Biswas Barta

Biswas Barta বিশ্বস্ততার খবর প্রকাশ করে Biswas Barta.

30/05/2025

ইউনূস সরকার জামায়াতের রক্ষাকবচে পরিণত হয়েছে:- গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি
#বিশ্বাসবার্তা

দাঁতের হলদেটে দাগ দূর করার ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায়বিস্তারিত কমেন্ট...   #বিশ্বাসবার্তা  #লাইফস্টাইল
29/05/2025

দাঁতের হলদেটে দাগ দূর করার ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায়

বিস্তারিত কমেন্ট...

#বিশ্বাসবার্তা #লাইফস্টাইল

আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনাকে ‘ফ্যাসিস্ট’ বলা চরম ভুল: বার্গম্যানবিস্তারিত কমেন্টে... #বিশ্বাসবার্তা
24/05/2025

আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনাকে ‘ফ্যাসিস্ট’ বলা চরম ভুল: বার্গম্যান

বিস্তারিত কমেন্টে...

#বিশ্বাসবার্তা

সেনাসদরে দরবার হলে সেনাসদস্যদের সাথে কথা বলেন চীফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল ওয়াকার।তিনি মব সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বলেন, সেনাবাহি...
21/05/2025

সেনাসদরে দরবার হলে সেনাসদস্যদের সাথে কথা বলেন চীফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল ওয়াকার।
তিনি মব সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বলেন, সেনাবাহিনী অনেক ধৈর্য ও সহনশীলতা দেখিয়েছে, এখন আর নয়। এখন থেকে দেশে মব সৃষ্টি করে যা ইচ্ছা তাই করার সুযোগ আর দেওয়া হবে না।
কমান্ডিং অফিসাররা বলেন “মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে কোন আপস নয়"।

#ডেস্কনিউজ, বিশ্বাস বার্তা
২১ মে বুধবার দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এবং মানবিক করিডোর ইস্যু নিয়ে সেনাপ্রধান ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে কিছুদিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। একের পর এক বৈঠক এবং মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের মধ্যস্থতা শেষে আজ সকালে বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনা সদস্যদের উদ্দেশ্যে দরবারে উপস্থিত হন। সেখানে তিনি বলেন, “আমার কোনো অভিভাবক নেই, তোমরাই আমার অভিভাবক।”

বিগত কিছুদিন ধরে সেনাসদর, যমুনা ও বঙ্গভবন নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়িয়ে পড়ছিল। এসব গুজবের কারণে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান ওরফে রজার রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের উপর চাপ বাড়ছিল। পিএসও কামরুল হাসানও এই চাপ থেকে মুক্ত ছিলেন না।

এই উত্তেজনার সূচনা হয় সেনাপ্রধান ওয়াকারের অনুপস্থিতিতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে উচ্চপদস্থ মার্কিন নাগরিক খলিলুর রহমানকে নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিয়োগের মাধ্যমে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সামরিক বাহিনীর বাইরের কেউ জাতীয় নিরাপত্তার দায়িত্ব পান। এই নিয়োগের পর মায়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মিকে দেওয়া “মানবিক করিডোর” ইস্যুটি প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে। মার্চে জাতিসংঘের মহাসচিব মানবিক করিডোরের প্রস্তাব দেওয়ার পর এপ্রিলের শেষে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদুর রহমান প্রথম এ বিষয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, “মানবিক করিডোর ইস্যুতে আমরা নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছি এবং কিছু শর্ত আরোপ করেছি।” এরপর প্রেস সেক্রেটারি থেকে শুরু করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বিভিন্ন সময়ে এই ইস্যুতে কথা বলেন, কিন্তু তাদের বক্তব্যে সামঞ্জস্যের অভাব ছিল।

এমন পরিস্থিতিতে অসমর্থিত তথ্যের ভিত্তিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে টকশোতে বিভিন্ন খবর ছড়িয়ে পড়ে। দেশবাসী অপেক্ষায় ছিল মাতৃভূমির সুরক্ষায় নিয়োজিত সেনাবাহিনী এ বিষয়ে কী বলে, তার জন্য। আজ সকালে দরবারে সেই অপেক্ষার অবসান হয়।

