জনমত

জনমত Bangladeshi

28/05/2013

Timeline Photos

27/05/2013

জেনারেল মাহবুব বলেছেন “দেশে স্বৈরতন্ত্র চলছে” আপনি কি এই বক্তব্যকে সমর্থন করেন

26/05/2013

সংখ্যাগরিষ্ঠ নাস্তিক চীনে, আস্তিক ঘানায়

অনলাইন ডেস্ক | তারিখ: ২৪-০৫-২০১৩
প্রথম আলো

কোন ধর্মে বিশ্বাস করে না এমন লোকের সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে চীনেই সবচেয়ে বেশি এবং ধর্মে বিশ্বাসী বা আস্তিকদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঘানায়। ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়েছে, চীনের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই নাস্তিক অর্থাত্ কোন নির্দিষ্ট ধর্মে বিশ্বাসী নয়। বিশ্বজুড়ে পরিচালিত এক জরিপে জানা গেছে, চীনাদের ৪৭ শতাংশ মানুষ নিজেদের নাস্তিক পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। অথচ চীনের বাইরে বাকি বিশ্বে ধর্মে অবিশ্বাসীদের সংখ্যা গড়ে ১৩ শতাংশ।
ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্ডিপেনডেন্ট নেটওয়ার্ক/গালাপ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন (ডব্লিউআইএন/জিআইএ) ২০১২ সালে বিশ্বের ৪০টি দেশের ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের ওপরে জরিপ চালিয়ে সম্প্রতি ফল প্রকাশ করেছে। গ্লোবাল ইনডেক্স অব রিলিজিওসিটি অ্যান্ড অ্যাথিজম শিরোনামের জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ‘ধার্মিক’, ‘ধার্মিক নয়’ এবং ‘বুঝেশুনে নাস্তিক’ এ তিনটি পছন্দের যেকোন একটি বেছে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়।
১৯৪৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার পর রাষ্ট্র নিজেকে ধর্মহীন ঘোষণা করে। ১৯৬৭-৭৭ সালের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় সব মন্দির ও ধর্মশালা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছিল। তবে ১৯৭৮ সালে চীনে সংবিধান প্রণীত হলে সেটিতে ‘ধর্মের স্বাধীনতা’ ঘোষণা করা হয় এবং ধর্মের ওপরে রাষ্ট্রের আক্রমণ বন্ধ হয়।
ধর্মে অবিশ্বাসীদের তালিকায় চীনের পরে আছে জাপান (৩১ শতাংশ), চেক রিপাবলিক (৩০ শতাংশ), ফ্রান্স (২৯ শতাংশ) এবং দক্ষিণ কোরিয়া (১৫ শতাংশ)।
অপরদিকে ধর্মে বিশ্বাসী সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকেদের দিকে দিয়ে প্রথম স্থানে আছে ঘানা (৯৬ শতাংশ)। এর পরে আছে নাইজেরিয়া (৯৩ শতাংশ), আর্মেনিয়া (৯২ শতাংশ), ফিজি (৯২), মেসিডোনিয়া (৯০) ও রোমানিয়া (৮৯)।
এ জরিপের সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো ইসলামি রাষ্ট্র সৌদি আরবের পাঁচ শতাংশ মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে দাবি করেছেন। দেশটিতে ধর্মহীন হওয়া আইনত অপরাধ।
ডব্লিউআইএন/জিআইএ-এর ২০১২ জরিপে বিশ্বের সব দেশের ক্ষেত্রে একটি অভিন্ন বিষয় লক্ষ করা গেছে: গরিব ও স্বল্প শিক্ষিতদের মধ্যে ধর্মবিশ্বাস প্রবল।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-05-24/news/354820

26/05/2013

26 May 2013 10:30:28 AM Sunday BdST

অনলাইন সংবাদের জনপ্রিয়তা বাড়ছে

নিউজ ডেস্ক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য খবরের উৎস হিসেবে অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের জনপ্রিয়তা বাড়ছে তরুণদের কাছে। প্রিন্ট (ছাপা) মিডিয়ার প্রতি তারা ক্রমেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। বিশেষ করে, দ্রুত সংবাদ পেতে প্রথম ও প্রধান পছন্দই হচ্ছে অনলাইন। ২০১২ সালের শেষ চার মাসে পরিচালিত এক জরিপে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

জরিপ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ফাউন্ডেশন ফর ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন দেশের নানা বয়সী সংবাদ-ভোক্তার মতামত নেয়।

জরিপে দেখা যায়, ফেসবুক, টুইটার, ব্লগ, ইউটিউব, লিংকডইন ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ৩৪ শতাংশ মানুষ খবর পায় অর্থা‍ৎ এগুলোকে সংবাদের উৎস হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। ৩৪ শতাংশ অনলাইন মিডিয়া, ১৭ শতাংশ ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ১৪ শতাংশ পাঠক প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সংবাদ পেয়ে থাকেb।

এ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, দেশের তরুণরা মোবাইলফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ডেস্কটপসহ আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বেশির ভাগ খবর সংগ্রহ করে থাকেন।

