ণু রুপটি। শহরের আয়তন ১২.৯ বর্গ কিলোমিটার থেকে ৫.৪ বর্গ কিলোমিটারে নেমে এসেছিল। একই সাথে এই ম্যাপ এক যুগ সন্ধিক্ষণের। কারণ এর পরপরই ব্রিটিশ সরকারের অধীনে ঢাকার এক্সপানশন শুরু হবে ধীরে ধীরে যা অব্যাহত আছে আজও। ম্যাপের বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যাবে কমেন্টের লিংকে।

কবি ইকবালকে নিয়ে প্রখ্যাত মাসিক মাহে নওয়ের বিশেষ আয়োজন। এপ্রিল, ১৯৫৪। বাংলাদেশ অন রেকর্ড ডিজিটাল লাইব্রেরিতে নতুন সংযোজন...
01/06/2025

কবি ইকবালকে নিয়ে প্রখ্যাত মাসিক মাহে নওয়ের বিশেষ আয়োজন। এপ্রিল, ১৯৫৪।
বাংলাদেশ অন রেকর্ড ডিজিটাল লাইব্রেরিতে নতুন সংযোজন।

২০০৭ সালের ১৬ই এপ্রিল ঢাকা থেকে পাঠানো এই মার্কিন টেলিগ্রামে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম, তাঁর রাজনীত...
24/05/2025

২০০৭ সালের ১৬ই এপ্রিল ঢাকা থেকে পাঠানো এই মার্কিন টেলিগ্রামে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম, তাঁর রাজনীতিতে আসা এবং সেনা হস্তক্ষেপ নিয়ে বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং মন্তব্য করেছেন। বিষয়ের গুরুত্ব বিবেচনায় পুরো টেলিগ্রামটি হুবহু অনুবাদ করে দেওয়া হল:

১. (গোপনীয়) নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ৮ এপ্রিল মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন, রাজনৈতিক কর্মকর্তা (POLOFF), এবং মার্কিন কংগ্রেসের হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির স্টাফ অ্যাডভাইজার মানপ্রীত সিং আনন্দের সঙ্গে এক বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশংসা করেন। ইউনূস স্বীকার করেন যে, কিছু ভুল হয়েছে—যেমন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ব্যাপক অভিযান চালানো, যা অনেক গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহককে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে—তবে সরকার এসব ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছে। সামগ্রিকভাবে, তিনি মনে করেন সরকার ভালো কাজ করছে এবং তাদের সংস্কার ও দুর্নীতিবিরোধী কর্মসূচি উচ্চাশামূলক। তিনি বলেন, “এই সরকারকে সময় দিন। তাদের কর্মসূচি খুবই সুন্দর।”

২. (গোপনীয়) ইউনূস বলেন, এই সরকার জনগণের ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছে এবং জনগণ যথেষ্ট ধৈর্য ধরে আছে—“যতদিনই লাগুক, তারা অপেক্ষা করবে” রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য। তিনি বলেন, “দুই নেত্রী”—সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা—কে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে হবে (“হয়তো তাদের জাতিসংঘে কাজ করতে পাঠানো উচিত,” বলে রসিকতা করেন)। ইউনূস মনে করেন, এই দুই নেত্রীর রাজনীতিতে ফিরে আসাই কেবল সরকারের জনপ্রিয়তা ধ্বংস করতে পারে।

নতুন দলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
৩. (গোপনীয়) ইউনূস জানান, সরকার যখন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করবে তখন তিনি তাঁর নতুন রাজনৈতিক দল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবেন। তিনি দলকে তৃণমূল পর্যায় থেকে গড়ে তুলতে চান এবং সম্ভাব্য রাজনৈতিক মিত্রদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর বিশ্বাস, নারীরা ও তরুণরা তাঁর দলের বার্তায় সাড়া দেবে। যদিও রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত সহজ ছিল না (“তারা ইতোমধ্যেই আমাকে আক্রমণ করছে,” তিনি বলেন—গ্রামীণ ব্যাংক ও তাঁর বিরুদ্ধে প্রচারকে ইঙ্গিত করে), তবুও তিনি মনে করেন, দেশের কল্যাণে নিজের সম্মান ও প্রভাব কাজে লাগানো তাঁর দায়িত্ব।