মানবিক করিডোর ইস্যুতে জেনারেল ওয়াকার সেনা সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, “নো ব্লাডি করিডোর বিজনেস।” এই ইস্যুতে তিনি কঠোর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। সকল সেনা সদস্য এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা তার এই অবস্থান সমর্থন করেন।

দরবারে সেনাপ্রধান ও সেনা সদস্যরা জাতীয় নিরাপত্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সেনাবাহিনীকে অন্ধকারে রাখার বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেনাবাহিনীকে বাদ দিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, যা তাদের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। এসব সিদ্ধান্ত জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের নেওয়া উচিত। এ প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান তার পূর্বের বক্তব্য “ডিসেম্বরের মধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন” পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি স্পষ্ট করে বলেন যে “ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে” এবং কেবলমাত্র একটি “নির্বাচিত সরকার” দেশের গতিপথ নির্ধারণ করবে, এমন প্রশাসন নয় যা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ নয় বা জবাবদিহিতা করেতে ইচ্ছুক নয়।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্থাপনা ও ভাস্কর্য ধ্বংসের ঘটনায় কমান্ডিং অফিসাররা উষ্মা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীয় মর্যাদাপূর্ণ স্থাপনার ধ্বংস আর কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। কমান্ডিং অফিসাররা বলেন “মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে কোন আপস নয়”। বিগত দিনে, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধি শক্তির উত্থান এবং তাদের হুংকারের বিরুদ্ধে প্রত্যয়ের সাথে জবাব দেয় সেনাসদস্যরা।

মব সন্ত্রাস প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান বলেন, “সেনাবাহিনী অনেক ধৈর্য ও সহনশীলতা দেখিয়েছে, এখন আর নয়। এখন থেকে দেশে মব সৃষ্টি করে যা ইচ্ছা তাই করার সুযোগ আর দেওয়া হবে না।” সকলকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে, নিয়মতান্ত্রিকভাবে চলতে হবে। আর কোন ছাড় দেয়া হবে না।

যে আশা আর আকাংখা নিয়ে দেশবাসী তাকিয়ে ছিল সেনাবাহিনীর প্রতি, তার পূর্ন প্রতিদান দেয়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত হয়েছে সেনাপ্রধান ও সেনাসদস্যদের বক্তব্যে ও অবস্থানে।

#সেনাবাহিনী #মুক্তিযুদ্ধ #নির্বাচন #মানবিককরিডোর
#বিশ্বাসবার্তা

পাকিস্তানের বুটের লাথি খাওয়া থেকে বাঁচাবার জন্য ভারত একবার এসেছিল, দু'বার আসবে নাঃ তসলিমা নাসরিন  বিস্তারিত কমেন্ট...
12/05/2025

পাকিস্তানের বুটের লাথি খাওয়া থেকে বাঁচাবার জন্য ভারত একবার এসেছিল, দু'বার আসবে নাঃ তসলিমা নাসরিন

বিস্তারিত কমেন্ট...

ইতিহাস সাক্ষী: আওয়ামী লীগ ফিরবে বীরের বেশে।ডঃ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকার আওয়মীলীগ এবং এর সকল সহযোগী সংগঠ...
11/05/2025

ইতিহাস সাক্ষী: আওয়ামী লীগ ফিরবে বীরের বেশে।

ডঃ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকার আওয়মীলীগ এবং এর সকল সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। কথিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মেটিক্যুলাস ডিজাইনের অংশীদার নবগঠিত কিংস পার্টি জাতীয় নাগরিক কমিটি, বাংলাদেশের অস্তিত্যে বিশ্বাস না করা যুদ্ধাপরাধী দল জামাতে ইসলাম এবং মৌলবাদী জঙ্গীগোষ্ঠীর সাজানো দাবির প্রেক্ষিতে ডঃ ইউনুসের সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেসকল গোষ্ঠীর প্ররোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো নিশ্চিতভাবেই তারা দেশের ১ শতাংশ জনগণেরও প্রতিনিধিত্ব করে না। আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যে সমাবেশ আহ্বান করা হয়েছিল তাতে সাধারণ কোন মানুষের উপস্থিতি ছিলো না। একটা সাজানো আন্দোলনের মাধ্যমে এই দেশের জন্ম দেয়া দলটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা কতটুকু আত্মঘাতী সেটা বুঝতে এদের বেশি সময় লাগবে না।