মোদ্দা কথা, খবরের প্রথম উৎস হিসেবেই ইন্টারনেট ব্যবহারকারী তরুণদের কাছে অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুরুত্ব পাচ্ছে।

প্রিন্ট মিডিয়া: জরিপের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৮ বছরের কম বয়সীদের ৭ শতাংশ, ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সীদের ১১ শতাংশ, ২৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সীদের ১৫ শতাংশ, ৩৬ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের ১৭ শতাংশ, ৪৬ থেকে ৫৫ বছর বয়সীদের ২৫ শতাংশ পাঠক প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর নির্ভরশীল। এ থেকে প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর তরুণদের আগ্রহ হারিয়ে ফেলার বিষয়টি স্পষ্ট।



ইলেকট্রনিক মিডিয়া: ১৮ বছরের নিচে ২২ শতাংশ, ১৮ থেকে ২৫ বছরের ১৯ শতাংশ, ২৬ থেকে ৩৫ বছরের ২৯ শতাংশ, ৩৬ থেকে ৪৫ বছররের ৩০ শতাংশ পাঠক ইলেকট্রনিক (টিভি) মিডিয়ার ওপর নির্ভরশীল।

এছাড়া অন্যান্য মাধ্যম থেকে ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা ৪৫ শতাংশ সংবাদ জানতে পারে। এই অংকটা ২৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশি, যা ৫৫ শতাংশ)।



জরিপ পদ্ধতি
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রয়েছেন ছাত্রছাত্রী (৪১%), শিক্ষক (৪%), ডাক্তার-প্রকৌশলী-গবেষক (৫%), সাংবাদিক (৬%), ব্যবসায়ী (৬%), স্থানীয় এনজিও (৩%), আন্তর্জাতিক এনজিও (৬%), বিদেশে কর্মরত (৬%), বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান (২%), ব্যাংকিং (২%), বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিজীবী (১১%), সরকারি চাকরিজীবী (১%)।Survey-age-3

জরিপে ৮৭ শতাংশ পুরুষ ও ১৩ শতাংশ নারী মতামত দিয়েছেন।

ঢাকা (৬২%), চট্টগ্রাম (৯%), রাজশাহী (৩%), সিলেট (১৭%), রংপুর (৩%), খুলনা (৬ শতাংশ) থেকে বিভিন্ন মাধ্যমের পাঠকরা জরিপে অংশ নেয়।

জরিপটি সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালিত হয়। অংশগ্রহণ করার বিষয়টি ছিল ঐচ্ছিক। জরিপে মোট ২৪১ জন ব্যক্তি অংশ নিয়েছেন। এখানে ‘প্রান্তিক ভুলের’ (Margin of Error) পরিমাণ ±৬.৩১% ।

বাংলাদেশ সময়: ১০০৭ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৩
আরআর/জেডএম/জুয়েল মাজহার, কনসালট্যান্ট এডিটর


http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=0982d9fb6cee24dfd557877016941685&nttl=26052013199014

23/05/2013

বর্তমানে বাংলাদেশে সকলের মত প্রকাশের অধিকার আছে বলে কি আপনি মনে করেন?

22/05/2013

নজরদারি করতে সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট ফেইসবুক ও টুইটারে ফিল্টার লাগানো হবে, সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপনি কি সমর্থন করেন

22/05/2013

আগামী একমাস সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপনি কি সমর্থন করেন

19/05/2013

বিএনপি’র এখন কোনো অস্তিত্ব নেই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এই বক্তব্যের সাথে আপনি কি একমত?

17/05/2013

রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, 'বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশে সেভাবেই নির্বাচন হবে।' প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের সাথে আপনি কি একমত?

16/05/2013

তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য-সচিব আনু মুহাম্মাদ বলেছেন, “সরকার ইচ্ছেমতো জাতীয় স্বার্থবিরোধী ভারতের সব অবৈধ সিদ্ধান্ত মেনে নিচ্ছে।” আপনি কি এই বক্তব্য সমর্থন করেন?