জাতীয় ঐক্য সরকারে না
৪. (গোপনীয়) সেনাপ্রধান জেনারেল মঈন-এর ৩ এপ্রিলের ভাষণের বিষয়ে ইউনূস বলেন, এটি একটি ভুল ছিল এবং খারাপ পরামর্শের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছিল। যদি সেনাবাহিনী সরকারে আরও বেশি হস্তক্ষেপ করতে চায়, তাহলে কূটনৈতিক মহলকে তিনি আহ্বান জানান, “তাদের যতটা সম্ভব কঠোরভাবে সতর্ক করুন।” তিনি বলেন, মঈনের এ ধরনের ভাষণ আগেভাগে দেওয়া ভালো হয়েছে, কারণ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সেনাবাহিনীকে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে, রাজনীতিতে জড়ানো ভুল হবে। ইউনূস জাতীয় ঐক্য সরকার গঠনে তাঁর অংশগ্রহণের গুজবও নাকচ করেন। তিনি বলেন, “আমি জনগণের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চাই।” তিনি জাতীয় ঐক্য সরকারকে এক ধরনের অভ্যুত্থান (coup) হিসেবে দেখেন এবং বলেন, “আমি তাতে অংশ নেব না।”

৫. (SBU) স্টাফ অ্যাডভাইজার আনন্দ এই টেলিগ্রাম প্রস্তুত হওয়ার আগেই মিশন ত্যাগ করেন।
বুটেনিস

বি.দ্র.:

(C) = Classified (গোপনীয়)

(SBU) = Sensitive But Unclassified (সংবেদনশীল তবে শ্রেণিবদ্ধ নয়)

ConGen / POLOFF = কনসাল জেনারেল / রাজনৈতিক কর্মকর্তা

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ এ পাঠানো গোপন টেলিগ্রামটিতে ড. ইউনূসের তৎকালীন রাজনৈতিক ভাবনা বুঝতে খু...
24/05/2025

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ এ পাঠানো গোপন টেলিগ্রামটিতে ড. ইউনূসের তৎকালীন রাজনৈতিক ভাবনা বুঝতে খুবই সহায়ক। আর ইতিহাস থেকে যদি শিক্ষা নেওয়ার কিছু থাকে তবে বর্তমানেও প্রাসঙ্গিক.

টেলিগ্রামটি হুবহু বাংলায় অনুবাদ করা হল:

বাংলাদেশের রাজনীতি

১. (SBU) সারসংক্ষেপ: ১২ ফেব্রুয়ারি, কনজেন (মার্কিন কনসাল জেনারেল) নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তাঁর রাজনীতিতে আসার পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন। কলকাতায় দুই দিনের সফরের সময় ইউনূস রাজনীতিতে প্রবেশের গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং জানান তিনি বিভিন্ন বিকল্প বিবেচনা করছেন। তিনি তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের "জরুরি অবস্থা" ঘোষণার পক্ষে মত দেন এবং বলেন, এটি একটি সম্ভাব্য গৃহযুদ্ধ এড়াতে সহায়তা করেছে। ইউনূস মনে করেন, মুসলিম মৌলবাদীরা এক ধরনের প্রান্তিক গোষ্ঠী এবং মূল রাজনৈতিক দলগুলো কেবল ভোটের স্বার্থে মৌলবাদীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে; অধিকাংশ বাংলাদেশি চরমপন্থাকে সমর্থন করে না। তিনি ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের পক্ষে মত দেন। ইউনূস স্বীকার করেন যে, রাজনীতিতে প্রবেশ করলে তাঁর গৌরবময় ব্যক্তিত্ব কলুষিত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। যদিও তিনি বলছিলেন যে, এখনো বিকল্পগুলো বিবেচনা করছেন, কিন্তু তাঁর কথায় স্পষ্ট ছিল যে, তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির ঘূর্ণাবর্তে ঝাঁপ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।