ডঃ ইউনুসের বর্তমান অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘এনজিওগ্রাম’ সরকার বলা যায়। সারাজীবন বিদেশীদের তাবেদারী করা, বিদেশী পাসপোর্ট ধারী ধামাধরা লোকদের দিয়ে ডঃ ইউনুস তার সরকার সাজিয়েছেন। এই সরকারের অংশীদারদের স্বভাবতই কোন রাজনীতির পাঠ নেই, দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে কোন সুস্পষ্ট ধারণা নেই। মাটির সাথে নেই এদের কোন সংযোগ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পালস এরা পড়তে জানে না। এরা এসেছে নিজেদের আখের গুছাতে। গত নয় মাসে তাদের কার্যক্রমই এটা সুস্পষ্ট ভাবে প্রমাণ করে। নিজেদের অপশাসনে দেশের মানুষের যখন নাভিশ্বাস অবস্থা, দেশের সার্বভৌমত্ব যখন হুমকির মুখে, দেশে যখন মৌলবাদী গোষ্ঠীর করাতলে যাবার অপেক্ষায় তখন আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের এই ঘোষণা নিজেদের জন্য কিছুটা অতিরিক্ত সময় বের করার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়। এই কাগুজে নিষিদ্ধের ঘোষণায় আওয়ামীলীগের কিছুই আসে যায় না।

শুধুমাত্র অজ্ঞ ও অর্বাচীনরাই ভাবতে পারে নিষিদ্ধের কাগুজে ঘোষণা দিয়ে আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করা যাবে, আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের দমিয়ে রাখা সম্ভব হবে। আওয়ামীলীগকে যদি নিষিদ্ধ করে থামানো যেত, তাহলে এই দেশেরই জম্ম হতো না। এই দেশের জন্ম দিয়েছে আওয়ামীলীগ। আওয়ামীলীগ না থাকলে বাংলাদেশ হতো না। বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে আওয়ামীলীগের সংগ্রাম্‌, আত্মত্যাগ এবং বিজয়ের আখ্যান। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র যতদিন থাকবে ততদিন থাকবে বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ, থাকবে এই দেশের কোটি মানুষের মনের মণিকোঠায়। আওয়ামীলীগ ফিরে আসবে ফিনিক্স পাখির মতো, ধ্বংসস্তূপ থেকে গর্জে উঠে রচনা করবে অপূর্ব বিজয়গাঁথা। সেটা করবে এ দেশের আপামর জনগণকে সাথে নিয়েই, যেমনটা আগেও করেছে।

মনে রাখতে হবে আওয়ামীলীগ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা কিংবা ক্যান্টনমেন্টের আশীর্বাদ নিয়ে গড়ে উঠা কোন দল নয়। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলীম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্য নিয়ে। সেটা তৎকালীন পাকিস্তানের শোষক সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই। সেখান থেকে ১৯৫৫ সালে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে অসাম্প্রদায়িক আওয়ামীলীগের যাত্রা। এরপরের ইতিহাস সংগ্রামের, গৌরবের এবং বিজয়ের। কিন্তু পথটা মসৃণ ছিল না। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে আওয়ামীলীগ সহ সকল রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। তাতে আওয়ামীলীগকে থামানো যায়নি। বরং আওয়ামীলীগের হাত ধরেই ১৯৬৬ সালে আসে এদেশের মুক্তির সনদ ‘ছয় দফা’ দাবি। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে বঙ্গবন্ধু সহ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের উপর জেলে জুলুম চালিয়েও রুখে দেয়া যায়নি আওয়ামীলীগের অগ্রযাত্রা।