11/05/2013

প্রথম আলো জনমত জরিপ ২০১৩

১১ মে ২০১৩

11/05/2013

তারিখ: ১১-০৫-২০১৩

প্রথম আলো

11/05/2013

জরিপের পটভূমি

সাজ্জাদ শরিফ | তারিখ: ১১-০৫-২০১৩
প্রথম আলো

নানা দাবিতে বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠীর মুহুর্মুহু হরতাল ও অবরোধ এবং বিভিন্ন পক্ষের ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় গত কয়েক মাসে দেশে প্রবল অস্থিরতা ও সংশয় ছড়িয়ে পড়ে। এই পটভূমিতে প্রথম আলো একটি জনমত জরিপের উদ্যোগ নেয়। গত এপ্রিল মাসের ৯ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে পেশাদার জরিপ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ওআরজি-কোয়েস্ট এ জরিপ পরিচালনা করে।
অতীতে নানা নাগরিক ও রাষ্ট্রীয় প্রসঙ্গে প্রথম আলো জনমত জরিপ করেছে। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে থেকে সরকার, বিরোধী দল, রাষ্ট্রের পরিস্থিতি সম্পর্কে নাগরিকদের মতামত জানার জন্য প্রতিবছর নিয়মিত জরিপ পরিচালনা করে আসছে। বর্তমান জরিপটি সে ধারাবাহিকতারই অংশ।
একদিকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে মানুষ ফুঁসে উঠলে জামায়াতে ইসলামী ও ধর্মপন্থী গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতায় দেশ এই সময়ে পর্যুদস্ত হয়ে পড়ে। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার পর তারা দেশের কয়েকটি অঞ্চল বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। প্রবল হিংসাত্মক ঘটনায় সারা দেশে প্রায় ৮০ জন লোকের প্রাণহানি ঘটে। অন্যদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন সম্পন্ন করার প্রধান বিরোধীদলীয় দাবির প্রতি সরকারের ভ্রুক্ষেপহীন অবস্থান রাজনীতিকে স্থবির করে দেয়। হরতাল, অবরোধ এবং এর পক্ষে-বিপক্ষে সরকার ও বিরোধী দলের উপর্যুপরি কর্মসূচিতে নাগরিক জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। সেটিই ছিল প্রথম আলোর এই জরিপের প্রেক্ষাপট।
ওআরজি-কোয়েস্ট রিসার্চ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, দেশে সম্প্রতি রানা প্লাজার ধস ও হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধের মতো বড় দুটো ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু এ জরিপের মাঠপর্যায়ের কাজ চলেছে এসব ঘটনার আগে, গত এপ্রিল মাসে। সে কারণে এসব ঘটনার কী প্রভাব মানুষের মনে পড়েছে, এই জরিপ থেকে তা পাওয়া যাবে না।
এবারের জনমত জরিপে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল তিন হাজার। জরিপের প্রান্তিক বিচ্যুতি ধরা হয়েছে কমবেশি ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
তিন হাজার উত্তরদাতার ওপর পরিচালিত এই জরিপে সারা দেশের মানুষের মত আদৌ কতটুকু প্রতিফলিত হতে পারে, এ প্রশ্নের জবাবে মঞ্জুরুল হক বলেন, এ ধরনের জনমত জরিপে বিচ্যুতির হার কমবেশি ৩ হলেই সাধারণত তা যথাযথ বলে ধরে নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে ১,১০০ জন উত্তরদাতাই যথেষ্ট। যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে জনসংখ্যা ৩৪ কোটি হলেও সেখানে জাতীয়ভাবে প্রতিনিধিত্বশীল জরিপ তাই সাধারণত ১,১০০ জন উত্তরদাতার ওপরই চালানো হয়ে থাকে।
মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘পুরো দেশের সাতটি বিভাগকে শহর ও গ্রামে বিভক্ত করে প্রতিটি স্তর থেকে আমরা যথেষ্ট সংখ্যায় উত্তরদাতার মতামত নিতে চেয়েছি। সে কারণে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সে সংখ্যার চেয়ে প্রায় তিন গুণ মানুষের ওপর জরিপ চালিয়েছি। এই সংখ্যা ৫ বা ১০ হাজার হলেও জরিপের ফলাফলে তেমন কোনো তারতম্য হতো না।’
বাংলাদেশের জনবিন্যাস অনুযায়ী প্রতিনিধিত্বশীল অনুপাতে ও দৈবচয়ন নমুনায়নের ভিত্তিতে উত্তরদাতা বেছে নেওয়া হয়। দেশের সাতটি বিভাগের ৩০টি জেলার উত্তরদাতাদের মধ্যে ৭৫০ জন নগর ও ২,২৫০ জন গ্রামবাসী। নারী ও পুরুষের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১,৪৮৮ ও ১,৫১২।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্র বা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ নিয়ে জনমত বোঝার জন্য সরকার, রাজনৈতিক দল, প্রভাবশালী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও তথ্যমাধ্যম এ ধরনের জরিপ পরিচালনা করে থাকে। শুধু জরিপ পরিচালনা করেই যুক্তরাষ্ট্রের পিউ রিসার্চ সেন্টার বা গ্যালাপ প্রভাবশালী চিন্তাশালা বা থিংকট্যাংকে পরিণত হয়েছে। এসব জরিপ থেকে পাওয়া জনমতের ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশের সরকার, রাজনৈতিক দল বা প্রতিষ্ঠান তাদের নীতি, কর্মকৌশল ও কার্যক্রম পরিমার্জন বা পরিবর্তন করে থাকে।
আমরা জানি, বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও নানা সময়ে জনমত জরিপ করেছে এবং তার ভিত্তিতে তাদের কর্মপন্থা নির্ধারণ করেছে। প্রথম আলোর জনমত জরিপের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে সবাই কী ভাবছে, নীতিনির্ধারক, গবেষক-বিশ্লেষক ও পাঠকদের তা জানানোর চেষ্টা করা। দেশের মানুষের মনোভাব সম্পর্কে সবার মতামত গঠনে এবং নীতিনির্ধারকদের বিভিন্ন নীতি, পরিকল্পনা ও কর্মপন্থা প্রণয়নে এসব জরিপ হয়তো কিছুটা কাজে লাগবে।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-05-11/news/351303

Address

Motijheel
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জনমত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share


Other Dhaka media companies

Show All