21/07/2025
ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন।
একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন।
কিন্তু ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ফিরলেন না। তিনি থেকে গেলেন, শেষ মুহূর্ত অবধি ... জীবনের চেয়েও বড় কিছু রক্ষা করতে।
একটা পুরনো F-7, যেটা আকাশে থাকার কথা না ২০২৫ সালে। দুর্নীতির প্রতীক হিসাবে উড়ছে, কারণ দুর্নীতি আকাশ ছুঁয়েছে।
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আকাশে মারা যাননি।
তিনি মরে গিয়েছিলেন আরও আগে, যখন বাজেট চুরি হয়েছিল। যখন ১৯৭৬ সালের বিমান দিয়ে আজও ট্রেনিং করানো হচ্ছিল।
তাঁকে বাঁচার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
সিস্টেম তাঁর জন্য কিছু রাখেনি শুধু ঝুঁকি আর পুরনো লোহা ছাড়া
এই দুর্ঘটনা না।
এটা অন্যায়।
এটা খুন।
আজ শুধু একজন পাইলট না,
নিচে থাকা নিষ্পাপ শিক্ষার্থীরাও জীবন হারিয়েছে। এই মৃত্যু দুর্ঘটনা নয়। এটা ব্যর্থতা। এটা দুর্নীতি। এটা বিশ্বাসঘাতকতা।