১৯৭০ এর নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী করে জনগণই জানিয়ে দেয় তাদের সিদ্ধান্ত, আওয়ামীলীগই তাদের দল, বঙ্গবন্ধুই তাদের নেতা। মানূষের মুখে একটাই শ্লোগান তখন, এক নেতার এক দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। জনগণের সেই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী আমাদের উপর চাপিয়ে দিল এক অসম যুদ্ধ। নেমে এলো ২৫শের ভয়াল কালোরাত। নিষিদ্ধ হলো আওয়ামীলীগ, গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরাই বাঙালি জাতিকে সাথে নিয়ে রচনা করলো এই গৌরবজ্বল বিজয় উপাখ্যান। স্বাধীন হলো বাংলাদেশ। সেটাও আওয়ামীলীগের হাত ধরেই।

১৯৭৫ এর ১৫ ই আগষ্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার পর পুনরায় অঘোষিত ভাবে নিষিদ্ধ হয় আওয়ামীলীগ। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান এবং এরশাদের শাসনামলেও আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের উপর অত্যাচার নির্যাতন অব্যাহত ছিলো। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ ঘুরে দাড়িয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে এসেছে শাসন ক্ষমতায়। সেই বঙ্গবন্ধু কন্যাকেও হত্যার কম চেষ্টা করা হয়নি। ১৯৮১ সালের দেশের ফেরার পর থেকে ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা পর্যন্ত অন্তত একুশ বার হত্যার করার চেষ্টা করা হয়েছে শেখ হাসিনাকে। লক্ষ্য ছিলো একটাই। আওয়ামীলীগকে নেতৃত্বশূন্য করা, নিশ্চিহ্ন করা। কিন্তু প্রতিবারই মানবঢাল হয়ে তাকে রক্ষা করেছে তাঁর নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। ১/১১ এর সামরিক বাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারই চেষ্টা করেছিলো কথিত ‘সংস্কার’ এবং ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলার নামে আওয়ামীলীগকে দমিয়ে রাখতে। সেই চেষ্টাও সফল হয়নি। সকল ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ডিঙ্গিয়ে আওয়ামীলীগ ফিরেছে স্বমহিমায়।

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়না। যদি নিত তাহলে যে ভুল আইয়ুব কিংবা ইয়াহিয়া করেছিলো সেই একই ভুল ডঃ ইউনুস করতেন না। আওয়ামীলীগ কে নিষিদ্ধ করার ধৃষ্টতা দেখাতেন না। আওয়ামীলীগ মিশে আছে এদেশের মাটি মানুষের সাথে, আওয়ামীলীগ মিশে আছে এদেশের ধুলোকনায়। আওয়ামীলিগের গৌরবগাঁথা ছড়িয়ে আছে এদেশের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। বরং যারাই আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে চেয়েছে, ধ্বংস করতে চেয়েছে, তারাই নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। এদেশের মানুষই তাদের ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। নিশ্চিত থাকুন আওয়ামীলীগ ফিরবে তার স্বমহিমায়। আওয়ামীলীগ ফিরবে শেখ হাসিনার হাত ধরে, এদেশের মানুষকে সাথে নিয়েই।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।



লেখক পরিচিতিঃ
আমিনুল হক
প্রাক্তন সরকারী কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

উদ্ভট গাধার পিঠে চলেছে বাংলাদেশ! মতামত বিস্তারিত কমেন্টে...    #বিশ্বাসবার্তা
03/04/2025

উদ্ভট গাধার পিঠে চলেছে বাংলাদেশ!
মতামত

বিস্তারিত কমেন্টে...

#বিশ্বাসবার্তা

মিরসরাই পৌরসভার উত্তর বাজারে ঢাকাগামী একটা লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পশ্চিম পাশ থেকে পূর্ব পাশে চলে আসে। চালক এবং চাল...
02/04/2025

মিরসরাই পৌরসভার উত্তর বাজারে ঢাকাগামী একটা লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পশ্চিম পাশ থেকে পূর্ব পাশে চলে আসে। চালক এবং চালকের সহকারী আ'হ'ত হন।

#বিশ্বাসবার্তা

প্ৰধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মোদীবিস্তারিত কমেন্টে   #বিশ্বাসবার্তা
31/03/2025

প্ৰধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মোদী

বিস্তারিত কমেন্টে

#বিশ্বাসবার্তা

এমন ‘মানবেতর’ ঈদ কখনও দেখেননি আওয়ামী লীগ    #বিশ্বাসবার্তা    #রাজনীতি
30/03/2025