২. (SBU) একজন বাঙালি হিসেবে অধ্যাপক ইউনূস ১১-১২ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের সময় নায়কের মতো সংবর্ধনা পান। কলকাতা চেম্বার অব কমার্সের ১৭৫তম বার্ষিকীতে আয়োজিত এক মধ্যাহ্নভোজে কনজেন তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনূস একটি খোলা চিঠিতে জানান যে, তিনি বাংলাদেশের সহিংসতা ও দুর্নীতির সংস্কার সাধনে একটি রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য দেশবাসীর সমর্থন কামনা করছেন। কনজেন জানতে চান, সম্প্রতি সংবাদে প্রকাশিত তাঁর রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাঁর অভিমত কী। ইউনূস জানান, তিনি এতে আগ্রহী এবং অনেক মানুষই তাঁকে অনুরোধ করেছেন যাতে তিনি শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার মধ্যকার অচলাবস্থার অবসানে নেতৃত্ব দেন। তবে তিনি জানান, এখনো এ সিদ্ধান্তের উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা করছেন। চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মনোজ মোহাঙ্কা রাজনীতিতে যোগ দেওয়া ইউনূসের জন্য কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং সম্ভাব্য বদনামের কথা বলেন। জবাবে ইউনূস বলেন, তিনি ঝুঁকি সম্পর্কে অবগত, তবে মনে করেন দায়িত্বশীল মানুষদেরই এগিয়ে এসে পরিবর্তন ঘটাতে হবে।

৩. (SBU) কনজেন ইউনূসকে জিজ্ঞেস করেন, The Economist ম্যাগাজিনের একটি প্রবন্ধ নিয়ে তাঁর মত কী, যেখানে বাংলাদেশের জরুরি অবস্থাকে "The Coup That Dare Not Say Its Name" বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ইউনূস বলেন, জরুরি অবস্থা ঘোষণার ফলে গৃহযুদ্ধ এড়ানো গেছে। তিনি মনে করেন না যে সেনাবাহিনীর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল, বরং এটি সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়িত্ব ছিল।

৪. (SBU) ভারতের দৃষ্টিতে বাংলাদেশে মৌলবাদের উত্থান নিয়ে জানতে চাইলে ইউনূস বলেন, মৌলবাদীরা এক প্রান্তিক গোষ্ঠী এবং বাংলাদেশের মূলধারায় তারা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কনজেন উল্লেখ করেন, এমনকি আওয়ামী লীগও ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের (বিকেএম) সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল, যেখানে ইমামের জারি করা ফতোয়া স্বীকৃতি পাবে এবং শরিয়া-বিরোধী আইন পাস করা যাবে না বলে বলা হয়। ইউনূস বলেন, এটি আওয়ামী লীগের নৈতিক দেউলিয়াপনার পরিচয় এবং শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থে করা হয়েছিল। এটি একটি নতুন রাজনৈতিক দলের প্রয়োজনীয়তাকেই প্রতিফলিত করে।

৫. (SBU) ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা নিয়ে জানতে চাইলে ইউনূস ইতিবাচক মত দেন এবং দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (SAARC) এর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের কথা বলেন। তিনি স্বীকার করেন যে, ভারতীয় বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের প্রবেশে উল্লেখযোগ্য অ-শুল্ক বাধা রয়েছে। তিনি চট্টগ্রাম বন্দর ভারত, মিয়ানমার, ভুটান ও চীনের জন্য আঞ্চলিক বাণিজ্যে উন্মুক্ত করার পক্ষেও মত দেন, তবে বলেন, বন্দরটি বর্তমানে ছোট এবং সম্পূর্ণ সক্ষমতায় পরিচালিত হচ্ছে। তিনি জানান, গ্রামীণ ব্যাংক একটি "মেগা-পোর্ট" প্রকল্পে অর্থায়নের সম্ভাবনা বিবেচনা করছে।