এমন ‘মানবেতর’ ঈদ কখনও দেখেননি আওয়ামী লীগ

#বিশ্বাসবার্তা #রাজনীতি

রাজনীতিতে অনুপস্থিত থেকেও আওয়ামী লীগ সর্বদা প্রাসঙ্গিক #ডেস্কনিউজ, বিশ্বাস বার্তাদেশে প্রকাশ্যে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি কি...
30/03/2025

রাজনীতিতে অনুপস্থিত থেকেও আওয়ামী লীগ সর্বদা প্রাসঙ্গিক

#ডেস্কনিউজ, বিশ্বাস বার্তা
দেশে প্রকাশ্যে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি কি পালন করছে আওয়ামী লীগ? না। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কেউ কি প্রকাশ্যে? না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা কি দেশে আছেন? না। তিনি কবে ফিরবেন কেউ কি জানে? উত্তর এখানেও না-সূচক।

তবু দেখুন, এখানেও প্রাসঙ্গিক আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ নিয়ে চর্চা হচ্ছে দেশে। চর্চা ঠিক নয়, ভয় পাচ্ছে আওয়ামী লীগবিরোধী সকল রাজনৈতিক দল।
দেশে নেই, অথচ দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের সবচেয়ে চর্চিত দলের নাম আওয়ামী লীগই। মাঠের রাজনীতিতে এখন আওয়ামী লীগের নামগন্ধ না থাকলেও এই দলটিকে ভয় পাচ্ছে প্রতিপক্ষ।

এখানেই কিন্তু আওয়ামী লীগের সার্থকতা। দেশের রাজনীতিতে না থেকেও রাজনীতির কেন্দ্রে দলটি। এই হিসেবে আওয়ামী লীগকে ‘রাজনীতির অক্সফোর্ড’ বলতে পারেন নির্দ্বিধায়!

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার অনেকটাই আওয়ামী লীগের দখলে। গুজব থেকে শুরু করে সরকারের যেকোনো বিষয়ে দলটির সমর্থকেরা প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে যাচ্ছেন। এর প্রভাব পড়ছে জনমনে। আট মাস আগের অনলাইন, আর এখনকার অনলাইনের পার্থক্য বিস্তর। জুলাই-আগস্টে যে অনলাইন থেকে অনেকটাই বিতাড়িত ছিল আওয়ামী লীগ সমর্থকেরা, এখন তারা এর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে।

এরফলে প্রান্তের যে লোক সোশ্যাল মিডিয়াকে খবরের আধার ভাবে, তার কাছেও এই বার্তা জোরাল হচ্ছে ‘আগেই ভালো ছিলাম’। হ্যাঁ, জীবন যাপনের দিক থেকে হয়ত সে উপলব্ধি করছিল, কিন্তু তার কানে যখন এক বাক্য বারবার যাচ্ছে, তখন এটা তার বিশ্বাসের অংশ হয়ে গেছে।

মুহাম্মদ ইউনূসের পৌনে আট মাসের দেশ শাসনে ইতিবাচক কী অগ্রগতি? যে সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী দিয়ে সাবেক সরকার কোটি-কোটি প্রান্তিক হতদরিদ্রদের আর্থ-সামাজিক সুরক্ষা দিয়েছিল, সেগুলো যখন নিজেদের চোখের সামনে ভেঙে পড়তে দেখেছে মানুষ, তখন তাদের কাছে বাস্তবতা কঠিন রূপে দেখা দিচ্ছে। ফলে আট মাস আগে আন্দোলনে কে কাকে কীভাবে মেরেছে সেসব নিয়ে মানুষের ভাবান্তর আছে বলে মনে হচ্ছে না।

এইতো কিছুদিন আগেও আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে কথা বলতে মানুষ ভয় পাচ্ছিল, এখন এই অবস্থার অবসান হতে চলেছে। এর কারণ কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ও কথিত স্টেকহোল্ডারদের কামড়াকামড়ি। আর আছে ক্ষমতাসীন ও সহযোগীদের লুটপাটের নাতিদীর্ঘ খতিয়ান।

এখন এই মুহূর্তে দেশের মানুষ একবাক্যে স্বীকার করে টেলিভিশন আর পত্রপত্রিকা যা বলে তার বেশিরভাগই সঠিক খবর নয়। মানুষের মনে এই বিশ্বাস প্রবল হয়েছে গণমাধ্যমগুলো আসল খবর প্রকাশ করছে না। এটা কেবল সরকারবিরোধী অংশই বিশ্বাস করছে এমন না, খোদ সরকার সমর্থকেরাও এমনটা বিশ্বাস করে। ফলে একটা আস্থার সঙ্কট তৈরি হয়েছে। এবং এই আস্থার সঙ্কটের পরিণাম ভয়াবহ হয়ে থাকে। আওয়ামী লীগের আমলের শেষের দিকেও এই আস্থার সঙ্কট ছিল। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের দেশ শাসনের পৌনে আট মাসেই এটা আগের সরকারের আমলের কাছাকাছি অবস্থায় চলে গেছে।

মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি করছে। দেশের কেউই নির্বাচন দূরে ঠেলে দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে সরকারের পরিস্কার কোন পরিকল্পনা অদ্যাবধি দেশবাসী দেখতে পায়নি। সরকারের মূল দল বা কিংস পার্টি, যার নাম ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি-এনসিপি চায় গণপরিষদ নির্বাচন; কিন্তু দেশের সক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলো চায় সংসদ নির্বাচন। আর দেশবাসী মনে করছে সরকার সেটাই করতে চায় যা কিংস পার্টি এনসিপি চাইছে। সঙ্গে আবার মানুষ মনে করছে সরকার চাইলেই এটা করতে পারবে না। এখানে সরকারের সক্ষমতা নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে।

যে এনসিপিকে ক্ষমতায় নেওয়ার খায়েশ মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের, তারা আত্মপ্রকাশের এক মাসেও নিজেদের শক্ত সাংগঠনিক ভিত্তির প্রকাশ করতে পারেনি। উল্টো যেখানে যাচ্ছে তারা, সেখানে নিজেদের মধ্যেই মারামারি করছে। এই এনসিপি আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ চায়, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল চায়, আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেবে না বলে ঘোষণাও দিয়েছে তারা। অর্থাৎ তাদের রাজনীতিই মূলত আওয়ামী লীগকেন্দ্রিক। আওয়ামী লীগ দেশের মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় না থাকলেও এই দলটিকে নিয়েই যত ভয় তাদের।

ঠাট্টাচ্ছলে অনেকেই বলছেন, গত কয়েক মাসে এনসিপির নেতারা যতবার আওয়ামী লীগ-আওয়ামী লীগ জপ করেছে, ততবার আল্লাহ-আল্লাহ জপ করলে এতদিনে তারা ওলি-আউলিয়া হয়ে যেত! বাস্তবে হয়ত ওলি-আউলিয়া হতে পারত না, তবে যে হারে তারা আওয়ামী-চর্চা করছে, তা সত্যি উল্লেখের মতো।
শুরুতে আওয়ামী লীগকে ‘রাজনীতির অক্সফোর্ড’ বলছিলাম, দেখুন মাঠে না থেকেও কীভাবে রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করছে আওয়ামী লীগই। কেবল এনসিপিই নয়, বিএনপি-জামায়াত-গণঅধিকার পরিষদ-এবি পার্টি থেকে শুরু করে আম জনতার দল নামের যত দল আছে, তাদেরও একটাই দুশ্চিন্তা–এই বুঝি ফিরে এল আওয়ামী লীগ! অথচ দেখুন, ফেব্রুয়ারি মাসে পরীক্ষামূলক একটা কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ, এরপর থেকে দলীয় কোন কর্মসূচি নাই।

এই এত যে চর্চা এটা কীভাবে দেখছে আওয়ামী লীগ? যদি বলি উপভোগ করছে, তবে কি ভুল বলা হবে? মনে হয় না। নিয়ম করে প্রায় রাতে যে সব গুজব ছড়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায়–এসব কীভাবে দেখবেন? এসবে কি ভয় পাওয়া হয় না অনেকের? হয়। এই গুজবে অনেকেই আশাবাদী হয়ে ওঠে ঠিক, আবার গুজবগুলো গুজব বলে প্রমাণের পর হয়ত হতাশ হয় অনেকেই, কিন্তু দেখবেন পুনর্বার যখন গুজব ছড়ায় তখন তারা আবার দ্বিগুণ উৎসাহে আশাবাদী হয়ে বসে। অথচ এখানে তাদের হতাশায় নুইয়ে পড়ার কথা ছিল, কিন্তু তারা হতাশ হচ্ছে না। বরং এমন একটা আবহের জন্ম দিচ্ছে যেখানে মনে হয় এই বুঝি ক্ষমতায় ফিরে এল আওয়ামী লীগ!