৬. (SBU) মন্তব্য: যদিও ড. ইউনূস প্রকাশ্যে বলছিলেন যে, তিনি এখনো বিকল্প বিবেচনা করছেন, তবে তাঁর মন্তব্যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে যোগ দেওয়ার প্রবল ইচ্ছার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। তিনি বুঝতে পারছেন যে, তিনি “দুই নেত্রী” এবং অন্যান্য প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের কড়া প্রতিক্রিয়ার মুখে পড়বেন, কিন্তু তিনি মনে করেন দেশ এক সংকটময় সময় পার করছে এবং গৃহযুদ্ধ মাত্র এড়ানো হয়েছে। একজন নৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সংগঠক হিসেবে তাঁর অংশগ্রহণ হাসিনা-জিয়া দ্বন্দ্ব থেকে উত্তরণের একটি সম্ভাব্য পথ হতে পারে।

৭. (U) এই বার্তাটি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বিতভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে।
জারডিন

দ্রষ্টব্য:

SBU = Sensitive But Unclassified (সংবেদনশীল কিন্তু শ্রেণিবদ্ধ নয়)।

ConGen = Consul General (মার্কিন কনসাল জেনারেল)।

GOI = Government of India।

১৮৯১ সালে প্রকাশিত ইসলাম প্রচারক পত্রিকার প্রচ্ছদ। বাংলাদেশ অন রেকর্ডের সংগ্রহে থাকা এই পত্রিকার সাতটি সংখ্যার প্রাথমিক ...
24/05/2025

১৮৯১ সালে প্রকাশিত ইসলাম প্রচারক পত্রিকার প্রচ্ছদ। বাংলাদেশ অন রেকর্ডের সংগ্রহে থাকা এই পত্রিকার সাতটি সংখ্যার প্রাথমিক ক্যাটালগিং শেষ হয়েছে (বিস্তারিত কমেন্টে)

ইসলাম প্রচারক নামটিই এই পত্রিকার উদ্দেশ্যকে স্পষ্ট করে তোলে। এর মূলমন্ত্র বা স্লোগান ছিল: "মুসলমানদিগের ধর্ম্ম ও সামাজিক বিষয়ক মাসিক পত্রিকা"। প্রথম সংখ্যার সম্পাদকীয়তে সম্পাদক উল্লেখ করেন যে, বাংলাভাষায় ধর্মীয় গ্রন্থ ও জ্ঞানের অভাব বাংলার মুসলমানদের মধ্যে ইসলামি চেতনার অবক্ষয়ের একটি প্রধান কারণ। এই ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে, ইসলাম প্রচারক পত্রিকাটি বাংলায় ইসলামি শিক্ষার প্রচার ও প্রসারে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়, যাতে সাধারণ মুসলিম জনগণ সহজেই ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।

উক্ত সম্পাদকীয়তে পত্রিকাটির কার্যক্রমের জন্য দশটি মূল ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে ছিল: খ্রিস্টধর্ম ও ব্রাহ্মবাদের কথিত শ্রেষ্ঠত্বকে চ্যালেঞ্জ করে ইসলামকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করা; মুসলমানদের দৈনন্দিন ধর্মীয় চর্চায় সহায়তার জন্য বাংলায় মাসালা-মাসায়েল প্রকাশ করা; বাংলার মুসলমান সমাজে প্রচলিত কিছু আচার—যেমন কিছু ফকিরি প্রথা—যা ইসলামি আদর্শের পরিপন্থী হতে পারে, তা বিশ্লেষণ করা; ইসলামের সমৃদ্ধ ও অনেকাংশে উপেক্ষিত ইতিহাস তুলে ধরা; কোরআনের বঙ্গানুবাদ প্রকাশ করা; এবং ইসলামি মনীষীদের জীবন ও শিক্ষার আলোকপাত করা। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে, ইসলাম প্রচারক পত্রিকাটি বাংলার মুসলমানদের মধ্যে একটি সুদৃঢ়, জ্ঞানভিত্তিক ও আত্মচেতনামূলক ইসলামি পরিচয় গড়ে তুলতে চেয়েছিল।

Cover of the 1891 issue of Islam Pracharak. Preliminary cataloguing of seven issues of this magazine, preserved in the collection of Bangladesh on Record, has been completed (details in the comments).

The name Islam Pracharak ( the preacher of Islam) itself explains the purpose of the magazine. It's tagline was 'মুসলমানদিগের ধর্ম্ম ও সামাজিক বিষয়ক মাসিক পত্রিকা' ( A monthly magazine on religious and social matters of Muslims).