এই যে গুজব, এসবকে স্রেফ গুজব ভেবে অগুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখতেও রাজি না সরকার, তারা একদিকে যেমন ভয় পাচ্ছে, অন্যদিকে গুজব যাতে বাস্তব না হয় সে চেষ্টাও করে যাচ্ছে। ফলে রাজনীতির মাঠে অনুপস্থিত থেকেও উপস্থিত আওয়ামী লীগ।
একবার ভেবে দেখেছেন, মাঠে অনুপস্থিত থেকেও যেভাবে চর্চায় উপস্থিত আওয়ামী লীগ; তারা যখন সত্যি সত্যি ফিরবে, তখন কী হবে সরকার ও সরকারঘনিষ্ঠদের? পাতলুন ভিজে যাওয়ার অবস্থা কি হবে না? এখনই তো কাছাকাছি অবস্থায়!
বর্তমানে যে অবস্থায় আওয়ামী লীগ, এটা কি নতুন তাদের? না, নতুন নয়। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর একই অবস্থায় পড়েছিল আওয়ামী লীগ। তখনো আওয়ামী লীগের নাম নেওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখা হতো। শেখ হাসিনা তখনো দেশান্তরী হয়েছিলেন। তখনো আশ্রয় নিয়েছিলেন ভারতে। এখনো তাই। ফেরার রাস্তা কি তবে অজানা শেখ হাসিনার? মনে হয় না। বরং বলা যায়, চেনা রাস্তা এটা তার!

বরং এখন আগের চেয়ে সহজ পথ তার সামনে। আগে যেখানে এখনকার মতো মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছার সুযোগ ছিল না; এখন আছে, এবং সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে। মাত্র পৌনে আট মাসে আওয়ামী লীগ নিয়ে যে পরিবর্তন এটা কি সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব নয়?
এবার ভেবে দেখুন, জুলাই-আগস্ট পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে যে আওয়াজ ওঠত, এখন কি সেই আওয়াজে জোর আছে? না, একদম নেই! অবস্থা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাতে বসেছে এখন বরং আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কথা বললে সেটাকে বরং রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলে আওয়াজ তোলার যথেষ্ট লোক আছে বাংলাদেশে। এই পরিবর্তন এসেছে সরকার ও সরকারঘনিষ্ঠদের সীমাহীন কর্তৃত্ববাদী আচরণ ও মাৎস্যন্যায়ের কারণে। বিচারিক প্রক্রিয়া শুরুর আগেই যেন শাস্তি নির্ধারিত!

সরকার-সরকারঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক দল ও এনসিপির নেতারা যেভাবে আমাদের গৌরবের স্মারক মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতায় মেতেছে, তাতে দেশটা ফের ২০০৮ সালের পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। মাত্র সাত-আট মাসে দেশের জনমত পেছনের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থা আর মাত্র বছর-দেড় বছর চলতে থাকলে, এই মুহূর্তের আওয়ামী লীগবিরোধিরাও আওয়ামী লীগের পেছনে দাঁড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা কি থাকছে না?

ইঙ্গিত কি পাচ্ছেন না কোথাও? আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার বন্ধুদের মাঝে কি পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন? অনেকে হয়ত সরাসরি বলছে না, কিন্তু ভেতরটা সরাসরি সে পথেই!

আওয়ামী লীগ কেবল নিজেদের রাজনীতি করে না, আওয়ামী লীগ প্রতিপক্ষের রাজনীতিও নির্ধারণ করে দেয়। আট মাসের দেশ কি বলছে না সে কথা?

#রাজনীতি #বিশ্বাসবার্তা #শেখহাসিনা

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Biswas Barta posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Biswas Barta:

Share

Category