In the editorial of the first issue of Islam Pracharak, the editor highlighted the lack of religious texts in the Bengali language as a major reason for the decline of Islamic consciousness among the Muslims of Bengal. To address this gap, the magazine set out to promote Islamic teachings in Bangla, making religious knowledge more accessible to the wider Muslim community.

The editorial outlined ten key areas of focus for the publication. These included: countering the perceived superiority of Christianity and Brahminism by demonstrating their inferiority to Islam; publishing religious rulings (masla-masayel) in Bengali to support the everyday practice of Islam; critically examining local customs and rituals—such as certain fakiri practices—that deviate from core Islamic principles; highlighting the rich and often overlooked history of Islam; translating the Quran into Bengali; and shedding light on the lives and teachings of prominent Islamic figures. Through these efforts, Islam Pracharak aimed to foster a stronger, more informed Islamic identity among Bengali Muslims.

মনে রাখা ভালো...সূত্র: দৈনিক সংবাদ, ২৯শে এপ্রিল, ১৯৭২
10/05/2025

মনে রাখা ভালো...
সূত্র: দৈনিক সংবাদ, ২৯শে এপ্রিল, ১৯৭২

মিয়ানমারে খালেদা জিয়ার যে সফরটির কথা সবার জানা উচিত... ২০০৩ সালের ১৯শে মার্চ খালেদা জিয়া মিয়ানমার সফর করেন। ইরাক যুদ্ধের...
06/05/2025

মিয়ানমারে খালেদা জিয়ার যে সফরটির কথা সবার জানা উচিত...

২০০৩ সালের ১৯শে মার্চ খালেদা জিয়া মিয়ানমার সফর করেন। ইরাক যুদ্ধের ডামাডোলে তখন এই সফর তেমন গুরুত্ব পায় নাই। তবে বাংলাদেশের জন্য এই সফর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল তার প্রমাণ পাওয়া যায় যুক্তরাষ্ট্রের এই গোপন প্রতিবেদনে। বলা হচ্ছে , ভারত ও তার সহযোগীদের চক্রে আটকে পড়া থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে খালেদা জিয়ার সরকার পূর্বমুখী নীতি গ্রহণ করে এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়।
গোপন প্রতিবেদনটির অনুবাদ:
১. (গোপন) সারসংক্ষেপ: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তিনদিনের বার্মা সফরে বাণিজ্য, পরিবহন সংযোগ ও শরণার্থীদের বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আলোচনা হয়নি, তবে বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ তার সীমান্ত এলাকায় সাফাই অভিযান অব্যাহত রেখেছে। শেষ সারসংক্ষেপ।

২. (গোপন) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সফর খুবই সফল হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার সলিম আখতার। এই সফর ছিল বার্মার রাষ্ট্রপতি থান শ্বের ডিসেম্বর ২০০২ সালে বাংলাদেশের সফরের প্রতিদান হিসেবে এবং বার্মা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন আগ্রহকে তুলে ধরার প্রয়াস। ২০ মার্চ বেগম জিয়া থান শ্বের সঙ্গে প্রায় ৯০ মিনিট বৈঠক করেন এবং কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সম্মত হন, যার মধ্যে রয়েছে:

ঢাকা-রেঙ্গুন সড়ক সংযোগ: ব্রিগেডিয়ার সলিমের মতে, এটি নাফ নদীর উপরের দিকে একটি ছোট সেতু ও বার্মার রাখাইন রাজ্যে একটি সংক্ষিপ্ত সড়ক নির্মাণের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে এ বছরই সেতু ও সড়ক নির্মাণ শুরু হবে।

উপকূলীয় শিপিং: ২০ মার্চ স্বাক্ষরিত এক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী চট্টগ্রাম ও রেঙ্গুনের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হবে। এতদিন এই দুই দেশের কার্গো সিঙ্গাপুর হয়ে যেত।

বাণিজ্য: দ্বিতীয় একটি সমঝোতা স্মারক যৌথ বাণিজ্য কমিশন ও দ্বিপাক্ষিক ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট গঠন করেছে, যা বাণিজ্যকে সহজ করবে।

শরণার্থী: মূলত উভয় দেশ রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থী ইস্যুকে আর না টানার বিষয়ে একমত হয়। বার্মা তাদের প্রকৃত নাগরিক প্রমাণিত শরণার্থীদের ফেরত নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়; বাংলাদেশ কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিশ্রুতি দেয়নি, তবে যারা ফিরতে পারবে না বা চায় না, তাদের গ্রহণ করতে মৌখিক সম্মতি দিয়েছে।

বাংলাদেশ নিয়ে বার্মার ব্যবসায়ী মহলে আশাবাদ

৩. (গোপন) মিয়ানমার চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (UMCCI) সদস্যদের মতে, খালেদা জিয়ার সফরের সঙ্গে থাকা বাণিজ্য মেলা দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত করতে পারে। বর্তমানে বার্মার রপ্তানি পণ্যের বড় অংশই চোরাইপথে আসে (মূলত চাল) অথবা চীনা পণ্য ট্রান্সশিপমেন্ট হয়। ব্যবসায়ীরা মনে করেন বৈধ বাণিজ্য কিছুটা বৃদ্ধি পাবে (যেমন বার্মা থেকে কৃষিপণ্য ও কাঠের বদলে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ ও সিমেন্ট)।

ভুয়া গুজব

৪. (গোপন) সলিম জানিয়েছেন, দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। বাংলাদেশে থাকা ইউএস কোম্পানিগুলো (মূলত ইউনোকাল) বার্মার রাখাইন উপকূলের একটি সম্ভাব্য গ্যাসক্ষেত্র থেকে বাংলাদেশ ও সেখান থেকে ভারতে গ্যাস পাইপলাইন নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু বার্মা বা বাংলাদেশ কোনো সরকারিভাবে এটি সমর্থন করেনি। একইভাবে বার্মার কৃষিজমি বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের কাছে ইজারা দেয়ার খবরগুলোও ছিল শুধুই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের আলোচনা; আনুষ্ঠানিক আলোচনায় এটি আসেনি।

সন্ত্রাসবাদ

৫. (গোপন) সলিম আরও জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়নি। তবে বার্মা বাংলাদেশি সেনাবাহিনীর সীমান্ত এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের কথা জানত। সলিম বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জুন ২০০২, ডিসেম্বর ২০০২ ও ফেব্রুয়ারি ২০০৩ সালে অভিযান চালায়। লক্ষ্য ছিল রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (RSO) অস্ত্রপাচার, যা থাইল্যান্ড থেকে অস্ত্র এনে বাংলাদেশে অপরাধী চক্রের কাছে দিত। সলিম জানান, RSO-র ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য আছে এবং তারা মূলত উপদ্রব, বড় কোনো হুমকি নয়। তবুও বাংলাদেশ সরকার এটিকে দমন করতে বদ্ধপরিকর এবং জুন ২০০৩-এর মধ্যে সমস্যার সমাধান করতে চায়।

কৌশল

৬. (গোপন) সলিম বলেন, বার্মার সঙ্গে নতুন এই উন্মুক্ত সম্পর্ক বাংলাদেশের নিজস্ব “লুক ইস্টওয়ার্ড” নীতির অংশ। ৯০-এর দশকের শুরুতে ভারত যেভাবে চীন ও তার মিত্রদের ঘেরাওয়ের আশঙ্কা থেকে বার্মার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করেছিল, বাংলাদেশও একইভাবে ভারত ও তার মিত্রদের ঘেরাওয়ের আশঙ্কায় এই পদক্ষেপ নিয়েছে। সলিম বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সম্ভাবনাও এই আগ্রহের পেছনে কাজ করছে। এতদিন বাংলাদেশ ভারত, চীন ও পশ্চিমা দেশগুলোর দিকে বেশি মনোযোগ দিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াকে গুরুত্ব দেয়নি। এই সফর এবং ডিসেম্বর ২০০২-এ বেগম জিয়া ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ঠাকসিনের সফর ছিল একটি বিস্তৃত ও ভারসাম্যপূর্ণ কূটনৈতিক নীতির অংশ।

মন্তব্য

৭. (গোপন) বাংলাদেশ হলো সর্বশেষ দেশ যারা বার্মার গুরুত্ব বুঝেছে। চীন, ভারত ও থাইল্যান্ডের মতো বাংলাদেশও মনে করছে বার্মার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন থেকে অনেক কিছু পাওয়া সম্ভব। অন্যদিকে, বার্মার শাসক এসপিডিসি পশ্চিমা বিশ্বের রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্নতার মধ্যেও প্রতিবেশী দেশ ও আসিয়ান অংশীদারদের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে সফল হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সফর ও থান শ্বের ভিয়েতনাম সফরের ধারাবাহিকতায় এই কূটনৈতিক উদ্যোগ এখন সেই দেশগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করছে যাদের সঙ্গে বার্মার ঐতিহাসিকভাবে তেমন সম্পর্ক ছিল না। শেষ মন্তব্য।

সূত্র: ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট কেবল, ২৮শে মার্চ, ২০০৩

  দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ও পাকিস্তানে আটক বাঙালীদের সমস্যা সমাধানের দাবিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে মহিলা জ...
04/05/2025



দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ও পাকিস্তানে আটক বাঙালীদের সমস্যা সমাধানের দাবিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে মহিলা জমায়েত বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে। ১৯৭২ সালের ৪ঠা মে খবরটি ছাপা হয় দৈনিক সংবাদে।

বাংলাদেশের বইয়ের ইতিহাসে/ প্রিন্ট হিস্ট্রিতে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রভাব নিয়ে তেমন আলোচনা দেখা যায়না। যদিও বিষয়টি অত্যন্ত ...
04/05/2025

বাংলাদেশের বইয়ের ইতিহাসে/ প্রিন্ট হিস্ট্রিতে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রভাব নিয়ে তেমন আলোচনা দেখা যায়না। যদিও বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি গুরুত্বপূর্ণ স্মারক শেয়ার করছি উদাহরণস্বরুপ। ১৯৭২ সালের ৪ঠা মে দৈনিক সংবাদের প্রথম পাতায় নবযুগ পাবলিকেশন্সের বিজ্ঞাপনটি ছাপা হয়। একাত্তরের ২৫শে মার্চে প্রতিষ্ঠানটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং প্রতিষ্ঠাতা নিহত হন বলে বিজ্ঞাপনে জানানো হচ্ছে। প্রকাশনা সংস্থাটির অস্তিত্ব রক্ষার্থে তাদের প্রকাশিত ৩টি পাঠ্যপুস্তক স্কুলের পাঠ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন জানাচ্ছেন।

আজ শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী। কয়েকটি পত্রিকার ভিতরের পাতায় ছোট করে খবরটি ছাপা হয়েছে; অনেকে আবার বেমালুম ভ...
27/04/2025

আজ শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী। কয়েকটি পত্রিকার ভিতরের পাতায় ছোট করে খবরটি ছাপা হয়েছে; অনেকে আবার বেমালুম ভুলে গেছে। কিন্তু একদিন হক সাহেব ছিলেন বাংলার বিশেষ করে পূর্ব বাংলার নয়নমণি। তাঁর পরলোকগমনে সারাদেশে নেমে এসেছিল শোকের ছায়া। ১৯৬২ সালের ২৮শে এপ্রিলে ইত্তেফাকের প্রথম পাতা।

যুদ্ধবিধ্বস্ত ঢাকা এয়ারপোর্ট মেরামতের কাজ চলছে। দৈনিক বাংলা, ২০শে ডিসেম্বর, ১৯৭১
26/04/2025

যুদ্ধবিধ্বস্ত ঢাকা এয়ারপোর্ট মেরামতের কাজ চলছে।
দৈনিক বাংলা, ২০শে ডিসেম্বর, ১৯৭১

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh on Record posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh on Record:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

We need volunteers for...

Archiving, digitizing and disseminating historical content related to Bangladesh, the Bengali-speaking regions of India and associated parts of South Asia. We have various opportunities for you to get involved. If interested please contact: [email protected]